নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উন্নয়ন ও মানবাধিকার কর্মী। শিশুর শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের অধিকার এবং নারীর অর্থনৈতিক স্বাবলম্বীতার জন্য কাজ করি। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, রাজনীতি ইত্যাদি বিষয়ে কৌতূহলী।

মাঈনউদ্দিন মইনুল

মুখোশই সত্য!

মাঈনউদ্দিন মইনুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

লোকসঙ্গীত সম্রাট আব্দুর রহমান বয়াতির ‘দেহঘড়ির’ অবসান: শ্রদ্ধাঞ্জলি

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৭



‘মন আমার দেহ ঘড়ি সন্ধান করি কোন মিস্তরি বানাইয়াছে’ গানটির অন্যতম পৃষ্ঠপোষক এবং বাংলা লোকসঙ্গীতের অন্যতম পুরোধা আব্দুর রহমান বয়াতির (৭৬) ‘দেহ ঘড়িটি’ বন্ধ হলো গতকাল (১৯ অগাস্ট) সকাল সাড়ে সাতটায়। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়া এবং জাপানসহ বিশ্বের প্রায় ৩২টি দেশে ভ্রমণ করে বাংলার লোকসঙ্গীতকে অবাঙালি বিশ্ববাসীর কাছে পরিচিত করিয়েছিলেন এই লোকসঙ্গীত শিল্পী। তার সঙ্গীত জীবনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো: জর্জ বুশের আমলে যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউজে লোকসঙ্গীত পরিবেশ করা। এছাড়া তিনি দেশের লোকসঙ্গীত শিল্পীদল নিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।



‘গাড়ি চলে না চলে না’ বলে বিদায় নিয়েছিলেন বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিম এবার ছিলো ‘দেহ ঘড়ির’ পালা! ‘আরও বাঁচতে চাই’ বলে বিদায় নিয়েছিলেন হুমায়ূন আহমেদ এবং হুমায়ুন আজাদ। মৃত্যুকে চ্যা্লেন্জ করলেই যে মৃত্যু এতো শিঘ্র চলে আসবে, তা কি তারা জানতেন? জানতেন না লোকসঙ্গীত সম্রাট আব্দুল রহমান বয়াতিও। মাসের পর মাস হাসপাতালে শুয়েও আবার ফিরে আসার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বলেছিলেন, আরও গান গাইবার চাই! দেহতত্ত্ব আর ভাবতত্ত্ব দিয়ে যিনি জীবনের মানে খুঁজেছেন তার গানে আর দরাজ কণ্ঠে, সেই কণ্ঠ আর কারও জীবনতত্ত্বকে চ্যালেন্জ করবে না। ‘মানুষটা ছিলো খুবই উদাস’ – শিল্পী মমতাজের কথা। উদাস তো হবেনই, নিজের চাওয়া-পাওয়া সম্পর্কে সচেতন থেকে আরও যা-ই হোক শিল্পচর্চা হয় না।



.



আব্দুর রহমান বয়াতি সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য



পুরো নাম: আব্দুর রহমান বয়াতি



পারিবারিক ডাকনাম: বয়াতি



পারিবারিক তথ্য: স্ত্রী, ৩ পুত্র ও ৩ কন্যা



পিতা ও মাতা: মরহুম তোতা মিয়া ও মরিয়ম বেগম



জন্ম ও মৃত্যু: ১৯৩৯ (দয়াগঞ্জ, সূত্রাপুর, ঢাকা) – ১৯ অগাস্ট ২০১৩ (ঢাকা, জাপান বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতাল)



গায়ক জীবনের শুরু: ১৯৫৬



দলের নাম: আব্দুর রহমান বয়াতি দল (১৯৮২)



সঙ্গীতের প্রেরণা: প্রকৃতি ও মা



সঙ্গীত গুরু: কবি আলাউদ্দিন বয়াতি (কবি আলাউদ্দিন)। তিনিই ‘দেহঘড়ি’ গানটির গীতিকার।



অডিও এলবামের সংখ্যা: ৫০০



পুরস্কার: রাষ্ট্রপতি পুরস্কারসহ ৬টি জাতীয় পুরুস্কার



উল্লেখযোগ্য ঘটনা: যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউজে গান গাওয়া



