| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কাল্পনিক_ভালোবাসা
একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।
১.
সময়টা তখন ২০০০ সাল। কলেজে পড়ি। আমার এক বন্ধু ছিল হাসিব। আমাদের ছিল কম্বাইন্ড স্কুল কলেজ। ছেলে মেয়ে এক সাথে পড়তাম। তারুন্যের নিয়ম মেনে সে এক মেয়ে এর প্রেমে পড়ল। মেয়ে সবে মাত্র ক্লাস নাইনে পড়ে। মেয়ের নাম তনিমা। তখন পর্যন্ত আমার মনে হত আমার চেয়ে নিচু ক্লাসের মেয়েদের সাথে আবার কিসের প্রেম, তারা তো ছোট। তাই আমি খুব বেশি একটা উৎসাহ দেখাইনি। হাসিব বিরক্ত হয়েছিল। তাই অনেকটা নিরুপায় হয়ে বন্ধুর মন রাখার জন্য আমাকে উৎসাহ দেখাতে হলো। স্কুলের বারান্দায়, কলেজের পিছনের মাঠে তাদের প্রেমপর্ব চলতে লাগল। প্রেমপর্ব মানে দু'টাকার বাদাম কিনে এক সাথে খাওয়া, কোন বই আদান প্রদান করা। খুব বেশি হলে মাঝে মাঝে অসর্তকভাবে একটু হাতের ছোঁয়া। তবে বেশির ভাগ সময়ই প্রেমপর্ব ছিল বাদাম কেন্দ্রিক। বাদাম শেষ মানে হচ্ছে অলিখিত ভাবে দেখা করার সময়ও শেষ। একদিন এই দু'টাকার বাদাম একটু আগেই শেষ হয়ে গিয়েছিল, সেদিন বাদামওয়ালার উপর হাসিবের সেকি রাগ। আমার কাজ ছিল তাদেরকে দূর থেকে পাহারা দেয়া। কোন বিপদ দেখা দিলে আমি সংকেত দিতাম। এটাই ছিল আমার দায়িত্ব।
দেখতে দেখতে আমরা কলেজ পাশ করে ফেললাম। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পালা। একদিন হাসিবের বাসায় গেলাম, শুনলাম তার এক মামা অস্ট্রেলিয়া থেকে এসেছেন। মামা অস্ট্রেলিয়ার নামকরা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। তিনি হাসিবকে অস্ট্রেলিয়া নিয়ে যেতে চান। তিনি হাসিবকে তার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ব্যবস্থা করবেন। প্রেমের কারনেই হোক আর বাবা মা বা বন্ধুবান্ধবকে ছেড়ে চলে যেতে হবে এই কারনেই হোক হাসিবের অস্ট্রেলিয়ায় যাবার ব্যাপারে খুব বেশি একটা আগ্রহ ছিল না। হাসিবদের পরিবারে তার বাবা উপর কেউ কোন কথা বলেন না। তিনি সিদ্ধান্ত দিলেন, হাসিবকে অস্ট্রেলিয়াতে পাঠানো হবে।
তখনকার সময় অস্ট্রেলিয়াতে যাওয়া খুব বেশি একটা কঠিন ছিল না।
মাস তিনেকের মধ্যে দেখলাম হাসিবের সব ফাইনাল হয়ে গেল। যাবার ডেটও ঠিক হয়ে গেল। মোটামুটি সবার থেকে বিদায় নেয়া হয়েছে। শুধু তনিমা বাকি। স্কুল বন্ধ। সামনে মেট্রিক পরীক্ষা। তনিমা নিজেও পরীক্ষা নিয়ে ব্যস্ত। তনিমাদের বাসা কিছুটা কনজাভেটিভ। তনিমার বড় ভাই তনিমাকে স্যারের বাসায় কোচিং এর জন্য নিয়ে আসত আবার নিয়েও যেত। আমার দায়িত্ব পড়ল এ যুগলকে কিছুক্ষনের জন্য দেখা করানোর ব্যাবস্থা করা। এই বিশাল দায়িত্বে আমি কিছুটা সংকিত ছিলাম। যাই হোক অনেক কষ্ট করে স্যারের বাসার সিড়িতে দেখা করাবার ব্যবস্থা করলাম। ভেবেছিলাম খানিকটা আবেগঘন পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। কিছু ডায়লগও ঠিক করে রেখেছিলাম কিন্তু আমাকে হতাশ করে দিয়ে তারা কোন আবেগ ঘন পরিবেশ সৃষ্টি না করেই একে অপরকে বিদায় জানাল। হাসিব জানাল, আমার মাধ্যমে নাকি চিঠির আদান প্রদান হবে। আমাকে কষ্ট করে তাদের ডাক পিওনের কাজ করতে হবে। কি আর করা বন্ধুর সুখের কথা ভেবে রাজি হলাম।
তার একদিন পরে হাসিব চলে গেল। গলাগলি করে কেঁদে এয়ারপোর্টে গিয়ে আমরা তাকে বিদায় জানিয়ে আসলাম। এরপর কেটে গেছে বেশ কয়েকটি বছর। আমার ঠিকানায় প্রতি সাপ্তাহে ২টি চিঠি আসে। একটি আমার জন্য অন্যটি তনিমার জন্য। আমি চিঠি পৌছে দিয়ে আসি। কিছুদিন পর তনিমার চিঠি আমি নিয়ে এসে পোষ্ট করে দিই। ইতিমধ্যে আমাদের বন্ধু মহলে হাসিব এবং তনিমা জুটি প্রেমের এক মাইল ফলক হিসেবে নির্বাচিত হল। একদিন চিঠি আদানপ্রদান করতে গিয়ে তনিমার ভাই এর হাতে ধরা পড়ে গিয়েছিলাম। তিনি আমাকে উত্যক্তকারী ভেবে কঠিন ঝাড়ি দিয়েছিলেন এবং ভবিষৎ এ এই ধরনের অপচেষ্টা করলে আমার ভয়াবহ পরিনতি সর্ম্পকে হুশিয়ার করলেন। ফলে কিছুদিন চিঠি চালাচালি বন্ধ ছিল। এর কিছুদিন পর তনিমা ইউনির্ভাসিটিতে ভর্তি হলো। ইন্টারনেটও সহজলভ্য হল। ফলে আমি এই ডাকপিয়নের চাকুরি থেকে মুক্তি পেলাম।
২.
আমি তখন ভার্সিটি কেবল শেষ করেছি। একদিন হাসিব মোবাইলে ফোন দিয়ে বলল, আগামী রবিবার সে দেশে এ আসবে। সবাইকে সারপ্রাইজ দিবে। এয়ারপোর্ট থেকে নেমে সরাসরি সে তনিমার সাথে দেখা করতে যাবে। তারপর বাসায়। তাই আমি যেন এয়ারপোর্ট এ থাকি। যথারীতি এয়ারপোর্টে গেলাম হাসিবকে রিসিভ করতে। অনেকদিন পর প্রিয়বন্ধুর দেখা পেয়ে কিছুটা আবেগী হয়ে পড়লাম আমরা দুজন। আমি তনিমার ইউর্নিভার্সিটির সামনে গিয়ে তনিমাকে ফোন দিয়ে বললাম দেখা করতে। কিছুক্ষনের মধ্যেই তনিমা এলো। স্বভাবসুলভ হাসি দিয়ে কুশলাদি জিজ্ঞেস করল। বললাম তোমার জন্য একটা উপহার আছে। পিছনে ফিরে দেখ। যে আবেগী বিদায়টি দেখার ইচ্ছা ছিল বছর তিনেক আগের কোন এক বিকেলে সেই আবেগঘন দৃশ্যটি হঠাৎ চোখের সামনে দেখতে পেয়ে আমি নিজে কিছুটা বিব্রত হয়ে গেলাম। আশেপাশের সব ভুলে তারা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে। আমি দূরে সরে এলাম।
হাসিব সে বার প্রায় দেড়মাস বাংলাদেশে ছিল। এর মধ্যে দুই পরিবার তাদের সর্ম্পকে জেনে ফেলায় কিছুটা জটিলতা দেখা দিল। হাসিবের দেশের বাড়ি নোয়াখালী। আর তনিমার দেশের বাড়ি সিলেট। আমি যতদূর জানি এই অঞ্চলের মানুষরা সাধারনত নিজেদের অঞ্চলে বিয়ে দিতে বেশি পছন্দ করেন। হাসিবও পাশ করেছে। একটি ভালো কোম্পানীতে কাজও পেয়েছে। কিন্তু তনিমার পরিবার কোন ভাবেই নোয়াখালীর কোন ছেলের কাছে মেয়ে বিয়ে দিবে না। আর হাসিবের পরিবার কোন ভাবেই প্রেমের বিয়ে মেনে নিবেন না এবং মেনে নেয়ার যে সম্ভবনা সেটাও মেয়ে সিলেটি হবার কারনে মিলিয়ে গেল। আমি আঞ্চলিকতার এই ধরনের তীব্র রেশারেশীর সাথে খুব বেশি একটা পরিচিত ছিলাম না। ভালোমন্দ সব জেলাতেই আছে। যারা এই সব আঞ্চলিকতার কথা বলেন তারা কখনো নিজেদের যুক্তি প্রমান করতে পারেন না। যারা এমনটা করে তারা শিক্ষিত হয়েও অশিক্ষিত।
