নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোমিন মেহেদী

মোমিন মেহেদী

মোমিন মেহেদী৤ রাজনীতিক-কলামিস্ট-ব্লগার ও শিল্প উদ্যোক্তা হিসেবে বাংলাদেশের তরুণ সমাজের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন ক্রমশ৤ সত্যকে সত্য আর মিথ্যেকে মিথ্যে বলার বলিষ্ঠতা আছে তার। আর একারনেই পদে পদে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করে কেউ কেউ। দেশের প্রধান কবি শামসুর রাহমানের স্নেহধন্য মোমিন মেহেদী বঙ্গবন্ধু লেখক পরিষদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র অধিকার আন্দোলন জোটের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন ২০০৪ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত। পাশাপাশি একটি বৃহৎ ছাত্র সংগঠনের শীর্ষস্থানিয় নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি নতুনধারা বাংলাদেশ-এনডিবি’র চেয়ারম্যান-এর দায়িত্ব পালন করার সাথেসাথে প্রচারিতব্য একটি বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলের নির্বাহী পরিচালক হিসেবেও কাজ করছেন। তিনি দৈনিক যুগান্তর, সমাচার, খবরপত্রসহ বিভিন্ন কাগজে কাজ করে অভিজ্ঞতার ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করেছেন। ১৯৮৫ সালের ২৮ আগস্ট ময়মনসিংহে জন্মগ্রহনকারি মোমিন মেহেদীর পৈত্রিকনিবাস বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জে। তার প্রথম লেখা প্রকাশিত হয় ১৯৯৫ সালে দৈনিক ইত্তেফাকে। বর্তমানে তার প্রকাশিত গ্রন্থ সংখ্যা ৪৪। এরমধ্যে ডিভোর্স (২০০৫), শকুনেরা উড়ছে (২০০৬), জীবনজুড়ে যুদ্ধ (২০০৭), কাকতাড়–য়ার দেশে (২০০৭), ভুল করেছি ভালোর আশায় (২০০৯), এই চাকাটা ভালোবাসার (২০০৯), ছন্দ ছড়ায় বঙ্গবন্ধু (২০০৯), সাহসের জোস্নায় শান্তজ সুখ (২০১০), যে শহরে তুমি নেই (২০১০), আমাদের পিতা তিনি আমাদের মিতাও, দেয়ালে টাঙানো রোদ(২০১১), +ভূত –ভয়, সময়কথন, বৃত্ত ত্রিভুজ এবং ভালোবাসা, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশে নারী, কাগজের ভূত(২০১২) উলে¬খযোগ্য। তিনি ভালোবাসেন তার জীবনসাথী শান্তা ফারজানাকে আর শান্তজ গল্পকে। অনন্ত সাহসের পথে নির্ভিক পথিক মোমিন মেহেদীর মূল লক্ষ্য সাংবাদিকতা, লেখালেখি, গান, গল্প, নাটকের সাথেসাথে রাজনৈতিক কর্মকান্ড চালিয়ে স্বাধীনতার সুখকে প্রতিষ্ঠিত করা। তিনি সাহিত্য সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বিশেষ অবদানের জন্য জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সম্মাননা (২০০১), মেহেন্দীগঞ্জ ফাউন্ডেশন স্বর্ণপদক (২০০২), অর্নিবান সম্মাননা (২০০৩), বাংলাভাষা সাহিত্য সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র সম্মাননা পুরস্কার (২০০৪), বাঁধনহারা সম্মাননা (২০০৬), কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত সম্মাননা (২০০৭), বঙ্গবন্ধু সম্মাননা (২০০৮), চন্দ্রিমা সাহিত্য সম্মাননা (২০০৯), আনন্দ আড্ডা সাহিত্য পুরস্কার, ভারত (২০০৯), কবি গুরু সম্মাননা (২০১০), নক্ষত্র সাহিত্য পদক (২০১০) পুন্ড্রবর্ধন সম্মাননা ও কবি আলাওল সম্মাননা(২০১১), শেরে বাংলা সম্মাননা এবং বঙ্গবীর ওসমানী স্বর্ণ পুরস্কার পেয়েছেন। দেশের প্রথম সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অনলাইন পত্রিকা banglareport24.com- এর প্রধান সম্পাদক মোমিন মেহেদী’র আশার আলোর বাস্তবায়ন নিয়ে আমাদের প্রত্যয়দীপ্ত পথ এগিয়ে যাবে আগামীর দিকে... নানাদিকের নানাকথা আর কাজের কথা ভেবে মহান বিজয়ের মাস ডিসেম্বর ২০১২ সালের ৩০ তারিখে মোমিন মেহেদীর নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করেছে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী সাহসী জনতার রাজনৈতিক দল নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)৤ আত্ম প্রকাশের পর এযাবৎ বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা কমিটি গঠন নিয়ে ব্যাপক ব্যস্ততার পরও লিখে চলেছেন অবিরাম-করছেন নিরন্তর সংগ্রাম... আহমেদ কায়সার

মোমিন মেহেদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)’র কার্যক্রমে অংশ নিন : দেশ-মাটি ও মানুষকে শান্তি দিন

