![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেলিম জাহাঙ্গীর যে দ্যাশে নাই জীন মরণরে আমার মন ছুটেছে সেই দ্যাশে গুরু লওনা আমায় তোমার সে দ্যাশে
ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ হিসাবে যেকোন ইসলামী চিন্তা চেতনা সমৃদ্ধ দেশ আজ তেমন একটা চোখে পড়ে না। সকল জাতির মৌলবাদ, ধর্মীয় গোড়ামী, অযাচিত সাম্প্রদায়িকতা, ধর্ম ব্যবসা ও রাজনীতির নামে প্রতারণা, যাবতীয় বিষয়ের কারণ বলে অবিহিত। মানুষের জন্যেই ধর্ম, ধর্মের জন্যে মানুষ নয়। তবে ধর্ম নিরপেক্ষ বলতে নানান মত আর পথের অনুসরণ করে থাকেন স্ব স্ব ধর্মের আলেম-ওলামা, ধর্ম পুরহিত, ধর্ম জাজক ও ধর্ম গুরুরা। আমাদের দেশের সনামধন্য খ্যাতনামা অনেক আলেমকে যখন বলতে শুনি যে, ধর্ম নিরপেক্ষ বলতে কেবলী ইসলাম ধর্মকেই বলা হয়েছে, পৃথিবীতে কেবল ইসলাম থাকবে আর কোন অন্য ধর্ম নয়; তখন ভাবতে হয় এমন বয়ান আসলো কোত্থেকে। যখন বড় বড় ডিগ্রীধারী বক্তাদের ডিগ্রী অনুপাতে প্রধান বক্তা হিসাবে এমন বক্তব্য পাওয়া যায়, তখন ভাবতে হয় প্রকৃত শিক্ষার আলো ছুয়ে যেতে পারেনি সেই সব স্ব ঘোষিত টাইটেলধারী আলেম ওলামাদের অন্তর। অনেক ওলামায়ে কেরামদের বয়ান শেষে মোনাজাত (প্রার্থনা) করতেও শুনেছি ঠিক এইভাবেঃ “হে আল্লাহ্ তুমি ইহুদি খ্রীষ্টিয়ানদের ধ্বংস করে দাও”। জানিনা তারা এমন সাহস পায় কি ভাবে। এক ধর্মের অনুসারী হয়ে অন্য ধর্মের মানুষদের সরাসরী আল্লাহ্র কাছে ধ্বংস কামনা করা দেখে বোঝা যায় তারা উপ কিতাবগুলি বেশী পড়েছে বা সেই কিতাবের চর্চা করে। ইর্ষান্বিত এমন প্রার্থনা ইসলাম স্বীকৃত নয় তা কোরআন পড়লেই স্পষ্ট বোঝা যায়। অবশ্য যাদের অন্তরে আল্লাহ্ শীল মেরে দিয়েছে কিংবা চোখে পর্দা দিয়েছে তারা কোরআনের এইসব আয়াতগুলি চোখে দেখবেন না। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)। তিনি বলতেন: “আদ-দীন আন-নাসীহা”; অর্থাৎ কল্যাণকামনাই ধর্ম। মানবপ্রেম আর দয়ার আদর্শ প্রচার’ই ছিলো তার মূল লক্ষ্য। তিনি কেবলী বলতেন, “শ্রেষ্ঠ মানুষ ওই ব্যক্তি, যে মানুষের কল্যাণ করে।” আর “প্রকৃত মুসলিম সে-ই, যার হাত ও মুখ থেকে সবাই নিরাপদ”।
---চলবে--১০,০১,১১
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০৫
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: প্রেরনার সারথী ধন্যবাদ
২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৪
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: আপনে শিগগির বিশেষন পাইতে যাইতেছেন। আপনাকে নাস্তিক উপাধি দেয়া হবে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০২
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আস্তিক কিংবা নাস্তিক তিনারা চিনেন; ভাবখানা ঠিক যেন তিনারা আল্লাহ্ প্রদত্ত কাউন্সিলর
৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৫
মিলনমেলা... বলেছেন: “হে আল্লাহ্ তুমি ইহুদি খ্রীষ্টিয়ানদের ধ্বংস করে দাও”
হাস্যকর!!!!!!!।
৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৭
ধ্রুবতারাতন্ময় বলেছেন: সহমত
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩৬
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৭
মিলনমেলা... বলেছেন: “হে আল্লাহ্ তুমি ইহুদি খ্রীষ্টিয়ানদের ধ্বংস করে দাও”
হাস্যকর!!!!!!!।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩০
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: শুধু হাস্যকর নয় ওয়াজ মাহফিলে উনাদের কথা শূনে মনে হয় তিনারা যেন আল্লাহ্ প্রদত্ত কাউন্সিলর
৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৮
ইদ্রসুর বলেছেন: কোরআন ইলামের দাওয়াত দিতে বলে।মানুষকে ইসলামের ছায়াতলে আসতে বলে।তাহলে নিরাপক্ষ হলো কেমনে। কোরআনে অন্য ধর্মালম্বীদের উপর জোর যবস্তি করতে নিষেধ করছে
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৩
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: কোরআনের আয়াতের দিকে একটু নজর দেয়
সূরা বাকারা ২ঃ১৩৬ আয়াত
قُولُواْ آمَنَّا بِاللّهِ وَمَآ أُنزِلَ إِلَيْنَا وَمَا أُنزِلَ إِلَى إِبْرَاهِيمَ وَإِسْمَاعِيلَ وَإِسْحَقَ وَيَعْقُوبَ وَالأسْبَاطِ وَمَا أُوتِيَ مُوسَى وَعِيسَى وَمَا أُوتِيَ النَّبِيُّونَ مِن رَّبِّهِمْ لاَ نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِّنْهُمْ وَنَحْنُ لَهُ مُسْلِمُونَ
