![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
The weak can never forgive. Forgiveness is the attribute of the strong-Mahatma Gandhi
--------------------------------------------------------------
---------------------------------------------------------------
সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক
আমার লিখা পোস্ট করতে আমাকে ব্যানড করা হয়েছে
শুধুমাত্র আমার আগে পোষট করা লিখার কমেন্ট বক্সেই আমি মন্তব্য করতে পারি এর বাইরে - কোথাও আমি নেই
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
কক্সবাজারে মাছ চুরির অভিযোগে সাতজন জেলের মাথা ন্যাড়া করে তাদের উপর শারীরিক নির্যাতন করেছে ক্ষমতাশালী সাবেক এক ইউপি সদস্য, এই রিপোর্ট এসেছে। পুলিশ জানিয়েছে যে তারা অভিযোগ পায়নি বলে ওই ঘটনার ক্ষেত্রে কোন পদক্ষেপ নেয়নি।
জেলেদের তরফ থেকে অভিযোগ করতে হবে কেন? যে ঘটনা নিয়ে দেশের শীর্ষ দৈনিকে খবর ছাপা হয়, কারা ঘটিয়েছে তাদের নাম ছাপা হয়, ভিক্টিমদের পরিচয় ছাপা হয় সেখানে পুলিশ কেন ভিক্টিমদের তরফ থেকে অভিযোগের অপেক্ষায় বসে থাকবে?
একটা সমাজ কত সভ্য মানবিক সেটা নির্ণয়ের প্যারামিটার হল ঐ সমাজের দুর্বল শ্রেনী কত সুরক্ষার মধ্যে বাস করছে
বাংলাদেশের সমাজে এই দুর্বল শ্রেনীর উপর সবলরা চালাচছে বিভীৎস নারকীয়তা ! রাষট্র আইন রাজনীতি সবলকে সুরক্ষা দিচছে -দুর্বল কে নয় !
ইডেন কলেজে নিজ ছেলেদের যৌন টেনডারবাজিতে রাষট্রের অভিভাবক যখন আচলেঢেকে মুখ টিপে টিপে হাসে -এ্যাকশন নেন না কিংবা নিজ সফরসংগী নিউ ইয়র্ক হোটেলে স হ কর্মীনীর উপর ঝাপায় পড়ে তার পরও যখন তিনি অনৈতিক সেই ব্যক্তিকে তার সান্যিধ্যে রেখে দেন তার তও্বাবধানে সভ্য সমাজ গড়ে উঠে না !
সমপ্রতি কক্সবাজারে মাছ চুরির অভিযোগে সাতজন জেলের মাথা ন্যাড়া করে তাদের উপর শারীরিক নির্যাতন করেছে ক্ষমতাশালী সাবেক এক ইউপি সদস্য, এই রিপোর্ট এসেছে। পুলিশ জানিয়েছে যে তারা অভিযোগ পায়নি বলে ওই ঘটনার ক্ষেত্রে কোন পদক্ষেপ নেয়নি।
একাওরের স্বপন ছিল একটি মানবিক সমাজ নীতি নৈতিকতার সমাজ নিয়ে আমরা স্বাধীন দেশে বাস করব ! আমাদের সে স্বপন আজও পুরন হয় নি ! পরিবর্তে উননয়নের মোড়কে গড়ে উঠছে এক অনৈতিক সমাজ ! ভয়ংকর বিপওির দিকে ধাবিত হচছে এ সমাজ ! আদর্শবিহীন নীরক্ষরের - জ্ঞানবিহীন অসততার প্রতিযোগিতা চলছে শাসন ক্ষমতায় প্রতিযোগিতা চলছে সামাজিক ক্ষমতায় !
অসভ্যের হাতে টাকা পয়সা করায়ও্ব হলে ভয়ংকর বিপওি ঘটায় ! উননয়নের জোয়ার আর উপচে পড়া রিজার্ভে অমানবিক সমাজও ভয়ংকর বিপওি ! ভয়ংকর সেই বিপওির দিকেই ধাবিত ভুখনডের এ সমাজটি ! পুকুরের্ কোথাও তরংগ সৃষটি হলে সে তরংগ ছাড়িয়ে পড়ে পুকুরের্ সবখানে !
একটি জাতি পারিপার্শ্বকি ঘটনা থেকে শিখে রাষ্ট্রের কাছ থেকে শিখে ! ! ! আমাদের রাজনীতিবিদরা মনে করেন আমরা যাই করি মানুষ সেদিকে না তাকিয়ে সকালে উঠে মদন মহন তর্কালংকারের বই পড়ে শিখবে - " সারা দিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি " !
শিশু বই পড়ে শিখে না বাপ মার আচরন দেখে শিখে !
!
আমাদের সমাজের চারিদিকে অনৈতিকতার অমানবিকতার ভয়বহ চিএ । উননয়নের জোয়ার দিয়ে এ বিভৎস আচরন দূর করতে পারবেন ?
ফাসি দিয়ে অপরাধ থামাবেন ? কোন গবেষনাতেই প্রমানিত হয় নি যে অপরাধের কারনে মৃত্যু দন্ড দেয়া হয় মৃত্যুদন্ড দেয়ার পরও অনুরুপ অপরাধের মাএা সমাজে কমেছে !
মূল্য বোধের নীতি বোধের সমাজে কায়েম না হলে শাসতি যতই দিন না কেন থাকেন সমাজে অপরাধ চলতেই থাক বে !
বাংলাদেশের মূল সংকট সামাজিক অবক্ষয়ের সংকট ! এক ভয়ংকর সমাজ অপেক্ষা করছে আমাদের সামনে ! বিবেক আর নৈতিক মূল্যবোধ ধীরে ধীরে অপসারিত হয়ে সমাজ হয়ে উঠছে বাস অযোগ্য ভুমিতে !! সমাজ গড়ে উঠে মানুষ দিয়ে !
!একটি মানবিক সমাজ সবার জন্যে নিরাপদ একটি অমানবিক সামাজ কারাে জন্যেই নিরাপদ নয় !
সমাজ গড়ে উঠে মানুষ দিয়ে - পদমা সেতু দিয়ে নয় ! উননয়নের আভরনে দ:াস প্রথায় ঢুকছে এ সমাজ ! !
মীরপুরে মুক্তিযোদধা মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তার সনতান গৃহপরিচারিকাকে ধর্ষনের পর হত্যা করে তারপর লাশ ছাদ থেকে ফেলে দিয়েছিল । পুলিশ এটাকে অপমৃত্যু বলে মামলা নিয়েছিল মালিকের চাপে ! ক্যানটেনমেনটে তনু নৃশংশ ভাবে নীহত হল - ঘটনা ফাইলবনদী হয়ে আছে
যদি একটা সামাজিক বিপলব না ঘটাতে পারেন আগামিতে মুক্তিযুদধের বিনিময়ে পাওয়া এ সমাজ দু শ্রেনীতে ভাগ হবে- মালিক আর দাস ! দাসরা মালিকের ইচছা অনিচছায় বেচে থাকবে ! ক্ষমতাধর মুর্খ মালিকের পৈশাচিকতার উললাস চলতে থাকবে দাসের উপর - ! রাষট্র আইন বিচার নিয়ন্ত্রন করবে এই মূর্খ সমাজ ও রাষট্র ক্ষমতাধররা -
২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১১
লালূ বলেছেন: কারন আমিও জানিনা ! সামুও আমাকে জানায় নি ! হঠাৎ একদিন বলা হল " আপনি প্রথম পাতায় ব্যান আপনি কারো পোষটে কমেনট করতে ব্যানড !"
কারন জানতে চেয়ে ও ব্যান তুলে নেয়ার সুপারিশ জানিয়ে চাদগাজি ভাইএর পরামর্শে কালপনিক ভালবাসা( সমভবত: উনি মডারেটর) কাছে ই মেইল করি ! জবাব পাই নি !
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
লালূ বলেছেন: বেশ কিছু দিন ধরে আমি আমার নিজের পেইজে নিজের লিখাও আর পোষট করতে পারছিনা ! শুধুমাত্র আগে থেকে প্রকাশিত লিখার মনতব্য ও উওর অংশে আমার লিখা পােষট করতে পারছি ! আমার পেইজেও আমার লিখা প্রকাশে এই নতুন বিধি নিষিধের কারন আমাকে জানান হয় নি ! অনেকটা বিনা ওয়ারেনটেই !
এখন আমার সামনে একটাই পথ "মনতব্য উওর অংশে" আমার লিখা ছাপিয়ে দেয়া - সেভাবেই দিলুম
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
" হাসিাকে কেন ফ্যাসিস্ট হতে হল "
--------------------------------------------------------------
সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক
*******************আমি প্রথম পাতায় ব্যান্ড****************
***************আমি কারো পোস্টে কমেন্ট করতে ব্যান্ড*********
" আমি আমার নিজের পেইজেও লিখা প্রকাশে বাঁধার সম্মুখীন হচছি "
------------------------------------------------------------------------------
শেখ হাসিনা তার ৬৯ বছরেরর পুরান রাজনৈতিক দলটি নিয়ে টিকে আছে র্যাব পুলিস আর ভারতের উপর ভর করে । জনগনের নেতা জনগনের উপর আস্থা হারলে সেটি হয় নেতার জন্যে আত্নহনন ! হাসিনা নিজের ও দলের রাজনীতি হত্যা করে টিকে আছেন সরকার হিসাবে রাজনৈতিক দলের শক্তিতে নয় - এটা একটা রজনৈতিক দল ও নেতার জন্যে মর্মান্তিক পরিণতি !
আওয়ামি লীগের রাজনীতিকে ছুড়ে ফেলে হাসিনা হয়েছেন ফ্যসিষট । ইতিহাসের প্রথম মহিলা ফ্যাসিষট রাষট্রপ্রধান !
বিরোধি দলীয় লোকদের এত হত্যা পাকিসতান আমলেও হয়নি ! পাচ দশ জনের মৃত্যুর বিনিময়ে দাবি আদায় সমভব ছিল এরশাদ জিয়া খালেদা আইয়ুব খানের আমলে !২১ শে ফেব্রুয়ারীতে ৭ জন ! ৬৯ এ মতিউর শামসুজ্জোহা আসাদ সহ গোটা দশেক ! এ রশাদ আমলে জয়নাল দীপালি রউ ফুল বসুনীয়া সেলীম দেলোয়ার সহ গোটা ৩০ ! আর হাসীনার আমলে ? কি ভয়ংকর চীত্র- এমন ভীতি সৃষটি কারি শাসন বাংগালি হাজার বছরেও দেখে নি
৬ দফার প্রনয়নে যার ভুমিকা অগ্রগণ্য ছিল তিনি হলেন রেহমান সোবহান ! তিনি সম্প্রতি লিখেছেন" আমি আমার নিজের মত প্রকাশে এত ভয় অতিতে কখনও পাইনি -"
রেহমান সোবহান আইয়ুব খানের শাসনে যে ভয় পান নি এখন সে ভয় পাচ্ছেন -তাহলে বুঝতে হবে এ শাসন ফ্যাসিষট শাসন যা মানুষ আগে কখনও দেখে নি -
আওয়ামি লীগের সামনে দুটো পথ । হয় ক্ষমতায় থেকে বাচ নয় ক্ষমতা হারিয়ে মর ! ইতিহাসের কলংকিত ইলেকশনের মাধ্যমে হাসীনা আওয়ামি লীগের রাজনীতি নি:শেষ করেছেন ! পাকিসতান আমলে এত আনদোলনের মধ্যেও আইয়ুব সরকার বিরােধি কোন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মিকে গুম করে নি ! স্বাধীনতার পর জিয়া এ রশাদ সরকারও গুম করে নি ! তাহলে কি এ সরকার কি এ যাবৎ কালের সবচেয়ে নিকৃষট স্বৈরাচার ? :
উওরটি : " হ্যা"
হাসিনার ভয়ে আওয়ামি লীগ ঐক্যবদধ আছে সত্য কিনতু দলটি রাজনৈতিক ভাবে হয়ে গেছে পংগু !
দলটি এখন জনগনের উপর আস্থা হারিয়ে স্বৈরতন্ত্রের মাধ্যমে protection চাচছে !
বাংলাদেশের রাজনীতিতে হাসীনাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়েছিল " গনতন্ত্রের মানস কণ্যা " কণ্যা বলে ! এটি আওয়ামি লীগ এখন বলে না ! তারা জানে এটি বললে মানুষ মুখ টিপে টিপে হাসে !
দলটি ক্ষমতায় আছে প্রশাসনের উপর ভর করে আর ইলেকশনে টিকে আছে ভোট ডাকাতির উপর ভর করে বা - " উপরে ফিটফাট নীচে ঠিকঠাক - ভোটের এ মেকানিজম তও্বের উপর ! আওয়ামি লীগ নামক রাজনৈতিক দলের জন্যে এটা বিপর্যসত বিধ্বসত করুণ পরিণতি !
বর্তমান চরীত্র নিয়ে আওয়ামি লীগ ক্ষমতা ত্যাগ করলে দল বাচবে না আবার গনতান্ত্রীক রুপ ধারন করলে আওয়ামি লীগ ইলেকশনে টিকবেনা !
পরাশক্তির দয়ায় ও দেশে অস্ত্র ধারি মাসতান , ক্যাডার আর সরকারি বাহিনীর উপর টিকে থাকা সংগঠনকে রাজনৈতিক দল বলে না। হাসিনা আওয়ামি লীগের রাজনীতিকে এমন অবস্থায় নিয়ে এসেছেন একটা নিরপেক্ষ ইলেকশন হলে জনগনের ভোট জিতা সমভব হবে কি না এ শংকা হাসিনা সহ আওয়ামি লীগের সবার মধ্যে এখন বিরাজ করছে !
আওয়ামি লীগ তার ৬৯ বছরের রাজনীতিকে সবচেয়ে দুর্বলতম অবসথয়ায় এনেছে !
গনতান্ত্রীক রাজনীতির সমবল পুলিশ নয় র্যাব নয় আদালত নয় !এ গুলো স্বৈরাচরের সমবল ! গনতান্ত্রীক রাজনীতির সমবল হল মানুষের মানবিক আকাংখার সাথে হাত ধরা ধরি করে চলে ! ঐ মানবিক আকাংখার কথাই স্বাধীনতা ঘোষনার মূল মন্ত্রে ঘোষিত হয়েছে যা থেকে আওয়ামি লীগ এখন যোজন যোজন দুরে
ক্ষমতা একটা রাজনৈতিক দলের শক্তির প্যারামিটার হতে পারে না - প্যারামিটার জন ভিত্তি !ক্ষমতা ছেড়ে জনগনের মাঝে গিয়ে ঐ দল কতটুকু মানুষের সমর্থন নিয়ে টিকতে পারবে তার আত্নবিশ্বাসের শকতি !ক্ষমতা ছাড়ার সময় এ আতনবিশ্বাস যা ছিল তার ছিটে ফোটাও এখন হাসীনার নাই ! দল ফ্যসিষট হলে এ আত্নবিশ্বাসটি আর থাকেনা জ নগনকে আওয়ামি লীগ এতটাই অবিশ্বাস করছে - নিরপেক্ষ ইলেকশন দিলে জন গন আওয়ামি লীগকে ভোট দিবে কিনা সে ব্যাপারে শতভাগ সনদীহান আওয়ামি লীগ ! এটা একটি রাজনৈতিক দলের জন্যে সুসংবাদ নয় -
ফ্যাসিবাদ আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে ভর করেছে -
আওয়ামি লীগ দুনিয়ার সব স্বৈরারাচারী সরকারকে অনুসরন করছে !
