১| ১২ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

মুরাদ পাভেল বলেছেন: পোষ্টটি ভাল লাগল। আশা করি আমার প্রোফাইলে ঘুরে আমার পোষ্টগুলোও পড়বেন এবং মন্তব্য করে আমাকে সেফ হতে সাহায্য করবেন।

২| ১২ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: পাথর ছুড়েছেন, আত্মরক্ষা করেনি, তাই কপাল কেটেছে....

কাটার তোহ কথা না, ভাঙ্গার কথা...

যাইহোক প্রিয় মোস্তফা সোহেল ভাই.. নতুন একটি পোস্ট করেছি...

নিমন্ত্রণ রইলো ঘুরে আসার..

লিংক: Click This Link

৩| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪

অর্ক বলেছেন: পাথরের দোষ না আপনিই ফাটা কেষ্ট! হা হা হা। বেশ লাগলো। কবিতায় গভীরতা আছে! শুভেচ্ছা জানবেন।

৪| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০

রাজীব নুর বলেছেন: ওরে বাবা----

৫| ১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
পাথর ছোড়া ভালো জিনিস অবশ্য, সামনে ইলেকশন, অনুশীলন হবে

৬| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:২৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: কবিতার ভাষা রুপক অর্থে ধরে নিলাম। হয়ত প্রেম হয়ত রাজনীতি। যা হউক উপস্হাপনার ভঙ্গি দারুন।

৭| ১৩ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

প্রামানিক বলেছেন: কাটলে ক্ষত শুকায়
কিন্তু ভাঙলে জোড়া লাগানোটা মুশকিল।

দারুণ কাব্যিক কথা। ধন্যবাদ

৮| ১৩ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৮

সুমন কর বলেছেন: মোটামুটি ....

৯| ১৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই বিশাল ভাবসাবের কবিতা, বেশ কঠিন লিখছেন।

১০| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

জুন বলেছেন: মোস্তাফা সোহেল
শেষের লাইনকটি আত্মাকে স্পর্শ করে গেল। কাটবে না জানি তবে ভাংবে তো অবশ্যই।
দারুন কবিতায় প্লাস দিয়ে গেলাম।
+

১১| ২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

মীর সাজ্জাদ বলেছেন: পাথর ছুড়াছুড়ি ভালো লাগলো, অন্যরকম এক কষ্টের অনুভুতি পেলাম।

১২| ২৩ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

স্ব বর্ন বলেছেন: অসাধারন প্রকাশ ভাল লেগেছে ।কাটলে হয়ত শুকায় কিন্তু ভেঙ্গে গেলে জোড়া লাগে হয়ত কিন্তু আগের মত আর থাকেনা।

১৩| ০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমেই, দুটো ভুল বানানের প্রতি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এ দুটো ভুল বানান সম্পাদনা করে নিলে আপনার এ সুন্দর কবিতাটি আরও সুখপাঠ্য হবেঃ
ছোড়, ছুড়েছি << ছোঁড়, ছুঁড়েছি হবে। আত্বরক্ষা << আত্মরক্ষা হবে।
ভাঙা কপাল নিয়ে রচিত এ কবিতাটি পড়ে আমার একটা পুরনো স্মৃতি মনে পড়ছেঃ
গফুর স্যার আমাদের ফিজিক্স পড়াতেন। তিনি অতি সহজ সরল জীবন যাপন করতেন, কথাবার্তায় স্পষ্টভাষী ছিলেন, নিয়মনীতি পালনে ও রক্ষায় কঠোর ছিলেন। হোমওয়ার্ক নিয়মিতভাবে দিতেন এবং নিয়মিত ভাবে তা পরীক্ষাও করতেন। ল্যাবেও বেশ সিরিয়াস ছিলেন, কোন ফাঁকিজুকি পহন্দ করতেন না। তিনি ক্লাসে কদাচিৎ হাসতেন, আর একটু নাকি সুরে কথা বলতেন। এইচএসসি পরীক্ষার ঠিক আগে আগে একদিন আমার এক বন্ধু দুষ্টুমি করতে করতে হঠাৎ আমার ফিজিক্স প্র্যাক্টিকাল খাতার একটা পাতা একেবারে মাঝখান দিয়ে ছিঁড়ে ফেলে। নিতান্ত অনিচ্ছাকৃ্তভাবে এটা ঘটে যায়। আমার মাথায় বাজ ভেঙ্গে পড়ে। অনেক কষ্ট করে কোনরকমে পাতাটা জোড়া লাগিয়ে অত্যন্ত ভয়ে ভয়ে স্যারের কাছে গেলাম। ভেবেছিলাম, স্যার হয়তো বলবেন পুরো খাতাটা পুনরায় লিখে আনতে। সেটা বললে নির্ঘাত আমার অন্যান্য বিষয়ের পরীক্ষা খারাপ হতো, কেননা খাতাটা পুনর্গঠন করতে যে সময় লাগতো, তাতে অন্যান্য বিষয় পড়াশোনার সময়ের ঘাটতি হতো। তিনি গম্ভীরভাবে খাতাটা রেখে দিয়ে বললেন, "ফাঁডা কপাল জোড়া লাগলেও, একটা দাগ থাইক্যা যায়"। কথাটা বাস্তবিকই সত্য ছিলো। বাকী কাহিনী জানতে এখানে ক্লিক করতে পারেনঃ
আমার কথা -২৭

১৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অনেক সুন্দর ভালোলাগা রইলো।