![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
The weak can never forgive. Forgiveness is the attribute of the strong-Mahatma Gandhi
--------------------------------------------------------------
সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক
*******************আমি প্রথম পাতায় ব্যান্ড****************
***************আমি কারো পোস্টে কমেন্ট করতে ব্যান্ড*********
-------------------------------------------------------------------------------
২০০৬ সালে ড: ইউনুস যখন নোবেল পুরষকার পান তখন আওয়ামি লীগ নেতা আবদুল জলিলের নেতৃও্বে আওয়ামি লীগের একটি প্রতিনিধি দল মিরপুরে গ্রামীন ব্যাংকে গিয়ে ফুলের তোড়া দিয়ে ড: ইউনুসকে অভিননদন জানায় ! ১/১১ সরকারের সময় ড: ইউনুস স্বলপকালীন রাজনীতির মাঠে বিচরন করে অবশেষে নিজেকে গুটিয়ে নেন ! ড: ই উনুস রাজনীতি করার ঘোষনা দিলে বিভীনন অনচল থেকে বিভীনন শ্রেনী পেশার মানুষ তাকে সমর্থন জানিয়ে অভীননদন জানাতে থাকে ! ঢাকা দক্ষীনের মেয়র সাঈদ খোকন কোমড় বেধে ড: ইউনুসের পক্ষে মাঠে নেমে পড়েন ! কিনতু হঠাৎ করে তিনি রাজনীতি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেয়ায় সবাই বিসমীত হন ! নিজেকে রাজনীতি থেকে প্রত্যাহারের ব্যাখ্যায় তখন বলা হল রাজনীতি করার মদদ যারা ড: ই উনুসকে দিয়েছে তারা সড়ে দাড়ানোর কারনেই ড: ই উনুসকে এ সিদধানত নিতে হয়েছে । এ ব্যাখ্যা কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য সেটা রাজনৈতিক বিশলেষকরা সেদিন বিশলেষন করেন নি কিনতু সহজ ধারনাটি আসতেই পারে গুটি কয়েক মদদ দাতাদের সংখ্যার চেয়ে সেদিন ড;ইউনুসকে সমর্থনদানকারীদের সংখ্যা ছিল অনেক বেশী আর রাজনিতিতে গুটি কয়েক মদত দাতাদের শক্তির চেয়ে মানুষের শকতি বড় এটা ড: ইউনুস না বুঝেই কি সেদিন প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন নিজেকে ? রাজনীতি থেকে ড: ইউনুস নিজেকে প্রত্যাহার করে নেয়ার পর দেখা গেল সেনাপ্রধান মঈন ইউ আহমেদ রাজনীতি করার বাসনায় ধান ক্ষেতে গিয়ে ধান কাটা আর নবীজিকে স্বপন দেখা শুরু করেন ! বইও লিখে ফেলেন মঈন ইউ আহমেদ !! দিললীতে মঈন ইউ আহমেদ পেলেন উষন আতিথিয়তা সে সাথে কয়েটি অশ্ব উপহার ! কিছু সময়ের পর দেখা গেল মঈনও নিজেকে গুটিয়ে নিলেন রাজনীতি থেকে এবং ১/১১ সরকার ইলেকশনের তারীখ ঘোষনা দিয়ে যথারিতি ইলেকশন দিল ! আওয়ামি লীগ বিপুল ভোটে জয়লাভ করে ক্ষমতায় আসে ! ই উনুস আউট মঈন আউট অবশেষে আওয়ামি লীগ ক্ষমতায় ! । বাজারে জোর গুজব আছে ভারত মঈনকে আলটিমেটাম দিয়েছিল ২০০৮ এ র মধ্যেই ইলেকশন দিতে হবে ! ড: ইউনুস বেশ কবছর সময় চেয়েছিলেন ১/১১ সরকার চালিয়ে রাজনীতির অনিয়ম দূর্গনধ দূর করতে ! কিনতু ভারত দু বছরের বেশী সময় দিতে রাজী ছিল না ! এই দু বছরে মঈনের আঘাতে বিএনপি পংগু আর আওয়ামি লীগ আহত ! তখন ইলেকশন জরিপও বলছিল আওয়ামি লীগ অনেক এগিয়ে আছে বিএনপি থেকে ! তাহলে কি এমন চিত্র থাকতে থাকতেই ইলেকশন করানোর জন্যেই ভারত ১/১১ সরকারের মেয়াদ বাড়াতে রাজি ছিল না ?
