![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ রাজশাহীর শালবাগানে একজন পুলিশকে বেদম মার দিয়ে আহত করে শিবির কর্মীরা। তাদের মারের ভয়ে পালিয়ে যায় সব পুলিশ। ভিডিওতে দেখা যায় স্থানীয় পথচারীরা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাবার সময় হাজির হয় অন্য পুলিশ।
এই পুলিশরাই আবার যে কোনো মারামারি শেষে নিরীহ পথচারীকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় তাদের কোটা পূরনের জন্য, পায়ে গুলি করে পঙ্গু করে দেয়। মোড়ে আড্ডারত ছেলেপেলেদের ধরে নিয়ে গ্রেফতার বানিজ্যের জন্য, তাদের ছাড়িয়ে আনতে লাগে হাজার হাজার টাকা।
পুলিশ ভাইয়েরা,
সরকারের লেজুড় বৃত্তি থেকে বেরিয়ে আসুন, অন্তত সাধারন লোকজনকে হয়রানী থেকে বিরত থাকুন, রাজনৈতিক কর্মীদের গ্রেফতারের নামে সাধারনদের গ্রেফতারে সতর্ক থাকুন। আপনাদের বিপদে সাধারন জনগনই এসে দাড়াবে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
মদন বলেছেন: বিভতস
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫১
বিশ্ব প্রেমিক বলেছেন: পুলিশ ধরে না নিয়ে গিয়ে যদি ঐ মারত্নকভাবে আহত হওয়া পুলিশের মত রাস্তায় ফেলে রেখে পিটাতো সেটাইকি ভাল হতো !!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
মদন বলেছেন: আপনি পথ দিয়ে যাচ্ছেন, আপনাকে ধরে নিয়ে গেলো পুলিশ, গুলি করে পা পঙ্গু করে দিলো। দেইখেন কেমন লাগে।
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
মারুফ ফািহম বলেছেন: পুলিশ ভাইয়েরা,
সরকারের লেজুড় বৃত্তি থেকে বেরিয়ে আসুন, অন্তত সাধারন লোকজনকে হয়রানী থেকে বিরত থাকুন, রাজনৈতিক কর্মীদের গ্রেফতারের নামে সাধারনদের গ্রেফতারে সতর্ক থাকুন। আপনাদের বিপদে সাধারন জনগনই এসে দাড়াবে।
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০২
মদন বলেছেন: এ ব্যাপারে জেলার পুলিশ সুপার মো. আজাদ মিয়া জানান, ওই দিন কক্সবাজারে কর্মসূচি পালন করার সময় জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা পুলিশের ওপর চড়াও হয়। এ সময় পুলিশ ধাওয়া করে নবাবকে গুলি করে। তবে তিনি মারা যাননি। তাঁর অবস্থাও তেমন গুরুতর ছিল না। জামায়াত-শিবিরের কর্মীরাই ওই ঘটনার ভিডিওচিত্র ধারণ করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিয়েছিল এবং তারাই নবাবের মৃত্যুর গুজব ছড়িয়েছে বলে এই কর্মকর্তা দাবি করেন।
নবাবের নিজের জবানি অনুযায়ী, ১৪ ফেব্রুয়ারি জেলা সদরের টেকপাড়ায় খালার বাসায় বেড়াতে আসেন তিনি। পরদিন শুক্রবার শহরের রুমালিয়ারছড়া পিটিআই সংলগ্ন মসজিদ থেকে জুমার নামাজ পড়ে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুদিক থেকে আসা মিছিলের মাঝে পড়ে যান তিনি। পুলিশের দৌড়ঝাঁপ শুরু হলে তিনি পিটিআই স্কুল বাজারের কাছে একটি জায়গায় আশ্রয় নেন। কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে তাঁকে গালাগাল করতে শুরু করে। তারপর পুলিশ তাঁকে আক্রমণ করে। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর জ্ঞানহীন অবস্থায় তাঁকে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিরা স্থানীয় আল ফুয়াদ হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে।
Click This Link
সংবাদ অনুযায়ী আহত ব্যক্তিটি ছিলো একজন নিরীহ পথচারী। জামায়াত ব্যস্ত ছিলো তাদের কর্মী হিসেবে প্রচারের। আার পুলিশ ব্যস্ত ছিলো তাকে পুলিশ গুলি করেছে এটি ঠিক, কিন্তু সে মারা যায়নি এটি প্রচারে।
কি তামাসা....
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৩
বিশ্ব প্রেমিক বলেছেন: ধরে নিয়ে যাওয়ার পর কি পায়ে গুলি করে !! নাকি রাস্তায় সহিংসতার সময় গুলি ছোড়ে !!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১১
মদন বলেছেন: দুইধরনের ঘটনাই ঘটছে। উপরের লিংকে দেখতে পারেন। কক্সবাজারের ঘটনা। ভিক্টিম লোকটির জবানে বর্ননা পড়েছিলাম নেটে, কিন্তু খুজে পাচ্ছি না। সেখানে সে বলে যে সে জামায়াত-পুলিশ গুলাগুলিতে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেয়ার পরে সেখানে পুলিশ তাকে গুলি করে ফেলে যায়। স্থানীয় লোকেরা উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। কিছুটা সুস্থ হলে সে বাড়ে চলে যায়।
এই ঘটনাকে জামায়াতের লোকজন তাদের কর্মী মারা গেছে বলে প্রচার করে।
৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৬
িনহাজ রিমন বলেছেন: দারুন পোস্ট!! প্লাস নিন।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
মদন বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
টাইম পাস বলেছেন: