নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লামা শফি অশ্লীল বয়ান, এটা এক ধরনের পারভারশন...

১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

হেফাজতে ইসলামীর নেতা আল্লামা শফী’র একটি বক্তব্যের ভিডিও ক্লিপিং নিয়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে তোলপাড় চলছে। একটি ওয়াজ মাহফিলে দেওয়া বক্তৃতায় হেফাজত নেতা শফী কেবল অশ্লীল কথাবার্তাই বলেননি, তিনি গার্মেন্টস এ কাজ করা মেয়েদের, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা ছাত্রছাত্রীদের ব্যাপারেও নোংরা, রুচিহীন মন্তব্য করেছেন। প্রায় আধা ঘন্টার বক্তব্যে আল্লামা শফীর দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি হেফাজতে ইসলামের রাজনৈতিক ও সামাজিক দর্শন সম্পর্কেও ধারনা পাওয়া যাবে।



এই ভিডিওর বক্তব্য বিশ্লেষনের মাধ্যমে হেফাজতে ইসলাম এবং তার নেতা আল্লামা শফীর মনন ও দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে পরিচ্ছন্ন ধারনা পাওয়া যাবে বিবেচনা করে পাঠকদের জন্য ভিডিও তার বক্তব্য হুবহু উপস্থাপন করা হলো।



“এই মহিলারা, ঘরের চার দিউয়ারির মধ্যে তোমরা থাকো। ঘরের বাহিরে ঘুরাফেরা করিও না। কে বলছে, আল্লাহপাক বলছে। হুজুরের আগের জামানায় মহিলারা বেপর্দায় চলাফেরা করতো। ঘর থেকে বাইর হইয়ো না তোমরা। উলঙ্গ অবস্থায় ঘুরাফেরা করিও না রাস্তা-ঘাটে, হাটে-মাঠে। সাবধান, মার্কেটিং করতে যাবেন না। ছেলে আছে, স্বামী আছে এদেরকে বলবা মার্কেটিং করার জন্য, তোমরা কেন যাইবা? তোমরা শুধু স্বামীকে অর্ডার করবে, এই জিনিস আনো, ওই জিনিস আনো, এই জিনিস নিয়া আসো। অর্ডার করবেন ছেলেকে অর্ডার করবেন বইসা বইসা আপনি কেন কষ্ট করবেন? আপনি স্বামীর ঘরের মধ্যে থাইকা স্বামীর আসবাবপত্র এগুলা হেফাজত কইরবেন। ছেলে-মেয়ে, ছেলে সন্তানকে লালন পালন করবেন। এগুলা আপনার কাজ। আপনে বাহিরে কেন যাবেন?



আপনার মেয়েকে কেন দিচ্ছেন গার্মেন্টসে চাকরী করার জন্য? চাকরি তো অনেক করতেসেন। আপনার বিধিও কথায় ইশকুলে লেখাপড়া করায় ডাক্তার হইসেন। আপনেও ডাক্তার, আপনার মেয়েরাও ইশকুলে চাকুরী করে গার্মেন্টসে চাকুরী করে। সবাই টাকা-পয়সা অর্জন করতেসেন, তবুই শিকায়াত কুলাইতেসে না, কুলাইতেসে না। অভাব-অভাব-অভাব-অভাব। আগের যুগে একজনে কামাই রোজগার করসে, স্বামী। ছেলে, সন্তান, বউ, বেটি সবাইকে নিয়া ফরাগতের সাথে খাইসে। এখন বরকত নাই। এতো টাকা পয়সা রোজগার করতেসেন, তবু কুলাইতেসে না, অভাব-অভাব-অভাব, বরকত নাই।



গার্মেন্টসে কেন দিসেন আপনার মেয়েকে? ফজরে ৭/৮ টা বাজে চলে যায়, রাত ৮/১০/১২ টায়ও আসেনা। কোন পুরুষের সাথে ঘোরাফেরা করতেসে তুমি তো জানো না। কতজনের মধ্যে মত্তলা হচ্ছে আপনার মেয়ে, আপনে তো জানেন না। জেনা কইরা কইরা টাকা রোজগার করতেসে, কি বরকত হবে?