২৮ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:২৪

মোমিন মেহেদী

নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)’র কার্যক্রমে অংশ নিন : দেশ-মাটি ও মানুষকে কিছুটা হলেও শান্তি দিন৤ প্রিয় নতুন প্রজন্মের বন্ধুরা, হয়তো মনে মনে বলছেন, এত এত দল থাকতে আবার নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি) কেন? এজন্য যে, আমরা স্বাধীনতার পর থেকে বারবার বঞ্চিত হয়েছি৤ যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, করেছে সীমাহন দুর্নীতি৤ আর তাই সকল সমস্যার সমাধান নতুন প্রজন্মের রায়ের মাধ্যমে নির্মাণের লক্ষে এগিয়ে এসেছে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী সাহসী জনতার রাজনৈতিক দল নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)৤ এখানে নতুন প্রজন্মের রাজনীতি সচেতন-ব্লগার-লেখক-সংগঠক-শিল্পীসহ বিভিন্ন পেশার সাহসমানুষ সম্পৃক্ত৤ তাদের রাজনৈতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে সত্যিকারের সোনার বাংলাদেশ নির্মাণের জন্য নিবেদিত তারুণ্যের রাজনৈতিক দল নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)’র সংক্ষিপ্ত পরিচিতি তুলে ধরছি-

তরুণ আলোয় গড়বো দেশ স্রস্টাই সকল ক্ষমতার উৎস নতুনধারা বাংলাদেশ



অবসরে প্রবীণ যারা নেতৃত্বে নতুনধারা

নতুন মত নতুন পথ

পরিচতি

নতুনধারা বাংলাদেশ


যে ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার সূত্রপাত সেই রক্তভেজা ৫২’র ভাষাসৈনিক, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা আর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, কিংবদন্তির রাজনৈতিক নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানসহ সকল জাতীয় বীরদের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলার দৃঢ় প্রত্যয়ে এগিয়ে আসছে তরুণ প্রজন্ম-এগিয়ে আসছে আমাদের রাজনৈতিক নতুনধারা। যার পূর্ণাঙ্গ প্রকাশ সাহসের সাথে-মানুষের সাথে-মাটির সাথে।

লক্ষ্য (ক): স্বাধীনতার ৪১ বছর পরেও যখন নিত্যদিন সমস্যার জালে আবদ্ধ আমাদের নাগরিক অধিকার। ঠিক তখন সুস্থ্য রাজনীতিতে আগ্রহী ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী তরুণ প্রজন্মকে সংগঠিত করে সমস্যার জালমুক্ত একটি দেশ, একটি জাতি উপহার দেয়া। যে দেশে হবে অবাধ সুষ্ঠ নির্বাচন, হবে সুস্থ্যধারার রাজনীতি চর্চা, নির্মিত হবে যথার্থ জনপ্রতিনিধিত্বমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা।

লক্ষ্য(খ): নাগরিক জীবনকে দূর্নীতি-সন্ত্রাস আর অপশাসনের বিরুদ্ধে নির্মাণের মধ্যদিয়ে একটি সমবায় নির্ভর ও কৃষিনির্ভর উন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠিত করা। সেখানে আর যাইহোক থাকবে না ঘুষ-চাঁদাবাজি- টেন্ডারবাজীসহ অন্য কোন দূর্নীতি; থাকবে না আওয়ামী লীগ-বিএনপি বা যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবিরের ঘৃণ্য- নৈরাজ্যময় অপরাজনীতি।

লক্ষ্য(গ): স্বাধীনতার চেতনাকে লালন করে একটি সুখি-সম্মৃদ্ধ দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের অবস্থান নির্মাণের লক্ষ্যে ঘরে ঘরে ক্ষুদ্র খামার; ক্ষুদ্র শিল্পসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক পন্থা বাস্তবায়ন। বিশেষ করে উন্নত দেশগুলোর কঠোর পরিশ্রমী সময়কে আমাদের নাগরিক জীবনে ধারন করে রাজনীতি-অর্থনীতি এবং সমাজনীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন সাধনের মাধ্যমে প্রকৃত সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলা।

লক্ষ্য(ঘ): ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে পূজিবাদ-সা¤্রাজ্যবাদ-বুর্জুয়াদের হাত থেকে দখলমুক্ত করে প্রকৃত তরুণ নেতৃত্বের তত্বাবধানে কালো থেকে আলোর দেশ হিসেবে গড়ে তোলা। সেক্ষেত্রে নতুনধারা বাংলাদেশ সবসময় আর ৩ টি রাজনৈতিক সংগঠনের চেয়ে ব্যাতিক্রম ভূমিকা পালন করবে।

উদ্দেশ্য: ত্রিশ লক্ষ বাঙালির রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের স্বাধীনতাকে কখনোই যাতে আর হারাতে না হয়; সেজন্য বাবার দেশ, স্বামীর দেশ অথবা নানা-দাদার দেশ থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করে জনগনের রায়ের মাধ্যমে একটি সুন্থ্য ধারার রাজনৈতিক প্রবাহর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে গড়ে তোলা। সেখানে সার্বজনীন শিক্ষা, নূন্যতম মূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য, ভোট ও ভাতের অধিকার রক্ষা, আবাসন সংকট নিরসন, বেকারত্ব দূরীকরণ, সুলভ ও সহজতর পরিবহন নিশ্চিতকরণ, গ্যাস-বিদ্যুৎ-জ্বালানি ঘাটতি পূরন এবং সর্বোপরি একটি সবুজ-শ্যামল-নির্মল পরিবেশের বাংলাদেশ গড়ে তোলা...

