নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উন্নয়ন ও মানবাধিকার কর্মী। শিশুর শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের অধিকার এবং নারীর অর্থনৈতিক স্বাবলম্বীতার জন্য কাজ করি। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, রাজনীতি ইত্যাদি বিষয়ে কৌতূহলী।

মাঈনউদ্দিন মইনুল

মুখোশই সত্য!

মাঈনউদ্দিন মইনুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে দেশে মোজা পড়ে মাথায়! :D

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮





দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ সম্পর্কে কিছু মজার ও অদ্ভুত তথ্য আজ তুলে ধরবো। চীনের পূর্ব দিকে দেশটির অবস্থান। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জের ধরে জাপান থেকে পৃথক হয়েছে। ভাষা ও সংস্কৃতিতে তাদের সাথে আছে আমাদের এক নিবিড় সম্পর্ক। গুরুজন তথা পরিবারের বয়স্কদেরকে শ্রদ্ধা এবং পারিবারিক সম্পর্কের ব্যাপারে তাদের সাথে আমাদের খুব একটা পার্থক্য নেই। তারাও মাকে অম্মা, বাবাকে আব্বা বলে এবং ‘সাল’ রান্না করে ‘ভাপ’ খায় - বাংলায় আমরা যাকে বলি যথাক্রমে চাল ও ভাত। ভাষা এবং স্বাধীনতা নিয়েও তাদের আছে ভিনদেশী শাসকের সাথে বেদনাময় স্মৃতি। কিন্তু মজার বিষয়টি হলো আমরা যখন মাথায় পড়ি টুপি বা ক্যাপ, তারা পড়ে মোজা!;) সে বিষয়ে পড়ে আসছি।





নিজ ভাষায় দেশটির নাম হানগুক - আমরা বলি কোরিয়া। আরও সুস্পষ্টভাবে বললে, দক্ষিণ কোরিয়া। অর্থনৈতিকভাবে জাপানের মতোই উন্নয়ন সাধন করেছে এই পরিশ্রমী জাতি। আমি বলি জিদি জাতি - সবকিছুতেই তাদের আছেে এগিয়ে যাবার অজেয় জেদ। কোরিয়ানদের উন্নয়নের মাধ্যমও অনেকটা জাপানের মতোই অটোমোবাইল, ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি এবং মেশিনারি রপ্তানি তাদের প্রধান আয়ের ‍উৎস। তবে এই যে আমি জাপানের সাথে তাদের তুলনা করছি, এটিই তাদের কাছে অপমানকর মনে হবে। কারণ, জাপান তাদের চিরশত্রু, যেমন আমাদের জন্য পাকিস্তান। শত্রুতার কারণও আমাদের মতোই অভিন্ন। ঘটনাও প্রায় আমাদেরই মতো।





‘আমার’ নয় - ‘আমাদের’



এক জাতির দেশ হানগুক - আদিবাসী বা অনাদিবাসী বলে আলাদা কোন এথনেসিটি বা নৃতাত্ত্বিক পরিচয় নেই। সবকিছুতেই এক এবং অভিন্ন থাকার একটি প্রবণতা আছে তাদের মধ্যে। দেশের জন্য উপোস করা, নিজের সম্পদ দান করা এবং সর্বোপরি দেশের জন্য যুদ্ধ করার ঐতিহ্য তাদের আছে। প্রত্যেক কোরিয়ানকে একটি নির্দিষ্ট বয়সে সেনাবাহিনীতে দায়িত্ব পালন করতে হয়। এর দু’টি উদ্দেশ্য: ১) দেশের জন্য দায়িত্ব নিতে অভ্যাস করানো এবং ২) সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ দিয়ে রাখা, যেন দুঃসময়ে অস্ত্র ধরতে পারে। দক্ষিণ কোরিয়ানদের দুঃসময় প্রধানত: দু’টি ভাগে বিভক্ত - উত্তর কোরিয়ার সাথে অনাকাঙ্ক্ষিত যুদ্ধ এবং জাপানের সাথে দ্বীপের মালিকানা নিয়ে স্বাভাবিক যুদ্ধ। ‘আমি’ অথবা ‘আমার’ শব্দটির বহুল ব্যবহার অনেক সময় আত্মঅহমিকা প্রকাশ করে। কোনকিছুকে ‘আমার’ বলা মানে হলো এর মালিকানা আর কারও নেই। ছোটবেলায় আমরা ‘এটা আমার’ বলে নিজের জিনিসের অধিকার প্রকাশ করতাম। কিন্তু হানগুগিয়রা এদিক দিয়ে অত্যন্ত উদার। নিজের জাঙ্গিয়াটিকেও ‘আমাদের জাঙ্গিয়া’ বলতে তারা রাজি। বিষয়টি সত্যিই মজার। কন্যা সন্তানটি ‘আমাদের স্বামী’ বলে তার স্বামীকে আত্মীয় বা বন্ধুদের কাছে পরিচিত করিয়ে দেবে নির্দ্বিধায় - তাতে কেউ তার স্বামীর ওপর মালিকানা প্রকাশ করবে না। তেমনি ‘আমাদের মা’, ‘আমাদের বাবা’ ইত্যাদি। তাদের একটি বৃহৎ ব্যাংকের নাম ‘উরি উনহেং’ - মানে হলো আমাদের ব্যাংক। আমাদের দেশেও ‘উরি ব্যাংক’ নামে তাদের একটি শাখা আছে ঢাকায়।







দেশি বস, বিদেশি শ্রমিক: বিস্ময়কর অর্থনৈতিক উন্নয়ন



আত্মসম্মানবোধ, তীব্র স্বদেশ প্রেম, পরিচ্ছন্নতা বোধ, জেষ্ঠ্য নাগরিকের প্রতি শ্রদ্ধা, ধর্ম বিশ্বাস ইত্যাদি প্রসঙ্গে আধুনিক মানসিকতা এবং সর্বোপরি অমানুষিক শ্রম দেবার অভ্যাস কোরিয়ানদেরকে অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। গত কয়েক দশকের সামগ্রিক প্রচেষ্টার ফলে এই উন্নয়ন প্রক্রিয়াটি এখন অনেকটা স্বয়ংক্রিয় হয়ে গেছে। সামান্য রাজনৈতিক অস্থিরতায়ও তাতে প্রভাব ফেলতে পারে না। কোরিয়ার গ্রামগুলোতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খালি পড়ে আছে, শিক্ষার্থী নেই। কারণ তারা সকলেই মা-বাবার সাথে শহরে বাস করে আর উন্নত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করছে। কৃষিকাজ একটি আদি পেশা হিসেবে টিকে আছে বয়স্ক নাগরিকদের হাতে। সত্তর-আশি কোন বয়সই না কোরিয়ান কৃষকদের কাছে। শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে অথবা সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে কাজ করছে অনুন্নত তৃতীয় বিশ্বের মানুষগুলো, যাদের নেতারা রাজনীতির সাথে পলিটিক্স মেশায়! ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান এমন কি চিনের মানুষগুলোও কোরিয়ায় প্রবেশের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকে। কোরিয়ান ভাষায় ‘আমায় মেরো না’ ধরণের সারভাইভাল ল্যাংগুয়েজ কোর্সে অবতীর্ণ হয়ে তারা ওই দেশে পরিচ্ছন্নতা কর্মীর কাজ করার জন্য দীর্ঘ

লাইনে দাঁড়িয়ে থাকে। শ্রমিকের কাজ করার জন্য কোরিয়ানদেরকে আর পাওয়া যায় না, কারণ অফিসের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে কাজ করার জন্য তাদের অধিকাংশই যোগ্য হয়ে থাকে। শ্রমিকের কাজ সব ভিনদেশীদের হাতে।







ভালো খাবো এবং ভালো খেয়েছি



খাবার আগে আমরা সাধারণত রাধুনীর খবর রাখি না। অথবা গৃহকর্তাকে ধন্যবাদ জানাবার বিষয়টি তত গুরুত্ব দেই না, এবং দেবার রীতিও নেই। হানগুগের লোকদের আদব-কায়দার শেষ নেই। ওঠতে বসতে শুভেচ্ছা, অভিনন্দন, আনুষ্ঠানিকতা। খাবার সময় মায়ের রান্না হলেও ‘ভালো খাবো’ অথবা ‘মজা করে খাবো’ বলে মাকে আশ্বস্ত করা হয়। আবার খাবার শেষে ‘ভালো খেয়েছি’ বলে শুভেচ্ছা জানানো হয়। আমাদের মায়েরা খাবার দিলে তো আগে বিচার করি সেটি আমি খাবো কিনা, তারপর অন্য কথা।



