![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুক্তরাষ্ট্র সফররত রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বাংলাদেশের জনগণ ৫ জানুয়ারির নির্বাচন মেনে নিয়েছে বলে জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনকে আশ্বস্ত করেছেন। রাষ্ট্রপতি তাঁকে বলেছেন, জনগণ নির্বাচনের ফল মেনে নেওয়ায় দেশে এখন স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে গতকাল বৃহস্পতিবার বান কি মুনের সঙ্গে বৈঠককালে রাষ্ট্রপতি তাঁকে এসব কথা বলেন। ঢাকায় পাঠানো এক বার্তায় এ কথা জানানো হয়েছে। খবর ইউএনবির।
মাননীয় রাষ্ট্রপতি। আপনি দেশের সবচেয়ে সম্মানিত পদে অধিষ্ঠিত। তাই অসম্মানসূচক কিছু বল্লাম না। ৫% জনগনের ভোটে নির্বাচিত সরকারের রাষ্ট্রপতি আপনি। ৯৫% জনগনকে উপেক্ষা করে আছেন আপনি এবং আপনার সরকার। আপনাকে কে বলেছে জনগন মেনে নিয়েছে? জনগন প্রতিবাদ করছে না, করতে পারছে না মানেই কি আপনাদের অন্যায় মেনে নিয়েছে?
একজন খুনি/সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধেও অনেক সময় জনগন অসহায় হয়, চুপ থাকে। তার মানে এই না যে তাকে মেনে নিয়েছে। সময় হলেই তাকে ইতিহাসের নর্দমায় নিক্ষেপ করে।
২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
মদন বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ
২| ২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
শাহ আজিজ বলেছেন: তাকে দেওয়া প্রতিশ্রুতির পতাকা নামিয়ে নিলাম আজ থেকে ।
২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
মদন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২১ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: তাকে বেতন দেয়া হয় এজন্যই।
২১ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৬
মদন বলেছেন: তার বেতন হালাল হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
"৮৫% মানুষ যে নির্বাচনে ভোট দেয় নি" বললে ভুল হবে।
৮৫% মানুষ অনাস্থা জানিয়েছে ভাবলে আরো বড় ভুল হবে
ভোটকেন্দ্র পুড়িয়ে দেয়া, প্রিজাইডিং অফিসার হত্যা, ভোটার হত্যার হুমকি বাদ দিলেও ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারন মুলত প্রতিদ্বন্দ্বীতা বিহীন নির্বাচন।
আর সরকারি দল ইতিমধ্যেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বেশীর ভাগ আসন পেয়ে অলিখিত ভাবে ভোটের আগেই সরকার গঠনের ম্যান্ডেট পেয়ে গেছে।
বাকি ভোটঅনুষ্ঠান না করা হলেও সরকার গঠন সম্ভব ছিল।
তাই ভোটার উপস্থিতি সঙ্গত কারনেই কম ছিল।
এতে হাহুতাস করার কিছু নেই।
এ ধরনের অথর্ব, জামাতি লেজুরবৃত্ত্বি করা বিরোধীদল থাকলে এরকমই হবে।
নির্বাচন পিছিয়েও কোন লাভ হতনা। নির্বাচনে আসতে দিতনা জামাত। এমনকি তত্তাবধয়ক পদ্ধতি রাখা হলেও কোন লাভ হতনা, তত্তাবধয়ক সরকার প্রধান সিলেক্সান নিয়ে দির্ঘ অচলাবস্থা থাকতো। দির্ঘদিন থাকতো ..
বিএনপি কখনোই জামাত বিহীন নির্বাচনে আসতনা। সকল অবকাঠামো ধ্বংশ না হওয়া পর্যন্ত জামাত বিএনপিকে নির্বাচনে আসতে দিত না।
শুশিলরা এটাই চেয়েছিল, দির্ঘ অচলাবস্থা মানেই সুযোগ সন্ধানি 3rd party.
অচলাবস্থা আপাত অবসানের জন্যই শক্ত হাতে এই নির্বাচন করা হয়েছিল।
দেশকে নব্য পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্র কখনো সফল হতে দেয়া যায় না। দেয়া হবে না।