![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তা সে যেভাবেই হোক ক্ষমতায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার। চলছে স্বাধীনতার মাস। স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব এদের হাতে নিরাপদ থাকবে এটাই প্রত্যাশা। ৯০ পরবর্তী বিএনপির প্রধান আওয়ামী বিরোধী বক্তব্য ছিল আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলে বাংলাদেশ ভারতের অংশ হয়ে যাবে। যদিও তারা বর্তমানে এ বক্তৃতা থেকে সরে এসেছে মনে হয়। কবছর আগে দলের প্রধান মাথা মোটা নেতা বিজয়ী মোদী কে সর্বপ্রথম শুভেচ্ছা জানানোর কৃতিত্ব নিতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন। ৯৮,৯৯র দিকে ভারত প্রশ্নে খালেদা জিয়া বলতেন ‘জীবন দেবো করিডোর দিবনা’। যাইহোক অন্তত সাধারন জনগন আশ্বস্ত থাকতো সার্বভৌমত্ব নিয়ে। তৎপরবর্তি সময় এক কালের স্বাধীনতা বিরোধীদের সাথে জোট করে ক্ষমতায় গিয়ে এবং ক্ষমতা হারিয়ে দেশ কে আজকের অবস্থায় নিয়ে আসতে অবদান রেখেছেন, যেখানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির শুভ কামনা করতে গিয়ে অন্যায়, অবৈধ কে মুখ বুজে মেনে নিতে হয়। যে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার জন্য এত বিসর্জন সেখানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির স্বাধীনতার বিষয়ে কর্মকাণ্ড প্রশ্নবিদ্ধ।
অর্থনৈতিক উন্নয়নের আশায় আমন্ত্রিত বন্ধু চীনের প্রধানমন্ত্রী ঢাকায়। বলা নেই কওয়া নেই হটাত আমন্ত্রণ বিহীন অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি পারিকর। আমাদের সাথে প্রতিরক্ষা চুক্তি করতে চায়। আরে ভাই আমার শত্রু কে, যে আমাকে এখনি সাবধান হতে হবে বা আমি কার বাড়া ভাতে ছাই দিয়ে শত্রু হয়েছি যে প্রতিরক্ষা নিয়ে পেরেশান হতে হবে যেখানে আমার দেশের ২২% লোক এখনো অতি দরিদ্র। আমাদের তিন কুলের প্রতিবেশী তোমরা।তোমাদের সাথে প্রতিরক্ষার প্রশ্ন কেন আসবে?
সামনে ঝগড়াটে মমতাকে দাঁর করিয়ে পেছনে তিস্তা নামের নতুন মুলা ঝুলিয়ে বাংলাদেশর দিকে চেয়ে আছেন মোদী। পাঁচবার তারিখ পিছিয়ে তিস্তা চুক্তি হবেনা তা কি করে হয়।তিস্তা চুক্তি হবে। তিস্তা ও প্রতিরক্ষা চুক্তি একসাথে হবে মনে হয়।(আগের অভিজ্ঞতায় বলছি)পানি আসবে শুধু আষাঢ় শ্রাবণ মাসে। দেশ ডোবানো ফসল ডোবানো, ফসলী জমিতে পরিমিত পলি সরবরাহের জন্য একত্রে কতো হাজার কিউসেক পানি প্রতি ঘণ্টায় প্রবাহের প্রয়োজন হবে পানি উন্নয়ন বিভাগের বিজ্ঞানীরা অবশ্যই হিসাব করে রেখেছেন যেটা চুক্তি তে থাকবে।