আপনারই মহিলা মেয়েদের স্কুলে, কলেজে, ভার্সিটিতে লেখাপড়া করছে। আরেহ, ক্লাস ফোর ফাইভ পর্যন্ত লেখাপড়া করান। বিবাহ শাদী দিলে স্বামীর টাকা পয়সার হিসাব কইরতে পারে মত, অতটুকু দরকার। বেশি বেশি আপনার মেয়েকে আইজকে স্কুলে কলেজে ভার্সিটিতে লেখাপড়া করাইতেসেন, লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করতেসেন। কিছুদিন পরে আপনার মেয়ে স্বামী একটা নিজে নিজে ধরি নিবে, লাভ ম্যারেজ/কোর্ট ম্যারেজ করি চলি যাবে। আপনার কথা স্মরণ করবে না। কয়জন আছে আপনেরা বলেন মহিলা?



এখন আরও মোবাইলের জামানা, কিসের জামানা আরে বলেন না ভাই? আমার কথা বুঝে আসছে নি? এই ভুলগুলা কেউ বলে না ওয়াজে শুধু রঙ তামাশার ওয়াজ করে চলে যায়। মোবাইলের জামানা মহিলার কাছে, সবার কাছে। মহিলার কাসে মোবাইল, পুরুষের কাছে মোবাইল। ছাত্র ছাত্রীর কাছে মোবাইল-মোবাইল-মোবাইল। ছাত্র-ছাত্রীর থেকে নাম্বার নিয়ে নিছে, ছাত্রী ইশকুল কলেজের ছাত্রের কাছ থেকে নাম্বার নিয়ে নিছে, বাস লেখাপড়া যা করলেন।



মহিলাদেরকে ক্লাসের সামনে বসানো হয় কলেজে ভার্সিটিতে, পুরুষরা কি লেখাপড়া কইরতেছে? মহিলা তেঁতুলের মত-তেঁতুলের মত-তেঁতুলের মত। ছোট্ট একটা ছেলে তেঁতুল খাইতেসে, আপনে দেখতেছেন, আপনার মুখ দিয়া লালা বাইর হবে। সত্য না মিথ্যা বলেন তো? তেঁতুল বৃক্ষের নিচ দিকে আপনে হাইটা যান, আপনার মুখ থেকে লালা বাইর হয়। মার্কেটে যেখানে তেঁতুল বিক্রি করে ওদিকে যদি আপনে যান, আপনার মুখ থেকে লালা বাইর হয়। মহিলা তাঁর থেকেও বেশি খারাপ! মহিলাদেরকে দেখলে দিলের মইধ্যে লালা বাইর হয়, বিবাহ করতে ইচ্ছা হয়। লাভ ম্যারেজ/ কোর্ট ম্যারেজ করতে ইচ্ছা হয়। হয় কিনা বলেন? এই মহিলারা তেঁতুলের মত। দিনেরাত্র মহিলাদের সাথে পড়ালেখা করতেসেন, আপনার দিল ঠিক রাখতে পারবেন না। রাস্তাঘাটে হাঁটাহুটা করতেসেন, হ্যান্ডশেক কইরা কইরা, আপনার দিল ঠিক রাখতে পারবেন না। যতই বুজুর্গ হোক না কেন, এই মহিলাকে দেখলে, মহিলার সাথে হ্যান্ডশেক করলে আপনার দিলের মধ্যে কুখেয়াল আইসা যাবে, খারাপ খেয়াল। এইটা মনের জেনা, দিলের জেনা হইতে হইতে আসল জেনায় পরিণত হবে। এটা সত্য না মিথ্যা? কেউ যদি বলে একজনবুড়া মানুষ হুজুর মহিলাকে দেখলে আমার দিল খারাপ হয় না, কুখেয়াল দিলের মধ্যে আসে না। তাহলে আমি বলব ভাই, হে বুড়া তোমার ধ্বজভঙ্গ বীমার আছে। তোমার পুরুষত্ব নস্ট হয়া গেসে। সেজন্য মহিলাদের দেখলে তোমার মনে কুভাব আসে না। একটা বুড়া আরেকটা ধ্বজভঙ্গ বীমারওয়ালা ওই বুড়ার দিলের মধ্যে মহিলা দেখলে কুভাব না আসতে পারে।



