নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আস্ সালামু আলাইকুম্

আনাড়ী রন্ধন শিল্পীর ব্লগ B-)। ব্লগের বাজে-মানহীন লেখাগুলোর মাস্টার পিস দেখতে চাইলে এই ব্লগারের পোষ্ট গুলো পড়ে দেখতে পারেন। কথা দিচ্ছি, নিরাশ হবেন না। B-)

নীল-দর্পণ

নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।

নীল-দর্পণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধলী বিবি

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৬

ঐযে রাস্তা দিয়া যাইতাছে মাইয়্যাডা কোন বাড়ীর রে?

ক্যা চিনো না, মুন্সীগো মাইয়্যা.....

কোন মুন্সী?

নসু মুন্সীর বড় মাইয়্যা এইডা

যায় কই ঐমিশ্যি?

মধু খাঁর বাইত্তে যায়। মধু খাঁর ভায়রাবিডি।

আমার হাসনের নিগ্যা দিবোনি মাইয়্যডারে, তুমি দেহোনা....

এত বড় বাড়ীর মাইয়্যা.....

আমার মা মরা পোলাডা, সৎ মার ঘরে ভালমন্দ কিসু খাইতে পারলোনা জীবনে। পোলাডা ইট্টু খাওয়ার পাগল। দেহো না ঐ মুন্সীরা যদি দেয় মাইয়্যাডারে।



============================

দু বছর ঘোরার পরে হাজী নসু মুন্সী রাজী হন বাছের হাজীর ছেলের সাথে মেয়ের বিয়ে দিতে। নাম ডাকে যেমন প্রতাপশালী ছিলেন নসু মুন্সী পয়সাও ছিলো তেমন। সে হিসেবে নামডাক থাকলেও বাছের হাজীর পয়সা তেমন ছিলো না নসু মুন্সীর মত। খেয়ে-পড়ে স্বচ্ছল ছিলো। পাকিস্তান আমলে মেয়ের বিয়েতে নসু মুন্সী কলকাতার শহর থেকে এক কেজি পোলাওয়ের চাল এনে বর যাত্রীকে পোলাও ভাত খাইয়েছিলেন। ততকালীন আমলে তা সবার মুখে মুখে রটে গিয়েছিলো "কিপ্টা মুন্সীর মাইয়্যার বিয়াতে পোলাও ভাত খাওয়াইসে"।



=================================

এসব ই ষাট বছর আগের কথা। জীবন সায়ান্হে এসে ত্রিশ বছরের বিধবা ধলী বিবি বাব বার ফিরে যান ষাট বছর আগের জীবনে। সেই ছোট্ট বেলায় এসেছিলেন এই বাড়ীতে। অঢেল ছিলো বাবার বাড়ীতে। অভাব কি তা কখনো বুঝতে পারেন নি। কিন্তু বিয়ের পর হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন অভাব কি! প্রথমে যৌথ পরিবারে থাকলেও বছর বছর ছেলে-মেয়ে হওয়ায় সৎ শ্বাশুড়ীর বাক্যবাণে জর্জরিত হয়ে আপোসেই সরে যান সে পরিবার থেকে। জায়গাজমি ভাগ হয়ে যায়। পরিবারে খাওয়ার মানুষ বাড়তে থাকে কিন্তু উপার্জনের মানুষ এক জনই তাই অভাব হয় নিত্য সঙ্গী। বাবা তাই যথেষ্ট দেখতেন যাতে মেয়ে সুখে থাকে। মা আলাদা করে দেখতেন মেয়ের সুখের জন্যে। এই জীবনের জন্যে কারো প্রতি কোন অভিযোগ ছিল না ধলী বিবির, না বাবা-মা, না স্বামী। স্বামীকে দেখতেন শ্রদ্ধার চোখে। অভাব কখনো স্বামীর প্রতি ভালবাসা বা শ্রদ্ধায় বাধা হয়ে দাড়ায়নি। প্রতিনিয়ত জীবনের সাথে যুদ্ধ করে গেছেন। মানিয়ে নিয়েছেন জীবনের সব প্রতিকুল অবস্থার সাথে নিজেকে।

এসব ভাবনায় ছেদ পড়ে ঢাকা থেকে আসা নাতনীর ডাকে...........



