![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগামীকাল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ২৮ তম মৃত্যুবার্ষিকী। বহুদলীয় গনতন্ত্রের প্রবর্তক শহীদ জিয়া ছিলেন বাংলার আকাশের সবচেয়ে উজ্জল নক্ষত্র।স্বাধীনতা উত্তর দুর্ভিক্ষ পিড়িত জনগন শেখ মুজিবের মৃত্যুর পর যখন শুধু অনিষচয়তা আর হতাশা ছাড়া আর কিছুই চোখে দেখছিলনা , ঠিক তখনই জিয়া জালিয়েছিলেন আশার আলো, বাংলাদেশের জনগন বুকে বেধেছিল অনেক বড় স্বপ্ন।
কিন্তু দেশ বিরোধী ঘাতক চক্র ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা "র " এর সহযোগীতায় নির্মম ভাবে শহীদ করে প্রেসিডেন্টকে। তার শাহাদাতে জাতি কলংকিত। সেদিনই আমরা সেই কলংক থেকে মুক্ত হতে পারব যেদিন আমরা গড়তে পারব জিয়ার স্বপ্নের সেই সোনার বাংলাদেশ।
তোমার মৃত্যুবার্ষিকিতে আমাদের শুধু মহান প্রভুর কাছে দোয়া করা ছাড়া আর কিছু করার নাই।হে মহান নেতা আমাদের যে আজ হাত পা বাধা। প্রার্থনা করি সৃষ্টিকর্তা যেন আমাদের নতুন প্রজন্মের মধ্যে তোমার মত সিংহ সাহস দেন।
আসুন, আমরা আবার শহীদ জিয়া সম্পর্কে কিছুটা জানি।
জন্ম ও শৈশব
জিয়াউর রহমানের জন্ম ১৯ জানুয়ারী ১৯৩৬ সালে বগুড়ার বাগবাড়ীতে। তার বাবা মনসুর রহমান একজন রসায়নবিদ হিসেবে কলকাতাতে সরকারী চাকুরী করতেন। তার শৈশবের কিছুকাল বগুড়ার গ্রামে ও কিছুকাল কলকাতাতে কেটেছে। দেশবিভাগের পর (১৯৪৭) তার বাবা করাচি চলে যান। তখন জিয়া কলকাতার হেয়ার স্কুল ত্যাগ করেন এবং করাচি একাডেমী স্কুলে ভর্তি হন। ১৯৫৩ সালে তিনি ঐ স্কুল থেকে তার মাধ্যমিক পরীক্ষা দেন এবং তারপর করাচিতে ডি.জে. কলেজে ভর্তি হন।
পাকিস্তান সামরিক বাহিনীতে জিয়া
১৯৫৩ সালে তিনি কেকুলে পাকিস্তান মিলিটারী একাডেমীতে শিক্ষানবিস অফিসার হিসেবে যোগ দেন। ১৯৫৫ সালে তিনি সেকেন্ড লেফটেনেন্ট হিসেবে কমিশন প্রাপ্ত হন। তিনি সেখানে দুই বছর চাকুরি করেণ, তারপর ১৯৫৭ সালে ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে বদলি হয়ে আসেন। তিনি ১৯৫৯ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা বিভাগে কাজ করেন। ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে তিনি খেমকারান সেক্টরে একটি কোম্পানির কমান্ডার ছিলেন এবং তার কোম্পানি যুদ্ধে বীরত্বের জন্য যে সব কোম্পানি সর্বাধিক পুরষ্কার পায়, সেগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল। ১৯৬৬ সালে তিনি পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমীতে একজন প্রশিক্ষক হিসেবে দ্বায়িত্ব পান। সে বছরই তিনি পশ্চিম পাকিস্তানের কোয়েটা স্টাফ কলেজে কমান্ড কোর্সে যোগ দেন। ১৯৬৯ সালে তিনি জয়দেবপুরস্থ সেকেন্ড ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড হিসেবে নিয়োগ পান। উচ্চ প্রশিক্ষণের জন্য তিনি পশ্চিম জার্মানীতে যান। ১৯৭০ সালে একজন মেজর হিসেবে তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং চট্টগ্রামে অষ্টম ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড হিসেবে নিয়োগ পান।
স্বাধীনতার ঘোষণা
২৫ মার্চের কালরাত্রিতে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যখন এদেশের নিরস্ত্র মানুষের ওপর বর্বরের মতো ঘৃণ্য হামলা চালায় তখন এর আকস্মিকতায় দিশেহারা হয়ে পড়ে সবোর্স্তরের জনগণ।
১৯৭১-এর ২৬ মার্চ ঢাকায় পাকিস্তানী বাহিনীর বর্বর আক্রমণের পর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাথে সম্পর্ক ত্যাগ করে ২৭ মার্চ চট্টগ্রামস্থ কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঐতিহাসিক ঘোষণা দেন। ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠিত হলে তিন সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত হন। তিনি সেনা সদস্যদের সংগঠিত করে পরবর্তীতে তিনটি সেক্টরের সমন্বয়ে জেড ফোর্সের অধিনায়ক হিসেবে যুদ্ধপরিচালনা করেন। স্বাধীনতার পর প্রথমে তিনি কুমিল্লা ব্রিগেড কমান্ডার এবং ১৯৭২ সালের জুন মাসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চীফ-অফ-স্টাফ নিযুক্ত হন। ১৯৭২ সালে কর্নেল, ১৯৭৩-এর মাঝামাঝি ব্রিগেডিয়ার এবং শেষ দিকে মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন।
বৃহত্তর চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কুমিল্লা জেলার কিয়দংশে মুক্তিপাগল মানুষকে মেজর জিয়া সংগঠিত করেন এবং পরবর্তীতে 'জেড ফোর্সের' অধিনায়ক হিসেবে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের মাধ্যমে নেতৃত্ব দেন সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে। দীর্ঘ নয় মাস মরণপণ লড়াই করে অজির্ত হল সবুজ জমিনে ওপর রক্তলাল সূর্যখচিত পতাকাসমৃদ্ধ স্বাধীন বাংলাদেশ- আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি। লাখো শহীদের পবিত্র রক্ত আর হাজার হাজার মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অজির্ত হল এদেশের স্বাধীনতা। গণতন্ত্র এখানে সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, শোষন বঞ্চনার অবসান ঘটবে, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জিত হবে এবং আত্মনির্ভরশীল ও মর্যাদাসম্পন্ন জাতি হিসেবে আমরা বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াব- এই ছিল সেদিনের স্বপ্ন, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।
স্বাধীনতা যুদ্ধ
স্বাধীনতা যুদ্ধে জিয়াউর রহমান যুদ্ধের পরিক্লপনা ও তার বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন। ১৯৭১ এর জুন পর্যন্ত ১ নং সেক্টর কমান্ডার ও তারপর জেড-ফোর্সের প্রধান হিসেবে তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহন করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরত্বে জন্য তাকে বীর উত্তম উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
রাষ্ট্রপতি জিয়া
১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর সিপাহি জনতা বিপ্লবের পর তিনি রাজনীতের কেন্দ্র চলে আসেন। ১৯ শে নভেম্বর ১৯৭৬ সালে তিনি প্রধান সামরিক প্রশাষকের দ্বায়িত্ব গ্রহণ করেন। প্রেসিডেন্ট বিচারপতি আবু সায়েমকে কৌশলে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে ফেলার পর ২১ এপ্রিল ১৯৭৭ সালে জিয়া বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পদ অধীষ্ঠ হন। রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন জিয়া দেশে আবার গনতান্ত্রায়নের উদ্যোগ নেন। তিনি বহুদলীয় গনতন্র চালুর সিদ্ধান্ত নেন। দেশের রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা সৃষ্টির আভাস দিয়ে তিনি বলেন, "I will make politics difficult for the politicians" (আমি রাজনীতিকে রাজনীতিবিদের জন্য কঠিন করে দেব)। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এক সামরিক বিদ্রোহে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হলে দেশে সামরিক শাসন জারি করা হয়। ২৫ আগস্ট খন্দকার মোশতাক সরকার তাঁকে সেনাবাহিনীর চীফ অফ স্টাফ নিয়োগ করেন। নভেম্বরে পুনরায় সেনা বিদ্রোহ, খন্দকার মোশতাক ক্ষমতাচ্যুত, আবূ সাদাত মোহাম্মদ সায়েম প্রেসিডেন্ট হন। ৭ নভেম্বর ঐতিহাসিক সিপাহী-জনতার বিপ্লবে জিয়াউর রহমানকে পুনরায় সেনাবাহিনীর চীফ-অফ-স্টাফ পদের দায়িত্বে প্রত্যাবর্তন এবং উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব দেয়া হয়। ১৯৭৬ সালের ৮ মার্চ মহিলা পুলিশ গঠন, ১৯৭৬-এ কলম্বোতে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন সম্মেলনে যোগদান করেন এবং বাংলাদেশ ৭ জাতি গ্রুপের চেয়াম্যান পদ লাভ করে। ১৯৭৬ সালেই তিনি উলশি যদুনাথপুর থেকে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন উদ্বোধন করেন। ১৯৭৬-এর ২৯ নভেম্বর তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হন। ১৯৭৬-এ গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠন, ১৯৭৭-এর ২০ ফেব্রুয়ারি একুশের পদক প্রবর্তন, এপ্রিলের ২১ তারিখ বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ গ্রহণ। মে মাসে ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণা এবং আস্থা যাচাইয়ের জন্য ৩০ মে গণভোট অনুষ্ঠান ও হাঁ-সূচক ভোটে বিপুল জনসমর্থন লাভ করেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল(বিএনপি)
