![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতীয়তাবাদী ব্লগার । তবে কাইজ্জার মধ্যে নাই । কর্পোরেট কালচারে অভ্যস্ত । ব্যস্ততার মাঝে সামুতেই আসি ।
“তুমি কি আমাকেও বিয়ে করবে?” এক নিঃশাষে কথা গুলো বলে ফেলল রুদ্র।
সাদিয়ার সাথে রুদ্রর সম্প্রর্কটা প্রায় তিন বছরের। দুজন দুজনকে প্রচুর ভালবাসে । তারপরও সরাসরি বিয়ের কথাটা বলে কেমন জানি বুকটা ধুকধুক করছে রুদ্রর। রুদ্র ঘন ঘন নিঃশাষ নিচ্ছে, ফোনের ওপাশ থেকে সাদিয়ার উত্তর শোনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে । “কি ব্যাপার কিছু বলছ না কেন?”
“কি বলব?” আস্তে করে বলল সাদিয়া।
“তোমার কিছু বলার নাই?” কথাটা বলার পর রুদ্রর গলাটা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাচ্ছে। কান আর কপাল কেমন জানি গরম হয়ে গেছে। বেশী টেনশনে পরলে এমনটা হয়।
“আমিতো তোমাকে আগেও বলছি পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করতে পারব না!”
“তুমি কি আমাকে ভালবাস না , বল! আমার উপর তোমার বিশ্বাস নাই বল জান!”
“এটা বিশ্বাস অবিশ্বাষের প্রশ্ন না । আমি আমার মা বাবার মনে কষ্ট দিতে পারব না!” কিছুটা অসহায় ভাবে বলল সাদিয়া।
“আমিতো তোমার বাসায় গেছিলাম। তুমিও তো জানো , তারাইতো দিতে চাচ্ছে না। আমার না হয় টাকা নাই, একদিন দিন একদিন হবেই। তুমি অন্তত আমার উপর বিশ্বাস রাখো।”
“নাহ, আমি আসলে এভাবে কাউকে না জানিয়ে বিয়ে করতে পারব না । আমি আমার মা-বাবাকে অনেক ভালবাসি রুদ্র।”
“তুমি একাই ভালবাস! আমিও তো আমার মা বাবা অনেক ভালবাসি। আমরা বিয়ে করলে তাড়া হয়ত কষ্ট পাবেন কিন্তু একসময় দেখ তারা মেনে নেবে!”
“না- তারপরও আমি পারব না! আমার ভয় লাগে । কিছুটা দ্বিদান্বিত হয়ে ” বলল সাদিয়া।
“দেখ, বাবা-মা প্রথমে রাগ করলে ও এক সময় তারা মেনে নেবে। হয়ত বা আমাদের প্রথম প্রথম একটু সমস্যা হবে। কিন্তু আজ যদি তুমি আমাকে বিয়ে না কর তাহলে সারাজীবনের জন্য আমরা দুজন দুজনকে হারাব। এটা বুঝতে পারছ না কেন! আমার জন্য না হয় আজকের জন্য বাবা-মার অবাধ্য হলে। এক সময় তারা ঠিকই মেনে নেবে, দেখ। আমরা অনেক অনেক সুখী হব। ঠিক আছে না জান?”
“হুম, তারপরও ............”বলল সাদিয়া।
“তুমি সবসময় কনফিউজড থাক। দেখ আজ অন্তত এমন করো না।”
“হুম । তুমি কিন্তু আমাকে কষ্ট দিবনে জান। কিছুটা আধুরে কন্ঠে” বলল সাদিয়া।
“আচ্ছা, তোমাকে অনেক বেশী আদর করে রাখব। আজ সন্ধ্যা সাতটায় সেই বাস ষ্টপে আসবে। আর আসার সময় তোমার সেই লাল শাড়িটা পরে আসবে। শাড়িতে তোমাকে অনেক বেশী সুন্দর লাগে।”
**************
রুদ্র বাস ষ্টপের কাছে দারিয়ে অপেক্ষা করছে সাদিয়ার জন্য আর টেনশনে পা চারি করছে। জায়গাটা কেমন জানি নীরব, মাথার উপরে সোডিয়াম লাইট জ্বলছে। “প্রায় সাতটা বেজে এল এখনও সাদিয়া আসছে না কেন?” রাস্তার ওপাশেই কিছু গুন্ডা টাইপের ছেলে মোটর সাইকেলে বসে সিগারেট খাচ্ছে। রুদ্র টেনশনে পকেটে হাত দিয়ে একটা সিগারেট ধরিয়ে নীল। টেনশনে থাকলে সিগারেট খেলে ওষধের মত কাজ করে। রদ্র মোবাইলের স্কিনে তাকিয়ে দেখে প্রায় সারে সাতটার মত বাজে! “আচ্ছা সাদিয়া এখনও আসছে না কেন! কোন বিপদ হয় নিতো? আচ্ছা সে কি ফোন করবে সাদিয়াকে?” যাক ফোন করে দেখা যাক! রুদ্র ফোন করতেই ওপাশ থেকে বলে উঠল “আপনার ডায়াল করা নাম্বারটি এই মূহূত্যে সংযোগ দেয়া সম্বব না” , রুদ্য চমকে উঠল, “সাদিয়ার মোবাইল বন্ধ কেন!”
