নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উন্নয়ন ও মানবাধিকার কর্মী। শিশুর শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের অধিকার এবং নারীর অর্থনৈতিক স্বাবলম্বীতার জন্য কাজ করি। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, রাজনীতি ইত্যাদি বিষয়ে কৌতূহলী।

মাঈনউদ্দিন মইনুল

মুখোশই সত্য!

মাঈনউদ্দিন মইনুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

The First Impression: কর্মক্ষেত্রে শুরুর দিনগুলো কেমন হওয়া চাই

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১





এবিষয়ে প্রচলিত ইংরেজি প্রবাদটির মানে করলে এরকম দাঁড়ায়: প্রথম চমক দেবার দ্বিতীয় সুযোগটি পাবেন না। ফার্স্ট ইম্প্রেশন কীভাবে ভালো করা যায় এবিষয়ে টিপস ও পরামর্শের অভাব নেই বাজারে। যে কেউ চাইলেই পাবেন আর উপদেশের সাগরে ভাসতে পারবেন; কূল খুঁজে পাবেন না। হঠাৎ একটি বিষয়ে নানামুখী নসিহত পেয়ে মানসিক চাপ বেড়ে যায়। শেষে নিজের যতটুকু ছিলো তা-ও হারাতে হয়। টিপস গ্রহণ করার ব্যাপারে প্রথম টিপস হলো: সবই গলাধকরণ না করা। সবকিছু সবার জন্য সবসময় প্রযোজ্য হয় না। তবে পড়ার জন্য পড়া যায় - রিডিং ফর প্লেজার! কোন ডেডলাইন সামনে নিয়ে পরামর্শ নেওয়া আর পরীক্ষার পূর্বে ভোর রাত পর্যন্ত পড়া একই কথা।



কর্মজীবনের শুরুর দিনগুলো ভালোভাবে অতিক্রম করতে পারলে, এবং প্রথম চাকরিতে সুনাম অর্জন করতে পারলে - তা পরবর্তিতে মজবুত ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। অনেকে ইনটার্ন বা শিক্ষানবীশ বা স্বেচ্ছাসেবকের কাজকে অবহেলায় শেষ করেন। সেটিও প্রথম চাকরি হিসেবে ধরলে, তা থেকে পরে অনেক সুফল পাওয়া যায়। বলছি শুরুর দিনগুলোর কথা:





• ভালো দিয়েই হোক শুরু:

অলৌকিক বা অস্বাভাবিক কিছু না ঘটলে, শুরুর দিনেই কোন প্রতিষ্ঠানে সুপারম্যান হিসেবে আবির্ভূত হওয়া কঠিন। নিজের মতো থাকাটাই বেশি দরকার! তবে কিছু বিষয়ে বিশেষ ফোকাস দিলে, অপেক্ষাকৃত অল্প সময়ে প্রারম্ভিক অস্বস্তিগুলো কাটিয়ে ওঠা যায়। প্রথম দিনের স্কুলের মতো প্রথম দিনের উত্তেজনা সবকিছুতেই থাকে – কর্মস্থলে একটু বেশি থাকে। তাই দেহ মন এবং আপনার আউটলুককে ভালো মতো প্রস্তুত করে নিন। রাতের বিশ্রাম, সকালের নাস্তা, পরিপাটি পোশাক – এসব হলো অতি ব্যক্তিগত প্রস্তুতি যা স্বাভাবিকভাবেই সকলে করে। পোশাকের ক্ষেত্রে শালীনতার পাশাপাশি আপনার আরাম ও স্বস্তির বিষয়টিকে উপেক্ষা করবেন না। পরিচয়ের সময়ে স্বাভাবিক থাকুন এবং পরিবেশ অনুকূল হলে নিজেই উদ্যোগী হয়ে ডেস্ক-টু-ডেস্ক গিয়ে করমর্দন করুন দৃঢ়তার সাথে। কণ্ঠে বিনয় থাকুক, তবে আত্মবিশ্বাসকে যেন হারিয়ে না ফেলেন।