১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর জেনারেল জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সংক্ষেপে বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে বেগম খালেদা জিয়া এর সভানেত্রী।
জিয়া প্রবর্তিত উন্নয়নের রাজনীতির কতিপয় সাফল্য:
সকল দলের অঃশগ্রহণের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান; জাতীয় সংসদের ক্ষমতা বৃদ্ধি; বিচার বিভাগ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেয়া; দেশে কৃষি বিপ্লব, গণশিক্ষা বিপ্লব ও শিল্প উৎপাদনে বিপ্লব; সেচ ব্যবস্থা সম্প্রসারণের লেক্ষ্য স্বেচ্ছাশ্রম ও সরকারী সহায়তায়র সমন্বয় ঘটিয়ে ১৪০০ খাল খনন ও পুনর্খনন; গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রবর্তন করে অতি অল্প সময়ে ৪০ লক্ষ মানুষকে অক্ষরজ্ঞান দান; গ্রামাঞ্চলে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা প্রদান ও গ্রামোন্নয়ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী (ভিডিপি) গঠন; গ্রামাঞ্চলে চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি বন্ধ করা; হাজার হাজার মাইল রাস্তা-ঘাট নির্মাণ; ২৭৫০০ পল্লী চিকিৎসক নিয়োগ কের গ্রামীণ জনগণের চিকিৎসার সুযোগ বৃদ্ধিকরণ; নতুন নতুন শিল্প কলকারখানা স্থাপনের ভেতর দিয়ে অর্থনৈতিক বন্ধ্যাত দূরীকরণ; কলকারখানায় তিন শিফট চালু করে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি; কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও দেশকে খাদ্য রপ্তআনীর পর্যায়ে উন্নীতকরণ; যুব উন্নয়ন মন্ত্রাণালয় ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে যুব ও নারী সমাজকে সম্পৃক্তকরণ; ধর্ম মন্ত্রণালয় প্রতিষ্টা করে সকল মানুষের স্ব স্ব ধর্ম পালনের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধিকরণ; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সৃইষ্ট করে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধন; তৃণমূল পর্যায়ে গ্রামের জনগণকে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করণ এবং সর্বনিম্ন পর্যায় থেকে দেশ গড়ার কাজে নেতৃত্ব সৃষ্টি করার লেক্ষ্য গ্রাম সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন; জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের আসনলাভ; তিন সদস্যবিশিষ্ট আল-কুদস কমিটিতে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি; দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে 'সার্ক' প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ গ্রহণ; বেসরকারিখাত ও উদ্যোগকে উৎসাহিতকরণ; জনশক্তি রপ্তানি, তৈরী পোশাক, হিমায়িত খাদ্য, হস্তশিল্পসহ সকল অপ্রচলিত পণ্যোর রপ্তানীর দ্বার উন্মোচন; শিল্পখাতে বেসরকারি বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রের সম্প্রসারণ।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
তার সময় মুসলিম বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নত হয়। ব্যপক বিস্তৃত হয় বানিজ্য নেটওয়ার্ক।
মৃত্যু জিয়ার জানাজায় জনসমাগম
৩০ মে, ১৯৮১ সালে চট্টগ্রামে এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুথানে জিয়া নিহত হন। তাকে শেরে বাংলা নগরে দাফন করা হয়। জেনারেল জিয়ার জানাজা বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম বৃহৎ জনসমাগম ঘটে।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৩১
মিতামারিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ র' এর এজেন্ট
২| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:২৯
ওমর হাসান আল জাহিদ বলেছেন: মাইনাস ২
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৩৫
মিতামারিয়া বলেছেন: তুমি ও র'এর এজেন্ট
৩| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৩০
হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের এই যাবত কালের শ্রেষ্ঠ শাসক। আমি তাকে খুবই সম্মান করি। কিন্তু তার সন্তানদেরকে আমি প্রচন্ড ঘৃনা করি। তাকে আমি সালাম জানাই
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৩২
মিতামারিয়া বলেছেন: সশ্রদ্ধ সালাম
৪| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৩২
নকীবুল বারী বলেছেন: ট্যালেন্ট লোক আছিলো।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৩২
মিতামারিয়া বলেছেন: কোন সন্দেহ নাই
৫| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৩৪
মিতামারিয়া বলেছেন: আমি ভারতীয় চর, র'এর এজেন্ট আর মীর জাফরদের উত্তরসুরিদের থেকে এক হাজার মাইনাস কামনা করি। তোমাদের পূর্ব সুরিরাই তো এই মহান নেতার ঘাতক
৬| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৩৫
ট্র্যানজিস্টার বলেছেন: হে মহান সানগ্লাস জেনারেল নেতা, বুলেটের দ্বারা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথিকৃৎ হিসেবে সালাম নিন। আপনার ক্যু-পাল্টা ক্যুয়ের সংস্কৃতি আমরা আজো বয়ে চলেছি। যতদিন দেশ থাকবে আপনার নাম থাকবে - মহান আপনি বাংলাদেশকে মুসলমানের দেশ বানিয়েছেন মালাউন বান্চোত হিন্দুদের দেশ থেকে; ধর্মনিরপেক্ষতাকে নিরপেক্ষহস্তে কাটার জন্য নিন লাখো সালাম। সর্বশক্তিমান আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস নিয়ে আমাদের বেরাদরেরা আজো শরিয়ার স্বপ্ন দেখে; এমন একদিন এদেশে আসবেই যেদিন জেনাকারী অসতী বেশ্যাগুলোর একটারও পেছন দোররার বাড়ি থেকে বাদ যাবে না - সবুজ জমিনে ধরাশায়ী বাংলাদেশের রক্তের গোল দাগ হবে একদিন এই পতাকা। সেদিন আপনাকে আমরা আরো লাখো সালাম দেব; সালামে সালামে জিন্দাবাদে আমরা দেশ ভরিয়ে দেব।
আমিন।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৪৫
মিতামারিয়া বলেছেন: অহেতুক মিথ্যা অপপ্রচার চালাবেননা।আপনার ট্রানজিস্টর নষ্ট হয়ে গেছে
৭| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৪০
সরকার সেলিম বলেছেন: শত কোটি ছালাম হে নেতা.....
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৫৭
মিতামারিয়া বলেছেন: সালাম হে নেতা।
৮| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৪১
সেলটিক সাগর বলেছেন: একজন প্রাক্তন রাস্ট্রনায়ক কে নিয়ে পোস্ট দিলেন, ভালো কথা...তবে নিজের মূল নিকে আসতে কি সমস্যা ছিল?
