| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুহিব
আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্য সুন্দল শুরু করতে না করতেই আব্বার ট্রান্সফারের কারনে সিলেটের ছাতকে । সেখানে ৭ বছর কাটিয়ে আবার চট্টগ্রামের হালিশহরে । ২০০০ সাল থেকে ঢাকায়। ভাল লাগে স্বপরিবারে স্ববান্ধব দ্যাশ ঘুরতে, যখন তখন। আমি অপেক্ষা করি বন্ধুর ই-মেইলের : [email protected]
বিয়ে কি, কেন হয়, কিভাবে হয় তা আমরা কমবেশী জানি। একজন তার জীবনসঙ্গী বেছে নেয়ার স্বাধীনতায়ও আমরা বিশ্বাস করি। যেহেতু বিয়ে সামাজিক ও ধর্মীয় অনুশাসনে আবদ্ধ একটি রীতি তাই অনেককিছুই এখানে বিবেচ্য।
এক ধর্মের ছেলেমেয়ের সাথে অন্য ধর্মের ছেলেমেয়ের বিয়ে আমরা প্রায়ই দেখি। এমনকি আমাদের দেশের বেশ কজন সেলিব্রেটিদেরও বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে বিয়ে হতে দেখলাম। তাদের সুখী মুখ আমাদের আশ্বস্ত করে। ব্যাক্তি স্বাধীনতায় আমরা বিয়ের পর ধর্মান্তরিত না হওয়াকেও সমর্থন করি। এপর্যন্ত সবই ঠিক আছে।
এবর আসি তাদের সন্তানদের কথায়। ত্রপা মজুমদার মানব ধর্মে বিশ্বাসী আর শাহরুখপুত্র গায়ত্রী মন্ত্র আর সূরা ফাতিহা দুইই জানে। আমরা তাদের বিশ্বাসেও বিশ্বাস রাখি।
কেউ নাস্তিক হলে কথা আর বাড়বে না। কিন্তু যারা আস্তিক তাদের সন্তানরা কিভাবে বড় হবে। সাধারনভাবে সবারই একটা ধর্মীয় বিশ্বাস থাকে। দুই ধর্মের বাবা মা হলে তাদের সন্তানরা কোন ধর্ম মেনে চলবে। আমি মুসলমান কারন আমার আব্বা মুসলমান। দুই ধর্ম পালন করা বা এই ঝামেলায় কোন ধর্মই পালন না করা কোন কাজের কথা না। দুই ধর্মই ঠিক তা হতে পারে না। সন্তানদের কি এমন কনফিউশনে ফেলা ঠিক?
দুই ধর্মের ছেলেমেয়ের বিয়ে এবং বিয়ের পর ধর্মান্তরিত না হওয়া এ ব্যাপারে আপনার কি মতামত?
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:২৯
মুহিব বলেছেন: ধন্যবাদ
২|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:২৭
মিলটন বলেছেন: আবার সেই চেহারা। দুর............. আইজকা সকালডাই নষ্ট।
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:২৮
মুহিব বলেছেন: কোনটা?
৩|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:৪৩
টাকাআনাপাই বলেছেন: বিয়ে করার জন্য একই ধর্মে হওয়া উচিত। কেননা মনের ভালা লাগা থেকে সন্তানকে দ্বো-টানায় ফেলে দেয়া বাবা-মায়ের কর্তব্য হতে পারে না।
৪|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:২৩
মিসকল বলেছেন:
ভাল বিষয়ের অবতারণা করেছেন।
আমার মতে এ ধরণের সম্পর্ক ভবিষ্যত প্রজম্মকে অন্ধকারে ঢেলে দিবে। তাই একই ধর্মের বা ধর্মান্তরিত হয়ে বিয়ে করা উচিত।
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৩৬
মুহিব বলেছেন: ধন্যবাদ
৫|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৫০
নিলআকাশেরদুঃখ বলেছেন: একমত নই কারন ভালবাসা মনের সৃষ্টি।আর মনের উপর জোর খাটানো কি উচিত।সবই আগে মানুষ তারপর ধম।দয়া করে ভালবাসা আর ধম এক করে ফেলিয়েন না
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৫৮
মুহিব বলেছেন: ঠিক কথা। আমি বলছি তাদের ভবিষ্যত প্রজম্মর কথা। পোস্টটি আবার পড়ুন।
৬|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৫৫
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: আমার মনে হয় বিষয়টা আরো গভীর ভাবে দেখা উচিৎ। বিয়ের উদ্যেশ্য কি?