(এর পরের অংশ চাটগাইয়া ভাষায়)



এখন পৌষমাসের শীত বেশি না? রাত্রে এই পৌষমাসের শীতের মধ্যে ভিজা কাঁথা যদি গায়ে দেন ওম লাগবে? এই বুড়া ধ্বজভঙ্গ ব্যারামওয়ালাকে যত মেয়েই চিমটি কাটুক না কেন তার কি হবে? আরে ভাই, কেন বুঝতেছেন না? একটা বুড়া ধ্বজভঙ্গ ব্যারামওয়ালাকে কোন মেয়ে চিমটি কাটুক, মশকরা করুক, তাঁর কিছুই হবে না। কোন পৌষমাসের শীতের রাতে ভেজা কাঁথা গায়ে দিলে অম ধরবে আর সারারাত শীতে ঠকঠক করে কাঁপবে, সেই বুড়ার কথাই তো বলছি। জোয়ান জোয়ান ছেলেরা মেয়েদের দেখলে দিলের মধ্যে একটু একটু কুভাব আসে নাকি না আসে? আরে বলনা ভাই, মনে হচ্ছে সবাই বুড়া মানুষ। সেই জন্যই বলছি, মেয়েদের চিন্তা, বলতেও পারবেনা কোনদিকে তোমাকে জেনার মধ্যে মুত্তালা করে। এজন্যই পর্দা ফরজ, পর্দা করবা, পর্দা করাবা।



বীজ হতে অংকুর গজায়। ছেলের জন্য মেয়ে দেখবার সময় কোনদিন জিজ্ঞাসা কর না মেয়ে তিরিশ পারা কুরআন পড়েছে কিনা, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে নাকি, কলেমা জানে কিনা। এসব জিজ্ঞাসা কর না, খালি জিজ্ঞাসা কর তোমার মেয়ে কি পাশ ডাক্তারী পাশ না ডক্টরি পাশ। এই মেয়েরাই একজন দুজন ছেলে পেলেই, এমনিতে তো হয় না, তাদের বীর্য শেষ করে দেয়, মেয়েরা বীর্য শেষ করে দেয়। ইশকুল কলেজে উলঙ্গ উলঙ্গ পড়ে পড়ে। এরকম মেয়ে-ছেলেরা প্রতিদিন এসে বলে, হুজুর আমার তো ছেলে-মেয়ে হচ্ছে না পাঁচ বছর আট বছর, আমাকে একটা তাবিজ দাও। বিয়ে হয়েছে সন্তান কেন হবে না? সন্তান হবে না কেন, সন্তান হবার জিনিস, বীর্য। তোমরা মেয়েরা স্কুল কলেজে পড়বার সময় সব নষ্ট করে ফেলেছো, আর সন্তান কেন হবে? একেবারে শেষ করে ফেলেছে তাই সন্তান হচ্ছে না। আর হলেও আর সন্তান হওয়াবে না, বার্থ কন্ট্রোল করবে, জন্মনিয়ন্ত্রণ করবে। সন্তান হওয়াবে না। আসলে হওয়াবে না তা না, হচ্ছে না। ধনী নষ্ট হয়ে গিয়েছে, বীর্যপাত করতে করতে। একটা সন্তান দুটা সন্তানের পর আর সন্তান হওয়াচ্ছে না। তুমি মরে গেলে তোমার নাম নেবার মত তো কেউ থাকবে না। বার্থ কন্ট্রোল কেন করছ যে? বার্থ কন্ট্রোলের মানে বুঝেছ তো? পুরুষদের মরদ থাইকা খাসী বানিয়ে দেয়া আর মহিলাদের জন্মদানী সেলাই করে দেয়া, সেখানে আর বীর্য প্রবেশ করবে না, এটি হচ্ছে বার্থ কন্ট্রোল। আগের জামানায় আমরা শুনেছি ছাগল, খাসী এসব বাঁধিয়েছে, বলদ বাঁধিয়েছে। এসব করতে করতে মানুষ মানুষকেও খাসী করে দিচ্ছে, বাঁধিয়ে দিচ্ছে। এসব কি করছে তারা, মানুষ বাঁধিয়ে দিচ্ছে। মেয়েদের ভেতরে হাত ঢুকিয়ে, গর্ভপাতের জায়গায়, শরমের জায়গায় বাচ্চাদানী বেঁধে দিচ্ছে, বীর্য না যাবার জন্য, সন্তান না হবার জন্য। এটা কি বার্থ কন্ট্রোল করছিস যে ব্যাটা?