রাত এখন দশটার মত বাজে। রুদ্র এখনও অপেক্ষা করছে। এখনও সাদিয়ার কোন খবর নাই! “আচ্ছা সাদিয়াকে তাহলে আসবে না!” হঠাত কোথা থেকে যেন চিল্লাচিল্লির শব্দ ভেসে এল। কিছু মানুষ রুদ্রর সামনের দিক দিয়ে কানাগুষা করতে করতে যাচ্ছে। “কি ব্যাপার কি হয়ছে” বলল রুদ্র।
“ওই দিকের গলিটাতে একজন মেয়ের পরে আছে! এক্সিডেন্ট হয়েছে !” লোকগুলোর মধ্য থেকে কেউ একজন বলে উঠল। রুদ্রর বুকের ভিতরটা কেমন জানি ধরাস করে উঠল। “আচ্ছা এটা সাদিয়া নয়ত।” ভয়ে মাথাটা কেমন জানি গুরান দিয়ে উঠল। হার্টবিট বেরে গেল, শরীরে কেমন জানি কাটা দিয়ে উঠল। রুদ্র আস্তে আস্তে এগিয়ে গেল সেই গলিটার দিকে। “আচ্ছা আজ সাদিয়ার যদি কিছু হয় তাহলে কি রুদ্র নিজেকে ক্ষমা করতে পারবে।” রুদ্র দূর থেকে দেখতে পাচ্ছে একটা মেয়ের পায়ের অংশ দেখা যাচ্ছে, চারদিকে মানুষকে গুলো দারিয়ে আছে। রুদ্র মেয়েটার পায়ের দিকে তাকিয়ে চমকে উঠল, লাল একটা শাড়ী পরা মেয়েটা। রুদ্রর পা দুটো কেমন জানি আটকে আছে , ইচ্ছে করে ও হাঁটতে পারছে না! আস্তে আস্তে সেদিকে এগিয়ে গিয়ে মেয়েটার চেহারা দেখে আতকে উঠল। আরে এতো সাদিয়া না! কেউ একজন বলল “মেয়েটার এখনও বেচে আছে হাসপাতালে নিতে হবে।” রুদ্র হাফ ছেরে বাচল।
সে আবার সাদিয়ার মোবাইলে ফোন দিল। এবার ওপাশ থেকে ফোনটা রিসিভ করে সাদিয়া বলল “আমি অনেক চিন্তা করেছি। আপনার সাথে এভাবে পালিয়ে বিয়ে করতে পারব না! বাসা থেকে বের হইছিলাম, পরে এক বান্ধবীর বাসায় আসছি।”
সাদিয়ার কণ্ঠ অন্যরকম লাগছে রুদ্রর! “তুমি এভাবে কথা বলছ কেন! আর আমাকে আপনি করে বলছ কেন? ”
“কি বলব আপনাকে! আমাকে ভুলে যান প্লিজ। ফোনটা বন্ধ করে রাখব এখন। আমাকে প্লিজ আর ফোন দিয়ে ডিষ্টার্ব করবেন না!”
“তুমি এত কনফিউজড কেন? আচ্ছা তুমি আমার একটা কথা শুন! শেষ কথা, তোমার আমার এত দিনের সম্পর্কের দাবি নিয়ে বলছি। আর ফোন করব না। একটু শোন!”
“হুম ”, বলুন।
***************
পাচ বছর পর, রুদ্র বসে আছে একটা মার্কের দোকানে। মাথার চুল উষ্কোখুষ্ক, কপালে হাত দিয়ে গভীর চিন্তায় মগ্ন। দুনিয়ার কোন কিছুতেই যেন ওর কোন ভ্রুক্ষেপ নাই। “দেখতো এই শাড়িগুলোর মধ্যে কোনটা সুন্দর।” হঠাত পিছন থেকে কেউ একজন বলে উঠল।
কি ব্যাপার তিন ঘন্টা ধরে শাড়ী দেখছ এখনও কোনটাই পছন্দ হচ্ছে না! তুমি আসলেই সব কিছুতেই কনফিউজড। কনফিউজড দ্যা গ্রেট।
“তুমি কি আমাকেও বিয়ে করবে?” এক নিঃশাষে কথা গুলো বলে ফেলল রুদ্র।
সাদিয়ার সাথে রুদ্রর সম্প্রর্কটা প্রায় তিন বছরের। দুজন দুজনকে প্রচুর ভালবাসে । তারপরও সরাসরি বিয়ের কথাটা বলে কেমন জানি বুকটা ধুকধুক করছে রুদ্রর। রুদ্র ঘন ঘন নিঃশাষ নিচ্ছে, ফোনের ওপাশ থেকে সাদিয়ার উত্তর শোনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে । “কি ব্যাপার কিছু বলছ না কেন?”
“কি বলব?” আস্তে করে বলল সাদিয়া।
“তোমার কিছু বলার নাই?” কথাটা বলার পর রুদ্রর গলাটা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাচ্ছে। কান আর কপাল কেমন জানি গরম হয়ে গেছে। বেশী টেনশনে পরলে এমনটা হয়।
“আমিতো তোমাকে আগেও বলছি পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করতে পারব না!”
“তুমি কি আমাকে ভালবাস না , বল! আমার উপর তোমার বিশ্বাস নাই বল জান!”
“এটা বিশ্বাস অবিশ্বাষের প্রশ্ন না । আমি আমার মা বাবার মনে কষ্ট দিতে পারব না!” কিছুটা অসহায় ভাবে বলল সাদিয়া।
“আমিতো তোমার বাসায় গেছিলাম। তুমিও তো জানো , তারাইতো দিতে চাচ্ছে না। আমার না হয় টাকা নাই, একদিন দিন একদিন হবেই। তুমি অন্তত আমার উপর বিশ্বাস রাখো।”
“নাহ, আমি আসলে এভাবে কাউকে না জানিয়ে বিয়ে করতে পারব না । আমি আমার মা-বাবাকে অনেক ভালবাসি রুদ্র।”
“তুমি একাই ভালবাস! আমিও তো আমার মা বাবা অনেক ভালবাসি। আমরা বিয়ে করলে তাড়া হয়ত কষ্ট পাবেন কিন্তু একসময় দেখ তারা মেনে নেবে!”
“না- তারপরও আমি পারব না! আমার ভয় লাগে । কিছুটা দ্বিদান্বিত হয়ে ” বলল সাদিয়া।
“দেখ, বাবা-মা প্রথমে রাগ করলে ও এক সময় তারা মেনে নেবে। হয়ত বা আমাদের প্রথম প্রথম একটু সমস্যা হবে। কিন্তু আজ যদি তুমি আমাকে বিয়ে না কর তাহলে সারাজীবনের জন্য আমরা দুজন দুজনকে হারাব। এটা বুঝতে পারছ না কেন! আমার জন্য না হয় আজকের জন্য বাবা-মার অবাধ্য হলে। এক সময় তারা ঠিকই মেনে নেবে, দেখ। আমরা অনেক অনেক সুখী হব। ঠিক আছে না জান?”
“হুম, তারপরও ............”বলল সাদিয়া।
“তুমি সবসময় কনফিউজড থাক। দেখ আজ অন্তত এমন করো না।”
“হুম । তুমি কিন্তু আমাকে কষ্ট দিবনে জান। কিছুটা আধুরে কন্ঠে” বলল সাদিয়া।
“আচ্ছা, তোমাকে অনেক বেশী আদর করে রাখব। আজ সন্ধ্যা সাতটায় সেই বাস ষ্টপে আসবে। আর আসার সময় তোমার সেই লাল শাড়িটা পরে আসবে। শাড়িতে তোমাকে অনেক বেশী সুন্দর লাগে।”
**************
রুদ্র বাস ষ্টপের কাছে দারিয়ে অপেক্ষা করছে সাদিয়ার জন্য আর টেনশনে পা চারি করছে। জায়গাটা কেমন জানি নীরব, মাথার উপরে সোডিয়াম লাইট জ্বলছে। “প্রায় সাতটা বেজে এল এখনও সাদিয়া আসছে না কেন?” রাস্তার ওপাশেই কিছু গুন্ডা টাইপের ছেলে মোটর সাইকেলে বসে সিগারেট খাচ্ছে। রুদ্র টেনশনে পকেটে হাত দিয়ে একটা সিগারেট ধরিয়ে নীল। টেনশনে থাকলে সিগারেট খেলে ওষধের মত কাজ করে। রদ্র মোবাইলের স্কিনে তাকিয়ে দেখে প্রায় সারে সাতটার মত বাজে! “আচ্ছা সাদিয়া এখনও আসছে না কেন! কোন বিপদ হয় নিতো? আচ্ছা সে কি ফোন করবে সাদিয়াকে?” যাক ফোন করে দেখা যাক! রুদ্র ফোন করতেই ওপাশ থেকে বলে উঠল “আপনার ডায়াল করা নাম্বারটি এই মূহূত্যে সংযোগ দেয়া সম্বব না” , রুদ্য চমকে উঠল, “সাদিয়ার মোবাইল বন্ধ কেন!”