আমরা বিয়ের উদ্যশ্য হিসেবে যদি শুধুমাত্র নারী-পুরুষের জৈবিক চাহিদা পুরনকে ধরি - তাহলেই এইসব সমস্যা তৈরী হবে। আর বিয়েকে যদি সমাজ গঠন এবং মানব প্রজাতির উন্নতি কল্পে উন্নত নতুন প্রজন্ম তৈরীর মাধ্যম মনে করি তাহলে ভিন্ন ভাবে চিন্তা করতে হবে।
দুজন মানুষের পরস্পরকে ভাল লাগলেই যে বিয়ে করতে হবে তার মানে কি? যদি বলেন মানুষের ভাল লাগাই চুড়ান্ত - মানুষের যা ভাল লাগবে তাই করার স্বাধীনতা দিতে হবে - তাহলে আর সমাজ, ভবিষ্যত প্রজন্ম এসব নিয়ে চিন্তা করে লাভ নাই। মানুষের ভাল লাগাকে চুড়ান্ত মুল্য দিতে গিয়ে পশ্চিমা সমাজে সমকামিতাকেও বৈধতা দেয়া হয়েছে - যার পরিনতি মানব প্রজাতীর বিলুপ্তি ছাড়া আর কিছুই নয় - কারন সমকামিতার মাধ্যমে বংশ বৃদ্ধি অসম্ভব।
আর যদি সামাজিক দ্বায়বদ্ধতা - নতুন প্রজন্মকে আরো উন্নত করে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ হয় - তাহলে ব্যাক্তিগত কিছু ভাল লাগাকে স্যাক্রিফাইস করতে হবে। শুধুমাত্র বিয়ের জন্য ধর্মান্তরিত হওয়াতো আর এক ভন্ডামী - ধর্ম বিশ্বাস কি এতই ঠুনকো?। সুতরাং দুই ধর্মের দুজনকে ভাল লাগলেই তাদের বিয়ে করার দরকার নেই - বরং সামাজিক দ্বায়িত্ব পালনের জন্য নিজ ধর্মের কাউকেই বিয়ে করা ভাল। নতুন প্রজন্মকে সামাজিক-সাংস্কৃতিক-ধর্মীয় বিষয়ে বিভ্রান্তিতে ফেলে দেয়ার মাধ্যমে সামাজিক স্থিতিশীলতা নস্ট করা একধরনের অপরাধ।
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১১:৫৯
মুহিব বলেছেন: ভাল বলেছেন
৭|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ১২:১৪
যীশূ বলেছেন: যারা আস্তিক, তাদের তো অন্য ধর্মের কাওকে বিয়ে করার কথাই না। ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী কি অন্য ধর্মের কাওকে বিয়ে করা যায়?
তবুও যদি করে, সন্তানদের কোন ধর্ম পালনে তাদের গোর খাটানো ঠিক না। সন্তান বড় হয়ে তার পছন্দ অনুযায়ী ধর্ম বেছে নেবে।
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ১:২৭
মুহিব বলেছেন: ভাল বলেছেন
৮|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ১:৩১
র্যাভেন বলেছেন: যীশূ বলেছেন: যারা আস্তিক, তাদের তো অন্য ধর্মের কাওকে বিয়ে করার কথাই না। ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী কি অন্য ধর্মের কাওকে বিয়ে করা যায়?
মুসলিম পুরুষের আব্রাহামিক রিলিজনের মানে খ্রৃষ্টান ইহুদি বিয়া যায়েজ
৯|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ১:৫৯
উন্মনা রহমান বলেছেন:
এইজন্যই ধর্ম-টর্ম সব উঠিয়ে দেওয়া দরকার।
স্বাভাবিক জীবন যাপনে, মানুষে মানুষে সম্প্রীতি স্থাপনে ধর্ম একটা বড় বাধা। প্রগতির অন্তরায়। সভ্যতাকে বরাবরই পিছন দিকে টানে।
সবার ওপরে মানুষ সত্য।
মানুষের চাইতে ধর্ম বা কোন ইজম বড় নয়।
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ২:১০
মুহিব বলেছেন: ভাল বলেছেন সবার ওপরে মানুষ সত্য। দুঃখিত বাকি কথা মানতে পারলাম না।
সৃষ্টিকর্তা বলে যদি কেউ নাও থাকে তবুও ধর্ম জরুরী সমাজের ডিসিপ্লিনের জন্য। ধর্ম সমাজে জীবন যাপনের রীতি।
১০|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ২:১৮
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: উন্মনা রহমান,
স্বাধীন জীবন যাপনে বিয়ে ব্যাপারটাইতো একটা বড় বাধা। নারী পুরুষ পরস্পরকে ভাল বাসবে - ইচ্ছেমত এক সাথে থাকবে। এখানে বিয়ে নামক আনুস্ঠানিকতার প্রয়োজন কি? বিয়েতো প্রগতির অন্তরায়- প্রাচীন সভ্যতায় বিয়ের ব্যাবস্থা ছিল- সুতরাং আধুনিক সভ্যতায় কি সেই প্রাচীন জিনিস মানায়? মরনের পরে যেহেতু কিছু নাই(কিছু আছে বিশ্বাস করতে গেলেই তো ধর্ম চলে আসবে) সেহেতু সব সখ আহ্লাদ তো এক জীবনেই মিটাতে হবে, তাই না? বিয়ে তো সেখানে বিরাট সমস্যা - মাত্র একজনের সাথে সারা জীবন থেকে কি সখ মেটে? সুতরাং আসুন আমরা বিয়ে ব্যাপারটাই সমাজ থেকে তুলে দেই -তাহলেই আধুনিক হওয়া যাবে, জীবনটাকে ইচ্ছেমত ভোগ করা যাবে- একসাথে যতজনকে খুশি ভালবাসা যাবে - মানুষের ভালবাসার চেয়ে কি এ'সব সামাজিকতা বড় হতে পারে? কি বলেন?