তাহলে কি ভারতের কারনেই ড: ইউনুস আর মঈন রাজনীতির দৃশ্যপট থেকে বিদায় নিয়েছেন ?
১/১১ একাংকিকাটা কি তাহলে ভারতের প্রযোজনায় মনচস্থ হয়েছে আওয়ামি লীগকে ক্ষমতায় আনার লক্ষ্যে ?
মিলিয়ন ডলার কোয়েশচেন !!!!!!!!!!
আওয়ামি লীগ যথারিতি ক্ষমতায় এলো ১/১১ এর বেনিফিশিয়ারি হিসাবে !
আওয়ামি লীগ ক্ষমতায় আসার তিন মাসের মাথায় হাসিনা এক জনসভায় ঘোষনা দিলেন " দেশকে ঘুষ আর "সুদখোর" মুক্ত করব " ! খমতায় এসেই ড: ইউনুসকে ইংগীত করে এমন মারাত্নক কথা বলার সাহস নিজের থেকে হাসিনা পেয়েছেন সেটা আহামমকও বিশ্বাস করে না। যে ক"টি এসাইনমেন্ট দিয়ে ভারত ১/১১ সৃষটি করে হাসীনাকে ক্ষমতায় এনেছে তার মধ্যে একটি ইউনুস উৎখাত !
ড: ই উনুসের সাথে হাসীনা সরকারের টান পোড়েন ভারতের ইংগীতে ! ভারতের ইংগীতেই হাসিনা ড: ই উ নুসকে উৎখাত করে রেখেছে ! কারন -
বিশ্ব ব্যবসাবাণিজ্যে বাংলাদেশকে যিনি তুলে ধরতে পারতেন তিনি হলেন ড: মুহামমদ ইউনুস ! যার দুতিয়ালিতে সারাবিশ্ব বাংলাদেশে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে উৎসাহ দেখাতে পারে ! যিনি হ্যামিলটনের বংশীবাদকের মত বিশ্বকে টানার ক্ষমতা রাখেন ! ভারত চায়না প্রতিবেশী বাংলাদেশ তাকে ডিংগীয়ে যাক ।একারনেই ড: ইউনুসকে ভারত আওয়ামি লীগকে দিয়ে রাষ্ট্র থেকে দূরে সরে রেখেছে !
ভারত জানে ড: ইউনুসই বাংলাদেশের একমাএ ব্যাক্তি যিনি ভারতের ব্যবসার জন্যে বিরাট হুমকী বাংলাদেশের বাজারে ! কারন বাজার ব্যবসথায় বাংলাদেশ ইউনুসকে দিয়ে স্বাবালমবী হলে ভারত বাংালদেশের বাজার হারাবে !ভারত সে ভাবেই কাজ করছে ! বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক উপনিবেশ করে রাখার মহাআয়োজনে এগিয়ে যাচছে ভারত ! আর এতে সহযোগিতা করছে আওয়ামি লীগ যার খমতা প্রেম দেশ প্রেমেরও অনেক উপরে ! এটাকেই কাজে লাগাচছে ভারত !:
১৯৯৬ সালে খমতায় এসে হাসিনা তিন মাসের মাথায় যে কাজ টি করেন সেটি হলে নিজের নামের শেষে স্বামীর নাম কেটে দেয়ার রাষট্রীয় ঘোষনা । আর ২০০৮ এ খমতায় এসে তিন মাসের মাথায় হাসিনা যে ঘোষনাটি দেন সেটি হল " দেশকে " সূদ খোর "মুক্ত করব !
