![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেটাল বুলেটের হিসাব এখনো বাকি আছে ভাইজান, ...........দেড়লাখ মেটাল বুলেট
সাধাসিধা মানুষের রক্তের হিসাব এখনো বাকি আছে ভাইজান, ............২,৫০০ সাধাসিধা মানুষ
আহত মানুষের অব্যক্ত আর্তনাদের হিসাব এখনো বাকি আছে ভাইজান ........ ১০,০০০ মানুষ
ছেলে, ভাই, স্বামি - প্রিয়জন হারানোর অব্যক্ত কান্নার হিসাব এখনো বাকি আছে ভাইজান..........হাজার হাজার ফোটা চোখের পানি
নিঃস্ব হয়ে যাওয়া অনেক পরিবারের হিসাব এখনো বাকি আছে ভাইজান.........
নেভার বিন ইজি........ভাইজান, নেভার বিন ইজি........
২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০৩
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: দেড়লাখ মেটাল বুলেট
প্রতিটার হিসাব হবে, ভাই জান, প্রতিটার হিসাব নেবে একাত্তরের মত এই বাংলাদেশীরা।
৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৬
উপপাদ্য বলেছেন: উচ্ছল বলেছেন: দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শোধিতে হইবে ঋণ
৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
খাটাস বলেছেন: যদি সত্যি ই ২৫০০ মানুষ মারা গিয়ে থাকে, তবে তাদের পরিবার কোথায়? এই প্রশ্ন টা সবাই এড়িয়ে যায় কেন বুঝি না। আপনার অন্য পোষ্টে মন্তব্য করলাম একটা , আপনি হাতে ধরিয়ে দিলেন, আরেক লিঙ্ক। অনেকে এই পোষ্টে এসে আপনার আমার বক্তব্য বুঝবে না। তাই কপি পেস্ট করলাম। এক এক করে উত্তর দেন। তারপর এই ব্যাপারে ও মতামত পাবেন। এক প্রশ্নের উত্তর আরেক প্রশ্নের উত্তর দিয়ে হয় না।
থাবা বাবা’ নামক বান্দরটারে কয়জনে চিনতো?
১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩ |
শেয়ারঃ
0 0
এই সরকার আর কিছু না পারুক, প্রমোটিং এর কাজটা খুবই ভালো ভাবে করতে পারে।
‘থাবা বাবা’ নামক বান্দরটারে কয়জনে চিনতো? তার ফলোয়ার ছিল এক হাজারের ও কম, এবং স্ট্যাটাসগুলোতে লাইক/কমেন্ট ও হতো অনুরুপ অল্প পরিমানে। এর মানে হচ্ছে খুব বেশি মানুষ এই বান্দরটার ব্যপারে জানতো না। এরপর কে বা কাহারা বান্দরটার ‘রিটার্ন টিকেট’ কনফার্ম কৈরা দেয়। সব দোষ পড়ে যথারীতি শিবিরের উপর। এই পর্যন্ত খেমা দিলে প্রবলেম হইতো না। কিন্তু ওই যে কইলাম প্রমোটিং, সেইটা করিতে হইবেক। তার উপর তখন ‘গাঞ্জাগ্রহন মঞ্চ’ এর ‘যৌবন আমার লাল টমেটো’ অবস্থা, আর ‘থাবা বাবা’ সেই লাল টমেটোর একখান বীচি। বান্দর টাকে ‘দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ’ (!!) ঘোষণা দেয়া হলো স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কতৃক। ফলাফলঃ ‘থাবা বাবা’ নামের সেই বান্দরটি লাইম লাইটে আসলো, সাথে নিয়ে এলো তার সকল কুকর্ম। এখন যতই ‘তাহাজ্জত’ আর ‘মদিনা সনদ’ এর গল্প শোনানো হোক না কেন, সবাই এদের ‘থাবা বাবা’ এবং উক্ত শ্রেণী গোত্রের প্রমোটার হিসেবেই চেনে।
কত সমালোচনাই না করা হলো ‘ইসলামী ব্যাংক’ নিয়ে। কত তোড়জোর আর আল্টিমেটাম দেয়া হলো এই ব্যাংক বন্ধ করার জন্য। কিন্তু এখন দেখা গেলো ওই সমালোচনাকারিরাই একে গন মানুষের ব্যাংক বলে ঘোষণা দেয়।
‘বাঁশেরকেল্লা’ নামক পেইজটি শুরুতেই জনপ্রিয় ছিলো, এটা সত্যি। কিন্তু সরকার বার বার পেইজটি বন্ধ করে দিয়ে এর জনপ্রিয়তার ম্যাগনিচিউড বাড়াতে কি প্রভাবক হিসেবে কাজ করেনি?