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ২:২৪
মুহিব বলেছেন: আপনার কথা বুঝলাম
১১|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ২:২৩
ফরহাদ উিদ্দন স্বপন বলেছেন: শাস্ত্রমতে হিন্দুত্ব কেবল জন্মসূত্রেই পাওয়া সম্ভব। কাজেই আপনি মুসলমান হয়ে জন্মালে আপনার পক্ষে হিন্দু হওয়া সম্ভব নয়। আর কনভার্টের মানুষতো মানুষই। মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের জন্য মানুষনা।
মানব ধর্মই সত্যিকারের ধর্ম।
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ২:২৬
মুহিব বলেছেন: ভাল কথা
১২|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ২:২৮
মুহিব বলেছেন: কৈশোরে শখ হয়েছিল এক বড়ুয়া মেয়েকে বিয়ে করার এবং তাকে তার ধর্মতেই রাখার। নিজেকে তখন খুব সুপুরুষ মনে হত।
১৩|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ২:৩৬
শান্তির দেবদূত বলেছেন: আমার পরিচত নাস্তিকরা সাবাই খুব সহনশীল ও উদার । সুধু মাত্র এই ব্লগে এসে দেখলাম , নাস্তিকদের মাঝেও মৌলবাদী আছে
১৪|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ দুপুর ২:৩৩
মদন বলেছেন: একমত @ কাঙ্গাল মুরশিদ ![]()
১৫|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩১
ঐক্যতান বলেছেন: কোরিয়াতে ৪৬% লোক কোন নির্দিষ্ট ধর্ম পালন করে না (সূত্রঃ উইকিপিডিয়া)। কোন ধর্মের অনুসারী না হয়েও তারা ভালই আছে। সুতরাং ধর্ম অত্যাবশ্যকীয় এটা আমি মনে করি না। একজন লোকের কোন ধর্ম নেই ব্যাপারটা হজম করা আমাদের দেশে বসে একটু কঠিন। দেশের বাইরে না আসলে আমিও হয়তো ব্যাপারটা সহজভাবে নিতে পারতাম না। ২ বৎসর হল দেশের বাইরে আছি, নানা কাজে হাজারো ফরম ফিলাপ করতে হয়েছে, কিন্তু আজ পর্যন্ত কোথাও ধর্ম উল্লেখ করতে হয়নি।
আরেকটা ব্যাপার আমি লক্ষ্য করেছি, একেকটা জাতির নিজস্ব কিছু কালচার আছে, জাতীয় উৎসব আছে, যেখানে ধর্মের কোন প্রভাব নেই। ব্যক্তিগত পর্যায়ে হয়তো কেউ কেউ নিজস্ব ধর্ম পালন করছে, কিন্তু জাতিগত ভাবে সকলের পোষাক, আচার ব্যবহার, কালচার এক। তাদের সেই কালচারই সেই জাতির আইডেনটিটি। কিন্তু আমাদের দেশে কি দেখি? আমরা সবাই বাঙ্গালী বা বাংলাদেশি, কিন্তু আমাদের কি কোন ইউনিক কালচার আছে? আমরা বাঙ্গালীরা অনেকভাবেই বিভক্ত, তার মধ্যে ধর্মীয় বিভাজন একটা বড় বিভাজন হয়ে রয়েছে।
১৬|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩
প্রবাস কন্ঠ বলেছেন: ধর্ম হক যথা তথা, কর্ম হক ভালো
১৭|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬
ঐক্যতান বলেছেন: প্রবাস কন্ঠ, একমত।
ধর্ম হোক গৌন, কর্মই আসল...
১৮|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
সুশীল সমাজ বলেছেন: একজন বিধর্মিকে মুসল্মান বানাইতে পারলে সাত পুরুষ বেহেস্তবাসি হয়। সো, লেখালেখি বাদ দিয়ে ফুসলিয়ে ফাস্লিয়ে মুসল্মান বানানো শুরু হউক।
১৯|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৫
দুঃখবিলাস বলেছেন: সুশীল সমাজের সংগে একমত। তাছাড়া, মুসলিম নারী বা পুরুষ অন্য ধর্মের কাউকে বিয়ে করা হারাম মানা হয়। আইনগত ভাবেও ব্যাপারটা ধরে নেওয়া হয় যে, অন্য ধর্মের মানুষকে মুসলিম হতে হবে।সত্যি বলতে কি, ব্যাপারটা বেশ অসুস্থ।
প্রেমের মাঝে ধর্ম রাখা ঠিক না। প্রেম সুন্দর ও পবিত্র যা ধর্মের মতো নিয়ম মাফিক কোন ছক নয়।
@সুশীল সমাজ, মুসলিম বানানোতে ফুসলানোর দরকার কি? গনিমতের থিউরি কি যথেষ্ঠ না?? ![]()
২০|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ রাত ৯:৪৮
সিক্স স্ট্রিং বলেছেন: মুহিব ভাই ভালবাসা ধম' বণ' কিছু না দেখেই হয়ে যায় , কিন্তু ভালবাসা আর সংসার সম্পূন' ভিন্ন জিনিস। বিয়ে করার আগে অবশ্যই ঠিক করে নিতে হবে একটা ধম'কে , তা না হলে সব কিছু ভিত্তিহীন।
২১|
০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:১৩
উন্মনা রহমান বলেছেন:
"মুহিব বলেছেন: ভাল বলেছেন সবার ওপরে মানুষ সত্য। দুঃখিত বাকি কথা মানতে পারলাম না।
- ধর্ম মানলে মানুষের ওপর ধর্ম চেপে বসে, "তখন সবার ওপর মানুষ সত্য" কথাটা খাটে না। ধর্মরক্ষার নামে মাটিতে পুতে পাথর নিক্ষেপে হত্যা, নারী অধিকার হরণ, যুদ্ধবিগ্রহ, মানুষে মানুষে বিভেদ- এসব কর্মকান্ড মানবতা বিরোধী। আর একদল পরাশ্রয়ী আগাছা তৈরী হয় পুরোহিত বা মৌলবী নামে।
"সৃষ্টিকর্তা বলে যদি কেউ নাও থাকে তবুও ধর্ম জরুরী সমাজের ডিসিপ্লিনের জন্য। ধর্ম সমাজে জীবন যাপনের রীতি।""