(আপনার উত্তরের ধরন দেখে মনে হচ্ছে এই ভাষা পরিচিত)
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৪৭
মিতামারিয়া বলেছেন: একজন মহান নেতাকে ব্লগে উপস্থাপন করতে যদি নিক পরিবর্তন করতে হয় তাহলে বলতেই হবে আমরা কোন স্বাধীন জাতী নই।
৯| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৪১
দৈনিক সংগ্রাম বলেছেন:
স্বাধীনতার সময় একজন সামান্য মেজর থেকে ৩ বার পদোন্নতির পর ,১৯৭৫-এর ২৪শে অক্টোবরে সেনাপ্রধানকে পদচ্যুত করে উপসেনাপ্রধান থেকে সেনাপ্রধান।বঙ্গবন্ধু হত্যার মাত্র ৪ মাস পর ,৭২এর ঘাতক দালাল আইন বাতিল।১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক ,১৯৭৭এর ২১ শে এপ্রিলে আবার সায়েমকে সম্পূর্ণ কিকআউট করে রাষ্ট্রপ্রধান ,৩০শে আগস্ট সকল রাজনীতি নিষিদ্ধ ,৭৭ এ অবৈধ ঘোষিত ধর্মভিত্তিক রাজনীতির অনুমতি।১৯৭৭-এর ২২ এপ্রিলে ১৯৭২ এর শাসনতন্ত্রের ৩৮ অনচ্ছেদের মূল পরিবর্তন এনে সংবিধানে সন্ত্রাস ,১৯৭৭-এর ৭ই মে তে খুনিদের ক'জনকে পদোন্নতি এবং পুনর্বহাল , ১৯৭৮-এর ৫ই এপ্রিলে নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে ১৯৭১-এর ঘাতক দালালদের নাগরিকত্ব দানের জন্য মন্ত্রনালয়কে আদেশ , ৭৭-এর হ্যা না ভোট , ১৯৭৯-এর ৫ই এপ্রিল ৫ম সংশোধনীকে আইনে প্রণীত করে জেল ও বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের দ্বার রুদ্ধ করতে বিষাক্ত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইন এবং নতুন নাগরিকত্ব আইনের আওতায় পাকিস্তানের পাসপোর্ট হাতে রাজাকার গোলাম কে দেশে ঢুকিয়ে এবং ইয়াহিয়ার মন্ত্রী গণহত্যার মাস্টার মাইন্ডার ,আব্বাসকে ৭৯তে জামাতের আমীর হতে দিয়ে ,দেশে মৌলবাদ এবং জামাতের স্বাধীনতা বিরোধী সকল কার্যকলাপকে সাংবিধানীক বৈধতা ,৭৫এর ৩১শে ডিসেম্বর ঘাতক দালাল আইন বাতিল করে ১১ হাজার যুদ্ধ অপরাধীর মুক্তি ,যাদের মধ্যে ৭৫২জন দন্ডপ্রাপ্ত।জেল ও বঙ্গবন্ধু হত্যার সব তদন্ত বন্ধ করে দিয়ে রাস্ট্রদ্রোহিতা মুলক কর্মকান্ড।ক্ষমতার এত জঘন্য দৃষ্টান্ত আর কার ?১৯৭২এর সংবিধানকে কেটে ছিরে নিজের ইচ্ছে মত সব কিছুকে জায়েজ করার নগ্ন প্রচেষ্টা।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৫০
মিতামারিয়া বলেছেন: আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি, শহীদ জিয়া পদন্নোতি পেয়েছিলেন শেখ মুজিবের সময়। আপনার তথ্য সবই ঠিক আছে। কিন্তু তার কিছু ভুল ছিল। তিনি উদার মানসিকতায় আপনাদের মত দেশদ্রোহী ইন্ডয়া আর পাশ্চাত্যের পা চাটা কুকুরদেরও দোশে থাকতে দিয়েছিলেন। তখন যদি ওই সব দেশ দ্রোহীদেরও বিচার করতেন তবে বাংলাদেশ বিশ্বে আজ সুপার পাওয়ার হত।
১০| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৪৩
মাসুদ রানা* বলেছেন: খুবই ভালো একটি লেখা।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান একজন সৎ এবং সাহসী সরকার প্রধাণ হিসেবে দেশে-বিদেশে খুবই পরিচিত। তিনি নিঃসন্দেহে একজন দেশপ্রেমিক নেতা ছিলেন। দেশের কল্যানে তিনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ সি্দ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তিনি তার কাজগুলি শেষ করতে পারলে বাংলাদেশ আজকে অনেক শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিনত হতো।
বিএনপির রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের কাছে অনুরোধ, আপনারা জিয়াউর রহামনের মতো সৎ হয়ে দেশের কল্যাণে কাজ করেন। আপনাদের অতীত কর্মকান্ড থেকে শিক্ষা নিন এবং দেশের কল্যানে কাজ করেন।
১১| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৪৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: +। শহীদ জিয়া বাংলাদেশ কে শুধু বহুদলীয় গণতন্ত্র নয় বরং স্বার্বভৌমত্ব দিয়ে গেছেন। ১৯৭২-৭৫, ৭ই নভেম্বর পূর্ব বাংলাদেশ কে বাণিজ্যিক জাহাজ ক্রয় করতে পর্যন্ত ভারতের অনুমতি নিতে হত। আর জিয়া এসে বাংলাদেশের নৌবাহিনীর জন্য ৪ টি ফ্রিগেট কিনেন সৌদি অর্থ সাহায্যে। আর চীনের সহায়তায় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীকে একটি শক্তিশালী ভিত দিয়ে যান। যার ফলে বাংলাদেশের অখন্ডতার শত্রু সশস্ত্র উপজাতি চাকমাদের সংগঠন শান্তিবাহিনীর কোমড় ভেঙ্গে দেয় বাংলাদেশের সেনাবাহিনী। শহীদ জিয়ার আত্নার মাগফেরাত কামনা করি।
১২| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৪৭
মদনকুমার বলেছেন: ষ্টিকি করা হৌক
১৩| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৪৯
বৈকুনঠ বলেছেন: আর পেলাস দাতারা বা আপনে নিজে কার এজেন্ট? বি এন ্পি কোনো দলের নাম না। এইটা নীচু বুদ্ধিবৃত্তি স্তরের অন্য নাম
আমি কিন্তু আ.লীগরেও ছাপুট করি না
কিন্তু বেম্পি বা চুতিয়া জিয়ারে একদম সহ্য করতে পারি না। বেন্পিওয়ালাগো একটা কমন বৈশিস্ট হৈল এরা এই সিন্ড্রোমে পরিবারগতভাবে আক্রান্ত হয়। অনেকটা পারিবারিক অভ্যাসের মতন।
কথাটা ঠিক্কিনা কন
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৫২
মিতামারিয়া বলেছেন: আমি বিএনপির সাপোর্টার নই। আমি জিয়াকে তার কর্মের জন্য সম্মান করি। বিএনপি কোন দল নয়। কিছু সুবিধা বাদী চোরদের মিলনস্থল।
১৪| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৫১
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন:
ইতিহাসটা দেখি পাল্টায় সুবিধামত।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৫৩
মিতামারিয়া বলেছেন: ইতিহাস বিকৃত হয়নি। সেটা আপনিও জানেন
১৫| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৫৭
দখিনা বাতাস বলেছেন: বাংলাদেশের রাজনীতিতে বদমাইশি, রাজাকার পুর্নবাসন, ছাত্র রাজনীতিতে সন্ত্রাস, প্রসাশনে দুর্নীতির প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দেওয়া, আর তারেকের মত পোলারে জন্ম দেওয়ার জন্য জিয়ারে মাইনাস।
জিয়ার চাইতে ১৯৯১-১৯৯৬এর খালেদা জিয়া অনেক ভালো নেত্রি ছিল, রাজপথে আন্দোলন কইরা, জনগনের ভোটে প্রধানমন্ত্রী হইছে। জিয়ার মত বেইমানি কইরা ৭ই নভেম্বরের নায়ক তাহেররে ফাসিতে ঝুলাইয়া ক্ষমতায় আসে নাই।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:০২
মিতামারিয়া বলেছেন: বামপন্থী, নাস্তিক। তোমাদের স্থান রাশিয়াতে। শহীদ জিয়া সেনাবাহীনিকে বাম খুনিদের হাত থেকে বাচিয়েছিলেন এইটা তার অপরাধ হলে আমি তার জন্য ফাসি নিতে প্রস্তুত।
১৬| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:০৩
উদ্দীপন বলেছেন: সরকার সেলিম বলেছেন: শত কোটি ছালাম হে নেতা.....
১৭| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:০৩
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন:
আমি কৈলাম ইতিহাসটা যার যারসুবিধামত পাল্টাবার জিনিস নহে, এরবেশি কিছু বলিনি।
আমি আপনের মত জানি না। আমি দৈনিক সংগ্রামের মত জানি কিছু কিছু।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:০৬
মিতামারিয়া বলেছেন: সত্যটা জানুন আপনারই লাভ হবে।
১৮| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:০৫
বোতল কুমার বলেছেন: বাংলাদেশ জিন্দাবাদ... সহমত.. তবে শান্তিবাহিনী ভারত চালাতো.. চাকমাদের দোষ দিবেন না।
জিয়াকে খুন করাইছেও ভারত - দেশাইয়ের সময় ..র'
জিয়া জানতো শক্তিশালী নৌবাহিনী কত দরকার।
তার সাথে চীনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল।
After China-India border war and India's role in Tibet, China moved to Pakistan for strategic reasons. That's why China didn't withdraw support from undivided Pakistan in 1971. However after 1971, China and Bangladesh established new relation. China never wanted any harm for Bangladesh, but also never compromised against the THREAT from India. Because, India was set against China by the imperialists.
Anyways, not only Zia ..Any Bangladeshi regime needs to counterbalance relationship with all neighbors including India and China. Zia didn't like India for some reasons. I guess you know what were the reasons behind his distaste of Indian regional supremacy.......
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:০৭
মিতামারিয়া বলেছেন: গ্রেট বোতলকুমার। সুন্দর তথ্য
১৯| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:০৭
সুফিয়ান ডট কম বলেছেন: ছহীদ যিয়া ইবং ইড়ছাদ..... দুই জন মহাণ ছাছক ছিলেণ... ইদের একজন বাংলাদেছের ছংবিদানকে মুসলমানি ও আরেক যন আকিকা দিয়াচেণ। আচুন আমরা এই পুস্টে পিলাচ দিয়ে অছেছ নেকী হাছীল করি....