ট্রেনে আরাম করে বসে আছি। আমার পাশে একজন প্রৌঢ় ভদ্রলোক বসে আছেন। হঠাৎ তিনি ওঠে দাঁড়িয়ে গেলেন - চমকে ওঠে দেখলাম একজন বুড়ো লোক স্মিত হাস্যে এসে বসলেন আমার পাশে। এতটুকু ভদ্রতা আমাদের দেশেও হয়। কিন্তু আবার বিস্মিত হলাম, যখন পাশের বুড়ো মানুষটি আরও বৃ্দ্ধ একজন যাত্রীকে জায়গা করে দিতে নির্দ্বিধায় ওঠে হাতল ধরলেন। কাঁপতে কাঁপতে ক্রাচ ধরে বসতে বসতে প্রায় পড়ে গেলেন আমার পাসের সিটটিতে! এবার আমি অপ্রস্তুত হলাম - তবে কি আমারও উচিত ছিলো না ওঠে দাঁড়ানো? আমি দাঁড়ালামও, কিন্তু তা গ্রহণ করা হয় নি। হয়তো ‘তামাটে রঙের আমাকে’ বিদেশি হিসেবে আদব-কায়দার বাইরে রাখা হয়েছে।



মা দিলেন মাংস আর বাবা দিলেন হাড়, এসব নিয়েই আমার জীবন সংসার। মা এবং বাবার প্রতি কোরিয়ানদের ঐতিহ্যগত বিশ্বাসটি এরকমই। মা হলেন দেহের মাংস, অর্থাৎ কোমলতা ও অস্থায়ীত্বের প্রতীক অন্যদিকে বাবা হলেন হাড়, কঠিন আর স্থায়িত্বের প্রতীক। এজন্যই বাবার মাধ্যমে তাদের বংশ পরম্পরা এগিয়ে চলে। তারপরও মাতৃপ্রধান ধারাটি দেখতে পাওয়া যায়, কোরিয়ান পরিবারে। বিয়ের পর মেয়েরা স্বামীর নামের অংশ নেয় না। তবে সন্তানেরা বাবার নামের অংশ ধারণ করে।



নববর্ষের প্রথম দিনে প্রায় উবুর হয়ে মস্তকাবনত দেহে মা-বাবা অথবা দাদা-দাদিকে ‘শুভ নববর্ষ’ জানায় হানগুগিয়রা। কোন অপরাধ করলেও একই রীতিতে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হয়। ভালোবেসে বিয়ে করুন, কিন্তু মা-বাবাকে একমত করেই তবে বিয়ে! সন্তানের সবটুকু আনুগত্য তারা চায় যতটুকু তারাও দিয়ে এসেছেন তাদের পূর্বপুরুষদেরকে। এটি একটি দেওয়া-নেওয়ার বিষয় বটে!







চার সংখ্যা বলতে মানা!



মজার কিছু সংস্কার আছে উন্নত কোরিয়ান সমাজেও। তার একটি হলো, চার সংখ্যাটি নিয়ে। চার সংখ্যাটি হানগুগিয়দের কাছে অপয়া। বিষয়টি কুসংস্কার হলেও তারা এটি বিশ্বাস করেই চলেছে। এখন বলে, এটা তাদের সংস্কার! রাস্তা নম্বর, বাড়ি নম্বর, ক্রমিক নম্বর ইত্যাদিতে আপনি ১-২-৩ এর পর পাবেন ৫! চার এর হানগুগীয় ভাষা হলো, সা - চীনা থেকে উদ্ভুত শব্দটির অর্থ হলো, মরে যাওয়া। এবার বলুন কে মরতে চায়! আজকাল বিদেশী মাধ্যমে তারা চার সংখ্যাটিকে ‘এফ’ দিয়ে বুঝিয়ে কাজ উদ্ধার করে।