- তাহলে বলছেন সমাজ নিয়রন্ত্রণের জন্য ধর্ম দরকার? এটা কোন 'সত্য বিশ্বাস' নয়? মানুষকে অপরাধ থেকে দূরে রাখার জন্যই ধর্ম? প্রথমত, ধর্ম মানুষকে অপরাধ থেকে বিরত রাখতে তো পারেইনি, বরং উস্কে দিয়েছে। অপরাধ করে সেটা ধর্ম দিয়ে জায়েজ করা হয়। দলবদ্ধভাবে অপরাধ করতে থাকে মানুষ কোন এক অলৌকিক অজুহাতে। দ্বিতীয়ত, জীবন যাপন রীতি বা ডিসিপ্লিনের জন্য স্বাভাবিক প্রক্রিয়া আছে, রাষ্ট্রীয় আইন আছে। সবার বুদ্ধি-বিবেক সমান নয়, তাই আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন হয়তো আছে। তাই বলে উদ্ভট পরলৌকিক ভয় ভীতি দেখিয়ে সেটা করতে হবে, তা ঠিক নয়।
পরিশেষে একটা চালু চুটকি বলি।
খুনের আসামীকে বিচারক বললেন, 'তুমি কিন্তু কোরান ছুয়ে শপথ করেছ। মিথ্যা বলা পাপ, তা তো জান। পাপ করলে কী হয়?'
'হুজুর, দোজখে যেতে হয়।'
'গুড। আর বল দেখি সত্য কথা বললে কী হয়?'
'হুজুর, ফাঁসি হয়।'
০৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৩:১৭
মুহিব বলেছেন: আপনার মতামত যদিও মানতে পারছি না তবুও আপনার মতমতকে শ্রদ্ধা জানাই।
২২|
০৫ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:২৫
বৈকুনঠ বলেছেন: অনেকেই এমন কিছু মন্তব্য করছে যার সাথে আমি মোটেও একমত না। বিষয়-বস্তু সরাসরি আমারে টাচ করে, কারন আমার বউ অন্য ধর্মের। আমি নিজে নাস্তিক বা প্রচলিত ধর্ম সমূহে অবিশ্বাসী হওয়ায় এই বিষয়ে কখনো ভাবিই না। আমার একটা সন্তান আছে। তাকে আমি মানবতা, বিবেক, দায়িত্ববোধ, নিরহংকারী মনোভাব, শ্রদ্ধাবোধ আর সবার উপরে মানুষ সত্য এসব শেখানোর আশা রাখি। মনে হয় মানবিক গুনাবলীতে সে অনেক ধর্ম প্রচারকের চাইতে ভালো হবে, যদি কিছু শিখাতে পারি, যদি সে শিখতে চায়। আর নয়তো অনেক ধার্মিকের চাইতে খারাপ হবে।
০৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৩:১৫
মুহিব বলেছেন: আমি এই লেখায় আপনাকে কোনভাবে হার্ট করে থাকলে দুঃখিত।
২৩|
০৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৯
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: উন্মনা রহমানের প্রতি আহ্বান :
রাস্ট্র মানলে মানুষের উপর রাস্ট্র চেপে বসে- সবার উপরে মানুষ সত্য কথাটা খাটে না - রাস্ট্র তার নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য মানুষকে যুদ্ধে পাঠায় - বহু মানুষ হতাহত হয় যা মানবতা বিরোধী। রাস্ট্র মানুষে মানুষে ভেদাভেদ তৈরী করে - এই যেমন আমি বাংলাদেশে জন্ম নেয়ার কারণে আমেরীকান সুন্দরীদের ভালবাসার সুযোগ পাচ্ছি না। রাস্ট্রীয় ক্ষমতার কারণে কিছু পরগাছা তৈরী হয় যারা দুর্ণীতিবাজ রাজনৈতিক নেতা হিসেবে পরিচিত - রাস্ট্র না থাকলে তারা দুর্নিতি করারও সুযোগ পেত না।
মানুষকে অপরাধ থেকে দুরে রাখার জন্যই রাস্ট্র? রাস্ট্র মানুষকে অপরাধ থেকে বিরত তো রাখতে পারেই না বরং রাস্ট্রীয় ব্যাবস্থাপনায় পারমানবিক বোমাসহ হাজার যুদ্ধাস্র তৈরী হয় যা মানবতার জন্য মারাত্বক হুমকি। হিটলার রাস্ট্রীয়ভাবে যুদ্ধকরতে গিয়েই তো দ্বীতিয় বিশ্বযুদ্ধটা লাগিয়ে দিল। বর্তমানে আমেরিকাও তো এক কাল্পনিক নিরাপত্তার অযুহাতে ইরাক এবং আফগানিস্তানে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে।
জীবন যাপন রীতি বা ডিসিপ্লিনের জন্য স্বাভাবিক প্রক্রিয়া আছে, মানুষের ভাললাগা আছে। সবার ভাললাগা সমান নয়, তাই বলে কি তা নিয়ন্ত্রন করতে হবে? একজন মানুষের হিরোয়ীন সেবন করতে ভাল লাগতেই পারে তাকে জেল জরিমানার ভয় দেখিয়ে ভাল করার দরকার কি? এটা ঠিক নয়। সবাইকে যার যার ইচ্ছেমত স্বাধীনভাবে চলতে দেয়া উচিৎ। গরু-ছাগল-বানর-কুকুর এরা কত স্বাধীন জীবন যাপন করে - কোন রাস্ট্র নাই - জেল জরিমানার ভয় নাই - কোন রাস্ট্র রক্ষার জন্য যুদ্ধেও যেতে হয় না - কত সুখি, কত স্বাধীন।
সুতরাং আসুন আমরা এই রাস্ট্র নামক সামাজিক সমস্যাটাকে বাতিল করে দেই। তাহলেই মানবতার মুক্তি আসবে।
০৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:০৫
মুহিব বলেছেন: ধন্যবাদ, আমার কাজটি করে দিলেন
২৪|
০৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:০৮
বোধিস্বত্ত বলেছেন: ধর্ম না মেনে বিয়ে করলে দোররা মারা হোক, জন্মানো সন্তানদের শিরোচ্ছেদ করা হোক।
২৫|
০৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:১৫
ফিউজিটিভ বলেছেন: আরে ভাই ওদেরইতো বেশী মজা।
-----
ঈদের দিন ঈদ করবে
পুজোর সময় পুজো।
করবে মজা বড়দিনে
ঝামেলা কেন খুজো?