দাদু আপনার ঈদের শাড়ী।

= আর কাপুড়, এত কাপুড় দিয়া আমি কি করমু.......

আপনের আর কি কাজ, সারা দিন খালি কাপড় বদলাবেন।

= আ...রে দাদারে....যহন কাপুড়ের শখ আছিলো তহন পাই নাই। দুই কাপুড়ে বছর পার করছি। এটা বাকী আনছে ঐডার দাম দিতে দিতে বছ্ছর ঘুইরা আইছে।

সারা জীবন কি এক রকম যায় নাকি মানুষের, তখন পান নাই বইলা আল্লাহ এখন দিসে আপনারে।





মানুষটার প্রতি বড্ড অভিমান ধলী বিবির। তাকে ছেড়ে কি ভাবে চলে গেলো স্বার্থপরের মতন। তার যাওয়ার দিনটি এখনো ভেসে ওঠে চোখের সামনে..........

অনেক দিনের বিছানায় পরা লম্বা ছিপছিপে মানুষটি যেনো বিছানার সাথে একদম লেগে গিয়েছেন। সকাল থেকেই অবস্থা খুব একটা ভাল ছিলোনা, ধলী বিবি আঁচ করতে পেরেছিলেন। তাই ছেলে-বউরা সবাই রান্না ঘরে খেলেও তিনি যাননি খেতে। এক পর্যায়ে বউরা প্রায় জোর করে তাকে খেতে পাঠান। এর মাঝেই শেষ নিশ্বাঃস ত্যাগ করেন মানুষটি। এক চিৎকার দিয়ে খাওয়া ফেলে উঠোনে এসে পড়লেন ধলীবিবি, "তরা আমারে কি করলি, আমি এতদিন মানুষটারে টানলাম শেষ কালে তার মুকে পানি দিতে পারলাম না, তার এটটা কতা হুনতে পারলাম না......."



স্বামী মারা যাওয়ার পরে তার খরচ দেয়া নিয়ে ছেলেদের মাঝে বিবাদ হলে সেজো ছেলে নিজে ইচ্ছা মার সমস্ত দ্বায়িত্ব নেন। ছোট ছেলে নিয়ে ধলীবিবির সংসার। ছেলে চাকরী নিয়ে চলে যায় কর্মস্থলে। একা হয়ে পড়েন ধলীবিবি। ছেলেকে বিয়ে করালে নিজের কর্মস্থানে বউকে নিয়ে যান। ছোট বা সেজো ছেলে অনেকবার তাদের কাছে মা কে নিতে চেষ্টা করলেও পারেননি। ধলীবিবির কথা ছোট্ট বেলায় শ্বশুড় তাকে এই বাড়ীতে এনেছে, প্রান প্রিয় স্বামী এই বাড়ীতে মারা গেছেন। তার ইচ্ছা স্বামীর ভিটাতেই মরবেন তিনি। কিন্তু বয়সের ভারে নুয্য ধলীবিবির বিছানায় পড়ে যান। বড় এবং মেজো ছেলে-বউদের নিজেদের সংসার ফেলে তার বাড়ীতে যাওয়া সম্ভব নয় বলে তাদের বাড়ীতে এনে রাখেন। এখানে যে ছেলে-ছেলের বউদের বোঝআ হয়ে আছেন তা তিনি ভাল করেই বুঝতে পারেন, কিংবা বলা যায় তাকে বোঝানো হয় মাঝে মাঝে। সব বুঝেও সহ্য করে যান ধলী বিবি। সারাটি জীবন তো সহ্যই করে এসেছেন। সহ্য করতে করতে বুকে পাথর বেঁধে রেখেছেন।



