নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আস্ সালামু আলাইকুম্

আনাড়ী রন্ধন শিল্পীর ব্লগ B-)। ব্লগের বাজে-মানহীন লেখাগুলোর মাস্টার পিস দেখতে চাইলে এই ব্লগারের পোষ্ট গুলো পড়ে দেখতে পারেন। কথা দিচ্ছি, নিরাশ হবেন না। B-)

নীল-দর্পণ

নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।

নীল-দর্পণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হার না মানা আসগর সাহেবের হার!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৩

এতিমখানার মাঠের শেষ প্রান্তে নদীর তীরে বসে আছেন আসগর সাহেব। সূর্য পাটে বসেছে। শেষ বিকেলের এ সময়টি তার বেশ প্রিয়। সারা দিনের ব্যাস্ততা শেষে ক্লান্ত দেহে সবাই ঘরে ফেরে একটু শান্তির আশায়, অবসর আসগর সাহেব তা দেখে সুখ পান। এতিম খানায় এলে এ জায়গাটিতে বসে রোজ তিনি ভাবেন পাটে বসা সূর্যটির মতই এখন তিনি। তিনিও জীবনের দ্বার প্রান্তে এসে পৌছেছেন, যেনো পাটে বসেছেন। তফাৎ এইটুকুই আজ যদি তিনি চোখ বোজেন তবে কাল আর জেগে উঠবেন না, কিন্তু সূর্যটি আজ ঘুমিয়ে গেলেও কাঠ ঠিকই জেগে উঠবে, যদিনা কেয়ামত ঘটে যায়। বাইরের দিক থেকে আসগর সাহেব মনে করেন তিনি নিজে একজন সফল ব্যক্তি, সমাজের সবাইও তাই ভাবেন। কিন্তু বাস্তবিক অর্থেই কি-----------------------------------------------



ফিরে যান ৪৫ বছর আগের সময়ে। সবে ভার্সিটি থেকে পাশ করে বের হয়েছেন। ২৫ বছরের পূর্ণ যুবক। ভার্সিটিতে ঢোকার আগে স্বপ্ন ছিলো অধ্যাপনার কিন্তু বাস্তবতার মুখোমুখি হয়ে বেশ ভাল ভাবেই বুঝতে পারেন এখানে শুধু ভাল ফল হলেই হবেনা পাশাপাশি শিক্ষকদের যে যত বেশী তোষামোদ করতে পারবে তার সম্ভাবনা তত বেশী। কাউকে তোষামোদ করা আসগর সাহেবের ধাঁতে নেই, তাই অধ্যাপনার স্বপ্ন অঙ্কুরেই বিনষ্ট হয়ে গিয়েছে।

নিয়মের মাঝে কখনো চলতে পারেননি তিনি। অনিয়ম করাই ছিলো তার নিয়ম, তাই চাকরী-বাকরীতে মন তেমন সায় দিলনা । তাছাড়া মধ্যবিত্ত, না না নিম্নমধ্যবিত্তই মানানসই। নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে তিনি। চাকরী হতে যে মামা-খালু লাগে তার সেরকম কেউ নেই। এছাড়া ঘুষ দিয়ে চাকরী ! একাজের ঘোর বিরোধী তিনি। তার পরেও একের পর এক সিভি জমা দিয়ে যান বিভিন্ন অফিসে, পাশাপাশি টুকটাক ব্যবসার চেষ্টা। শেয়ার বাজারে মার খান, তার পরে আরো একটি ব্যবসায় লস! পরিবার থেকে সমর্থন না করলেও নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন তিনি। দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন চাকরী নয় ব্যবসা দিয়েই উপরে উঠবেন। তিনি চাকরী করবেন না বরং শত শত মানুষকে চাকরী দেবেন। আজ তার দূরবস্থার সাথী কেউ হতে না চাইলেও তিনি খুব ভাল করে জানেন তার সফলতার ভাগীদার স্বেচ্ছায় সবাই হবেন। বাস্তববাদী আসগর সাহাবের কাছে আবেগের ঠাই নেই, বাস্তবতাকে সামনে রেখে চলেছেন সর্বদা।



দুটো ব্যবসায় মার খেয়ে তৃতীয় বারের মতন অল্প কিছু টাকা নিয়ে বন্ধুদের সাথে শেয়ারে ব্যবসায় নামলেন। কাপড়ের শোরুম দিলেন প্রথম নিজের এলাকায় খুব ছোট পরিসরে। লক্ষ্য ছিলো এটিকেই দেশের প্রথম সারির একটি ব্রান্ডে পরিনত করা। ভাগ্য বার বার বিরুপ হয়না। এবার অল্প দিনেই লাভের মুখ দেখলেন।মান ভাল কিন্তু দাম কমের কারনে হু হু করে জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। কয়েক বছরের মাথায়ই দেশের সেরা ব্র‌্যান্ডগুলোর মাঝে জায়গা করে নিলো তাদের ব্রান্ডটি। চাহিদা বাড়াতে বাইরে থেকে কাপড় না নিয়ে নিজেরাই গার্মেন্ট দিলেন। দেশের চাহিদা পূরন করে দেশের বাইরেও যেতে লাগল তাদের কাপড়। তাদের মূল লক্ষ্য ছিলো তুলনামূলক সবচেয়ে কম দামে সর্বোচ্চ কোয়ালিটি দেয়া, যার ফলে এত তাড়াতাড়ি এতটা সুখ্যাতি পেয়েছেন।