হাসিবের অনুরোধে আমি দুই পক্ষেই কথা বলতে লাগলাম। আমার কপালে জুটল নানা রকম তিরষ্কার। তনিমার ভাই বলল, তুই তাহলে তোর জন্য না, তোর বন্ধু জন্য কাজ করছিলি। তিনি ঢাকা ভার্সিটিতে পড়তেন, বাংলা বিভাগে। অনেক হুমকি ধামকি দেখালেন। আমি চুপচাপ শুনলাম। ইচ্ছে করছিল বলি, আরে বেটা আমার পরিচয় দিলে তুই কাইন্দা আইসা পায়ে পইড়া মাফ চাবি। বন্ধুর হবু সম্বন্ধি, তাই ধৈর্য ধরে সব অপমান সহ্য করছিলাম। এইদিকে হাসিবের বাসাতেও আমার অবস্থান হলো অনেকটা দুধ দিয়ে কাল সাপ পোষার মত। হাসিবের মা বলতে লাগলেন, তুমি আমার ছেলেটারে একটু বুঝাতে পারলা না? তোমারে এত আদর করছি, আর তুমি এইভাবে আমার ছেলের সর্বনাশটা হইতে দিলা। অবস্থাটা এমন, প্রেম করেছে তারা, আর সব ঝামেলা আমার উপর।
মরার উপর খাঁড়ার ঘা, তনিমার ভার্সিটি আসা বন্ধ করে দেয়া হল। বা আসলেও সাথে ওর ছোট ভাই থাকে। দেখা করা প্রায় খুবই অসম্ভব একটি ব্যাপার হয়ে দাঁড়াল। এদিকে হাসিবের যাওয়ারও সময় হয়ে এসেছে। হাসিব কিছুটা বিচলিত হয়ে পড়ল। একদিন রাত তিনটার দিকে ও আমার বাসার নিচে এসে আমাকে ফোন দিল। কেরামতি করে নিচে নামলাম। কিন্তু তার কথা শুনে আমি কিছুটা অসুস্থ বোধ করতে লাগলাম। হাসিব বলল ও নাকি আগামীকাল সকালে তনিমাকে বিয়ে করবে। কেউ কিছু জানবে না। বিয়ে করে ও চুপচাপ চলে যাবে। এইদিকে সব ঠান্ডা হোক। এই ফাকে তনিমার কাগজও সে নাকি করিয়ে ফেলতে পারবে। কারন হাসিবের অস্ট্রেলিয়ান পিআর আছে। তারপর আবার দেশে ফিরে আসবে। তখন যদি কেউ রাজি না হয় তাহলে সে তনিমাকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়া চলে যাবে। আমি কিছুটা আতংকিত বোধ করলাম। কারন বিয়ে করে তো দোস্ত আমার চলে যাবে, যা কিছু যাওয়ার আমার উপর দিয়েই যাবে। কিন্তু হাসিব অবিচল। কারন তনিমার সাথে নাকি চ্যাটে আলাপ হয়েছে। সে রাজি। সে নাকি ম্যানেজ করবে। এখন আমার কাজ হলো কাজী যোগাড় করা এবং সাক্ষী হওয়া। সারারাত আমরা রাস্তায় রাস্তায় ঘুরলাম। সকাল বেলা ৮টার দিকে কাজীর খোঁজ করতে গেলাম। এত সকালে কাজী অফিসে কাউকে পেলাম না। কাজীর ফোন নাম্বারে ফোন করে উনাকে তাড়াতাড়ি আসতে অনুরোধ করলাম। কিন্তু তিনি অনেকটা গদাই লস্করি চালে ৯:৩০ এর দিকে আসলেন। এসেই বললেন এই ধরনের কাজে রেট নাকি বেশি। আমরা সেই বেশি রেটে রাজি হয়েই তাড়াতাড়ি করে উনাকে নিয়ে ১০টার দিকে তনিমার ভার্সিটি হাজির হলাম। দারোয়ান মামাকে ৩০০ টাকা ঘুষ দিয়ে ভার্সিটিতে ঢুকলাম। সেখানে তনিমার ২টা বন্ধু অপেক্ষা করছিল। তারা বেশ কাজের। একটা ফাকা ক্লাসরুম বের করে ফেলল তারা। সেখানে বসেই আমরা অপেক্ষা করছি। আমি ভীষন ঘামছি। পেটের ভিতর কেমন যেন একটা অনুভুতি হচ্ছিল। এই ধরনের পরিস্থিতির কথা আমি কখনও স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারিনি।
হাসিবও বেশ টেনশনে আছে। বার বার ঘড়ি দেখছে। আমি আসলে ঠিক বুঝাতে পারব না আমার সে সময়কার অনুভূতিগুলো। মাত্র ১০ মিনিট পার হলো। মনে হলো কত বছর ধরে যেন বসে আছি। ঠিক ১০:৩০ এ তনিমা আসলো। বেচারীর টেনশনে চোখের নিচে কালি পড়ে গিয়েছে। আমরা এই ব্যবস্থা করেছিলাম কারন তনিমার সাথে তার মা ও এখন তনিমাকে দিতে আসে। এসে বসে থাকে। ক্লাস শেষ করে একবারে নিয়ে যায়। আজকেও মা এসেছে। নিচে বসে আছে। হাতে খুব বেশি সময় নেই। কাজীকে বললাম বিয়ে পড়ানো শুরু করতে। কাজী বলল মেয়ের বয়স ১৮ হতে হবে। আমি মহা ঝাড়ি দিতে যাচ্ছিলাম। দেখি তনিমা মেট্রিক এর সার্টিফিকেট বের দিল। এর পর বিয়ে পড়ানো হয়ে গেল। সাক্ষী হিসেবে আমি আর তনিমার একবন্ধু ছিল। বিয়ে করানো শেষ হতেই হবাইকে চকলেট দিলাম। এত সকালে খেজুর পাইনি। তনিমা থেকে হাসিব তখনই বিদায় নিয়ে নিল। বেচারা বিয়ে করে বউকে নিয়ে যে একটু আলাদা সময় কাটাবে সে অবস্থা ছিলনা। কিন্তু তাদের ভালোবাসা দেখে আমরা সত্যি ভীষন আপ্লুত হয়েছিলাম। সময়টা ছিল ২০০৫।
৩.
হাসিব চলে গেল। আস্তে আস্তে পরিস্থিতিও কিছুটা শান্ত হল। তনিমাকে নিয়ে এখন আর তার মা বা ভাই আসেন না। ইতিমধ্যে আমি নতুন চাকুরীতে যোগদান করলাম। নানা রকম ট্রেনিং, সেমিনার ইত্যাদির মধ্যে দিয়ে আমি বেশ ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছিলাম। বেশ কয়েক মাস এইভাবেই চলছিল। একদিন রাতে হাসিব ফোন দিল। তনিমাদের বাসায় নাকি নতুন ঝামেলা শুরু হয়েছে। তনিমার বড় ভাই তনিমার জন্য একটা ছেলে দেখেছেন। ছেলে কোন এক চা বাগানের ম্যানেজার। সব ঠিক থাকলে রোজার ঈদের পর সিলেটে বিয়ে হবে। রোজা আসতে তখনও প্রায় তিনমাসের মত বাকি। হাসিব বলল, তনিমার জন্য সকল কাগজপত্র সে রেডি করে ফেলেছে। কিছুদিনের মধ্যে পাসপোর্ট জমা দিতে হবে। কিন্তু সমস্যা হলো তনিমার পাসপোর্টের মেয়াদ বেশিদিন নেই। তাই আমাকে পাসপোর্ট রিনিউ এর ব্যবস্থা করতে হবে। পাসপোর্ট রিনিউ করে আগামী মাসে তনিমাকে ভিসার জন্য দাড়াতে হবে। ভিসা পেলে হাসিব দেশে চলে আসবে।
যাই হোক সবকিছু প্ল্যান মোতাবেকই হলো। তনিমা সকল কাগজ পত্র সহ পাসপোর্ট জমা দিল। ৫ দিন পরে তাকে ভিসা সহ পাসপোর্ট ফেরত দেয়া হল। কি যে প্রচন্ড আনন্দ হচ্ছিল, বোঝাতে পারব না। হাসিবকে জানালাম। হাসিব বলল ও ঈদের আগের ৪/৫ দিন আগে দেশে আসবে।
রোজা শুরু হলো। হঠাৎ করে তনিমারা সবাই সিলেট চলে গেল। আমার অনেক প্ল্যান উল্টাপাল্টা হয়ে গেল। হাসিবকে জানালাম। হাসিব বললো, তার বাসায় এবং তনিমার বাসায় আমাকে কথা বলতে। শুধু বিয়ের কথা যেন না জানাই। আমি বিগত দিনের অভিজ্ঞতার কথা মনে করে কিছুটা প্রস্তুতি নিয়ে প্রথমে হাসিবের বাসায় গেলাম। চাচা আর চাচীকে ব্যাপারটা বলা শুরু করাতেই আবার শুরু হলো আমাকে প্রচন্ড অপমান। এইবার তো আমাকে সরাসরি বাসা থেকে বের করে দেয়া হল। কিচ্ছু করার নেই। চুপচাপ হজম করা ছাড়া। তনিমার ভাইকে ফোন দিলাম। তিনি তো আরো একধাপ এগিয়ে। পোলাপাইন পাঠিয়ে আমাকে অফিসে হুমকি দিলেন। বাসায়ও খবর গেল। আমার আম্মা আব্বা মনে করলেন আমি মনে হয় পালিয়ে কোন মেয়ের সাথে বিয়ে করতে যাচ্ছি। বাসায় যাওয়ার পর আব্বা আমাকে ডেকে বললেন, তোমাকে পালিয়ে বিয়ে করতে হবে কেন? আমি গিয়ে কথা বলি? তারপর না মানলে তখন না হয় পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করবা। কিন্তু এখনই কেন? আমি হা করে আব্বার দিকে চেয়ে রইলাম।
পরে আমি যখন সব বুঝিয়ে বললাম, তখন আব্বু বললেন যেন খুব বেশি ঝামেলায় না জড়াই। হাসিবকে সব জানালাম। হাসিব কিছুটা মুষড়ে পড়ল। এত সব গালাগালি শুনে আমার মধ্যে একটা প্রচন্ড ক্রোধ কাজ করছিল। মনে মনে ঠিক করলাম শালার যাই আছে কপালে তনিমাকে সিলেটে ওদের বাড়ি থেকে তুলে আনব। তারপর যা হবার তা হবে। হাসিবকে বললাম। ও রাজি হলো।
৪.
