![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
The weak can never forgive. Forgiveness is the attribute of the strong-Mahatma Gandhi
দূর্নীতি সূচকে বাংলাদেশ কোনদিনই ভাল করবে না যতদিন হাসীনা খালেদা দেশ চালাবে ! বাংলাদেশ প্রথম দুর্নীতিতে বিশ্ব চ্যামপিয়ন হয় ২০০১ সালে হাসীনার শাসনামলের শেষ বছরটিতে ! তার পর খালেদার আমলে দুর্নীতিতে চ্যামপিয়ন হয় ৪ বার ।
গনতন্ত্রের জন্যে নয় লুটেরাদের জন্যে হাসীনা খালেদা একটি ইউনিক ব্যবসথা ! ইলেকশনের পর পরই বিজয়ী হাসীনা অথবা বিজয়ী খালেদা হাইজ্যাক হয়ে যায় লুটেরা গোষঠি দ্বারা ! এই লুটেরা গোষঠি হাসীনা খালেদাকে বৃওে আবদধ করে সমাজ লুনঠনে নেমে পড়ে ! এই দুই মহিলা লুটেরাদের বৃও ভাংগতে পারে না ! ১/১১ সময় ১ বছরে বাংলাদেশ দুই ধাপ উপরে উঠেছিল দূর্নীতি মুক্ত হয়ে ! দেশ চালানোর জন্যে শক্ত অভিভাবক দরকার হাসিনা খালেদা এ যাবৎ কালের দল ও দেশের জন্যে সবচেয়ে দূর্ববল অভিভাবক
আওয়ামি লীগ বিএনপি মিলে শেয়ার লুট করল । খালেদ সাহেব রিপোর্ট দিলেন হাসিনার কাছে । অভিযুক্ত ব্যাক্তিদের চীহনিত করে হাসিনাকে বললেন এদের বিচার করতে । ১ নং এ নাম এলো দরবেশ সাহেব তিনি আবার হাসীনারও উপদেষটা ও দলের অর্থের জোগানদাতা ! কে করবে কার বিচার ? সোনালী ব্যংকের কেলেংকারীতে ডা: মোদাসসের সুভাষ সীংহ হেনরীর না এল !সবাই আওয়ামি লোক ! কে করবে কার বিচার ! মুহিত সাহেব বলেন শেয়ার কেলেংকারীর লোকেরা শক্তিশালি এ দের ধরা যাবে না।
আদর্শহীনতা আর অপসংষকৃতির কারনে বড় দুটো দলকে ঘিরে দুটি অসভ্য লুটেরা শ্রেনীর জনম নিচছে ! এ রা সমাজকে লুনঠন করছে খালেদা হাসীনাকে বৃওে আবদধ করে ! হাসীনা খালেদা নেতৃও্বের সমস্যাটি হল এ রা যখনই ক্ষমতায় আসে তখনই সুবিধাভোগি গোষঠি এদের হাইজ্যাক করে ফেলে ! ঐ সুবিধাভোগি গোষঠি হাসীনা খালেদ:া বেড়াজালে আবদ্ধ করে নিজেদের ভাগ্য গড়ে তুলে তাদের ! তৈরি করে ক্যানাডায় বেগম পাড়া আর টাকা পাচার করে সুইস ব্যাংকে ! রাজনীতির দর্শন প্রজ্ঞা আর বুদধি বিবেচনার অভাবে হাসীনা খালেদা সুবিধাভোগীর বেড়াজাল থেকে নিজেদেরকে বের করে আনতে পারেন না !
চরম বাসতবতাটি হল এ দুই মহীলাকে মাইনাস করতেই হবে যদি সুসথ রাজনীটি চান সুশাসন চান সুসমাজ চান এ দেশে ! মানুষের আবেগে এই দুই মহিলা নেএী আবার লুটোরাদের করায়ও্বে দু জনেই অস হায় !
এ ই দুই মহিলাকে অবলমবন করে ক্ষমতায় যেতে দুটো লুটেরা শ্রেনীরা । এক লুটেরা গোষঠি ক্ষমতায় থেকে তাদের স্বার্থ হারাতে চায় না আর এক লুটেরা গোষঠি ক্ষমতায় গিয়ে তাদের স্বার্থ আদায় করতে চায় ! রাজনীতির সংঘাতের মূল কারন এটিই । এখানে রাজনীতির কোন বলাই নেই !