১৪
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:০৯
মিতামারিয়া বলেছেন: আপনি যে কত বড় গরু সেটা তো ছবি দিয়ে নিজেই বুঝিয়ে দিয়েছেন। পাঠকরা আর কি বলবে।
২০| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:০৯
বৈকুনঠ বলেছেন: জিয়ার (অপ)কর্মের একটা চার্ট সর্ট লিস্ট কিন্তু ৯ নম্বর কমেন্টে আসে
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:১১
মিতামারিয়া বলেছেন: কেউ কেউ ভাল মানুষদের খারাপ বলে আনন্দ পান নাইলে যে তার অপকর্ম প্রকাশ পেয়ে যাবে।
২১| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:১০
মাসুদ রানা* বলেছেন: জিয়াউর রহমানকে জানাই সালাম।
জিয়াউর রহমানের মতো দেশপ্রমিক নেতা যেনো এ দেশে বারবার ফিরে আসে। আমরা জিয়াউর রহমানের মতো একজন দেশপ্রমিক নেতার অপেক্ষায় যিনি স্বাধীন দেশে স্বাধীন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে কাজ করবে।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:১২
মিতামারিয়া বলেছেন: আমরা সেই অপেক্ষায়ই আছি
২২| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:১১
এস এম বাবু বলেছেন: সশ্রদ্ধ সালাম।
২৩| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:১৪
রাজনীতি বলেছেন: জিয়াউর রহমানকে জানাই সালাম।
জিয়াউর রহমানের মতো দেশপ্রমিক নেতা যেনো এ দেশে বারবার ফিরে আসে। আমরা জিয়াউর রহমানের মতো একজন দেশপ্রমিক নেতার অপেক্ষায় যিনি স্বাধীন দেশে স্বাধীন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে কাজ করবে।
২৪| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:১৪
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: জিয়া একজন সৎ রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন এতে কোন সন্দেহ নাই|
বি.এন.পি না করেও এটা স্বীকারে বাধা নাই|
তার জন্য ছালাম|
২৫| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:১৫
দখিনা বাতাস বলেছেন: কি রে, বোকাচুদা, কমেন্ট মুছলি কেন? তোর জিয়ার চীন কি ডান পন্হি, আস্তিক ছিল? কইলি না?
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:২২
মিতামারিয়া বলেছেন: মুর্খের প্রশ্নের জবাব দিতে পছন্দ করিনা। চিনের অবদান তোমার মত মুর্খরাই অস্বীকার করবে।
২৬| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:১৮
পেনাল্টিমেট বলেছেন: স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যূদয়ে যেমন বঙ্গবন্ধুর অবদান অস্বীকার করা যাবে না, তেমনি জিয়াকে প্রাপ্য সম্মান না দিলে স্বাধীনতার ইতিহাসকেই অস্বীকার করা হবে।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:২২
মিতামারিয়া বলেছেন: সত্যিই তাই
২৭| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:২৬
হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: টোস্টটি স্টিকি করার অনুরোধ জানাচ্ছি
২৮| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:২৯
হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: সরি , পোস্টটি স্টিকি করার অনুরোধ করছি।
২৯| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:২৯
বোতল কুমার বলেছেন: জিয়া ও মুজিব দুইজনকেউ খুন হতে হয়েছে দেশের জন্য ... ২ জনকেই joint সমমর্জাদা / সম্মান করা হউক।
বাংলাদেশ পাল যুগের (স্বর্ণ সময়ের) শাসক থেকে শুরু করে, স্বাধীন বাংলার সকল সু-শাসকগন, পাবলিক হিরো (!!), এই ২ রাষ্ট্রনায়ক সহ সবাইকে আশা করি সম্মান করবে একদিন।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৩৩
মিতামারিয়া বলেছেন: তাতেই আমাদের মংগল। দেখুন বুশ এত অপকর্ম করার পরও তাকে তাদের কোন সংবাদ মাধ্যম অসম্মান করেনা।
৩০| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৩২
মাসুদ রানা* বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করার অনুরোধ করছি।
৩১| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৪৬
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করা হউক|
বোতল কুমার বলেছেন:
জিয়া ও মুজিব দুইজনকেউ খুন হতে হয়েছে দেশের জন্য ... ২ জনকেই joint সমমর্জাদা / সম্মান করা হউক।
বাংলাদেশ পাল যুগের (স্বর্ণ সময়ের) শাসক থেকে শুরু করে, স্বাধীন বাংলার সকল সু-শাসকগন, পাবলিক হিরো (!!), এই ২ রাষ্ট্রনায়ক সহ সবাইকে আশা করি সম্মান করবে একদিন।
======
চমৎকার বলেছেন, আপনার সাথে একমত|
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৫৫
মিতামারিয়া বলেছেন: সহমত, আপনার মংগল হোক
৩২| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৪৯
মাসুদ রানা* বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাতেই আমাদের মংগল। দেখুন বুশ এত অপকর্ম করার পরও তাকে তাদের কোন সংবাদ মাধ্যম অসম্মান করেনা।
ওরা দেশপ্রেমিক বলেই এমনটা পারে। আমাদের দেশে রয়েছে দু ধরণের রাজাকার। যারা দেশের কল্যানের চাইতে ওদের প্রভুদের খুশী করায় ব্যস্ত। নয়তো আমাদের মতো গরীব দেশে এসব নিয়ে এতো মাতামাতি হতো না। যেখানে দেশের জন্যে আমাদের এক হবার কথা সেখানে উল্টা আমরা বিবেদ বাড়াচ্ছি। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ তাদের অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে শুধুমাত্র রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্যে জনগনের মাঝে অত্যন্ত সুকৌশলে এসব ডুকিয়ে দিচ্ছে। দেশের কল্যানে , জনগনের কল্যানে এসব কোনো কাজে আসবে না। আমাদের আসলে বোকা বানানো হচ্ছে।
জানিনা আমরা আর কতোদিন বোকা হয়ে থাকবো।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৫৬
মিতামারিয়া বলেছেন: এই কথাটাই তো কাউকে উপলব্ধি করানো যাচ্ছেনা
৩৩| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৫০
রাজন সান বলেছেন: জিয়া, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে বাংলাদেশকে অন্যভাবে পরিচয় করে দিয়েছিলেন, অনেকটা নেত্রীত্ব দানকারী দেশগুলোর মত। যখন কিসিঞ্জারের ভাষায় বাংলাদেশ ছিলো- একটা তলাহীন ঝুড়ি।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৫৭
মিতামারিয়া বলেছেন: তিনিই আমাদের স্বাধীন দেশের মর্যাদা দিয়েছিলেন
৩৪| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৫৭
ধীবর বলেছেন: শাসক হিসাবে জিয়ার সমালোচনা করাই যায়, যেহেতু তিনি কোন মহামানব ছিলেন না। কিন্তু সার্বিকভাবে পর্যালোচনা করলে, তার মত দুরদৃস্টি সম্পন্ন রাস্ট্র নায়ক এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে আসেনি। যাদের তার বিরুদ্ধে কটু কথা বলতে শুনলাম, এরা আঃ লিগের বানানো ইতিহাস শুনে তার পুনরাবৃত্তি করছে মাত্র।
তাদের কাছে জিজ্ঞেস করি, বাংলাদেশে তাহলে ভালো শাসকটা ছিল কে? এমনকি এরশাদের শাসনও বঙ্গবন্ধু আর হাসিনার শাসন থেকে শতগুনে ভালো ছিল।আর এগুলো কেতাবি কথা না। আমার মত সাধারণ মধ্যবিত্তের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলা।
আঃ লিগের উচিত, জিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। কারণ আঃ লিগ নামের রাজনৈতিক দলটির অস্তিত্বই বিলুপ্ত হয়েছিল, বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লিগ বা বাকশাল গঠন করার ফলে। বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথ উন্মুক্ত করে দিয়ে, আঃ লিগ আবার গঠিত হবার সুযোগ পায়। জিয়া ইচ্ছা করলে, হাসিনাকে দেশে ফিরতে বাধা দিতে পারতেন। যদি তাই হতো, তাহলে আজকে দুই দুই বার প্রধান্মন্ত্রি হতে হতো না হাসিনাকে।
