নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিরহ যন্ত্রণা সহ্য হয় কারণ চলমান জীবনে এরকম দৃষ্টান্তের অভাব নেই। সঙ্গী আছে সহমর্মীতা জানাবার। তাছাড়া আছে, উপন্যাস কবিতা আর কথা উপকথা। বিচ্ছেদের কষ্টে আছে মজনু হবার স্বাদ আর দেবদাসের অনুভব। বিচ্ছেদ এনে দেয় ক্লিওপেটরা’র এন্তোনি হবার গৌরব। বন্ধুরা সান্ত্বনা দেয় সাহচর্য্য দেয়, আত্মীয় দেয় অনুকম্পা। বান্ধবীরা এগিয়ে আসে শূন্যস্থান পূরণ করতে। বিচ্ছেদে আছে না-পেয়ে-না-পাওয়ার সুখ। আছে আক্ষেপ করে সময় কাটানোর উপলক্ষ। কিন্তু মিলনে কী আছে? সত্যি কি কিছু আছে? একি মিলনান্তক বিচ্ছেদ নয়? নাকি বিয়োগান্তক মিলন? আমি বলি মিলনান্তক বিচ্ছেদ। এখানে কেউ নেই সাথে। আছে পেয়ে-ও-না-পাওয়ার দুঃসহ বেদনা। এ থেকে কি মুক্তি নেই?
--------
দুই) জান বাঁচানো কি সততার চেয়েও মূল্যবান? মাঝে মাঝে আমার খটকা লাগে। ভুল হলে, দয়া করে, কেউ শুধরে দিন। ‘জান বাঁচানো ফরজ’ কথাটি কি ভালো থাকার বাধ্যবাধকতাকে দুর্বল করে দিচ্ছে না? ‘সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা’ কথাটি কি তবে সকল ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়? মানে কি আরও কিছু দিন বেঁচে থাকার জন্য আমি দু’একটি মিথ্যাচার করতে পারবো? মৃত্যুর ভয়ে তবে কি আমি অপরাধী হয়ে গেলাম না? মৃত্যু ভয় থাকলে অপরাধ কম হবে, কথাটি এখানে কতটুকু অকাট্য? এখানে মৃত্যুভয়ই আমাকে অপরাধী হতে বাধ্য করলো না? মাঝে মাঝে, সহজ বিষয়গুলোকে বড্ড কঠিন লাগে!
--------
তিন) পৃথিবীতে মানুষের আগমন কি উদ্দেশ্যহীন? মানুষের জন্ম কি কোন দুর্ঘটনার ফল? কেবলই কি বিবর্তনের ফল? ‘চিতাতেই কি সব শেষ?’ বিবর্তনবাদীরা ঠিক নাকি সৃষ্টিতত্বের বিশ্বাসীরা ঠিক? আমরা কাজ ছাড়া থাকতে পারি না: কেন পারি না? কাজ কি শুধুই আমাদের জীবিকা অর্জনের জন্য? তাহলে অবসর গ্রহণ করার পরও কেন মানুষ কাজ খুঁজে বেড়ায়? কয়েদিরা কেন কাজের জন্য ব্যাকুল হয়? কাজ যদি মানুষের নিয়তি হয়ে থাকে, তবে তো বলা যায় জীবনের উদ্দেশ্য আছে! এখানে বিবর্তনবাদীদের যুক্তি কোথায়?
--------
চার) কাউকে দায়িত্বজ্ঞান শেখাবার জন্য কি ‘দায়িত্বশীল’ হতে হয়, নাকি ‘দায়িত্বহীন’ হলে ভালো? সন্তানের বাবা হবার পর বুঝতে পারলাম যে বেশি দায়িত্বশীল হওয়া পরিবারের জন্য মঙ্গলজনক নয়। মূলত বিয়ের পরই বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছিলাম, কিন্তু তখন বিষয়টিকে এস্কেপিজমের মতো লেগেছিল। পরিবার হবার পর দেখতে পেলাম, আমি স্বাভাবিক মাত্রায় দায়িত্বশীল হলেও পরিবারের সদস্যরা আমার ওপর নির্ভরশীল হতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে। এতে কোনভাবেই একটি পারস্পরিক দায়িত্বশীল পরিবার গড়ে ওঠবে না। সিদ্ধান্ত নিলাম যে, ছোট ছোট বিষয়ের দায় নিতে আমি ভুলে যাবো, অথবা উদাসীনতার ভাণ করবো। কিন্তু আমি কি লাইনে আছি? আমি ক্রমেই দায়িত্বহীন হয়ে যাচ্ছি না?