বিশেষ এলবাম: ফিডব্যাক-এর ‘দেহঘড়ি’ (১৯৯৫) এলবামে তার দেহঘড়ির গানটি ফিউশন হয়



উল্লেখযোগ্য গানগুলো: ‘মন আমার দেহ ঘড়ি সন্ধান করি কোন মিস্তরি বানাইয়াছে’, ‘এই পৃথিবী যেমন আছে, তেমনি পড়ে রবে, সুন্দর এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে’, ‘দিন গেলে আর দিন পাবি না’



সঙ্গীত প্রচারের মাধ্যম: প্রধানত তিনি মঞ্চ শিল্পী। তাছাড়া বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং প্রাইভেট টিভি চ্যানেলে তিনি সঙ্গীত পরিবেশন করেছেন। ‘অসতী’ (১৯৮৯) নামে হাফিজুদ্দিন পরিচালিত একটি সিনেমাতেও তিনি গান গেয়েছেন।



.



শেষ জীবনে আব্দুর রহমান বয়াতি



এতো সুনামের অধিকারী হয়েও এবং দেশের লোকসঙ্গীত শিল্পকে এমনভাবে সমৃদ্ধ করেও এই মহান শিল্পী শেষ জীবনে চিকিৎসার জন্য অন্যের কাছে হাত পাততে হয়েছে। শেষ জীবনে দৈনিক ১৫০০ টাকায় গান গেয়েও সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছিলো তার। ফুসফুস, কিডনি এবং স্নায়ু সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে কয়েক মাস পূর্বেই তিনি জাপান বাংলাদেশ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। অর্থের অভাবে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয় নি। মৃত্যুর পুর্ব পর্যন্ত জাপান বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতাল তার ঔষধ ও চিকিৎসার খরচ বহন করে। ‘আমি আবার ভালো হইবার চাই, আমি আবারও গান গাইবার চাই’ বলে তিনি আকুতি প্রকাশ করেছিলেন উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে।



বাঙালি জাতি সঙ্গীতপ্রিয় জাতি, সঙ্গীত তাদের রক্তে। ভারতেও যারা সঙ্গীতে শত বছরের খ্যাতি ধারণ করে আছেন, তাদের অধিকাংশই বাঙালি! আব্দুল আলিম, আলাউদ্দিন, শাহ আব্দুল করিম বা আব্দুর রহমান বয়াতিদের গানে আমরা পাই শেখরের সন্ধান। জাতীয় পরিচয় পাই যে গানে, নিজেদের অস্তিত্বের সন্ধান পাই যাদের গানে, তারা একে একে চলে যাচ্ছেন আমাদের ছেড়ে। ক্রমেই যেন শেখড়-ছাড়া হয়ে যাচ্ছি আমরা!



.



কীভাবে শ্রদ্ধা জানাই!




শোকবার্তা বা একটি পোস্ট দিলেই শ্রদ্ধাপ্রদর্শন শেষ হয়ে যায় না। আমাদের উচিত তার সৃষ্টির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া। পাইয়ারেটেড বা ইন্টারনেট থেকে গান ডাউনলোড না করে কম করে হলেও দোকান থেকে গানের এলবাম কেনা হতে পারে সর্বশ্রেষ্ঠ শ্রদ্ধা প্রদর্শন। সরকারের নির্দিষ্ট বিভাগের উচিত, অবিলম্বে আব্দুর রহমান বয়াতির সৃষ্টিকর্মের তত্ত্বাবধান করা। আগামির প্রজন্মের জন্য তার প্রতিটি সৃষ্টি, তার জীবনী ইত্যাদি সংরক্ষণ করা উচিত এখনই। যতই দেরি হবে, ততই কমতে থাকবে তার সৃষ্টকর্মের সংখ্যা ও পরিমাণ।



দেশের অস্তিত্ত্ব বহনকারী লোকসঙ্গীত শিল্পী আব্দুর রহমান বয়াতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি

















___________________________________________________

তথ্যসূত্র:



ক. দৈনিক ইত্তেফাক ও বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম খ. স্বপ্নীল ডট কম গ. প্রিয় নিউজ ডট কম ঘ. ছবি ইন্টারনেট থেকে।



.



.



