নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।
ভূতের গল্প পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই দূর্লভ একটি ব্যাপার। কাউকে যদি আপনি ভূতের গল্প শুনাতে চান, হোক সে শিশু কিংবা বৃদ্ধ, সবার কাছেই আপনি বেশ অভূতপূর্ব সাড়া পাবেন। ভূত নিয়ে রয়েছে নানাজনের নানারকম ভুতানুভূতি। কেউ মনে করেন, ভুত নিছক মনের কল্পনা, আবার কেউ বলেন সব কিছু ব্যাখ্যা করা যাবে এমন ভাবাটা মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ না। এই নিয়ে রয়েছে বিস্তর তর্ক বিতর্ক। তবে এইসব তর্ক বিতর্কের মাঝে যাদের ভূত দেখার কথা, তারা ঠিকই নিয়মিত ভূত দেখে যাচ্ছেন, নানা রকম অভিজ্ঞতায় অভিজ্ঞ হচ্ছেন এবং ফিরে এসে গর্বিত ভাবে শুনাচ্ছেন নানা রকম ভূতের কাহিনী। তাদেরকে আমার লাল সালাম।
আমি ব্যক্তিগত ভাবে ভূতদের বেশ পছন্দ করি। ভূতদের নিয়ে আছে আমার বেশ আগ্রহ। কেননা আমি জানি দূমূর্ল্যের এই বাজারে ভূত কতটা দুষ্প্রাপ্য। তাই তো মাঝে মাঝে আমি ভুতদের পক্ষ হয়ে অনেককেই ভূতের ভয় দেখিয়েছি। যদিও ভূতদের এই নিয়ে কিছুটা অভিমান ছিল, কিন্তু বাস্তবতার কারনে তারা সেটা মেনে নিয়েছেন। তাদের সাথে আমার আছে কিছুটা ভূতানবিক সম্পর্ক। এই সম্পর্কের জোরেই মাঝে মাঝে ভূতরা আমার কাছে এসে তাদের মনের দু;খের কথা গুলো বলে, তাদের গৌরব উজ্জল রাতগুলোর কথা বলে। যে সময়গুলোতে গ্রামেগঞ্জে এত বিজলী বাতি ছিল না, রাস্তায় এত মানুষজন ছিল না। পথে পথে ছিল শ্যাওড়া গাছ আর প্রাচীন বটগাছ। কি চমৎকার ভাবে তারা মানুষকে ভয় দেখিয়ে গিয়েছে। বাংলা সাহিত্যের প্রান পুরুষরাও সেই রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে হূমায়ুন পর্যন্ত তাদেরকে মানে ভূতদেরকে মাথায় তুলে রেখেছিলেন। তাই তখন মানুষ ভূতদের ভয়ও পেত, সম্মানও করত। এখন আর সেই দিন নাই। মানুষ বেড়েছে, গাছ পালা কেটে ফেলছে, মানুষ হয়ে যাচ্ছে ভূতের চেয়েও ভয়ংকর। আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলি। তারাও দীর্ঘশ্বাস ফেলে। আর সাথে সাথে চিৎকার দিয়ে উঠে পাশের বাসার তুলি- ‘আম্মা, আমার রুমের ফ্যান ছাড়ছে কে? আমি হাসি, তারা চোখ টিপ দেয়।
প্রিয় পাঠক, আপনারা নিশ্চয় এতক্ষনে ভূতদের সাথে আমার বন্ধুত্বপূর্ন সম্পর্কের কথা কিছুটা হলেও অনুধাবন করতে পেরেছেন। তাই আমি সুযোগ পেলেই মানুষকে ভুতের ভয় দেখাই। ভূতদের প্রতি আমার বন্ধুত্ব প্রকাশ করি। কিছুদিন আগে এক আড্ডায় আমি এই রকম একটু ভূতের গল্পের কথা আমাদের কিছু প্রিয় ব্লগারদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। তারা বেশ ভয় (!!!) পেয়েছিলেন। তাই আপনাদেরকেও ভয় দেখানোর লোভ সামলাতে পারলাম না। ভূতদের জয় হোক, এই স্লোগান দিয়েই শুরু করছি আমার গল্প।
একটা সময় ছিল যখন আমাদের দেশে গ্রামগঞ্জে কোন অনুষ্ঠান সফল ভাবে সম্পন্ন হলে তার শুকরিয়া আদায় করার জন্য আরেকটি অনুষ্ঠান আয়োজন করা হত। সেটাকে বলা হত শোকরানা অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানে কাছের কিছু আত্মীয় স্বজন আর অল্প কিছু পাড়া প্রতিবেশীরা উপস্থিত থাকতেন। অনুষ্ঠান সুন্দর ভাবে শেষ হয়েছে - সৃষ্টিকর্তার কাছে এই বিষয়ে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে দোয়া করা হত এবং শেষে খিচুড়ী বা তেহারী জাতীয় খাবার পরিবেশন করা হত। এখন এইসব রীতি তেমন একটা দেখা যায় না।