পাঁচ বছরের মাঝে বন্ধুরা বিয়েশাদী করে সংসারী হলো, কিন্তু বাবা-মায়ের শত আবদার-অনুরোধের পরেও বিয়ে করতে রাজী হলেন না আসগর সাহেব। তার বদ্ধমূল ধারনা ছিল বিয়ে তার সফলতার অন্তরায় হয়ে দাড়াবে। নিজের সিদ্ধান্তেই তাই অটল ছিলেন।

আস্তে আস্তে চতুর্মুখী ব্যবসায় জড়িয়ে যান আসগর সাহেব। বেশ কয়েকটি গার্মেন্ট, একার মালিকানায় বন্ধপ্রায় পাটকল কিনে সেটাকে দেশের সেরাগুলোর মাঝে একটিতে পরিনত করেছেন। এছাড়াও বাইরে থেকে বিভিন্ন জুয়েলারী ইম্পোর্ট করে সেগুলোতে ভিন্নতা আনেন এবং আবার এক্সপোর্ট করেন। প্রচুর ইনকাম এই জুয়েলারী ব্যবসা থেকে। গতানুগতিক ধারার বাইরে থেকে একটু ভিন্ন, টেকনিক্যালি কাজ করেন বলে এই সফলতা।



পঞ্চাশের দিকে এসে ব্যবসা থেকে অন্যদিকে মনযোগ দেন। নিজ গ্রামকে গড়ে তুলেছেন একটি আদর্শ গ্রামের মডেল হিসেবে। কি নেই এই গ্রামে। প্রকৃতির মাঝে প্রযু্ক্তির ছোঁয়া। হাসপাতাল, মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ সব করেছেন এখানে, যার অধিকাংশ খরচ আসে তার একেকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে।



বাবা-মা মারা গেছেন অনেক দিন আগে। মাঝে তারা বিয়ের চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু আসগর সাহেব রাজী হননি তার অর্জিত সম্পদ শেষ কালে ছেলে মেয়ে যদি খারাপ পথে নষ্ট করে সেই ভয়ে। উত্তরাধীকারী বলতে একটি মাত্র বোন। আসগর সাহেবের মতন এরকম বিত্তশালী না হলেও সে ভাল আছে। ভাইয়ের সম্পদ নিজের হবে, কখনো ভুলেও এরকমটি ভাবেনি। আসগর সাহেব জানেন তিনি চোখ বুজলে শিয়াল শকুনের অভাব হবেনা। তাই সমস্ত সম্পত্তির ৬০% বিভিন্ন মসজিদ, মাদ্রাসা, বৃদ্ধাশ্রম, স্কুল-কলেজে লিখে দিলেন।



জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে এখন ঘুরে ঘুরে দিন কাটাচ্ছেন। কিছু দিন তার বৃদ্ধাশ্রমে বৃদ্ধদের সাথে কাটলে কিছু দিন কাটে এতিমখআনায়, আবার কিছুদিন হয়ত কলেজের ছাত্রাবাসের ছাত্রদের সাথে। বাকী জীবনটা এভাবেই কাটানোর ইচ্ছে তার।



সমাজে উচু স্তরের একজন সফল ব্যক্তি তিনি। বাইরে থেকে খুব সুখী দেখালেও আসলেই কি তাই(?) তিনি নিজেও এখন এই প্রশ্নটি করতে ভয় পান, কেননা এই উত্তর তার জানা নেই। তিনি যখন বুঝতে পেরেছেন স্ত্রী-সন্তান ছাড়া একটি মানুষ কোন ভাবেই পরিপূর্ণ হতে পারেনা তখন আর সময় ছিলনা কিছু করার। তাই নিজের কাছে হেরে যাবার ভয়ে বাইরে থেকে তাকে মানুষ যেভাবে দেখেন তিনি নিজেকে ঠিক সেভাবেই দেখেন, ভাবেন। কেননা তিনিতো হারবার পাত্র নন। জীবনে কোনদিন হার মানেননি। তার পরেও মাঝে মাঝে এই একটি ব্যাপার নিয়েই বেশ উদাশ হয়ে যান..........!!!

