| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলার মানুষ যত দিন ধরে ইসলাম ধর্ম চর্চা করছে তত দিন থেকেই তারা ফেরেস্তা নামাজ রোজা খোদা শব্দ গুলো নির্দ্বিধায় ব্যাবহার করছে। নাম হিসেবে শিরিন শবনম ব্যাবহার করছে। কিন্তু আমরা জানি এই সব শব্দ গুলো ফারসি বরং ফারসিই না এগুলো প্রাচিন পার্সিয়ান অগ্নি পুজারিদের শব্দ যেমন ফেরেস্তা অর্থ তাদের কাছে ছিল খোদার কন্যা রোজা মানে দেবতার জন্নে উপবাস খোদা শব্দ এসেছে খোদ= নিজ বা নিজে আ=আসা অর্থাৎ যে নিজে থেকেই প্রকাশিত হয়েছেন কিন্তু ইসলাম যখন পারস্যে প্রবেশ করলো তখন পার্সিয়ান গন এই সব শব্দের প্রাচিন অর্থ বাদ দিয়ে ইসলামী অর্থ গ্রহণ করলো কিন্তু নিজেদের ভাষা শব্দ কে পরিহার করলোনা। ফার্সি শব্দ গুলোর আরবি দিচ্ছি ফেরেস্তা=মালাইকা নামাজ=সালাত রোজা=সিয়াম খোদা=আল্লাহ। অর্থাৎ তারা পার্সিয়ান গন নিজ সংস্কৃতি ভাষা কে পরিহার করেননি বা তারা বুঝেছিলেন ইসলাম শুধু আরবিয়দের নয় বরং পুরো বিশ্বের। আরবি শব্দ গুলোর বাংলা দিচ্ছি ফেরেস্তা=দেব দ্যূত নামাজ= পুজা বা উপাসনা রোজা= উপবাস খোদা=ভগবান বা ঈশ্বর। আজ যদি আমরা নিজ মাতৃভাষায় তা বলতে যাই তো মোল্লারা জাত চলে যায় জাত চলে যায় বলে চিৎকার শুরু করবে এমনিতেই ভাই গিরিস চন্দ্র কোরআন বাংলা করার আগে এই সব মৌলভিরা বাংলা কে বেয়াদব ভাষা বলতো যেহেতু বাংলা বাম দিক থেকে লিখতে হয়। এই সঙ্কীর্ণতা নিয়ে কোন ধর্ম বা মতের প্রচার বা প্রসার হয়না যা হয় তা আগ্রাসন।
২|
২৪ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩১
মিষ্টিগল্প বলেছেন: বাঙলা ভাষায় যখন এতই বেদআত আপনি ভাই একা একা উর্দূ বলা শুরু করেন। আপনাকো আদি ভাষা বলে কথা।
৩|
২৪ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৮
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: কি কমু বুইলাম না। কি কইতে চাইলেন তাও বুইলাম না।
৪|
২৪ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪২
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: আমার মনে হয় লেখককে ভুল বুঝতেছেন সবাই। লেখক মূলত বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করার পক্ষেই বলেছেন, এবং মোল্লাহুজুরদের যে নিম্নতর দৃষ্টিভঙ্গি ছিল তা বলতে চেয়েছেন।
পোস্টে +
২৪ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৩
শাহ্রিয়ার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৫|
২৪ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৩
তুরাগ হাসান বলেছেন: মিষ্টিগল্প বলেছেন: বাঙলা ভাষায় যখন এতই বেদআত আপনি ভাই একা একা উর্দূ বলা শুরু করেন। আপনাকো আদি ভাষা বলে কথা
না পড়ে মন্তব্য করেন কেন??? ভাল করে পড়ে দেখুন। লেখক বাংলা কে ছোট করেননি।
৬|
২৪ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২
মেলবোর্ন বলেছেন: Note: The word namaz or namaaz is used in modern Persian to mean prayer. It is derived from namazh, in turn derived from the Middle Persian namaach, a word with roots in the Avestan nemangh. Interestingly, in Avestan nemase-te means 'reverence to you'. Compare with Hindi namaste from Vedic Sanskrit namas-te meaning 'honouring-you'. The word namaz is now also used by Persian and Indo-Pakistani Muslims to mean prayer. Muslims have also taken the concept of praying five times a day and using a prayer cap or head-covering while praying from Zoroastrianism
সুত্র:http://www.heritageinstitute.com/zoroastrianism/worship/index.htm
আর আমার পোস্ট টা একটি দেখুন বিস্তারিত পাবেন: এখানে: Click This Link
৭|
২৪ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৯
শেষ চিঠি বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ভাই। কিছু কিছু আবাল দেখলাম না বুঝে কমেন্ট করেছে।
৮|
২৪ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৮
রাইসুল জুহালা বলেছেন: এটা আপনি একটা দারুন বিষয় সামনে এনেছেন। কিন্তু পোস্ট এত ছোট কেন? আরও বিস্তারিত লিখতে পারতেন, তাহলে লোকে ভাল বুঝতে পারত।
অনেক প্রশংসা আর ধন্যবাদ।
২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৫৯
শাহ্রিয়ার বলেছেন: ভাইয়া আপনি আমার আরেকটি পোস্ট বেদাতনামা দেখতে পারেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৭
সোহান মুরাদ বলেছেন: english kon dik theke lekhe?