আওয়ামি লীগকে এক বার হত্যা করেছেন শেখ মুজিব বাকশাল করে । আর এক বার হত্যা করেছেন শেখ হাসীনা স্বৈরাচার হয়ে
আওয়ামি রাজনীতিতে দুই কাটা সব সময় বিধবে - বাকশালের কাটা আর অটো ইলেকশনের কাটা
৫ই জানুয়ারীর পর আওয়ামি রাজনীতির দুটো চিত্র প্রতিভাত ! এক ) আপাত: চিত্র - আপাত: সফলতা ২) - আওয়ামি রাজনীতির ক্ষয়িষনু রুপ ! আপাত: রুপ নিয়ে মানুষ কিছু দুর এগিয়ে যায় বটে তবে নৈতিকতা আদর্শের রুপ তাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহা্য্য করে । ৫ জানুয়ারীর পর আওয়ামি বিশলেষনাও্বক রুপ আওয়ামি রাজনীতির জীবনী শক্তি ! !সেই জীবনি শক্তি আওয়ামি লীগের ক্ষয়ীষনু । এখন সে টিকে আছে বনদুকের উপর ! আগামী রাজনীতিতে টিকতে হলে আওয়ামি লীগকে ইতিবাচক উপাদান নিয়ে টিকতে হবে ! আওয়ামি লীগের রাজনীতীতিে এই ইতিবাচক উপাদানের নি:শেষের ফল অদূরদর্শীতার কারনে এখন বুঝছে না আওয়ামি লীগ ! যখন বুঝবে তখন ষোল আনাই বুঝবে!
বাংলাদেশের রাজনীতিতে হাসীনাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়েছিল " গনতন্ত্রের মানস কণ্যা " কণ্যা বলে ! এটি এখন আওয়ামি নেতারা বলতে সংকোচ করে কারন তারা জানে এ কথাটি বললে মানুষ মুখ টিপে হাসে !
হাসীনার আমলে যত লোক হত্যা করা হয়েছে ২৪ বছর পাকিসতান আমলে শতভাগের এক ভাগও হত্যা করা হয় নি । ২১শে ফেব্রু য়ারীতে ঘুরে ফিরে ঐ ৭ জন ! ৬৯এ মতিউর শামসুজ্জোহা আসাদ সহ গোটা দশেক !এ রশাদ আমলে জয়নাল দীপালি রউফুল বসুনীয়া সেলীম দেলোয়ার সহ গোটা ২০জন ! আর হাসীনার আমলে !! কি ভয়ংকর ব্যাপার ! রাসতার আনদোলনে পাচ দশ জনের মৃত্যুর বিনিময়ে দাবি আদ:া য় সমভব ছিল এ রশাদ জিয়া খালেদা আইয়ুব খানের আমলে !সমভব হচছেনা হাসীনার আমলে !
পাকিসতানি আমলে এত আনদোলনের মধ্যেও আইয়ুব সরকার বিরােধি রাজনৈতিক দলের কোন নেতা এমন কি কর্মিদের পর্য়ন্ত গুম করে নি ! স্বাধীনতার পর জিয়া এ রশাদ সরকারও কাউকে গুম করে নি ! তাহলে কি এ সরকার এ য়াবৎ কালের সবচেয়ে নিকৃষট স্বৈরাচার ? :
উওরটি : " হ্যা"
এটা আওয়ামি লীগের রাজনীতি নয়
আইন শৃংখলা বা হিনীর উপর ভর করে খমতায় টিকে থাকা একটি রাজনৈতিক দলের জন্যে ইতিবাচক রাজনীতি নহে ! ! একটি রাজনৈতিক দল জনগনের উপর ভর করে যত শক্তিশালী হয় সে দলের রাজনীতি তত সফল হয় !
। রাজনীতির উপাদান সমবল পুলিশ নয় র্যাব নয় আদালত নয় এ গুলো স্বৈরাচরের সমবল !
স্বৈরাচারী সরকার টিকে থাকে যতক্ষন সে খমতায় থাকে ।ক্ষমতা থেকে বিচ্যুত হওয়ার সাথে তার অপমৃত্যু ঘটে !!
হাসীনা তার দলের রাজনীতির এমন পতন ঘটিয়েছে ইলেকশন রীগিং ছাড়া নির্বাচনে আওয়ামি লীগের জিতা অসমভব হয়ে গেছে বাংলাদেশে !
এটা একটি রাজনৈতিক দলের জন্যে সুসংবাদ নহে
রাজনীতির উপাদান সমবল পুলিশ নয় র্যাব নয় আ দালত নয় এ গুলো স্বৈরাচরের সমবল এবং স্বৈরাচারে সমবলই এখন আওয়ামি লীগের সমবল !
এটা আওয়ামি লীগের রাজনীতির জন্যে দু:সংবাদ
শেখ মুজিব আজীবন আশ্রয়ের খোজে জন গন ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন গেছেন রাষ্ট্র যন্ত্রে ! ফলাফল হয়েছিল ভয়ংকর ! হাসীনাও একই পথে হাটছে !
বিএনপিও হাসীনার মত স্বৈরাচারি আচরন করে ক্ষমতায় টিকে থাকত পারত ! সেটা করলে বিএনপি নামক দলটি নিশচিচিহ্ন হয়ে যেত ! এ রশাদও হাসীনার মত ফ্যসিষট আচরন করে ক্ষমতায় টিকে থাকত পারত । কিন্তু সেটা করলে এ রশাদ আজকের মত সবচেয়ে কম নিরাপত্তা নিয়ে লোকালয়ে চলাচল করতে পারতেন না। আওয়ামি লীগ জানে না ক্ষমতা থেকে চলে গেলে কি হবে ? এক টি দল যখন জন গনের উপর আস্থা হারিয়ে ফেলে রাষট্রে উপর ভর করে নিজের খমতা টিকিয়ে রাখার চেষটা করে বুঝতে হবে সে দলটি রাজ নৈতিক দল নহে ! । স্বৈরাচারী দল টিকে থাকে যতক্ষন খমতায় থাকে । খমতা থেকে বিচ্যুত হওয়ার সাথে সাথে তার অপমৃত্যু ঘটে !
হাসিনাকে কেন ফ্যসিষট হতে হল দল সহ ?
২০০৮ সালে আওয়ামি লীগকে ১/১১ সৃষটি করে ক্ষমতায় আনার পিছনে যে ভারতের য হাত ছিল তা এখন সপষট ! প্রণব মুখার্বজীর সামপ্রতিক লিখা বইতে তা আরও সপষট হয়ে উঠেছে ! আওযামি লীগকে ক্ষমতায় আনার একটাই উদদ্যেশ্য ভারতের - তা হলে হাসিনার মাধ্যমে বাংলাদেশে ভারতের ডিফ্যাকটো সরকার কায়েম করে বাংলাদেশে এনটি ইনডিয়ান রাজনীতি নির্মূল ! ভারত বিরোধি শকতির মাথা কেটে দেয়া ! এমন ভয়ংকর এসাইনমেনট গনতানএীক রুপ ধারন করে বাংলাদেশে কোন সরকারের পক্ষেই সেটা সমভব নয় ! একমাএ ফ্যাসিষট সরকারের পক্ষেই এটা সমভব - ! এ এসাইনমেনট ২ ৪ ৫ বছরে সমপনন করা সমভব নয় - এ জন্যে অনেক সময় ধরে ক্ষমতায় থাকতে হবে -এ কারনে হাসীনাকে ভারত ফ্যসিষট রুপ ধারনে বাধ্য করেছে - এ ক্ষেএে ভারতের আরও একটা উদদেশ্য কাজ করেছে সেটা হল হাসিনা ফ্যসিষট হলে ক্ষমতা হারানোর ভয়ে বেশি বেশি করে নির্ভরশীল হতে হবে ভারতের উপর ! হাসিনা যত ভারতের উপর নির্ভরশীল হবে ভারতের পক্ষে ততই হাসিনাকে দিয়ে তার এজেনডা বাসতবায়ন সমভব হবে - ! বাংলাদেশে আওয়ামি লীগের গনতানএীক রাজনীতির কি হল হাসিনার গনতনএেের মানস কণ্যা সার্টিফিকেটের কি হল সেটা ভারতের বিবেচ্য নয় ! ভারতের বিবেচ্য হল বাংলাদেশে টার এজেনডা বাসতবায়নের কি হল ! ভারত তার এজেনডা ও স্বার্থ বাসতবায়নে প্রথমে বাংলাদেশের গণতনএ ধ্বংস করে তার পর হাসিনা জন বিচছিনন করে ফ্যাসিষট বানিয়ে ওয়ান ওয়ে ঢুকিয়ে কঠিন মেসেজ দিয়েছে " হয় ভারতের কথা মত চল নয় ক্ষমতা হারিয়ে পরিণাম বরন করে নাও " ! বাঘ যেমন হরীনকে ধরতে আগে দল থেকে বিচছিনন করে তারপর ধরে !তেমনি হাসিনাকে ধরার জন্যে ভারত আগে তাকে জনগন থেকে বিচছিনন করেছে তার পর করায়ও্বে এনেছে ! এখন ভারত বাংলাদেশের ন্যায্য পাওনা হিস্যা যদি কিছুই না দেয় হাসিনার করার কিছুই নাই ! হয় ভারতের আশির্বাদে ফ্যসিষট হয়ে ক্ষমতায় থেকে তাকে বাচতে হবে নয় ক্ষমতা হারিয়ে পরিণতি বরন করে নিতে হবে ! দুনিয়ার ফ্যাসিষটরা ওয়ান টাইম ক্ষমতায় থাকে ! ক্ষমতা থেকে চলে যাওয়ার পর জনগন তাদের আশ্রয় দেয় না পালিয়ে যায় !
ভারত তার এজেনডা বাসতবায়নে প্রথমে বাংলাদেশের গণতনএ ধ্বংস করে তার পর আপনাকে জন বিচছিনন করে ফ্যাসিষট বানিয়ে ওয়ান ওয়ে ঢুকিয়ে কঠিন মেসেজ দিয়েছে " হয় ভারতের কথা মত চল নয় ক্ষমতা হারিয়ে পরিণাম বরন করে নাও " !একবার ফ্যসিষট হলে তার পক্ষে গণতন্ত্রের পথে আর হাটা সমভব হয় না !কারন গণতন্ত্রের প্রতি পদে পদে সে আতংকে ভুগে ! আলামত তো দেখা যাচছে - ইলেকশন নাই ,রাসতায় মিছিল কথা বলা স হ্য হচছে না । জনসভা সহ্য করা হচছেনা। নির্ভয়ে মত প্রকাশ স হ্য করা হচছে না - এ গুলো ফ্যসিষট সরকারে আতংকের সুনির্দিষট লক্ষন -
উপসংহার :
হাসিনা খেলছে খালেদাকে নিয়ে আর ভারত খেলছে হাসিনাকে নিয়ে ! ভারতের দাবা খেলাতেই হাসিনার জীবন মরন - ভারতের দাবা খেলাতেই হাসিনার ক্ষমতায় টিকা পতন
৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০
লালূ বলেছেন:
-----------------সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক ------------------------------
আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশ করতে পারছি বলে এখানেই আমার লিখা পােষট করতে হচছে
------------------------------------------------------------------------------
সর্বদলীয় ঐক্য বনাম জামায়াতে ইসলাম
----------------------------------------------
গ্রামে যখন ডাকাত পড়ে তখন সবাইকে একসাথে ডাকাত তাড়াতে হয় ! কে হীনদু কে মুসলমান কে মেথর কে মুচি কে কার পিতাকে হত্যা করেছে কে কার বোনকে ধর্বষন করেছে সব ভুলে গিয়ে সবাইকে এক কাতারে এসে ডাকাত তাড়াতে হয় ! তখন অতিতকে ছেপে বর্তমানের বাসতবতাই সবার সামনে চলে আসে -
জামাত ৫২ এ ভাষার পক্ষে ছিল - পাকিসতান আমলে আইয়ুব খানের বিরুদধে আনদোলনে আওয়ামি লীগের সাথে সর্বদলীয় ঐক্যে ছিল- ! ৭০ এ ইলেকশনে জিতলে শেখ মুজিবের কাছে ক্ষমতা হসতানতরে জোড়াল দাবি করেছিল জামাত! সমস্যাটি হয়েছিল একাওরের যুদধ - ভারতের প্রভাবে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে এ দেশের স্বাধীনতা যে থাকবে না এ দেশ ভারতের করায়ও্ব চলে যাবে সেটা জামাত সেদিন স্পষ্ট বুঝতে পেরেছিল বলেই স্বাধীনতা যুদধের বিরোধিতা করেছিল ! জামাতের সেদিনের দুর দুর্শন যে সঠিক ছিল আজ সেটাই প্রমানিত হয়েছে ! সেদিন জামাত যে শংকা করেছিল আজ সেটাই বাসতবে পরিণত হয়েছে ! স্বাধীন হলেও বাংলাদেশকে ভারত অষটে পৃষটে বেধে ফেলেছে ! সীমানত হত্যায় বাংলাদেশ মুখ ফুটে কিছু বলতে পারছে না ! ভারত আমাদের না য্য হিস্যার পানি দেয় না! বাংলাদেশ ভারতের চতুর্থ রেমিটেনস উপার্জনের দেশ ! এই শংকাটিই ৪৫ বছর আগে জামাত করেছিল-তবে ৭১ এ মানবতাবিরােধি যে অপরাধ সংগঠিত হয়েছে তার দায় তো পাকিসতান সেনা বা হিনীকে স হ যোগিতা করার জন্যে জামাতের উপরও আসে ! মানুষ আশরাফুল মখলুকাত ! সেই মানুষের উপর নিপীড়ন বড় পাপ ! জামায়াতে ইসলাম হয়ত এ ব্যাপারে তার অবসথান সপষট করে বলতে পারে : ভারতীয় আধিপত্যবাদের কথা চিনতা করে জামাত সেদিন একাওরের যুদধের বিরোধিতা করেছিল আমাদের সেই আশংকায় আজ বাসতবে পরিণত হয়েছে ! আমাদের রাজনৈতিক অবসথানের কারনে ঐ সময় যে সব মানবতা বিরোধি অপরাধ সংগঠিত হয়েছে সে জন্যে আমরা দু:খিত ও ক্ষমাপ্রার্থী ! এ টি বলে জামাত বাংলাদেশের স্বাধিনতা সুরক্ষার আনদোলনে ডাক দিতে পারে ! এখন সব শকতিকে ঐক্যবদধ হতে হবে ! নইলে ভারতীয় এই উপনিবেশ শকতিকে তাড়ান ক ঠিন হবে । ভারতও জানে ভারত বিরোধি সবচেয়ে বড় শকতি আওয়ামি লীগ নয় বিএনপি নয় যুকতফ্রনট নয় ! সবচেয়ে বড় শকতি জামাত ! বর্তমান ঐক্যে জামাত যাতে না আসতে পারে ভারত চেষটা করবে ! বাংলাদেশে যারা নাগরিকও্ব পেয়েছে তারা বাংলাদেশের স্বাধিনতাকে স্বীকার করে নিয়েছে বলেই নাগ রিকও্ব পেয়েছে ! যে দল বাংলাদেশে রাজনীতি করার অনুমতি পেয়েছে তারা স্বাধীনতাকে স্বীকার করে বলেই অনুমতি পেয়েছে ! তাদেরকে এ সময় স্বাধীনতা বিরোধি কিভাবে বলবেন ?