আরেকটা রুঢ় কথা বলি। বঙ্গবন্ধুর ভাষায়, "চাটার দল" কিংবা "কম্বল চোর" অথবা "চোরের খনিরা" চুরি করে দেশের ১২টা বাজিয়ে দিয়েছিল। তখন নিজেরাই খেতে পারে না, এমন "মিত্র" ভারত বা সোভিয়েত ইউনিয়ান" দেশের সাহায্য কোন কাজে আসেনি। তাই বাধ্য হয়েই জিয়াকে ধণাড্য দেশগুলির অনেক অন্যায় আব্দার মেনে নিয়েই দেশের মানুষের জন্য সাহায্য ভিক্ষা আনতে হয়েছিল।সেদিন জিয়া সাহায্য এনে দেশ বাচিয়েছিলেন বলেই, ব্লগে বসে অনেকে জিয়ার বিরুদ্ধে বড় বড় কথা বলার দৃস্টতা দেখাচ্ছে।
তাছাড়া দিল্লি-মস্কোপন্থি কম্যনিস্টদের কারণে বিশ্বের বেশিভাগ দেশের সাথেই বাংলাদেশের সম্পর্ক শীতল ছিল। এই সব আত্মধবংসি পথভোলাদের সরিয়ে দিয়ে জিয়ার কারণেই বাংলাদেশের পক্ষ্যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটা পরিচিতি দাড় করানো সম্ভব হয়েছিল। সেকারণেইজিয়ার নাম শুনলে অনেক দিল্লি মস্কোপন্থিদের গায়ে বিছুটি পাতার জ্বালা ধরে ।
জিয়ার স্বনির্ভরকেন্দ্রিক বিভিন্ন পরিকল্পনার ফলেই, ইন্দিরা গান্ধির অনেক কুটচাল ব্যার্থ হয়। আর সেজন্যই ভারতীয় এই সন্ত্রাসি নেত্রি, জিয়ার হত্যার পরিকল্পনা করে। যে ইন্ডিয়ান লোকটা জিয়ার নামে এখানে কুৎসা ছড়াচ্ছ, সে সেই সন্ত্রাসি ইন্দিরার তস্য চামচা বৈত নয়।
আমি এই সব ইন্ডিয়ানদের দৃস্টতা দেখে অবাক হই। বিদেশি হয়ে বাংলাদেশে ব্যাপারে উল্টা সিধা করা বলার সাহস পায় কোথা থেকে? শত খুত থাকতেও, আমরা তো ইন্ডিয়ার ব্লগে গিয়ে এধরণের আচরণ করি না।
আমি লেখককে অনুরোধ করবো, এই সব বাংলাদেশ বিরোধি ইন্ডিয়ানকে পোস্টের বাইরে রাখারা জন্য। যাদের শেকর ভারতে, তারা না হয় এই সব ইন্ডিয়ানকে নিজ ব্লগে জামাই আদর করে রাখুক। দেশপ্রেমিকদের এটা করা কারো উচিত না।
সবশেষে বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। এবং আল্লার কাছে প্রার্থনা করছি, যেন তার ভুল ত্রুটিগুলি ক্ষমা করে দেন। আমিন।
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:১৪
মিতামারিয়া বলেছেন: আমিন
৩৫| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:০০
হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: @ ধীবর, ঠিক বলেছেন।শেখ মুজিব আমাদের নেতা ছিলেন। কিন্তু তিনি তার লোভী সহযোগীদের কন্ট্রোল করতে পারেননি। এ্টাই তাকে ব্যর্থ করে দিয়েছে।
৩৬| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:০১
হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: আমি সম্মানিতা মারিয়াকে পোষ্টটি আরও সমৃদ্ধ করে পুনঃপ্রকাশ করার অনুরোধ করছি। তার জীবনী সব ব্লগারদের জানা জরুরী।
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:১৪
মিতামারিয়া বলেছেন: আমি চেষ্টা করব। আরও তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চালাচ্ছি
৩৭| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:০৮
চাণক্য বলেছেন: বাংলাদেশ এই যাবৎ যে কয়টি রাষ্ট্রনায়ক পাহিয়াছে জিয়া তাহাদের মাঝে সর্বাধিক যোগ্য ও ঝানু ছিল তাহাতে সন্দেহ নাই। কিন্তু সে রাজনীতিবিদ্যায় তেমন সিদধ হস্ত ছিল না। অন্যদিকে শেখ মুজিব যোগ্য ও মহান রাজনীতিবিদ হইলেও, রাষ্ট্র পরিচালনার যোগ্যতা তাহার ছিল না।
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:১৩
মিতামারিয়া বলেছেন: @ চানক্য, আমরা তো সফল রাষ্ট্রনায়ক চাই। ঝানু রাজনীতিবীদ দিয়ে আমরা কি করব যদি তিনি দেশের বারোটা বাজান
৩৮| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:২৪
বিবর্তনবাদী বলেছেন: তথ্যগুলো বাংলা উইকি হতে নিয়েছেন। উল্লেখ করা উচিত ছিল, তাই না?
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১:০১
মিতামারিয়া বলেছেন: জ্বি অবশ্যই। কিন্তু উল্লেখ করিনি দুটো কারনে
১. বাংলা উইকিতে শহীদ জিয়া পেজে আমার লেখা আছে।
২. সামু'র লেখাতে আমি আরও কিছু জিনিস যোগ করেছি। যে টা উইকি তে নাই।
সর্বপরি আসল জিনিস তো ইতিহাস, এটা তো কোন উপন্যাস নয় যে নকল করা যাবেনা।
৩৯| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৩০
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই তোমাকে,
৪০| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৩১
শওকত বলেছেন: ভাইসব...কষ্ট কইরা বলবেন কি স্বাধীনতার ঘোষনাটা আসলে কে দিয়েছিলো??? আমি পড়ছি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান, কিন্তু বি,এন,পি পন্থীরা বলে মেজর জিয়াউর রহমান। কোনটা সত্য???
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১:০৩
মিতামারিয়া বলেছেন: ভাই আমি রাজনীতিবীদ না। আর কে ঘোষনা দিছে আর কে দেয় নাই, এটা কোন গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার নয়। মুজিব আমাদের স্বাধীনতার স্থপতি, তিনি ঘোষক নন।
৪১| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৩৬
লুথা বলেছেন: মানুষ মাত্র ই ভুল করে এবং কেও ভুলের উর্ধে না, এবং ভুল সবাই করে... মুজিব ও কোন মহামানব না, আমি তো মনে করে ভুলের কথা চিন্তা করলে মুজিব কোন অংশে জিয়ার চেয়ে কম ছিলো না, কিন্তু তাই বলে আমরা কাওকে অপমান করতে পারি নাই...
আমাদের দেশের জন্য মুজিব-জিয়া ২ জনের অবদান আছে, কিন্তু ২ জন ই কিছু ভুল করছে... আমরা কয়দিন পরে মনে হই বিয়ে করতে গেলেও কে মুজিব, কে জিয়া কে পছন্দ করে এইসব দেখবো... আমাদের মন-মানসিকতা আসলেই অনেক ছোট। আমরা সবকিছুতে রাজনীতি নিয়ে আসি... আমরা ভালো কে ভালো বলতে পারি না এবং খারাপ কে খারাপ বলতে আটকাই না...
জিয়া আমাদের দেশের জন্য অনেক ভালো কাজ করেছে এবং এই জন্য আমি +++ দিলাম... আমার মনে হয় জিয়া মুজিব কে এবং মুজিব জিয়াকে এতো হেইট করতো না, যতটা আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা এদের ২ জনকে করে...
মুজিব এর ভালো কাজের প্রশংসা করতে আমাদের কার্পণ্ণ করা উচিত না, এবং খারাপ কাজের সমালোচনা করা খারাপ কিছু না, সে সাধারন মানুষ ছিলো, কোন মহামানব ছিলো না... সে মহান নেতা ছিলো কিন্তু দেশ পরিচালনা করার মতো কোন যোজ্ঞতা তার ছিলো না...সে তার ২ ছেলেকে একদম নিয়ন্ত্রন করতে পারে নাই (ঠিক যেমন পারে নাই খালেদা তার ২ ছেলেকে নিয়ন্ত্রন করতে)...
তেমনি জিয়াও অনেক ভালো কাজ করে গেছে, অই জন্য আমাদের উচিত এই মহান নেতাকে শ্রদ্ধা করা এবং খারাপ যে কাজ করছে, অইসব কাজের জন্য সমালোচনা করা... করলে ২ টাই করা উচিত এবং না করলে কিছুই করা উচিত না...
৪২| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১:০৩
মিতামারিয়া বলেছেন: ঠিক বলেছেন
৪৩| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১:১৬
নীল লাল সবুজ বলেছেন: জিয়ার জানাজায় বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ জনসমাগম ঘটে।
৪৪| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১:২০
বিবর্তনবাদী বলেছেন: ইতিহাস যেহেতু আমরা কেউই দেখি না উপস্থিত থেকে তাই সব চাইতে ভাল উপায় হল তথ্যের পিছনে তথ্যসূত্র ঝুলিয়ে দেওয়া। তাহলে বেশি অথেন্টিক হয়, তাই না?
৪৫| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১:২৩
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: মাইনাস দিতাম ভাবলাম এতো কস্ট করে লিখলেন আবার ছবি যোগ করছেন তাই একটা + উপহার মারফত দিলাম!