--------
পাঁচ) আত্মবিশ্বাস কি একটি সামর্থ্য নাকি সিদ্ধান্ত? ভালো পোশাক-পরিচ্ছদ, ভালো কমন সেন্স এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়েও অনেকে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী হতে পারে না। অথচ পরিস্থিতিতে পড়ে যখন মানুষ দেখে যে, আত্মবিশ্বাসী না হলে তার বিপদ আছে (ধরুন: আইনপ্রয়োগকারীদের অযাচিত প্রশ্নের মুখে পড়লে), তখন শুধু সিদ্ধান্ত নিয়েই সে আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে। পোশাক-আশাক, শিক্ষা-দীক্ষা তখন গৌন হয়ে যায়। সময়ই বড় শিক্ষক। কিন্তু সময় নাকি ‘পরিস্থিতি’ নামেই মানুষের সামনে আসে!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
এইগুলা ‘রচনামূলক’ প্রশ্ন। উত্তর যা দিয়েছি, তা প্রশ্নকে খোলাসা করার জন্য। উত্তর তো আপনাদের হাতে।
মনে তো কত প্রশ্ন কিলিবিলি করে!
সুস্থতার স্ট্যাটাস ধরে রাখার জন্য প্রশ্নের সংখ্যা কমিয়ে রাখি
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: খণ্ডিত ভাবনায় খণ্ডিত হওয়া ছাড়া কোন উপায় থাকলো না!!!
ভারী মুশকিল!!!
তবে শুভকামনা কিন্তু খণ্ডিত না। অখণ্ড এবং অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়। অনেক ভালো।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাহাহা!
খণ্ডিত হয়েও অখণ্ড শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ, কবি!
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৩
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আওলাইয়া গেলাম !
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
অভি ভাইয়া, ধন্যবাদ......
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১০
ইয়ার শরীফ বলেছেন: চিন্তার বিষয়
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ইয়ার শরীফ!
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সহজ জিনিসকে কঠিন ভাবনায় ফেলে দিলেন । সব উলট পালট হয়ে যাচ্ছে তো !
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
আমারও উলট-পালট হয়ে আছে.... কলমের কালি
কেমন আছেন?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নিন!
৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আমি ভাবতেছি
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ভাবুন........ শুভেচ্ছা রইল!
ধন্যবাদ, দিশেহারা রাজপুত্র........
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:০০
ডি মুন বলেছেন:
১। বিচ্ছেদে আছে না-পেয়ে-না-পাওয়ার সুখ। আছে আক্ষেপ করে সময় কাটানোর উপলক্ষ। কিন্তু মিলনে কী আছে? সত্যি কি কিছু আছে? একি মিলনান্তক বিচ্ছেদ নয়? নাকি বিয়োগান্তক মিলন?
--- বিয়োগান্তক মিলন !! দারুণ বলেছেন। তবে আমার মনে হয় আমরা মানুষেরা আদতেই সন্তুষ্ট নই। তাই হয়ত পেয়েও অতৃপ্ততায় ভুগি। আবার না পেলে আক্ষেপের উপলক্ষ তৈরি করি আর ভাবি - পেলে কতো কিছুই না হতে পারত।
আমার মনে হয়, সমস্যাটা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে, মানসিকতায়। কিংবা অন্যভাবে বলতে গেলে, মানুষের পরম প্রাপ্তি/ তৃপ্তি বলে কিছু নেই।
২। জান বাঁচানো কি সততার চেয়েও মূল্যবান?