তনিমাদের বাড়ি সিলেটে মীরা বাজারে। ওদের বাসার সাথেই প্রধান সড়ক। তনিমারা বেশ ভালোই পয়সাওয়ালা। আমার সিলেটে কিছু বন্ধু বান্ধব আছে। এর মধ্যে একজন হচ্ছে বেশ প্রভাবশালী এক নেতার ছেলে। ওকে সব খুলে বললাম। আমাকে বলল, টেনশনের কিছু নাই। প্রয়োজন পড়লে বাসা থেকে তুলে আনতে পারবে। কিন্তু আমি ঠিক চাচ্ছিলাম না বাসা থেকে তুলে আনতে। এতে তনিমাদের পরিবারের বেশি সম্মানহানি হবে। ঠিক হলো তনিমা বাসার নিচে নেমে আসবে। আমরা সেখানে গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করব। গাড়িতে করে সরাসরি বিমানবন্দর। সেখান থেকে ঢাকায়। ঢাকায় কোন একটা হোটেলে উঠবে। তারপর একদিন বা দুইদিন পরে তারা অস্ট্রেলিয়ায় চলে যাবে।
হাসিব ঢাকায় আসল অক্টোবরের ৫ তারিখে। ১১ তারিখে ছিল ঈদ। তেমন লাগেজ আনেনি এইবার। হাসিবের এই ঘন ঘন আগমনে হাসিবের পরিবার খুব বেশি খুশি হলো না। তারউপর আমাকে সাথে দেখে তো আরো বিরক্ত হলো। হাসিব বাসায় এসে সরাসরি তনিমার প্রসঙ্গ তুললো। আগের মতই চিৎকার চেচামেচি এবং আরো খারাপ সিচুয়েশন হলো। কিন্তু যে ছেলে প্রেমের জন্য এত কিছু করছে তাকে আর যাই হোক এইসব স্পর্শ করছিল না। আমরা যতবারই কারন জানতে চাচ্ছিলাম হাসিবের পরিবার কোন কারন দেখাতে পারছিল না। এটাযে এক ধরনের এক গুয়েমি সেটা বুঝা যাচ্ছিল। ঘুরে ফিরে সেই সিলেট প্রসংগই ফিরে এল। বিরক্ত হয়ে হাসিব আর আমি বাসা থেকে বের হয়ে আসলাম। ঠিক করলাম সিলেটে তনিমাদের বাসায় যাব। রাতের বাসে রওনা দিলাম। ঈদের কারনে বাসে টিকিট পেতে খুবই কষ্ট হয়েছিল। যাই হোক সকালে তনিমাদের বাসায় যাবার পর তনিমার বাবা বললেন তিনি কেটে তার মেয়েকে সুরমা নদীতে ভাসিয়ে দিবেন, তাও তিনি নোয়াখালী বা প্রেম করে পছন্দ করা কোন পাত্রের কাছে বিয়ে দিবেন না। তনিমার বড় ভাই আরো বেশি উত্তেজিত হয়ে গায়ে হাত তুলতে গেলেন। আমার আর সহ্য হলো না। আমি বললাম, ভদ্রভাবে এতদিন কথা বলেছি, এটার অর্থ এই না যে আমরা কিছু করতে পারি না। যেকোন জিনিস দুই ভাবে বুঝানো যায় একভালো ভাবে, অন্যটা খারাপ ভাবে। আপনাকে ভালোভাবে বুঝাচ্ছি, কিন্তু আপনি পারছেন না। আপনি শুধু গায়ে হাত তুলে দেখেন, তারপর দেখেন আপনার কি অবস্থা করি। নিচে চেয়ে দেখেন আমি একা আসি নাই। আপনি একটা দিবেন আপনি মিনিমাম ৫০টা খাবেন। আর আপনি যার পাওয়ারে এত লাফালাফি করেন, তিনি আমার বড় ভাই। আমার আপন খালাত ভাই। উনারে যদি বলি আপনি আমাকে এই রকম করছেন, তাহলে আপনি বুঝে দেখেন আপনার অবস্থা কি হবে। ইচ্ছা করছিল সেদিনই তনিমাকে তুলে নিয়ে আসি। কিন্তু নিজেকে শান্ত করলাম।
আমাদের এই পাগলামীতে যেটা হলো, তনিমার সাথে আমাদের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেল। এখন আর কোন পথ খোলা নেই। সেই তুলে আনার ব্যবস্থাই করতে হবে। রিপন ভাই এর সাথে যোগাযোগ করলাম। আমার খালাত ভাই। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সংগঠনের নেতা। তিনি বললেন, তুই যেহেতু হ্যান্ডেল করছিস, তাই আমি আর জড়াতে চাই না। তবে যখন দেখবি পারছিস না। আমাকে ফোন দিস। তবে তোরা একটা জিডি করে রাখিস। সামনে কাজে দিবে। আমরা ঢাকায় ফিরে জিডি করলাম।
৬.
ঈদ শেষ হলো। তনিমার সাথে কোন যোগাযোগ করতে পারছি না। আমাদের ভরসা ছিল, তনিমা কোন না কোন ভাবে আমাদের সাথে যোগাযোগ করবে। কিন্তু অপেক্ষা আর ভালো লাগছিল না। সিলেটের পোলাপাইন দিয়ে খবর বের করলাম, তনিমা সেই বাসায়ই আছে। আমি হাসিবকে বললাম আর একদিন অপেক্ষা করব, তারপর যদি খোঁজ না পাই, তাহলে তনিমাদের বাসায় গিয়ে তনিমাকে তুলে আনব। রিপন ভাইকে বললাম, তিনি বললেন যা করবি ভেবে করবি। শেষে আবার যদি মেয়ে বেকে বসে তাহলে কিন্তু অপহরনের কেস হবে। আমি বললাম ভাই, বাঁকা বাকির কিছু নাই। হুজুর ডেকে বিয়ে করা বউ। তিনি আমাকে সিলেটের কিছু নেতার ফোন নাম্বার দিলেন। আমি যোগাযোগ করলাম। তারা বলল, আপনি এসে ফোন দিয়েন, আমরা আছি।
ঠিক করলাম অক্টোবরের ১৬ তারিখে আমরা সিলেটে যাব। এর মধ্যে হাসিব ১৮ তারিখে তাদের দুইজনের টিকিট কনফার্ম করল। টিকিট কনফার্ম করে বের হয়ে আসতেই আমার মোবাইলে দেখি তনিমা একটা অন্য নাম্বার থেকে ফোন করল। আমি সাথে সাথে বললাম কালকে আমরা দুপুর ঠিক ২টায় তোমার বাসার সামনে গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করব। তুমি যেভাবেই হোক বের হয়ে চলে আসবে। আমি হাসিবকে দিলাম। তারা ২ মিনিটের মত কথা বললো। হাসিব বলল, তোমার কোন কিছুই আনার দরকার নেই। শুধু কোন মতে একটা কাপড় পড়ে বের হয়ে আসবা। আমরা তোমার জন্য ৩টা পর্যন্ত অপেক্ষা করব। তারপর বাড়ির ভিতরে ঢুকব। এই বলে হাসিব ফোন রেখে দিল।
আমরা পরদিন ভোর সাড়ে ৫ টায় রওনা দিলাম। হাসিব বাসা থেকে লাগেজ নিয়ে বের হয়েছে। বাসায় কেউ দেখেনি। আমরা সিলেট পৌছলাম সকাল ১০ টার দিকে। আমাদের সাথে গেল আরো কয়েকজন। সিলেটে আমার সেই ছোটভাইকে ফোন দিলাম। তার সাথে দেখা হলো। তাকে সব বুঝিয়ে বললাম। খুবই বুদ্ধিমান ছেলে। অল্পতেই সে বুঝে নিল কি করতে হবে।
এরপর অপেক্ষার পালা। আমরা গাড়ির ভিতরে বসে আছি। অপেক্ষা করছি তনিমার জন্য। কথা ছিল তনিমা দুপুর ২ টায় বের হবে। ২টা বাজতে আর ১৫ মিনিট বাকি আছে। এক একটা মিনিট আমার কাছে অনেক বড় হচ্ছে।
২টা ১৫ বাজে। আমার প্রচন্ড টেনশন হতে লাগল। হঠাৎ দেখি তনিমাদের বাড়ি থেকে একটা মেয়ে বের হয়ে এদিক সেদিক তাকাচ্ছে। ভালো করে চেয়ে দেখি এটাই তনিমা। ওরনা মাথায় পেচিয়ে রাখতে চিনতে পারছিলাম না। সাথে সাথে আমরা গাড়ি স্টার্ট করলাম। তনিমাকে গাড়িতে তুলে নিয়েই একটানে আমরা সেই এলাকা ছেড়ে বের হয়ে আসলাম। কিছুক্ষনের মধ্যেই দেখলাম আমার মোবাইলে দেখি ফোন আসা শুরু হলো। তনিমার ভাই, বাবা আরো অনেকে আমাকে ফোন দিয়ে গালাগালি করছেন। তিনি থানায় যাচ্ছেন মামলা করার জন্য। আমার নামে নারী অপহরনের মামলা দিবেন ইত্যাদি। আমাদের সকল ধারনাই বাস্তব হতে চলেছে। প্ল্যান অনুযায়ী আমরা ঠিক করলাম করলাম মাইক্রোবাস ছেড়ে দিব। আমাদের সাথে যারা ঢাকা থেকে এসেছিল তাদেরকে বাসে চলে যাবে। আমি, হাসিব, তনিমা উঠলাম রবিন ( সেই সিলেটি ছোট ভাই) তার গাড়িতে। আমরা সরাসরি চলে আসলাম ওসমানী বিমানবন্দরে। সেখান থেকে ঢাকায় চলে এলাম আমরা।
ঢাকায় এসে যখন পৌছলাম তখন সন্ধ্যা ৭ টা। মোবাইল বন্ধ ছিল। খুলে দেখি অনেকগুলো মিসকল এলার্ট। কিছুক্ষন পর হাসিবের বাসা থেকে ফোন আসল। তাদের কাছে তনিমাদের বাসা থেকে ফোন গেল। আমরা নাকি তনিমাকে অপহরন করে ঢাকায় এনেছি। তনিমাদের বাসা থেকে মামলা করা হচ্ছে। হাসিবদের বাসা থেকে আমার নামে এবং তনিমাদের নামে মামলা করার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে, ইত্যাদি ইত্যাদি।
আমরা বনানীর একটা হোটেলে উঠলাম। হাসিব আর তানিয়াকে হোটেলে রেখে আমি বাসায় গেলাম। বাসায় গিয়ে শুনলাম কারা নাকি ফোনে হুমকি ধামকি দিচ্ছে। আব্বু অনেক টেনশন করছেন। আব্বু আমার মেজ নানাকে ফোন দিলেন। তিনি পুলিশের সহকারী কমিশনার ছিলেন। উনার সাথে কথা বলে আমি মোহাম্মদপূর থানায় গেলাম। সেখানে ওসি সাহেবকে আমার আগের করা জিডি দেখালাম। তারপর বিষটি খুলে বললাম। বিয়ের কাবিন এর ফটোকপি দেখালাম। তিনি সব বুঝে বললেন, নিশ্চিন্ত থাকতে।
আসলে আর অনেক ঘটনা ঘটেছিল সেটা বলতে ইচ্ছে করছে না।