লুটেরাদের জন্যে নিরীহ মানুষ হত্যা - অর্ধেক দায় হাসীনার । অর্ধেক খালেদার !
লুটেরাদের জন্যে অসুসথ সরকার আর অসুসথ রাজনীতি কায়েম অর্ধেক করিায়াছে হাসীনা অর্ধেক খালেদা
বিউটি বকস আর ঝুনা নারীকেল দিয়ে আধুনিক সাংষকৃতিমনা সভ্য সমাজ কায়েম অসমভব। দুই রমনীর নেতৃও্ব পৃথিবীর কোন নেতৃও্বের কোন মানদন্ডে পারেনা । মুজিব আর জিয়ার প্রতি বাংগালী আবাগের সবটুকু এই দুই মহিলার উপর এসে তাদের সুপার ইমপোজ করে রেখেছে ! মানুষ মনে করে দেশ ধ্বংস হোক দেশের মানুষ রাসতায় মরে পড়ে থাক কিন্তু মুজিব জিয়ার এ উওর সূরী যেন থাকে নিরাপদে - থাকে দুধে ভাতে ! কি অদভুত মানসিক আবেগ !!
দুই দলের মধ্যে কিছু কিছু ব্যাপারে অভাবনীয় ঐক্যমত আছে । সংসদের সুবিধা নিতে দুদলই সমানে সমান । কোন বাক বিতনডা নেই। রাজুক জমি পেতে সমানে সমান কোন বাক বিতনডা হয় না ! শুলক মুকত গাড়ী পেতে সমানে সমান কোন বিতনডা হয় না। সবচেয়ে মজার ব্যাপারে এ দুদলের গার্মেনটস ব্যবসায়িরা যারা দু দলের রাজনীতির সাথে জড়িত তারা নিজেরা আতাত করে তাদের গার্মেনটস কারখানাকে হরতালের বাইরে রেখেছে । অর্থাৎ আওয়ামি বিএনপি যেই হরতাল ডাকুক সে হরতালে খেটে খাওয়া মানুষদের পেটে লাথি দেয়া যাবে কিন্তু কারখানা বনধ করে আওয়ামি বিএনপির কারখানার মালিকদের পেটে লা্থি দেয়া যাবে না । কি অদভুৎ মুৎসুদদী আতাত !
খাদ্য নেই ! না খেয়ে থাক ! তবুও কু খাদ্য খেও না। না খেয়ে যতদিন বাচবে , কু খাদ্য খেয়ে তত দিনও বাচবে না !
আদর্শহীনতা আর অপসংষকৃতির কারনে বড় দুটো দলে দুটি সংখ্যাগরিষঠ অসভ্য শ্রে নীর জনম নিয়েছে ! এরা সমাজকে লুনঠন করছে রাজনীতিকে ব্যবহার করে !হাসিনা খালেদাকে বৃ ওের মধ্যে আবদধ করে ! !খালেদা হাসীনা এই দূর্বৃও্বের বৃও ভাংগতে পারেন না ! যে রাজনীতি শামীম ওসমানের মত সনএাসীকে নমিনেশন দিয়ে জন গনের প্রতিনিধি বানায় যে রাজনীতি আমানের মত চানদাবাজের হাতে মানুষের রাজনীতিছেড়ে দেয় সে রাজনীতি মানুষের জন্যে সু সমাজ কায়েম করতে পারে না !
চাদ সূর্য থেকে আলো নেয় ! আলোকিত মানুষের কাছ থেকে আলো নিয়ে চলে মানুষ । আওয়ামী লীগ বিএনপি একে অপরের অনধকার থেকে আলো নিয়ে চলে ! এ কারনে এই দুই ম হিলার মুখে মানুষ সমাজ নিয়ে যত না ক থা শুনবেন তার চেয়ে বেশী শুনবেন একে অপরের কুকামের বয়ান
একটা দেশে গনতন্ত্র থাকলে রাজনীতির দাবিতে মানুষ হত্যা হয় না। রাজনীতির দাবি গুলো গনতন্ত্রে এষটাবলিশ হয়েই থাকে !
বলা হয় ৯০ এর পর এদেশে গনতন্ত্র এষটাবলিশ হয়েছে ! কি ভয়ংকর অসত্য কথা ! !