• নোট নিন:

হয়তো শুধু রাশেদ নামেই অন্তত ৩জনের সাথে পরিচয় হবে। কেউবা হবেন আপনার ক্লাসমেটের বন্ধুর বড়ভাই বা বড় বোন। কেউ হতে পারেন আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাই। প্রথম দিনের মিটিংয়ে চোখ ছাড়াবড়া হতে পারে। হাতে পাবেন একগাদা নিয়মাবলী আর পলিসিপত্র। একদিনের তুলনায় অনেক তথ্য আপনার ওপর ওইদিন ঝাঁপিয়ে পড়লেও সকল তথ্যেরই ভবিষ্যত মূল্য আছে। তাই নোট রাখুন, দেখবেন পরে নিজেকে এজন্য বাহ-বাহ দেবেন। এ অভ্যাসটি পরেও ধরে রাখতে পারেন।





• নম্র ভদ্র পরিপাটি ও সময়নিষ্ঠ:

নম্রতা-ভদ্রতা-নিয়মনিষ্ঠতাই কর্মজীবনের চাবিকাঠি নয়, তবু এসব যাদের থাকে, তারা একটু একস্ট্রা লিভারেজ পেয়ে থাকেন। অফিসে সময়মতো আসাকে অভ্যাসে পরিণত করুন কর্মজীবনের শুরুতেই। সম্ভব হলে পনের-বিশ মিনিট হাতে রাখুন, কিন্তু দেরিতে আসাকে শুরু থেকেই এড়িয়ে চলুন, তাতে সকালের অস্বস্তি থেকে অন্তত আপনি রক্ষা পাবেন। কাজে ভুল হলে বা দেরি হলে, এবং তাতে আপনার সিনিয়র বিরক্ত হলে, শুরুতেই কারণ দাখিল করবেন না। আগে তাকে বলতে দিন। কাজে ও আচরণে নিজেকে পছন্দনীয় করে তুলুন সিনিয়র-জুনিয়র-পিয়ার সকলের কাছে।





• বুঝে নিন বাতাস কোন্ দিকে বয়:

কল্পিত পূর্বধারণা নিয়ে বর্তমান কর্মস্থলকে বিচার করা যায় না। প্রথম দিনেই সহকর্মীদের আড্ডায় হট্টহাসিতে মেতে ওঠবেন না, আরও দেখুন। প্রতিষ্ঠানের স্বভাব এবং পলিসি জানতে সময় লাগে। তেমনি সময় লাগে সহকর্মীকে সঠিকভাবে বুঝার জন্য। এজন্য পর্যাপ্ত ধারণা না নিয়ে কোন বৃহৎ বিষয়ে মতামত বা প্রতিক্রিয়া প্রকাশ না করা হবে উত্তম। জেনে নিন প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য ও কাজের ধারা এবং অফিসে কাদের প্রভাব বেশি। শুরুতে অনেকেই একটু স্মার্টনেস দেখানোর সুযোগ নেবে, কিন্তু নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। গসিপিং বা সমালোচনামূলক আড্ডায় কোন কনট্রিবিউশন না করাই হবে বিচক্ষণ পেশাদারের কাজ। কৌশলে এড়িয়ে চলুন – সম্ভব না হলে বিষয় পরিবর্তন করুন।





• নিজেকে মেলে ধরুন:

