১৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

এম এম ইসলাম বলেছেন: আপনার ভাল লাগায় আমারও ভালো লাগল। সবসময় মোবাইল কোর্ট/অভিযানে ছবি তোলা হয় না। পাঠকের আগ্রহ থাকলে আগামীতে এধরনের পোস্ট আরো দিব।

১৯ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:০৫

এম এম ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আশা করি আগামীতে এধরনের পোস্ট আরো আসবে।

১৯ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৪৫

এম এম ইসলাম বলেছেন: আটককৃত মাছের বিষয়ে আমাদের কিছু নিয়ম নিতী রয়েছে।সাধারন মাছের ক্ষেত্রে আটককৃত মাছ অকশন দিয়ে সারকারী কোষাগারে টাকা জমা দিতে হয়। মাছ জনস্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর হলে তা নষ্ট করতে হয়। পিরানহা মাছের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নিতীমালা নেই। এ মাছটি খাদ্য হিসেবে মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয়। মাছটি নিষিদ্ধ করা হয়েছে এর অতিরিক্ত প্রিডেটরি নেচারের জন্য। মাছটি এদেশের মৎস্য সম্পদের জন্য হুমকিস্বরুপ। অকশন দিলে মাছটি আবার বাজারে বিক্রি হবে যা কাঙ্খীত নয়। অনেকেই পিরানহা আটকের পর নষ্ট করে ফেলে। মাছটি খাওয়া যেহুতু ক্ষতিকর নয় এবং খেতেও সুস্বাদু এখন আপনিই বলেন মাছগুলো নষ্ট করলে ভাল হতো নাকি এতিমখানায় দেওযাতে ভাল হয়েছে? জবাব দিয়ে যাবেন কিন্তু। আর ফরমালিনযূক্ত মাছগুলো কিন্তু এতিমখানায় দেওয়া হয়নি। নষ্ট করা হয়েছে। কাজ যা করেছি নেকি লাভের আশায় করিনি। যা যৌক্তিক মনে হয়েছে তাই করেছে।
আর আমার বাসায় মাছ যাওয়ার যে কথা বললেন তা কি ঠিক করলেন?
রাঙ্গামাটি বেড়াতে আসলে মাছের বাজার, মাছ ব্যবসায়ি, জেলে, মাছ চাষ জনপ্রতিনিধিদের কাছে খোঁজ নিন। নিজের মন্তব্যের জন্য নিজেই লজ্জা পাবেন।
ধন্যবাদ আপনার মন্ত্যব্যের জন্য। ভাল থাকবেন

১৯ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬

এম এম ইসলাম বলেছেন: ভাই, একটু কষ্ট করে ৩ নং মন্তব্যের জবাবটি পড়ুন। জবাব সন্তোষজনক মনে হলে জানাবেন, না হলেও জানাবেন।
আসলে আমারই দোষ। পোস্টেই এ বিষয়টি ক্লিয়ার করা দরকার ছিল। তাহলে আপনারা বিভ্রান্ত হতেন না।

ভাল থাকবেন।

১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

এম এম ইসলাম বলেছেন: সেইরকম! কিরকম? ভাল নাকি খারাপ?
ভাল আছেনতো আপনি?
ধন্যবাদ। সবসময় আপনাকে সাথে পাচ্ছি।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০৮

এম এম ইসলাম বলেছেন: নিয়োমিত মোবাইকোর্ট/অভিযান চালালে পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রনে আনা যায়। মোবাইকোর্ট/অভিযান কিছুদিন বিরত থাকলে যেই লাউ সেই কদু।
একটি উদাহরন দিচ্ছি। আজ থেকে প্রায় ১ বছর ধরে রাঙ্গামাটির বাজারগুলোতে মাছে ফরমালিন ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে মোবাইল কোর্ট/অভিযান চালাচ্ছি। প্রথম দিকে প্রতিটি বাজারে এবং প্রতিটি মোবাইল কোর্টে মাছে ফরমালিন পাওয়া যেত। এখন কিন্তু ফরমালিন খুব কমই পাচ্ছি। অধিকাংশ ফরমালিন অভিযানে খালি হাতে ফিরে আসছি।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৪

এম এম ইসলাম বলেছেন: জেল জরিমানার বিষয়টি মেজিস্ট্রেটের বিষয়। আমি মৎস্য কর্মকর্তা। মোবাইল কোর্টের জন্য মেজিস্ট্রেটকে চাওয়া, প্রসিকেশন দেওয়া আমার কাজ। বিচারের দায়িত্ব মেজিস্ট্রেটের। অনেক কিছু চিন্তা ভাবনা করে মেজিস্ট্রেটকে রায় দিতে হয়।
জেল যে একেবারেই হচ্ছে না তা নয়। অনেক ক্ষেত্রেই জেল হচ্ছে।