“আন্নিয়ং হাসেইয়ো - কেমন আছেন”



আন্নিয়ং হাসেইয়ো - কোরিয়ান ভাষায় প্রথম শুভেচ্ছা। সালামও এটি ‘কেমন আছেন’ বললেও এটিই। যত স্বাভাবিক এবং যত তাৎক্ষণিকভাবে এটি বলতে পারবেন, তত তাৎক্ষণিকভাবে কোরিয়ান হৃদয়ে প্রবেশ করতে পারবেন! উত্তরও দিতে হয় একই কথা দিয়ে।



আরও কয়েকটি জরুরি কথা:



পানগাপ সুমনিদা - পরিচিত হয়ে খুশি হলাম

খামসা হামনিদা - ধন্যবাদ

মিয়ান হামনিদা - দুঃখিত

কোয়েন্চা নাইয়ো - ঠিক আছে/ চিন্তা করবেন না (দুঃখিত’র উত্তর)

সারাং হেইয়ো - ভালোবাসি

বোগো শিপ্পইয়ো - দেখতে চাই/ আপনার কথা মনে পড়ে

হানগুংমাল আন্আরাইয়ো - কোরিয়ান বুঝি না

ইত্যাদি...







মাথায় পড়ে মোজা!



দক্ষিণ এশিয়ার ভাষাগুলোতে অন্তমিল আছে অবিশ্বাস করার মতো! ভারত এবং পাকিস্তানের সাথে তো আমাদের ভাষায় অনেক মিল আছেই। শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া বা মালয়েশিয়ান ভাষার সাথেও আমাদের আছে মিল। কোরিয়ান ভাষার সাথে কিছু মিল তো ওপরেই বললাম। এবার বলছি অমিলের কথা। বেইসবল কোরিয়ানদের প্রিয় খেলা। তারপরই ফুটবল। বাংলায় আমরা যাকে বলি মোজা, সেটা তারা পায়েই পরে - নাম হলো ইয়াংমাল। কিন্তু আমরা যেটা মাথায় পরি ‘টুপি/ক্যাপ’ নামে, তারা সেটার নাম দিয়েছে, মোজা! এভাবে মাথায় মোজা পড়ে দিব্বি তারা বেইসবল খেলেB-)











-------------

পুনশ্চ: এলোমেলো লেখাগুলো পাঠক গুছিয়ে পড়ে নেবেন! কোরিয়ায় এযাবত দু’বার যাবার সুযোগ হয়েছে। অফিসের প্রাত্যাহিক কাজের চাপে দু’সপ্তাহের বেশি থাকার সুযোগ হয় নি কোন বারেই। সময় পেলে কোরিয়া সম্পর্কে আরও অভিজ্ঞতা তুলে ধরতে চেষ্টা করবো, যে পর্যন্ত ঝুলিতে কুলোয়! B-)

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৮

শায়মা বলেছেন: হায় হায় !! আর পায়ে কি পরে ভাইয়া?? নিশ্চয়ই ক্যাপ বা টুপি তাইনা??? :P

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
পায়ে যেটা পড়ে, দেখতে মোজার মতো, তারা ওটাকে বলে ইয়াংমাল। থাক, একদিনে অনেক কোরিয়ান শিখে ফেলেছেন, শায়মা :)

ভালো থাকা হোক.... :)

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার লাগলো পড়তে। কোরিয়ানদের মিঠা রূপ জানলাম। সিনেমার কল্যানে ওদের ভায়োলেন্ট রূপটাই বেশি দেখা হয়েছে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ওদের ড্রামাগুলো অসাধারণ। খুবই প্রফেশনাল - না দেখলে বুঝানো আমার সাধ্য নয়। সাবটাইটেল দেওয়া ড্রামাগুলো ইউটিউপে পাওয়া যায়। হলিউডের বাজার। ভারতীয় কিছু সিনেমাও খুব জনপ্রিয়। দৃষ্টান্ত: কাবি খুশি কাবি ঘাম, থ্রি ইডিয়টস...


ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা জানবেন.... :)

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: valo laglo

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ধন্যবাদ :)

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২২

েনাঙর বলেছেন: আন্নিয়ং হাসেইয়ো

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
আন্নিয়ং হাসেইয়ো... খামসা হামনিদা :)

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আন্নিয়ং হাসেইয়ো - খামসা হামনিদা

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাহাহা, এত তাড়াতাড়ি শিখে ফেলেছেন!

চুক্কা হামনিদা (অভিনন্দন!) :)

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সামনে কোরিয়া গেলে আমাকে নিয়ে যাইয়েন, ডরাইয়েন্না, খরচ সব আপনারই :D

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
:P

ধন্যবাদ, প্রিয় সাদামন ভাইজান...
আপনি তো বাংলাদেশ আগে শেষ করতে হবে...
রেল লাইনের সকল পথ কিন্তু এখনও বাকি! ;)

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

আরজু পনি বলেছেন:

দারুণ !

অনুপ্রাণিত হবার মতো জিদ এবং কায়দা-কানুন ।

নিজের কাছে নিয়ে রাখলাম পোস্টটি ।।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সঙ্গে থাকার ধন্যবাদ, প্রিয় আরজুপনি :)

৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০৯

মামুন রশিদ বলেছেন: কুকুর খাওয়ার ব্যাপারটা নিয়ে ওদের প্রতি একটা ঘিনপিক.. কিন্তু মা-বাবার প্রতি ওদের সম্মানের কথা জেনে এই জাতিটার প্রতি রেসপেক্ট বেড়ে গেলো ।


চমৎকার পোস্ট, অনেক কিছু জানলাম ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
কুকুর খাওয়া ব্যাপারটি থেকে ওঠে আসতেছে হানগুগিয়রা। এর সাথে অভাব জড়িত। গাছে গোরা খাবার মতো দারিদ্রতায় ছিলো তারা একটা সময়।

মন্তব্যের অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় গল্পকার :)

৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪৫

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হানগুকের কৃষ্টি এবং সংস্কৃতি সম্বন্ধে পানগাপ সুমনিদা। আপনার আসল কথা কয়জন জানে জানি না। তাই হাটে হাড়ি ভাঙলাম না। :P আমাদের দেশের সাথে তাদের অনেক কিছুতেই মিল খুঁজে পাওয়া গেলেও, আফসোসের ব্যাপার হল, ওরা ওদের ঐতিহ্য এখনো বজায় রেখেছে, আর আমরা সেখানে হারিয়ে ফেলছি। বিশেষ করে দেশপ্রেম, মা বাবা পরিজনদের সাথে সম্পর্ক ইত্যাদি। ওরা ক্রমেই উন্নতি করে যাচ্ছে, যা চোখের পড়ার মতো। অথচ আমরা একপা আগে দুই পা পিছিয়ে যাই কোন কোন সময়। তারপর আবার পাঁচ পা এক লাফে আগাতে চেয়ে ক্যাচিয়ে ফেলি। ওরা যে সব কিছুতে আমাদের শব্দটা ব্যবহার করে, এটা কিন্তু ভীষণ শিক্ষণীয়, যা হয়তো তাদের সব সময় দলবদ্ধ করে রাখছে সব কিছুতে। আর আমরা তো সবা-ই জানি একদাই বল।
ভাষার ভিন্নতা আমাদের দেশেও কিঞ্চিৎ আছে বৈকি। বিশেষ করে সিলেট অঞ্চলের কিছু কিছু শব্দের সাথে অন্যান্য অঞ্চলের একই শব্দের ভিন্নতা অনেক সময় বিব্রতকর অবস্থা সৃষ্টি করে।
অনেক কিছু জানলাম, যার কিছু ব্যাপার আমাদের অনুধাবন করার মতো। খামসা হামনিদা মইনুল ভাই।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ঠিকই ধরেছেন :)
ভাষার ভিন্নতা নিজ দেশেই থাকে। এটি হতেই পারে। সব ভাষায়ই ডায়ালেক্ট বলে আরেকটা আঞ্চলিক রূপ থাকে। ( আমার স্নানকোত্তরে বিষয় ছিলো ‘ভাষাশিক্ষা এবং ভাষাবিজ্ঞান’ - তাই ভাষার ব্যাপারে আমার কৌতূহলটা একটু বেশি। ;) )