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬

একজন আরমান বলেছেন:
হুম।
এইজন্যই আম্মারে বার বার বলি একটা বিয়া করাই দেও। :P

লেখায় ভালো লাগা। :)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪০

নীল-দর্পণ বলেছেন: বিয়া সফলতার পথে বাঁধা, বলিয়াছেন আসগর দাদা ;)

২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০১

একজন আরমান বলেছেন:
মানি না দাদা- ফাদা,
করতাম চাই আমি বিয়া। ;)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: অনশনে যান বাড়ী গিয়া ;)

৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২১

মাহবু১৫৪ বলেছেন: ১ম ভাল লাগা

+++

কে বলেছে বিয়া সফলতার পথে বাঁধা?? সফলতা আর সফলতা হইবে চারপাশে ;) B-)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: তবে আর দেরী কেন? সফলতার জন্যে নেমে যান শিগ্গিরি ;)

৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২২

খেয়া ঘাট বলেছেন: সুখের এবং দুখের গল্প। ভালো লাগলো।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৪

একজন আরমান বলেছেন:
বাড়ি আর যাবো না !
আম্মার সাথে রাগ করছি ! ;)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: তবে বিয়েও কপালে জুটবেনা। আম্মাকে হাত করতে না পারলে বউ বাড়ী আসবেনা কিন্তুক ;)

৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

একজন আরমান বলেছেন:
হাত করার ধান্দায়ই আছি। এইবার গিয়ে হাল্কা ঝাড়ি দিয়াও আসছি। ;)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২

নীল-দর্পণ বলেছেন: ঘুড ঘুড B-))

৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখা সুন্দর হৈসে মুক্তাফা। গল্পে তোমার হাত খুলতেসে।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২২

নীল-দর্পণ বলেছেন: সত্যি নাকি! :#> দোয়া করবেন হামা ভাই, লেখা-লেখিতে অনেক দূর যেতে চাই 8-|

৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

রেজোওয়ানা বলেছেন: ভাল হইছে গল্প!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: সত্যিই নাকি! ধন্যবাদ রেজুপা :)

৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
বিয়ে সফলতার অন্তরায় হয়ে দাড়াবে!! এইডা একটা কথা হইলো :-/ :-/

অটঃ ৪৫ বছর আগে যে ভার্সিটির পাঠ চুকাইসে তার জন্য জব পাওয়া কঠিন কিছু ছিলো না! তখন এতো শিক্ষিত লোকই খুঁজে পাওয়া যেত না। যে তাকে চাকরী না দিয়ে বিলাসিতা করবে!

সহজ গল্পে ভালো লাগা।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: গল্পটা এখন থেকে ৪৫ বছর পরের হলে তবে ভাবেন এখনকার চাকরীর বাজার কী.....

ধন্যবাদ

১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
আসল কথাডাই মনে করায়া দিলেন। আমি এখন বেকার :( :( :(( :((

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: ব্যাপারনা চেষ্টা চালিয়ে যান। ছোট থেকে বড়সর কার পেয়েযাবেন ইনশাআল্লাহ :)

১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

সায়েম মুন বলেছেন: সময়ের ফসল অসময়ে তুলতে নেই। তাতে সঠিক ফসল পাওয়া যায় না।

ভাল লিখেছেন মুক্তাপা। ব্রান্ড শব্দটা ঠিক করে নিয়েন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ মুন ভাইয়া।

ঠিক করে দিলাম

১২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

ভিয়েনাস বলেছেন: গল্প ভালো লাগলো। অনেকে আছে আসগর সাহেবের মতো করে ভালো থাকতে চায় কিন্তু সত্যি ভালো থাকে কি না বুঝা মুস্কিল।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: .......বোঝা মুশকিল.........আমরা আসলে বাইরে যাকে চরম সুখী মনে করি ভেতরে ভেতরে তারও কোন না কোন দিক দিয়ে অপ্রাপ্তি থাকে.....

১৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

ইলুসন বলেছেন: তোমার জীবনে কোন আজগর সাহেব আছেন যে বিয়ে করতে চাইছে না এখন? ঘটনা কিন্তু খারাপ! ;) কেমন আছ আপু?

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২২

নীল-দর্পণ বলেছেন: আসগর সাহেব বিয়ে করতে না চাইলে ঘটনা খারাপের কি আছে? শেষ বয়সে সেই ভুগবে। আমি ভাই কোন আসগর বা আসগরী সাজতে যাচ্ছিনা :-0 :P

আছি আলহামদুলিল্লাহ

তুমিও ভাল আছ নিশ্চই পাড়াত ভাই :)

১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০১

Kawsar banggalii007 বলেছেন: আমার কল্পনাতে আজগর মিয়াদের কোন স্থান নাই।I only believe in life with বউ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: বউ যখন করবে খউ খউ তখন যেনো লাগেনা হাউ কাউ ;) :P

১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫০

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন:
পোষ্ট ভালা লাগলো , কিন্তু খানা পিনার পোষ্ট বেশি ভালা লাগে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: খানা পিনা স্বাস্থ্যের জইন্যে ক্ষতি কারক :|

১৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০০

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: ভালো লাগা দিলামরে নীলু

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

নীল-দর্পণ বলেছেন: থেংক্যু ভাইয়া থেংক্যু :)

১৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭

আমিনুর রহমান বলেছেন: চমৎকার গল্প +++

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আমিনুর ভাই

১৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: আসগর সাহেবের জীবন গল্পটা বেশ মন ছুঁয়ে গেল।

অনেক অনেক ভাল লাগা রইলো।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাতুল ভাইয়া

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.