শিক্ষা জীবনের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি তো হয়ে গেলো, এবার সময় নিজেকে গড়ে তোলা। তাই শিক্ষা জীবনের উচ্ছ্বাস বা হতাশার বিষয়গুলো যেন আপনাকে আর পিছু না টানে। বেতন এবং পদবির ব্যাপারে যদি আর কিছুই করার না থাকে, তবে ওসব বিষয় যেন আপনার কর্মস্পৃহায় আর বাধা না সৃষ্টি করে। এবার সময় নিজেকে মেলে ধরার। কাজের মধ্য দিয়ে নিজেকে আবিষ্কার করতে চাইলে, কাজেই নিজেকে শতভাগ নিয়োজিত করুন। মিটিং বা প্রেজেন্টেশনে যথাযথ পূর্ব প্রস্তুতি নিন – স্টাডি করুন প্রতিষ্ঠানের সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে। হিনমন্যতাকে জয় করে নিজের মতামত বিনয়ের সাথে তুলে ধরুন, যখনই সুযোগ আসে। আপনি যে প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে ভাবছেন, তা কর্তৃপক্ষকে বুঝতে দিন। আপনাকে তুলে ধরার দায়িত্ব আর কেউ নেবে না – এই ‘গিয়ানের কথাটি’ মনে রাখুন।





• সম্পর্ক গড়ুন, শতভাগ না মিললেও:

ব্যক্তিগতভাবে কাওকে পছন্দ না হতেই পারে। কিন্তু এসবকে ভিত্তি করে তাদের সাথে ‘কাজের সম্পর্ক’ যেন বিনষ্ট না হয় খেয়াল রাখতে হবে। যদিও কর্মস্থলে খুব বেশি ঘনিষ্ট হওয়াকে অনেকেই সমর্থন করেন না, কিন্তু পৃথিবীর সব আরাধ্য বিষয় তাদের কাছেই চলে আসে, যারা সম্পর্ক গড়তে এবং ধরে রাখতে পারেন। চাটুকারিতা এবং নেকামি এড়িয়ে সততা এবং আস্থার সম্পর্ক গড়ে তুলুন – ঘনিষ্ট না হলেও সেটি কাজে আসবে।





• শ্রম দিন, চ্যালেন্জ নিন:

কর্মজীবির জন্য কাজই জীবন। কাজের সাথে গভীর সম্পর্ক গড়ে তুলুন। সবসময় প্রত্যাশার চেয়ে একটু বেশিকিছু করার প্রচেষ্টা আপনার কাজে উৎকর্ষতা এনে দেবে। অন্যকে সহযোগিতা দিতে পারা একটি মূল্যবান যোগ্যতা। যারা বেশি শ্রম দিতে জানে, তারা নিজের কাজ শেষে অন্যকে সাহায্য করারও সময় পায়। আপনি কাজ এবং চ্যালেন্জ নিতে পছন্দ করেন, এরকম ধারণা প্রতিষ্ঠিত করতে পারলে, আপনার কর্মস্থল হবে হাওয়াও ওড়ে বেড়ানোর মতো সহজ।





• কতৃপক্ষকে স্বস্তিতে রাখুন:

পেশাদারিত্বের এযুগে বিষয়টিকে নেতিবাচকভাবে দেখার সুযোগ নেই। আপনার জৈষ্ঠ্য সহকর্মী অবশ্যই কিছু বিষয়ে আপনার চেয়ে বেশি জানেন। সবচেয়ে বড় কথা হলো, তিনি আপনার বিষয়ে প্রতিবেদন করেন এবং কর্তৃপক্ষ আপনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষেত্রে তার কথায় প্রথমে গুরুত্ব দেবে। তাছাড়া, তার কাজকে সহজতর করার জন্যই আপনার পদটি সৃষ্ট হয়ে থাকতে পারে। তাই চেষ্টা করতে হবে, কীভাবে নিজের নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সিনিয়র বসের কাজকে সহজতর এবং আরামপ্রদ করে দেওয়া যায়। তাতে আপনার সিনিয়র আপনার কাজের ধরণ সম্পর্কে অবগত থাকবেন। তাছাড়া, এর মধ্য দিয়ে আপনি হয়তো, তার কাজের পদ্ধতি এবং প্রকার জেনে নিয়ে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হতে পারেন। তাই শুরুতেই এবিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দিলে নিঃসন্দেহে এতে উপকার আছে।