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৯
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ব্যান হওয়ার নির্দিষ্ট কারণ কী?
৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৪৪
লালূ বলেছেন: সামু কোন কারন আমাকে জানায় নি ! লিখা লিখি শুরুর কয়েক মাস পর হঠাৎ একটি লিখা পোষট করতে গিয়ে দেখি আমাকে বলা হচছে " আপনি প্রথম পাতায় ব্যান আপনি কারো পোষটে মনতব্য করতে ব্যান !"
তার পর নিজের পেইজে লিখা পোষট করতে থাকি ! গত ১ মাস ধরে লক্ষ্য করছি আমার লিখা আমার পেইজেও আর যাচছে না। কোন কারনও জানান হচছে না -
৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপনাকে বলি, নতুন আরেকটা আইডি খুলুন। কী ভেবে যে বসে আছেন, কে জানে??
৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০২
লালূ বলেছেন: সেখানেও তো আমার নাম ও অন্যান্য সকল ইনফর্মেশন একই থাকবে ! ফেক নাম ও ফেক ইনফর্মেশন দিয়ে আইডি খুলা আমার নীতি বিরুদধ ! আমি অসহায় মানুষেকে উপকার করতে মিথ্যার আশ্রয় নেই তবে আমার ব্যাকতি স্বার্থে বা আমার নিজের লাভের জন্যে মিথ্যার আশ্রয় নেই না
৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২২
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আমরা এখনো স্বাধীন নয়!!!
১০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৩১
লালূ বলেছেন: -----------------সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক ------------------------------
আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশ করতে পারছি
------------------------------------------------------------------------------
রাজনীতিবিদদের সমালোচনা বনাম ৫৭ ধারায় মাইদুল ইসলামের গ্রেপতার
--------------------------------------------------------------------------------
ভারতের কিছু গণমাধ্যম মহাত্মা গানধি ও জার্মান বংশদভুত হেরম্যান কলেনব্যাচের সমপর্ককে সমকামী সমপর্ক বলেছে !এ নিয়ে সেখানে পএিকা নিষিদধ হচছে না । কেউ গ্রেপতার হচছে না ! কারন গণতান্ত্রীক সমাজে শেষ বিচারে মানুষ ! রাজনীতি এবং রাজনীতিবিদদের নিয়ে তর্ক বিতর্ক গুলো মানুষের আদলাতে বিচার করতে হয় আইন আদ:ালতে নয় !
৭১ মুকতিযুদধ আমাদের এ সমাজ সৃষটি করেছে ! এ সমাজের মানুষ অসদাচারিত হলে মুকতিযুদধকেও গালি দিবে ! মুকতিযুদধের দোাই দিয়ে যারা রাজাকারকে গালি দেয় তাদেরও গালি দিবে মানুষ ! সমাজে ন্যায় বিচার সাম্য মানবিক মর্যাদা কায়েম হলে মানুষ মুকতিযুদধকে মাথায় তুলে রাখবে মুকতিযুদধের স্বপক্ষ শকতিকে হৃদয়ের মণিকোঠায় সথান দিবে ! মুকতিযুদধের উদদ্যেশ্য সফল বাসতবায়নের জন্যে
নেতারা অনেক উপরে ! অনেক উপর থেকে নীচে সব কিছু খুব ছোট মনে হয় ! নীচ থেকে মানুষরা নেতাদের নিয়ে কিছু বলল আর সেটার রিএ্যাকশন হলে নেতা নীচে এসে ছোট মানুষদের কাতারে চলে আসে !
নীতিবান লোকেরা সমালোচনার মাধ্যমে আরও বড় হয় ! নীতিহীন লোকেরা সমালোচনার মাধ্যমে আরও ছোট হয় এ কারনে নীতিহিনরা সমালোচনাকে ভয় পায় সমালোচনা বনধে আইন করে ! বংগবনধু হাসিনাকে কোন শ্রেনীতে বিন্যসত করা হবে পাঠকরাই বিচার করবে !
গণতন্ত্রের মানস কন্যাকে বলি : বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে গালী দেয়া হয়েছে এ রশাদকে ! তাকে নিয়ে ব্যাংগচীএ কবিতা লিখা হয়েছে ! রাজনীতিবিদরা জন সভায় কূৎসিৎ ভাষায় তাকে গালি দিয়েছে তাকে ! এ জন্যে এরশাদ কাউকে গ্রেপতার করে নি ! মাঝে মাঝে আমাদের দেশে গণতন্ত্রী আর স্বৈরাচারের শ্রেনী বিণ্যাস করতে খুব কষট হয়
১১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
লালূ বলেছেন:
-----------------সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক ------------------------------
আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশ করতে পারছি
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
মাহীর জামাত বিরোধিতায় তিন কোটি নতুন প্রজনমের ভোটারের প্রতি লোলুপ দৃষটি
----------------------------------------------------------------------------------------
বিকলপ ধারার মাহীর কৌশল হল জামাত বিরোধিতার দৃঢ় অবসথান নিলে নতুন প্রজনমের ভোট একচেটিয়া তারা পাবে !এতে করে কমছে কম ২০ টি সীট পেলে ক্ষমতার জন্যে ট্রামপ কার্ড হবে তারা ! ধরুন বিএনপি জামাত ছাড়ল না ইলেকশনে বিএনপি ১৪০ টি মাহির দল ১১ টি জাপা ১১টি পেল !তখন যদি বিএনপি মাহিকে বলে যুব মন্ত্রী হইবা আমাদের সমর্থন দ:াও জাপা সমর্থন দিতে রাজি হইছে ! তুমি দিলে জাপার সমর্বথন লাগবে না ! ! মা হি কি করবে তখন? বিএনপিকে সমর্থন দিয়ে সরকার গঠন করে যুব মন্ত্রী হবে না ডাইহার্ড জামাত বিরোধি অবসথান নিয়ে আর একটা গণজাগরন মনচ তৈরি করবে ?
উপসংহার : জামাত ইস্যু নিয়ে সবাই ব্যবসা করে আর সত্যিকার জামাতের বিরোধিতা করে কম্যুনিষট পার্টি
১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
লালূ বলেছেন: জামাতের সাথে বিএনপির কেন ঐক্য হতে পারবে না ?
---------------------------------------------------------
- একটি কৈফয়ত -
-সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশ করতে পারছি ]
জিয়ার রাজনীতির দর্শন ছিল অতিতের সব তীক্ততা ভুলে রাজনীতির সব মত পথের লোকদের নিয়ে ঐক্যবদধভাবে আগামীর বাংলাদেশ গড়ে তুলা -
বি এনপি হচছে -a platform more than a party !এ দলের সাথে অতি বামের ঐক্য হতে পারে অতি ডানেরও ঐক্য হতে পারে ! গনতানএীক সমাজ হল It is a continuous adjustment of all group of persons associated together for religious benevolent cultural political beliefs - এই যে গণতন্ত্রীক সমাজের বহুধাবিভকত বিশ্বাস অবিশ্বাসের সমন্বয়ের আকাংখা - এ কনসেপট থেকেই বিএনপির জনম ! এই বহুধাবিভকত বিশ্বাসের সমন্বয়ের আকাংখা যে দল যত বেশি পােষন করবে সে দল তত গনতানন্ত্রীক ! বাংলাদেশকে স্বীকার করে এমন বৈধ সকল দলের সাথেই বিএনপির ঐক্য হতে পারে ! জামাত অনুসারিরা স্বাধীন বাংলাদশকে মেনে নিয়েই নাগরিকও্ব পেয়েছে তারা যদি বাংলাদেশকে স্বীকার করে তাহলে বিএনপি তার রাজনৈতিক দর্শনের কারনেই তাদের সাথে ঐক্য হতেই পারে
স্বাধীনতা যুদধে শএু মিএ প ক্ষ থাকে । স্বাধীন তার পর সবাইকে এক পক্ষে আনতে হয় দেশ গড়াতে ! জিয়াউর রহমান বিএনপি সে উদ্দ্যেশ্যই গঠন করেন দেশ গড়ার জন্যে সবাইকে এক platform এ আনার জন্যে ! এই দলে ন্যালসন ম্যানডেলার দর্শন প্রতিফলিত !
শুধু জামাত নয় এই দর্শনের কারনে বিএনপির সাথে কম্যুনিষট পার্টিরও ঐক্য হতে পারে !
পারিবারিক স্বার্থে হাসীনা যদি রাজাকার পরিবারেরর ঐক্য করতে পারেন দেশ গড়ার স্বার্থে বিএনপি কেন জামাতের সাথে ঐক্য করতে পারবে না ?
১৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৩৫
রাকু হাসান বলেছেন: সামুর পক্ষ থেকে আপনার সুখবর কামনা করছি । এখনো ! কারণটা কি ?
১৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:১৭
লালূ বলেছেন: এই একটি মাত্র জায়গায় লিখা প্রকাশের অনুমতি এখনও চালিয়ে যাওয়ার জন্যে সামুকে ধণ্যবাদ জানাই !
১৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩
লালূ বলেছেন:
কৈফয়ত !
-সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশের সুযোগ রয়েছে -
------------------------------------------------------------------
বিষয় : আওয়ামি লীগ বিএনপির সমযোতা কেন হবে না ?
-----------------------------------------------------
জনগনের দল যখন জ নগন বাদ দিয়ে দলিয় রাজনীতিতে আবদধ হয় তখনই সমঝোতা হয় না।
রাষট্রের মালিক জনগন ! জন গনকে ছাপিয়ে এখন রাষট্রের মালিক হয়ে গেছে আওয়ামি লীগ আর বিএনপি ! এ কারনে এ রা নিজেদের ইস্যুকে জনগনের ইস্যুর সা্থে একিভুত করে ! জনগনের ইস্যু ২১ শে আগষট নয় কেক কাটা নয় বাড়ীতে ঢুকতে দেয়া নয় ! ও গুলো দলীয় ও ব্যক্তিগত ইস্যু ! ব্যক্তিগত ইস্যুর আইন আদালটে বিচার হবে এবং দলগুলো সে ইস্যু জন গনের কাছে তুলে ধরবে ! জনগনের ইস্যু ৭১ এ চেতনা - সাম্য মানবিক মর্যাদা ন্যায় বিচার গণতন্ত্র ! জনগনের এ ইস্যুতেই আওয়ামি লীগ বিএনপিকে সমযোতায় আসতে হবে কারন তারা জনগনের কেয়ারটেকার ! পিতা মাতার ইস্যুতে সনতানরা নিজেদের সব বিবাদ ভুলে গিয়ে পিতা মাতার পাশে এসে দাড়ায় ! রাজনৈতিক দলকেও সেই আচরন করতে হবে
১৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৫
লালূ বলেছেন: কৈফয়ত !
-সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশের সুযোগ রয়েছে -
= = = = =
যারা যুদধের সময় শহীদ হল শহীদ পরিবারের সনতানদের কোটা নাই ! আছে শুধু মুকতিযোদধা পরিবারে সনতানদের কোটা সে কোটা এখনও চলছে - মেশিনে ঢুকিয়ে মুকতিযোদধা বানিয়ে - সার্টিফিকেট লাগিয়ে মুকতিযোদধা প্যটেনট জাত করে -
মেশিনে মুকতিযোদধা বানান যায় - শহীদ বানান যায় না তাই শহীদের জন্যে কোটা নাই - শহীদের কোটার জন্যে আনদোলনও নাই !
যারা বীরংনা হল বীরংগনা পরিবারের জন্যে কোটা নাই - মেশিনে বীরংগনা বানালে বীরংগনা প্যাটেনটজাত করা যাবে না তাই বীরংগনা পরিবারের জন্যে কোটারও আনদোলন নাই
১৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৪
লালূ বলেছেন: সিপিবির আপদ বিপদ
--------------------------
সিপিবি যেটা বলে সেটা সত্য ! বিএনপি আওয়ামি লীগ আপদ বিপদ বৈকি ! দুটোই লুটেরা গোষঠির আশ্রয় স্থল ! ইলেকশনে বিজয়ের পরদিনই এ দুটাে দল হাইজ্যাক হয়ে যায় লুটেরাদের দ্বারা ! তবে দেশে যখন ফ্যসিজম চালু হয় কোন একটি দলকে দিয়ে লুটেরারা তখন ঐ দলে সাওয়ার হয়ে মহা উললাসে লুট পাট চালায় ! তাই হচছে এখন আওয়ামি লীগে সওয়ার হয়ে ! এ রা সবাই আইন বিচারের উর্ধে ! সারা দেশের মানুষ সমমিলিত চেষটায় বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচছে আর আওয়ামি লীগ চুরি চামারি করে উননয়নের গতি থামায় দিচছে । জনগন কষট করে তাদের টাকা কামাচছে আর আওয়ামি সরকার জন গনের টাকা দিয়ে ব্যাংক লুটের টাকা পুরন করে দিচছে ! এক হাওয়া ভবন থেকে হাজার হাজার খাওয়া ভবন সৃষটি করেছে আওয়ামি সরকারের ! ফারুক খান কাজি জাফরুললাহ সালমান গং রা যতই লুটপাট করুক হাসিনা তাদের বিচার করতে পারবে না ! শেয়ার লুটের তদনত করে ইব্রাহীম খালেদ শেয়ার তদনত করে লুটেরাদের নামের তালিকা হাসিনার হাতে দিয়ে বললেন এদের বিচার করতে ! হাসিনা দেখলেন তালিকার র ৯০ ভাগ লুটেরাই তার দলের লোক ! বিচার করতে পারলেন না । নিজ দলের লুটেরাদের বিচার করতে পারলেন না বলে বিএনপির ফালুরও বিচার করতে পারলেন না হাসিনা ! ! এভাবে একটা দেশ চলতে পারে না ন তাহলে কি করনীয় ? লুটেরা ফ্যাসিষট সরকারকে হঠাতে হবে ঐক্যবদধভাবে ! ! তাহলে এ সরকার হঠানোর পর কি বিএনপির আগমন ? হ্তে পারে পারে - তবে এককভাবে নয় ! সব দলের সমন্বয়ে জাতীয় সরকারে মাধ্যমে সেখানে সিপিবিও থাকতে পারে ! জাতীয় সরকার আগামি ১০ বছর দেশের সব প্রাতিষঠানিক কাঠামোকে শকতিশালি করে - শাসনতন্ত্র সংষকার করে দেশে সু শাসন সু রাজনীতি কায়েম করে এক দলের শাসন ব্যবস্থায় ফিরে যেতে পারে !
১৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৬
লালূ বলেছেন:
{ কৈফয়ত !
-সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশের সুযোগ রয়েছে -}
২১ শে আগষট মামলার রায়
-----------------------------------
১/১১ সরকার তদনত করে তারেকের সমপৃকততা পায় নাই । হাসিনা ক্ষমতায় এসে আবদুল কাহহার আখনদ যে আওয়ামি লীগের নমিনেশন প্রার্থী তাকে দিয়ে পুন: তদনত করে তারেককে জড়ায় ফেলল ! !রাজনীতির মাধ্যমে ইলেকশনের মাধ্যমে ব্যার্থ হয়ে আওয়ামি লীগ বিএনপিকে পরাজিত করতে চায় আদ:ালত পুলিশ র্যাব আর "র"এ র সাহায্যে !
যদি বিএনপি মনে করে তার উপর সরকারের শঠতামি প্রতিবাদ করতে কেউ না চান মনে রাখবেন একদিন ঐ শঠতামি আপনাদের উপরও পড়বে
হিটলার বাহিনীর নির্যাতনের প্রেক্ষিতে জার্মান কবি মার্টিন নিম্যোলার এর কবিতা
----------------------------------------------
আমি কোনো কথা বলিনি, কারণ আমি কমিউনিস্ট নই।
তারপর যখন ওরা ট্রেড ইউনিয়নের লোকগুলোকে ধরে নিয়ে গেল,
আমি নীরব ছিলাম, কারণ আমি শ্রমিক নই।
তারপর ওরা যখন ফিরে এলো ইহুদিদের গ্যাস চেম্বারে ভরে মারতে,
আমি তখনও চুপ করে ছিলাম, কারণ আমি ইহুদি নই।
আবারও আসল ওরা ক্যাথলিকদের ধরে নিয়ে যেতে,
আমি টুঁ শব্দটিও উচ্চারণ করিনি, কারণ আমি ক্যাথলিক নই।
শেষবার ওরা ফিরে এলো আমাকে ধরে নিয়ে যেতে,
আমার পক্ষে কেউ কোন কথা বলল না, কারণ, কথা বলার মত তখন আর কেউ বেঁচে ছিল না।
১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯
লালূ বলেছেন:
{ কৈফয়ত !
-সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশের সুযোগ রয়েছে -}
ড: ইউনুসের প্ররোচনায় বিশ্ব ব্যাংক পদমা সেতুর অর্থায়ন বনধ করেছিল বিশ্ব ব্যাংক - শেখ হাসিনা
---------------------------------------------------------------------------------------------------------
মেনে নিলাম ! তাহলে বিশ্ব ব্যাংকের উপর যার এত প্রভাব বাংলাদেশ সরকারে তো তাকেই দরকার !
বিশ্বে সব চেয়ে কম সুদে লোন দেয় বিশ্ব ব্যাংক বাংলাদেশ একখন ভারত চীন জাপান থেকে উচচ সূদে ঋণ নিয়ে উন্নয়ন করছে ! ড: ইউনুস বাংলাদেশের হাল ধরলে শুধু বিশ্ব ব্যাংক কেন সারা বিশ্বকে বাংলাদেশের উন্নয়নে শরীক করে এ দেশকে বিশ্ব ইকনমিক জোন করা যেত ! ! কিনতু ভারত সেটি চায় না কারন এতে করে বাংলাদেশের উপর তার অর্থনৈতিক আধিপত্য কমত ! বাংলাদেশ এখন ভারতের ৪র্থ রেমিটেনস উপার্জনের দেশ
হাসিনার ১ম ক্ষমতায় থাকাকালে ২০০০ সালেই ইউনুসের বয়স ৬০ বছর পার হয়ে গিয়েছিল তখন হাসিনা তাকে ধরল না ২০০৮এ ভারতের 'র" এ র নীল নকসায় ক্ষমতায় এসে ইউনুসকে ধরল কেন ? ২০০৮ এ র আগে আওয়ামি লীগ তার কোন ইলেকশন ইশতেহারে কখনই যুদধাপরাধি বিচারের অংগীকার আনে নি "র" এ র নীল নকসায় বিএনপিকে উৎখাত করে ২০০৮ এ র ইলেকশনে যুদধাপরাধি বিচারের অংগীকার আনল এটা কী নিজের ইচছায় না ভারতের ইচছায় ! বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর ষড়যনএে ভারত পুটি মাছের লোভে হাসীনা ফানদে পইড়া গেছে ! এ ফাদ থেকে হাসিনার বেরুনের উপায় নাই বাংলাদেশ ব্যাংকের সোনা চুরি রিজার্ভ চুরির চোর ধরার শকতি যার নাই তিনি ইউনুসের মত লোককে ধরলেন এটা নিজের শক্তিতে না ভারতের শক্তিতে- কি মনে হয় ?
পড়ুন:
হাসিনা বনাম ইউনুস : নেপথ্যে ভারত
http://www.somewhereinblog.net/blog/mohammad1219/30103615
২০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৫৯
লালূ বলেছেন:
{ কৈফয়ত !
-সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশের সুযোগ রয়েছে -}
জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা কেন ?
-------------------------------------------------------------
জাফরুল্লাহ চৌধুরী সেনাবাহিনী প্রধানকে নিয়ে ভুল তথ্য দিলে সেনাবাহিনীর তরফ থেকে কোন মামলা দায়ের না করে প্রথমে একটি প্রতিবাদ লিপি গণমাধ্যমে দেয়া হয় ! জাফরুললাহ চৌধুরি সাংবাদিক সম্মেলন করে ভুল স্বীকার করে দু:খ প্রকাশ করেন ! বিষয়টি এখানেই নিষপওি হয় ! অথচ ৭ দিন পর তার বিরুদধে রাষট্রদ্রাহ মামলা হল ! শহীদুলের মত সাথে সাথে তাকে গ্রেপতার করা হয়নি ! বা সাথে সাথে সেনা বাহিনী তরফ থেকে মামলাও দায়ের করা হয় নি । মামলাটি করা হয়েছে জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বক্তব্য দেয়ার ৭দিন পর ! কিন্তু কেন ?
ঘটনাটি বিশ্লেষণের দাবি রাখে -
জাফরুললাহ চৌধুরি একজন মুক্তিযোদধা দেশপ্রেমিক ! তার সাথে শেখ সাহেব ও শেখ কামালের গভীর সমপর্ক ছিল - নিজের জন্যে তিনি সমপদ বৈভবে মনোনিবেশ করেন নি ! এমনকি ঢাকায় তার নিজস্ব বাড়ীও নেই ! গণ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে তিনি গরীব মানুষের হাতে স্বলপ মূল্যে ওষুধ তুলে দিয়েছেন ! গ্রামে গ্রামে সাইকেলে চড়ে মানুষকে চিকিৎসাও দিয়েছেন!! ইংল্যানডে যখন শৈল চিকীৎসায় উচচ শিক্ষা এফআরসিএস পড়াশুনা করছিলেন তখন মুক্তিযুদধ শুরু হয় ! তিনি কোর্স সমাপ্ত না করেই চলে যান রণাংগনে দেশমাতৃকার টানে ! যুদধে অংশগ্রহনই শুধু নয় স্বাধীনতার পর দেশ গড়ার যুদ্ধে তিনি অংশ নেন এখনও তিনি সে যুদ্ধ চালিয়ে যাচছেন গণ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে ! এর শাদের যুগান্তকারি ওষুধ নীতি ও স্বাস্থ্য নীতি প্রণয়নে তিনি জড়িত ছিলেন ! সারাজীবন নিজের ভোগ বিলাস বৈভব সমপদ আহরনের সব লোভ লালসা ত্যাগ করে তিনি মানুষের জন্যে কাজ করে গেছেন ! তার মত এমন ত্যাগি নির্লোভ দেশপ্রেমিক মুক্তি যোদ্ধার সন্ধান বিরল এদেশে ! মাতৃভুমীর জন্যে তার এ ত্যাগের কারনে তার মতবাদ ও চিন্তার বাইরের লোকেরাও তাকে সম্মান করে ! হাসিনা তার সমপর্কে খুব ভাল করে জানে ! এ কারনে সরকার বিরোধিতা করলেও হাসিনা তাকে কখনই নাজেহাল করে নি !
তবে তিনি একজন ডাই হার্ড ভারত বিরোধি - এ কারনে তার জন্যে ভারতের ভিসা নিষিদধ করে দিয়েছে ভারত সরকার ! ভারত বিরোধিতার কারনে ভারত তাকে ভাল চোখে দেখেনা! ২০০৮ এর পর ভারত তার এক সুদূর প্রসারী এজেনডা বাংলাদেশে কার্যকর করছে আর তা হল ভারত বিরোধি রাজনীতি বাংলাদেশ থেকে সমূলে বিণাশ ! এর অংশ হিসাবে শেখ সাহেব কর্তৃক ক্ষমা ঘোষনার পরও জামাত নেতাদের ফাসী দেয়া হয়েছে ভারতের ইচছায় ! ২০১৪ সালের ইলেকশনে জামায়াত ইসলামি দলকে আনার উদ্দ্যেশ্যে কাদের মোল্লাকে যাবজজীবন দিয়ে হাসিনা জামাতের সাথে আতাত করেছিলেন । কিন্তু ভারত এটা ভাল চোখে দেখেনি এবং ভারতের চাপে হাসিনা সে আতাত টিকিয়ে রাখতে পারেন নি ! সাকা চৌধুরীর ব্যাপারেও ভারতের চাপ নিশচয়ই ছিল ! হাসিনা এতদিনে বুঝে গেছেন ক্ষমতায় আনার সাহায্যের নামে ভারত বাংলাদেশে কতটুকু ঢুকে পড়েছে ! হাসিনা হয়ত ভারতের এতটা নিয়ন্ত্রন পছনদ করছেন না ! তীসতার ব্যাপারে তিনি নাখোস ভারতের উপর ! হাসিনা গত দশ বছরে নানান ঘটনায় হয়ত বুঝে গেছে বাংলাদেশকে ঘিরে ভারতের আসল উদ্দেশ্য ! ফরহাদ মাজহারকে যখন "র" সীমান্তের ওপারে নিয়ে যাওয়ার চেষটা করেছিল তখন হাসিনার নির্দেশে সবার আগে সীমান্ত সিল করে দেয়া হয় ! তখন স্বরাষট্র মন্ত্রী নিজেই বলেছিলেন " তাকে যাতে সীমান্তের ওপাড়ে না নিয়ে যেতে পারে সে ব্যাপারে আমরা সতর্ক ছিলাম ! :বিএনপির সালাউদদীনকে ওপারে নিয়ে যাওয়ার চেষটায় "র" সফল হলেও ফরহাদ মাজহারের ব্যাপারে হাসিনার অসযোগিতার কারনে "র' এর সে চেষটা ব্যর্থ হয় ! জাফরুললাহ চৌধুরীর ব্যাপারেও হাসিনা বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে চান নি বলেই এক সপ্তাহ তিনি কোন এ্যকশনে যান নি এবং সেনাবাহিনীর প্রতিবাদ লিপির মধ্যেই বিষয়টির নিষপত্তি করতে চেয়েছিলেন ! তবে সেনাপ্রধানকে নিয়ে ভূল তথ্য ভারতের হাতে মোক্ষম ইস্যু তুলে দেয় ডাইহার্ড এই এনটি ইনডিয়ান ব্যক্তি ! ভারত নিশচয়ই চাইবে এ্যনটি ইনডিয়ান এ ব্যক্তিটিকে শায়েসতা করতে! এ জন্যে হাসিনা সরকারের উপর চাপও এসেছে এক সপ্তাহ ধরে যার ফলাফল অবশেষে জাফরুললাহ চৌধুরীর বিরুদধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা ! আগামিতে তার এ মামলা কতদূর এবং কিভাবে চলবে তা নিয়ে হাসিনা ও ভারতের মধ্যে একটা বার্গেনিং হবে সত্য -
২১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০০
লালূ বলেছেন:
{ কৈফয়ত !
-সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশের সুযোগ রয়েছে -}
মঈনুল হোসেন : মাসুদা ভাট্টি
----------------------------------------
মাসুদা জানে মঈনুল হোসেন জামাতের প্রতিনিধি হিসাবে ঐক্যে জোটে যোগ দেন নাই ! তার পরও মঈনুল হোসেনকে কটাক্ষ করে প্রশন করাটি পেশাদার সাংবাদিকের মত আচরন নয় !
পেশাদার সাংবাদিকের প্রশন ও একজন ভীনন মতের রাজনীতিবিদের প্রশনের মধ্যে পার্থক্য মাসুদা জানেন না !-তিনি প্রশন করেছেন একজন রাজনীতিবিদের মত পেশাদার সাংবাদিকের মত নয়
সাংবাদিকের যেটি জানা নাই সেটি জানার জন্যেই প্রশন করেন ! মঈনুল হোসেন যে জামাতের প্রতিনিধি হিসাবে ঐক্য ফ্রনটে যোগ দেন নাই এটা মাসুদা নিজেও জানে !তারপরও এ ধটনের কটাক্ষ মূলক প্রশন কোন সাংবাদিকতার নিতি মালায় পড়ে ! সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক কিছু প্রকাশিত হয় । জয়ের উপর প্রকাশিত কোন তথ্যের উপর মাসুদা কি জয়কে বিব্রত করতে কোন প্রশন করবেন এমনকি জয় যে তিন বার আমেরিকায় এ্যরেষট হয়েছে যা সত্য তা নিয়েও কি জয়কে প্রশন করবেন ?
তারপরও ব্যারিষটার মঈনুল হোসেন তার দোষ স্বীকার করে মাসুদার কাছে দু:খ প্রকাশ করেছেন ! যে চ্যানলে তিনি এ কথা বলেছেন সেখানেও দু:খ প্রকাশ করেছেন !
একটা জিনিস মনে রাখতে হবে ক্ষমা চাওয়ার আগেই যিনি ক্ষমা করে দেন তিনি মহৎ - ! উদারতা মানুষকে ম হান করে ইগো মানুষকে নীচুতায় নিয়ে আসে -
২২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১
লালূ বলেছেন:
{ কৈফয়ত !
-সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশের সুযোগ রয়েছে -}
মাসুদা ভাট্টি
---------------
মাসুদা জানে মঈনুল হোসেন জামাতের প্রতিনিধি হিসাবে ঐক্যে জোটে যোগ দেন নাই ! তার পরও মঈনুল হোসেনকে কটাক্ষ করে প্রশন করাটি পেশাদার সাংবাদিকের মত আচরন নয় সাংবাদিকের যেটি জানা নাই সেটি জানার জন্যেই প্রশন করেন ! মঈনুল হোসেন যে জামাতের প্রতিনিধি হিসাবে ঐক্য ফ্রনটে যোগ দেন নাই এটা মাসুদা নিজেও জানে !তারপরও এ ধটনের কটাক্ষ মূলক প্রশন কোন সাংবাদিকতার নিতি মালায় পড়ে ! সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক কিছু প্রকাশিত হয় । জয়ের উপর প্রকাশিত কোন তথ্যের উপর মাসুদা কি জয়কে বিব্রত করতে কোন প্রশন করবেন এমনকি জয় যে তিন বার আমেরিকায় এ্যরেষট হয়েছে যা সত্য - তা নিয়েও কি জয়কে প্রশন করবেন ? ড: ইউনুসের বিরুদধে সূদখোর বলে ফেস বুকে নানান কথা বলা হয়েছে ! নরওয়ের একটি চ্যানেলে উদদ্যেশ্যমূলকভাবে এ ব্যাপারে প্রতিবেদনও করা হয়েছে ! দুনিয়ার কোন সাংবাদিক "আপনি সূদ খোর কিনা" এ নিয়ে ড: ইউনুসকে প্রশন করেছেন ? পেশাদার সাংবাদিকরা সবসময় সামাজিক গণমাধ্যম বা অন্য কোন সূত্রে পাওয়া খবর ক্রস চেক করে তারপর সেটি নিয়ে প্রশন করে !