তারপর দিন সকালে হাসিবের হোটেলে গেলাম। তাদের নিয়ে মার্কেটে গেলাম। হাসিব তানিয়ার জন্য ড্রেস ও অন্যান্য জিনিস কিনল। তারপর বিকেলের দিকে হোটেলে ফিরে এসে প্রথমে হাসিবের বাসায় ফোন দিল, বলল সে তনিমাকে বিয়ে করে ফেলেছে। আজ রাতেই তারা অস্ট্রেলিয়া চলে যাচ্ছে। তারা যদি চায় তাহলে হোটেল রয়েলে তারা যেন ৬ টার মধ্যে চলে আশে। একই কথা তনিমাদের বাসায়ও বলা হলো। আমরা ৭টা পর্যন্ত অপেক্ষা করলাম। কেউ আসলো না। আমি দুই বাসায় বিয়ের প্রমান স্বরুপ কাবিনের ফটোকপি পাঠালাম। তাদের স্বীকারোক্তি পাঠালাম, যেখানে তারা উল্লেখ্য করেছে তারা স্বেচ্ছায় একে অপরকে বিয়ে করেছে। নিচে তাদের সাইন। এবং সাক্ষী হিসেবে কয়েকজনের নাম।
ঢাকা বিমান বন্দরে আমি দাঁড়িয়ে আছি। হাসিব এবং তনিমা আমাকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাদছে। আমিও কাদছি। কি একটা লজ্জাজনক একটা দৃশ্য।
২০০৮ সালে দুই পরিবার থেকে সর্বসম্মতিক্রমে এই বিয়ে মেয়ে নেয়া হয়। দুই পরিবারের মধ্যে গলায় গলায় ভাব। আমার কাছে ক্ষমা চাইল। তনিমার বড় ভাই রনি ভাই এর সাথে আমার খুবই খাতির।
শুনেছি তনিমা হাসিবের একটা বাবু হতে যাচ্ছে। আমার এই লেখাটা তার জন্য উৎসর্গ করা।
পরিশেষঃ সিনেমার গল্প কি আসলেই জীবন থেকেই নেয়া হয়??
হয়ত, হয়ত না।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা। ঠিক আছে। ![]()
২|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৪
আফসিন তৃষা বলেছেন: জোস তো
তনিমা আর হাসিবের জন্য অনেক শুভকামনা।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এমন হয়। কোন সমস্যা নাই কিন্তু দুই পরিবারের জেদের কারণে অনেক সম্পর্ক ভেঙে যায়।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সেটাই। শুধু মাত্র পারিবারিক কিছু জেদাজেদির কারনে অনেক সম্পর্ক ভেঙে যেতে দেখেছি। তবে হাসিব এবং তনিমার যে বিশ্বাস একে অপরের উপর ছিল, সেটা সবার থাকে না।
৩|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৪
ৎায়ইাবুর বলেছেন: হাসিব তনিমার সাথে আপনাকেও প্লাস
তবে আপনে হলেন আমার মতই কাবাব মে হাড্ডি
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
তাই নাকি? একদিন আপনার কাহিনী শুনতে হবে। ![]()
৪|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৭
সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: জটিল জটিল জটিল ...এক কথাই অসাধারণ। আশা করি উনারা সুখে শান্তিতেই থাকবে। :#> :#>
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। আমিও একই আশা করি। ![]()
৫|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৮
ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: সুপার প্রেম কাহিনী
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ।
বাস্তবের সকল কাহিনী এ সুপার। ![]()
৬|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৪
কাল্পনিক জীবন বলেছেন: সিনেমার গল্পও এর কাছে কিছুনা![]()
এক কথায় অসাধারন কাহিনী ![]()
আপনার ভূমিকাতো পুরাই ফিল্মি
![]()
তারা যে সুখে আছে এটাই বড় কথা ![]()
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এখন ভাবলে আসলে সিনেমার মতই মনে হচ্ছে। তখন মনে হত না। তখনকার সেই দিনগুলো অনেক মজার ছিল। ![]()
আমি কিছুটা ফিল্মি। হা হা হা হা
:!>
৭|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৫
সাাজ্জাাদ বলেছেন: ভাই, কি দেখাইলেন।আনন্দে চোখে পানি আইসা পড়লো। এতো দেখি পুরো সিনেমা। চমৎকার হয়েছে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারো ভালো লাগল। ![]()
৮|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০০
শাফিউর রহমান ফারাবী বলেছেন: খালি আমার কপালেই বিয়ে নাই আফসোস
২৩ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:১১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমমমম।
৯|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১২
sohagamin বলেছেন: এতো দেখি সিনেমা কেউ হার মানায়.............
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সহমত। পুরোটা লেখার পর তাই মনে হচ্ছে।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ![]()
১০|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৪
িসফাত অািমর বলেছেন: onek+onek valo laglo.,cinema banaite munchai
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমিও ভেবেছি। ভাবছি অনন্তের সাথে যোগাযোগ করব।
কি বলেন।
১১|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২১
অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: মোবাইল থেকে পড়ছিলাম। কমেন্ট করার জন্য পিসি তে বসলাম।
লেখাটা একটানে পড়ে গেছি। শেষ টা কি হয় জানার জন্য উদ্গ্রীব ছিলাম। আপনার সাহসীকতার প্রশংসা করতে হয়। বন্ধুর জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন আপনি।
যাই হোক, আপনার বন্ধু, তার স্ত্রী এবং নতুন বেবি টার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অদ্ভুত স্বপ্ন। সে সময়টা অনেক কঠিন গিয়েছে। আমি আমাদের সেই টেনশন, বিশেষ করে একটা প্রাইভেট ইউনিতে ঢুকে, দিনে দুপুরে বিয়ে পড়ানো ঠিক ভাবে বর্ননা করতে পারিনি।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১২|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৫
টাক্কা বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। মানুষের সুখী জীবন দেখেও সুখ।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মানুষের সুখী জীবন দেখেও সুখ।[/su
ঠিক বলেছেন। সহমত। ![]()
ধন্যবাদ সময় করে পড়ার জন্য। ![]()
১৩|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩২
েমঘবালকিস বলেছেন: nissash off koirA LIKHA TA porlam.....ki je valo lagche bujano jabe na...sorry for typing
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। ![]()
১৪|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪০
রাফাত নুর বলেছেন: গটনা রিয়েল হইলে সমস্যা নাই । কিন্তু গল্প হইলে খবর আছে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
গটনা বাই রিয়েল। ধরেন গল্প তাইলে কন কি করবেন
১৫|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৯
রিতুন ক্লিস বলেছেন: ভাই আমার কামটা কইরা দিবেন... ![]()
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আইচ্ছা দিমুনে।
এলা খুশি হন।
১৬|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০১
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
কাহিনী পড়তে পড়তে পুরাই অস্থির অবস্থা।
টেনশিত হইয়া গেছিলাম।
যাই হোক, আপনার এই সরলপনা বন্ধুত্বের জন্য সাধুবাদ।
দুই পরিবার মেনে নিয়েছে জেনে ভালো লাগলো।
আমি ও একটা বিয়ের ব্যবস্থা করিয়েছি। নিজে স্বাক্ষী, আর আমার খুব ভালো একটা বন্ধুকে ঘুম থেকে তুলে এনে উকিল বানিয়ে। হা হা।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ওয়াও। তাই নাকি? ভালো তো। একদিন আমাদের সাথে শেয়ার করুন না। কয়েকদিন আগে খবর পেলাম ওদের নাকি বাবু হতে যাচ্ছে। সাথে সাথে সেই আগের দিন গুলোর কথা মনে পড়ে গেল। তাই লিখে ফেললাম।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো। আশা করি ভালো আছেন। ![]()
১৭|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০১
ইন্সিত বলেছেন: ভালো লাগলো। ফ্যামিলিগুলো কেন যে বুঝতে চায় না ???