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা চুক্তি, এ দেশের পত্রিকায় উল্লেখ যোগ্য জোরালো কোন খবর নেই, চীন ভারত, বিশ্ব মিডিয়া সরব। ফখরুল সাহেব অবশ্য গত কালকে দাবি করলেন ‘প্রতিরক্ষা চুক্তি প্রকাশ করতে হবে’। মত পার্থক্যের দন্দ স্তিমিত রেখে আজ অনেকেরই দাবী ‘ভারতের সাথে উদ্যোগ নেয়া প্রতিরক্ষা চুক্তির খসড়া প্রকাশ করতে হবে’।চুক্তির আগের কপি ও সম্পাদনের পরের কপি দুটোই জনগণকে দেখার সুযোগ দিতে হবে। ক্ষমতার লোভে অন্ধ সরকার কে চোখ বুজে বিশ্বাস করার কোন কারন নেই। রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার চুক্তি অন্য কোন নিরাপত্তার অজুহাতে অপ্রকাশিত থাকলে এটা মানা যায়না। সোজা একটা কথা সবাই বুঝে, আমার প্রতিবেশী যদি আমার খারাপ নাও চায় তবু আমার ঘর তার থেকে ভালো, আমি ভালো খেতে পারছি,অর্থনৈতিক উন্নতি হচ্ছে এটা তার কোনদিন সহ্য হবেনা।
বঙ্গবন্ধু কে যতটুকু জানি ভারতের সাথে নিজেদের স্বাধীনতা ও স্বকীয়তার প্রশ্নে ইন্দিরা গান্ধির সাথে তিনি আপোষ করেননি। শেখ হাসিনা যদি ভারত গিয়ে আপোষ করে প্রতিরক্ষা চুক্তির ফুলের মালা নিজে পরে দেশের স্বাধীনতার গলায় ফাঁসীর দড়ি পরান তাহলে বিএনপির পুরনো কথাটাই ঠিক হবে আর তিনি একালের মিরজাফর হিসেবে চিহ্নিত হবেন।।
তা সে যেভাবেই হোক ক্ষমতায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার। পক্ষে বিপক্ষে বলতে যাইনা। মাঝে মাঝে মনের কোন কষ্ট ও হতাশার জন্য মন্তব্য করি। স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব এদের হাতে নিরাপদ থাকবে এটাই প্রত্যাশা। ৯০ পরবর্তী বিএনপির প্রধান আওয়ামী বিরোধী বক্তব্য ছিল আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলে বাংলাদেশ ভারতের অংশ হয়ে যাবে। যদিও তারা বর্তমানে এ বক্তৃতা থেকে সরে এসেছে মনে হয়। কবছর আগে দলের প্রধান মাথা মোটা নেতা বিজয়ী মোদী কে সর্বপ্রথম শুভেচ্ছা জানানোর কৃতিত্ব নিতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন। ৯৮,৯৯র দিকে ভারত প্রশ্নে খালেদা জিয়া বলতেন ‘জীবন দেবো করিডোর দিবনা’। যাইহোক অন্তত সাধারন জনগন আশ্বস্ত থাকতো সার্বভৌমত্ব নিয়ে। তৎপরবর্তি সময় এক কালের স্বাধীনতা বিরোধীদের সাথে জোট করে ক্ষমতায় গিয়ে এবং ক্ষমতা হারিয়ে দেশ কে আজকের অবস্থায় নিয়ে আসতে অবদান রেখেছেন, যেখানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির শুভ কামনা করতে গিয়ে অন্যায়, অবৈধ কে মুখ বুজে মেনে নিতে হয়। যে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার জন্য এত বিসর্জন সেখানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির স্বাধীনতার বিষয়ে কর্মকাণ্ড প্রশ্নবিদ্ধ।
অর্থনৈতিক উন্নয়নের আশায় আমন্ত্রিত বন্ধু চীনের প্রধানমন্ত্রী ঢাকায়। বলা নেই কওয়া নেই হটাত আমন্ত্রণ বিহীন অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি পারিকর। আমাদের সাথে প্রতিরক্ষা চুক্তি করতে চায়। আরে ভাই আমার শত্রু কে, যে আমাকে এখনি সাবধান হতে হবে বা আমি কার বাড়া ভাতে ছাই দিয়ে শত্রু হয়েছি যে প্রতিরক্ষা নিয়ে পেরেশান হতে হবে যেখানে আমার দেশের ২২% লোক এখনো অতি দরিদ্র। আমাদের তিন কুলের প্রতিবেশী তোমরা।তোমাদের সাথে প্রতিরক্ষার প্রশ্ন কেন আসবে?