• দ্বিধা ছাড়ুন; নিজের উপলব্ধি প্রকাশ করুন, কিন্তু সমালোচনার দরজাও খুলে রাখুন:

কিছু না বুঝলে প্রশ্ন করতে দ্বিধা করবেন না। তাছাড়া, প্রথম দিনগুলোতে অনেক অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করার ‘লেজিটিমেট’ সুযোগ আপনার থাকবেই! উপযুক্ত চ্যানেলের মাধ্যমে নিজের উপলব্ধিকে সততা ও আত্মবিশ্বাসের সাথে প্রকাশ করুন। হয়তো সবসময় সঠিক হবে না, কিন্তু অন্তত নিজেকে যাচাইয়ের সুযোগ পাবেন। কাজ করলে ভুল হবে, তাতে সমালোচনাও হবে। সমালোচনাটি সঠিক বা প্রাসঙ্গিক না হলেও সেটি ইতিবাচক আচরণ দিয়ে গ্রহণ করুন। সময় এবং স্থানটি উপযুক্ত না হলে ডিফেন্স করার প্রয়োজন নেই – সময়ের অপেক্ষায় থাকুন।





কর্মক্ষেত্রে ভালো পারফরমেন্স করতে চায় না, এরকম মানুষ খুব কমই আছে। শুধু শুরুর দিনে নয়, ক্যারিয়ার ডিভেলপমেন্ট-এর জন্য সমস্ত কর্মজীবন জুড়েই একরকম প্রচেষ্টা থাকতে হয়। তবে শুরু ভালো হলে নিশ্চিতভাবেই পরবর্তী কর্মজীবনে এর প্রভাব গিয়ে পড়ে। (সমাপ্ত)









সূত্র: ১) ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, ২) ডেইলি স্টার সহ বিভিন্ন মাধ্যম।







[প্রাত্যাহিক জীবনের একটি বৃহৎ অংশ জুড়ে রয়েছে আমাদের অফিস লাইফ। তাই এ নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনার প্রয়োজন আছে। কর্মক্ষেত্রে অযোগ্যতা বা অনিয়মকে দুর্নীতির জননী বলা হয়। এর সাথে সফল শিক্ষাজীবনের সরাসরি কোন যোগসূত্র নেই: চরম মেধাবী শিক্ষার্থীটিও কর্মস্থলে গিয়ে ভিমরি খেতে পারে। কর্মজীবন বা কর্মস্থলের উন্নয়ন তথা পেশাদারিত্ব নিয়ে বাংলায় পর্যাপ্ত লেখালেখি হচ্ছে না। আমি অনুরোধ করবো কর্মজীবি সহব্লগারদেরকে, তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য। সেটি মন্তব্য বা ‘আলাদা পোস্ট’ আকারেও আসতে পারে। তাতে নবাগত বা ভবিষ্যৎ পেশাদাররা উপকৃত হবেন আর উন্নত হবে আমাদের কর্মস্থল।]













============================================

**কর্মসংস্থান ও কর্মজীবন নিয়ে অন্যান্য পোস্টগুলো:



১)) বাজার বুঝে কর্মসংস্থান খোঁজা



২)) কর্মসংস্থানে আত্মশক্তির গুরুত্ব



৩)) কর্মজীবনে উন্নতির জন্য সোস্যাল নেকওয়ার্কিং

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ‘Success Indicator’ শিরোনামের ছবিটিতে ছোট সাইজের লেখাগুলোতে কারও আগ্রহ থাকলে, ডাউনলোড করে বড় করে দেখতে পারেন। শুভেচ্ছা :)

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৭

নীল আকাশ আর তারা বলেছেন: ভাল লিখা। কিন্তু পড়তে ইচ্ছা করতেছেনা। জব করার ইচ্ছা নাই।অন্যের ঘাড়ে সিন্দাবাদের ভুতের মত বসে খাওয়ার ইচ্ছা B-) B-)

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: হাহাহা, খুবই স্বাভাবিক মনোভাব।

ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা....:)

৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৫

মহিদুল বেস্ট বলেছেন: গ্রাজ্যুয়েশান শেষ... দেখি ট্রাই করে! ধন্যবাদ...