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। আসলে কিছু কালচার আমরা নিজেরাই বানাই। আমাদের আশে পাশে দেখবেন অনেক মানুষ আছে যারা আঞ্চলিকতা নিয়ে অনেক কাবিল টাইপের মন্তব্য করে। কিন্তু তাদের কথা কোন বেল নাই।
এই যে এখন দেখুন এই দুই পরিবার অনেক ভালো আছে। তনিমা বউ হিসেবে অনেক ভালো করছে। আর হাসিবও জামাই হিসেবে ভালো।
শুধু শুধু ব্যাক্তিগত কিছু ধ্যান ধারনা এবং ইগো বজায় রাখতে গিয়ে এই সমস্যা গুলো হয়।
১৮|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২২
আমি মিসির আলি বলেছেন: ভাই,গল্পটা পড়ে অনেক ভাল লাগলো।।।।
কিন্তু পড়া শেষে হাসিবকে প্রচণ্ড ঈর্ষা হচ্ছে।।।।
কেন জানেন????
হাসিবের আপনার মত ১ টা বন্ধু আছে।তার আর সারাজীবন কোন বন্ধু না হলেও চলবে।।।।।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার এই নিকটি আমার অনেক পছন্দ। আমি মাঝে মাঝে আপনার ব্লগে যাই।
চমৎকার একটা মন্তব্য করেছেন। আমি অনেক লজ্জা পাচ্ছি। :!>
আমি চাই আমার বন্ধরা ভালো থাকুক।
আমার বাস্তব কোন ভালোবাসা পাইনি। আমার সবই কাল্পনিক ভালোবাসা। তাই আমি চাই আমার কোন প্রিয় মানুষ যেন বাস্তবের ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত না থাকে
তাই আমি শুধু চেষ্টা করেছি।
অনেক ভালো থাকবেন।
১৯|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৪
অন্ধকার অবচেতন বলেছেন: এপিক কাহিনী... পুরাই সেইরাম! পোস্টে প্লাস...
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ![]()
২০|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪১
জিসসান বলেছেন: খুব ভালো লাগলো পড়ে......হাসিব খুব লাকি, আপনার মতো একজন বন্ধু পেয়েছে বলে
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২১|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪২
রাতের পেঁচা বলেছেন: কাহিনীটা সাধারণ, কিন্তু আপনার লেখনীটা অসাধারন। + + + +
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে দেখে আমারও অনেক ভালো লাগছে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন ![]()
২২|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৫
আমি তানভীর বলেছেন: খাইছে, ভাই কর্সেনডা কি? উত্তেজনায় তো আমার গায়ের লোম খাড়ায়া গেছে। তনিমা আর হাসিবের জন্য শুভকামনা থাকল। আপনার জন্যও।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালোবাসা এমনই হওয়া দরকার নয় নি? ![]()
২৩|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০০
পড়শী বলেছেন: বন্ধুত্ব এই রকম ই হতে হয়। আপনাকে অভিনন্দন।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ![]()
২৪|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১০
একজন আরমান বলেছেন: মিয়া বিবি রাজি, তো কেয়া কারেগা কাজী?
তনিমা-হাসিব আর তাদের অনাগত সন্তানের জন্য শুভকামনা।
পরিবারগুলো যে তাদের গতানুগতিক মনোভাব থেকে কবে বের হতে পারবে কে জানে?
আপনার দুঃসাহসী কাজের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
পোষ্টে প্লাস। ![]()
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরমান ভাই। ![]()
নিজের লেখা পড়ে নিজেকে এখন কিছুটা দুঃসাহসী মনে হচ্ছে।
আমি আপনার জন্য আছি। টেনশন লইয়েন না।
২৫|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:০৪
একজন আরমান বলেছেন: হা হা। শুনে খুশী হলাম। ধন্যবাদ।
কিন্তু ভাই এক হাতে তালি বাজে না।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক আছে, দুই হাতের ব্যবস্থা করি আসেন। ![]()
২৬|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:১৫
রাফাত নুর বলেছেন: একজন আরমান বলেছেন: হা হা। শুনে খুশী হলাম। ধন্যবাদ।
কিন্তু ভাই এক হাতে তালি বাজে না।
অই মিয়া আরমান কোই থাকেন ? খবর শুনচেন ?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কি খবর ভাই?? আমাদেরকেও শুনান !!
২৭|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৪৭
অচিন.... বলেছেন: কঠিন কাহিনি ভাই, আর এতো সুন্দর করে লেখছেন, এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেললাম।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালো লাগছে। ![]()
২৮|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৬
শিপন মোল্লা বলেছেন: প্রথম যেদিন আপনার লিখা পড়েছিলাম সেদিনই বুঝে ছিলাম আপনি একজন জাত লেখন। যেদিন আপনি আমার পোস্টে মন্তব্য করে এসেছিলেন সে দিনই জেনেগেছি আপনার ভাল লিখার পাশাপাশি মনটাও যে খুব ভাল ও কোন নাটক বা ভনিতার আশ্রয় নেন না আপনি তা। আপনার যে একটি গভির অনুভূতিশীল মন আছে ও মানুষকে ভালবাসার প্রখর মানসিকতা লালন করেন। আমি জেনে গেছিলাম সেই দিনের আমার পোস্টতে আপনার অরকম মন্তব্য দেখে। সত্যিই ক্লাপনিক_ ভালবাসা আপনাকে সামুতে আমার প্রথম বন্ধু মনে হচ্ছে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আবুশিথি ভাই। মন্তব্য হিসেবে দেখলে এটা চমৎকার একটি মন্তব্য। আপনার মন্তব্যে আমি নতুন করে অনুপ্রেরনা পাচ্ছি।
যদি প্রসংশা হিসেবে বলেন, ভাই আপনি অনেক বাড়িয়ে বলছেন। আমি লজ্জিত এবং বিব্রতবোধ করছি। তবে এটা সত্য আমি চেষ্টা করি ভনিতা ছাড়া কথা বলতে।
সামুতে আপনিও আমার প্রথম এবং পছন্দের একজন ব্লগার। আমি বিশ্বাস করি, আপনি আমার একজন ভালো বন্ধু।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। পাশে থাকার জন্য। ![]()
২৯|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০০
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: এই না হলে ভালোবাসা !! পড়তে পড়তে চোখের সামনে যেন সব কিছু ছবি হয়ে ভেসে চলল ।
তাদের বাবুর জন্য অগ্রিম শুভেচ্ছা , তারা ভালো থাকুক ,
ভালোবাসুক জন্মজন্মান্তর!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক বলেছেন, এই না হলে ভালোবাসা। আসলে যারা হয়ত সত্যিকার ভাবে ভালোবাসে তারা হয়ত এমনটাই করে।![]()
ধন্যবাদ পড়ার জন্য। ![]()
৩০|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০৫
এস এম শাখওয়াত আহমেদ বলেছেন:
ভাই আপনিত মানুষ না মহামানব............
তয় আপনার নিজের খবর কি?
ভালা লাগল, ভাল থাকবেন।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: নাহ, আমি অতি সাধারন একজন মানুষ ভাই।
শুধু বন্ধু জন্য আমার দায়িত্বপালন করেছি। ![]()
আমার নিজের তেমন কোন খবর নেই।
'কেটে যাচ্ছে কিন্তু রক্ত বের হচ্চে না' টাইপের আর কি। হা হা হা।
আপনিও ভালো থাকবেন। শুভ কামনা।
৩১|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৪
তুষার মানব বলেছেন: বন্ধুত্ব নাকি প্রেম কোনটারে আগে রাখুম বুঝতাছি না । তবে লেখাটা চরম হইসে ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই। ![]()
৩২|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৬
২৪ বলেছেন: অসাধারণ!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ![]()
৩৩|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৮
সিয়ন খান বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো। আপনার সাহসিকতা ও ত্যাগস্বীকার দেখে মুগ্ধ হলাম। বন্ধুরটা তো শুনলাম আপনার কি খবর?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার ভালোলাগলো দেখে আমারও অনেক ভালো লাগছে। ![]()
নাহ! প্রেম বিষয়ে আমার কখনওই তেমন কোন খবর ছিল না। ![]()
আমার সব প্রেম জমা আছে আমার না দেখা সেই মানুষটির জন্য। ![]()
হা হা হা।
৩৪|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪১
ঝটিকা বলেছেন: দারুন কাহিনী।
ভাইয়া আমি ভাবতেছি বন্ধুর জন্যে আস্ত একটা সিনেমা অংসহ হয়ে গেলেন!!! আপনার নিজের জন্যতো আরো হিট সিনেমা বানানো উচিৎ
![]()
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। ![]()
নিজের জন্য কাহিনীটা এখন লেখা হয়নি। প্রেমের কাহিনী লিখতে তো নুন্যতম দুইটা চরিৎ লাগবে। আমার নিজের গল্পে আমি একাই চরিত্র। হা হা হা। ![]()
৩৫|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫০
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ভাই , বিশ্বাস করেন, মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়লাম। শেষের দিকে এসে তো রীতিমতো প্রচন্ড উত্তেজনা অনুভব করছিলাম। আর শেষ টা মিলনাত্বক হওয়াতে কি যে ভাল লাগলো !!