আদর্শ: নতুনধারা বাংলাদেশ-এর আদর্শ স্বাধীনতা-স্বাধীকারের জন্য নিবেদিত জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানগণ। সেই সারিতে রয়েছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, কিংবদন্তির রাজনৈতিক নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক এবং শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। পাশাপাশি সকল দেশের সকল রাজনৈতিক কিংবদন্তকে আমরা জানাবো বিন¤্র শ্রদ্ধা। কাউকে অসম্মান নয়; সম্মান করে নতুনধারা বাংলাদেশ’র এক একজন নেতাকর্মী হয়ে উঠবেন নিজের কাছে-জাতির কাছে- দেশের কাছে সম্মানিত। কেননা, নতুনধারা বাংলাদেশ বিশ্বাস করে- যে জাতি সম্মান প্রদর্শন করে; সে জাতি সম্মানিত হয়। সেই অর্থে আমরা মনে করি জাতীয় ৫ নেতাকে সবসময় জাতীয়ভাবে সম্মানের যে ব্যবস্থা এখনো নেয়া হয়নি তার দায়িত্ব আগামীতে নতুনধারা বাংলাদেশ গ্রহণ করবে।

জাথীয় উন্নয়নে নতুনধারা বাংলাদেশ

কৃষি

প্রথমত তৈরি হতে হবে বাংলাদেশের ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের হাজার হাজার একর অনাবাদি জমিকে আবাদের পাশাপাশি একটি উঠোন, একটি ছাদ পন্থায় ঘরে ঘরে কৃষি বিপ্লব গড়ে তোলা। সাথে সাথে সময় এবং সুযেগের যথাযথ মূল্যায়ণের মধ্য দিয়ে মৎস্য চাষও হবে প্রতয়ের পথ। যেই পথ ধরে রপ্তানির রাস্তায় এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ।

ব্যবসা

শুধু চাকুরী নয়; ব্যবসাও হতে পারে বেকারত্বের অভিশাপমুক্ত বাংলাদেশ-উন্নত বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম উপায়। এই উপায়ের হাত ধরে এগিয়ে গেলে ঘরে ঘরে না হোক পাড়ায় পাড়ায় গড়ে উঠবে একটি বুটিকঘর অথবা অন্যকোন ক্ষুদ্রশিল্প’র প্রতিষ্ঠান।

তথ্য-প্রযুক্তি

আমাদের দেশে প্রচুর মেধাবী রয়েছেন। যারা বয়সে তরুণ হলেও মেধার দিক থেকে অনেক অগ্রসর। সেই সকল প্রযুক্তিবিদদেরকে কোন না কোনভাবে বাংলাদেশের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে সুযোগ করে দিতে হবে। যাতে করে ঘরে ঘরে না হলেও এক একটি উপজেলায় অন্তত কয়েকজন তরুণের হাত ধরে উঠে আসে সফটওয়্যার-হার্ডওয়ার অথবা অন্যকোন নতুন পথ। যেই পথ ধরে তৈরি হয়েছেন আজকের প্রতিষ্ঠিত প্রযুক্তিবিদগণ।

৬ দফা

নতুনধারা বাংলাদেশ সাহসকে সাথী করে এগিয়ে এসেছে এই অরাজকতাময় অন্ধকারে আলো জ্বালানোর প্রত্যয়কে বুকে রেখে। সেই সাহস পেশীসাহস নয়; মনোসাহস। এই সাহসের রাস্তায় এগিয়ে চলতে চলতেই আমরা ঘোষণা করছি ৬ দফা দাবী।

১. আওয়ামী লীগ-বিএনপি বা যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবিরের ঘৃণ্য- নৈরাজ্যময় অপরাজনীতি বন্ধ করতে হবে।

২. নেতৃত্বের নামে টেন্ডারবাজী-চাঁদাবাজী আর সন্ত্রাসের রাজত্ব থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার জন্য নিবেদিত সকল রাজনীতিককে কোনরকম বাঁধা না দিয়ে সুস্থ্যধারার রাজনীতি করার জন্য পরিবেশ দিতে হবে।

৩. সংখ্যা লঘু সম্প্রদায়ের উপর আওয়ামী লীগ-বিএনপি এবং যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবিরের রক্তাক্ত হামলা বন্ধ করতে হবে।

৪. শিক্ষাঙ্গনকে ছাত্র রাজনীতি নামক অপরাজনীতির হাত থেকে মুক্তি দিয়ে দেশের সকল ক্যাম্পাসকে তথাকথিত ছাত্র রাজনীতিমুক্ত ঘোষণা করে শিক্ষার সুন্দর পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

৫. সরকারী- বেসরকারী কোন প্রতিষ্ঠানে অথবা ঘরে-বাইরে কোথাও নারী-পুরুষ পার্থক্য না রেখে মানুষবান্ধব সমাজ নির্মানের সুযোগ দিতে হবে।

৬. দূর্নীতি-সন্ত্রাস-চাঁদাবাজ আর অপরাজনীতির হাত থেকে মুক্তির পথ সুগম করতে সেনা-পুলিশ-আর্মড-আনসারসহ সকলবাহিনীকে মুক্ত স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দেয়ার পাশাপাশি আদালতকে রাখতে হবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বর্তমানের উর্ধ্বে।