----- জান বাঁচানো সততার চেয়ে মূল্যবান অবশ্যই নয়। আমরা যারা জান বাঁচানোটাকে সততার চেয়ে মূলবান মনে করি - এটা তাদের একটা অজুহাত ছাড়া আর কিছু নয়।
৩। পৃথিবীতে মানুষের আগমন কি উদ্দেশ্যহীন? মানুষের জন্ম কি কোন দুর্ঘটনার ফল? কেবলই কি বিবর্তনের ফল? ‘চিতাতেই কি সব শেষ?’
---- এই প্রশ্নের উত্তর দেয়া বা নিজের মত প্রকাশ করা অনেকটা অসম্ভবের মধ্যেই পড়ে। কারণ যারা এ সম্পর্কে মহান মহান মতবাদ বা বাণী দিয়ে 'দার্শনিক' উপাধি লাভ করেছেন, বোধকরি তারা নিজেরাও সঠিক ব্যাপারটি জানতে পারেননি কোনোদিনও।
মৃত কোনো ব্যক্তি ফিরে এসে সবকিছু বলে দিলেই হয়তো এ সমস্যার সমাধান হয়ে যেত। এবং তার পরদিন থেকেই জীবনটা আর সৌন্দর্য্য হারাত।
আমরা তাই এখনো বিশ্বাসে ভর দিয়েই এগোচ্ছি। তবে পশ্চিমা বিশ্ব যুক্তিবাদী চিন্তা ভাবনাতে অনেক এগিয়েছি। মানুষ দূর্ঘটনার ফল কিনা এ নিয়ে তর্ক বিতর্কও কম নয়। বিবর্তনবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে এর হয়তো মোটাদাগে ব্যাখ্যা থাকতে পারে যা অধিকতর গ্রহণযোগ্য। ধরে নিলাম যে আছে।
কিন্তু তারপরও এতকিছু, এতো পশু-পাখি, ফল-মূল, এতো এতো লাইফ-সাইকেল সবই কি স্রেফ দূর্ঘটনা ???????? কি জানি !!! মন সায় দেয় না - এমন ভাবনায়। আবার পুরোপুরি 'বিশ্বাসে' সমর্পিত হতেও পারি না; কেমন যেন সব রূপকথার মতো মনে হয়।
আমরা যেন বিশ্বাস আর যুক্তির মাঝখানে দুলছি। !!
৪। কাউকে দায়িত্বজ্ঞান শেখাবার জন্য কি ‘দায়িত্বশীল’ হতে হয়, নাকি ‘দায়িত্বহীন’ হলে ভালো?
----- এক্ষেত্রে আপনার কৌশলটি সমর্থনযোগ্য। কোনো কোনো সময় দায়িত্বহীন হওয়া ভালো, যদি পরিবারের অন্য কারো সে পরিস্থিতি মোকাবেলা করার ক্ষমতা থাকে/ বা সে ক্ষমতা তৈরি হবার সম্ভাবনা তৈরি হয়।
কারণ একদিন তো অনিবার্য ভাবেই দায়িত্বহীন/দায়িত্বমুক্ত হতে হবে। তাই অন্যদেরকে ধীরে ধীরে দায়িত্ববান হতে সহযোগিতা করা উচিত। এক্ষেত্রে আপনি লাইনে আছেন বলাই বাহুল্য
৫। আত্মবিশ্বাস কি একটি সামর্থ্য নাকি সিদ্ধান্ত?