হাসিব , তনিমাকে অনেক অনেক অভিনন্দন। তাদের অসাধারন এই ভালবাসার জন্য আর আপনার মত একজন বন্ধু পাওয়ার জন্য।
আপনাদের সবার জন্য শুভ কামনা।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন।
আপনি জানেন, বাস্তবের এই সময়টা যে কত ভয়ংকর কেটেছে আমাদের। আমরা শুধু এটা জানতাম, যেভাবেই হোক হাসিব আর তনিমাকে একসাথে থাকতে হবে।
তাদের ভালোবাসার সামনে আমার সকল কষ্ট মিলিয়ে যায়। ![]()
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩৬|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৫
আবু সালেহ বলেছেন:
জয় হোক বন্ধুত্বের ....জয় হোক সত্যিকারের ভালোবাসার..........দুর হোক নোংরা মানসিকতার ভালোবাসা..................
আপনার লেখাটা মুগ্ধতা....আর উত্তেজনা নিয়েই পড়া শেষ করলাম.....
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জয় হোক বন্ধুত্বের ....জয় হোক সত্যিকারের ভালোবাসার..........দুর হোক নোংরা মানসিকতার ভালোবাসা....
সুন্দর বলেছেন।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমি সত্যি খুশি হলাম। ![]()
৩৭|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৯
আর.হক বলেছেন: তেলেগু আরিয়া ছবির কাহিনীতে একটা অংশ মিল আছে ..... আগে পরে মিল নাই। তেলুগু ছবি কাহিনী আপনার কাছ থেকে ধার করছে কিনা টেনশনে পড়ে গেছিলাম।
গা শিউরে উঠা লেখা। সফল প্রেম , সফল বন্ধুত্ব..................... শেষে একখান কোশ্নেন .................... ভাইজান কি কামডা সারছেন নাকি দাওয়াত খান পামু?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা হা। তাই নাকি? তা কোন অংশটা বলেন তো শুনি। ![]()
নাহ ভাই, আমি এখনও কামডা সারি নাই। কাম সারনের টাইম আইলে দাওয়াত দিমুনে। চইল্লা আইসেন। ![]()
৩৮|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৬
তাশা বলেছেন: চরম কাহিনী............
.............. পুরাই সেইরকম অবস্থা............
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ তাশা। আসলে অবস্থাটা কিঞ্চিত সেই রকমই ছিল।
৩৯|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪০
সাদাকালোরঙিন বলেছেন: আপনার সরল ও সহযোগিতাপূর্ন বন্ধুত্ব সত্যিই প্রশংসনীয়। লেখাটাও টান টান উত্তেজনার।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্যটি সত্যি অনেক ভালো লাগলো।
পড়ার জন্য আবারও ধন্যবাদ। ![]()
৪০|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৮
শিপন মোল্লা বলেছেন: কাল্পনিক_ভালবাস আপনার লিখাটা এক নিঃশ্বাসে বুঝেন ? জানি বুঝেন না তাহলে ক্যামনে বুঝাবো ? যাই হক ঐ এক নিঃশ্বাসে পড়েছি আর সারাক্ষণ পরে কি হবে সেই কুতুহল থেকে পড়েছি। বিশ্বাস করুন প্রতিটি লাইন ভাল লেগেছে এক কিঞ্চিত মানে একটু খানি সময়ের জন্যও বিরক্ত লাগেনি বরং ভাল লাগা নিয়ে আকর্ষণ নিয়েই পড়ে শেষ করেছি।
সত্যি কথা কি দারন লিখেছেন, সত্য ঘটনা হলেও আপনার লিখনিতে সিনামা গল্পই হয়ে গেছে। ভিশন ভাল লাগছে আমার । ধন্যবাদ দিতেই হবে আপনাকে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আবুশিথি ভাই। ![]()
আপনার ভালো লেগেছে আমার অনেক অনেক ভালো লাগছে। সবচেয়ে সুন্দর মন্তব্যটি আপনি করলেন।
আমার লেখা যদি একজনকেও আনন্দ দিতে পারে তাহলে আমার লেখা সার্থক। আর সেই একজন যদি আপনার মত কেউ হয় তাহলে কোন কথা নেই। ![]()
অনেক অনেক শুভকামনা ![]()
৪১|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৩
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: আমি বললে তো কারো বিশ্বাস হয়না
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা হা। আচ্ছা ঠিক আছে করেছি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা। ![]()
৪২|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এই জটিলতম এবং অদম্য প্রেম সিনেমার কাহিনিকেও হার মানিয়েছে। এতো সাসপেন্স আর ক্লাইমেক্স সিনেমাতেও দেখি না। টাকা-পয়সা থাকলে হাসিব আর তনিমার প্রেম কাহিনি নিয়ে একটা ফিল্ম বানিয়ে ফেলতাম রে ভাই![]()
লেখা খুব গতিশীল ও হৃদয়গ্রাহী।
হাসিব, তনিমা ও তাঁদের বাবুর জন্য শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
তবে, হিরো না হয়েও আপনি কিন্তু সবচেয়ে বড় অভিনেতার পারফর্মেন্স দেখিয়েছেন![]()
আচ্ছা, এটা কাল্পনিক ভালোবাসা নয় তো?![]()
![]()
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ, সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
আমি সাধারনত ব্লগের নাম ধরে ডেকে ভাই বা আপু বলে সম্বোধন করি। ![]()
আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। অনেক মজা পেয়েছি।
লেখা ভালো লেগেছে জেনে আমার খুবই ভালো লাগল। ![]()
নাহ, কাল্পনিক ভালোবাসা শুধু আমার জন্য। এটা হয়ত স্বপ্নের ভালোবাসা যা বাস্তবে রুপ নিয়েছে। ![]()
৪৩|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২১
একজন আরমান বলেছেন: রাফাত নুর বলেছেন: একজন আরমান বলেছেন: হা হা। শুনে খুশী হলাম। ধন্যবাদ।
কিন্তু ভাই এক হাতে তালি বাজে না।
অই মিয়া আরমান কোই থাকেন ? খবর শুনচেন ?
আরমান কই থাকে? নরকে ! জানবার মুঞ্ছায়।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কি খবর? আমাদের তো শুনাইলেনা তো
![]()
হাত কি আরেকটা আইয়া পড়ছে??
৪৪|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৬
একজন আরমান বলেছেন: না রে ভাই হাত এত সহজলভ্য না।
এই জন্যই টো মনে হয় নরকে আছি।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি অনেক ভেঙে চুরে আবার শুরু করেছি,
আবার পাওয়ার আশায় ঘুরে ঘুরে ঘুরে মরেছি।
আমি অনেক হেরে গিয়েও হারটা স্বীকার করিনি,
শুধু তোমায় হারাব, আমি স্বপ্নেও ভাবিনি।
![]()
৪৫|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৬
একজন আরমান বলেছেন: হুম। ![]()
আমার পছন্দের একটা গান।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমারও
। আমি কিন্তু মন খারাপ করে বলিনি। অনুপ্রেরনা হিসেবে দেখুন।
অনেক ভেঙ্গে চুর চুর হয়েছেন। এখন নতুন করে শুরু করার পালা। ![]()
৪৬|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৬
বড় বিলাই বলেছেন: বিশাল কাহিনী। পুরাই সিনেমা। ভালো লাগল যে আপনার পরিশ্রম স্বার্থক হয়েছে।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে আপনি এখানে? আমি আপনারই পোষ্ট পড়ছিলাম। পড়ে মন্তব্যও করলাম। ![]()
অনেক ধন্যবাদ। আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। ![]()
কিছু মানুষের জীবন থেকেই হয়ত সিনেমার গল্প নেয়া হয়েছে। হাসিব-তনিমা হয়ত এমনই কিছু মানুষ।
আর আমার কষ্ট? প্রিয় মানুষের সুখের হাসির জন্য কষ্ট কোন ব্যাপারই না। ![]()
৪৭|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:০১
শিপন মোল্লা বলেছেন: সামুর এই জিনিসটা আমার একদম ভাল লাগেনা ভাল লাগার পোস্টে, ভাল লাগার বটনে লক্ষ্য কোটিবার চাপ দিতে চাই কিন্ত একবারের বেসি চাপা যায়না এই কাজটা।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা। অনেক ধন্যবাদ ভাই। কেমন আছেন আপনি?
৪৮|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: যাক, হ্যাপি এন্ডিং !! কে যেন বলেছিল, যদি লক্ষ্যে অটুট থাকুন তাহলে একটা উপায় ঠিকই পেয়ে যাবেন আর না থাকলে পেয়ে যাবেন একটি গ্রহনযোগ্য অজুহাত !!