সম্প্রতি আমার এক দূরসম্পর্কে খালাত ভাই, বিদেশী একটি রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পেয়েছেন। এই খুশিতে তার বাবা মা গ্রামের বাড়িতে একটি শোকরানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন। সেখানে আমাদের সবাইকে সপরিবারে দাওয়াত দেয়া হয়েছিল। শোকরানার মত প্রায় হারিয়ে যাওয়া একটি সামাজিক রীতি দেখতেই আমার কাজ ফেলে সেখানে যাওয়া।
সেই বাড়িতে গিয়ে বেশ কয়েকজন ছেলে মেয়ে পেয়ে গেলাম যারা মোটামুটি বড়- এই যেমন অনার্স লেভেলে পড়ছে। আমার মত আড্ডাবাজ একজন ব্যক্তির জন্য একটা গ্রাম্য পরিবেশ, সুন্দর একটা পুকুর সেই সাথে বাঁধানো ঘাট এবং শীতের বিকেল একটি আর্দশ আড্ডার সময়। তাই দেরী না করে সবাইকে নিয়ে আমি একটা জম্পেস আড্ডা দিতে বসে গেলাম। আড্ডা তখন বেশ জমে উঠেছে, সবে মাত্র গরম গরম চা আর মুড়ি মাখা পরিবেশন করা হয়েছে। হঠাৎ দেখি একজন মুরুব্বি শ্রেনীর লোক, কাকে যেন বকতে বকতে এই দিকে আসছেন। কাছে এসে তিনি সবাইকে বেশ বকা টকা দিলেন। বললেন এক সাথে ছেলে মেয়ে মিলে কিসের আড্ডা তার উপর আবার এই ভর সন্ধ্যা বেলায়? এই সময় জীনভূত ঘুরাঘুরি করে, এইটা নাকি ‘খেইনের’ সময়। সবাই মোটামুটি কাচুমাচু করে উঠে গেল। একটু সুন্দর আড্ডার অপমৃত্যু হল।
আমার তো মেজাজ তখন ফর্টি নাইন। ভিতরে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম এই কাবিলটা কে? নওশীন বলল, তিনি পাশের বাড়ির একজন মুরুব্বী। সব কাজে জ্ঞান না দিলে নাকি তার পেটের ভাত হজম হয় না। তিনি প্রাক্তন ওঝা ছিলেন। নানা রকম দোয়া কালাম ঝাড়ফুক ইত্যাদির মাধ্যমে কবিরাজী চিকিৎসা করতেন। এখন গ্রামে সরকারী হাসপাতাল হয়েছে, ডাক্তার এসেছে। তাই উনার কেরামতি এখন আর চলে না। তাছাড়া তিনি নাকি আবার নারী শিক্ষার বিরুদ্ধে। সব শুনে বুঝতে পারলাম- ইনি “মেশিন চলিবে” দলের লোক। তাই ভাবলাম উনার উপর একটু মেশিন চালানো আমার উপর ফরজ। সাথে সাথে ভুত ভাইদের ডাক দিলাম। তারা এক ডাকেই সাড়া দিয়ে বলল, আছি হুজুর আপনার পাশেই আছি!
সেই রাতেই ভুত ভাইদের সাথে একটা সুন্দর পরিকল্পনা করে ফেললাম। তারপর ঘরে এসে খাওয়াদাওয়া করে ঘুমিয়ে পড়লাম। সকালে দেখি ডেকোরেটরস এর লোকজন কাজ করছে। আমার পরিকল্পনায় একটা সাদা কাপড়ের ব্যবহার ছিল, ডেকোরেশন এর জন্য আনা সাদা কাপড় আমার সেই পরিকল্পনার জন্য পারফেক্ট। দুইটা বেনসন সিগারেটের বিনিময়ে আমি সেই চাদর হস্তগত করলাম। এরপর আমার দরকার ছিল এমন একজনকে যিনি হাল্কা এবং যাকে কাঁধে নিতে কোন সমস্যা হবে না এবং যে কিনা বিনা বাক্যে আমার কথা মেনে নিবে।
সমস্যা হল, এই বাড়ি ভর্তি মেয়ে। আমি কিছুটা শংকায় ছিলাম, কোন পুরুষ ভলান্টিয়ার পাব কিনা। না পেলে তো আমি ধরা! কারন কোন মেয়েকে আমি কাঁধে তুলতে পারবনা আর কোন মেয়ে এই কথায় রাজিও হবে না। শেষমেষ চড় থাপ্পড় খেতে হবে। হঠাৎ শুনি কে যেন বলছে, লুলললললল। কটমট করে তাকিয়ে দেখি ঘরের সিলিং এ একটা মহা ফাজিল ভূত ঝুলে আছে। কিছুদিন আগে এই ভূত এর সাথে আমি বসে বসে ব্লগ পড়ছিলাম। বেটা সেই থেকে ব্লগিও এই টার্মটা শিখে গিয়েছে। শুরু করছে পেত্নীদের সাথে লুলামী। সব পেত্নীদের কাছে গিয়ে খালি একলা একলা শ্মাশান ঘাটে ঘুরতে যাওয়ার অফার দেয়। বেটা পুরাই একটা লুল ভুত। আমি মেজাজ খারাপ করে ম্যাচ হাতে নিলাম। আজকে বেটারে খাইছি। সাথে সাথে ফাজিলটা ভেংচি কেটে পালিয়ে গেল।