ঠিক কয়জন মানুষ মাহমুদুর রহমান বা ’আমার দেশ’ সম্পর্কে জানতো বা খোঁজ রাখতো? কিন্তু লোকটাকে এবং তার ’আমার দেশ’ প্রত্রিকাকে এমন ভাবেই পচানো শুরু করলো, একসময় দেখা গেলো অনেক আওয়ামীপন্থীরাও ভেতরের খবর জানতে ‘আমার দেশ’ পড়তে লাগলো।
জুনায়েদ বাবুনগরী হুজুরকে কয়জনে চিনতো? কিন্তু অবস্থাদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে সামনের নির্বাচনে বাবুনগরী হুজুররের দুচারটি বিবৃতিই পাল্টে দিতে পারে অনেক হিসেব নিকাশ।
চিন্তা করে দেখেন, এমন আরও অনেক পাবেন। এরা তিল কে তাল করে, পরে নিজেরাই ‘তাল থেরাপি’র শিকার হয়।
সংগৃহীত ফেসবুক স্ট্যাটাস: সত্য বাবা
বিষয়বস্তুর স্বত্বাধিকার ও সম্পূর্ণ দায় কেবলমাত্র প্রকাশকারীর...
১৭৬ বার পঠিত আপত্তিকর ০ ৪ ১
৪টি মন্তব্য
১-৪
১. ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২১
কষ্টবিলাসী বলেছেন: ‘গাঞ্জাগ্রহন মঞ্চ’
২. ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
জান্নাতুল এন পিয়াল বলেছেন: গাঞ্জাগ্রহন মঞ্চ নামটা ভাল হইছে।
৩. ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
খাটাস বলেছেন: আপনি বার বার ই কট্টর পন্থি ভাব টা সব জায়গায় দেখান, আর যদি মনে করেন, আপনি খুব বেশি ইসলাম প্রিয় মানুষ - তাহলে সরি তা বিশ্বাস করতে পারছি না। থাবা অতি নিকৃষ্ট প্রকৃতির মানুষ, তাতে সন্দেহ নাই। কিন্তু তাই বলে হত্যা কে সমর্থন করি না। যদি আইন থাকে, তাহলে আইনে তাকে ফাসিতে ঝোলান হলে আমার কোন আপত্তি থাকত না। তবে ইসলামে আসলে ইসলাম অবমাননা কারী নিয়ে কি আছে, তা জানি না। যদি সত্যি ই ইসলাম নিয়ে বাজে কথা বলা মানুষের ফাসির আইন থাকে, তাহলে আমি তাতেই সমর্থন দিব। মুসলমান হয়ে কখনই প্রগতিকে না, যদি তা ইসলামী চেতনা থেকে সমর্থন যোগ্য না হয়।
ফাউ কথা বললাম, এখন কথা হচ্ছে,
যদি নিরপেক্ষ মানুষ হন- তাহলে আপনার চিন্তা ধারা হত, গজাম এ যেই সাধারণ মানুষ রা গিয়েছিলেন, তারা শুধু যুদ্ধাপরাধীদের ফাসির দাবিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু মানুষের সেন্তিমেন্ত টা ইউজ করে সরকার নিজের কোন স্বার্থে প্রচারনা চালিয়ে সমাবেশ টা কে এত বড় রুপ দিয়েছে।