তাহলে ৯০ এ র পর রাজনীতির কারনে এত লোক মারা গেল কেন ? গনতন্ত্রে রাজনীতির কারনে মানুষ হত্যা হলে সেটা গনতন্ত্র থাকে না সেটা হয়ে যায় স্বৈরতন্ত্র ! এই স্বৈরতন্ত্রের একটির নাম " হাসীনা তন্ত্র "আর "খালেদাতন্ত্র " যা ৯০ এর পর এদেশে এষটাবলিশ হয়েছে পালাকরে । কি মিথ্যা বললাম ?
আশচর্য হই ৯০ এ আমাদের বুদ্ধিজীবিরা কিভাবে আশ্বসত হয়েছিলেন মুর্খ ক্ষমতা পেলে গনতন্ত্র এষটাবলিশ করবে ও তার বিকাশ ঘটাবে এদেশে ! কতটুকু নির্বোধ হলে বুদধি জীবির ভাবনায় এমন ভাবনা আসতে পারে সত্যিই অত্যাশচর্য !
অশিক্ষিতের কাছে ধর্ম গেলে ধর্ম বর্বর হতে বাধ্য ! - অশিক্ষিতের কাছে রাজনীতি গেলে রাজনীতিও বর্বর হতে বাধ্য !
এরশাদ চলে য়াওয়ার পর প্রতিহীংসার প্রতিয়োগিতায় মূর্খ হয়ে উঠেছে এ রশাদের চেয়েও ভয়ংকর স্বৈরাচার আর মূর্খের শাসন হয়ে উঠেছে এ রশাদের চেয়েও নিকৃষট শাসন !
হাসীনা খালেদা এরশাদ এই তিন আমলে রাজনৈতিক হানাহানীতে সবচেয়ে কম মানুষ মরেছে এরশাদ আমলে ! মিথ্যা প্রমানে চ্যালেনজ দিলাম !
তাহলে এরশাদ কেন স্বৈরাচার হবেন ? আর হাসীনা খালেদাকে কেন স্বৈরাচার হবেন না ? লজিক কি বলে !
হাসীনা খালেদাকে দিয়ে আধুনিক গনতন্ত্রিক সমাজ কায়েম কি সমভব ? আপনার কি মনে হয় ?
বাংলাদেশের বাইরে দুনিয়ার কোন দেশে দুই নেএী রাজনীতি করার কিনচিৎ বাসনা পোষন করলে মানুষ তাদের বাসনা শুরুতেই বিনষট করে দিত তাদের জ্ঞানের সংকীর্নতা দেখে ! একে অপরের বিরুদ্ধে সমালোচনার বাহার দেখে আর অসংলগ্ন প্রলাপ শুনে ! চঁাদ সূর্য থেকে আলো নেয় । স্বলপ জ্ঞানী মানুষ আলোকিত মানুষের কাছ থেকে আলো নিয়ে চলে ! আর আমাদের দু নেএী একে অপরের অনধকার থেকে আলো নিয়ে চলেন ! সমাজ রাষট্রনীতি নিয়ে এদের যত না কথা তার চেয়ে বেশী কথা এদের একে অপরের কুকামের বয়ানে ! নেএীও্বের এমন আচরন বিশ্বের কোথাও দপাবেন না ! কিনতু দেশটা বাংলাদেশ ! শেখ মুজিব আর জিয়াউর রহমানের প্রতি আবাগের সবটুকু এদের সুপার ইমপোজ করে আমরা এদের নেএী বানিয়েছি বাংলাদেশের রাজনীতিতে ! আমরা মনে করি দেশ ধ্বংস হোক দেশের মানুষ রাসতায় মরে পড়ে থাকুক দেশের মানুষ আগুনে পুড়ুক দেশের মানুষ কাদুক আহাজারি করুক কিন্তু মুজিব আর জিয়ার উওর সূরীরা যেন থাকে নিরাপদে - থাকে দুধে ভাতে ! কি অদভুত মানসিক আবেগের ব্যারাম আমাদের !!
একজন মানুষ হত্যা করে ক্ষমতায় যেতে চান আর একজন মানুষ গুম করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চান ।
মানুষ আজ ভীত এদের রাজনীতির দৌরাও্বে ! খুন , গুমে মানুষ ভীত আতংকিত !