আমি বিরক্ত হয়ে একজন ছেলে ভলেন্টিয়ার খুঁজতে লাগলাম। অবশেষে একজনকে পাওয়া গেল। তার নাম রুমি। সম্পর্কে ভাগিনা হয়। ওকে ব্যাপারটা কিছুটা বুঝিয়ে বললাম। দেখলাম অতি আনন্দে সে বত্রিশপাটি দাঁত বের করে রাজি হয়ে গেল। আমাকে জিজ্ঞেস করে, মামা, ভূতের নাচ দেখামূ?? সাথে সাথে পাশের সুপারী বাগান থেকে কেমন যেন একটা হুমহুম হুমহুম শব্দ শুনতে পেলাম। আমি চোখ রাঙিয়ে বললাম, আহ আবার!! রুমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে, মামা কার লগে কথা কন? আমি কিছুটা লজ্জা পেয়ে বললাম, কেউ না মামা। তোমার কোন নাচ দেখান লাগবো না। তুমি শুধু আমি যেমনে কই তেমনে করবা। তাইলেই চলবো।
এরপর আমি রুমিকে নিয়ে ঐ মুরুব্বী কোন বাড়িতে থাকে তা রেকি করতে গেলাম, দেখলাম উনার বাড়ির যাবার পথটা কিছুটা নিরিবিলি। যাবার পথের এক পাশেই আবার খালও আছে। সিদ্ধান্ত নিলাম এইখানেই এটার্ক হবে। নতুন কিছু আইডিয়াও মাথাও আসল। কিন্তু এই কাজে আরো একজন ভলান্টিয়ার দরকার। আর এটা মেয়ে হলেও সমস্যা নাই। বাড়িতে এসে নওশীন নামে একটা মেয়ে ছিল, যার সাথে আমার বেশ খাতির হয়েছিল, তাকে ব্যাপারটা বুঝিয়ে বললাম। সে সানন্দে রাজি হল। এরপর রাতের খাবার খেয়ে ঘুমাতে গেলাম। উত্তেজনায় আমার ঠিক মত ঘুমও আসছিল না।
পরদিন বেশ আগেই ঘুম থেকে উঠে পড়লাম। অনুষ্ঠানের তদারকির দায়িত্ব পড়লা আমি সহ আরো দুইজনের ঘাড়ে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে আমি প্রয়োজনীয় সব জিনিস যোগাড় করে ফেললাম এবং জায়গা মত রেখেও এলাম। মেহমানরা চলে এসেছেন, খাওয়া দাওয়া করছেন। এই পুরো সময় জুড়েই কিন্তু সেই মুরুব্বী ছিলেন এবং যথারীতি মাতব্বরীও করেছেন।
গ্রাম অঞ্চল, তার উপর আবার শীতের রাত, মানুষজন খেয়ে দেয়ে তাড়াতাড়ি চলে যাচ্ছিল। অল্প যারা আছেন তারাও যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তারমধ্যে সেই মুরুব্বীও একজন। মেয়েরা অনেকেই বারান্দায় দাঁড়িয়ে কথা বলছে। নওশীনের সাথে আমার চোখাচোখি হল। ইশারাও বললাম যাও শুরু করে দাও। নওশীন ভিতরে চলে গেল।
হঠাৎ ভিতর থেকে শোরগোল উঠল, হইচই শুনে সবাই ভিতরে গেল। মুরুব্বীও যথারীতি গেলেন। আমরাও গেলাম। গিয়ে দেখলাম নওশীন বিছানায় কাত হয়ে পড়ে আছে। আর পেট ধরে খুব যন্ত্রনাকর একটা মুখভংগি করছে। সেই মুরুব্বী কিছুক্ষন পর্যবেক্ষন করেই বললেন, খারাপ বাতাস লেগেছে। নওশীনের বাবা খুব বেশি একটা পাত্তা দিতে চাইলেন না। কিন্তু আরো অনেকেই দেখলাম ব্যাপারটা বিশ্বাস করছে। আহ! নওশীনের সে কি অভিনয়! নওশীনের বাবা ডাক্তার ডাকতে চাইলেন। মুরুব্বী বাধা দিয়ে বললেন, মিয়া তোমাদের আদব লেহাজ দিন দিন কমে যাচ্ছে? বেগানা পুরুষের সামনে সেয়ানা মাইয়ারে নিবা? আমি আছি না এইখানে? আমি দেখতাছি। এইগুলো খারাপ বাতাস ডাক্তার কিছু করতে পারব না। এই বলে তিনি নওশীনের হাত ধরে নানা রকম মন্ত্র বিড়বিড় করতে লাগলেন। হঠাৎ দেখলাম নওশীন ধুম করে সেই মুরুব্বীকে একটা থাপ্পর দিয়ে বসল। তারপর কিছুটা বিকৃত কণ্ঠে বলল, ঐ বেটা তুইও তো বেগানা। তুই গায়ে হাত দেস কেন?
