![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতীয়তাবাদী ব্লগার । তবে কাইজ্জার মধ্যে নাই । কর্পোরেট কালচারে অভ্যস্ত । ব্যস্ততার মাঝে সামুতেই আসি ।
শুক্রবার জুমার নামাজের পর সারাদেশে জামায়াত ইসলামীসহ ইসলামী ও সমমনা দলগুলোর তান্ডবের প্রতিবাদে আবারও উত্তাল হয়ে উঠেছে শাহবাগ। ফের তারা প্রজন্ম চত্বর দখল করে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। বাংলামেইল
এদিকে রাজধানীসহ দেশজুড়ে জামায়াত-শিবির এবং ইসলামী ও সমমনা দলগুলোর তান্ডব সত্ত্বেও আতঙ্ক উপেক্ষা করে শাহবাগে জড়ো হচ্ছেন তরুণরা। ফিরে এসে আন্দোলনের আগের গতি।
প্রজন্ম চত্বর ছেড়ে শুক্রবার বিকেল ৩টার দিকে জাতীয় জাদুঘরের সামনে মঞ্চ তৈরি করে মাইক লাগিয়ে আন্দোলনকারীরা আগেই মতোই জামায়াত-শিবিরবিরোধী সেøাগান শুরু করে। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি এবং ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে মূলত তারা আন্দোলন করছে।
কিন্তু সাড়ে ৫টার দিকে আবারও তারা শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে আবস্থান নেয়।
বৃহস্পবিার রাত ১০টার পর শাহবাগের রা¯ত্মা গাড়ি চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার পর থেকে আবার গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
আন্দোলনের কিছুটা পরিবর্তন এনে বৃহস্পতিবার নতুন কর্মসূচি ঘোষিত হলে শাহবাগের আন্দোলনের তীব্রতা কমে গিয়েছিল, এমন কি সব মাইক ও মঞ্চ খুলে নিয়েছিল আন্দোলনকারীরা।
এদিকে শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টায় আন্দোলনকারীরা শাহবাগে সমবেত হয়ে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করাসহ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে জোড় দাবিতে সেøাগান দিতে থাকে। এসময় একটি গ্রুপ চত্বর দখলে নিয়ে গাড়ি চলচল বন্ধ করে দিলেও পরে তা খুলে দেয়া হয়।
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৪
স্বপ্নক বলেছেন: আজকে আন্দোলন ছিল মহানবী (সা) কে অবমাননার প্রতিবাদে ইসলামী দলসমূহের ডাকা আন্দোলন। নাস্তিক ধর্মদ্রোহীদের বিরুদ্ধে তাদের বিচারের দাবি জানিয়ে। শাহবাগের বিরুদ্ধে বা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরুদ্ধে নয়।
যোক্তিক আন্দোলন। এই আন্দোলনের সাথে সব ধর্মপ্রান একাত্ত। জামাত যদি এর সাথে একাত্ততা ঘোষনা করে তাহলে এই আন্দোলন ইনভ্যালিড হয় না যেমনটি নাস্তিকরা/চটিসম্রাটরা শাহবাগ আন্দোলনে অংশ নিলে সেটা ইনভ্যালিড নয় না।
সরকার এই যোক্তিক দাবি মেনে নিলেই পারত তাহলে আর মিছিলের দরকার হত না।
কিন্তু হাসিনা সরকারের পুলিশ মিছিলের উপর গুলি বর্ষণ করে। আর কিছু চামচা মিডিয়া হলুদ সাংবাদিকতায় নেমেছে।
আর এখন শাহবাগীরা নিজেরা 'অবমাননাকারী নাস্তিকদের বিরুদ্ধের' আন্দোলনকে নিজেদের উপর নিয়ে নিচ্ছে যে আন্দোলন মোটেও যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে নয়। ব্যাপারটা যেন ঠাকুর ঘরে কে রে আমি কলা খায় না এর মত। এতে করে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরই আপামর মুসলমানদের বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে যার পরিণতি খুব বেশি ভাল না হবারই কথা।