সাংস্কৃতিক বিষয়ে অন্য দেশের খারাপটি নিয়ে মেতে থাকি। হয় সমালোচনা করি, নতুবা নীরবে আত্মস্থ করি। ভালো দিকটিরও প্রশংসা হয়তো করি, কিন্তু গ্রহণ করি না। এ হলো আমাদের সাধারণ সভাব। তবে কেমনে কী! ;)

দীর্ঘ মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় বিদ্রোহী বাঙালি :)

১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫০

দি সুফি বলেছেন: কোরিয়ানদের গুনেই আপনার এই পোষ্ট পড়তে পারছি! স্যামসাং এর মনিটর কিনা! B-))

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
চিমটি! B-)
আমিও একই মাধ্যমে আপনার মন্তব্য পড়ছি।

অনেক দিন পর এলেন মাননীয় ‘দি সুফি’...
ঘন ঘন প্রোবিক পরিবর্তন করলেও, আপনার নিক আমার চেনা :)
ধন্যবাদ....

১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হানগুংমাল আন্আরাইয়ো। খামসা হামনিদা।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাহাহা...
এতে তাড়াতাড়ি ধরে ফেলেছেন...!
ভালো, মনে রাখলেই হয় এবার :)

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫১

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: কোরিয়ান ভাষায় কোরিয়ান জানিনা বলাটা কি ঠিক হবে ?? :P এমন মজার মজার কাহিনী আরও চাই । ছবি সংযুক্ত করলে আরও ভালো হতো না??

শুভেচ্ছা ভাই , ভালো থাকবেন । :)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
একই শব্দাবলী দিয়ে প্রশ্ন করতে পারেন।
অথবা অন্যের প্রশ্ন বুঝতে পারবেন। অতএব... দরকার আছে :)

ছবি যুক্ত করতে চেষ্টা করলাম। হয়ত সাইজের জন্য আপলোড হয় নি...

ধন্যবাদ প্রিয় আদনান শাহরিয়ার :)

১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ার আগে তো তাদের সম্পর্কে বেশ নেতিবাচক ধারনাই ছিল মইনুল ভাই। এখন তো আরো জানতে ইচ্ছে করছে। আপনার সামনের পোষ্টই তাই ভরসা!

পোষ্ট এ প্লাস! ভালো লেগেছে!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
নেতিবাচক ধারণাগুলোর অধিকাংশই ঠিক। সব জাতিরই কিছু পরিমাণে নেতিবাচকতা থাকে। ব্যাপার হলো ইতিবাচকও আছে, এবং তা বেশি পরিমাণেই। সেটি আমরা কম দেখি... আফসোস! :(

সময় পেলে অবশ্যই আরও জানাতে চেষ্টা করবো, তবে পর্বে পর্বে হয় :)

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, কাল্পনিক ভালোবাসা... :)

১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৫

নীল জোসনা বলেছেন: খামসা হামনিদা । পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
নীল জোসনাকে অনেক শুভেচ্ছা!
আমি কিন্তু বলি নি যে, পরে আরেকটি পর্ব লিখবোই ;)
যাক, তবু চেষ্টা করবো এবিষয়ে আরও লিখতে...
প্রেরণার জন্য ধন্যবাদ :)

১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভালো লাগলো। অল্প যে কয়জন কোরিয়ানের সাথে মিশেছি তাতে তাদের ব্যাপারে আমার ধারণাও পজেটিভ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
পজিটিভ শুনে ভালো লাগলো।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, প্রিয় *কুনোব্যাঙ*.... :)

১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৪৫

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!
এগুলোর বেশিরভাগই জানা ছিলনা :)
জেনে মজা পেলাম
পোস্টে প্লাস

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, দ্য অ্যানোনিমাস :)

১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৪১

আমি অপদার্থ বলেছেন: চুক্কা হামনিদা !:#P

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাহাহা, খামসা হামনিদা :)