জঙ্গলে হাতী বাড়ছে নাকি বাড়ছে না? বাঘ বাড়ছে নাকি বাড়ছে না? শুয়োর বাড়ছে নাকি বাড়ছে না? বানর বাড়ছে নাকি বাড়ছে না? তারা আমাদের ধান খেলে ফেলে। সেখানে গিয়ে হাতীকে বাঁধিয়ে দাও, বানরকে বাঁধিয়ে দাও, শুয়োরকে বাঁধিয়ে দাও। আমাদের ধান নষ্ট করে ফেলছে, তাদের বাঁধিয়েছে কোনদিন? খালি মানুষকে বাঁধাচ্ছ কেন? তারা বাড়ছে না জঙ্গল ভরে যাচ্ছে? আমাদের ধান-চাল আনতে পারছি না। হাতী বেশি হয়ে গেছে না আগে তো এতো ছিল না, তো হাতীকে বাঁধিয়ে দাও। বাঘকে বাঁধিয়ে দাও, বানরকে বাঁধিয়ে দাও, শুয়োরকে বাঁধিয়ে দাও। আর এখানে সেখানে লিখে দিচ্ছ একটা দুইটা ছেলে হউক মেয়ে হউক যথেষ্ট। বার্থ কন্ট্রোল করলেও ডেথ তো কন্ট্রোল করতে পারবা? জন্ম নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেও মৃত্যু নিয়ন্ত্রণ করতে পারবা? তোমার দুজন সন্তান হয়েছে, কোন ওষুধ মেডিসিন কি তোমার কাছে আছে না মরার জন্য? অমরত্তের ওষুধ তৈরি করেছে? খবরদার!!



নবীর ভাষ্যমতে- "হে আমার উম্মতগণ, এমন মেয়েকে বিয়ে কর যে মেয়ের সন্তান সন্ততি বেশি হয়। তার মা-কে দেখো, নানীকে দেখো। সন্তান সন্ততি বেশি হয় এমন মেয়েকে বিয়ে করতে বল। অবিবাহিত যে মেয়ে তোমাকে ভালোবাসে সেরকম মেয়ে বিয়ে করছ। কেয়ামতের মাঠে আমি মুহাম্মদ (সঃ) গর্ব করবো, আমার উম্মত বেশি।



দুইটা তিনটা চারটা পর্যন্ত বিয়ে করতে পারবা। উম্মত বাড়াও। একজন সাহাবী বিয়ে করে আল্লাহর নবীর কাছে গিয়ে বলল, "হুজুর, আমি তো বৌকে খরচপাতি দিতে পারছি না।" আল্লাহ্র নবী বললেন, "তুমি আরেকটা বিয়ে কর" সাহাবী বলল, "হুজুর এটা কেমন কথা? আমি একটা পালতে পারছি না আরেকটা বিয়ে করলে কি করব?" নবী বললেন, "তুমি আমার কথা শোন আরেকটা বিয়ে কর।" আরেকটা বিয়ে করলো, দুজন বউ হল তার সংসারে সুখ আসলো। রিজিকের মালিক কে? আল্লাহ্... নাকি মানুষ? নাকি জমিন? বাংলাদেশে জমিন কম, মানুষ বাড়ছে। এজন্যই তোমরা জন্মনিয়ন্ত্রণ করছ? ছেলে-মেয়ে কম হওয়াচ্ছ। বাজে মেয়েদের সাথে পাঁচটা আটটা করাচ্ছ, না হওয়াচ্ছো কথায়, বেশি হচ্ছে না? পত্রিকায় দেখো না না দেখো? তাহলে রিজিকের মালিক কে? আল্লাহপাক পরওয়ারদেগার। তুমি কেন শুধুশুধু জন্মনিয়ন্ত্রণ করবা? তুমি তো তাকে খাওয়াবা না। আল্লাহপাক বলেছেন, "আমি তোমাকেও খাওয়াবো, তোমার ছেলেমেয়েকেও খাওয়াবো।" তুমি কেন শুধুশুধু জন্মনিয়ন্ত্রণ করবা? খবরদার!! বড় গুনাহ।



