নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কে এম মন্জুর হোসেন খান, সহকারী শিক্ষক, পূর্ব শিয়ালবুক্কা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কাউখালী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।\nhttps://www.awesomepic4u.com/

আমিই রানা

আমার ভালোবাসার এলোমেলো স্মৃতির পাতা

আমিই রানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সংলাপের সারসংক্ষেপ কিছু কথা।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

লেখাটা পড়ে খুবই ভালো লেগেছে তাই পোস্ট না করে পারলাম না। লেখাটা পুরোটাই ফেইসবুক থেকে কপি করা। তাই সম্পূর্ন
ক্রেডিট #md.mamun ভাই এর যিনি এর লেখক।

”দয়া করে অবশ্যই পড়বেন।
না পড়লে কিন্ত মিস করবেন!

আমি পদত্যাগ করব.......
------প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
------সবাই মাথা নিচু করে রাখলেন।

.---আমরা অনেকেই জানিনা সেদিন
গণভবনে সাড়ে তিন ঘন্টা হয়েছিল কি?
ছোট একটি মিনি পার্লামেন্ট বসেছিল।

সরকারের পক্ষে ছিলেন আমাদের প্রান প্রিয় নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আর বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর সহচর ও আপনজন ড.কামাল হোসেন।
তার সাথে ছিলেন বিজ্ঞ বিজ্ঞ পার্লামিয়ান্টরা।
শুরু হয়েগেল অধিবেশন শুরুতে মৃদু স্বাগতম ভাষন দিলেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর বিরোধীদলকে বলা হলো, আপনাদের দাবী এবং অভিযোগ গুলি বলুন।

ড.কামাল সাহেব বললেন সংসদ ভেঙ্গে দিন আপনি পদত্যাগ করুন।
শেখ হাসিনা বল্লেন আমি পদত্যাগ করব। আপনারা এখানে যারা আছেন কেউ কি একজন নিরপেক্ষ ব্যাক্তির নাম বলতে পারবেন? খুজে পাবেন? এ সময় সবাই চুপ করে রইলেন। এ সময় ড. কামাল হোসেনের দৃষ্টি আকর্ষন করে বললেন একজনের নাম বলুন।সবাই মাথা নিচু করে রইলেন। কেউ কোন উত্তর দিতে পারলেন না।
মওদুদ ও আব্বাসকে বললেন আপনারা যে অনির্বাচিত সরকার চাচ্ছেন ১/১১ কথা ভুলে গেছেন? তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসে প্রথমেই আমানউল্লাহ আমানের অসুস্হ স্ত্রী ও ইকবাল মাহমুদের অবিবাহিত মেয়েকে যখন গ্রেফতার করে তখন আমিই প্রথম প্রতিবাদ করেছি। আপনারা তো অনেকেই তখন তাল মিলিয়ে চলেছেন।......... দুজনই চুপ।
ড. কামালকে আবার বললেন আপনিতো সংবিধান রচনা করেছেন। আপনি বলেছেন এই সংসদে ১৫৩ জন বিনা ভোটে নির্বাচিত। প্রার্থী না থাকলে আমরা কি করব? আপনি নিজেওতো বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন তখন কি আপনি পদত্যাগ করেছিলেন?
........... কামাল হোসেন চুপ।
ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির কথায় প্রধানমন্ত্রী বললেন। এ মামলাতো আমরা করিনি ১/১১ সরকার করেছে। কোর্টের ফয়সালা কোর্ট করবে। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। আমার বিরুদ্ধে ও ১৬ টি মামলা ছিল আমি তা কোর্ট এ ফয়সালা করেছি।
...................... জমিরউদ্দীন চুপ।
ফখরুল ইসলাম আলমগীর বললেন বেগম খালেদাকে কারাগারে রেখে বি এন পির নির্বাচনে যাবার সুযোগ নেই। জবাবে শেখ হাসিনা বললেন এটি আপনাদের দলীয় বিষয়।আমরা চাই সব দলের অংশগ্রহণে শান্তিপুর্ন নির্বাচন।
.......................ফখরুল সাহেব চুপ।
ব্যারিস্টার মওদুদ ও ফখরুল সাহেবকে বললেন। আপনারা কোনটি রাজনৈতিক মামলা বলছেন। আমিতো কাউকে খুন করিনি। বরং বি এন পির আমলে তারেক রহমান ও সরকারে মন্ত্রীরা আমাকে ২১ আগস্ট গ্রেনেড মেরে হত্যা করতে চেয়েছিল।
খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে মৃত্যুর সংবাদে ছুটে গিয়ছিলাম।কিন্তু আমাকে ঢুকতে দেয়া হয়নি সে সময় আপনি (মওদুদ আহম্মেদ) ছিলেন।সাথে সাথে মওদুদ বলেন আমি দোতালায় ছিলাম। প্রধানমন্ত্রী ক্ষুব্দ কন্ঠে বলেন তা হলে দোতালায় বসে নির্দেশ দিয়েছিলেন আমাকে যেন ঢুকতে না দেওয়া হয়।
.....................মওদুদ চুপ।
ডাঃ জাফরউল্লাহ চুপ চাপ বসে ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী বললেন সবাইতো কিছু বলছেন আপনি কিছু বলবেন না! আপনি কিছু বলুন।
ডাঃ জাফরউল্লা বলেন আপনি একটি সুষ্ট নির্বাচন দিন নোবেল পুরস্কার পাবেন। বঙ্গবন্ধু আমাকে ৩১ একর জমি দিয়েছেন আপনিও
১৪ একর জমি দিয়েছেন। কিন্ত আপনার দেওয়া জমিটা এখনো দখলে পাই নি। আমার ক্যান্সার হাসপাতাল উদ্বোধন এর জন্য আপনাকে চাই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন আব্বাও দিয়েছে আমিও দিয়েছি।অথচ টেলিভিশনে গিয়ে আমার আর সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলেন। আপনি সেনাবাহিনী প্রধানকে যে ভাবে বক্তব্য দিয়েছেন খালেদা জিয়া থাকলে জেলে যেতেন।আপনার ক্যান্সার হাসপাতাল উদ্বোধন করতে পারব না। কারন তাতে নির্বাচনী আচরন ভঙ্গ করা হবে।
.........................ডাঃ জাফরউল্লা চুপ।
মিনি পার্লামেন্টে আরো অনেক কথা হয়েছে। আমি অনেক সংক্ষেপ করলাম।
এরপর রাত সারে দশটার দিকে অধিবেশন শেষ হয়।”

#কপিপোস্ট #ক্রেডিট goes to #md.mamun

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.