১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১০

blogbug বলেছেন: ট্রেনের আদব কায়দার কথা উল্লেখ করে পুরোনো পেইনের কথা মনে করায়া দিলেন।চিটাগং থেকে প্রথমবার ঢাকা যাওয়ার সময় এক মুরুব্বি পাশে দারিয়ে গেছিল।আমি সারারাত মনের সংগে যুদ্ধ করেছি সিট ছাড়বো কি না।কিন্তু তাকে সিট দিতে পারি নাই।তাকে সিট দিতে না পারার বেদনা আজো কুড়ে খায়।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাহাহা, এরকম বেদনা সবারই আছে, ভাই।
কেউ প্রকাশ করে, কেউবা গোপনে রাখে।
প্রকাশ করে আপনি আপনার স্বচ্ছ হৃদয়টি দেখার সুযোগ করে দিলেন।
খুশি হলাম :)

১৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

বভেট বলেছেন: পড়ে ভাল লাগলো আবার মনও খারাপ হলো! "আমি" "তুমি" এর জায়গায় "আমরা", এই সহজ থিওরি আজ আমাদের দেশের জন্য মনে হয় সবচেয়ে বেশই প্রোয়োজন। প্রবীণদের নাগরিকদের সাথে ব্যবহারের রেওয়াজ ওদের প্রতি শ্রদ্ধা আরও বাড়িয়ে দিলো।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সহমত।

জৈষ্ঠ নাগরিকের প্রতি পুরো সমাজেরই একটি শ্রদ্ধাপূর্ণ মনোভাব আছে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

এবং আমার লেখায় আপনাকে স্বাগত জানাই, বভেট :)

২০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: কোরিয়ান ভাষা শেখার একটা ইচ্ছা আছে। আপনার পোস্ট ইচ্ছাটা বেড়ে গেল বহু গুন।

সহজই মনে হয়।

চুক্কা হামনিদা

১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
শিখে ফেলুন।
ভাষা শিক্ষা নিজের প্রতি বিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়।

বাঙালিদের জন্য সত্যই সহজ, কারণ বাক্যগঠন একই রকমের।
এজন্য কোরিয়ানরাও সহজেই বাংলা শেখে :)

২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৩

দি সুফি বলেছেন: মইনুল ভাই ব্লগেই এখন আর সেভাবে সময় দিতে পারি না। আগে নিয়মিত ১-২ ঘন্টা হলেও বল্গ পড়তাম, মন্তব্য করতাম। আর এখন ২-৩দিন মিলিয়েও ১ ঘন্টা বের করতে পারছি না :(

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:০২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সময় পেলেই চলে আসুন... পুরাতনেরা না থাকলে পুরাতন স্বাদ পাওয়া যা না ;)

শুভেচ্ছা জানবেন দি সুফি :)

২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: বেশ চমৎকার এবং সরস একটি পোস্ট।

অনেক সাধুবাদ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:০৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, মোঃ ইসহাক খান...

শুভ নববর্ষ :)

২৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। অনেক জানলুম। আপনাকে ধন্যবাদ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:০৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ঢাকাবাসীকে অনেক ধন্যবাদ এবং নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

২৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০১

গোর্কি বলেছেন:
পোস্ট পাঠে কোরিয়ানদের সম্পর্কে অনেক ইতিবাচক দিকগুলো জানলাম। সাধুবাদ জানাই।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:১২

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ইতিবাচকতা নিয়েই এ লেখা :)

অনেক কৃতজ্ঞতা আপনাকে, প্রিয় গোর্কি
অনেক দিন পর আপনাকে পেয়ে আনন্দিত :)

নতুন বছরের শুভেচ্ছা নিন :)

২৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:১৮

এহসান সাবির বলেছেন: শুভ হোক নববর্ষ ১৪২১।

সুন্দর পোস্ট।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
শুব নববর্ষ আপনাকেও, এহসান সাবির :)

২৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৮

অদৃশ্য বলেছেন:






আপনার লিখাটির প্রথম অংশ পড়েই মনে পড়ে গেলো একটি কোরিয়ান মুভির কথা... যেখানে আমি অনেকবার একটি ছোট ছেলেকে আব্বা আর অম্মা কথাটি বলতে শুনেছিলাম... তখনই বুঝে নিয়েছিলাম যে ওদের ব্যবহৃত শব্দগুলোর সাথে আমাদের অনেক শব্দের মিল বা উচ্চারণের দিক থেকে মিল আছে বা থাকতে পারে...