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: দেখুন...বুঝুন...অগ্রসর হোন :)

অনেক শুভেচ্ছা!

৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: প্রথম চমক দেবার দ্বিতীয় সুযোগটি পাবেন না ।
+++++++++++++++++++++++++++
কী চমৎকার একটা কথা।
পোস্ট দারুন লাগলো। কাজের পোস্ট।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: খেয়াঘাট ভাইকে অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা :)





অ/ট: সময় চুরি করছি ;)

৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৭

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, সাকসেস ইনডিকেটর ভালো লেগেছে । জবের ১৬ বছর কমপ্লিট হলো, প্রতিদিন শিখছি ।

সুন্দর পোস্টে ভালোলাগা ।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: প্রতিদিন শিখছি... তাই তো লিখছি।
লিখে রাখলে প্রথমে লেখকেরই লাভ হয়!

অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা, প্রিয় মামুন রশিদ ভাই :)

৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

নেক্সাস বলেছেন: +++++++++

পোষ্ট সবসময়ের জন্য নিয়ে রাখলাম

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, নেক্সাস :)

৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: আবারো চমৎকার একটা পোস্ট।

আপনার নানা উপকারী বিষয়ে পোস্ট দেয়ার ব্যাপারটা সত্যিই অনুসরণীয়। অনেকের উপকারে আসবে।

ভালো থাকুন।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: আপনার মন্তব্যে সবসময় থাকে প্রেরণা, যা শক্তি যোগায় :)

অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা, প্রিয় ইসহাক খান ভাই!

৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


চমৎকার পোস্ট

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রিয় কান্ডারি অথর্ব :)

৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: নাইস পোস্ট +++ :)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, তাসনুভা সাখাওয়াত বিথি :)

১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৩

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: কাজের পোষ্ট, পিডিএফ করে নামিয়ে নিলাম :)

ধন্যবাদ ভাই :#)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: পিডিএফ করতে পেরেছেন জেনে গর্বিত বোধ করছি, প্রিয় প্রিন্স হেক্টর!

অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা :)

১১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৪

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: পোস্টের দুটা কথা খুবই ভালো লেগেছে । প্রথম চমক দেবার দ্বিতীয় সুযোগটি পাবেন না আর অলৌকিক বা অস্বাভাবিক কিছু না ঘটলে, শুরুর দিনেই কোন প্রতিষ্ঠানে সুপারম্যান হিসেবে আবির্ভূত হওয়া কঠিন। আর নেগেটিভ একটা কথা বলি, অফিস পলিটিক্সটা যত দ্রুত ধরা সম্ভব ধরে ফেলা । হাহাহাহা । যাই হোক , বরাবরের মতই গোছানো লিখা । যতবার আপনার লিখা পড়ি ততবার মনে হয় ডায়েরি পড়ছি । তখন নিজেরও ইচ্ছে করে ডায়েরি লিখতে । ধন্যবাদ আর অনেক শুভকামনা । :) :)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: হাহাহা, ঠিকই বলেছেন। সব অফিসেই কোন এক রকমের পলিটিক্স আছে, সেটা বুঝে নেওয়াটা জরুরি।

লেখার গুরুত্ব বিষয়গুলোতেই আপনার দৃষ্টি পড়েছে!

ধন্যবাদ প্রিয় আদনান শাহরিয়ার :)

১২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

ইয়ার শরীফ বলেছেন: কাজে লাগার মত সব কথা, আশা করি আপনার এই কথা গুলো উপকারে লাগবে

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: কারও উপকারে আসুক সেটিই এ লেখার উদ্দেশ্য :)

ইয়ার শরীফকে এব্লগে স্বাগতম!

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ...

১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫০

ধূর্ত উঁই বলেছেন: সুন্দর পোস্ট প্রিয়তে নিলাম। :)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ধন্যবাদ :)

ধূর্ত উঁইকে এব্লগে স্বাগতম!

১৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৯

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস পোস্ট

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, মাসুম আহমদ :)

১৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বরাবরের মতই এক্কেবারে ডিটেইলস খুটিনাটি পোষ্ট ! কাজে লাগবে খুব শীঘ্রই, আমার এক বন্ধু মাত্র জয়েন করেছে দু দিন হলো , বেচারা ইম্প্রেস করার জন্য অফিস আওয়ারের ১ ঘন্টা আগে গিয়েই বসে থাকে , আপনার এই পোষ্ট তার কাজে লাগবে !
তবে আমি একটি মহামূল্যবান বাণী রেখে যাইঃ
প্রেমিকার সাথে প্রথম দেখা আর অফিসের শুরুর দিকে কখনোই নিজেকে গুটিয়ে রাখতে নেই , আবার ছাড়িয়ে নিতেও নেই , নিজের মত করেই থাকা উচিৎ ! ফার্স্ট ইম্প্রেশন ইস টু মাচ ইম্পর্টেন্ট , ওয়েদার ইট ইজ লাভ অর জব :P :P
চমৎকার পোষ্টে ট্যাবের বাইরে গিয়ে ভালোলাগা জানাচ্ছি !

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: হাহাহা....জব আর লভ.... ভালো মিলিয়েছেন :)
কোনকিছুকে তীব্র করতে চাইলে একে প্রেমের সাথে মিলিয়ে নিন। ব্যস!
যেমন: প্রেম আর যুদ্ধে নাকি কোন নীতি থাকতে নেই ;)


আপনার বন্ধুর জন্য শুভেচ্ছা...
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ, স্বপ্নবাজ অভি :)

১৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০০

গোঁফওয়ালা বলেছেন: কাজের জিনিস। পোস্টে ভালো লাগা রেখে গেলাম।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ‘জিনিসটা’ দেখে যাবার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

গোঁফওয়ালাকে এখানে পেয়ে খুশি হলাম!
স্বাগতম :)

১৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ভালো লাগল। তবে শুধু কর্মক্ষেত্রে নয়, জীবনের সব ক্ষেত্রেই এগুলোকে কাজে লাগানো যেতে পারে।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: হুম... যথার্থ বলেছেন!

টুম্পা মনিকে অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা :)

১৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার এক দরকারী একটা পোষ্ট!। আশা করি অনেকেই কাজে আসবে। আপনার এই বিষয়ের সিরিজটা বেশ ভালো হচ্ছ।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই কাল্পনিক ভালোবাসা।
আপনাদের বিচরণে আমিও শক্তি পাই।
লেখায় লেখায় আড্ডার স্বাদ... আর কী! :)

১৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫০

কালীদাস বলেছেন: আইজতরি যে কয়টা চাকরি করছি, কোনটাতেই অফিস আওয়ার মেইনটেন করি নাই, লুকজন আমার এই স্বভাবটা নিয়া চিরকালই অতিস্ট!! এই একটা জায়গায় কতৃপক্ষকে সবসময় অস্বস্তিতে রাখতে আমার ভাল্লাগে :D

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: জানি না কী রকমের অফিসে আপনি কাজ করছেন।

হয়তো আপনার মধ্যে এরকম কোন ‘মূল্যবান বস্তু’ আছে যা যথাসময়ে আসার চেয়ে মূল্যবান। অভিজ্ঞতা, শৈল্পিক নৈপূণ্য, সৃজনশীলতা নিয়ে যারা কাজ করেন, তারা ‘সময়’ এমনকি ‘স্থানের’ ক্ষেত্রেও ছাড় পেতে পারেন।

তাছাড়া, সকল কর্মেরই একই স্বভাব হতে হবে কেন! আমি বলছি নতুন কর্মজীবিদের কথা।

কর্তৃপক্ষকে মাঝে মাঝে ‘অতীষ্ট’ রাখার প্রয়োজন পড়ে বৈকি!
মজা পেলাম আপনার মন্তব্যে!