পোষ্টে প্লাস !!!
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ![]()
৪৯|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৪
একজন আরমান বলেছেন: অনুপ্রেরণা মানে কি ইন্সপিরেশন !
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জী। তাই তো জানি। ![]()
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জী। তাই তো জানি। ![]()
৫০|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৮
শিপন মোল্লা বলেছেন: দেখেছেন আপনার এই লিখটা কি ধরনের পাঠক পিয়তা পেলো যার প্রমান প্রতিটি সহ ব্লগার কি দারন মন্তব্য করেগেছে। কেউই মন্তব্য করার জন্য মন্তব্য করেনি। সত্যিকারই ভাল লাগা থেকেই এই পোস্টের মন্তব্য করে গেছে। অভিন্দন আপনাকে।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আবুশিথি ভাই।
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।
৫১|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৩০
তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে বলেছেন:
এইটা আমি কি পড়লাম ---পুরোটা একটা এডভেঞ্চার এর মতো
একটানে এত বড় পোষ্ট পড়তে একটু ও থামিনি
আসলেই মাঝে মাঝে বাস্তবের ঘটনা , সিনেমা , উপন্যাস , গল্পকে ও হার মানাতে
পারে---উনাদের জন্য শুভ কামনা রইল
আর আপনার মতো বন্ধু পাওয়া তো বিরল ব্যাপার
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু
আপনাদের সবার ভালো লেগেছে জেনে আমার ভীষন ভালো লাগছে।
৫২|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৬
রবি কিরণ বলেছেন: আপনার উপর তো তাহলে অনেক ঝড় গেছে।ভাল থাকবেন।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তা কিঞ্চিত তো গেছেই। তবে সব ভালো তার শেষ ভালো যার এটা মনে হলে আর কোন কষ্ট উপলব্ধি হয় না। ![]()
৫৩|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৪
নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন:
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ????
৫৪|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৮
অহন_৮০ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো......... নিশ্চই অনেক মজা করেছিলেন
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সত্যি বলতে মজা তখন পাইনি। পরে পেয়েছিলাম। ![]()
৫৫|
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫২
নীলঞ্জন বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। এক নি:শ্বাসে পড়ার মতো।
খুব ভালো লাগলো কা_ভা ভাই।+++++++++++
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নীলঞ্জন ভাই। আশা করি পাশেই থাকবেন। ![]()
৫৬|
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৮
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সিনেমার চেয়েও মারাত্মক। সত্যিই এন্জয়েবল। মধ্যরাতে পোস্ট পাঠ ভালই লাগল
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালো লাগল। ![]()
৫৭|
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৩
মৃত্তিকা মন বলেছেন: ৭ টা বিয়ে দিতে পারলে কিন্তু বেহেস্ত সুনিশ্চিত
আগেই পড়েছিলাম, কমেন্ট করছি এখন। আপনি শুধু ভালো বন্ধুই নন, খুব দায়িত্ববান একজন মানুষ, তনিমা এবং হাসিব এই ক্ষেত্রে অনেক ভাগ্যবান!
আর ওদের মাঝে যে আবেগ দেখলাম, সেটা খুব খুব ভালো লাগলো, এখন তো আমার প্রায়ই মনে হয় মানুষের মাঝে আবেগ কমে যাচ্ছে!
আগেই বলেছিলাম আপনার লেখার হাত ভালো, কিপ গোয়িং!
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ৭টা??? আমি শুনেছিলাম ৪ টা। আমি তো ২টা দিয়েই ফেলেছি। আর একটা পাইপ লাইনে ছিল। এখন তো দেখি আমার আবার হতাশ হবার পালা। ![]()
সত্যি বলতে জানেন, আমি ওদেরকে তেমন দেখিনি কখনো ইগো প্রব্লেমে পড়তে। হয়ত জানেন, লং ডিসটেন্স সর্ম্পকগুলোতে ইগো অনেক বড় একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়। আমি সত্যি বলতে ভালোবাসা শিখেছি তাদের কাছে। তাদের জন্য কাজ করতে পেরে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। ![]()
প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ। আমি আসলে খুবই লজ্জিত হই যখন কেউ আমার সরাসরি প্রশংসা করে। তারপরও আপনার প্রশংসা আমার ভালো লেগেছে।
আশা করি পাশেই থাকবেন। আমার লেখার ত্রুটিগুলো অবশ্যই যদি চোখে পড়ে তাহলে ধরিয়ে দিবেন। ![]()
৫৮|
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১৫
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: পড়েছি। পরে মন্তব্য দিব।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক আছে। ![]()
৫৯|
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: এতো দেখি ছবির কাহিনি কেও হার মানায়।আপনার লেখার কারনে সেটা আরো উপভোগ্য হয়ে উঠলো।সব কিছুর শেষে যে কাংখিত মিলন হলো এটাই সুখের কথা।আপনার উপর দিয়েও কম ঝড় যায়নি।বন্ধুর জন্য যা করেছেন সেটার জন্য ধন্যবাদ দিলেও ছোট করা হবে।
উনাদের সুখী জীবন কামনা করছি।
পোস্টে ভালোলাগা।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ চেয়ারম্যান ভাই।
আপনার ভালো লেগেছে দেখে আমি সত্যি অনেক খুশি।
তবে চিন্তার কিছু নাই, আপনার জন্যও আমি আছি।
৬০|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৭
রঙ তুলি ক্যানভাস বলেছেন: পরিশেষঃ সিনেমার গল্প কি আসলেই জীবন থেকেই নেয়া হয়?? " সিনেমা,নাটক,গল্প....সবইতো জীবনেরই প্রতিচ্ছবি,জীবনের গল্প কখনো কখনো সিনেমা,নাটককেও হার মানায়..
লিখায় ভাললাগা রইল কাল্পনিক ভাইয়া,+
এত বড় লিখা কিন্তু পড়তে যেয়ে আর বড় মনে হয়নি এমনভাবে লিখেছেন যে লিখাই আগ্রহ ধরে রেখেছিল।
তনিমা-হাসিব আর তাদের বাবুটার জন্য শুভকামনা রইল,আপনার জন্যও রইল।
বন্ধুদের প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে যেন এভাবেই সবসময় তাদের পাশে থাকতে পারেন
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আমি তো আপনার কবিতার, আপনার লেখার একজন ফ্যান হয়ে যাচ্ছি।
আমার বেশ ভালো লাগে। তাই আপনার ভালো লেগেছে দেখে আমার নিজের খুব ভালো লাগছে।
আমিও চাই আমার বন্ধুদের প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে সব সময় যেন পাশে থাকতে পারি।
৬১|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৩
রঙ তুলি ক্যানভাস বলেছেন: তেলাপোকা একটা পাখি,আমার লিখাগুলাও একটা লিখা!!আর আপনি তার ফ্যান হয়ে যাচ্ছেন!!!!সত্যিই অবাক হচ্ছি!!
বুঝলাম আপনিও আমার দলের মানুষ মানে দুঃখবিলাসী আর কি
যদিও আপনি বলেছিলেন আপনি অন্যদের আনন্দের কেন্দ্রবিন্দু কিন্তু আমার ধারণা তার আড়ালে মনের দিক থেকে আপনি হয়ত দুঃখবিলাসী।
এমনিই লিখি,সেটা যখন কারো ভাল লেগে তখন নিজেরও ভাল লাগে,আপনার মন্তব্যটা আসলেই আমার জন্য ইন্সপায়রিং,আমিতো ভেবেছিলাম এরকম দুঃখামার্কা লিখা একঘেয়ে হয়ে যাচ্ছে তাই লিখবোনা।
ভাল থাকা হোক সবসময়
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা। দুঃখ না পেলে তো সুখের গভীরতা যাচাই করা যাবে না, তাই না? তাই সেটাও দরকার। আপনার দুঃখ প্রকাশ করার স্টাইলটি আমার ভালো লেগেছে। মনের আনন্দের যাই লেখা হোক না কেন, সেটা আমার কাছে লেখাই।
কথা সত্য। অন্যের দুঃখকষ্ট গুলো যারা চুষে নেয়, তাদের দুঃখ/কষ্টের খবর কেইবা রাখে। তখন নিজেকেই সাহায্য করতে হয়। আর বিড়বিড় করে বলতে হয়, আমি একাই পৃথিবী। ![]()
৬২|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৬
আমিতপু বলেছেন: 'ঢাকা বিমান বন্দরে আমি দাঁড়িয়ে আছি। হাসিব এবং তনিমা আমাকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাদছে। আমিও কাদছি। কি একটা লজ্জাজনক একটা দৃশ্য।'
আমি চোখ বন্ধ করে কল্পনা করতে পারছি
তনিমা ও হাসিব ভাগ্যবান। কারন ওঁরা আপনার মতো ভালো বন্ধু পেয়েছে। ভালো একজন বন্ধু ছাড়া এরকম বিষয় সফলভাবে হান্ডেল করা কতটা কঠিন এটা অনেকেই বুঝবে না।
আর আপনি ওদের পরিবারের ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকলেন ।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
আপনাদের ভালো লাগছে দেখে আমারও অনেক ভালো লাগছে।
৬৩|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৯
েমা খােদমুল ইসলাম বলেছেন: খুব ভালো লাগলো....
