নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমার মত করে অন্যদের যতটুকু ভালবাসি অন্যরা আমাকে ততটুকু ভালবাসে না।
রেডিও আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রত ভাবে জড়িত।আগে যখন টিভি কম্পিউটার কম ছিল তখন মানুষের একমাত্র ভরষা ছিল এই রেডিও।
রেডিওর মাধ্যমে আমরা কত কি শুনতে পারি,গান-সংবাদ-নাটক আরও অনেক কিছু।আমিও অনেক শখ করে একটা রেডিও কিনেছিলাম।
দাম নিয়েছিল গুনে গুনে ২৫০ টাকা!দুদিন বেশ ভালই চলছিল তারপর থেকে শুরু হল ঘ্যার-ঘ্যার,সা-সা আরও যতসব উদ্ভট শব্দ যা বাংলা ভাষায় লেখা সম্ভব নয়।মাঝে মাঝে দেই থাবা।যেই একটু থাবা মারি তখন একটু ভাল শোনা যায়।আবার পরক্ষনেই সেই শব্দ।দিনের বেলা শব্দটা বেশি কিন্তু রাতের বেলা একটু ভাল।
রাতে ঘুমাবার সময় গান শুনতে শুনতে কখন ঘুমিয়ে পড়ি টেরই পাইনা।সকালে উঠে দেখি রেডিও তখনও খোলা।ব্যাটারি দুদিনেই শেষ।
ব্যাটারি কিনে কিনে আর পারা যায় না।ইদানিং যেন পাল্লা দিয়ে ব্যাটারির চার্জ ফুরায়।তাই সমস্যা টা যেন প্রবলেম হয়ে দাড়িয়েছে।
কি করা যায়,কি করা যায়? হ্যা চার্জার মেশিন ও চার্জার ব্যাটারি কিনতে হবে।যেমন ভাবনা তেমন কাজ।
কিনে ফেললাম সব কিছু কিন্তু রেডিও আমার দিনকে দিন খারাপ অবস্থার দিকেই চলছে।গান হলে একটু শোনা যাচ্ছে তো পরের টুকু আর শোনা যাচ্ছে না।
যেই শোনা যাচ্ছে না সেই দিচ্ছি চড়।চড় খেয়ে রেডিও আমার আবার চালু!
সেদিন একটা গান হচ্ছিল, আমার লান হইয়া যায় ----- (চড়) হাতের লেখা----(চড়) আবার হবে দেখা -----।
বুঝতেই পারছেন এমন করে গান শুনতে কেমন লাগে?
চড় না দিলে যে গান হতেই চাইনা।চড় খাওয়া রেডিওটার অভ্যাস হয়ে গেছে।ভাবছি এটা বিক্রি করে অন্য আরেকটি নতুন রেডিও কিনব।
কিন্তু কে কিনবে এই নষ্ট রেডিও?তবু্ও যদি কেউ কেনে।যাদের চড় মারার অভ্যাস আছে তারা এই রেডিওটা কিনতে পারেন।
গান শুনবেন আর চড় মারবেন।সামুর সকল পাঠকদের বলছি,যদি আমার এই রেডিওটা বিক্রি করে দিতে পারেন তবে তাকে ০.০১% লাভ দেব।
আর যদি কেউ কিনতে চান তবে আমার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন।দামটা খুব কমই নেব।
এই মূহুর্তে দামটা বললাম না।আলোচনা সাপেক্ষেই না হয় দামটা করা যাবে।তাড়াতাড়ি আসবেন।কারন আগে আসলে আগে পাবেন।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এখন তো রেডিও হাতের মুঠোয়।মোবাইলেই রেডিও শোনা যায়।
আমি ছোট থাকতে দেখেছি আমাদের বাসায় অনেকে আসতো রেডিও শুনতে!
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫
আবু আফিয়া বলেছেন: আসলেই তাই
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ধন্যবাদ আবু আফিয়া ভাই।
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২০
সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: আমিও ছোট বেলায় রেডিও শুনতাম। রেডিও নিয়ে অনেক সৃত্মি মনে পড়ে গেল।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রেডিও নিয়ে সবারই মনে হয় কম বেশি স্মৃতি আছে।আপনার স্মৃতি গুলো আশা করি আমাদের সাথে শেয়ার করবেন।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার ছবির রেডিওটার মতোই একটা রেডিও অনেক আগে আমাদের বাসায় ছিল। ওটারও চড়-থাপ্পড় খাওয়ার অভ্যাস ছিল। তখন রেডিওতে দুপুরে নাটক হতো, আম্মা নাটক শুনতেন আর আমি, আমার ছোটভাই দুপুরের ঘুম ফাকি দিয়ে বাড়ী থেকে ভাগতাম। তখন দুপুরে ঘুমানো বাধ্যতামূলক ছিল!! নষ্টালজিক হলাম!!!