শুভেচ্ছা আপনার জন্য, কালীদাস :)
এবং এব্লগে স্বাগতম!

২০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ভালোই লিখছেন। ঠিক এই বিষয়টা নিয়ে আমিও লিখছি।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ধন্যবাদ :)

আপনার লেখাগুলো ভালো লাগে, মাহতাব সমুদ্র।
ভালো প্রচেষ্টা দিচ্ছেন।

২১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। অসাধারণ।

চাকরিজীবনের ২৭ বছর পূর্ণ হতে চলেছে ;) ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে বলতে পারি নতুনদের জন্য এটি একটি ইউনিক পোস্ট।

দলাদলি, চোগলিবাজি, তোষামোদি, ইত্যাদিতে আক্রান্ত হয়ে পড়েন অনেকেই। অসৎ উপায়ে জ্যেষ্ঠকে ডিঙিয়ে উপরে উঠবার প্রচেষ্টাও দেখা যায় অনেক। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, আমাদের অনেক ‘বস’ নিজেরাই এরকম নেগেটিভ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী, এবং তাঁরা তোষামোদি, চোগলিবাজি, ইত্যাদিকে শুধু ভালোই বাসেন না, প্রশ্রয় দেন, প্রোমোটও করেন। তবে তার পরিণতি খুব খারাপই হয়ে থাকে।

শুভ কামনা মাঈনউদ্দিন ভাই।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: চোগলিবাজি!

-হাহাহা, প্রথম শুনলাম। তবে অর্থ বুঝতে কষ্ট হয় নি।

-বসরাই তো সকল নষ্টের মূল! পরিণতি তো খারাপ হবেই। তবু যে পক্ষ ঠিক থাকে, সে পক্ষের ক্ষতি কম।


২৭ বছরের চাকরি জীবনের প্রতি রইলো শ্রদ্ধা ও অভিনন্দন :)

২২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নম্র ভদ্র পরিপাটি ও সময়নিষ্ঠ: এইটুকু কভার করতে কয়জন পারে জানার ব্যাপক আগ্রহ। গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট । :)

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন, প্রিয় জনাব :)

২৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

অদৃশ্য বলেছেন:





দারুন পোষ্ট মইনুল ভাই... কর্মজীবন মূল জীবনের অনেকটা জায়গা দখল করে থাকে বলেই এই জীবনটা নিয়ে আসলেই সুক্ষ ভাবনার প্রয়োজন আছে...

আপনি অনেক পথ বাতলে দিলেন... মনে রাখা প্রয়োজন... কার্যকর করবার প্রয়োজন...

শুভকামনা...

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: প্রিয় অদৃশ্যকে প্রেরণাদায়ক মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
আর শুভেচ্ছা :)

২৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

গোর্কি বলেছেন:
আমি ত্রিকাল পেরিয়ে এককালে এসে ঠেকেছি, অবসরে যাবার পালা খুব নিকটে। যারা নতুন চাকরী শুরু করেছেন বা শুরু করতে যাচ্ছেন, তাদের জন্য ভীষণ দরকারী উপাদানসমূহ এ পোস্টে আছে। তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এ পোস্ট বেশি মানানসই। সুন্দর তথ্যসমৃদ্ধ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ জানুন সুপ্রিয়।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: এমন একজন অভিজ্ঞ সহব্লগারের মতামত পেয়ে আমি সম্মানীত বোধ করছি। প্রেক্ষাপট বিবেচনায় কর্মস্থল ও কর্মজীবন নিয়ে লিখে যেতে চাই।

অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন শ্রদ্ধেয় গোর্কি :)

২৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার !! মুগ্ধ !! এবং যথারীতি প্রিয়তে :)

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: যথারীতি প্রিয়তে যেতে পেরে আমিও আনন্দিত...

মহামহোপাধ্যায়কে অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.