মাসুদা লনডনে পাকিসতানের নাগরিক আসলাম ভাট্টিকে বিয়ে করে ভাট্টি পদবি পান ! ভাট্টি একটি ট্রাইবের নাম !এই সমপ্রদায়ের লোক পাকিসতানের পুর্বানচল পানজাব ও ভারতের কিছু অংশে বাস করে !স্বামীর সংগে ছাড়াছড়ি হলেও মাসুদা পাকিসতানি সমপ্রদায়ের পদবি ছাড়েন নি পাকিসতান প্রীতির কারনেই!পাকিসতানি সমপ্রদায়ের পদবি নিয়ে ৭১এ র চেতনার কথা বলে পাকিসতানের সমালোচনা চরিত্রহীনতার মধ্যে পড়ে না ? শুধু ছিনালি করাকে চরিত্রহীনতা বলে না। প্রবনচনা করাটাও চরিত্র হীনতার মধ্যে পড়ে
মাসুদা ভাট্টি আসল নাম মাসুদুর রহমান রনি।লেখাপড়া করেছেন ডেমরার বাওয়ানী স্কুলে।ছোট বেলা থেকে রনি'র মধ্যে মেয়েলীপনা ছিল! ৮৫/৮৬ সালের দিকে বাওয়ানী স্কুলের এক ছাত্রের সঙ্গে আপত্তিকর ঘটনা হাতে নাতে ধরা খেলে সেই ছাত্রকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হয়। ছাত্রটি এখন মধ্যম সারির আওয়ামীলীগ নেতা। আত্মীয়রা রণীর সেক্স চেঞ্জ অপারেশনের জন্যে রাশিয়ায় পাঠায়। সেখান থেকে অপারেশনের পর সে চলে যায় লন্ডনে। নিজের নারী পরিচয় দিয়ে সে আসলাম ভাট্টি নামের এক পাকিস্তানীকে বিয়ে করে। সে বিয়ের পরই ডিভোর্স হয়ে যায়। আসলাম ভাট্টি জানতেন না তার স্ত্রী নারী নন তৃতীয় লিংগের মানুষ।
মাসুদা ভাট্টি ভীষণ রকম চরিত্রহীন: তসলিমা নাসরিন
মাসুদ:া ভাট্টি একটা ভীষণ রকম চরিত্রহীন মহিলা। চরিত্রহীন বলতে আমি কোনওদিন এ র ওর সঙ্গে শুয়ে বেড়ানো বুঝি না। চরিত্রহীন বলতে বুঝি, অতি অসৎ, অতি লোভী, অতি কৃতঘ্ন, অতি নিষ্ঠুর, অতি স্বার্থান্ধ,অতি ছোট লোক। মাসুদ:া ভাট্টি এসবের সবই।
মহিলাটির জন্য আবদুল গাফফার চৌধুরী ১৯৯৬ বা ১৯৯৭ সালে আমার কাছে খুব করে আব্দ:ার করেছিলেন। লন্ডন থেকে স্টকহোমে আমাকে ফোন করে বলেছিলেন, 'মাসুদা ভাট্টি বাংলাদেশের মেয়ে। এক পাকিস্তানি লোককে বিয়ে করে এখানে ছিল। পাকিস্তানির সঙ্গে তালাক হয়ে গেছে। এখন ব্রিটেন থেকে ওকে তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এখন তুমিই তাকে বাঁচাতে পারো । ওর জন্য ব্রিটিশ সরকারকে একটা চিঠি লিখে দাও। লিখে দাও মাসুদ:া ভাট্টি বাংলাদেশে তোমার পাবলিশার ছিল,।
আমি বললাম, 'মহিলাকে আমি চিনিই না। আর আপনি বলছেন ও আমার পাবলিশার ছিল? আমি মিথ্যে বলি না। আমি মিথ্যে কথা বলতে পারবো না।' এ রপর ওই মহিলা আমাকে ফোন করে কান্নাকাটি করে বলে , আমাকে বাঁচান। কাউকে কাঁদতে দেখলে নিজের চোখেও জল চলে আসে। ব্রিটিশ সরকারের কাছে মাসুদা ভাট্টিকে না তাড়ানোর জন্য অনুরোধ করলাম।মহিলার জন্য মিথ্যে কথা লিখতে হলো, লিখতে হলো, আমার পাবলিশার ছিল সে, দেশে ফিরলে তাকে মেরে ফেলবে মৌলবাদিরা। আমার চিঠির কারণে মাসুদা ভাট্টির পলিটিক্যাল এসাইলাম হয়ে গেল -
তারপর কী হলো? তারপর ২০০৩ সালে আমার আত্মজীবনীর তৃতীয় খণ্ড 'ক' যখন বাংলাদেশে বেরোলো, সারা দেশের নারী-বিদ্বেষী আর ধর্মান্ধ মৌলবাদি উন্মাদ হয়ে উঠলো আমাকে অপমান করার জন্য, আমাকে অবিরাম অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালি তো দিতেই লাগলো, আমার বিরুদ্ধে কুৎসা রটাতে শুরু করলো, সেই মিছিলে সামিল হলো মাসুদা ভাট্টি।
আমার বিরুদ্ধে এ যাবৎ প্রচুর কুৎসিত লেখা হয়েছে কিনতু সর্বকালের কুৎসিত লেখাটি লিখেছে মাসুদ:া ভাট্টি। এত ভয়াবহ আক্রমণ আমার চরমতম শত্রুও আমাকে কোনওদিন করেনি ! মাসুদা লিখেছে - " " ক " বইটি ল্যাম্পপোস্টের নিচে বসে শরীরে ঘিনঘিনে ঘা ওলা রাস্তায় পড়ে থাকা এক বুড়ি বেশ্যার আত্মকথন।"
মাসুদা ভাট্টি আমার উপকারের জবাব ওভাবেই দিয়েছিল।"
তসলিমা নাসরিন মাসুদা ভাট্টিকে কৃতঘ্ন (অকৃতজ্ঞ) বলেছেন !
সেক্সপিয়রের মতে একজন মানুষের সবচেয়ে খারাপ বিশেষন - " অকৃতজ্ঞতা "
অকৃতজ্ঞতার কাজটি করেছে মাসুদা ভাট্টি তসলিমার সাথে ! মঈনুল হোসেনের "চরিত্রহীন" শবদের চেয়ে তসলিমা নাসরীনের "অকৃতজ্ঞ" আরও নিকৃষট বিশেষন মাসুদার জন্যে -
মিথ্যা তথ্য দিয়ে পলিটিক্যাল এসাইলাম নেয়া আর এক নৈতিকতা বিবর্জিত চরিত্রহীনতার প্রকাশ
২৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৮
লালূ বলেছেন: " আমার কাজ আমি করমু আমি শুধু সংলাপ কইরা যামু -"
---------------------------------------------------------------------------
হাসিনা এমন কোন ইলেকশন দিবে না যে ইলেকশন ১% হারার রিসকও থাকে ! বর্তমান চরিত্র নিয়ে আওয়ামি লীগ ইলেকশনে হারলে হাসিনা ও আওয়ামি লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ কি হবে সেটা আওয়ামি লীগ খুব ভাল করেই জানে !হাসিনার উদ্দেশ্য একটাই তার অধীনে সবার অংশগ্রহনে ইলেকশনে জিতে গণতান্ত্রীক বৈধতা পাওয়া ! হাসিনা জানে গণতান্ত্রীক বৈধতা না পেলে তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ষোল আনাই মিছে হবে এবং আওয়ামি লীগের রাজনীতি সংকটে পড়বে এবং ক্ষমতায় থেকেই আগামি ইলেকশনেই জিতার মধ্য দিয়ে আওয়ামি লীগ এই গণতান্ত্রীক বৈধতা পেতে চায় ! আওয়ামি লীগ জানে ইলেকশনে হারলে স্বৈরাচারি ফ্যসিষট তকমা নিয়ে বিরোধি দলে গেলে রাজনীতিতে আওয়ামি লীগের দাড়ান ভীষন কষটকর হবে । তাই যতই আওয়ামি লীগ সংলাপ করুক ইলেকশনে হারার কোন রিসক আওয়ামি লীগ নিবে না ! " আমার কাজ আমি করমু আমি শুধু জিগাই যামু -"
১৯৮০ সাল থেকে হাসিনার রাজনীতি সকল আচার আচরন বলে -হাসিনা গণতন্ত্র চান তবে সেটা তার ক্ষমতা নিশচয়তার মাধ্যমে ! হাসিনা নিরপেক্ষ ইলেকশন চান তবে সেটা তার দলের জিতার গ্যারান্টির মাধ্যমে
২৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৩
লালূ বলেছেন: কৈফয়ত !
-সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশের সুযোগ রয়েছে -)
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
- C r i s i s - i s - t h e - m o t h e r - o f - i n v e n t i o n -
এই ইলেকশনটা হাসিনাকে ৫ই জানুয়ারীর মত করে C r i s i s টা রেখে দিন ।" আমি ৫ই জানুয়ারীর মত ইলেকশন চাই না" - এটা তাগাদ:া !এই তাগাদ:া বাড়াতে থাকেন শেখ হাসিনার মধ্যে ! তাগাদ:া যতই বাড়বে ততই সমাধানের চাপ অনুভাব করবেন হাসিনা C r i s i s বেশী দুর এগুয় না !বাংলাদেশের বেলায় হয়ত আর ৫ বছর থাকতে পারে ! অসমাঞ্জস্যতা কোন ব্যাবসথাকে দীর্ঘস্থায়ী রুপ দেয় না-
হাসিনা নিশচয়ই বুঝেন এভাবে চললে আওয়ামি লীগের রাজনীতি দুর্বল হবে এবং এ দল দুর্বল বা নিশচীহন হলে ক্ষতি হবে বংগবনধুর -
২৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
লালূ বলেছেন: কেন এমপি হতে কাঙ্গাল সবাই
-------------------------------------
যে দেশে মণিব সোফায় আর চাকর মাটিতে বসে টিভি দেখে ! যে দেশে চাকর আর মণিব এক টেবিলে খেতে পারে না এমন সমাজে মানুষ তার ঘরের বাইরে এসে সামন্ত মানসিকতার সুপত বাসনার চুড়ান্ত রুপ দিতে চায় মানুষকে সংঘবদধ করে তাদের নেতা হয়ে ! সাধারন মানুষ কর্তৃক নেতাকে পাওা দেয়ার অনুধাবনটি হল নেতার জন্যে জমিদ:ারি সনতুষটি - একজন জেলা প্রশাসক মানুষের কাছ থেকে এমন আচরন পান না বলেই তারও শেষ ইচছা জাগে এমপি হওয়ার ! মানুষ যদি জন প্রতিনিধিকে পাওা না দিত এবং রাসতা দিয়ে চলার সময় নিজের সময় নষট না করে যদি নেতার পিছনে না ঘুরত -নেতার প্রতি জমিদারের শ্রদধা ভয় পােষন না করত তাহলে অনেকেই এমপি হতে চাইতেন না যদি না তার মধ্যে অর্থ লোপাটের দুরভসন্ধি না থাকে -
২৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:১৮
লালূ বলেছেন: জামাত বিএনপি ঐক্য
--------------------------
রাষট্রের সাথে জামাত থাকতে পারলে বিএনপির সাথে জামাতের থাকতে অসুবিধা কোথায় ! কে বড় -রাষট্র না বিএনপি ?
দক্ষীন আফ্রিকায় স্বাধীনতা বিরােধিরা সে দেশের মুকতিযোদধা নেলসন ম্যানডেলার দলের সাথে থাকতে পারলে বাংলাদেশে অসুবিধা কেন !
স্বাধীনতা যুদধের মাঠ আর স্বাধিনতা উওর মাঠ এক নয় ! স্বাধীনতা যুদধে শত্রু মিএ পক্ষ থাকে ! স্বাধীনতার পর শত্রু মিএ সবাইকে এক পক্ষে এনে দেশ গড়তে হয় -
রাজাকার ফাসী মুক্তি যুদ্ধের চেতনা নয় -মুক্তি যুদ্ধের জিঘাংসা
হীংসা একখানে - হীংসা সব খানে !
Eye for an eye makes the whole world blind - Mahatma Gandhi
পরাজিত শত্রুর উপর প্রতিশােধ নিতে চেও না -
শত্রুকে পরাজিত করার মধ্য দিয়ে তোমার আদর্শের বিজয় -
শত্রুকে ক্ষমা করার মধ্য দিয়ে তোমার মানবিক নৈতিকতার বিজয় -
পরাজিত শত্রুর উপর প্রতিশোধ নেয়ার মাধ্যমে তোমার নৈতিক মানবিকতার পরাজয় !!
৭১ মুকতিযুদধ ছিল ভুখনড সৃষটির - সমাজ সৃষটির নয় !ভুখনড সৃষটির যুদধ আর সমাজ সৃষটীর যুদধ এক নয় ।তফাৎটা আমাদের রাজনীতিবিদরা বুঝেন না ! আমাদের রাজনীতিবিদরা ৭১এর গলপ শুনিয়ে সমাজ গঠন করতে চায় ! গলপের মাধ্যমে সমাজ সৃষটি হয়না !