ক্ষমতায় এসেই তিন মাসের মাথায় বলা নাই কওয়া নাই হাসীনা কেন বললেন " দেশ সুদখোর মুক্ত করব ! অনেকে বলেন ১/১১ সৃষটিতে ড: ইউনুসের হাত ছিল এবং ১/১১ এ র কারনে হাসিনাকে জেলে যেতে হয়েছে সেই রাগ থেকেই হাসিনা ড: ইউনুসের বিরুদধে এ্যসকশন নিচছেন ! এটা বিশ্বাসযোগ্য নয় । হাসীনা ১/১১ এর সব কুশীলবদের এ্যামনেষটি সেসাথে ইনডেমনিটি দিয়ে দিয়েছেন ! তাহলে শুধু মাএ ইউনুসের উপর হাসিনার এ্যাকশন কেন ? ড: ইউনুসের উপর হাসিনার এ্যাকশনের সীদধানত হাসীনার নিজে নিয়েছেন না কারাে ইংগীতে নিয়েছেন !!
আবারও মিলিয়ন ডলার কোয়েশচন !!!!!!
" সূদখোর মুক্ত করার " হাসীানার ঘোষনার সাথে সাথে শুরু হল ই উনুসের বিরুদধে একের পর এক মামলা হামলা ! এ যেন ঘোষনা দিয়ে ইউনুসের বিরুদধে হাসীনার যুদধ শুরু !
গ্রামীন শক্তি দই বানায় ড্যনোন কোমপানী । ড: ইউনুস এ কারখানার মালিকও নন কর্মকর্তাও নন বা শেয়ার হোলডারও নন । পাবনায় নাকি শক্তি দইএ ভেজাল পাওয়া গেল । ড্যানোন কোমপানী বা ড্যনোন কোমপানির কর্মকর্তা কারো বিরুদধে মামলা হল না মামলা হল ড: ইউনুসের বিরুদধে । মাহামাণ্য আদ:ালত সে মামলা আবার আমলেও নিয়ে ড: ইউনুসকে পাবনার আদালতে হাজিরা দিতে বাধ্য করলেন । সরকারেরর প্রচছনন ইংগীত ছাড়া ড: ইউনুসকে এভাবে হেনস্তা করা সমভব ছিল মামলা দাতার আর মাণ্য(!) বর আদালতের সেটা কে বিশ্বাস করবে ?
২০০৬ সালে ড: ই উনুস একবার বলেছিলেন " আমাদের রাজনিতিতে নৈতিকতার কোন বালাই নেই " ! দুই বছর পর ২০০৮ এ হাসীনা ক্ষমতায় থাকাকলীন ময়মনসীংহের জাসদের এক অখ্যাত রাজনিতিবিদ ড: ই উনুসের বিরুদধে মামলা করল ! কারন ২০০৬ সালে রাজনীতি সমপর্কে ইউনুসের কথায় ২০০৮ এ ময়মনসিংহের সেই স্থানীয় রাজনীতিবিদের মনে হয়েছে তার মানহানী হয়েছে । মহামাণ্য আদালত নোবেল লরিয়েটের বিরুদধে অখ্যাত সেই স্থানীয় রাজনীতিবিদের মামলাটি আমলে নিয়ে ড: ইউনুসকে ময়মনসিংহের আদালতে হাজির হতে বাধ্য করালেন সেই দিন যেদিন ইউরোপে এক সম্মেলনে ড : ইউনুসের অংশ নেয়ার জন্যে যাওয়ার কথা ছিল ! সরকারের সবুজ সংকেত ছাড়া ময়মনসিংহের ঐ রাজনীতিবিদ ড: ইউনুসের মত নোবেল লরিয়েটকে হেনস্তা করার সাহাস পাবে এটা কোন আহামমকও বিশ্বাস করে না !