সামনে ঝগড়াটে মমতাকে দাঁর করিয়ে পেছনে তিস্তা নামের নতুন মুলা ঝুলিয়ে বাংলাদেশর দিকে চেয়ে আছেন মোদী। পাঁচবার তারিখ পিছিয়ে তিস্তা চুক্তি হবেনা তা কি করে হয়।তিস্তা চুক্তি হবে। তিস্তা ও প্রতিরক্ষা চুক্তি একসাথে হবে মনে হয়।(আগের অভিজ্ঞতায় বলছি)পানি আসবে শুধু আষাঢ় শ্রাবণ মাসে। দেশ ডোবানো ফসল ডোবানো, ফসলী জমিতে পরিমিত পলি সরবরাহের জন্য একত্রে কতো হাজার কিউসেক পানি প্রতি ঘণ্টায় প্রবাহের প্রয়োজন হবে পানি উন্নয়ন বিভাগের বিজ্ঞানীরা অবশ্যই হিসাব করে রেখেছেন যেটা চুক্তি তে থাকবে।
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা চুক্তি, এ দেশের পত্রিকায় উল্লেখ যোগ্য জোরালো কোন খবর নেই, চীন ভারত, বিশ্ব মিডিয়া সরব। ফখরুল সাহেব অবশ্য গত কালকে দাবি করলেন ‘প্রতিরক্ষা চুক্তি প্রকাশ করতে হবে’। মত পার্থক্যের দন্দ স্তিমিত রেখে আজ অনেকেরই দাবী ‘ভারতের সাথে উদ্যোগ নেয়া প্রতিরক্ষা চুক্তির খসড়া প্রকাশ করতে হবে’।চুক্তির আগের কপি ও সম্পাদনের পরের কপি দুটোই জনগণকে দেখার সুযোগ দিতে হবে। ক্ষমতার লোভে অন্ধ সরকার কে চোখ বুজে বিশ্বাস করার কোন কারন নেই। রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার চুক্তি অন্য কোন নিরাপত্তার অজুহাতে অপ্রকাশিত থাকলে এটা মানা যায়না। সোজা একটা কথা সবাই বুঝে, আমার প্রতিবেশী যদি আমার খারাপ নাও চায় তবু আমার ঘর তার থেকে ভালো, আমি ভালো খেতে পারছি,অর্থনৈতিক উন্নতি হচ্ছে এটা তার কোনদিন সহ্য হবেনা।
বঙ্গবন্ধু কে যতটুকু জানি ভারতের সাথে নিজেদের স্বাধীনতা ও স্বকীয়তার প্রশ্নে ইন্দিরা গান্ধির সাথে তিনি আপোষ করেননি। শেখ হাসিনা যদি ভারত গিয়ে আপোষ করে প্রতিরক্ষা চুক্তির ফুলের মালা নিজে পরে দেশের স্বাধীনতার গলায় ফাঁসীর দড়ি পরান তাহলে বিএনপির পুরনো কথাটাই ঠিক হবে আর তিনি একালের মিরজাফর হিসেবে চিহ্নিত হবেন।।
১২ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৪:৫৯
মিঃ আতিক বলেছেন:
জী ঠিক বলেছেন কেউ বাংলাদেশের ভুমি দখল করতে আসবে না; তবে প্রয়োজন হলে ব্যবহার করতে চাইবে সবসময়।
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখাটি ২ বার এসেছে পোস্টে
৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১২
টমাটু খান বলেছেন: কি বলব বুঝে উঠতে পারছিনা।
১২ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২১
মিঃ আতিক বলেছেন:
ঠিক আছে তাহলে, সমস্যা নেই। যখন বুঝে উঠতে পারবেন তখন মতামত দিবেন।
ধন্যবাদ।
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:৫৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমাদের সকল সরকারই তাদের স্বার্থের জন্য দেশকে বিক্রি করেছে। খালেদা জিয়ার আমলে তো পুরা পাকিস্তানের গোয়েন্দা বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিলেন যার ফলাফল হিসেবে পেয়েছিলাম ৫০০ বোমা, বাংলা ভাই, শায়খ আব্দুর রহমান আর কি কি জানি!
সব রশুনেরই একই উৎস। তবে পাকিস্তানের মতো জঙ্গী ব্যার্থ দেশের চাইতে ভারত চীন আমেরিকা শ্রেয়
৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগ লোভে ও ভয়ে এক ভয়ানক অবস্হার প্রশাসন চালাচ্ছে
২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৪
মিঃ আতিক বলেছেন: জী, পরিস্থিতি দেখে আমারও তাই মনে হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বর্তমান বিশ্বে কেহ বাংলাদেশের ভুমি দখল করতে আসবে না; তবে, মানুষকে দখল করছে, আমাদের দেশের মানুষের শ্রম আমাদের উন্নয়নে ব্যবহৃত হচ্ছে না।