সমাজ গঠনে সংগ্রামটা হওয়া উচিত ছিল আমাদের দুর্নীতির বিরুদধে সুনীতির,অন্যায়ের বিরুদধে ন্যায়ের, অমানবিকতার বিরুদধে মানবিকতার ,অপশাসনের বিরুদধে সুশাসনের ।এই সমাজ সৃষটির যুদধটা শুরু হওয়ার কথা ছিল ৭১এ র পরপরই !সে যুদধ আমরা এখনও শুরু করতে পারিনি !পরিবর্তে ৭১এর যুদধটা আমরা এখনও করছি -
২৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৬
লালূ বলেছেন:
অরিত্রীর আত্মহত্যা
---------------------
বিদ্যালয় পরিনত হয়েছে করপোরেটে -
করপোরেটের একটাি লক্ষ্য লাভ - বিদ্যালয়ের একটাই লক্ষ্য ভাল ফল ! এ জন্যে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কর্পোরেটের বসের মত আচরন পাচছে শিক্ষক নামের বসের কাছে
উন্নয়নের আবরনে ভংগুর সমাজ কাঠামো আর শিক্ষার আবরনে ভংগুর মনসতও্ব দুটোই ভয়ংকর বিপর্যয় ডেকে আনে! বিদ্যালয়ে শিক্ষক আর বাড়ীতে পিতামাতার শাসতির ভয়ে বেড়ে উঠছে আমাদের শিশু কিশোর!!বিদ্যালয়ে শিক্ষকদেরকে শিশুর সাথে এমন ব্যবহার করতে হয় কোনভাবেই যেন শিশুর মনে আতংক সৃষটি নাহয়!বিদ্যার্জনের চেয়েও বেশি দরকার শিশু কিশোরের মনসতও্ব গড়ন!মনসতত্ত্ব ঠিকমত গড়ে না উঠলে মানুষ শুধু বিদ্যা দিয়ে জীবনের ঘাত প্রতিঘাত ক্রাইসিস অতিক্রম করতে পারেনা!মনসতত্ত্বের ভিত গড়ে উঠে ১৮বছরের মধ্যে!এসময় মনসতত্ত্বের যেভিত তৈরি হয় সে ভিত মানুষকে জীবন চলার পথে শক্তি সাহস যুগায়!মনসতও্ব লিখাপড়ার মাধ্যমে অর্জিত হয়না অর্জিত হয় পারিপার্শ্বিক আচরনের উপর
২৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫০
লালূ বলেছেন: ২০১৪ : " বিনা ভোটের সরকার "
২০১৮ : " রাতের ভোটের সরকার "
২৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২৪
লালূ বলেছেন: রাষট্র চলে গেছে কোটারি স্বার্থবাদি গ্রুপের দখলে !আনতর্জাতিকভাবে এই গোষঠি হল ভারত আর দেশের মধ্যে রাজনৈতিক প্রশাসনিক দলের ভীতরে থাকা কোটারি শ্রেনী সহ নানান এলিট গ্রুপ ! এদের হাতে জিমমী রাষট্র ,সরকার , হাসিনা নিজেও জিমমী ! হাসিনা যদি নিশিচতও থাকেন অবিতর্কিত ইলেকশনেও তিনি জিতবেন এবং যতই চেষটা করুন ইলেকশন বিতর্কিত না করার জন্যে দলের কোটারি স্বার্থবাদি গ্রুপ ইলেকশন বিতর্কিত করবেই এবং সেটা নিজেদের স্বার্থে এবং হাসিনাকে সেটা মানতে
রাষট্র চলে গেছে কোটারি স্বার্থবাদি গ্রুপের দখলে !আনতর্জাতিকভাবে এই গোষঠি হল ভারত আর দেশের মধ্যে রাজনৈতিক প্রশাসনিক দলের ভীতরে থাকা কোটারি শ্রেনী সহ নানান এলিট গ্রুপ ! এদের হাতে জিমমী রাষট্র ,সরকার , হাসিনা নিজেও জিমমী ! হাসিনা যদি নিশিচতও থাকেন অবিতর্কিত ইলেকশনেও তিনি জিতবেন এবং যতই চেষটা করুন ইলেকশন বিতর্কিত না করার জন্যে দলের কোটারি স্বার্থবাদি গ্রুপ ইলেকশন বিতর্কিত করবেই এবং সেটা নিজেদের স্বার্থে এবং হাসিনাকে সেটা মানতে তারা বাধ্য করবে ! হাসিনা যতই সুশাসন দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়তে চান ভুই ফোড় দূর্নীতিবাজদের চ্যালেনজ করা তার পক্ষে অসমভব ! এ কারনে শেয়ার লুটেরার বিচার তিনি করতে পারেন নি , এ কারনে তিনি আইন করতে বাধ্য হয়েছেন উর্দধতন কর্তার অনুমতি ব্যাতিত কোন সরকারি কর্মচারিকে গ্রেপতার করা যাবে না !
একটি দুর্বল গনভিত্তি হীন সরকার যাবতীয় ভেষটেড গ্রুপের জন্যে উপযোগি ! তারা জানে এমন সরকারকে সহযেই কাবু করা যায় এবং তারা সেভাবেই কাজ করছে আগামীতেও করবে -! এই দেশীয় ও আনতার্জাতিক ভেষটেড গ্রুপের কাছ থেকে হাসিনা বের হয়ে এসে সুশাসন ন্যায় বিচারের মাধ্যমে দেশ শাসনও চালাতে পারবেননা ! ক্ষমতায় থেকে স্বেচছায় প্র স্থান করে অবসরেও যেতে পারবেন না - !
হাসিনার সব পথ বনধ ! একটাই পথ ক্ষমতায় থেকে কায়েমি স্বার্থবাদি গোষঠির দ্বারা ব্যবহৃত হয়ে তার রাজনৈতিক জীবনের পরিসমাপতি
৩০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫৬
লালূ বলেছেন:
{ কৈফয়ত !
-সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃপক্ষ আমাকে আমার নিজস্ব পেইজে নতুন করে আর লিখা প্রকাশ করতে দিচছে নে ( কারনটি আমাকে জানায় নি )! তবে এই একটি মাত্র জায়গায় আমি আমার লিখা প্রকাশের সুযোগ রয়েছে -}
গণতন্ত্রের আজব একখান ঘর
-----------------------------------------
ইলেকশনের পর জাপার কো চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছিলেন সংসদে বা সরকারে জাপার ভূমিকা কি হবে সেটা আওয়ামি লীগের সাথে আলোচনা করেই ঠিক কর হবে !
তাহলে সংসদে জাতিয় পার্টির বিরোধি আসনে বসার সিদধানতটি হাসিনার !
-হাসিনা ইলেকশন বানাল,, সরকার বানাল , মন্ত্রী বানাল , মন্ত্রী বাদ দিল , সংসদে বিরােধি দলও বানাল -
এমন গণতন্ত্র লইয়া বাংলাদেশ কি করিবে ?
তুমি যে এক আজব কারিগর
নিজের মনে নিজে বানাও গণতন্ত্রের আজব একখান ঘর
৩১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৫
লালূ বলেছেন: 'ধর্ষণের পর শিশুকে তিনতলা থেকে ফেলে হত্যার অভিযোগ
---------------------------------------------------------------
প্রথম আলো : ০৭ জানুয়ারি ২০১৯,
মা-বাবা ও তিন বোনের সঙ্গে রাজধানীর গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন রোডের এক বস্তিতে থাকত শিশু আয়েশা (২)। প্রতিদিন সকালে আয়েশার মা-বাবা কাজে যান। এই সময় গেন্ডারিয়ার সাধনা ঔষধালয়ের সামনে গলিতে খেলে বেড়াত শিশুটি। অন্যান্য দিনের মতো গত শনিবারও বিকেলে খেলতে বের হয় আয়েশা। সন্ধ্যার দিকে বাড়ির পাশের চারতলা একটি ভবনের সামনে আয়েশার রক্তাক্ত নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। মা-বাবা ও তিন বোনের সঙ্গে রাজধানীর গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন রোডের এক বস্তিতে থাকত শিশু আয়েশা (২)। প্রতিদিন সকালে আয়েশার মা-বাবা কাজে যান। এই সময় গেন্ডারিয়ার সাধনা ঔষধালয়ের সামনে গলিতে খেলে বেড়াত শিশুটি। অন্যান্য দিনের মতো গত শনিবারও বিকেলে খেলতে বের হয় আয়েশা। সন্ধ্যার দিকে বাড়ির পাশের চারতলা একটি ভবনের সামনে আয়েশার রক্তাক্ত নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।
--------------------------------------------------------------------------------
ক বছর আগে মীরপুরে মুক্তিযোদধা মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তার পুত্র গৃহপরিচারিকাকে ধর্ষনের পর হত্যা করে তারপর লাশ ছাদ থেকে ফেলে দিয়েছিল । পুলিশ এটাকে অপমৃত্যু বলে মামলা নিয়েছিল ! সেই ঘটনার শেষ অবধি কি হয়েছিল কেউ কি বলতে পারবেন ?
ক্যানটনমেনটের ভিতর গরীব বাবাব মার মেয়ে তনু নৃশংশ ভাবে ধর্ষনের পর নৃশংসভাবে হতাা সে ঘটনা প্রভাবশালির প্রভাবে চাপা পড়ে আছে !
সমাজ গড়ে উঠে মানুষ দিয়ে - পদমা সেতু দিয়ে নয় ! উননয়নের আভরনে দ:াস প্রথায় ঢুকছে এ সমাজ ! !
মানবিক মর্যাদার সমাজ প্রতিষঠা ছিল একাত্তরের চেতনা !রাজাকার ফাসী মুকতিযুদধের চেতনা নয় - মুকতিযুদধের জিঘাংসা ! রাজাকার ফাসী দিয়ে একাত্তরের চেতনা বাসতবায়ন সমভব নয় ! মুকতিযুদধের চেতনা বাসতবায়নের জন্যে দরকার ন্যায়বিচার সুশাসন মানবিক ও সাম্যের সমাজ কায়েম
এটা যদি না করতে পারেন মুক্তিযুদধের বিনিময়ে পাওয়া এ সমাজ দু শ্রেনীতে ভাগ হবে- মালিক আর দাস ! দাসরা মালিকের ইচছা অনিচছায় বেচে থাকবে ! ক্ষমতাধর মুর্খ মালিকের পৈশাচিকতার উল্লাস চলতে থাকবে দাসের উপর - !
৩২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬
লালূ বলেছেন:
একই দিনে দুটি খবর
প্রথম আলো :
০৭ জানুয়ারি ২০১৯,
সেপটিক ট্যাংক থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার, ধর্ষণের অভিযোগ
-------------------------------------------------------------------
শৌচাগারের সেপটিক ট্যাংক থেকে সুস্মিতা দাস নামে দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শিশুটির বাবার অভিযোগ ধর্ষণের পর পুকুরের পানিতে ফেলে তাকে হত্যা করা হয়েছে। পরে লাশ শৌচাগারের সেপটিক ট্যাংকে লুকিয়ে রাখা হয়।
আট বছরের সুস্মিতা আশাশুনি উপজেলার গাবতলা গ্রামের প্রশান্ত দাসের মেয়ে। সে গাবতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার গাবতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
'ধর্ষণের পর শিশুকে তিনতলা থেকে ফেলে হত্যার অভিযোগ
--------------------------------------------------------------
মা-বাবা ও তিন বোনের সঙ্গে রাজধানীর গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন রোডের এক বস্তিতে থাকত শিশু আয়েশা (২)। প্রতিদিন সকালে আয়েশার মা-বাবা কাজে যান। এই সময় গেন্ডারিয়ার সাধনা ঔষধালয়ের সামনে গলিতে খেলে বেড়াত শিশুটি। আয়েশার মামা মো. আলী প্রথম আলোর কাছে অভিযোগ করেন, আয়েশাকে ধর্ষণ করে হত্যা করেছেন ৫৩/১জ দীননাথ সেন রোডের চারতলা বাড়ির মালিক নাহিদ। তিনি ভবনের তিনতলায় থাকেন। আয়েশা বিকেলে যখন খেলছিল, তখন তাকে খিচুড়ি খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে নিজের ফ্ল্যাট নিয়ে যান নাহিদ। সেখানেই তাকে ধর্ষণ করা হয়। সন্ধ্যার দিকে ফ্ল্যাটের খোলা বারান্দা থেকে আয়েশাকে নিচে ফেলে দেন নাহিদ।
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ক বছর আগে মীরপুরে মুক্তিযোদধা মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তার পুত্র গৃহপরিচারিকাকে ধর্ষনের পর হত্যা করে তারপর লাশ ছাদ থেকে ফেলে দিয়েছিল । পুলিশ এটাকে অপমৃত্যু বলে মামলা নিয়েছিল ! সেই ঘটনার শেষ অবধি কি হয়েছিল কেউ কি বলতে পারবেন ?
ক্যানটনমেনটের ভিতর গরীব বাবাব মার মেয়ে তনুকে নৃশংশ ভাবে ধর্ষনের পর হতাা করা হল ! সে ঘটনা প্রভাবশালির প্রভাবে চাপা পড়ে আছে !
সমাজ গড়ে উঠে মানুষ দিয়ে - পদমা সেতু দিয়ে নয় ! উননয়নের আভরনে দ:াস প্রথায় ঢুকছে এ সমাজ ! !
মানবিক মর্যাদার সমাজ প্রতিষঠা ছিল একাত্তরের চেতনা !রাজাকার ফাসী মুকতিযুদধের চেতনা নয় - মুকতিযুদধের জিঘাংসা ! রাজাকার ফাসী দিয়ে একাত্তরের চেতনা বাসতবায়ন সমভব নয় ! মুকতিযুদধের চেতনা বাসতবায়নের জন্যে দরকার ন্যায়বিচার সুশাসন মানবিক ও সাম্যের সমাজ কায়েম
এটা যদি না করতে পারেন মুক্তিযুদধের বিনিময়ে পাওয়া এ সমাজ দু শ্রেনীতে ভাগ হবে- মালিক আর দাস ! দাসরা মালিকের ইচছা অনিচছায় বেচে থাকবে ! ক্ষমতাধর মুর্খ মালিকদের পৈশাচিকতার উল্লাস চলতে থাকবে দাসের উপর - !
সবশেষে : একটা সমাজ কতটুকু সভ্য তা নির্ণিত হয় ১) ঐ সমাজে শিশুরা কত নিরাপদে থাকে ২) ঐ সমাজে মহিলারা কতটুকু নিরাপদে বসবাস করে !
৩৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৫
লালূ বলেছেন: আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলকে যে প্রশনটি করা হয় নি
------------------------------------------------------------------------
ক্লোজআপ ওয়ান তোমাকেই খুজছে বাংলাদেশের দ্বিতীয় পর্বের সিলেট অডিশেনে একজন প্রতিযোগিকে আহমেদ ইমতিয়াজ বুল বুল বিচারকের আসনে বসে বলছিলেন " এই উপমাহাদেশে একজন সংগীত শিলপী আছেন তার নাম আমি বলবনা তিনি খুবই বিখ্যাত কিনতু তার কনঠ খারাপ " ! আমি তার কথার মর্মার্থ বুঝি নি ! ! একজন বিখ্যাত শিলপী তার কনঠ খারাপ হয় কি ভাবে ? তার কথা শুনে আমি ধাধায় পড়ে যাই !ঐ অনুষঠানে ক্লোজ আপ শিলপী সোনিয়াও ছিল ! তার সাথে দেখা হলে তাকে আমি বললাম " আহমেদ ইমতিয়াজ বুল বুল কোন শিলপীকে ইংগীত করে সেদিন বলেছিলেন তার কনঠ খারাপ কিনতু তিনি একজন বিখ্যাত শিলপী "! সোনিয়া উত্তর দিয়েছিল " তিনি লতা মুংগেষকারকে ইংগীত করে এ কথাটি বলেছিলেন ! " আমি শুনে বিসমিত হই। পরে সংগীত শিলপী পার্থ বড়ুয়াকে এ প্রসংগটি এনে বলি আসলেই কি আহমেদ ইমতিয়াজ বুল বুল লতা মুংগেষকরকে ইংগীত করে বলেছিলেন ! ! পার্থ বলেন " অসমভব হতেই পারে না " ! যা হোক আমার খুব ইচছা ছিল একদিন দেখা হলে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলকে জিজ্ঞেস করব " আচছা ! আপনি কোন শিলপীর কথা সেদিন বলতে চেয়েছিলেন যার কনঠ খারাপ অথচ তিনি বিখ্যাত শিলপী ! "
আজ তার মৃত্যুর খবর শুনলাম ! আমার প্রশনের উত্তর অজানাই রইল -
আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি !! আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের অসাধারন কালজয়ী দেশাত্মবোধক গান বাংলা মাকে অলংকৃত করে রাখবে অনন্তকাল -!!