আপনি যদি জীবনকে কখনো মনে করে থাকেন যে, এই দেশ-এই মাটি এই মায়ের জন্য নূন্যতম দায়িত্ব আপনার রয়েছে। তাহলে আপনার রাজনৈতিক দল-আপনার কথা বলার মঞ্চ-আপনার অধিকার আদায়ের কথা উত্থাপনের রাস্তা তৈরি করতে তৈরি নতুনধারা বাংলাদেশ। আপনার বয়স যদি হয়ে থাকে ১৮ থেকে ৫০’র মধ্যে তাহলে একজন গর্বিত যোদ্ধা হিসেবে অংশ নিন নতুনধারা বাংলাদেশ’র সকল আন্দোলনে-সকল সংগ্রামে। আর যদি আপনি হয়ে থাকেন ৫০ উর্দ্ধো কোন প্রবীন, কিন্তু মনের দিক থেকে নবীন; তাহলে উপদেশক হিসেবে বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মকে পথ তৈরি করতে সহায়তারা লক্ষ্যে এগিয়ে আসুন। রক্ষা করুন মায়ের মত দেশকে, ভাইবোন আর স্বজনের মত প্রিয় জনগনকে...

আমি নিন্মোক্ত আবেদনকারী নামৃ------------------------------------. মাতার নাম-------------------------------.

পিতা/স্বামীর নাম-----------------------------.বয়স--------- পেশা------------------.

স্থায়ী ঠিকানা----------------------------------------------------------------------.

বর্তমান ঠিকানা--------------------------------------------------------------------.

ফোন/মোবইল-----------------------------.শিক্ষাগত যোগ্যতা---------------------------.

ইমেইল---------------------------------------পরিচয়পত্র নং---------------------------------.

অতীত রাজনৈতিক/সাংগঠনিক সম্পৃক্ততা---------------------------------------------------.

নতুনধারা বাংলাদেশ’র গঠনতন্ত্র অনুযায়ী লক্ষ্য-উদ্দ্যেশ্য এবং আদর্শের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে দেশ-মানুষ ও মায়ের জন্য

সর্বাত্মক চেষ্টা অবহত রেখে দেশ ও জনগনের জন্য জীবনের শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত নিবেদিত থাকবো বলে অঙ্গিকার করছি।



প্রস্তাবক আবেদনকারীর সাক্ষর

তারিখ

নতুনধারা বাংলাদেশ

প্রাথমিক সদস্যপদ প্রদান

আমি নিন্মোক্ত আবেদনকারী নামৃ------------------------------------. মাতার নাম-------------------------------.

পিতা/স্বামীর নাম-----------------------------.বয়স--------- পেশা------------------.

জাতীয় পরিচয়পত্র নং----------------------------------------------------------------------.

বর্তমান ঠিকানা--------------------------------------------------------------------.

আপনাকে নতুনধারা বাংলাদেশ’র গঠনতন্ত্র মেনে চলার অঙ্গিকার সাপেক্ষে প্রাথমিক সদস্যপদ প্রদান করা হলো।

প্রতিনিধি তারিখ------------.

নতুনধারা বাংলাদেশ





নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)



নতুনধারা বাংলাদেশ’র আহবায়ক মোমিন মেহেদী ও যুগ্ম আহবায়ক শান্তা ফারজানা’র পক্ষে জুয়েল মাহমুদ কর্তৃক প্রকাশিত ও প্রচার সম্পাদক হাবিবুর রহমান কর্তৃক প্রচারিত ০১৬৭৫১৭৯১৮৯



যদি মনে হয়- আমাদের রাজনৈতিক পরিবর্তনের জন্য নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি) প্রকৃত তারুণ্যের রাজনৈতিক দল; তাহলে যোগ দিন নতুনধারা’র রাজনীতিতে৤ পরিবর্তনের রাজনীতিতে তারুণ্য নিবেদিত রেখে গড়ে তুলুন নতুন বাংলাদেশ৤ যেখানে যুদ্ধাপরাধী-জামায়াত-শিবির-হেফাজত নয়; থাকবে বাঙালি-বাংলাদেশী চেতনার স্বাধীনতার সৈনিকেরা৤ থাকবে বিএনপি-আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী-দুর্নীতিবাজদের বদলে প্রকৃত দেশপ্রেমিক তরুণেরা৤ যারা লিখতে জানে-বলতে জানে- দেশের জন্য লড়তে জানে...

মোমিন মেহেদী : ব্লগার-কলামিস্ট এবং আহবায়ক, নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৩৫

মোমিন মেহেদী বলেছেন:
এই লেখাটি পড়ার পর যারা ফোন দিয়েছেন, যোগাযোগ করেছেন নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি) তে যোগ দেয়ার জন্য, তাদের জ্ঞাতার্থে বলছি- ‘নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি) তথাকথিত রাজনৈতিক দল নয়৤ আত্মপ্রকাশের পর রাজনীতিতে তরুণ প্রজন্মের রাজনৈতিক নতুন পথ তৈরি করতে বদ্ধ পরিকর হয়ে এগিয়ে চলা দল এনডিবি ইতিমধ্যে নারায়নগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহসহ দেশের ২৩ জেলায় কমিটি করেছে৤ উপজেলা কমিটি করার প্রস্তুতি চলছে৤ এমতবস্থায় আরো বেগবান নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক কর্মকান্ডকে করতে আপনারা যারা যোগ দিতে চান নাম+বয়স+ঠিকানা লিখে এসএমএস করুন ০১৭৭৮৪৫৫৫৩৩ নম্বরে৤ এস্এমএস করার পর এনডিবির পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হবে আপনার সাথে’ জয় নতুনধারা জয় বাংলাদেশের...