----- সামর্থ্য বা সিদ্ধান্ত যাই হোক না কেন আত্মবিশ্বাস থাকাটা খুব জরুরী। (আত্মবিশ্বাসের অভাবে ভুগলেই সেটা টের পাই)
সুন্দর একটি পোস্ট।
ধন্যবাদ মইনুল ভাই
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ১।... তবে আমার মনে হয় আমরা মানুষেরা আদতেই সন্তুষ্ট নই। তাই হয়ত পেয়েও অতৃপ্ততায় ভুগি। আবার না পেলে আক্ষেপের উপলক্ষ তৈরি করি আর ভাবি - পেলে কতো কিছুই না হতে পারত।
আমার মনে হয়, সমস্যাটা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে, মানসিকতায়। কিংবা অন্যভাবে বলতে গেলে, মানুষের পরম প্রাপ্তি/ তৃপ্তি বলে কিছু নেই।
>মানুষের পরম তৃপ্তি বলে কিছু নেই.... দারুণ বলেছেন। প্রেমবিদরা বলে থাকেন, প্রেমের স্বাদ বিরহে।
২। ....জান বাঁচানো সততার চেয়ে মূল্যবান অবশ্যই নয়। আমরা যারা জান বাঁচানোটাকে সততার চেয়ে মূলবান মনে করি - এটা তাদের একটা অজুহাত ছাড়া আর কিছু নয়।
>মন্তব্যে তৃপ্ত হলাম।
৩। ....এই প্রশ্নের উত্তর দেয়া বা নিজের মত প্রকাশ করা অনেকটা অসম্ভবের মধ্যেই পড়ে। কারণ যারা এ সম্পর্কে মহান মহান মতবাদ বা বাণী দিয়ে 'দার্শনিক' উপাধি লাভ করেছেন, বোধকরি তারা নিজেরাও সঠিক ব্যাপারটি জানতে পারেননি কোনোদিনও।
.... তারপরও এতকিছু, এতো পশু-পাখি, ফল-মূল, এতো এতো লাইফ-সাইকেল সবই কি স্রেফ দূর্ঘটনা ???????? কি জানি !!! মন সায় দেয় না - এমন ভাবনায়। আবার পুরোপুরি 'বিশ্বাসে' সমর্পিত হতেও পারি না; কেমন যেন সব রূপকথার মতো মনে হয়।
আমরা যেন বিশ্বাস আর যুক্তির মাঝখানে দুলছি। !!
> অল্প কথায় অনেক কিছুই বলে দিলেন। এরকমই চেয়েছিলাম! মানব জীবন অসার নয়....মুরুব্বিরা কয়! অন্তত অসার মনে করা মানবের জন্য ভালো নয়। এটুকু জানি।
৪। ...এক্ষেত্রে আপনার কৌশলটি সমর্থনযোগ্য। কোনো কোনো সময় দায়িত্বহীন হওয়া ভালো, যদি পরিবারের অন্য কারো সে পরিস্থিতি মোকাবেলা করার ক্ষমতা থাকে/ বা সে ক্ষমতা তৈরি হবার সম্ভাবনা তৈরি হয়।
কারণ একদিন তো অনিবার্য ভাবেই দায়িত্বহীন/দায়িত্বমুক্ত হতে হবে। তাই অন্যদেরকে ধীরে ধীরে দায়িত্ববান হতে সহযোগিতা করা উচিত।
>আপনার সমর্থন পেয়ে শক্তি পেলাম মনে। ধন্যবাদ!
৫। .....সামর্থ্য বা সিদ্ধান্ত যাই হোক না কেন আত্মবিশ্বাস থাকাটা খুব জরুরী। (আত্মবিশ্বাসের অভাবে ভুগলেই সেটা টের পাই)
>চরম আত্মবিশ্বাসীরও ঘাটতি থাকে আত্মপ্রত্যয়ে। এটি একটি স্বাভাবিক র্ঘাটতি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, ডি মুন। চিন্তাশীল মন্তব্য দিয়ে লেখাটিকে আরও সমৃদ্ধ করে দিলেন। আপনার চিন্তাচেতনা অনেক পরিপক্ক এবং শানিত। ভালো লেগেছে।
শুভেচ্ছা জানবেন....
৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭
সোহেল আহমেদ পরান বলেছেন: প্রশ্ন গুলো ভাবায়।
যান্ত্রিক বা ডিজিটাল এ যুগে আমরা আরো বেশি স্ব-কেন্দ্রিক হয়ে পড়েছি।
আর তাই এ প্রশ্নগুলোর জবাবও আরো জটিল আকার ধারণ করেছে।
সুন্দর লেখার জন্য শুভেচ্ছা প্রিয় মইনুল ভাই
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
যথার্থ বলেছেন যান্ত্রিক জীবনে আমরা আরও বেশি আত্মকেন্দ্রিক হয়ে গেছি।
লেখাটি পড়ে মন্তব্য দেবার জন্য ধন্যবাদ, সোহেল আহমেদ পরান ভাই
আপনার জন্যও শুভেচ্ছা.......
৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: "প্রশ্নগুলো সহজ, আর উত্তরও তো জানা"
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
প্রিয় গল্পকারের আগমনে খুশি হই সবসময়।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, হাসান মাহবুব
১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১১
জেন রসি বলেছেন: মানবজাতি এখনও এসব প্রশ্নের উত্তর ভেবে যাচ্ছে
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
জেন রসিকে অনেক ধন্যবাদ, লেখাটি পড়ে মন্তব্য দেবার জন্য
১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ছেলেবেলায় পাঠ্যবই এ একটা কবিতা পড়েছি, "বিষম চিন্তা "! কত বয়স ছিল তখন, কোন ক্লাশে পড়তাম, কবিতার কবির নাম কি, কিচ্ছু মনে নেই! কবির নাম সম্ভবত সুকুমার রায়।
আপনার আজকের লেখাটি পড়ে, সেই কবিতার প্রশ্নগুলোর কিছু কিছু মনে পড়ে গেল!
"কেউ কি জানে দিনের বেলায় কোথায় পালায় ঘুমের ঘোর?
বর্ষা এলেই ব্যাঙের গলায় কোত্থেকে হয় এমন জোর?
গাধার কেন শিং থাকে না? হাতির কেন পালক নেই?
গরম তেলে ফোঁড়ন দিলে লাফায় কেন তা ধেই ধেই?
সোডার বোতল খুললে কেন ফশফশিয়ে রাগ করে?
কেমন করে রাখবে টিকি মাথায় যাদের টাক পড়ে?
ভূত যদি না থাকবে তবে কোত্থেকে হয় ভূতের ভয়?
মাথায় যাদের গোল বেধেছে তাদের কেন পাগোল কয়? "
এতগুলো প্রশ্নের একটাই জবাব ছিল, " বয়স হলে কেতাব খুলে জানতে পাবে সমস্তই! " ------
আপনার ভাবনাগুলোর জবাব মনে হয় এটাই হবে!!!!
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
বয়স হয়ে গেছে বুঝে গেছি, কারণ কেতাব খুলে জানার অভ্যাস হয়ে যাচ্ছে
কামরুন নাহার আপা, এসব পুরান কবিতা কীভাবে মনে রাখেন?! মজার একটি লেখা! অনেক প্রাসঙ্গিক একটি লেখা।
ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা জানবেন.....
১২| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
খণ্ডিত ভাবনাগুলো যথেষ্ট বিচক্ষণ। এমারসনের মতো আমিও সময়পাঠের ওপর নজর দিতে চাইছি। তবে পরম মানটি অবশ্যই পরিস্থিতি
জনাব,
আমি অন্ধবিন্দু বলছিলুম, চিনতে পারছেন কী ?
০২ রা মে, ২০১৫ রাত ৯:২১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//এমারসনের মতো আমিও সময়পাঠের ওপর নজর দিতে চাইছি। তবে পরম মানটি অবশ্যই পরিস্থিতি// -হাহাহা!
অন্ধবিন্দুকে না চেনার কোন কায়দা আছে?
নাকি ভোলা যায়!
আপনার প্রতিটি মন্তব্য আমার পোস্টের অলংকার....
অনেক কৃতজ্ঞতা এজন্যে
১৩| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
মহাকাল333 বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাই, প্রশ্নগুলো দারুন।উওরগুলোও চমকপ্রদ।
১০ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, মহাকাল৩৩৩!
শুভেচ্ছা জানবেন...
১৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯
গোর্কি বলেছেন:
খন্ডিত ভাবনাগুলো সময় এবং পরিস্থিতির সাপেক্ষে আপেক্ষিক। সিদ্ধান্তগুলো কোনো সময়ে সঠিক আবার কোনো সময়ে ভুল হয়। তবে বর্তমান সময়ই সবচেয়ে উত্তম সময়। গঠনমূলক লেখাটি উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ রইল।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//বর্তমান সময়ই সবচেয়ে উত্তম সময়।//
-ও ইয়েস!
অনেক দিন পর পেলাম আপনাকে গোর্কি। শুভেচ্ছা জানবেন..
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এইগুলা কি প্রশ্ন এবং উত্তর.........
তোমার কি হলো ???
মনে এত প্রশ্ন কেনো???