অর্থঃ তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব এবং তদীয় বংশধরের প্রতি এবং মূসা, ঈসা, অন্যান্য নবীকে পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা দান করা হয়েছে, তৎসমুদয়ের উপর। আমরা তাদের মধ্যে পার্থক্য করি না। আমরা তাঁরই আনুগত্যকারী।
এমন অনেক আয়াত থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় কোন কিছুর পার্থক্য সয়ং আল্লাহ্ও নিজে করেননী। পার্থক্য করেছি আমরা যারা তিনার মহিমা বুঝি না। ধন্যবাদ আপনাকে
৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০৫
বাষ্প বলেছেন: আলেমদের বিচিতে টান লাগে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৫
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আলেমদের বিচিতে লাগে টান
তায়তো তারা কিতাবের বাইরে
হারাম করেছে
সাধের গান---------
ধন্যবাদ
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৩
সাকিব আল মাহমুদ বলেছেন: আপনি কচু বুঝেছেন। এত মাইনাস নিয়ে আছেন কই?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৮
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: আপনি কচুর সন্ধ্যান কি করে পেলেন. এটাতো পাওয়ার কথা সেই কালো চারপেয়ে জানোয়ারটার
৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৪
অশিব বলেছেন: وَالأسْبَاطِ وَمَا أُوتِيَ مُوسَى وَعِيسَى وَمَا أُوتِيَ النَّبِيُّونَ مِن رَّبِّهِمْ لاَ نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِّنْهُمْ وَنَحْنُ لَهُ مُسْلِمُونَ
অর্থঃ তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব এবং তদীয় বংশধরের প্রতি এবং মূসা, ঈসা, অন্যান্য নবীকে পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা দান করা হয়েছে, তৎসমুদয়ের উপর। আমরা তাদের মধ্যে পার্থক্য করি না। আমরা তাঁরই আনুগত্যকারী।
এমন অনেক আয়াত থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় কোন কিছুর পার্থক্য সয়ং আল্লাহ্ও নিজে করেননী। পার্থক্য করেছি আমরা যারা তিনার মহিমা বুঝি না। ধন্যবাদ আপনাকে
আপনি দেখি একলাইন বেশি বুঝেন। উপরে আল্লাহ যাদেরকে সমান বলেছেন তাদের মধ্যে যারা আল্লাহকে অসস্তীত্ব স্বীকার করে না তাদের কি অন্তরর্ভূক্ত করেছে। সবাই যদি সমান হত তাহলে আল্লাহ জান্নাত জাহান্নাম তৈরি করতেন।
আফসোস তাদের জন্য যারা এক জ্ঞানী হোয়া সত্বেো তাদের প্রতিপালককে চিনল না।
আপনার প্রতি অনুরোধ কোরান,বেদ বা বাইবেল এসব ধর্মগ্রন্থের অপব্যাখ্যা করার চেষ্টা করবেন না।
১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৪
অশিব বলেছেন: وَالأسْبَاطِ وَمَا أُوتِيَ مُوسَى وَعِيسَى وَمَا أُوتِيَ النَّبِيُّونَ مِن رَّبِّهِمْ لاَ نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِّنْهُمْ وَنَحْنُ لَهُ مُسْلِمُونَ
অর্থঃ তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব এবং তদীয় বংশধরের প্রতি এবং মূসা, ঈসা, অন্যান্য নবীকে পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা দান করা হয়েছে, তৎসমুদয়ের উপর। আমরা তাদের মধ্যে পার্থক্য করি না। আমরা তাঁরই আনুগত্যকারী।
এমন অনেক আয়াত থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় কোন কিছুর পার্থক্য সয়ং আল্লাহ্ও নিজে করেননী। পার্থক্য করেছি আমরা যারা তিনার মহিমা বুঝি না। ধন্যবাদ আপনাকে
আপনি দেখি একলাইন বেশি বুঝেন। উপরে আল্লাহ যাদেরকে সমান বলেছেন তাদের মধ্যে যারা আল্লাহকে অসস্তীত্ব স্বীকার করে না তাদের কি অন্তরর্ভূক্ত করেছে। সবাই যদি সমান হত তাহলে আল্লাহ জান্নাত জাহান্নাম তৈরি করতেন।
আফসোস তাদের জন্য যারা এক জ্ঞানী হোয়া সত্বেো তাদের প্রতিপালককে চিনল না।
আপনার প্রতি অনুরোধ কোরান,বেদ বা বাইবেল এসব ধর্মগ্রন্থের অপব্যাখ্যা করার চেষ্টা করবেন না।
১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৩
তিমির বলেছেন: ধর্ম চর্চা করার জিনিষ,বিতর্কের জিনিষ নয়।আশাকরি সবাই সম্মত হবেন,আমরা সবাই নিজ নিজ কর্মের ফল নিজেই পাই এবং পাবো,তো কর্ম করি,বিতর্ক নয়।ভাল থাকবেন সবাই।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৯
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ধন্যবাদ গঠনমূলক কথার জন্য
১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৩৯
wPinwir বলেছেন: sohomot
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৩
জাওয়াদ হাসান বলেছেন: ভালো পোস্ট।