-----
সব ধর্ম তো আর সত্য না। যেকোন একটা সত্য (আস্তিকদের মতানুযায়ী)। তাই বেহেস্ত, স্বর্গ বা হ্যাভেন যাই বলুন ওখানে এদের যাবার চান্সই বেশী।
২৬|
০৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৯
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ভাল প্রসঙ্গ, তবে বিতর্কিত।
বিয়ের কারণে ধর্ম ত্যাগ আমি ব্যক্তিগত ভাবে সমর্থন করিনা।
কারণ না বুঝে ধর্ম ত্যাগ/গ্রহণই হল সব চেয়ে বড় অধার্মিকতা।
"ধর্ম কী এমন জিনিস যে এটা রক্ষা করতে সচেষ্ট হতে হবে", হুমায়ুন আজাদের এ তত্বের ঘোর বিরোধী আমি।
এক ধার্মিক কে যদি কোন বিধর্মী বিয়ে করতে চায়, তাহলে তাদের আদর্শের সাথে মিল থাকাটা অত্যাবশকীয়। সাংঘর্ষিক আদর্শ নিয়ে কীভাবে ভালবাসা হয় , আমার জানা নেই। ভালবাসার খাতিরে কেউ জোর করে নিজের আদর্শ/ বিশ্বাসের সাথে আপোষ বা উৎসর্গ করুক, আমি এটারও ঘোর বিরোধী।
ভালবাসার জন্য নিজের আজন্ম লালিত চেতনা, বিশ্বাস জলাঞ্জলি দিতে চাইনা।
রামেন্দু আর ফেরদৌসী দুজনের কেউই ধর্মের ব্যাপারে পরোয়া করেননা বলেই তাদের সংসার টিকে আছে। "ধর্ম একটা তৃতীয় শ্রেণীর ঐচ্ছিক বিষয়", এরূপ ধারণা পূর্ব থেকেই বদ্ধমূল থাকলে দুজন নর নারী এক হতে বাধা নেই।
নাস্তিক কে নাস্তিক বিয়ে করুক, তারা শান্তিতে থাক।
আস্তিক কে আস্তিক বিয়ে করুক, তারা শান্তিতে থাক।
০৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৫:১৮
মুহিব বলেছেন: শুনেছি ফেরদৌসী খুবই ধার্মিক।
২৭|
০৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:৫০
নির্বাক সুশীল বলেছেন:
ভাই, এইখানে যারা বড়বড় কমেন্ট করসেন, তাদের কয়জন প্র্যাকটিসিং মুসলিম, কইয়া যাইয়েন।
হিসাব মিলাইতাম।
লুকজন ঈদ আর জুম্মা ছাড়া কোনদিন ধর্ম পালন করে না, কোরবানি করে খাওয়ার জন্যে আর আজাইরা ব্যাপারে ধর্মকে টাইনা আনে।
সবাইরে ধইরা মাহি মাইরা দেয়া দরকার।
০৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৫:১৯
মুহিব বলেছেন: ইন জেনারেল না বলাই হয়ত ভাল
২৮|
০৬ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১০:২৪
উন্মনা রহমান বলেছেন:
বিয়ের জন্য ধর্মান্তর- এটা হলো ভালবাসার পথে উপস্থিত সমস্যা সমাধানের আপাত: চেষ্টা। এখানে ধর্মবিশ্বাস মূখ্য নয়। যেমন ভালবাসার জন্য নিজের পরিবার পরিজন ছেড়ে চলে আসে অনেকে।
@মুহিব ও সবাই
রাষ্ট্রীয় নিয়ম কানুন সহজেই মানুষের চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করা যায়। কিন্তু ধর্ম অপরিবর্তনীয়, সমস্যা সেখানেই। ধর্মীয় বিধান অযৌক্তিক, অবৈজ্ঞানিক বা অনৈতিক হলেও করার কিছু থাকে না।
আরেকটা বিষয় হলো ভুল গল্প দিয়ে মানুষকে ভাল পথে রাখার চেষ্টা করাটা মানুষের বিবেক বুদ্ধির প্রতি আস্থাহীনতার পরিচায়ক।
হিন্দু ধর্মে আসলে পৌত্তলিকতা নেই, কিন্তু হিন্দু পন্ডিতদের ফয়সালা হলো এই যে, বাস্তবে দেখা যায়, ধরা যায়- এমন মূর্তি না থাকলে সাধারণ লোকজন বিমূর্ত ভগবানের কল্পনা করতে সক্ষম হবে না। এখানে সাধারণ হিন্দুদের বুদ্ধি-বিবেচনার ওপর পন্ডিতদের ভরসা নেই বোঝা যায়। তার ফল হয়েছে এই যে, বিগ্রহগুলি দেবতার প্রকৃত রূপ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছে।আবার ইসলাম ধর্মে কিন্তু সরাসরি বিগ্রহের বিরূদ্ধাচারণ করে সেই বিমূর্ত ধারণাকেও প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়েছে।
মা যদি বাচ্চাকে বলে যে বাসার বাইরে যাবা না, বাঘ আছে, খেয়ে ফেলবে, আর বাচ্চা যদি কোনভাবে জানতে পারে আসলে বাইরে বাঘ নেই, তখন তার ধারণা হবে মা তাকে মিথ্যে বলেছেন। এর চাইতে যদি মা বলতেন, বাইরে গেলে গাড়ীচাপা পড়তে পার, খারাপ ছেলেরা ধরে নিয়ে যেতে পারে- তাহলেই কি বেশী ভাল হত না?