আরও লক্ষ্যণীয় - ১৯৯৬ - ২০০১ সালে হাসিনা ক্ষমতাথাকালীনই ড: ইউনুসের বয়স ৬০ বছর পার হয়ে গিয়েছিল , তখন হাসীনা ড: ইউনুসের বিরুদধে এ্যকশন নিলেন না আবার ২০০৮ এ বয়সের ইস্যুতে ড : ই উনুসের বিরুদধে হাসিনা এ্যাকশন নিল কার ইংগীতে ?
আবারও মিলিয়ন ডলার কোয়েশচন !!!!!!
ভারতের নির্দেশে হাসিনা এমন ভাবে ইউনুসের বিরুদধে কোমড় বেধে নেমে পড়েন হাসিনা লন্ডনে বিবিসিকে দেয়া ইনটারভিউএ স্রেফ মিথ্যা ইনফরমেশন দিয়ে হাসিনা ড: ইউনুসের সমালোচনা করেন ! বিবিসির সাক্ষাৎ গ্রহনকারি যখন হাসিনাকে ড: ইউনুস প্রসংগে বার বার বলছিলেন " হোল ওয়ার্লড রেসপেকট হিম ! ইউ রিফার হিম ডাইরেকটলি ব্লাড সাকার " ! হাসিনা তখন তাকে বলেন " তার ব্যাংক কি ভাবে ৪৫% সূদ নেয় "? http://www.youtube.com/watch?v=jr09d7B7BBk
অথচ বাংলাদেশের সরকারের বেধে দেয়া ক্ষুদ্র ঋণের সর্বোচ্চ সূদের চেয়েও কম হারে গ্রামীন ব্যাংক সুদ নেয়
( Government of Bangladesh has fixed interest rate for government-run microcredit programmes at 11 per cent at flat rate. It amounts to about 22 per cent at declining basis. Grameen Bank’s interest rate is lower than government rate.
There are four interest rates for loans from Grameen Bank : 20% (declining basis) for income generating loans, 8% for housing loans, 5o;r student loans, and 0% (interest-free) loans for Struggling Members (beggars). All interests are simple interest, calculated on declining balance method. This means, if a borrower takes an income-generating loan of say, Tk 1,000, and pays back the entire amount within a year in weekly instalments, she’ll pay a total amount of Tk 1,100, i.e. Tk 1,000 as principal, plus Tk 100 as interest for the year, equivalent to 10% flat rate.(Whereas government-run microcredit programmes takes interest at 11 per cent at flat rate )
see the link -
https://www.google.com/url?sa=t&rct=j&q=&esrc=s&source=web&cd=2&cad=rja&uact=8&ved=0ahUKEwiVpP7ap57LAhVB1h4KHdwdAr0QFggfMAE&url=http://www.grameen-info.org/grameen-bank-interest-rate/&usg=AFQjCNE69T5w8svm9cRb-zCeXn-f27Tz2Q
একটা দেশের প্রধানমনএী বিদেশের মাটিতে তার দেশের নোবেল বিজয়ীর বিরুদধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে কিভাবে কুৎসা রটাতে পারেন ! একজন নোবেল বিজয়ীর বিরুদধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে সমালোচনা করে কাকে খুশী করতে চেয়েছিলেন হাসিনা ?
কোয়েশচন মিলিয়ন ডলার আবারও !!!!!!
ভারত জানে ড: ইউনুসই বাংলাদেশের একমাএ ব্যাক্তি যিনি এনচলে ভারতের ব্যবসার জন্যে বিরাট হুমকী ! ভারত সে ভাবেই কাজ করছে ! বাংলাদেশকে অর্থ নৈতিক উপনিবেশ করে রাখার মহা আয়োজনে এগিয়ে যাচছে ভারত ! আর এতে সহ যোগিতা করছে আওয়ামি লীগ যার খমতা প্রেম দেশ প্রেমেরও অনেক উপরে !