পরিশিষ্ট: পাঠকের জন্য অতিরিক্ত কিছু তথ্য



১) ইউটিউবে: মাটির একখান ঘর বানাইয়া মেশিন দিছে তার ভিতর…. মন আমার দেহঘড়ি সন্ধান করি



২) বিখ্যাত গানটির লিরিক: শিরোনামঃ মন আমার দেড় ঘড়ি, আব্দুর রহমান বয়াতী



একটি চাবি মাইরা দিলা ছাইড়া

জনম ভরি চলিতেছে।

মন আমার দেহ ঘড়ি সন্ধান করি

কোন মিস্ত্ররী বানাইয়াছে।



থাকের একটা কেস বানাইয়া মেশিন দিলো তার ভিতর

ওরে রং বেরংয়ের বার্নিশ করা দেখতে ঘড়ি কি সুন্দর।



ঘড়ির তিন পাটে তে গড়ন সারা

এই বয়লারের মেশিনের গড়া।

তিনশ ষাটটি ইশকুররম মারা ষোলজন পাহারা আছে।



ঘড়ি হেয়ার স্প্রিং ফ্যাপসা কেচিং লিভার হইলো কলিজায়

আর ছয়টি বলে

আজব কলে দিবানিশি প্রেম খেলায়।



ঘড়ি তিন কাটা বার জুয়েলে মিনিট কাটা হইলো দিলে

ঘন্টার কাটা হয় আক্কেলে

মনটারে সেকেন্ডে দিসে।



ঘড়ির কেসটা বত্রিশ চাকের, কলে কব্জা বেসুমার

দুইশো ছয়টা হাড়ের জোড়া, বাহাত্তর হাজারও তার।



ও মন, দেহঘড়ি চৌদ্দতলা, তার ভিতরে দশটি নালা,

একটা বন্ধ নয়টা খোলা গোপনে এক তালা আছে।



ঘড়ি দেখতে যদি হয় বাসনা

চলে যান ঘড়ির কাছে,

যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে ঘড়ির ভিতর লুকাইছে,

ঘড়ির ভিতর লুকাইছে।



পর্দারও সত্তর হাজারে

তার ভিতলে লড়ে চড়ে

জ্ঞান নয়ন ফুটলে পরে দেখতে পারবেন চোখের কাছে।



ওস্তাদ আলাউদ্দিনে ভেবে বলছেন,

ওরে আমার মনবোকা,

বাউল রহমান মিয়ার কর্মদোষে হইল না ঘড়ির দেখা।



আমি যদি ঘড়ি চিনতে পারতাম,

ঘড়ির জুয়েল বদলাইতাম,

ঘড়ির জুয়েল বদলাইবো

কেমন যাই মিস্ত্ররীর কাছে?



মন আমার দেহঘড়ি

সন্ধান করি, কোন মিস্ত্রী বানাইছে।

মন আমার দেহঘড়ি

একটি চাবি মাইরা দিলা ছাইড়া

জনম ভরি চলিতেছে।

মন আমার দেহ ঘড়ি সন্ধান করি

কোন মিস্ত্ররী বানাইয়াছে।



৩) প্রধানমন্ত্রী এবং বিরোধীদলীয় নেত্রী ইতোমধ্যেই শ্রদ্ধাসহ শোকবার্তা পাঠিয়েছেন। দেশের সঙ্গীত ও শিল্পাঙ্গনের অনেকেই গিয়ে হাজির হয়েছেন জাপান-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে!



৪) আরও জানতে ভিজিট করুন:



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



“দেহঘড়ি চলবে না আর” – মমতাজ



.



৫) দেশের এই স্বনামধন্য লোকসঙ্গীত সম্রাটকে কীভাবে শ্রদ্ধা জানাবো? আমি ভেবেছি ইন্টারনেট থেকে তার গানগুলো ডাউনলোড করার পরিবর্তে বাজারে গিয়ে তার কয়েকটি এলবাম কিনবো। পাঠকও ভেবে দেখতে পারেন!



মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

রমিত বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা।
আমি গায়ক নই, তারপরেও উনার দেহ ঘড়ি গানটা জীবনে বহুবার গেয়েছি।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: গানটি আমারও খুবই পছন্দের।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এবং এ পৃষ্ঠায় স্বাগতম :)

২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: এমন প্রতিভা খুব কম মানুষের জীবনে থাকে
তার আত্মার শান্তি কামনা করি
শ্রদ্ধা ও বিনম্রে
এরা বাঙালির প্রান বিশ্ব মাঝে তাদের গৌরব ময় স্বত্বা বিসৃত ।।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: “এমন প্রতিভা খুব কম মানুষের জীবনে থাকে।” -সহমত।

অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় পরিবেশ বান্ধব :)

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ওনার আত্নার মাগফিরাত কামনা করি !

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: স্বপ্নবাজ অভিকে অনেক ধন্যবাদ :)

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

বোকামন বলেছেন:

আমাদের উচিত তার সৃষ্টির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

মাটির শিল্পী রবেন মাটিতে ঘুমায়ে
গানগুলো তার রয়ে যাবে মাটি ও মানুষের হৃদয়ে....।

শ্রদ্ধেয় লেখক, আপনাকে ধন্যবাদ পোস্টটির জন্য।।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় বোকামন :)

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০

আমিনুর রহমান বলেছেন:



মাটি ও মানুষের গানের পুরোধা আব্দুর রহমান বয়াতি প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জনী।
আপনাকেও ধন্যবাদ।

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: আমিনুর রহমান, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ :)

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

ইখতামিন বলেছেন: ++++

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ধন্যবাদ, ইখতামিন, আপনাকে!
শুভেচ্ছা জানবেন :)

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমাদের দোহারে ছোটোবেলা থেকেই আব্দুর রহমান বয়াতির সুনাম শুনেছি। মন আমার দেহ ঘড়ি কি ১৯৮২ সনের গান? আমার তো মনে পড়ে আরও ছোটো বয়সে, এরও অনেক আগে থেকেই এ গানটা শুনে আসছি। রহমান বয়াতির গান কোনো স্টেজে সরাসরি দেখার সুযোগ আমার হয় নি। তবে তাঁর সমসাময়িক খালেক দেওয়ান, পরশ দেওয়ান, ননী ঠাকুর প্রমুখের গান রাতের পর রাত শুনেছি।

এই পৃথিবী যেমন আছে - এটি বিজয় সরকারের গান। রহমান বয়াতির কণ্ঠে শুনি নি, আপনার দেয়া লিংক থেকে শুনবো।

লোকজ সঙ্গীতসমূহ প্রিজার্ভ করার জন্য সরকারের পাশাপাশি দায়িত্বশীল সংগঠনগুলোর এগিয়ে আসা উচিত।

মূল্যবান পোস্ট। বয়াতি সম্বন্ধে অনেক কিছু জানতে পারলাম।

প্রয়াত বয়াতির বিদেহি আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্যগুলো আমি উপভোগ করছি। মতামতটি লেখাটিকে সমৃদ্ধি দিয়েছে। অনেক ধন্যবাদ :)


১৯৮২ সালটি উল্লেখ করেছি আব্দুর রহমান বয়াতির দল গঠনের সাল হিসেবে।

এক্সপোনেন্ট হিসেবে আব্দুর রহমান বয়াতি গানগুলোতে কণ্ঠ দিয়েছেন: যেমন ফরিদা পারভিন করেছেন লালনগীতির ক্ষেত্রে। শুধু ‘দেহঘড়ির’ গানটির গীতিকার যে কবি আলাউদ্দিন, তাতে আমি নিশ্চিত হয়েছি।

‘এই পৃথিবী যেমন আছে’ গানটির গীতিকারের নাম জানাবার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আব্দুর রহমান বয়াতির কণ্ঠের গানগুলোকে সংরক্ষণ করা উচিত, এখন থেকেই।

৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মন আমার দেহ ঘড়ি সন্ধান করি
কোন মিস্ত্ররী বানাইয়াছে।

বিরাট প্রশ্ন++

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, সেলিম আনোয়ার ভাই:)
শুভেচ্ছা অফুরন্ত!

৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

আমাদের দেশে বেশিরভাগ শিল্পীই শেষ জীবনে উপযুক্ত চিকিৎসা পান না।
এ শিল্পীর জন্য জানাই শ্রদ্ধা। কামনা করি রূহের মাগফেরাত।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:৩৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: “আমাদের দেশে বেশিরভাগ শিল্পীই শেষ জীবনে উপযুক্ত চিকিৎসা পান না।”


-সহমত। ধন্যবাদ জুলিয়ান সিদ্দিকী ভাই :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.