@কাঙ্গল ও সবাই
০৬ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৫:৪৬
মুহিব বলেছেন: আচ্ছা
২৯|
০৬ ই জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১০
প্রিয়তি বলেছেন: বিষয়টা ভাবার। তবে মনে হয়, বাচ্চারা বড় হলে ব্যাপারটা যার যার মত করে ভেবে দেখবে। আমাদের বাবা, মা একি ধর্মের হলেও আমরা কি অন্য ধর্মের প্রতি আগ্রহী নই। আজকাল অনেক কেই নিজের ধর্ম পরিবর্তন করে অন্য ধর্মের দিকে যাচ্ছে। তাই ব্যাপারটা আমার কাছে জটিল না। আমার কাছে মানুষ ধর্ম টাই বড় ধর্ম। মনে হয় যদি বাবা, মা দু ধর্মের ও হয় তাহলে বাচ্চাদের মধ্যে ভেদাভেদ বিষয়টা কম কাজ করে। মানুষ কে ধর্ম দিয়ে বিচার না করে মানুষ হিসাবেই বিচার করবে।
০৬ ই জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫
মুহিব বলেছেন: মাদার টেরিজাকে আমরা ধর্ম দিয়ে বিচার করি না। আমাদের প্রিয় বন্ধুদের নামের লিস্টে সব ধর্মের লোকই থাকে। একটা শিশু যদি ধর্ম পরিচয় না দিলে বা N/A লিখলে কোন সমস্যা নাই। যদি একটা কোন নাম বলতে চায় তো কি বলবে?
তাকে এই confusionএ ফেলা কি ঠিক হবে?
৩০|
০৬ ই জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
আরিফুর রহমান বলেছেন: এইটা বাচ্চাদের ওপর ছাইড়া দেওনই বুদ্ধিমানের কাম!
তারে সবকিছুর লগে ইন্ট্রোডাকসন করায়া দেন, হে যেইটা ভালো বুজবো, নিবো, নাইলে কোন কিছু যে নিতেই হইবো কোথায় লেখা আছে?
০৬ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:১৭
মুহিব বলেছেন: একটা বাচ্চা কোন বয়সে এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে পারবে? আর চাইলেই কি নিতে পারবে? এতে ২০/২১ বয়স লেগে যেতে পারে। তখন যদি সে এই নষ্ট হওয়া সময় ফেরত চায় কে তাকে ফিরিয়ে দিবে।।
৩১|
০৬ ই জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: উন্মনার পরে 'রহমান' শব্দটা নিয়ে সন্দেহ হচ্ছে। হেসে খেলে ধর্ম বিশ্বাস ত্যাগ করলেও পিতৃপুরুষের ধর্মীয় পরিচয়ের খোলস মানুষ সহজে ত্যাগ করতে পারেনা, একটা অযৌক্তিক মায়া তৈরি হয়ে যায়।
ধর্ম ভিত্তিক নামের মুখোশ ধরে রাখলে সমাজে স্বাভাবিক লেনদেনে অপরাপর ধার্মিকরা বিভ্রান্ত হতেই পারে। অনেকটা ক্লিন সেভড রাজাকার বাঙালির ছদ্মবেশে ধারণ করে তার অপবিশ্বাস নিয়ে বাংলার মাটিতে ঘুরে বেড়ানোর মতই। প্রথম পক্ষের কাছে যেমন ধর্মের দাম নাই, ২য় পক্ষের কাছে দেশের মূল্য নাই। দুজনই নিজের অবস্থানকে সুস্থ ও স্বাভাবিক জানে ও মানে।
বাংলা সাহিত্যের নামে দু পয়সার সীতা -রামের কাহিনী পড়ে বিজ্ঞান মূর্খ কিছু লোক প্রাগৈতিহাসিক কালের ফ্রয়েডীয় বস্তুবাদের ভেক ধরতে ভালবাসে।
আরেক দল কোয়ান্টাম পড়ে, আপেক্ষিক তত্ব দিয়ে মহাবিশ্বের ভূত-ভবিষ্যত, আদি-অন্ত নির্ণয় করে সব কিছুর চোখ ধাধানো , মাথা ঘুরানো ব্যাখ্যা হাতে কলমে দেখিয়ে দেয়।, দুদিন বাদে গুরুর তত্ব ভুল প্রমাণিত হবার অপরাধে কলম কামড়িয়ে 'সংশয়' এর কথা বলে গায়ের জোর প্রমাণ করে, 'এখানে স্রষ্টা বলে কিছু নাই/ছিলনা, সবই কোয়ান্টাম'। কোয়ান্টামের পূজারিরা গায়ের জোর খাটিয়ে 'স্রষ্টাকে বাদ দিয়ে' চিন্তার সংকীর্ণ জগত তৈরি করে, কেননা মানুষের দৃষ্টি শক্তির স্থূলতার পাশা পাশি চিন্তা শক্তির সংকীর্ণতা তারা ধরতে তারা অপারগ, স্বীকার করা তো দূরের কথা। নিজেদের অবষ্থানকেই চরম ভেবে পরাবাস্তব সুখ খুজতে থাকে। সাথে তো অহংকার আছেই।