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যথার্থই বলেছেন " বাঘ বাঘকে ভয় পায় না । মানুষ মানষকে ভয় পায় "! আমরা ভয় পাই আমাদেরই নেএীও্বের রাজনীতিকে
মানুষকে কষট দিয়ে মানুষকে জিমমী করে স্বার্থ আদায় মানবিক পাপ ! অথচ দুজনের সকল রাজনীতির কর্মকানড মানুষকে জিমমী করেই !১২০ দিন হরতাল আর ৯০ দিনের আগুনের রাজনীতি !! কাকে জিমমী করা হয়েছে কাকে বলি দেয়া হয়েছে ঐ সব আনদোলনে !
মানুষের রক্তে স্বার্থ উদধার হয়েছে রাজনীতিবিদদের কিনতু মানুষ থেকেছে উপেক্ষিত ! মানুষের রক্তে আইন করা হয়েছে পরিবারের জন্যে আজীবনের নিরাপও্বা আর মানুষ স্যুয়ারেজ লাইনে পাইপের চিপায় পড়ে মরে থাকে ! এক অদভুত রাষট্রব্যাবসথা ! তবুও আমরা মেনে নিচছি তাদের আধিপও্ব সমূপুর্ন আবেগের তাড়নায় !
“It is not a person or situation that affects your life; it is the meaning you give to that person or situation,
― Shannon L. Alder
নুরুল কবীর বলেন :
একটি নির্বাচিত খারাপ সরকার একটি অনির্বাচিত ভাল সরকারের চেয়েও ভাল !
আমি বলি শিক্ষিত স্বৈরাচার অশিক্ষিত গনতন্ত্রীর চেয়েও ভাল
আদর্শহীনতা আর অপসংষকৃতির কারনে বড় দুটো দলে দুটি অসভ্য শ্রেনীর জনম নিয়েছে ! এরা সমাজকে লুনঠন করছে খালেদা হাসীনাকে বৃওে আবদধ করে !
হাসীনা খালেদ;া নেতৃও্বের সমস্যাটি হল এরা যখনই ক্ষমতায় আসে তখন সুবিধাভোগি গোষঠি এদের হাইজ্যাক করে ফেলে ইলেকশনের পরদিনেই ! ঐ সুবিধাভোগি গোষঠি হাসীনা খালেদাকে বেড়াজালে আবদ্ধ করে নিজেদের ভাগ্য গড়ে তুলে পুরো শাসন আমলে তৈরি করে বেগম পাড়া বিদেশে আর টাকা পাচার করে সুইস ব্যাংকে ! রাজনীতির দর্শন প্রজ্ঞা আর বুদধি বিবেচনার অভাবে হাসীনা খালেদা ঐ সুবিধাভোগীর বেড়াজাল থেকে নিজেদের বের করে আনতে পারেন না !
১৯৯১ এ খালেদাকে ওরা বুঝেিয়েছিল উপজেলা বাতিল করুন " খালেদা তাই করেছেন এমপিদের স্বার্থে জনগনের স্বার্থকে উপেক্ষা করে !
এখন হাসীনাকে ওরা বুঝচছে উননয়ন দিয়ে দলের অপরাজনীতির অপবাদ ঘুচান যাবে - ! হাসীনা তাই করছেন ৬৬ বছরের আওয়ামি লীগ দলটির রাজনীতি উপাদান সব নি:শেষ করে ! মধ্যবিও থেকে গড়ে উঠা আওয়ামি লীগ এখন ধনীক শ্রেনি ব্যাবসায়ীর ঘেরা টােপে বনদী !
ক্ষমতার কি ভয়ংকর তাড়না !
" একজন ক্ষমতায় য়াওয়ার জন্যে মানুষ মারছে আর একজন মানুষের লাশের উপর দা ড়িয়ে খমতা টিকিয়ে রাখার চেষটা করছে
একজন বিচারপতির বয়স বাড়িয়ে তও্বাবধায়ক ব্যবসথাকে কলুষিত করেছেন ক্ষমতাকে দু হাতে আকড়ে ধরার জন্যে !
আর একজন ফিফটিনথ এমেন্ডমেন্ট করে শাসন তন্ত্রে থেকে তও্বাবধায়ক আর গনভোট তুলে দিয়েছেন ক্ষমতা আকড়ে ধরার জন্যে !!