পোষ্টে ++++
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছোটবেলার সে সব স্মৃতি মনে পড়লে সত্যি মনটা কেমন উদাস হয়ে যায়।শুক্রবার দুপুরে রেডিওতে নাটক শোনা হত নিয়মিত।
আমার পোষ্টে আপনাকে পেয়ে অনেক ভাল লাগল।ধন্যবাদ ভাই।
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আহা! সন্ধায় হত দূরবার অনুষ্ঠানটা তারপর ছোট ছোট নাটক পরিবার পরিকল্পনা নিয়ে তখন বেশ ভালই লাগত । বিশেষ
করে দুপুরে ১,৩০ মিনিটের পর থেকে ১৫মিনিট করে হওয়া নতুন নতুন ছবির অ্যাডগুলো ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছোটবেলায় রেডিও শুনতে কিযে ভাল লাগত।খুলনা বেতারে সাকালে হত রম্য নাটিকা আয়না।শুনে হেসেই গড়াগড়ি যেতাম।
আরও কত অনুষ্ঠান হত।ছবির এ্যাডও শুনতে ভাল লাগত।
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:
চড়-থাপ্পড়, ঝাঁকি, বাড়ি এগুলো তো কমন ঘটনা।
এখন কেউ রেডিও কিনবে না। আমারে গিফট করতে পারেন
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হায় হায় ভাঙা রেডিও গিফট নিয়ে আপনি কি করবেন?
বলছেন যখন ঠিকানাটা বিকাশ করেন
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯
নতুন নকিব বলেছেন:
হারিয়ে যাওয়া সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়ে গেল।
পোস্টে ধন্যবাদ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ নকিব ভাই।
৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯
Sujon Mahmud বলেছেন: আপনার রেডিও টা একবার বুড়িগঙ্গায় চুবাইয়া দেখতে পারেন......
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আচ্ছা ট্রাই করে দেখব
৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আহা রেডিও শোনার নেশা ছিল আমারো, তবে সবচেয়ে বেশি মনে পড়ে বাংলাদেশের আইসিসি ট্রফি জেতার সেই মূহুর্তটি সেদিন রেডিও কে চুমু খেতে ইচ্ছে হয়েছিল।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:০৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আগেকার দিনগুলোই যেন বেশি ভাল ছিল।প্রযুক্তি সহজলভ্য হয়ে আমাদের আনন্দ গুলো মনে হয় ফিকে হয়ে গেছে।
১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: রেডিওর কথা বলেতো মনে করিয়ে দিলেন হাজারো স্মৃতি। কোথায় গেল সেই দিনগুলি। আজকের যে নাটক দেখি একদিন নাটক শুনতাম।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:১২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আগে রেডিওতে নাটক শোনার মাঝে যে মজা ছিল এখন দেখার মাঝে সেই মজা পাইনা।
১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:২০
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: আগের দিন হারিয়ে গেছে ভাইয়া ।
mp3 3gp mp4 HD.
আপডেট এর উপরে আপডেট।
তাই রেডিও টা জাদু ঘরে পাঠিয়ে দেন ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রেডিওর পুরানো মডেল গুলো হয়তো জাদুঘরে গেছে কিন্তু রেডিও জাদুঘরে যাবে না।
মানুষ এখও রেডিও শোনে আর শুনবে।
১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: এফ এম আর রেডিও র ভেতরে অনেক ফারাক।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হয়তো! ধন্যবাদ রোকনুজ্জামান ভাই।
১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩
করুণাধারা বলেছেন: পড়তে পড়তে নস্টালজিক হয়ে যাচ্ছিলাম। মনে পড়ছিলো সেই রেডিও শোনার দিনগুলোর কথা।
চড়চাপড় খায়নি এমন সৌভাগ্য খুব কম রেডিওর হয়েছে। চড়-থাপ্পড় দিয়ে,শব্দ কিছুটা শোনা যেত। মাঝে মাঝে কান লাগিয়ে শুনতে হতো। সুকান্তর রেডিও কবিতা খুব প্রিয় ছিল। এখন দেখছি প্রথম শব্দটি ভুলে গেছি!
______ বেজে চলে রেডিও
গোলমাল কইতেই সর্বদা রেডি ও।
পোস্টে +++
১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৩০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সুকান্তের রেডিও কবিতা পড়া হয়নি।ছোটবেলায় রেডিও শোনার আনন্দময় স্মৃতি কি এত সহজেই ভোলা যাবে?
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপু।
১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: সেই দিন কি আর আছে ভাই?