৩৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৯
লালূ বলেছেন:
আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবলের জীবনের সবচেয়ে বিতর্কিত ভুমিকা ছিল গোলাম আযমের বিরুদধে সাক্ষ্য ! ঐ সাক্ষ্য বকতব্যে তিনি গোলাম আযমের অপরাধে নিজে কিভাবে ভিকটিম হয়েছেন বা তিনি গোলাম আযমের কোন অপরাধ প্রত্যক্ষ করেছেন সে সমপর্কে কিছুই বলেন নি ! তিনি যা বলেছেন তা মুকতিযুদধের সময় তার সমৃতি কথা ! এটাকে গোলাম আযমের বিরুদধে সাক্ষ্য বলে মানা হয়েছে !
সাক্ষী হয় তারাই যাদের নাম তদনতে আসে ! গোলাম আযমের যুদধাপারধি তদনতে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের নাম আসে নি ! গোলাম আযমের বিরুদধে বুলবুলকে সাক্ষী করার প্রেক্ষাপট বর্ণ না করতে গিয়ে মুকতি যুদধ যাদুঘরের পরিচালক গতকাল বলেছেন গোলাম আযমের বিরুদধে কােন সাক্ষী না পাওয়ার কারনে তাকে সাক্ষী করা হয় । বুলবুল নিজেই স্বীকার করেছেন সরকারের নির্দেশে তাকে সাক্ষী দিতে হয়েছে ! সাক্ষী আদালতে অপারধির অপরাধের বর্ণনা করেন ! কিনতু বুলবুল আদালতে গোলাম আযমের বিরুদধে কিছুই বলেন নি ! তিনি যা বলেছেন তা হল বনদী দশায় তিনি কিভাবে কাটিয়েছেন তার বর্ণ না ! এটাকেই গােলাম আযমের বিরুদধে সাক্ষ্য বলে মেনে নেয়া হয়েছে ! এই বিতর্কিত সাক্ষ্যে বুলবুল আদালতে না গেলেও পারতেন ! তিনি কি তাহলে সরকারের নির্বদেশ চাপ উপেক্ষা করতে পারেন নি সেদিন ?
তার চেয়ে বড় কথা তিনি একজন শিলপী ! শিলপীরা কাউকে অভিশাপ দেয় না কখনও প্রতিহীংসা পরায়ন হয় না ! ! শিলপীকে মানবিক হতে হয় আর মানবিকতার সবচেয়ে উপরের জায়গা হল ক্ষমা ! মানবিকতা ক্ষমা করে চীর শত্রুকে ! গর্হীত অপরাধিকেও এরা ক্ষমা করে আলোর পথে আসার জন্যে আকুতি জানায় ! " মংগল দ্বীপ জ্বেলে - " গানে যে ভাবে আকুতি জানান হয়েছে সৃষটি কর্তার কাছে যারা বিপথে আছে তাদের শাসতি না দিয়ে আলোর পথে নিয়ে আসার জন্যে ! এটাই শিলপী স্বও্বার মানবিক দর্শন - সেই মানবিক দর্শনের আকুতি জানাতে হয় একজন শিলপীকে হীংসা বিভেদ ঘৃণা সব কিছু ভুলে গিয়ে !
৩৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪৩
লালূ বলেছেন: সামহোয়্যার ইন ব্লগ নেট কর্তৃক নিষেধাজ্ঞায় আমি আমার নিজের পেইজে নতুন করে আর কোন লিখা প্রকাশ করতে পারছিনা ! এই একটি মাত্র জায়গায় আমার লিখা প্রকাশের সুযোগ রয়েছে -}
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
অথ: সমাচার : চা সীংগারা , ওএসডি
-----------------------------------------------
১০ টাকায় চা সিংগার দুনিয়াে কোন বিশ্ববিদ্যালয় দিতে পারে ? বলতে পারবেন ! লিখা পড়ার মানের বাইরে স্বসতা নাসতার তালিকায় ঢাকা বিশেবিদ্যালয় ( যদিও ইহা হোটেল নহে) সারা দুনিয়ার বিশ্ব বিদ্যালয়ের মধ্যে ১ম ইহা কি গর্বের বিষয় নহে - ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের ভিসির যদি এমন চিন্তা ভাবনা হয় তাহলে আসুন আমাদের প্রধানমন্ত্রীর চিন্তা " স্বাস্থ্য কেনদ্রে যে চিকীৎসককে পাওয়া যাবে না সাথে সাথে ও এস ডি করুন " ! কাজে ফাকী দেয়া চিকীৎসক বলেন ভালই তো বসে বসে বেতন পাওয়া যাবে আগে মাসে দু একবার স্বাস্থ্য কেনদ্রে যেতাম এখন তো আর যাওয়াই লাগবে না !
বুঝ হে সুজন - এরাই হলেন আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আমাদের - দেশের সরকার প্রধান !
৩৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৫
লালূ বলেছেন: হত্যা ফাসী ক্রস ফায়ার সমাজে অপরাধ নির্মূল করে না -
-------------------------------------------------------------
অতিত কাল থেকে এ অনচলে ডাকাতদের গণপিটুনিতে ফাসী দিয়ে হত্যা করা হয়েছে ! তারপরও তো ডাকাতি হচছে !
Scientific studies have consistently failed to demonstrate that ex ecutions deter people from committing c rime .
কোন গবেষনাতেই প্রমানিত হয় নাই যে অপরাধের কারনে ফাসি দেয়া হয় ফাসি দেয়ার পরও অনুরুপ অপরাধ সমাজে কমেছে ।
আমেরিকার অপরাধের পরিসংখ্যন বলে যে সব রাজ্যে ফাসীর দনডাদেশ রয়েছে সেই সব রাজ্যে অপরাধের পরিমান যে সব রাজ্যে ফাসীর দনডাদেশ নেই তার থেকেও বেশী !
মানুষের নৈতিকতাকে জাগ্রত না করলে ফাসী বনদুকযুদধ কোন কিছুতেই সমাজে অপরাধ কমে না !
সামাজিক অবক্ষয় শাসতি দিয়ে রোধ করা যায় না ! এ টা রোধ করতে হয় মানবিক উপাদান দিয়ে
ফাসী কখনও ফাসীর মত অপরাধ সমাজে দমন করতে পারে না ! মানুষের মধ্যে মানবিক পাশবিক দুই প্রবৃওিই থাকে । পাশবিক প্রবৃওি অবদমিত রাখে মানুষের মধ্যে মানবিক প্রবৃওি আর সেটা তৈরি হয় নৈতিকতার শিক্ষায় সে শিক্ষা দেয় পরিবার বিদ্যায়তন , সমাজ রাষট্র রাজনীতি ! মানুষের মধ্যে পাশবিক প্রবৃওি যখন জেগে উঠে তখন তার জাজমেনটাল পাওয়ার থাকে না সে চিনতা করে না তার কাজের কনসিকোয়েনস ! ফলে পাশবিক প্রবৃওি তাকে বাধ্য করে অপরাধ সংগঠিত করতে ! মানুষের পাশবিক প্রবৃওি দমনের উপায় হল মানুষের মধ্যে মানবিক তাড়নাকে জাগ্রত করা - সেটার জন্যে দরকার পারিপার্শ্বিক মানবিকতার আবহ সৃষটি আইনের শাসন সামাজিক ন্যায় বিচার সুশাসন - সুশিক্ষা পরিবারে সুশিক্ষা বিদ্যায়তনে !
একটা বিষয় মনে রাখবেন মানুষ কখনও উপদেশ শুনে শিখে না মানুষ শিখে পারিপার্বশ্বিক ঘটনা দেখে ! চার পাশে মানবিক ঘটনা মানুষ যত দেখবে মানুষ মানবিক হতে তত অনুপ্রানিত হবে - চার পাশে যত অনিয়ম দূর্নীতি অমানবিক আচরন অন্যায় অবিচার যত দেখবে মানুষের মধ্যে অন্যায় করার প্রবণতাও তত বাড়বে
৩৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৫
লালূ বলেছেন: আর ইলেকশন করতে চাই না ! অবসর নিয়ে গ্রামে চলে যাব - শেখ হাসিনা
----------------------------------------------------------------------------------
শেখ হাসিনা বলেছেন তিনি আর ইলেকশন করতে চাননা অবসর নিয়ে গ্রামে চলে যাবেন ! কথা হল গুম খুন ফ্যাসিষট বিনা ভোটের ও রাতের ভােটের প্রধানমন্ত্রী হয়ে হামলা মামলা গুম ও নির্যাতনের অপবাদ নিয়ে তাকে যেমন চলে যেতে হবে তেমনি তার ফেলে যাওয়া দলকে এসব অপবাদ নিয়েই আগামীতে রাজনীতিতে দাড়ানোর চেষটা করতে হবে -
তিনি বলেছিলেন তিনি আর কোন প্রশণবিদধ ইলেকশন চাননা ! উদদ্যেশ্য ছিল গণতান্ত্রীক বৈধতা নিয়ে পিতার জনম শত বার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়নতি পালন করে ইতিবাচক সমমান নিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে ইতিবাচক বিদায় নিয়ে ইতিহাস সৃষটি করবেন -! তবে গত ইলেকশনে তিনি প্রচনড ধাক্কায় খেয়েছেন ঠিক যেনটি ধাককা খেয়েছিলেন তিসতার ব্যাপারে ভারতের আচরনে ! তার শাসনে তিনি এ দুটো ধাক্কায় প্রচনড মন:কষট পেয়েছেন ! ভারতের আচরনে মন: বেদনায় তিনি বলেই ফেলেছেন " ভারতকে যা দিয়েছি সারা জীবন মনে রাখবে ভারত " ! গত ইলেকশনের মন:বেদনায় তিনি এখন ঘোষনা দিচছেন " তিনি আর ইলেকশন করতে চান না - অবসর নিয়ে গ্রামে চলে যাবেন ! " এ দুই বাক্য তার মনসতাপের ভেনটিলেশন !
তবে মনে হয় হাসিনাকে অবসরে যেতে দিবে না ভারত ও তার দলের ভিতর ও দলের বাইরের কোটারি গোষঠিরা যারা হাসিনাকে ব্যব হার করে স্বার্থ উদধার করছে ! গত ইলেকশনেই প্রমান হয়ে গেছে ! হাসিনার আকুতি "আর কোন প্রশনবিদধ ইলেকশন চাইনা" এটাকে বৃদধাংগুলি দেখিয়ে তার দলের লোকেরা ইলেকশনকে ভয়ংকর প্রশনবিদধ করে হাসিনাকে বিপদে ফেলে দিয়ে নিজেদের স্বার্থ উদধার করেছে ! কায়েমি গোষঠি এভাবেই স্বার্থ উদধার করে ! এই গোষঠির খপপড়ে পড়ে গেলে সেখান থেকে বের হয়ে আসা অসমভব ! এই গোষঠির খপপড়ে না পড়ার একটাই পথ সেটা হল জন ভিওীর উপর দাড়ান ! শেখ হাসিনা ও তার দলের এই জন ভিওীটি ধ্বংস করে আয়ও্বে নিয়েছে ভারত ও দেশের কায়েমি গোষঠি ! ! রাজনীতিবিদদেরে সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা হল জ ন গ ন !হাসিনা ও তার দলের এই নিরাপদ জায়গাও নষট করে আয়ও্বে নিয়ে নিয়েছে তারা ! এখন আগামিতে ইলেকশন না করার ঘোষনা ও অবসর নিয়ে গ্রামে চলে যাওয়ার হাসিনার ঘোষনা এই দুই শক্তি কি ভাবে নেয় এবং হাসিনা কিভাবে তার ঘোষনা বাসতবায়ন করেন সেটিই এখন দেখার বিষয়
৩৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:২৬
লালূ বলেছেন: কবি আল মাহমুদের মরদেহ শহীদ মিনারে আনতে নারাজ চেতনাবাজরা
--------------------------------------------------------------------------------
শহীদ আলতাফ মাহমুদের কণ্যা শাওন মাহমুদ লিখেছেন " ৭১ এ ঘাতক বনধু যদি জগৎখ্যাত কবিও হয়ে থাকেন মৃত্যুর পর শহীদ মিনার তাকে শ্রদধা জানায় না ! "
চেতনার নামে প্রতিহহিংসা পরায়ন কথিত চেতনা বাজ কি জানে শেখ মুজিব ভুট্টোকে পাকিসতান থেকে দাওয়াত করে এনে সাভার সমৃতি সৌধে ভুট্টোর পদধূলি দেয়ারও ব্যবসথা করেছিলেন !
চেতনা মানুষকে উদার করে ! চেতনা যদি মানবকি চেতনায় মিশে যেতে না পারে সে চেতনা হয় কুৎসীত বিকলাংগ কুটিল ! ৭১ এ র নামে কথিত চেতনাবাজরা যে চেতনা ব হন করছে সেটা চেতনা নয় সেটি তাদের প্রতিহীংসা চ্যানেলাইজ হচছে ৭১ এ র মাধ্যমে ! অনতর্মূখী কুটিল মনসতও্বে বিকারগ্রসত এরা ! এ রা আপন হতে বাহির হয়ে বাইরে দাড়াতে পারে না - ! নিজের কুপমনডুকতায় নিজেরাই ঘুরপাক খায় অনবরত
কবি আল মাহমুদ বাংলা কবিতাকে অলংকৃত করেছেন অণবদ্য সৃষটিতে এটি তার সব পরিচয়ের বড় পরিচয় ! বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়াংশে সক্রিয় থেকে তিনি আধুনিক বাংলা কবিতাকে নতুন আঙ্গিকে, চেতনায় ও বাক্ভঙ্গীতে বিশেষভাবে সমৃদ্ধ করেছেন ! আল মাহমুদের মরদেহ শহীদ মিনারের আনার প্রয়োজন কেন যেখানে শহীদ মিনারই দাড়িয়ে আছে আল মাহমুদের সৃষটির উপর !
৩৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৯
লালূ বলেছেন: নীমতলি ঘটনার পরও সরকার কেন তৎপর হল না
-----------------------------------------------------------------------
যেহেতু হাসিনা সরকারের কোন জবাবদিহীতা জনগনের কাছে নাই তাই এ সকারের উন্নয়নের প্রাইওরিটি দিবে যে উন্নয়নে ধনীক শ্রেনী বেশী লাভবান হয় ! যে উন্নয়ন প্রানতিক মানুষের কাছে যাবে সে উন্নয়ন সরকার কম প্রাইওরিটি দিবে কিংবা দিবে না । এর কারন ইলেকশন ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেয়ার পর প্রানতিক মানুষের কাছে এ সরকারের আর দায়বদধতা নাই ! একমাএ কায়েমি গোষঠির কাছে এ সরকার দায়বদধ কারন তারা সরকারকে টাকা দেয় দল চালানোর জন্যে মিটিং এর জন্যে চাদা দেয় !!