এই কথা শুনে উপস্থিত সবাই কিছুটা থমকে গেল। তারপর দেখলাম নওশীন আবার বলল, কিন্তু এই মাইয়াটা ভালা, তাই কিছু করলাম না, তাই ছাইড়া যাইতেছিগা। এই বলে নওশীন জ্ঞান হারিয়ে পড়ে গেল।
আমরা সবাই রুম থেকে বের হয়ে আসলাম। মুরুব্বীকে দেখলাম বেশ পরিতৃপ্তির হাসি নিয়ে বাড়ির উঠানে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে নওশীনের আব্বাকে বলছে, মিয়া, তোমরা তো এখন সব মর্ডান হইছ। সব শুধু ডাক্তারের কাছে যাও। আমরা তো আর কিছুই জানি না। এইবার দেখলা তো ঘটনাটা? তোমরা আমারে না চিনলে কি হইব, এই সব খারাপ বাতাস ঠিকই আমারে চিনে। দেখলা না, আমি যাওয়া মাত্রই ছাইড়া দিসে।
সবাই একটা প্রসংশামুলক দৃষ্টিতে সেই মুরুব্বীর দিকে তাকাচ্ছে। মুরুব্বী নওশীনের আম্মাকে বললেন, কই গো বউ, একখিলি পান দাও, পান খাইয়া বাড়িত যাই।
আমি তাড়াতাড়ি সামনে থেকে চলে আসলাম। একটা শর্টকার্ট রাস্তা দিয়ে আমাদের ঐ আক্রমনের স্থানে এসে পৌছালাম। আমার জন্য রুমী সেখানে অপেক্ষা করছিল। তাড়াতাড়ি রাস্তার পাশে যে গাছটা ছিল, তার নিচ থেকে নিয়ে দুই পাশে শুকনা খড় বিছিয়ে দিলাম। তারপর রান্নার তদারকী করার সময় যে হাফ লিটার কেরোসিন চুরি করেছিলাম সেটা খড়ের মধ্যে একটু একটু করে পুরোটাই দিয়ে দিলাম। তারপর একটু দূরে অপেক্ষা করতে লাগলাম।
ইতিমধ্যে বেশ রাত হয়ে গিয়েছে। বেশ ঘন কুয়াশা। কুয়াশার কারনে পথটাকে কেমন যেন রহস্যময় লাগছিল। হঠাৎ শব্দ শুনতে পেলাম পায়ের শব্ধ। সাথে সাথে রুমি কে আমার কাঁধে তুলে নিলাম। তারপর তার মাথা থেকে চাঁদর দিয়ে ঢেকে দিলাম। আমি নিশ্চিত এখন যথেষ্ট লম্বা দেখাচ্ছে আমাদের। তাকে বললাম, বাপধন তুই আর যাইহোক আগেই হাসবি না। পায়ে চিমটি দিলে হাসবি। কথা আমি কমু। তুই শুধু হাত পা নাড়বি।
আমার হাতে ম্যাচ রেডী। চাদরের মাঝখানে দুইটা ফূটা করছিলাম। দেখলাম যে মুরুব্বী বাবা হেঁটে হেঁটে আসছেন। তিনি এখনও আমাদেরকে দেখে নাই। আর একটু কাছাকাছি আসার পর আমাদেরকে দেখতে পেলেন। তিনি থমকে দাঁড়িয়ে গেলেন। জিজ্ঞেস করলেন, ক্ক কে ওখানে?
আমি গলার স্বর ভারী করে বললাম, “কেন রে হারামী মুখপোড়া, আমাকে চিনিস না এখন? খুব তো দেখলাম বেগানা নারীর শরীরে হাত দিলি। এই বলে চিমটি দিলাম রুমির পায়ে। সাথে সাথে কিচ কিচ হাসি দিল রুমি।
বুইড়া, তোর হাতানী আমার ভাল্লাগসে, তোরে নিয়া যামু, তুই আমারে খালি সকাল বিকাল খালি হাতাবী। বহুত আরাম। আবারও চিমটি দিলাম রুমির পায়ে। আবারও সাথে সাথে সেই কিচ কিচ হাসি।
ফুটা দিয়ে দেখলাম, মুরুব্বী ম্যাচ দিয়ে আগুন জ্বালাবার চেষ্টা করছে। আমি ধমক দিলাম। ঐ তুই কি মনে করছস, আগুন দিয়া আমারে ভয় দেখাবি? তুই জানস না আমরা আগুনের তৈরি? তোর আগুন লাগব। এই ল, আগুন ল।
এই বলতে বলতে আমি একটা কেরোসিন মাখানো একটা ছোট কাপড়ের বলে আগুন লাগিয়ে সামনের দিকে ছুড়ে মারলাম। আর সাথে সাথে সেই খড়ে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠল। আগুন দেখেই এই মুরুব্বী পাশের খালে লাফ দিয়ে পড়ল এবং সেই সাথে ভয়ংকর চিৎকার শুরু করলেন। ইতিমধ্যে চিৎকার শুনে আসেপাশে বাড়ীর অনেকেই বের হয়ে আসলো এবং কিছুক্ষন পর মুরুব্বীকে উদ্ধার করা হল।
আমাদের কাজ শেষ। আমরাও এখন পিছন ফিরে এক দৌড়ে বাড়িতে ফিরে গেলাম।
তারপর দিন সকালে শুনতে পেলাম, মুরুব্বীকে নাকি ভূতে আক্রমন করেছে। যে ভূত নাকি নওশীনকে ধরেছিল, সেই ভূতই নাকি মুরুব্বীকে আক্রমন করেছিল। তিনি এখন লোক মারফত খবর পাঠিয়েছে, জরুরী ভিত্তিতে নওশীনের গলায় একটি তাজিব পড়াতে হবে। এর জন্য মাত্র দশ হাজার টাকার প্রয়োজন। নওশিনের বাবা যেন ব্যবস্থা গ্রহন করেন।
এই সময় আমি দৃশ্যপটে এলাম। নওশীনের বাবাকে সব খুলে বললাম। তিনি প্রথমে রাগ করলেন। পরে হা হা করে অনেক্ষন হাসলেন এবং আমার জন্য নগদ ২০০০ টাকা পুরুষ্কার ঘোষনা করলেন। কিন্তু বললেন, এটা গোপন রাখতে। কারন মানুষ শুনলে বেচারা হাসির পাত্রে পরিনত হবে। আমিও কিছুটা (!!) মেনে নিলাম।
কিছুদিন আগে গ্রামে গিয়েছিলাম। তখন শুনলাম একটি ভূতের গল্প। এটাও আপনাদের কাছে না বলে পারছি না। পড়ে দেখেন- অনেক ভয় পাবেন।
একটি ভূতের গল্পঃ