লিখাটি পড়ে খুবই মজা পেয়েছি... অনেক কিছুই জানলাম বা একটা বেসিক ধারণা পেলাম কোরিয়ে সম্পর্কে... মোটামোটি আমরা সবাই জানি যে কোরিয়া অনেক এগিয়ে গ্যাছে... আমরা ওদের দেশে ঢুকবার স্বপ্ন দেখি এখন... আর যারা যেতে পারেন তাদের অর্থের অভাব থাকেনা সম্ভবত...

৪ এর ব্যাপারে এমনটা এই প্রথম জানা হলো... অদ্ভুত... আমার মনে হয় কোরিয়ানরা ভুতে খুব বিশ্বাস করে... আমরা বাঙ্গালিকে বলি ''উল্টা'' সেখানে কোরিয়ানরা সেটা নিজেরাই তা প্রমান করে দিলো ( মোজার ব্যাপারে )... হাহ হাহ হাহ..

কোরিয়ান ঘটনাগুলোর সাথে পানগাপ সুমনিদা... কোয়েন্চা নাইয়ো বোগো শিপ্পইয়ো... হানগুংমাল আন্আরাইয়ো একেবারেই... আপনাকে খামসা হামনিদা...


শুভকামনা...



২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাহাহা, কোরিয়ান পুরোই দখলে নিয়েছেন... অদৃশ্য :)

আমি ‘মোজা’ নিয়ে কথা বললে যদি আপনারা ‘মজা’ পান তবেই আমার হাবিজাবি লেখার চেষ্টা সার্থক হয়। ;)


‘অনেক মিল’
সত্যিই তাই... মিলগুলো খুঁজে পেতে ভালো লাগে...
মিলের মধ্যে প্রেরণা পাই, অমিলের মধ্যে চেতনা :)

অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় কবি অদৃশ্য :)

২৭| ১৫ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২০

রাহি বলেছেন: বর্ননা খুব সুন্দর হয়েছে। উত্তর কোরিয়া নিয়েও জানার আগ্রহ ছিল। তাদের সংস্কৃতি, জীবন-যাপন এইসব আরকি। কিন্তু এরা তো আর পৃথিবীর বাসিন্দা না। তাই জানা হয় নি।

১৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন। এরা সত্যিই এপৃথিবীর বাসিন্দা না...

কারণ পৃথিবীর সবচেয়ে আবদ্ধ এবং
সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হলো উত্তর কোরিয়া...

তবে অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক দিক বাদ দিলে
সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে প্রায় দক্ষিণ কোরিয়ার মতোই হবার কথা।

পুরাতন লেখায় মন্তব্য বেয়ে ভালো লাগছে...
রাহির জন্য অনেক শুভেচ্ছা :)

২৮| ১৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুন্দাইতে আমার ডিপার্টমেন্টে কোরিয়ান বস ছিলেন জুং পার্ক। অমায়িক লোক। আর অবসর পেলেই বাংলা শীখতে চাইতেন।..
আমিও তাদের কথা জানার চেস্টা করতাম। প্রাণখুলে বলতেন।
বাধ্যতামূলক সামরিক ট্রেনিং ..(জেনেও বিশ্বাস হতে মনে চাইত না।আপনার লেখায় স্বাক্ষ্য পেলাম;) )
নানা কথা!!

একবার উনি দারুন লজ্জ্বায় পড়ে গেছিলেন...

দারুন উচ্চস্বরেই আলাপ হচ্ছিল। উনি হঠাৎ জানতে চাইলেন- কামসূত্র মানে কি?
আমি বিব্রত;)
বারবার তাগাদা দিচ্ছেন- নো প্রোব. সে ইট.. সে দি মিনিং
যেই না বলা- :P বুজেন কি হাল হয়েছিল তার চেহারায়!! =p~ =p~ =p~ =p~
ইশারায় দ্রুত সিটে যেতে বলে -উনি কাজে এত্ত গভীর মনোযোগী হলেন- যেন কিছূই হয়নি!!! ;) =p~ =p~ =p~

১৫ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: :P =p~ =p~ =p~

হাহাহা।

অনেক মজা পেলাম :)

বিদ্রোহী ভৃগু, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.