৪৬| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৪৭
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: জিয়ার সঠিক দুটি কাজ :
১| দেশকে পাকিস্তান থেকে স্বাধীন করা|
২| দেশকে ভারতের চামচাদের থেকে স্বাধীন করা|
জিয়ার বেঠিক দুটি কাজ :
১| জামাতকে রাজনীতি করতে দেয়া|
২| ভারতে প্রশিক্ষন নেয়া হাসিনাকে দেশে এসে রাজনীতি করতে দেয়া|
জামাত-আওয়ামিলীগ দুটৌই ফ্যসিস্ট দল, দেশের শত্রু| এই দুই শয়তানের দল না থাকলে দেশের ৯০ ভাগ সমস্যা শেষ|
৪৭| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ২:১১
লুথা বলেছেন: বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত @ জোশ বলছেন
৪৮| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ২:৩৪
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন:
১৯৭১-এর মুক্তি আন্দোলনের পর জেনারেল জিয়া যে কয়টি কাজ করেছিল ছিলঃ>>>>>>>>>এর মধ্যে একটি......হলো ১৯৭৫ পরবর্তীতে........১৯৭১এর ঘাতক নরপশু দালালদের সরকারীভাবে পূর্ণবাসন করা।। ঘাতক রাজাকারদেরকে দেশের প্রতিটি রন্ধে রন্ধে প্রবেশের সুযোগ করে দেওয়া। এর মাধ্যমে যে আগুন জেনারেল জিয়া জ্বালিয়ে গেছেন..... তার আগুনে এদেশের মানুষ এখোনো তিলে তিলে পুড়ে অঙ্গার হচ্ছে..। যার প্রতিচ্ছবি হলো..জামাত শিবিরের হাতে মুক্তিযোদ্ধারা লাঞ্ছিত। জামাত শিবিরের গাড়ীতে পতাকা লাগানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছেন জেনারেল জিয়ার সহধর্মিনী। সে জিয়াকে কালজয়ী বলে ছোট করবেন না। তাকে আরো কিছু উপাদানে ভুষিত করুন।
@@ লেখক আশা করি কমেন্ট মুছবেন না। কিছু বলার থাকলে লিখে জবাব দিবেন।........আশা করি কমেন্ট মুছে নিজেকে কাপুরুষ বানাবেন না।
৪৯| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ২:৪৪
শয়তান হন্তারক বলেছেন: বি.এন.পি + আ.লীগ + জাতীয় পার্টি + জামায়েত ইসলামী = ০
০ + ০ + ০ + ০ = ০
৫০| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ৩:১৭
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন:
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন:
জামাত শিবিরের গাড়ীতে পতাকা লাগানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছেন জেনারেল জিয়ার সহধর্মিনী। সে জিয়াকে কালজয়ী বলে ছোট করবেন না। তাকে আরো কিছু উপাদানে ভুষিত করুন।
========
ভাই রোমাস, আরো কিছু আছে:
১| হাসিনাকে দেশে আসার সুযোগ দিয়েছে জিয়া|
২| রাজাকার নিজামীকে কোলের পাশে বসিয়ে বিএনপি বিরোধী আন্দোলন করেছে হাসিনা ( লাগলে ছবি দিব, আওয়াজ দিয়েন)
৩| রাজাকারের ছেলের কাছে মেয়ে বিয়ে দিয়েছেন হাসিনা |
৪|বর্তমান মন্ত্রী সভায়ও হাসিনা একজন বিখ্যাত রাজাকারকে নিয়োগ দিয়েছেন এব; তার গাড়িতেও জাতীয় পতাকা আছে|
খোজ নেন, তার পরও যদি সাহায্য লাগে বলবেন, প্রমান দিব|
অবাক কান্ড হাসিনার সাথে নিজামি থাকলে জায়েজ, খালেদার সাথে গেলেই....
৫১| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ৩:৩২
পড়ুয়া_পড়ুয়া বলেছেন: লোকটা এ্যাম্নে মারা যাওন ডা ঠিক হয় নাই ।
পাবলিকের পিটানি খাইয়া মরলে বেশি খুশি হৈতাম ।
ধান্দাবাজ কোথাকার !!
৫২| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ৩:৩৯
নরাধম বলেছেন:
পড়ুয়া_পড়ুয়া বলেছেন: লোকটা এ্যাম্নে মারা যাওন ডা ঠিক হয় নাই ।
পাবলিকের পিটানি খাইয়া মরলে বেশি খুশি হৈতাম ।
ধান্দাবাজ কোথাকার !!
৫৩| ৩০ শে মে, ২০০৯ ভোর ৬:১৩
আহছানউল্লাহ বলেছেন: +++এবং পুরোপুরি একমত মাসুদ রানার সাথে।
৫৪| ৩০ শে মে, ২০০৯ ভোর ৬:২৩
ভন্ডপির বলেছেন: "শহীদ" জিয়া। খেক খেক। যে হালায় মরে সেই শহীদ। জালা।
৫৫| ৩০ শে মে, ২০০৯ ভোর ৬:৩৮
আহছানউল্লাহ বলেছেন: বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত আপনি তো একবারে জলে ডুবাইলেন।আওয়ামীলীগে রাজাকার এই কথা তো আগে জানতাম না।তারা তো(আওয়ামীলীগ)দাবী করে আওয়ামীলীগ একমাত্র সংগঠন যেখানে সবাই মুক্তিযোদ্ধা.................
৫৬| ৩০ শে মে, ২০০৯ সকাল ৭:০৫
বিডি আইডল বলেছেন: জিয়ার মত দূরদর্শী নেতার প্রয়োজন বাংলাদেশে...নেতৃত্বহীনতায় এই দেশে এই ব্লগের মতই কামড়া-কামড়ি করে চলবে
৫৭| ৩০ শে মে, ২০০৯ সকাল ৮:৫২
স্কাউট বলেছেন: @মিতামারিয়া......আমি ভারতীয় চর, র'এর এজেন্ট আর মীর জাফরদের উত্তরসুরিদের থেকে এক হাজার মাইনাস কামনা করি। তোমাদের পূর্ব সুরিরাই তো এই মহান নেতার ঘাতক ।
সহমত।
৫৮| ৩০ শে মে, ২০০৯ সকাল ৯:৫৮
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন:
আহছানউল্লাহ বলেছেন:
আওয়ামীলীগে রাজাকার এই কথা তো আগে জানতাম না।তারা তো(আওয়ামীলীগ)দাবী করে আওয়ামীলীগ একমাত্র সংগঠন যেখানে সবাই মুক্তিযোদ্ধা.................
===========
এরশাদকে হটিয়ে যখন খালেদা ক্ষমতায় গেল, আওয়ামিলীগের মনোনীত প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী বিচারপতি বদরুল, গোলাম আযমের বাসায় গিয়ে পদধূলি নিয়ে এসেছিলেন|
খালেদাকে সরানোর আন্দোলনে হাসিনা নিজামীর গায়ে ঘেষে বসে মিটি; করেছিলেন|
রাজাকারদের ধর্ম ভিত্তিক একটি দলের সাথে নির্বাচনী জোট করেছেন তাও লিখিত চুক্তি করে|
বিখ্যাত শান্তি কমিটির চেয়ারম্যানের ছেলে রাজাকার এ.কে.এম মোশাররফ এখন হাসিনার মন্ত্রী|
এই মোশররফের ছেলের কাছেই হাসিনা তার একমাত্র মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন|
আজব এই আওয়ামীলীগ, তাদের বিরুদ্বে গেলে ১৪ বছরের তরুন হয় রাজাকার আবার তাদের মেয়ে বিয়ে করলে নামকরা রাজাকারও হয়ে যায় মুক্তিযোদ্বা....!!!
৫৯| ৩০ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৩০
লুথা বলেছেন: বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন:
২| রাজাকার নিজামীকে কোলের পাশে বসিয়ে বিএনপি বিরোধী আন্দোলন করেছে হাসিনা ( লাগলে ছবি দিব, আওয়াজ দিয়েন)
----------------------- >> আমার এই ছবি খুব দরকার... ভাই আমাকে কি আপনি ছবি টা দিতে পারবেন ?? খুব খুব খুব দরকার আঃলীগ এবং জামায়াতের সেইসব মিটিং এর ছবি
৬০| ৩০ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৫৫
রোহান বলেছেন: লেখক নয় নম্বর কমেন্টে কোন তথ্যে ভুল ছিলো লিখলে ভালো লাগতো। পার্সোনালিটি আর জনপ্রিয়তা জিয়া কে ভালো শাসক হিসেবে সামনে এনেছে, কিন্তু তার শাসন আমলে অনেক কালো অধ্যায় অবশ্যই আছে.. আমাদের সমস্যা হলো আমরা জিয়ার প্রশংসা করতে গেলে বঙ্গবন্ধুর সমালোচনা করি আর বঙ্গবন্ধুর প্রশংসা করতে গেলে জিয়ার দূর্নাম করি... অনেকে বলছেন জিয়া শাসন আমলে এসে বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া চোরের খনিকে সোনার খনি বানাতে অনেক ধনাট্য দেশের অন্যায় আব্দার মেনে নিয়েছেন (হয়তো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর কথাই বলা হলো) সেক্ষেত্রে কেউ বললো না বঙ্গবন্ধুও কিন্তু পাকিস্তানের রেখে যাওয়া ধ্বংস একটা দেশ হাতে পেয়েছিলেন যার সাথে সাথে পেয়েছিলেন একদল বেঈমান সাঙ্গপাঙ্গ যারা মূলত দেশকে গড়ার নামে বঙ্গবন্ধুর ইমেজের বারোটা বানাতেই ব্যস্ত ছিলো...সোভিয়েট আর ইন্ডিয়া হয়তো সুযোগ নিয়েছে অনেক, কিন্তু জিয়ার অন্যায় আব্দার মেনে সাহায্য নেওয়া যদি প্রশংসিত হয় তবে বঙ্গবন্ধু তিরস্কৃত কেনো?? বেঈমানদের কথা যখন উঠলোই তবে হয়তো জিয়াও হয়তো এই বেঈমানদেরই একজন, নাহলে জাতির জনকের এমন নির্মম মৃত্যুর প্রতিবাদে তার একটা বক্তব্য কোথাও শোনা যায়নি (জড়িত ছিলেন কি???)