বড়লোক কখনই চায় না তার পাশের বাড়ীর লোক তার চেয়ে আরও ধণী হোক তেমনি ভারত চায় না তার পাশের এ দেশ তাকে ডিংগীয়ে যাক । ভারতের জন্যে অসুবিধা - সে তার অর্থ নৈতিক কলোনী হারাবে
!
এ ই মুহূর্তে বাংলাদেশ হল ভারতের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী দেশের মধ্যে চতুর্থ ! ভারতীয়রা বাংলাদেশে থেকে
বছরে সর্বমোট ১০ বিলিয়ন ডলার ভারতে পাঠায়
ভারতের আরও একটি ভয় হল ড: ইউনুস আগামীতে ক্ষমতায় এলে আমেরিকা বাংলাদেশের স হযোগিতা আর বনধুও্বের কারনে ভারতের আনচলিক প্রভাব ক্ষতিগ্রসত হতে পারে ! সমভবত: চীনকে ঘিরে ফেলতে আমেরিকা বাংলাদেশেকে নিয়ে একটা শক্ত সামরিক বলয় গড়ে তুললে তাতে করে ভারতের জন্যে সামরিক হুমকি না হলেও ভারতের স্বার্থে বাংলাদেশকে বাগে আনা কষটকর হতে পারে ! বাংলাদেশ যদি ফিলিপাইনের মত আমেরকার সাথে সিকিউরিটি প্যাকটে যায় তাহলে বাংলাদেশের উপর ভারতের আধিপত্য কমে আসবে নি:সনদেহে ! ভারতের সাথে দরকষাকষিতে বাংলাদেশ হয়ে উঠবে শক্তিশালি প্রতিপক্ষ ! এই মুহূর্তে হাসিনা সরকারেরর মত " না চাইতেই দেয়া " র মানসিকতা থেকে এবং ফেলানী সহ অন্যান্য সীমান্ত হত্যা ঘটনায় বাংলাদেশ এখন যেমন চুপ আছে তা থেকে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসবে !
ভারত হাসীানাকে ব্যবহার করে ইউনুসকে দূরে সরিয়ে এক ঢিলে দুই পাখী মারছে - ড: ই উনুসের মাধ্যমে অর্থনীতিতে ভারতকে ছাপিয়ে যাওয়া থেকে বাংলাদেশকে বিরত রাখছে এতে ভারতের বাজার আধিপত্য বাংলাদেশে ঠিকই বজায় থাকছে সে সাথে ই উনুস ইস্যুতে আমেরিকা হাসীনার মধ্যে টানা পোড়েন সৃষ্টি করে অধিকতর সমর শক্তিতে বলিয়ান হওয়া থেকে বাংলাদেশকে বিরত রাখতে পারছে যেটা কিনা ইউনুসের মাধ্যমে বাংলাদেশের পক্ষে হওয়াটা অসমভব নয় বলে ভারত মনে করে ! ভারত মনে করে সেন্টো সিয়াটোর মত আমেরিকা বাংলাদেশ প্যাক্ট হলে ভারতের সবচেয়ে আশংকার কারন তার নিরাপও্বা নয় আশংকা বিভীন্ন স্বার্থে বাংলাদেশকে বাগে আনা ভারতের পক্ষে ক ঠিন হয়ে পড়বে ! বাংলাদেশ হবে ভারতের জন্যে শক্ত বার্গেনিং পার্টনার !!
এই মুহুর্তে বাংলাদেশ রাষ্ট্র ভারতের জন্যে বাজার আধিপত্যে উপযোগি , সমর শক্তিতেও উপযোগি ! ভারত চায় বিদেশ থেকে পাঠান রেমিটেনসের প্রচুর্যে রিজার্ভ উপচে ফেলার আনন্দেই বাংলাদেশ আপাতত: সুখী থাক - আর সে রেমিটেন্সের অর্থের একটা বিরাট অংশ হাসিনার মাধ্যমে ভারত কিভাবে কব্জা করবে সেটাও ভারত জানে !!
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কোয়েশচন মিলিয়ন ডলার !!!!!!
উত্তর দেবার কেউ নাই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!