রাত এখন দশটার মত বাজে। রুদ্র এখনও অপেক্ষা করছে। এখনও সাদিয়ার কোন খবর নাই! “আচ্ছা সাদিয়াকে তাহলে আসবে না!” হঠাত কোথা থেকে যেন চিল্লাচিল্লির শব্দ ভেসে এল। কিছু মানুষ রুদ্রর সামনের দিক দিয়ে কানাগুষা করতে করতে যাচ্ছে। “কি ব্যাপার কি হয়ছে” বলল রুদ্র।
“ওই দিকের গলিটাতে একজন মেয়ের পরে আছে! এক্সিডেন্ট হয়েছে !” লোকগুলোর মধ্য থেকে কেউ একজন বলে উঠল। রুদ্রর বুকের ভিতরটা কেমন জানি ধরাস করে উঠল। “আচ্ছা এটা সাদিয়া নয়ত।” ভয়ে মাথাটা কেমন জানি গুরান দিয়ে উঠল। হার্টবিট বেরে গেল, শরীরে কেমন জানি কাটা দিয়ে উঠল। রুদ্র আস্তে আস্তে এগিয়ে গেল সেই গলিটার দিকে। “আচ্ছা আজ সাদিয়ার যদি কিছু হয় তাহলে কি রুদ্র নিজেকে ক্ষমা করতে পারবে।” রুদ্র দূর থেকে দেখতে পাচ্ছে একটা মেয়ের পায়ের অংশ দেখা যাচ্ছে, চারদিকে মানুষকে গুলো দারিয়ে আছে। রুদ্র মেয়েটার পায়ের দিকে তাকিয়ে চমকে উঠল, লাল একটা শাড়ী পরা মেয়েটা। রুদ্রর পা দুটো কেমন জানি আটকে আছে , ইচ্ছে করে ও হাঁটতে পারছে না! আস্তে আস্তে সেদিকে এগিয়ে গিয়ে মেয়েটার চেহারা দেখে আতকে উঠল। আরে এতো সাদিয়া না! কেউ একজন বলল “মেয়েটার এখনও বেচে আছে হাসপাতালে নিতে হবে।” রুদ্র হাফ ছেরে বাচল।
সে আবার সাদিয়ার মোবাইলে ফোন দিল। এবার ওপাশ থেকে ফোনটা রিসিভ করে সাদিয়া বলল “আমি অনেক চিন্তা করেছি। আপনার সাথে এভাবে পালিয়ে বিয়ে করতে পারব না! বাসা থেকে বের হইছিলাম, পরে এক বান্ধবীর বাসায় আসছি।”
সাদিয়ার কণ্ঠ অন্যরকম লাগছে রুদ্রর! “তুমি এভাবে কথা বলছ কেন! আর আমাকে আপনি করে বলছ কেন? ”
“কি বলব আপনাকে! আমাকে ভুলে যান প্লিজ। ফোনটা বন্ধ করে রাখব এখন। আমাকে প্লিজ আর ফোন দিয়ে ডিষ্টার্ব করবেন না!”
“তুমি এত কনফিউজড কেন? আচ্ছা তুমি আমার একটা কথা শুন! শেষ কথা, তোমার আমার এত দিনের সম্পর্কের দাবি নিয়ে বলছি। আর ফোন করব না। একটু শোন!”
“হুম ”, বলুন।
***************
পাচ বছর পর, রুদ্র বসে আছে একটা মার্কের দোকানে। মাথার চুল উষ্কোখুষ্ক, কপালে হাত দিয়ে গভীর চিন্তায় মগ্ন। দুনিয়ার কোন কিছুতেই যেন ওর কোন ভ্রুক্ষেপ নাই। “দেখতো এই শাড়িগুলোর মধ্যে কোনটা সুন্দর।” হঠাত পিছন থেকে কেউ একজন বলে উঠল।
কি ব্যাপার তিন ঘন্টা ধরে শাড়ী দেখছ এখনও কোনটাই পছন্দ হচ্ছে না! তুমি আসলেই সব কিছুতেই কনফিউজড। কনফিউজড দ্যা গ্রেট।
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভাল লাগা +
মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সফল হোক/ শহীদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি ,
সবাইকে শুভেচ্ছা