হাশরের মাঠে নবীর উম্মতের কাতার হবে আশিটি আর আদম থেকে ঈসা পর্যন্ত উম্মতের কাতার হবে চল্লিশটি। আমরা ডাবল হব। খবরদার জন্মনিয়ন্ত্রণ করবা না। হতে পারে তোমার প্রথম ছেলে অন্ধ, দ্বিতীয়জন ল্যাংড়া কিন্তু তৃতীয়জন এমন ছেলে হতে পারে যে দুনিয়া চালাতে পারে। তুমি যদি অন্ধ আর ল্যাংড়া ছেলে পাবার পর জন্মনিয়ন্ত্রণ কর তাহলে হতে পারে তোমার বীর্যের মধ্যে এমন ছেলে ছিল যে দুনিয়া চালাতে পারতো। তুমি তো জন্মনিয়ন্ত্রণ করে এমন ছেলে জন্ম দাও নাই। কানা-ল্যাংড়া ছেলে পেয়ে তুমি থেমে গেছো।



এমন মেয়েকে বিয়ে করবা যার মাকে দেখো অনেক সন্তান জন্ম দিয়েছে কিনা, তাঁর নানীকে দেখো অনেক সন্তান জন্ম দিয়েছে কিনা, এমন মেয়ে দেখে শুনে বিয়ে করো। পারলে চারটা পর্যন্ত বিয়ের অনুমতি আছে উম্মতের জন্য। নবী তো এগারোটা পর্যন্ত করেছে।



ইংরেজী শিক্ষিতরা স্কুল কলেজে এসব কাজ করে করে সন্তান হওয়াচ্ছে না। আমার কথাগুলো সত্য না মিথ্যা। ও মেয়েছেলে সাবধান!! কথার নাম লতা, একদিকে ছুটলে আরেকদিকে চলে যায়। লতা যেমন এদিক সেদিক চলে যায়, তেমনি চলে যায়।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

নয়ন বেষ্ট বলেছেন: আপনার এই লেখার সোর্স কি? সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সোর্স ছাড়া সংবাদ প্রকাশ অনৈতিক। দয়া করে সোর্স সংযোজন করেন।

২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

কসমিক রোহান বলেছেন: আপনি আল-কুরআন এবং হাদীস এর আলোকেই তিনি তার বক্তব্য দিয়েছেন। আপনি আল-কুরআন এবং হদীসকে জানুন। রুট লেভেল থেকে বিশুদ্ধভাবে, অতপর নিজেই বুঝতে পারবেন ইনশা আল্লাহ্‌।

ইসলাম কে গোড়া বা রুট লেভেল থেকে জানতে হবে, মাঝখান থেকে ইসলাম কে বোঝা যাবেনা।

আলিফ , বা , তা, ছা থেকে শুরু করুন, বুঝতে পারবেন।

মাঝখান থেকে বুঝবেন না কিছুই।
ইসলাম কে শিখতে হবে এমন কারো কাছে থেকে যার ইসলামী ইলম এসেছে উর্দ্ধক্রমে স্বয়ং রাসুলাল্লাহ (সাঃ) কাছ থেকে।
আপনি কওমি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে যেতে পারেন। একদম রুট লেভেল থেকে শিখতে পারবেন।
অন্যথায় একজন আলেম এর কাছে যান, যিনি রুট থেকে ইসলাম জেনেছেন।