লেখক বলেছেন জিয়া নাকি ভারত আর পাশ্চাত্যের পা চাটা কুকুরদের দেশে থাকতে দিয়ে উদারতা দেখিয়েছেন.... হাহ... গু আযম দের আহলাদ করে দেশে ডেকে এনে, তাহের আর মোশাররফ কে হত্যা করে এখন এই কথা???
আরেকটা কথা.... জিয়া আর বঙ্গবন্ধু তো একইভাবে মারা গেলেন... সামরিক বিদ্রোহে (হয়তো একটা সফল অন্যটা ব্যর্থ.. জিয়া যদি মুজিব হত্যার বিরোধিতা করতেন তবে হয়তো ওটাও ব্যর্থ হতো, কে জানে..) .... জিয়াকে শহীদ বলে সম্বোধন করলেন, মুজিব শহীদ হলেন না কেনো? জিয়া ইসলাম কায়েম করার জিহাদে (!!!) মারা গেছিলেন তাই ??? সৌদি ভন্ড ইসলাম নীতি কে তুষ্ট করতে বিসমিল্লাহ শব্দ লাগিয়ে আর জামাতকে তোষন করেই উনি ইসলামের ধ্বজ্জাধারী হয়ে গেলেন আর শহীদ টাইটেল পেয়ে গেলেন??? হায় হায় সেলুকাস মিয়া কই
৬১| ৩০ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:০৩
সরকার সেলিম বলেছেন: বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: জিয়া একজন সৎ রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন এতে কোন সন্দেহ নাই|
বি.এন.পি না করেও এটা স্বীকারে বাধা নাই|
তার জন্য ছালাম।
৬২| ৩০ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:০৭
সরকার সেলিম বলেছেন: পোষ্ট টা কেন স্টিকি করা হচ্ছে না???? আপনারা সবাই আওয়াজ দেন...
৬৩| ৩০ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:২৯
'লেনিন' বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রধানতম সামরিক শক্তির নেতা ছিলেন। জিয়া নি:সন্দেহে শাসক হিসেবে সেরা ছিলো। অপেক্ষাকৃত বেশি নীতিবান ছিলো। যে পরিপ্রেক্ষিতে জিয়া ক্ষমতায় এসেছিল তা অবশ্যম্ভাবী ছিলো... তথাকথিত জাতির পিতা'র(মুজিবের স্বাধীনতাপূর্ব অবদান অনস্বীকার্য) চরম দু:শাসনই দেশের জন্য দুর্ভোগময় পরিস্থিতি নিয়ে আসে।
কিন্তু তার বড় বড় কিছু অন্যায়ও ছিলো, যার কিছু কিছু ক্ষমার যোগ্য নয়। ট্রান্জিস্টার যা বলেছে সেগুলোই জিয়ার অপরাধ।
× মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের মেরে ফেলা
× রাজাকারদের পুনর্বাসন
× পঁচে যাওয়া বা নীতিহীনদের রাজনীতিতে নিয়ে আসা(নিজের দল গঠনের জন্য)
× তার সংবিধান সংশোধন বাংলাদেশকে অতীতে ঠেলে দিয়েছে।
কিন্তু নীতিহীন এরশাদের সাথে তুলনা করা ঠিক না।
৬৪| ৩০ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৩১
খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:
জিয়া'র আগে শহীদ শব্দটি বসিয়ে জিয়া-কে অপমান করা হয় নাকি শহীদ শব্দটিকে?
জিয়া কট্টর ডানপন্থি আর ক্ষমতালিপ্সু ছিলেন। আর তাই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারি সৌদি, চীনের সাথে হাত মেলাতে তার বিবেকে একটুও বাধেনি।
জিয়া তার শাসন আমলে যতটুকু জনপ্রিয়তা ও ভাল কাজ করেছে তা সব মুছে গেছে দুটি কারনে- সংবিধানে ধর্মের বিষ ঢুকিয়ে, স্বাধীনতা বিরোধীদের রাজনীতি-তে পূর্নবাসন করার কারনে। এ দেশের জনগন কোনোদিন তাকে ভূলবে না কারন হি মেড পলিটিক্স হার্ড।
দৈনিক সংগ্রাম বলেছেন:
বঙ্গবন্ধু হত্যার মাত্র ৪ মাস পর ,৭২এর ঘাতক দালাল আইন বাতিল।১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক ,১৯৭৭এর ২১ শে এপ্রিলে আবার সায়েমকে সম্পূর্ণ কিকআউট করে রাষ্ট্রপ্রধান ,৩০শে আগস্ট সকল রাজনীতি নিষিদ্ধ ,৭৭ এ অবৈধ ঘোষিত ধর্মভিত্তিক রাজনীতির অনুমতি।১৯৭৭-এর ২২ এপ্রিলে ১৯৭২ এর শাসনতন্ত্রের ৩৮ অনচ্ছেদের মূল পরিবর্তন এনে সংবিধানে সন্ত্রাস ,১৯৭৭-এর ৭ই মে তে খুনিদের ক'জনকে পদোন্নতি এবং পুনর্বহাল , ১৯৭৮-এর ৫ই এপ্রিলে নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে ১৯৭১-এর ঘাতক দালালদের নাগরিকত্ব দানের জন্য মন্ত্রনালয়কে আদেশ , ৭৭-এর হ্যা না ভোট , ১৯৭৯-এর ৫ই এপ্রিল ৫ম সংশোধনীকে আইনে প্রণীত করে জেল ও বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের দ্বার রুদ্ধ করতে বিষাক্ত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইন এবং নতুন নাগরিকত্ব আইনের আওতায় পাকিস্তানের পাসপোর্ট হাতে রাজাকার গোলাম কে দেশে ঢুকিয়ে এবং ইয়াহিয়ার মন্ত্রী গণহত্যার মাস্টার মাইন্ডার ,আব্বাসকে ৭৯তে জামাতের আমীর হতে দিয়ে ,দেশে মৌলবাদ এবং জামাতের স্বাধীনতা বিরোধী সকল কার্যকলাপকে সাংবিধানীক বৈধতা ,৭৫এর ৩১শে ডিসেম্বর ঘাতক দালাল আইন বাতিল করে ১১ হাজার যুদ্ধ অপরাধীর মুক্তি ,যাদের মধ্যে ৭৫২জন দন্ডপ্রাপ্ত।জেল ও বঙ্গবন্ধু হত্যার সব তদন্ত বন্ধ করে দিয়ে রাস্ট্রদ্রোহিতা মুলক কর্মকান্ড।ক্ষমতার এত জঘন্য দৃষ্টান্ত আর কার ?১৯৭২এর সংবিধানকে কেটে ছিরে নিজের ইচ্ছে মত সব কিছুকে জায়েজ করার নগ্ন প্রচেষ্টা।
সুফিয়ান ডট কম বলেছেন: ছহীদ যিয়া ইবং ইড়ছাদ..... দুই জন মহাণ ছাছক ছিলেণ... ইদের একজন বাংলাদেছের ছংবিদানকে মুসলমানি ও আরেক যন আকিকা দিয়াচেণ। আচুন আমরা এই পুস্টে পিলাচ দিয়ে অছেছ নেকী হাছীল করি....