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। ![]()
৬৪|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৫
রাশেদ_০৭৯ বলেছেন: অসাধারণ ভাই
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ রাশেদ ভাই।
৬৫|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৯
যশোরের পোলা বলেছেন: ।...ভাইজান আপনার ফুন নম্বরটা দেন, আপ্নের মত দোস্তই খুজতে আছিলাম
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা।
ধন্যবাদ।
৬৬|
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১১
অন্যসময় বলেছেন: আপাতত প্রিয়তে, সময়ে করে পড়বো!
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক আছে ধন্যবাদ। ![]()
৬৭|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২২
রাসেল রাসেল রাসেল বলেছেন: ভাইরে আমিও পড়েছি এই আঞ্চলিকতার গাড্ডায়... আমার ৮ বছরের সম্পর্ক এখন বিপন্ন... তাদের পরিবার কখনোই আমাকে মেনে নিবে না। কি যে করবো জানি না। ভালো লাগলো হাসিব ভাইদের কথা পড়ে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমম।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।
৬৮|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৫
নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: আপনার মত একটা বন্ধু থাকলে আর কি লাগে।কলেজে থাকতে আমিও বন্ধুর ডেটিং এর সময় আপনার মত দারোয়ানের দায়িত্ব পালন করতাম।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:১১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। আসলে আমাদের প্রিয় বন্ধুদের জন্য কিছুটা কষ্ট আমরা করতেই পারি নাকি বলেন। আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক ভালো লাগলো ভাই। ভালো থাকবেন। ![]()
৬৯|
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪০
ferdous বলেছেন: Its cool,Na????????? really nice
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ![]()
৭০|
২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৫০
অন্যসময় বলেছেন: হালকা পাতলা মনোযোগ নিয়ে পড়া শুরু করেছিলাম, এর পরের কিছু টা সময় যেন আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম কোথাও!!! একটু আগে যখন সম্বিৎ ফিরে পেলাম, ঠোঁট এর কোনে একটা তৃপ্তির হাসি ফুটে উঠলো!
আপনার সাহস আর বন্ধুত্বের তারিফ না করে পারছি না! অনেক অনেক শুভকামনা সেই যুগলের জন্যে আর আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না, শুধু বলতে চাই আপনার মতো বন্ধু যেন সবার হয়!
ভাল থাকুন, নিরন্তর!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৩১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জানালাম।
৭১|
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: ওয়াও! অসাধারণ একটা কাহিনী তো, এমন ভালোবাসা সত্যিই বিরল। আর আপনার মত বন্ধু তো তাঁর চেয়েও বিরল...ইশ, আমার যদি আপনার মত একটা বন্ধু থাকতো তাহলে হয়ত আমার গার্লফ্রেন্ড রে ধইরা নিয়া বিয়াটা করেই ফেলতাম। প্রায় একই রকম কাহিনী চলতেসে আমারও, এইখানে আমি সিলেটি আর মেয়ে বরিশাইল্যা! দোয়া কইরেন আমার জন্য, আর আপনি অসাধারণ লিখেন...কিপ ইট আপ ব্রো!
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক শুভ কামনা রইল যেন আপনি সফল হন। ![]()
ধন্যবাদ। ![]()
৭২|
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খাইছে.. আমারে!!!
এতো থ্রিল সাসপেন্স, ড্রামা, একশন সব কিছূতে ভরপুর!!!!!
তবে আপনার এই কাহিনী পুরানা স্মৃতি তাজা কইরা দিল![]()
আমার দুস্তডা আন্তরিক ছিল কিন্তু সাহসী ছিলনা আপনের মতো!
কি খুইলা কমু??
যার লগে ইশক. তিনার ভাই নাকি খুনের মামলায় পলাতক। আগেতো ঝানতাম না... আর প্রেম বইলা কথা!!!!
একদিন সন্ধ্যা দোস্ত আইসা বেল দিল। দেখি রীতিমত কাপতেছে?
কি বিষয়?
কয় দোস্ত তুই পালা?
কেন?
আমারে ওর ভাই ডাইকা নিয়া কইছে- তোরে খবর দিতে?
দোস্ত তুই পালা!!
আমি ঝাকা দিয়া ক্ইলাম ডরাইসনা। আমি দেখা করতে যাব। ওরতো চোখ কপালে না মাথায়?
কয় তুই চিনস না.. ব্লা ব্লা..
আমি কইলাম যদি জ্ঞানী হয় কিস্সু কইব না। আর যদি মূর্খ হয় না হয় প্রেমের জন্য জেবন দিলাম
তো গিয়া পাইলাম জ্ঞানীরে। কারণ আমারে কিসু কইতে গেলে জানাজানি হইবে। তার বোনের বদনাম হপে ![]()
আমার কড়া, মিষ্টি শাষায়অ, প্লান জানতে চাইল?
নিরীহ মূখে কইলাম-ভাইজান মাষ্টার্স টা শেষ হইলে কিসু একটা কইরালাম![]()
তো সব খবর নিয়া যখন বিদায়-তখন বিটলামী করলাম ভাইজান দেখা করে পারুম তো? কইল হ-সপ্তাহে একদিন। আর পার্কে ফার্কে না।
আমি কইলাম না ভাইজান .. গেলে সংসদে যাই, আর সামনের দিকেই বসি![]()
দেখলাম মূখ ঘুরায়া যেন ইকটু হাসল![]()
সাহস পাইয়া কইলাম ভাইজান ফোন করতে পারুমতো????
মূখ ঘুরায়া কইল- দিনে একবার!!
আমিতো হাওয়া মে উড়তা যায়ে... উড়তে উড়তে বাইরে আইসা হাওয়া হাওয়া....
সরি ভাই কিসসা মুনে পইড়া গেল তো.. লম্বা কাহিনী কইলাম ![]()
![]()
![]()
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন এবং দূর্দান্ত।!!!!!!!! প্লীজ, এই নিয়ে একটা গল্প লিখে ফেলুন না।!!!!
অপেক্ষায় রইলাম!! ![]()
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ![]()
৭৩|
১৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
আহাদিল বলেছেন: পুরোই সিনেম্যাটিক!
আমার ভাইয়ের বিয়েও পালিয়ে... সিনেমা'র মতোই...
পরে অনেক হাসি পায় এরকম অভিজ্ঞতা হলে, মনে হচ্ছিল সিনেমা বানানো যাবে একটা!
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ![]()
৭৪|
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০২
বাকাট্টা বলেছেন: সিনেমা ফেইল। সিলেটে এত ঘটনা। আমাদের বললেই সাহায্য করতাম নোয়াখালির দামান্দকে
তাদের আরও সুখী জীবন ও আপনার আরও সাফল্য কামনা করি
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।আমার নিজের সময় না হয় বলিব
![]()
৭৫|
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
এম হুসাইন বলেছেন: আমার এক ফ্রেন্ডের এই রকম একটা ঘটনার সাতে আমিও জড়িত, এই সিলেটেই
আপনার ঘটনা চমৎকার, যে কোন সিনেমাকেও হার মানাবে।
ঐ "লাভ বার্ডস"- দের জন্যে অনেক অনেক দোয়া ও শুভেচ্ছা থাকলো।
++++++++++
পরিশেষঃ সিনেমার গল্প কি আসলেই জীবন থেকেই নেয়া হয়??
হয়ত, হয়ত না।
আমি বলি হা, অনেক সিনেমা কিন্তু বাস্তব জীবন ধর্মী!
শুভকামনা জানবেন ভাই।
ভালো থাকুন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক বলেছেন, মাঝে মাঝে জীবন আমাদেরকে সিনেমার কথাই মনে করিয়ে দেয়। নিজেরা যখন সেই সিনেমার অংশ থাকি তখন বুঝি না। ![]()
অনেক ধন্যবাদ। এত দিন আগের একটা পোষ্ট পড়েছেন। ![]()
শুভেচ্ছা রইল ভাই।
৭৬|
১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
স্বপনবাজ বলেছেন: গল্প টা চেনা জানা মনে হচ্ছে!! ![]()
ওদের জন্য শুভকামনা!
১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! ধন্যবাদ। ![]()
৭৭|
১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
বোকা ডাকু বলেছেন: ভাই আপ্নাকেই তো চাই। প্লিজ লাগে শুভ কামডা করাইয়া দিয়েন। :!> :!> :#> :#>
আপনার মত একখান বড় ভাই থাকতে তামাম দুইন্যারেও ডরাই না।
কা_ভা ভাই জিন্দাবাদ।
১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: একটা একটা প্রেমিকা ধর, ধইরা ধইরা বিয়া কর!!!
৭৮|
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ২:০৭
বাংলার হাসান বলেছেন: চমৎকার।
৭৯|
২৫ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
ফারজানা শিরিন বলেছেন: প্রেম করতে ইচ্ছা করতেছে । কিন্তু বয়স আমার ১৩/১৪ না !!! ঃ(
৮০|
০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
![]()
বিয়া করুমু........................
৮১|
২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৭
রাখালছেলে বলেছেন: ভাললাগা জানিয়ে দিয়ে গেলাম ...তারপর কি হল জানাবেন প্লিজ ।
৮২|
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩২
মুকতাদির রহমান বলেছেন: মাঝে মাঝেই এই ব্লগটা পড়ি, এখন পর্যন্ত কত শত বার যে এটা পড়া হয়েছে তার ইয়ত্তা নাই।
এনাদের বর্তমান অবস্থা জানতে ইচ্ছা হয়...
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৯
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: কয়েকদিন ওয়েট করেন। পরে মন্তব্য করবো