বলা হয় তও্বাবধায়ক ব্যবসথা " গনপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকার" কনসেপটের সাথে সাংঘর্ষিক ! তাহলে প্রশ্ন জাগে গনভোটও কি গনপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকার কনসেপটের সাথে সাংঘর্ষিক ছিল ? তাহলে সেটা বাতিল করলেন কেন ? ? উওর নাই ! এ যেন
৯০ এর পর গনতন্ত্রের নমে আওয়ামি লীগ বিএনপির ইচছা ঘুড়ি উড়ানোর মহোৎসব !!
যুক্তির উপর রাষট্র কাঠামো গড়ে তোলার চেষটা না করে করা হয়েছে দলীয় স্বার্থে রাষট্র গড়ে তোলার হয়েছে ! ফলে যা হয়েছে তাহল এক ভংগুর রাষট্র কাঠামোতে মানুষ আইন বিচার রাষট্র থেকে দূরে চলে যাচছে আর কায়েমি রাজনীতি রাষট্রকে ভোগ করেছে উললাসে আইন বিচারের উর্ধে উঠে ! ফলে সৃষটি হয়েছে এক অসম সমাজ ! প্রান্তিক মানুষ আরও প্রান্তিকে চলে যাচছে আর ক্ষমতাবানরা চলে যাচছে আরও বিজয়ের উললাসে !]
গনতন্ত্র নহে লুটেরাদের জন্যে হাসীনা খালেদা এক ইউনিক ব্যবসথা !
দুই মৌরাণীকে ঘিরেই বেধেছে বাংলাদেশে রাজনীতির দুই মৌচাক। মৌচাকের মৌমাছিরা হুল ফুটায় মানুষকে আর আর মধু খায় বাংলা ফুলের ! হুল ফুটিয়েছে বামনডাংগায় = আর পাজোরো গাড়ি হাকিয়ে চলে এসেছে ঢাকায় !
রাজনীতিকে করতে হয় জনবান্ধব ! ক্ষমতাকে নিয়ে যেতে হয় মানুষের পাশে মানুষের উপরে নয় । যে রাজনীতি আর ক্ষমতাকে মানুষ ভয় পায় সে রাজনীতি আর ক্ষমতা হল সামাজিক পাপ !
:
পরিশেষে :
অসুস্থ সরকার আর অসুস্থ রাজনীতি -
অর্ধেক দায় হাসীনার অর্ধেক খালেদার
ক্ষমতার জন্যে নিরীহ মানুষ হত্যা - অর্ধেক দায় হাসীনার । অর্ধেক খালেদার -
অসুসথ সরকার আর অসুসথ রাজনীতি অর্ধেক করিায়াছে হাসীনা অর্ধেক খালেদ:া
উপসংহার :
খাদ্য নেই ! না খেয়ে থাক ! তবুও কু খাদ্য খেও না। না খেয়ে যতদিন বাচবে , কু খাদ্য খেয়ে তত দিনও বাচবে না !
সময় এসেছে আবেগ থেকে বের হয়ে হিরোইন ( Heroin) থেকে মুক্ত - - Heroine খালেদা হাসীনা থেকে মুক্ত হয়ে আমাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা !
কিভাবে ?
কিছুই করতে হবে না ! চুপ চাপ থাকুন ! !মাথা শক্ত করে চুপ থাকুন ! এদিকেও তাকাবেন না ওদিকেও তাকাবেন না ! নেতৃও্বের পরির্তন হবেই ! নতুন নেতৃও্ব আসতে বাধ্য অথবা এরাই পরিশুদ্ধ হয়ে মানুষের সামনে আসতে বাধ্য হবেই লিখে রাখেন আমার কথা ! মৌনতা অনেক সময় সোচচার প্রতিবাদের চেয়েও বিশাল শক্তিতে রুপানতরিত হয় ! পাকিসতান আমলে এ দেশে মৌন মিছিল দেখেছেন ? কি ভয়ংকর শক্তিই না যুগিয়েছিল আমাদের আনদোলনকে !
আসুন না সবাই মিলে একটা মৌন বিপলব করে ফেলি সুশাসনের জন্যে ন্যায় ভিওিক সমাজের জন্যে সাম্যের সমাজের জন্যে মানবিক মর্যাদার সমাজের জন্যে - এটাই একাওরে মুক্তির চেতনা !
©somewhere in net ltd.