২| ২৮ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯

মোমিন মেহেদী বলেছেন: প্রিয় বন্ধু, আপনারা যারা বলছেন, নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি) এত অর্থ কোথায় পেল যে, রাজনৈতিক দল করেছে? তাদের জন্য নিবেদন করছি, প্রকৃত রাজনীতির জন্য অর্থ নয়; প্রয়োজন হয়-সাহস-সততা-মেধা এবং যোগ্যতার৤ আমাদের রাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে এতটুকু বারবার প্রমাণিত হয়েছে যে, আমরা যারা এখন পর্যন্ত তরুণ প্রজন্মের রাজনৈতিক দল নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি)র সাথে এসেছি, তাদের তা আছে৤ অতএব, বাংলাদেশকে-বাংলাদেশের মানুষকে যদি সত্যি-ই ভালোবেসে থাকেন, তাহলে আর সময় অপচয় না করে যোগদিন নতুনধারা বাংলাদেশে৤ কেননা, রাজনীতি করতে অর্থ প্রয়োজন নয়;প্রয়োজন মেধা-দক্ষতা-যোগ্যতা-সাহস এবং সততা...

৩| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:৫৮

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: শুনেন এত তাত্ত্বিক কথা সাইডে রাখেন এইবার কিছু আসল কথা পাড়ি। আমি শুধু তত্ত্বকথার রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই। বাস্তবতার প্রেক্ষিতে বিচার করতে হবে।

১। আদালতে কি আপনি বা আপনার দল কোন প্রভাব ফেলতে পারবেন? কথাটা শুইনা অবাক হওয়ার কিছু নাই। আপনার যদি আদালতে নিজেরই ন্যায়বিচার পাওয়ার মত জোর না থাকে তাহলে আপনার নিজেরই কোন আশা নাই আর দেশের মানুষের জন্য করা তো দুরের কথা।


২। আপনার নিজের বা আপনার সমর্থক গোস্ঠীর কি পরিমান টাকা আছে? যথেষ্ট পরিমান টাক ছাড়া আপনি ১০-১২ টা সমাবেশই করতে পারবেননা আর দেশের জন্য অবদান রাখা তো দুরের কথা।

৩। সুশিল সমাজের কতজন'কে আপনি কিনতে পারবেন? যদি না কিনতে পারেন তাইলে ভালো কাম কইরাও জীবনে একটা আসনেও পাস করতে পারবেন না।

৪। মিডিয়ার সাংবাদিক কয় ডজন কে কিনতে পারবেন? তাও আবার নরমাল সাংবাদিক হলে চলবেনা। মিনিমাম ১০ জন হতে হবে হেভীওয়েট।

৫। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কয়টাতে আপনি প্রভাব খাটাতে সমর্থ হবেন? যদি না পারেন তাইলে অবধারিত স্লোগান উঠবে, মোমিন চামড়া তুলে নিবো আমরা।

৬। বর্হিবিশ্বে কোন পরাশক্তি আপনাকে কে সাপোর্ট দিচ্ছে? উল্টা-পাল্টা পরাশক্তির বেইল নাই। চায়না বিম্পির লগে কিছুটা আছে তাও বিম্পি বেইল পাইতেছে না।


এরকম আরো অনেকগুলা প্রশ্ন করা যায় যার প্রত্যোকটাই অত্যান্ত কঠোর বাস্তবতা। আগে এইগুলার জবাব দেন পরে বাকি কথা বলমু। আর যদি কন যে না এইগুলা লাগেনা তাইলে কমু আপনি পাবনার একখানা টিকেট কাটেন

৪| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:২৪

মোমিন মেহেদী বলেছেন: কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ এভাবে কথা বলে? আর কিছু বলছি না, শুধু এতটুকু বলছি- ‘যে জামা গায়ে চড়ায়, সে খোলার এবং লাগানোর ব্যবস্থা অবশ্যই করে নেয়’৤ আশা করি পাবনার টিকেট কেটে আর পাবনায় না গিয়ে কথাটি মন দিয়ে বুঝবেন... নতুনধারা বাংলাদেশ(এনডিবি) সম্পর্কে খোঁজ-খবর নেবেন এবং যে জামা গায়ে দিলে মানুষ অন্তত ‘পাবনা থেকে এসেছে’ সে জামাটি গায়ে চড়িযে তথাকথিত রাজনীতির বাইরে ভাববেন৤ কেননা, নিতান্তই সত্য হলো এই যে, রাতের পরে দিন আসে৤ এ বিষয়ে আর কোন নেগেটিভ কমেন্টস নয়; পারলে গঠনমূলক কথা বলবেন৤ ধন্যবাদ...
বি:দ্র: নতুন কোন প্রশ্ন থাকলে ব্লগে নয়; ২১/এ তোপখানা রোড(কনিকা) প্রেসক্লাবের সামনে(অফিসে) আসুন-চা খান-প্রশ্ন উত্তর জেনে যান...