মানুষ ছাড়া যন্ত্র গণক তৈরি হয়না, কিন্তু শ্রেষ্ঠ জন্তু মানুষ কোন স্রষ্টা ছাড়াই সৃষ্টি হয়েছে। স্রষ্টাহীন সৃষ্টির দাম্ভিকতার তো সীমা থাকা উচিৎ না।
দেশের জন্য রক্ত দিলে শহীদ, ধর্মের (!!!???) জন্য রক্ত দিলে সন্ত্রাসী, আর কোয়ান্টামের জন্য রক্ত দিলে মহামানব, নোবেল বিজয়ী।
আমরা কি এসব অন্ধত্ব, বিশ্বাস , সংকীর্ণ মস্তিষ্কের স্থূল যুক্তি নিয়ে কাদা ছুড়াছুড়ি বন্ধ করতে পারিনা?
থাকুক না যে যার মত, আমার-আপনার ঘরে আগুন না দিলেই হল।
০৬ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:১৮
মুহিব বলেছেন: আমরা অবশ্যই ব্যাক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাসী।
৩২|
০৬ ই জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪০
আরিফুর রহমান বলেছেন: হাহাহা, সুশীলরে জাঝা!
৩৩|
০৬ ই জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
আরিফুর রহমান বলেছেন: সাঈদ মিঞা বলে:
" মানুষ ছাড়া যন্ত্র গণক তৈরি হয়না, কিন্তু শ্রেষ্ঠ জন্তু মানুষ কোন স্রষ্টা ছাড়াই সৃষ্টি হয়েছে। স্রষ্টাহীন সৃষ্টির দাম্ভিকতার তো সীমা থাকা উচিৎ না।"
----------------------
ধর্ম বালকের দল প্রায়ই চিক্কুর পাড়ে ' যান মিয়া বেশি কৈরা স্লাম পইড়া আসেন, তারপরে কথা বলেন।'
প্রথমে ভাবতাম এরা বুঝি বিজ্ঞানের সহজ প্রাথমিক পাঠগুলা নিয়া সাথে ধর্ম পৈড়া তারপরে চিক্কুর দিতাছে।
এই সাঈদ শেরিফের আবজাব পৈড়া তারে বলতে মনে করতেছে:
'যান মিয়া আগে ছোটদের জন্য এভোল্যুশন এস্ট্রোনমি, বায়োলজি এবং বটানি পড়েন, তারপর এইখানে লেকচার দিতে আইসেন' !!
৩৪|
০৬ ই জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯
বোধিস্বত্ত বলেছেন: শেরিফ পোলাডা তাহরির। ত্রিভুজের সাথে মিল ৮০% এর উপ্রে।
৩৫|
০৬ ই জুন, ২০০৮ রাত ৯:২৩
মুহিব বলেছেন: কে কোন ধর্ম পালন করবে বা আদৌ পালন করবে কিনা তা তার একান্ত নিজের ব্যাপার। এখানে বলার চেষ্টা করেছিলাম দুই ধর্মের পিতামাতার সন্তানদের ধর্ম পালন নিয়ে (যদি তারা চায়)।
সন্তানদের কি এমন কনফিউশনে ফেলা ঠিক?
৩৬|
০৭ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:৩০
কবির, মোঃ আহসানুল বলেছেন: আমি Street Fighter Zero: The Animation আরো লিখেছি Click This Link
সংগে লিন্কও দিয়েছি, hope u will understand, পানির মতো সহজভাবে। তাহলে আপনি এবার জানাবেন বিশদভাবে আমার লেখা plot summery and Street Fighter Zero: The Animation কেমন লেগেছে, কতটুকু ভালো লেগেছে বা কোথায় ভালো লেগেছে জানাবেন, আরো কিছু জানাতে চাইলে জানাবেন।
http://www.youtube.com/watch?v=q1k5CMaNRUo
Click This Link
http://www.youtube.com/watch?v=njF-W2rdIhA
৩৭|
০৭ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:৩৮
কবির, মোঃ আহসানুল বলেছেন: সুশীল সমাজ বলেছেন: একজন বিধর্মিকে মুসল্মান বানাইতে পারলে সাত পুরুষ বেহেস্তবাসি হয়। সো, লেখালেখি বাদ দিয়ে ফুসলিয়ে ফাস্লিয়ে মুসল্মান বানানো শুরু হউক।
সুশীল সমাজ ভাই, বিধর্মি বা non-muslim বানানোর কোনো পথ বা রাস্তা আছে কী? if so, please মুখ দিয়ে বের করে বলে ফেলেন, don't be late১
৩৮|
০৭ ই জুন, ২০০৮ রাত ৩:৪৮
সুশীল সমাজ বলেছেন: কবির, মোঃ আহসানুল @
শুনেন বিধর্মি বা non-muslim বানাইলে কোন পুরস্কার ইয়জন্মে ও নাই, পরজন্মেও নাই মনে হয়। সো, এই কাম কে করতে যাইবো?