আমাদের গ্রামে একজন মুরুব্বী ছিলেন। তার নাম হচ্ছে সুধা মিয়া। তিনি আমাদের উক্ত অঞ্চলে অনেক বড় খোনার(ওঝা)। তিনি সারাজীবন কত ভূতকে যে নির্মূল করেছে তার হিসাব নেই। একবার এক কঠিন ভূত তাকে আক্রমন করেছিল। তিনি অনেক সাহসী বলে ভুতের সাথে মারামারি করে বেঁচে ফিরে এসেছেন। এক গ্রামে নাকি কোন এক মেয়েকে ভূতে ধরেছিল। তিনি খবর পেয়ে সেখানে যান। তাকে দেখেই নাকি ভূত চলে গিয়েছিল। যাবার প্রমান হিসেবে আবার বাড়ির সামনে সবচেয়ে বড় যে উঁচু গাছটি আছে তার ডাল ভেঙ্গে গিয়েছিল। উক্ত অসহায় মেয়েকে তিনি চিকিৎসা শেষে ফেরার পথে তাকে কিছু ভূতপ্রেত আক্রমন করে। ভূতরা তাকে অনেক কিছু বলে ভয় দেখায়। তিনি আপোষে রাজি না হওয়াতে এক সাথে প্রায় কয়েকটি ভূত তাকে আক্রমন করে। তার সাহসের কাছে পরাজিত হয়ে কিছু ভূত পালিয়ে যায়। আর কয়েকটি ভূতকে তিনি আগুনে পুড়িয়ে মারেন। সম্প্রতি ভূত এফ এম তার এই সাহসী গল্পটি তাদের অনুষ্ঠানে প্রচার করে এবং সামু ব্লগের বেশ কয়েকজন ব্লগার এই গল্প পড়ে তার ফ্যান হয়ে গিয়েছেন বলে শোনা যায়।
অপর দিকে, গ্রামবাসী সব দেখিয়া, শুনিয়া খালি মিটিমিটি হাসে। তাদের এই মিটিমিটি হাসির কারন কি কেউ বলতে পারে না।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: Ok Madam.
বেশি ভয় পাবেন না যেন।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
মাক্স বলেছেন: পুত্তুম প্লাস
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ মাক্স।
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
মাক্স বলেছেন: লুল ভূত টার্মটা সুন্দর হৈছে
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক বড় একটা গল্প। সময় নিয়ে আপনি পড়েছেন, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: হা হা হা মজার ভূত..........
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
:-& :-& :-& :-& :-& :-& :-& :-& :-& :-&
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কি হে ভ্রাতা??
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
স্বপনবাজ বলেছেন: আমি ভূত হবো ~
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
লাবনী আক্তার বলেছেন:
মজা পেলাম পড়ে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এটা একটা কথা?? ভূতের গল্প পড়ে ভয় পাবেন, উল্টা দেখি মজাই পাচ্ছেন!!!!
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
অনীনদিতা বলেছেন: হা হা হা খুবই মজা পেলাম পড়ে
প্লিজ প্রতিদিন এভাবে হাসাবেন আমাদের
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এটা একটা কথা বললেন?? কোথায় ভূতের গল্প পড়ে ভয় পাবেন, উল্টা দেখি হেসেই যাচ্ছেন!!!!
সবাইকে হাসানো খুবই কঠিন একটা কাজ!! তাও প্রতিদিন!!
৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: এভাবেই ধরা খাওয়া ওঝারা বেতারতরঙ্গের মাধ্যমে ভূতবিতাড়ক হয়ে যায়! জটিল কাহিনী!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই। এই ধরনের ভন্ডামী প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে!! ইস সবগুলারে যদি একটু সাইজ দিতে পারতাম।
১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১২
অনীনদিতা বলেছেন: আরেকটা কথা ভয় পাই নাই
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রচন্ড হতাশ হবার ইমো হবে!!!
১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
ক্যাপ্টেন জুক বলেছেন: বুইড়া, তোর হাতানী আমার ভাল্লাগসে, তোরে নিয়া যামু, তুই আমারে খালি সকাল বিকাল খালি হাতাবী। বহুত আরাম। [/sb
পুরাই লুল ভূত
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কোন সন্দেহই নাই!!
১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২০
লাবনী আক্তার বলেছেন: আমি ভুত ভয় পাইনা। কারন আমার নানা, খালু, খালা এবং আম্মার সাথে জ্বিন ছিল। জ্বিনের গল্প অনেক শুনেছি মা'র মুখে এবং মাকে যখন জ্বিন ধরত আমি মা কে সূরা পড়ে ফু দিতাম। এখন অবশ্য নেই।
আমার মোটামুটি সাহস আছে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমমম!!!
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
শামীম আরা সনি বলেছেন: তাছাড়া তিনি নাকি আবার নারী শিক্ষার বিরুদ্ধে। সব শুনে বুঝতে পারলাম- ইনি “মেশিন চলিবে” দলের লোক। তাই ভাবলাম উনার উপর একটু মেশিন চালানো আমার উপর ফরজ
হঠাৎ দেখলাম নওশীন ধুম করে সেই মুরুব্বীকে একটা থাপ্পর দিয়ে বসল। তারপর কিছুটা বিকৃত কণ্ঠে বলল, ঐ বেটা তুইও তো বেগানা। তুই গায়ে হাত দেস কেন?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
উপযুক্ত শাস্তি হইছে না??