৫| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩২

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: স্যরি লাষ্ট লাইনের জন্য। লাষ্ট লাইনটা উইড্র করলাম।

বাট বাকি প্রশ্রগুলো কিন্তু এড়িয়ে যেতে পারেননা। আর সবার পক্ষে কিন্তু আপনার কার্যালয়ে গিয়ে প্রশ্নের উত্তর জানা সম্ভবও না।

৬| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৪১

মোমিন মেহেদী বলেছেন: আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর এখানে আছে ‘‘যে জামা গায়ে চড়ায়, সে খোলার এবং লাগানোর ব্যবস্থা অবশ্যই করে নেয়’৤ আর চা না খেতে আসলে জানবেন কিভাবে কে আছে, কারা আছে, কোন দেশ কলকাঠি নাড়ছে, কত টাকা কোত্থেকে পাব ব্লা ব্লা ব্লা... সবতো আর ব্লগে লিখে দেয়া যাবে না... ঠিক না?

৭| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: সবতো আর ব্লগে লিখে দেয়া যাবে না... ঠিক না?................. এইটা ১০০% সত্যি কথা।

তবে আপনার এখানে কমেন্ট করতে যেয়েই মাথায় একটা আইডিয়া আসলো। সেইটা হলো নেক্সট ইলেকশন কে বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য সরকারের মাথায় তো অনেক বুদ্ধি আছে। তারই কোন ফল নাতো।

মাইন্ড কইরেননা আবার। জানেনই তো ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ডরায়

৮| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

মোমিন মেহেদী বলেছেন: আপনিতো জটিল লোক, প্রথমত ছদ্মনাম ব্যবহার করে একটা বড় অন্যায় নিয়ে এগিয়ে চলেছেন নিরন্তর৤ দ্বিতীয়ত কেউ কোন উদ্যোগ নিলে, তাতে ভালোটা না দেখে কেবল খারাপটা খুঁজছেন৤ তৃতীয়ত একবার তথাকথিত রাজনীতির পক্ষে কথা বলছেন, আরেকবার যখন কোন দোষ খুঁজে পেলেন না-অযোগ্যতা খুঁজে পেলেন না, তখন দালাল আখ্যায়িত করার অপচেষ্টা করছেন৤ জানেন, আমাদের দেশের রাজনীতিতে কেন কোন পরিবর্তন আসে না? কারন, অধিকাংশ মানুষ-ই আপনার মত মুখোশ পড়ে বড় বড় বুলি আউড়ায়৤ কাজের বেলায় দেশের জন্য নয়, মানুষের জন্য নয়, এরা নিজেদের জন্য নিবেদিত থাকে সবসময়৤ আর এই সব লোকের পরিণতই হয়- ফেরাউন-নমরুদ-আবু লাহাব-আবু জেহেল-রেজা শাহ-হালাকু-মির জাফর-জিন্নাহ-খন্দকার মোস্তাকদের মত... অতএব, সময় আছে-ভালোকে ভালো আর কালোকে কালো বলার জন্য নিবেদিত হোন৤ নিবেদিত হোন দেশের জন্য-মানুষের জন্য৤ কেননা, এই পৃথিবীতে আমাদের গড় আয়ূ ৬০ বছর৤ যতদিন বাঁচবো ভালো মানুষ হিসেবে বাঁচবো৤ পন্ডিত-ছাগু-শয়তান হিসেবে নয়৤ আপনার প্রতিও অনুরোধ- আসুন না নিবেদিত হই প্রকৃত মানুষ হিসেবে৤ যেখানে নিজের পরিচয়-ই হবে পরিচয়; যেখানে নিজের কথাই হবে কথা, যেখানে নিজের যা কিছু তা মানুষের জন্য....৤ ছদ্মবেশি বলতে কোন শব্দ যেন আর কোথাও না থাকে, না থাকে ক্ষতির ব্যার্থ চেষ্টা, অপবাদ বা অপমান করার মানষিকতার রাস্তায় আর এগিয়ে চলা নয়... চলতে যেহেতু হবেই মানুষ হয়ে নিজের পরিচয়ে...

৯| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: আপনিতো জটিল লোক, প্রথমত ছদ্মনাম ব্যবহার করে একটা বড় অন্যায় নিয়ে এগিয়ে চলেছেন নিরন্তর ------- এই কথাটা ঠিক বুঝলাম না। ছদ্মনাম নিয়ে কি অন্যায় টা করেছি। আজকে সকালেও একটা পোষ্ট দিয়েছি দেখবেন। আসল পরিচয়ে থাকলে কি আর এত সহজেই মনের কথাটা লিখতে পারতাম?