৩৯|
০৭ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৯:২৯
মুহিব বলেছেন: জোর করে বা বুঝিয়ে ধর্মান্তরের কথা বলছি না।
৪০|
০৭ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১০:২১
কবির, মোঃ আহসানুল বলেছেন: to শুশীল সমাজ ভাই
ohhh!!বিরক্তিকর, আমি ভূল টাইপ কইরা ফেলেছি,ক্ষমা করে দিন please.আমি যেটা বলবার চাইছিলাম তা হইলো একজোন বিধর্মি বা non-muslimকে মুসলিম বানানোর কোনো পথ বা রাস্তা আছে কী? if so, please মুখ দিয়ে বের করে বলে ফেলেন!
sorry for wrong typing in last message
আরো আমার অত্যাধিক আকাংখা একজন বিধর্মি বা non-muslim মাইয়াকে আমার জীবনসংগী হিসেবে পাওয়া। দীর্ঘ ৪টি বৎসর অতিক্রান্ত হইয়া গেলো, আজ অবধি success পাইলাম না, বড় অসহায়!!
৪১|
০৭ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১০:৩৮
পথিক মানিক বলেছেন: এত আলোচনা পইরা মাথা আউলাইয়া গেছেগা মনে লয়।
তয় ভাইজান আমার তো মনে লয় ভাব- ভালবাসাই সবচেয়ে বড় ধর্ম। বাকী সবতো এইডার লাইগ্গাই।
তয় লেখছেন জব্বর।
০৭ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১১:০১
মুহিব বলেছেন: ধন্যবাদ
৪২|
০৭ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৫:১৬
কবির, মোঃ আহসানুল বলেছেন: আমি Street Fighter Zero: The Animation আরো লিখেছি Click This Link
সংগে লিন্কও দিয়েছি, hope u will understand, পানির মতো সহজভাবে। তাহলে আপনি এবার জানাবেন বিশদভাবে আমার লেখা plot summery and Street Fighter Zero: The Animation কেমন লেগেছে, কতটুকু ভালো লেগেছে বা কোথায় ভালো লেগেছে জানাবেন, আরো কিছু জানাতে চাইলে জানাবেন।
http://www.youtube.com/watch?v=q1k5CMaNRUo
Click This Link
http://www.youtube.com/watch?v=njF-W2rdIhA
০৭ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৫:২০
মুহিব বলেছেন: দেখব
৪৩|
০৭ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৫:২৬
চন্দন বলেছেন: জাপানে এক ব্যাক্তি একসাথে চারটি ধর্ম পালন করতে পারে
০৮ ই জুন, ২০০৮ সকাল ৮:৫৭
মুহিব বলেছেন: তাজ্জব ব্যাপার। তবে ধর্ম তো আর রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রন করতে পারে না.............
৪৪|
২৬ শে জুন, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১২
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: আপনেরে জানামু ...ভবিষ্যতে ...চিন্তা কইরেন না ...
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৪৫|
২৭ শে জুন, ২০০৮ সকাল ৮:৩০
কবির, মোঃ আহসানুল বলেছেন: চন্দন ভাই, তো আমি জাপানি কন্যাকে প্রেম করতে চাই ৩ বছরের অধিক, অতঃপর তাকে বিয়ে করতে চাই, and তা মুসলিম করতে চাই, এটা কি আদৌ সম্ভব? আর কিভাবে সম্ভব?
৪৬|
২৭ শে জুন, ২০০৮ সকাল ৮:৩২
কবির, মোঃ আহসানুল বলেছেন: to শুশীল সমাজ ভাই
আরো আমার অত্যাধিক আকাংখা একজন বিধর্মি বা non-muslim মাইয়াকে আমার জীবনসংগী হিসেবে পাওয়া। দীর্ঘ ৪টি বৎসর অতিক্রান্ত হইয়া গেলো, আজ অবধি success পাইলাম না, বড় অসহায়!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুন, ২০০৮ সকাল ১০:২৮
পলাশ রহমান বলেছেন: খুবই জটিল বিষয়। আমার এক বন্ধকে জানি সে মুসলমান। তার স্ত্রী ক্যাথলিক। তাদের দুটি সন্তান আছে। ইদের সময় অবুঝ সন্তানকে দেখেছি বাবার হাত ধরে ইদগায়ে যেতে। বড় দিনের সময় মার সাথে মরিয়মের মূর্তি সাজাতে। জানি না, বুঝতে শিখে ওরা কোন পথ ধরবে। তবে সামাজিক ভারসম্য এদের দ্বারাই নড়বড়ে হওয়ার সমিহ সম্ভবনা থাকে বেশী। সুতরাং যে যে ধর্মেরই হোক না কেন সন্তার জন্ম দেয়ার আগে বাবা মার একটি সিন্ধান্তে আসা উচিৎ।