১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২০
আমিভূত বলেছেন: মনটা অনেক খারাপ ছিল ,আপনার গল্প পড়ে যার পর নাই আনন্দ পেলাম ঘন ঘন লেখা দিবেন ,আপনার লেখায় আনন্দ দেবার ক্ষমতা আছে । শুভ কামনা ।
ভূতের গল্প ভূত এসে পড়ে গেল
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যাক, ধন্যবাদ। আমি আপনার ব্লগেই গিয়েছিলাম। একবার ভেবেছিলাম আপনাকেই উৎসর্গ করব। পরে ভাবলাম, কিছু আসল ভূতের গল্প না হয় "আমি ভূতকেই" উৎসর্গ করব।
মন খারাপ করবেন না। মন খারাপকে মনে করবেন মেঘের মত। জোরে একটা ফু দিবেন!! ব্যাস সব ক্লিয়ার!!
১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২১
ইখতামিন বলেছেন: আমি নিজেই তো একটা ভূত!!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তা নাকি!!!! তাইলে তো আপনি আমার দোস্ত!!
১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২২
ইখতামিন বলেছেন:
শামীম আরা সনি বলেছেন: তাছাড়া তিনি নাকি আবার নারী শিক্ষার বিরুদ্ধে। সব শুনে বুঝতে পারলাম- ইনি “মেশিন চলিবে” দলের লোক। তাই ভাবলাম উনার উপর একটু মেশিন চালানো আমার উপর ফরজ
হঠাৎ দেখলাম নওশীন ধুম করে সেই মুরুব্বীকে একটা থাপ্পর দিয়ে বসল। তারপর কিছুটা বিকৃত কণ্ঠে বলল, ঐ বেটা তুইও তো বেগানা। তুই গায়ে হাত দেস কেন?
আমিও
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনেও মানে? আপনিই কি ঐ ভূত ছিলেন নাকি???
১৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
লেখা পইড়া ভয় পাইছি
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তাই নাকি??!!!!
১৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
অদৃশ্য বলেছেন:
গল্পটা পড়ে বেশ মজা পেয়েছি....
আপনি কি জ্বিন পরিতে বিশ্বাস করেন....
শুভকামনা....
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ অদৃশ্য।
জী, আমি বিশ্বাসী লোক। মানে সবই বিশ্বাস করি। কোন বিশ্বাস যদি আমাকে রোমর্হষক কিছু উপহার দিতে পারে, সেই বিশ্বাসে আমার আপত্তি নেই।
১৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
শিপন মোল্লা বলেছেন: থি থি আপনি তো ভাই মানুষ মোটেও সুবিদার না থুরা বুড়া কিছুই মানলেন না , কেমনে এই বুড়ার উপর আপনার মাশিন চালালেন ? আপনার কি দয়া মায়া মনে কিছু নাই ?
এখনো পোস্ট শেষ হয়নি মন্তব্যের মেশিন চলবে
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কেন যেন সন্দেহ প্রকাশ করেছিল আপনি নাকি মেশিন ম্যানের দলের লোক। এইটা যদি হয়, তাইলে কিন্তু কইলাম, মেশিন কাইটা ফালামু। হা হা হা হা হা হা হা হা। সাবধান!!!!
২০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
শার্লক বলেছেন: আমি কিন্তু ভূতদের ভয় পাই না হুম। ভাল হইছে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ। ভুতদের ভয় পান না!!! ঠিক আছে। হাজির হয়ে যাবে ভূত!!
২১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
শ্যাডো ডেভিল বলেছেন: ভাই, আমার রাইতের ঘুম তো হারাম কইরা দিলেন............অহন আমি কিতা করতাম??
পিলাস পিলাস...।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভয় পাইছো?? ডাক্তারী যে কেন পড়াইলাম তোমারে!!!
২২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
নোমান নমি বলেছেন: সব ঠিকাছে তবে ২০০০ টাকা থেকে খাওয়াইতে হইবো কিন্তুক!
যাই হোক দারুন উপভোগ করলাম।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঐ টাকা তো সেই কবেই খাওয়াই ফালাইছি!!! ভূত থেকে ভূতে, জন থেকে জনে!! তয় আপনি কইছেন, আফনে খাওয়ামুনে!! রাইতে একটু জানালা খোলা রাইখেন, খাওন পৌছে যাইব।
২৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
প্রতীতি বলেছেন: মজা পাইছি......
+++++
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যাক, উদ্দেশ্য সফল।
২৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: ++
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০১
কালীদাস বলেছেন: হা হা হা, ভালই দেখাইছেন ভন্ডটারে
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরো চাইছিলাম।! কিন্তু পারলাম না! ;(
২৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২২
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ব্লগার রা ডাইল পুড়ি , আলুপুড়ি থেতে খেতে ভুত এফ এম শুনেছিলো । মনে আছে । আর মশার কামর থেকে রক্ষা পাবার জন্য কয়েল জালিয়েছিলো।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা, সেটাই। আসেন পাইলট ভাই আমরা সেই প্ল্যানটা বাস্তবায়িত করে ফেলি।
২৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
একজন আরমান বলেছেন:
বুইড়া, তোর হাতানী আমার ভাল্লাগসে, তোরে নিয়া যামু, তুই আমারে খালি সকাল বিকাল খালি হাতাবী। বহুত আরাম।
ইসস... বেটা নওশিনের কি চটকানাটাই না খাইলো।
এতো বড় লেখা পড়তে পড়তে আমার ২ টা বেঞ্চু শেষ হয়া গেছে। এখন কি হপে?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জানালা খোলা রাখ! মুক্ত হাওয়া পান কর। আর কত বিষ পান!
২৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
একজন আরমান বলেছেন:
ভুতুরে ব্লগারস আড্ডা নাকি রাফাত ভাই?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমমম
২৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৩
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: হা হা হা....। ভূতের গল্প তাই অনেক ভয় পাওয়ার লোভ হয়েছিল........ কিন্তু ভয়ের বদলে হাসলাম অনেক......