১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৩০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রেডিওর সুদিন আর নেই রাজীব ভাই।
১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
সুমন কর বলেছেন: ছোটবেলা বাধ্য হয়ে মাঝে মাঝে রেডিও শুনতাম (বাবা খবর শুনত), পরে নিজেও মাঝে মাঝে অন্য দেশের গান শুনার জন্য রেডিও'র পাশের গোল চাকা ২টা (১টা বড়, ১টা ছোট) ঘুরাইতাম............
পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থেকো।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৩১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমার বাবাও রেডিওতে খবর শুনতেন।
আপনিও অনেক ভাল থাকুন সুমন দা।
১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ভাই শোপিচ হিসেবে ঘরে রেখে দিন। আমাদের ঘরে একটি থ্রি ব্যান্ড রেডিও আছে। সময়ের সাথে ইহা আপনাকে আবেগতাড়িত করবে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৩২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমার কালো রংঙের ছোট একটি রেডিও ছিল সেটিকে খুব মিস করি মাঝে মাঝে।
স্মৃতি হিসেবে তুলে রাখলে মন্দ হত না।
১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫৯
সৈয়দ তাজুল বলেছেন: ছোটবেলার স্মৃতিগুলো আসলেই মজাদার।
আপনার রেডিও সম্পর্কে সম্পূর্ণ ডিটেলস বলুন, সাথে আপনারও
বিবিসি তো কুকাম করে বসলো...
১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হায় হায় রেডিও বেচতে গেলে আমারও সম্পূর্ন ডিটেলস দিতে হবে!!!
১৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এখন মোবইলেই রেডিও শোনা হয়।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এখন হাতের মুঠোয় সব কিছু।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মাইদুল ভাই।
১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমাদের অঞ্চলে প্রথম রেডিও এনেছিলেন আমার বাবা। সি-ম্যান হবার সুবাদে তিনি জার্মান থেকে এটা কিনেছিলেন।
প্রায় দিন রেডিও শুনার জন্য উনার বিভিন্ন বাড়িতে দাওয়াত পড়তো।
এটা আমার জন্মের আগের ঘটনা।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সেই সব দিনের স্মৃতি নিয়ে একটা লেখা লিখে ফেলুন ভাইয়া।
২০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: শুভ নববর্ষ-১৪২৫।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা।
২১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি ছোট থাকতে আমার আব্বা প্রথম যে রেডিওটা কিনে এনেছিলেন, সেটা একদিন দিনে দুপুরে আমাদের ঢাকার বাসা থেকে চুরি হয়ে যায়। খুব দুঃখ পেয়েছিলাম সেদিন।
১৯৭১ সালে বিবিসি'র খবর শোনার জন্য গ্রামের উৎসাহী লোকেরা আমাদের বাড়ীতে ভীড় করতো সন্ধ্যের পর থেকেই। মনে আছে, সে সময় বিবিসি'র "প্রবাহ" অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করতেন শ্রী কমল বোস। নূরুল ইসলাম নামে একজন ভরাট কন্ঠের খবর পাঠকের খুব ভক্ত ছিলাম আমি। তিনি স্বাধীনতার পরে প্রতি রোববারে শ্রোতাদের চিঠিপত্রের অনুষ্ঠান "প্রীতিভাজনেষু" নিয়ে হাজির হতেন। সেখানে একবার তিনি আমার একটা পত্রেরও জবাব দিয়েছিলেন, যা আমি বাড়ীতে না থাকার কারণে শুনতে পারিনি, কিন্তু আমার আব্বা ঠিকই শুনেছিলেন। রাত সাড়ে দশটায় কোলকাতা বেতারের শ্রী দেব দুলাল বন্দোপাধ্যায়ের সংবাদ পাঠ এবং তার "পরিক্রমা" অনুষ্ঠানটি শোনার জন্য মুখিয়ে থাকতাম।
চড় থাপ্পর মেরে রেডিওকে সোজা করার অভ্যেসটা আমারও ছিল!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:১১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমার আব্বাও রেডিওতে খবর শুনতে পছন্দ করতেন।
লেখাটি পড়ে আপনারও কিছু স্মৃতি আমার সথে শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া।
সময় করে সে সময়ের রেডিও শোনার স্মৃতি আমাদের সাথে শেয়ার করবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
আবু আফিয়া বলেছেন: সেদিনই আমার এক নানার সাথে কথা হচ্ছিল, তিনি বলেন ‘আমরা রেডিওতে খবর শোনার জন্য চলে যেতাম দুই মাইল দূরের এক স্থানে, সেখান থেকে খবর শুনে বাড়িতে ফিরে আসতাম, আর এ কাজটি আমাদের নিয়মিত ছিল’। আজও কিন্তু রেডিওর চাহিদা রয়েছে।