প্রিয় মানুষটি চলে গেছেন আজ থেকে ত্রিশ বছর আগে। এর পর চোখের সামনে কত মানুষ চলে গেলো। তারই ছোট দেওর যাকে সে এসে পেয়েছে একদম ছোট্ট, সে দেওর-দেওরের বউ দুজনেই মারা গেলেন। সবারই ডাক আসে কিন্তু তার ডাক কেনো আসেনা। এক একটি দিন যেনো এক একটি বছর। কবে শেষ হবে তার এই ক্ষনস্থায়ী যাত্রা......কবে পাড়ি জমাবেন পরপারে.......দিন দিন দুর্বিষহ হয়ে উঠছে তার এ জীবন........

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০১

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
স্টার্টিং ভালো লাগে নাই। তারপর বেশ সাবলীল হইছে গল্প।

ভালো লাগলো।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: স্টার্টিংটা কেন ভাল লাগেনি ভাষার কারনে? তবে বলি ওটা আমার গ্রামের ভাষা। শুরুটা অবশ্য আরেকটু ডিটেইলস দিলে ভাল হতো.....

এরকম সমালোচনা আশা করছি ভবিষ্যতেও করবেন। অনেক ধন্যবাদ

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫

একজন আরমান বলেছেন:
ভালো লাগলো গল্প কিংবা বাস্তব।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: সব সময়তো খালি ভালই বলেন। খারাপ তো কখনো বলেন না....আসলেই কি ভাল হয়, নাকি.....

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৩

অণুজীব বলেছেন: ভালো লাগলো :)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ অণুজীব :)

৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৫

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
ভাষাগত কারনে না। চট্টগ্রামের আঞ্চলীকভাষায় উপন্যাস পড়ে ফেললাম! আর আপনার আঞ্চলীক ভাষা তো অনেক সহজ। বুঝতে অসুবিধা হয় নাই।

প্রথম লাইন পড়ে মনে হচ্ছে যে বা যারা মেয়েটা সম্পর্কে কথা বলছে তারা রাস্তার পাশে দাঁড়ানো বা রাস্তার পাশেই কোথাও। তাই রাস্তা শব্দটা উহ্য থাকতে পারতো বা অন্যভাবে শুরু করতে পারতেন, অন্তত আমার কাছে তাই মনে হচ্ছে। তৃতীয় লাইনে 'কোন' এর দ্বিরুক্তি ভালো লাগে নাই। তারপর, যায় কই ঐমিশ্যি?- এই লাইনে মিশ্যি বলতে কি বুঝিয়েছেন বুঝি নাই। তাই স্টার্টিংটা বেশ কাঠখোট্টা মনে হইছে!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: রাস্তাটা বাদ দিয়ে দেখলাম কেমন যেনো লাগছিলো.....
"কোন" এর দ্বিরুক্তি টা ভুলে এসেছে ওটা ঠিক করে দিলাম।

মিশ্যি=দিকে

শুরুটা আসলে আর একটু অন্যরকম হতে পারতো....

অনেক অনেক ধন্যবাদ

৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ভালৈছে ।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪০

নীল-দর্পণ বলেছেন: হাছানি....?

৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২

একজন আরমান বলেছেন:
আপনার রান্না খাইলে হয়তো খারাপ বলার চাঞ্চ পেতাম। ;)

কিন্তু লেখা তো ভালোই লাগে।
এখন ভালো লেখাকেও কি খারাপ বলতে হবে?
ভাষার মাসেও আমার বাক স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতে চাচ্ছেন। :| :|

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: হা হা হা.....তবে তো রান্না খাওয়ানো যাবেনা ;)

অক্কে শুধু ভাষার মাস নয় সব মাসের জন্যেই আপনাকে বাক স্বাধীনতা দেয়া হলো। এই সুযোগ শুধুই আপনার জন্যে ;)

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৫

মাহবু১৫৪ বলেছেন: বাস্তবতার কাছে মানুষ অসহায়। এভাবে করে আমাদের ও এক সময় চলে যেতে হবে।

পোস্টে ++++++++

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

নীল-দর্পণ বলেছেন: একটি গল্প কত সহজেই হয়ে যায় কিন্তু বাস্তবতা.....

৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

আমিভূত বলেছেন: এই ধলী বিবি রা কালের সাক্ষী হয়ে যুগ যুগ ধরে অপলক নয়নে চেয়ে থাকে ,কোন আশায় না হয়ত কোন অভিমানে । আমি নিজেও দেখছি আমার চোখের সামনে তেমনি একজন ধলী বিবিকে । হয়ত আমিও একদিন ধলী বিবি হয়ে থাকব ।

লেখা ভালো লেগেছে ,শুভ কামনা।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: এই ধলী বিবিও আমার চোখেরই সামনের কেউ!

হয়ত আমিও একদিন ধলী বিবি হয়ে থাকব.......

ধন্যবাদ আপু, শুভকামনা সবসময়

৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: বৃদ্ধ বয়সে এতটা বঞ্চনার পাল্লায় পড়তে হয় বলেই আমার একটাই দোয়া, "হে আল্লাহ্‌, আমাকে তুমি বৃদ্ধ বয়সের আগেই মৃত্যু দিও"।


পোস্টে প্লাস।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

নীল-দর্পণ বলেছেন: কষ্ট করে সন্তান পালন করে যদি শেষে এই দোয়া করতে হয়......আল্লাহ হেফাজত করুন সবাইকে

১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

লাবনী আক্তার বলেছেন: শেষের অংশটুকু পড়ে চোখের কোণে জল এসেছে! আল্লাহ তায়ালা এমন কষ্ট যেন আর কাউকে না দেয়।


০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা এমন কষ্ট যেন আর কাউকে না দেয....

১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

একজন আরমান বলেছেন:
ওক্কে।
এত্তো চোখ মারা ভালো না। /:) /:) /:)

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: ;) ;) আই লাইক চোখ মারা ;) ;)

:P

১২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

htusar বলেছেন: ভাল লেখসেন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: তাই...ধন্যবাদ

১৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

ত্রিভুবন বলেছেন: বাকহীন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪২

নীল-দর্পণ বলেছেন: আসলে আমাদের চারপাশেই এমন সব ঘটনা ঘটে যা দেখে....

১৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৭

বইয়ের পোকা বলেছেন: বাস্তব ঘটনা। পড়ে মন খারাপ হয়ে গেলো :( :( :( :( :(

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫১

নীল-দর্পণ বলেছেন: জীবনটা বড্ড জটিল......

১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০

একজন আরমান বলেছেন:
এই জন্যই তো কই মুক্তা আফার পিছনে এত্তো পোলা ঘুর ঘুর করে কেন ! :P :P ;) ;)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: কই আমিতো কেউরে দেহিনা B:-)

:-P

১৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১১

একজন আরমান বলেছেন:
আপনে কিভাবে দেখবেন?
সবাই তো আপনার পেছনে ঘোরে।
আপনার তো আর পেছনে চোখ নেই। :-P :-P :-P

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০

নীল-দর্পণ বলেছেন: :-* তাও বটে তাও বটে :-B :-P

১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

এন এইচ আর বলেছেন: Interasante

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: এ আমি কাকে দেখছি !! ভুল দেখছি নাতো..... B:-) B:-)

১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২২

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ভালৈছে মুক্তাফা :) +
কেমুন আছেন ? :)

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২১

নীল-দর্পণ বলেছেন: থেংক্যু চেয়ারম্যানসাব। আছি আলহামদুলিল্লাহ ভাল। আপনে ভাল আছেন নিশ্চই :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.