মজার হয়েছে লেখাটা........++++++++
আপনি তো দেখি অনেক দুষ্টু!!!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা, জী, তা কিঞ্চিত বটে। আমার পরিবারে কেউ যদি কখনও ভয় পায় তাহলে আগে খোঁজ নেয় আমি কই, আশে পাশে আছি নাকি।
ভয়ের গল্প লিখব সামনে ইনশাল্লাহ। ঐটা বাস্তব ঘটনা। তবে বাস্তব ঘটনা গুলো খুব বেশি ভয়ের হয় না।
৩০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: বুইড়া, তোর হাতানী আমার ভাল্লাগসে, তোরে নিয়া যামু, তুই আমারে খালি সকাল বিকাল খালি হাতাবী। বহুত আরাম। আবারও চিমটি দিলাম রুমির পায়ে। আবারও সাথে সাথে সেই কিচ কিচ হাসি।
সেরাম হইছে দেশী।++++++
বুইড়া ওঝারে কইস্যা মাইনাস। হেতেরে ভূত বানাইয়া সামুতে লটকানি হউক।
আমারও ব্যক্তিগত জীবনে ভূত নিয়ে দু একটা ঘটনা আছে। সময় পেলে একদিন লিখে ফেলবো।
পাইলট ভাইয়ের সাথে আপনার প্লান বাস্তবায়ন এবং পরবর্তী ঘটনার অপেক্ষায় রইলাম।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ দেশী। সেই বুইড়ারে পরে বহুত পেইন দিসিলাম। আপনার গুলো লিখে ফেলেন জলদি!!!! শুনতে চাই।
রাফাত ভাই আর আমি মিলা প্ল্যান করছি একদিন ভুত এফ এম এ যাবো। আঞ্চলিক ভাষায় আমরা ভূতের গল্প বলে আসব।
ভুত এফ এম রে বানাইয়া আসব, ফান এফ এম।
৩১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫১
শিপন মোল্লা বলেছেন: তওবা তওবা ইতা আফনে কিতা কয়লেন আমি আফনে আমরা সবাই তো মেশিন দলের লোক
বুইড়া, তোর হাতানী আমার ভাল্লাগসে, তোরে নিয়া যামু, তুই আমারে খালি সকাল বিকাল খালি হাতাবী। বহুত আরাম। হা হা হা
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা।
৩২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভুত যে লুল হয় সিটা এই প্রথম জানলাম।
যাক, লুলে লুলময় পুস্ট! লুল বুইড়া সাথে লুল ভুত!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সেটাই, ভূতরা এখন আর পিছিয়ে নেই। তারা এখন সব কিছুতেই এগিয়ে আছে।
৩৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫০
ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: সেইরম ভুই পাইছি একা একা বাড়ি যাব কেমনে , আম্মা
ভাই আপনার প্লিজ লাগে আপনার ভুত বন্ধুদের কইয়েন আমি রাত ৩ টার সময় পদ্মা ধার দিয়ে বাড়ি যাব আমারে যেন কিছু না বলে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক আছে কইয়া দিলাম। তবে দেখা সাক্ষাত হইলে খালি মুখে আবার ফেরত পাঠায়েন না। একটা ইজ্জতের ব্যাপার আছে। :প
৩৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫১
মামুন রশিদ বলেছেন: পড়ার আগে একটু ভয় লাগছিলো । কিন্তু লুল ভূতেরকাহিনী পড়ে মজাই পেয়েছি । বিশেষ করে ওঝার ধরা খাওয়া
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা, আগামীবার ইনশাল্লাহ ভয় পাবেন। অবশ্য বাস্তব ভয় গুলো কিছুটা কম হয়। অন্তত ভূতের বেলাতে।
আশা করি ভালো আছেন ভাই।
৩৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
একজন আরমান বলেছেন:
ঢাকা শহরের বাতাসের থেকে বেঞ্চুর ধোঁয়া বিশুদ্ধ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমম। এটাও কথা।
শহরে বেড়েছে বাতাসের বিষন্ন প্রবাহ!
এই বিষন্ন প্রবাহে আমার বাঁচার এক মাত্র
উপায় সে এবং তার স্মৃতি।
আমি পালাব কোথায়-?
৩৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৭
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: +++++
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: লুল ভুত
ভয়ংকর ভুত লাগবে!
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা, আপু আগামী ভয়ের গল্পে তুমি ভয় পাবাই পাবা। এইটা আমি কথা দিলাম।
৩৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫২
নেকড়ে বলেছেন: বাহ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৭
অপু তানভীর বলেছেন: ইদানিং কম্পিউটার স্ক্রীনে পড়তে খুব বেশি কষ্ট হয় !! প্রিন্ট দিলাম !! দেখি পড়ে !!
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে এটা আপনিও করেন! হা হা, আমিও এমনটা করি। ঠিক আছে, পড়ে জানাবেন কেমন লেগেছে।
৪০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২২
আশিক মাসুম বলেছেন: হাহাহা !! ভাই পড়তে টায়ার (কেলান্ত) হইয়া গেছিগা।
তয় মজা আছে,
আমই কইলাম ভুত ভুই ফাইনা, তয় ভুত্নি ভুই ফাই
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ ভাই, কতা কিঞ্চিত সইত্য! ভুতও বড়! পোষ্টও বড়।
আফনে যে সৌন্দইর্য, আফনাফে ফরীই ধরবাইন!!