উননয়নের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লুট হচছে ,হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হচছে এ গুলো বনধ এই সরকার করতে পারবেনা ! কারন কায়েমি লুটেরা গােষঠি গণতন্ত্রের মানস কণ্যাকে জন বিচছিনন করে লুটেরাদের মানস কণ্যায় রুপানতরিত করেছে !
সরকার জন গনের কাছে যেখানে ঠ্যকা ছিল সেটা ম্যানেজ করে নিয়েছে ইলেকশন ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে !
আজ হাসিনা বললেন নীমতলির ঘটনার পর কেমিক্যাল গোডাউন সরানোর সীদধানত নেয়ে হয় কিনতু ব্যবসায়ীদের বাধার কারনে সেটি সমভব হয় নি ! এটা তার ব্যবসায়ীদের কাছে জিমমী হয়ে পড়ার আর্তনাদ ! মানুষকে ঝুকির মধ্যে ফেলে দিয়ে হলেও তিনি ব্যব সায়ীদের সাথে আপোষ করেছেন! মানুষের ভোটের তার আর দরকার নাই ! যদি দরকারে হত মানুষের ভোটের কথা চিনতা করে হলেও তিনি ব্যব সায়ীদের সাথে কোনদিন আপোষ করতেন না ! ফলাফল আজ শতাধীক মানুষের জীবন বাচত !
মানুষ যদি তার নিজ অধিকার আদায়ে এগিয়ে না আসে মানুষকে ঝুকির মধ্যেই বসবাস করতে হবে জনগনের ভোট ছাড়া সরকারের শাসনামলে !
৪০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:১৯
লালূ বলেছেন: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের যখন মৃত্যুমুখে তখন কিছু লোক উল্লসিত কেন ?
--------------------------------------------------------------------------------
এ দেশে রাষট্রীয় পৃষঠপোষকতায় মরদেহে জুতা নিক্ষেপ, থুতু দেয়া, কবর দিতে বাধা দেয়া, মরদেহের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর প্রক্রিয়ায় বাধা দেয়া হয়েছে ! বলা হয়েছে এ গুলো চেতনার অংশ ! - হীংসা কখনও চেতনা হতে পারে না ! চেতনা একটি মানবিক শবদ ! চেতনা কুপমনডুকতা মনের সংকীর্ণতা থেকে নিজেকে বের করে এনে নিজকে পরিশুদধ করে
হীংসা ছড়ান সহজ - হীংসায় মানুষকে উদবুধ করাও সহজ - হীংসা ছড়িয়ে রাজনৈতিক ফায়দা অর্জনও সহজ - মানবিকতায় মানুষকে উদবুদধ করা কঠিন - আমাদের রাজনীতিবিদরা আমাদের জন্যে সমাজ গড়তে- সহজ পথটি বেছে নিয়েছেন ! একটি মানবিক সমাজ সবার জন্যে নিরাপদ ! একটি অমানবিক সমাজ কারও জন্যেই নিরাপদ নয় । হীংসা বিভেদকে পুজি করে আজ যারা নিজকে নিরাপদ ভাবছেন তারাও নিরাপদ নন - ! হীংসা বিভেদ ছড়িয়ে ফায়দা নেয়ার চেষটা আমরা করছি আমরা আবার সেই হীংসা বিভেদের শিকার আমার নিজেরাই হচছি - এ বক্তব্যই ঘুরে ফিরে নানান ঘটনায় আমাদের সামনে চলে আসে তবুও আমরা শিখি না -! কারন আপাত: স্বার্থ ! স্বার্থটি আজকের নিরাপদ জীবন আজীবনের মহৎ জীবন মৃত্যুর পরও থাকে
৭১ মুকতিযুদধ ছিল ভুখনড সৃষটির - সমাজ সৃষটির নয় !ভুখনড সৃষটির যুদধ আর সমাজ সৃষটীর যুদধ এক নয় ।তফাৎটা আমাদের রাজনীতিবিদরা বুঝেন না ! আমাদের রাজনীতিবিদরা ৭১এর গলপ শুনিয়ে সমাজ গঠন করতে চায় ! গলপের মাধ্যমে সমাজ সৃষটি হয়না !
সমাজ গঠনে সংগ্রামটা হওয়া উচিত ছিল আমাদের দুর্নীতির বিরুদধে সুনীতির,অন্যায়ের বিরুদধে ন্যায়ের, অমানবিকতার বিরুদধে মানবিকতার ,অপশাসনের বিরুদধে সুশাসনের ।এই সমাজ সৃষটির যুদধটা শুরু হওয়ার কথা ছিল ৭১এ র পরপরই !সে যুদধ আমরা এখনও শুরু করতে পারিনি !পরিবর্তে ৭১এর যুদধটা আমরা এখনও করছি - বিভেদ হীংসা ছড়িয়ে ! ফলাফলে হীংসা বিভেদ ছড়িয়ে আমি ফায়দা নিচছি আবার সে হীংসা বিভেদের শিকার আমি নিজেই হচছি -
৪১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:১০
লালূ বলেছেন: এ সরকারের পতন সহজ নয় কেন ?
------------------------------------------------
ভারতের আর এস এসের নেতা ইন্দ্রেশ কুমার বলেছেন,
" ঢাকায়, আমরা আমাদের পছন্দের সরকার নিশ্চিত করেছি।"
ভারত তার স্বার্থে আওয়ামি লীগকে ক্ষমতায় রাখতে চায় যতক্ষন ভারতের সেবা দাস বিকলপ কোন দল তৈরি না হবে ! এ কারনে আওয়ামি লীগকে ক্ষমতায় থাকতে হলে যা যা করা দরকার হাসিনাকে দিয়ে ভারত তাই করিয়েছে ! এ তে করে হাসিনার গণতন্ত্রের মানস কণ্যা উপাধির কি হল আওয়ামি লীগের রাজনীতি কি হল বাংলাদেশের গণতন্ত্রের কি হল সেটা ভারতের বিবেচ্য নয় ! ভারত চায় তার স্বার্থ হাসিনাকে ব্যব হার আর এ লক্ষ্যে হাসিনাকে ভারত জন বিচছিনন করে ফ্যাসিষট বানিয়ে জন গনের কাছে গিয়ে রাজনীতি করার পথ কঠিন করে দিয়ে হাসিনাকে ম্যাসেজ দিয়েছে : হয় ক্ষমতায় থেকে ভারতের দাসি হয়ে থাক নয় ক্ষমতা হারিয়ে পরিণতি বরণ করে নাও " হাসিনাও উপায় হীন - ! ভারতের ফাদ থেকে তার বেরুবার আর কোন পথ নেই -
তাই এ সরকারের বিরুদধে আনদোলন শুধু আওয়ামিলীগের বিরুদধে নয় সরাসরি ভারতের বিরুদধেও - !
শুধু আওয়ামি লীগের বিরুদধে আনদোলন হলে ২০১৪ তেই এ সরকারের পতন হত ! হাসিনা গণতন্ত্রের স্বার্থে আওয়ামি লীগের রাজনীতির স্বার্থে নিজের গণতন্ত্রের মানস কণ্যার পরিচয়ের স্বার্থে ২০১৪ সালে বার বার উচচারন করছিলেন " বৃহওর স্বার্থে যে কোন ত্যাগ স্বীকার করতে প্রসতুত " ! কিনতু ভারত তার নিজের স্বার্থে হাসিনাকে সে ত্যাগ স্বীকার করতে দেয় নি !
হাসিনাকে সামনে রেখে ভারত এ দেশ শাসন করবে - তাই গণআনদোলন ছাড়া ছোট খাট আনদোলন দিয়ে এ সরকারের পতন হবে না ! ইলেকশনে মানুষ আসা বনধ হলেও ইলেকশন না করেও এ সরকার ক্ষমতায় থাকবে সেটা আওয়ামি লীগের স্বার্বথে নয় বাংলাদেশের স্বার্থে নয় - ভারতের স্বার্থে !!!!
৪২| ২৮ শে মে, ২০১৯ রাত ১২:০৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: দেখে গেলাম
৪৩| ১৪ ই জুন, ২০১৯ রাত ২:৫৬
লালূ বলেছেন: কেন জনগন চুপ চাপ -
------------------------------
চোখের সামনে ভোট কেড়ে নেয়া হল জন গন কিছু বলে না জন গনের পকেট থেকে টাকা নিয়ে ব্যাংক লুটের টাকা পুরন করে দেয়া হচছে জন গন কিছু বলে না প্রতিদিন রাসতায় মানুষ জীবন দিচছে জন গন কিছু বলে না -জন গনের টাকা নিয়ে ওকা সাহেব হাসিনা সাহেবা হামিদ মিয়ারা বিদেশে গিয়ে চিকীৎসা করছে জন গন কিছু বলে না -বিদেশে কর্মরত সম্মানিত শ্রমিক ভাইদের পাঠান ডলার পাচার হচছে - শ্রমিক ভাইরা কিছু বলে না তারা নিজের সম্মান ইগো নিয়েই সদা সংবেদনশীল -
"Every nation gets the government it deserves." - - Joseph de Maistre
Leader is the reflection of society
“Politicians come from the general population. If the average level of consciousness is high [in society] then the average level of consciousness of our elected leaders will also be high.”
Those who hold leadership positions represent, to a large extent, the characteristics that are idolised by individuals in society.
- Kevin Malunga,
১৯৭০ এ যদি বাংগালী যদি জানত আওয়ামি লীগকে ভোট দিলে স্বাধীনতার জন্যে যুদধ হবে আমরা স্বাধীনতা পাব কিনতু লাখ লাখ লোক মারা যাবে মা বোনদের সম্ভ্রম হানী হবে বাংগালি আওয়ামি লীগকে ভোট দিত না স্বাধীনতাও চাইত না ! বিশ্বাস করেন ? ! ভারত জানে যদি সরাসরি যুদধের ময়দানে সাহায্য না করা যায় বাংগালি স্বাধীনতা অর্জন করতে পারবে না শেষ মেষ পাকিসতানের এ্যামনেষটি নিয়ে এ রা যুদধ ক্ষানত দিবে এবং দলে দলে শরনার্থীরা দেশে চলে যাবে ! আবেগি জাতি চলমান চাপ বেশিদিন সহ্য করতে পারে না ! আবেগের সময়ই যা কিছু ঘটায় দেয় ! ভিয়েতনামিজ বা প্যালেষটাইনিদের মত দীর্ঘ সময় ধরে সংগ্রামের চাপ বাংগালীর পক্ষে নেয়া একেবারেই অসমভব এ টা জেনেই ভারত খুব তাড়া তাড়ি বাংগালিকে স্বাধীণতা অর্জন করিয়ে দিয়েছে !
অবস্থাদৃষটে মনে হচছে হাসিনাই সবচেয়ে ভাগ্যবতি বাংলাদেশি রাজনৈতিক নেতা স্বাধীনতার পর যিনি বাংগালি চরিত্রের আপোষকামিতা আর ভীরুতার সুফল ষোল আনা পাচ্ছেন -
দেখতে পাচ্ছেন না এক গুমেই বাংগালি কেমন থর থর করে কাপছে -
৪৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:৪৭
দ্যা বাকের ভাই বলেছেন: বিরাট ফাগল
৪৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:৫০
দ্যা বাকের ভাই বলেছেন: সামু যেকগুইনরে বেন করার হেরে কইচ্চেনা, যারে বেন করার দরখার নাই হেরে বেন করি দিচে
৪৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অনলাইনে থাকেন অথচ লিখেন না কেন? লিখুন যা ইচ্ছা মনে আসে।
৪৭| ১৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:২০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার বিষয়টা আমার মাথায় ঢুকছে না। আপনি লিখতে চান, কিন্তু পারছেন না। বিষয়টা দুঃখজনক। অনেক সময়ে কর্তৃপক্ষ ভুলে যেতেই পারেন, কোন নির্দিষ্ট ব্লগারের স্ট্যাটাস সম্পর্কে। আপনি [email protected] এ তে আপনার সমস্যা জানান। আর ইতোপূর্বে জানিয়ে থাকলে শেষ কবে জানিয়েছেন? অনেক আগে হলে আরও একবার যোগাযোগ করে দেখেন। তারপরেও যদি কোন রিপ্লাই না পান, তাহলে আমি চেষ্টা করতে পারি, অবশ্যই আপনার অনুমতি সাপেক্ষে।
তবে, আপনার আরো একবার চেষ্টা করাটা জরুরী। ভালো থাকবেন। শুভ কামনা।
৪৮| ২৮ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৯
লালূ বলেছেন: মুজিব বর্ষকে টেনে লম্বা করে স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তির উপর আচ্ছাদন সৃষ্টি করে স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তি পালন করা হল ! যাদের আত্নত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতা জয়ন্তিতে সেই বীরশ্রেষ্ঠদের নাম নাই ! স্বাধীনতা যুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কর্নেল ওসমানীর নাম নাই ! সেক্টর কমান্ডারদের নাম নাই। মুক্তিযুদ্ধ কালীন প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারেের ব্যাক্তিদের নাম নাই ! মুজিব বর্ষের চাদরে ঢেকে শেখ মুজিবের স্তুতিগাথায় পালন করা হল স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তি ! গাওয়া হল মুজিবের গান বিদেশি ব্যাক্তি এনে। অনুপস্থিত দেশের মানুষ !
সুবর্ণ জয়ন্তির ঘাড়ে তোলার পর বাপুকে এনে শেখ মুজিবকে তার ঘাড়ে সওয়ার গান্ধী মুজিবকে সমানে সমানে করে দেয়ার চেষ্টা করা হল
!
আর এ ভাবেই পালিত হল লাখো মানুষের রক্তের বিনিময়ে পাওয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তি মূর্খ এক কুপমন্ডুকের হাত ধরে যে কুপমম্ডুক সবকিছু নিজের দখলে এনে সবাইকে হটিয়ে সাম্রাজ্য গড়তে চায় বাপের নামে
৪৯| ১১ ই মে, ২০২২ রাত ৯:৫৭
লালূ বলেছেন: থ
৫০| ১৪ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৫১
লালূ বলেছেন: থব
৫১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার স্বাভাবিক ব্লগিং সুবিধা অচিরেই ফিরয়ে দেয়া হবে। এই দীর্ঘ সময় আমাদের সাথে থাকার জন্য এবং নীতিমালা অনুসরন করে চলার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। আপনি কিছুক্ষন পর থেকেই প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ পাবেন।
শুধু অনুরোধ থাকবে সমালোচনার করার সময় এমন কোন শব্দ ব্যবহার না করতে যা ক্ষেত্র বিশেষে আমাদের জন্য সমস্যার সৃষ্টি করবে। বুঝতেই পারছেন, এটাও একটি বিকল্প মিডিয়া। ফলে আমাদেরকে নুন্যতম মানদন্ড অনুসরন করতে হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:০৫
অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: ব্যান এর কারণ কি ?