আমরা যারা জেনারেল সাবজেক্ট এর স্টুডেন্ট তাদের মেন্টালিক সেটাপ এবং লজিক তৈরী হয়েছে আলাদা ভাবে যা আমাদেরকে আমাদের নিজেদের পছন্দমত লজিক গ্রহণে কার্যকর ভূমিকা রাখে। আমাদের সুবিধা অনুযায়ী লজিক আমরা মানি।

কোন কিছুর উপর ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে অনুমান করে লজিক স্থাপন করলে সেটা অধিকাংশ সময়েই ভুল হয়।
একটা ছোট্ট ভুলেই অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।
তাই সাবধানী থাকা শ্রেয়।
ধন্যবাদ।

৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

জহির উদদীন বলেছেন: আওয়ামীলীগের পেইড দালালদের একটু বেশীই গায়ে লাগছে....

৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫

জগ বলেছেন: জহির উদদীন বলেছেন: আওয়ামীলীগের পেইড দালালদের একটু বেশীই গায়ে লাগছে....

৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

চটপট ক বলেছেন: শুনেন কিছু কথা বলতে গিয়ে এসে পরেছে,বাট বাকি কথা গুলো যে বলেছেন উনি, ভাল করে চিন্তা করেন।ভুল বলেন নাই

৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

যে শহর চোরাবালি বলেছেন: কসমিক রোহানের সাথে একমত।

৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: শফি হুজুর বনাম মডারেট মুসলিম, ভণ্ড কারা?
Click This Link

৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

মুঘল সম্রাট বলেছেন: এটি ইসলামের বিরুদ্ধে একটি প্রপাগান্ডা। পেইড দালালরা এগুলো করে বেড়ায়।

এই পোস্ট মগজ বিহীন মানুষকে আকৃষ্ট করবে।


আল্লাহ্ ছাড়া কোন মাবুদ নাই। মোহাম্মদ (সা: ) আল্লাহর রাসুল।

৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: আমি লোল্লামা শোফির সাথে একমত। মেয়েদের ঘরের বাইরে আসা হারাম, তারা যেন ঘরের বাইরে না আসে সেই রকমের শিক্ষা এখন থেকে চালু করা দরকার। উপরে যারা কমেন্ট করেছেন, আমার কাছে মনে হল উনারা বেশির ভাগই ইসলামি আন্দোলনের পক্ষের লোক।

এইবারে আসেন একটা উদাহরন নেই। নারীরা ঘরের বাইরে আসবে না, সো আপনার-আমার বাসায় কোন বুয়া আসবে না দৈনদিন কাজের জন্য। এইটূকু পড়ে এখন আপনার স্ত্রী বা মা বা বোনদের গিয়ে জিজ্ঞেস করেন বুয়াদের বাদ দিয়ে ঘরের কোন কোন কাজ তারা করতে আগ্রহী? বুয়াদের বাদ দিয়ে তাদের জীবন চলবে কি না? বুয়ারা না আসলে ছাত্রী সংস্থা চালু থাকবে কি না?

আপনার স্ত্রী আপনাকে বলবেন কাপড় ধোয়ার জন্য, বাসন মাজার জন্য। করে দেখুন না ঐ কাজ মাত্র একদিন। আরামের শরীরে তা সহ্য হবে না। ইসলামের জন্য, রাসুলের জন্য, জিহাদ করবেন, শহীদ হবেন। কিন্তু ঘরের কোন কাজ করবেন না। রাসুল কি করনে নাই ঘরের কাজ? তা হলে?

এই সব বাস্ত সমস্যার সামনাসামনি হবার পরে আপ্নারাই সিদ্ধান্ত নিবেন, এখন মসৃন ইসলামি আন্দোলন চালাবার জন্য এই দারুল হারবের বাঙলাদেশে তাই নারীদের ঘরের ভেতরে রাখা যাবে না। কেননা তা হলে বুয়ারা ঘরের কাজ করতে আসতে পারবে না!

১০| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: কিরে পেইড দালাল, কার দালালী করছ? বিরীয়ানী ইমরানের নাকি হাম্বালীগের?

১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

আরাফাত ইসলাম বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.