আর ভালো উদ্যোগ নিলে খালি খারাপ টা দেখছি বা দালাল অ্যাখায়িত করার চেষ্টা করছি তাও ভুল। মোটামুটি দশ বৎসর ধরে রাজনীতি অবলোকন করে চলেছি। সো সব হিসাবই যে সোজা হয়না সেটা অন্তত বুঝতে পারি। বিকল্প ধারা যখন গঠিত হয় তখন অনেক আশা নিয়ে ছিলাম কারন তখনও অনেক নবীন ছিলাম রাজনীতির প্যাচঁ বুঝার জন্য। কিন্তু পরে যা দেখলাম তাতে অনেক কিছুই বুঝলাম। আর ফখরুদ্দিন এর সরকার তো আরো অনেক জ্ঞানই দিলো। সেই আলোকেই কথা বলি।

আর যদি সত্যিই ভালো কিছু করতে পারেন বলে ভরসা করতে পারি তখন এই কলমই আপনার পক্ষে লিখবে। সো ডোন্ট ওর‌্যি ইফ ইউ আর ওন দ্যা রাইট ট্র্যাক

১০| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

মোমিন মেহেদী বলেছেন: যে সত্য বলে, সে নিজের নামেই বলে৤ কেননা, সে সাহসের উপর ভর করে এগিয়ে চলে৤ আর যার নিজের পরিচয়ে কথা বলার-ই সাহস নেই, সে মূলত সত্য বলতেই পারে না৤ মনে রাখবেন সে-ই সত্যবাদী-সাহসী, যে নিজের পরিচয় গোপন না করে সত্য বলে, সাহস দেখায়৤ সেই অর্থে ছদ্ম নাম ব্যবহার করে (আপনি যদি মুসলমান হন) ধর্মীয় রীতিকে অবমাননা করছেন৤ ইসলাম ছদ্মবেশকে কখনোই ‘হ্যৗ’ বলেনি৤ তাছাড়া ছদ্মবেশ মানেই অন্যায়- যে কোন আইনী বই পড়লে বিষয়টি স্পষ্ট হবে৤ আবারো বলছি-ছদ্ম নাম নয়; সাহস-সত্য-সততা প্রমাণের জন্য নিবেদিত থাকুন নিজের পরিচয়ে... ভালো থাকুন-ভালোর সাথে থাকুন-ভালোকে ভালো কালোকে কালো বলুন নিরন্তর...

১১| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

এ জাফর বলেছেন: মোমিন মেহেদী সাহেবের ব্যক্তিগত পরিচয়, পড়াশুনা ও পেশা সম্পর্কে বিস্তারিত জানালে ভালো হয়।

১২| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪

রহমান জর্জ বলেছেন: দল করেছেন ভালো কথা সমস্যা নাই। দেশে প্রচুর দল আছে। সমস্যাটা হচ্ছে নিজের পোস্টার জায়গায় জায়গায় নিজের ব্রান্ডিং ক্যান? নতুন ধারায় আর লোকজন নাই?

১৩| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

রহমান জর্জ বলেছেন: কি কি করবেন সেটার সঙ্গে কিভাবে কিভাবে করবেন সেটাও জানতে চাই।

১৪| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: মেহেদী ভাই,

(ভাই বলছি কারণ রাজনীতিতে যখন নেমেছেন তখন জনগনকে অন্তত ভাই ডাকার সুযোগতো দিতে হবে!!)

আপনার উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। তবে রাজনীতি সম্পর্কে কিছুটা সচেতনতা ( সম্পৃক্ততাও বলতে পারেন ) থেকে যে প্রশ্নটি সবার আগে মনে আসছে তা হল: ভাল ভাল কথা সব দলের গঠনতন্ত্র ও কথাবার্তায়ই থাকে, কিন্তু তা বাস্তবে প্রতিফলিত হয় না। আপনাদের মধ্যে এমন কী আলাদা বৈশিস্ট্য আছে যে আপনাদের ঐসব ভাল ভাল কথাগুলি সত্যিই বাস্তবায়িত হবে?

বাংলায় একটা প্রবাদ আছে 'দুনিয়া চলে প‌্যাটের টানে' - যার অর্থ হচ্ছে দুনিয়াতে কোন না কোন স্বার্থ ছাড়া মানুষ কোন কাজই করে না। এই স্বার্থ সবসময় অর্থনৈতিক নাও হতে পারে, হতে পারে প্রচার, পরিচিতি, প্রভাব, ক্ষমতা ইত্যাদি। এমনকি যারা ধর্ম প্রচার করে তারাও বলে এর বিনিময়ে পরকালে পুরোষ্কার(সেটা স্বর্গ হোক, আর বেহেস্ত হোক, বা পুনর্জন্ম হোক) পাওয়া যাবে।

প্রচলিত রাজনীতিতে যারা সক্রিয় ভাবে সময় শ্রম মেধা ব্যায় করে তাদের প্রত্যেকের এইসব প্রাপ্তির আকাংখ্যা ও সম্ভাবনা থাকে। এ'জন্যই এ'দেশে বা পৃথিবীর প্রায় সব গনতান্ত্রিক দেশে দ্বিদলীয় ব্যাবস্থা গড়ে উঠেছে। কারণ যে দলের ক্ষমতায় যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে কেবলমাত্র সেই দলের পিছনে সময় শ্রম মেধা ব্যায় করা লাভজনক বিচেচিত হয়। এর সাথে আছে কিছু ধর্মীয় দল/সংগঠন - যারা বলে ইহজীবনে কোন বিনিময় পাওয়া না গেলেও পরকালে পাওয়া যাবে। এর বাইরে আর যারা রাজনীতিতে আছে তারা সবাই প‌্যাড সর্বশ্ব দলে পরিনত হয়েছে বা অচিরেই হতে চলেছে। প্রচলিত নির্বাচনকেন্দ্রিক গনতান্ত্রিক ব্যাবস্থায় ক্ষমতায় যাওয়ার সম্ভাবনা ছাড়া কোন দলের পক্ষে সক্রিয় কর্মী তৈরী করা প্রায় অসম্ভব।

