নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাদা_চোখ

মোস্তাক_আহম্মদ

আমি মোস্তাক, সাদা চোখেই সব দেখতে পছন্দ করি।

মোস্তাক_আহম্মদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মল-মুত্র ত্যাগ না করতে আরবী ভাষা ব্যবহার

০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬

কার মন্ত্রণাতে সরকার যেখানে সেখানে মল-মুত্র ত্যাগ না করতে আরবী ভাষা ব্যবহার করেছ তা বলা মুশকিল। উচিত অনুচিতের দিকে যাব না।

আমার পরামর্শ হল (আমি কিন্তু ট্যাক্স পে করি, পরামর্শ দিতেই পারি), পাবলিক টয়লেটের সংখা বাড়ান, রীতিমত সব সময় পরিচ্ছন্ন রাখুন। আর হাতে বন্দুক দিয়ে পুলিশ রাখেন, যেখানে সেখানে কেউ মল-মুত্র ত্যাগ সরাসরি গুলির নির্দেশ দেন। কিছুদিন এইরকম করলে দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

আমিনু৪২০ বলেছেন: কি বলেন লগু পাপে গুরু দণ্ড! কত বড় বড়
চোর আছে দেশ এ সেগুলুর খবর নাই আর
প্রস্রাব করার জন্য গুলি ভাই আপনারা পারেন ও

০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩

মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: লঘু পাপে গুরু দণ্ড, বলেন কি? এটাই এখন প্র্যাক্টিস

২| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: " যত্র তত্র মুত্র বর্জন" প্রতিরোধে " আরবী ব্যবহার" ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতি উৎসাহ একপ্রকার চুলকানীর পরিচয় বহন করে । আর এ জাতীয় চুলকাণী ( উষ্কাণী ) সমাজে কোন শুভ ফল বয়ে আনতে পারে না ।

কেন চুলকানী

দেশের সংখ্যা গড়িষ্ঠ লোক ইসলাম ও আরবীকে শ্রদ্ধা করে, ক্ষুদ্র হলেও একটা অংশ ইসলামকে অপছন্দ করে । তারা তো আরবী পেলে অতি উৎসাহে ঝাপিয়ে পরতে পারে - ইসলামের উপর মুতে এলাম ! আর এ নিয়ে দেশ অশান্ত হলে দায়ভার কে নিবে? সরকার ? না মৌলবাদীরা ?

একটা উদাহরণ দিয়ে বুঝাতে চেষ্টা করছি । আরবীর প্রতি যেমন সংখ্যা গড়িষ্ঠ লোকের ভালবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ আছে , তেমনি জতীয় বিষয়গুলোর উপরও আছে । যেমন শহীদ মিনার , সাত জন বীর শ্রেষ্ঠ , জাতীয় স্মৃতি সৌধ ইত্যাদী । আপনি কি বললবেন যে সব স্হানে মানুষ অবাঞ্ছিত মুত্র ত্যাগ করে , সেখানে শহীদ মিনার অথবা সাত জন বীর শ্রেষ্ঠের ছবি লাগিয়ে দিবেন ?

মিশ্র সংস্কৃতির এই দেশে স্বাধীনতা বিরোধীরাও আছে । তাদের সংখ্যাও ৫-১০ % হতে পারে । জামাত তো এরকমই দাবী করে । এই স্বাধীনতা বিরোধীরা তখন যদি জাতীয় মর্যাদার বিষয়গুলো অপদস্ত করার মোক্ষম সুযোগ মনে করে সেটা কি ভাল হবে ?

দেশের সংখ্যা গড়িষ্ঠ লোক ইসলামের প্রতি আবেগ প্রবণ , ধরুণ ১০ কোটি । কিন্তু এক কোটি লোক তো অবশ্যই পাবেন যারা ইসলামকে অপছন্দ করে । তারা আরবী লেখা পেয়ে যদি মুত্র ত্যাগে উৎসাহ বোধ করে তার ফলাফল কি সামগ্রিক ভাবে ভাল হবে ?

বৃটেন আমেরিকার লোকেরা তো যত্র তত্র মূত্র ত্যাগ করে না । কেন? সেখানে গিয়ে ডিভি পাওয়া অশিক্ষিত বাংগালীরাও তো এই কাজ করে না , কেন ?

আমেরিকানরা কি সন্মান করে ? স্বাধীনতা ? স্টেচু অব লিবার্টি ? নাকি ক্রুশ ?
যেটাই হোক : আমেরিকার প্রশাশন কি মু্ত্র ত্যাগ বন্ধে ক্রুশ বা স্ট্যাচু অব লিবার্টির ছবি লটকিয়ে দিয়েছে ?

বৃটেনে রাণীর সন্মান অনেক, তারা কি মুত্র বিষর্যণ প্রতিরোধে রাণীর ছবি টানিয়েছে ?

বিশ্বের অনেক মুসলিম দেশেই তো জনসমক্ষে মুত্র ত্যাগের সমস্যাটা নেই । ওরা কিভাবে পারছে ? আরবী লিখে? মক্কা শরীফের ছবি টানিয়ে ? আমরা তো তাদের অনুসরণ করতে পারি বা উন্নত বিশ্বের অনুসরণ করতে পারি।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এই উদ্ভাবণী ক্ষমতা বিশ্বে বিরল । সচিব সাহেব নোবেলের মননয়ন পেতে পারেন । শান্তিতে ।

চুলকানী খারাপ রোগ - যদিও সমাজ এটা থেকে মুক্ত হবে না, তবে মন্ত্রণালয় এ জাতীয় চুলকাণীতে আক্রান্ত হয়ে গেলে সেটা একান্তই দু:খের বিষয় ।

০৭ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭

মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: আরবী ভাষা ব্যবহার কোন চুলকানী নয়, একটা পরিকল্পনা মাত্র। আমার পরামর্শটা একটু বিবেচনা করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.