যদি ইসলাম প্রিয় হন- তাহলে আপনার চিন্তা ধারা হত। অপরাধির শাস্তি দাবি করা দোষের কিছু নয়। কিন্তু গজাম এ যেসব নারীরা গিয়েছিলেন, তারা সম্পূর্ণ ভাবে ইসলামী তরিকা মেনে পর্দাশীল ছিলেন না। আবার পুরুষের সাথে বন্ধু হিসেবে পাশাপাশি থেকেছেন। এখানে কিছু ইসলামী নিতি মালা লঙ্ঘন করা হয়েছে। মুসলমান হিসেবে আন্দোলন কারিদের আরও ধর্ম সচেতন হয়ে চলা উচিৎ ছিল। আধুনিক মুক্ত মনাদের কাছে বর্বর শোনালে ও পাশচাত্তের মত খোলা মেলা সংস্কৃতির বিধান ইসলামে নেই।
যদি শুধু জামাত শিবিরের সমর্থক হন- তাহলে আপনার চিন্তা ধারা হবে, সরকার কে নামাতে হবে। গজাম মানে নাস্তিক। একাত্তরে আমাদের নেতারা পাকিস্তানি দের পক্ষ নিয়ে মুলত ইসলামের পক্ষ নিয়েছিল । ( পুরা প্রুভ নাই আমার কাছে, যত টুকু জেনেছি। একাত্তরের অনেক পেপার কাটিং এ দেখেছি, জামাতের বর্তমান নেতারা একাত্তর সালে পাকিস্তানিদের পক্ষে ছিলেন, যদি ও বলতে পারেন, এর মানে প্রমানিত হয় না যে তারা যুদ্ধাপরাধী, মানবতা বিরোধী অপরাধি। ) নেতাদের মুক্তি চাই। মুক্তিযুদ্ধের কথা কইলেই লীগ। নারী স্বাধীনতার নামে নারী শিক্ষার কথা কইলেই নাস্তিক।
তিন ধরণের চিন্তাই দিলাম, যা গজামের বিপক্ষে কথা বলার মত মানসিকতা ধারন করে।
আপনাকে তো শেষের টা মনে হয়। আপনি তো আমার কথার উত্তর দেন। পারলে কিছু বলেন। বলছি না, আমি ই ঠিক, সবার কথাই শুনতে চাই।
আমি বলে গেলাম, আমি প্রথম চিন্তা টা লালন করি।
তাই সরকার কে গালি দিতে গিয়ে গজামের সাধারণ মানুষ কে গালি দেয়া মানে তৃতীয় শ্রেণির চিন্তা ধারায় পড়া বলেই মনে হয়। ভাল থাকবেন।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
লেখক বলেছেন:
মেটাল বুলেটের হিসাব এখনো বাকি আছে ভাইজান, ...........দেড়লাখ মেটাল বুলেট
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
জগ বলেছেন: আগে আমার কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর দেন:
হেফাজতের মাস মুভমেন্ট ২৫০০ লাশ ছাড়া এমনি এমনি বন্ধ হয়ে গেছে? এইটা আমরা কোন যুক্তিতে বিশ্বাস করব? সেই যুক্তিটা দেন।
বাবুনগরীর সাথে যেই আচরন করা হইছে, সেই আচরন শহীদ পরিবারের সদস্য এবং আহত হেফাজত কর্মিদের সাথে কি আচরন করা হচ্ছে/হইতে পারে সেইটা বুঝতে কি খুব বড় বুদ্ধিমান হওয়া লাগে?
৫-মে রাতে সরকার বিদ্যুৎ সংযোগ কেন বন্ধ করেছিল? মিডিয়া কেন বন্ধ করেছিল?
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০২
উচ্ছল বলেছেন: দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শোধিতে হইবে ঋণ।