আপনার লক্ষ এবং কর্মসুচি যথেস্ট আকর্ষনীয় হলেও আমি জানতে চাইছি মানুষ আপনার দলের পিছনে শ্রম মেধা সময় কেন ব্যায় করবে, বা তার বিনিময়ে তারা কী পাবে? আরো সহজ করে বলি - আপনি বলেছেন আপনার দলের প্রধানতম লক্ষ দেশ থেকে ঘুষ দুর্নীতি দুর করা। তাহলে বলেন - যখন আমার ঘরে পর্যাপ্ত জীবনউপকরণ নাই, আমার ছেলে মেয়েরা ভাল খেতে পরতে পারে না, আমার বৃদ্ধ পিতা-মাতার উপযুক্ত চিকিৎসা হয় না - আর আমার সামনে লাখ লাখ টাকার ঘুষ দুর্ণিতির অবাধ সুযোগ উপস্থিত এবং সহকর্মীরা সবাই তা সানন্দে গ্রহনও করছে তখন কোন শক্তিবলে, কোন স্বার্থে বা কীসের আশায় অন্য সহকর্মীদের বিরুদ্ধে গিয়ে সেই ঘুষ দুর্নিতি থেকে বিরত থাকব? আপনার দলের আদর্শের ভিত্তিতে এই জবাবটা খুবই গুরুত্বপুর্ণ।

শুরুতেই বাঁকা প্রশ্ন করায় আশা করি আপনি বিরক্ত হবেন না। কারণ আদালত আর রাজনীতির অবস্থান হচ্ছে সম্পুর্ণ বিপরিত: আদালতের দৃস্টিতে সবাই নির্দোষ ভাল মানুষ যতক্ষন কেউ দোষী প্রমানিত না হচ্ছে, আর রাজনীতিতে সবাই সন্দেহের আওতায় থাকে যতক্ষণ না কেউ নিজের আদর্শিক অবস্থান প্রমান করতে পারে।

আশা করি আপনি আপনার আদর্শকে প্রমানের মাধ্যমেই রাজনীতির ময়দানে সাফল্য লাভ করবেন।

১৫| ২৮ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬

ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: আপনি বাঙ্গালি, আপনার রক্তে সমস্যা আছে। ক্ষমতায় গেলে আপনিও করাপ্টেড হয়ে যাবেন। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালিগুলা সবাই করাপ্টেড হয়ে গিয়েছিল। আপনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি নয়, আপনি ক্ষমতায় যাওয়ার মাঝপথেই করাপ্টেড হয়ে যাবেন। বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দীকিকে দেখেন না? বাঙ্গালির বঙ্গবীর মাত্র দুইটা। ওসমানী আর সিদ্দীকি। সেই সিদ্দীকিই একটু এটেনশন পাওয়ার জন্য করাপ্টেড হয়ে গেছে, আপনি আর কতটুকু ক্ষমতার গরম সহ্য করতে পারবেন? আপনি ভুলে যাচ্ছেন, আপনি বাঙ্গালি, আপনার রক্তে সমস্যা আছে।

১৬| ২৮ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: ভাল কথা, উপর লেভেলের রাজনীতিতে যদি উঠতে চান তাহলে গেট আপ বদলাতে হবে। জিন্নাহ ছিল স্যুটেড বুটেড, পুরাই ব্রিটিশ গেট আপের এক লোক। রাজনীতির খাতিরে তারে শেরওয়ানী আর টুপি মাথায় দেয়া লাগছে। কোট টাই ছেড়ে পাঞ্জাবি ধরতে হবে। ঐসব ইউরোপীয়ান স্মার্টনেস মাল্টিনেশনাল কোম্পানীর চাকরীতে বা এমনিতে চলে, কিন্তু দেশের রাজনীতি করতে গেলে বাংলা পোশাক ধরতে হবে। পাঞ্জাবী/পায়জামা লাগবে। তবে ভারতীয় ষ্টাইলের মানে নেহেরু টাইপের পাঞ্জাবী না, বাংলা ষ্টাইলের পাঞ্জাবী। ইন্ডিপেন্ডেট টেলিভীশনের খবর পাঠিকা কোট শার্ট পড়লে স্মার্ট লাগে কিন্তু হাসিনার শাড়ি পড়তেই হবে, মাফ নাই। ফাউ পেচাল পাইড়া ক্ষেপাইয়া দিয়া গেলাম। দেখি সমালোচনা কতটুকু সহ্য করতে পারেন। রাজনীতি করতে আসছেন, নার্ভের জোর কতটুকু দেখি। দেখি কতটুকু পাবলিকের গালি সহ্য করতে পারেন। তাহলেই আপনার দৌড় বোঝা যাবে।

১৭| ২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

মাইন রানা বলেছেন: পোস্টারগুলি সব ঝাপসা!!!!!!!

এটাওকি নতুন ধারা?

১৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

খাটাস বলেছেন: ছবি গুলো সেইরাম, রাজনিতি বিষয়ক পোস্ট, কথা গুলো ও ভাল, ছবির প্রচারনা দেখে কেন যেন ফেবুর মডেল আরিফ খানের কথা মনে পড়ে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.