৪১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৬
ভিয়েনাস বলেছেন: হাহাহা.... মুরুব্বী তাইলে চরম শিক্ষা পেয়েছে
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আশা করি!! না হইলে আবার দিমু।
৪২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৭
আশিক মাসুম বলেছেন: ওমা কি কইন ?? ডর দেহাইন কেরে ???
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাসাই কইলাম কিন্তু!! আমি ফারতাম না বাঁচাইতে!
৪৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
অপু তানভীর বলেছেন: আপনার এইটা আমার পেজে শেয়ার করে দিলাম ! আপনার নাম সহকারে !! আগের কয়টা লেখাও যদি শেয়ার করি তাহলে আপত্তি আছে ??
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: না আপত্তি নেই ভাই।
৪৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
সোনালী ডানার চিল বলেছেন: চমৎকার কাহিনী +++++++
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৩
ফারাহ দিবা জামান বলেছেন:
সাতসকালে পাহাড়ি বাতাসের সাথে আপনার লেখাটা পড়ে নির্মল হাসলাম।
খুব ভালো লাগলো।
ভুত নিয়ে মজার কাহিনী বোধ করি সবার জীবনেই আছে।
আমিও লিখব সময় করে।
আপনার এর আগের লেখাটা পড়েছি।
কমেন্ট করিনি।
কিছু কিছু ঘটনা খুব খারাপ লাগে।
পড়ে চুপচাপ চলে যাই।
কিছু বলি না।
আসলেই কবে যে পেপার খুললে এ ঘটনাগুলো আর চোখে পড়বে না,
সেই দিন কি আসবে কোনদিন??
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: শুভ দুপুর ফারাহ আপু! কোথায় আপনি? পাহাড়ী বাতাস কোথা থেকে এলো?
হুমম, আগের পোষ্টটা আমি প্রচন্ড মন খারাপ নিয়ে দিয়েছিলাম। সেটা এখনও আছে।
আপনার ভূতের গল্প পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
৪৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
দি সুফি বলেছেন: হঠাৎ দেখলাম নওশীন ধুম করে সেই মুরুব্বীকে একটা থাপ্পর দিয়ে বসল। তারপর কিছুটা বিকৃত কণ্ঠে বলল, ঐ বেটা তুইও তো বেগানা। তুই গায়ে হাত দেস কেন?
হাসতে হাসতে শেষ
গল্প ভালো হইছে।
ছোটবেলায় ভুতের ভয় পেতাম এখন বড়বেলায় মনে হয় ভূতেরাই আমাকে ভয় পায়! তাই আর কাছে আসেনা!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ সুফি ভাই। আসলেই ভূতরা এখন আমাদেরকেই ভয় পায়।
৪৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
মেহেরুন বলেছেন: আমিভূত বলেছেন: মনটা অনেক খারাপ ছিল ,আপনার গল্প পড়ে যার পর নাই আনন্দ পেলাম ঘন ঘন লেখা দিবেন ,আপনার লেখায় আনন্দ দেবার ক্ষমতা আছে ।
আমিও তাই বলি আসলেই মানুষ কে আনন্দ দেয়া কঠিন কাজ। আপনি পারেন। ধন্যবাদ
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা, ধন্যবাদ মেহরুন। আপনার আবার মন খারাপ নাকি ???? ভাইয়া কই!!!
৪৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
রায়হান চৌঃ বলেছেন: জাদিদ ভাই
বেশির ভাগ সময় ফ্রী থাকি বলে আপনার প্রায় সব গুলো লিখা ই আমি খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকি, আপনি বলা এবং লিখা দুটো তেই খুব ভালো..... আমি আবার পুরো উল্টো প্রকৃতির - শুনতে পছন্দ করি..
এখন কোথায় জব করছেন..? আগের ঠিকানায় নাকি.....? ভালো থাকবেন....
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাহ! ভাই, আপনাকে এইখানে খুঁজে পাব বলে আশা করি নি। এই সামু আসলে আমাকে অনেক কিছুই দিয়েছে। আমি দিতে পারি নি তেমন কিছুই।!! আপনাকে এই খানে দেখে অনেক অনেক ভালো লাগছে!!
জী, আগের ঠিকানায় নেই। ঠিকানা বদল হয়েছে কয়েক বার! ভালো থাকবেন অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
৪৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
মেহেরুন বলেছেন: মন একটু খারাপ ছিল। ভাইয়া আছে তার মত কাজে ব্যস্ত
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমমম।
৫০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১০
রাতুল_শাহ বলেছেন: হা হা হা হা................
নওশীন আপুর অভিনয়টা চরম হইছে।
আপনার ভুতের গল্পগুলি সত্যি চমৎকার।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ রাতুল। অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম। আশা করি ভালো আছেন।
৫১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: এই দারুণ লেখাটা এদ্দিন পর পড়লাম !! আমারে মাইনাস !!!
জট্টিল কাহিনী।
++++++++++++++++++++++++++++
আপনে মানুষ টা যেমন মজার, লেখতেও পারেন সেইরকম মজা করে !!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা। ধন্যবাদ ভাই। তবে আপনাকে মাইনাস দিলে চলবো না। আপনি ব্যস্ত মানুষ সময় করে যে পড়েছেন, এটাই বড় ব্যাপার আমার কাছে।
৫২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
শীলা শিপা বলেছেন: বেশ ভালো। সত্যি সত্যি যদি একটা ভুত দেখতে পেতাম
৫৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
শীলা শিপা বলেছেন: বেশ ভালো। সত্যি সত্যি যদি একটা ভুত দেখতে পেতাম
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
অনীনদিতা বলেছেন: yes sir.........
যাক পেলাম অবশেষে আপনার গল্প।
পড়ে কমেন্টস করছি