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন:
১৯৭১-এর মুক্তি আন্দোলনের পর জেনারেল জিয়া যে কয়টি কাজ করেছিল ছিলঃ>>>>>>>>>এর মধ্যে একটি......হলো ১৯৭৫ পরবর্তীতে........১৯৭১এর ঘাতক নরপশু দালালদের সরকারীভাবে পূর্ণবাসন করা।। ঘাতক রাজাকারদেরকে দেশের প্রতিটি রন্ধে রন্ধে প্রবেশের সুযোগ করে দেওয়া। এর মাধ্যমে যে আগুন জেনারেল জিয়া জ্বালিয়ে গেছেন..... তার আগুনে এদেশের মানুষ এখোনো তিলে তিলে পুড়ে অঙ্গার হচ্ছে..। যার প্রতিচ্ছবি হলো..জামাত শিবিরের হাতে মুক্তিযোদ্ধারা লাঞ্ছিত। জামাত শিবিরের গাড়ীতে পতাকা লাগানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছেন জেনারেল জিয়ার সহধর্মিনী। সে জিয়াকে কালজয়ী বলে ছোট করবেন না। তাকে আরো কিছু উপাদানে ভুষিত করুন।
ভন্ডপির বলেছেন: "শহীদ" জিয়া। খেক খেক। যে হালায় মরে সেই শহীদ। জালা।
রোহান বলেছেন: লেখক নয় নম্বর কমেন্টে কোন তথ্যে ভুল ছিলো লিখলে ভালো লাগতো। পার্সোনালিটি আর জনপ্রিয়তা জিয়া কে ভালো শাসক হিসেবে সামনে এনেছে, কিন্তু তার শাসন আমলে অনেক কালো অধ্যায় অবশ্যই আছে.. আমাদের সমস্যা হলো আমরা জিয়ার প্রশংসা করতে গেলে বঙ্গবন্ধুর সমালোচনা করি আর বঙ্গবন্ধুর প্রশংসা করতে গেলে জিয়ার দূর্নাম করি... অনেকে বলছেন জিয়া শাসন আমলে এসে বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া চোরের খনিকে সোনার খনি বানাতে অনেক ধনাট্য দেশের অন্যায় আব্দার মেনে নিয়েছেন (হয়তো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর কথাই বলা হলো) সেক্ষেত্রে কেউ বললো না বঙ্গবন্ধুও কিন্তু পাকিস্তানের রেখে যাওয়া ধ্বংস একটা দেশ হাতে পেয়েছিলেন যার সাথে সাথে পেয়েছিলেন একদল বেঈমান সাঙ্গপাঙ্গ যারা মূলত দেশকে গড়ার নামে বঙ্গবন্ধুর ইমেজের বারোটা বানাতেই ব্যস্ত ছিলো...সোভিয়েট আর ইন্ডিয়া হয়তো সুযোগ নিয়েছে অনেক, কিন্তু জিয়ার অন্যায় আব্দার মেনে সাহায্য নেওয়া যদি প্রশংসিত হয় তবে বঙ্গবন্ধু তিরস্কৃত কেনো?? বেঈমানদের কথা যখন উঠলোই তবে হয়তো জিয়াও হয়তো এই বেঈমানদেরই একজন, নাহলে জাতির জনকের এমন নির্মম মৃত্যুর প্রতিবাদে তার একটা বক্তব্য কোথাও শোনা যায়নি (জড়িত ছিলেন কি???)
লেখক বলেছেন জিয়া নাকি ভারত আর পাশ্চাত্যের পা চাটা কুকুরদের দেশে থাকতে দিয়ে উদারতা দেখিয়েছেন.... হাহ... গু আযম দের আহলাদ করে দেশে ডেকে এনে, তাহের আর মোশাররফ কে হত্যা করে এখন এই কথা???
আরেকটা কথা.... জিয়া আর বঙ্গবন্ধু তো একইভাবে মারা গেলেন... সামরিক বিদ্রোহে (হয়তো একটা সফল অন্যটা ব্যর্থ.. জিয়া যদি মুজিব হত্যার বিরোধিতা করতেন তবে হয়তো ওটাও ব্যর্থ হতো, কে জানে..) .... জিয়াকে শহীদ বলে সম্বোধন করলেন, মুজিব শহীদ হলেন না কেনো? জিয়া ইসলাম কায়েম করার জিহাদে (!!!) মারা গেছিলেন তাই ??? সৌদি ভন্ড ইসলাম নীতি কে তুষ্ট করতে বিসমিল্লাহ শব্দ লাগিয়ে আর জামাতকে তোষন করেই উনি ইসলামের ধ্বজ্জাধারী হয়ে গেলেন আর শহীদ টাইটেল পেয়ে গেলেন??? হায় হায় সেলুকাস মিয়া কই
৬৫| ৩০ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৬
'লেনিন' বলেছেন: লেখক বলেছেন: শহীদ জিয়া সেনাবাহীনিকে বাম খুনিদের হাত থেকে বাচিয়েছিলেন এইটা তার অপরাধ হলে আমি তার জন্য ফাসি নিতে প্রস্তুত।
আসলে বলুন আমেরিকার সিআইএ জিয়াকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ হাসিল করেছে।
@লুথা: জিয়ার সংবিধানের পরিবর্তন আর বিএনপি সৃষ্টিই তার আসল কলংক।
৬৬| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ৮:৪২
বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন:
@লুথা:
পোস্টে কি ভাবে ছবি দিতে হয় চেষ্টা করেও পারছি না| প্লিজ হেল্প করুন ছবিটা কিভাবে শেয়ার করতে পারি|
৬৭| ৩১ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:৫৫
মানবী বলেছেন: পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ
+
৬৮| ০১ লা জুন, ২০০৯ রাত ১২:৫৯
বহ্নিশিখা বলেছেন: আবে চুতিয়া ,যা ফোট।
৬৯| ১৬ ই জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৯
ত্রিভুজ বলেছেন: খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:
জিয়া কট্টর ডানপন্থি আর ক্ষমতালিপ্সু ছিলেন। আর তাই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারি সৌদি, চীনের সাথে হাত মেলাতে তার বিবেকে একটুও বাধেনি।
----
আমেরিকাও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করেছিলো। চীন থেকেও বেশী সাপোর্ট দিয়েছে আমেরিকা। এবার আওয়ামীলীগের আমেরিকা প্রীতি বিষয়ে কিছু বলুন দেখি... আমরা একটু ধন্য হই।
৭০| ২০ শে জুন, ২০০৯ রাত ১১:০৯
খািল িপডাইেত ইচ্ছা করে বলেছেন:
@ত্রিভুজ; এখানে আমলীগ কেমনে আইলো, বুজলাম না;
আপনার লজিকে আসলেই প্রবলেম আছে;
যে বিষয়ে আলাপ হচ্ছে সে বিষয়ে কথা বলেন;
আমলীগ বিষয়ক আপনার কুনো ফবিয়া থাকলে আলাদা পোষ্ট দেন, প্লিজ।
৭১| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৩৪
রী্য বলেছেন: ভাই কেন এই পোষ্ট দিযেছেন.... আপনি কি জানেন না কোন মিথ্যা ইতিহাস বা উপখ্যান এখানে চলে না... আপনি এই পোষ্টটি সংগ্রামকে দিলে তারা প্রথম পাতায় ছাপতো...... আর ভুলের রাজ্যে থাকার কোন মানে হয় না .... মাওলানা ভাষানী কে নিয়ে লিখতে পারেন..... আমরা সাধারণ মানুষ মনোযোগ সহকারে পড়বো ..... প্লাসও দিতে পারি....
এই পোষ্টের পিছনে যতটুকু সময় ব্যয় করলাম..... সবই ..... নষ্ট
৭২| ১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৩
মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: জিয়া বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ শাসক এবং নেতা ।
৭৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:৩২
রায়হান রাহী বলেছেন: জিয়া বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ শাসক এবং নেতা ।
৭৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৩:২১
shapnobilash_cu বলেছেন: শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান-যিনি শুধু স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্বপ্নই দেখেননি, তার ভিত্তিও রচনা করে গেছেন। শত কোটি সালাম হে মহান নেতা....
৭৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২৯
উপপাদ্য বলেছেন: জিয়া বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন দুইবার
১. পাকিস্তানি শোষকদের হাত থেকে
২. হিন্দুস্তানি কুকুরদের হাত থেকে
১০০% একমত
সশ্রদ্ধ সালাম শহীদ জিয়া কে।
৭৬| ২৮ শে মে, ২০১২ রাত ২:১৬
অমানুষ বলেছেন: ভাই রোমাস, আরো কিছু আছে:
১| হাসিনাকে দেশে আসার সুযোগ দিয়েছে জিয়া|
২| রাজাকার নিজামীকে কোলের পাশে বসিয়ে বিএনপি বিরোধী আন্দোলন করেছে হাসিনা ( লাগলে ছবি দিব, আওয়াজ দিয়েন)
৩| রাজাকারের ছেলের কাছে মেয়ে বিয়ে দিয়েছেন হাসিনা |
৪|বর্তমান মন্ত্রী সভায়ও হাসিনা একজন বিখ্যাত রাজাকারকে নিয়োগ দিয়েছেন এব; তার গাড়িতেও জাতীয় পতাকা আছে|
খোজ নেন, তার পরও যদি সাহায্য লাগে বলবেন, প্রমান দিব|
অবাক কান্ড হাসিনার সাথে নিজামি থাকলে জায়েজ, খালেদার সাথে গেলেই...
উপপাদ্য বলেছেন: জিয়া বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন দুইবার
১. পাকিস্তানি শোষকদের হাত থেকে
২. হিন্দুস্তানি কুকুরদের হাত থেকে
১০০% একমত
সশ্রদ্ধ সালাম শহীদ জিয়া কে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:২৬
বৈকুনঠ বলেছেন: সবাই মুক্ত হস্থে মাইনাস দান করেন। ১ নম্বর