নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আস্ সালামু আলাইকুম্

আনাড়ী রন্ধন শিল্পীর ব্লগ B-)। ব্লগের বাজে-মানহীন লেখাগুলোর মাস্টার পিস দেখতে চাইলে এই ব্লগারের পোষ্ট গুলো পড়ে দেখতে পারেন। কথা দিচ্ছি, নিরাশ হবেন না। B-)

নীল-দর্পণ

নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।

নীল-দর্পণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈদের গপ্পোসপ্পো! !:#P !:#P

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:১০

ঈদ চলে গেছে অনেক আগেই, তাতে কী আমি আজ ঈদের গপ্পোই করবো B-)। শেষ চারটা ঈদ (রোজা & কোরবানী) গ্রামে করা হয়েছে তাই এইবার গ্রামে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল না। আসলে গ্রামের ঈদ সবার সাথে খুব মজা হয় কিন্তু পথের জার্নি, ভীড়, অন্যসব ঝামেলার জন্যেই মন চায় না। পথের কষ্ট দূর করার জন্যে আব্বা অবশ্য অন্য ব্যবস্থা নেন ইদানিং তাই একটু আরামেই যাওয়া যায়। যাইহোক ঠিক করাই ছিল ঈদ গ্রাম হবে তাও আমার মামাতো বোন আম্মাকে ফোন দিয়ে বলে, "আর কেউ যাক না যাক ঈদে তুমি বাড়ী যাবাই যাবা" । আর কেউ মানে হলো আমরা। আমরা তাল বাহানা করি তাই আমাদের খোঁচা মেরে বললো আরকি :P । আম্মার ভাতিজিরা ফু্প্পি বলতে অজ্ঞান। আড়াই বছরেরটা তো আম্মাকে বলে ওর মেয়ে। ওর মেয়ে কে জিজ্ঞেস করলে আম্মার নাম বলে!! =p~

যাহোক ঢাকায় ঈদ করলে ঈদের কোন আনন্দ, আমেজ ই পাওয়া যায় না। কিন্তু গ্রামে তা উল্টো। ২৯ রোজার দিন দুপুরে ঘুমিয়েছিলাম উঠে শুনি দুই মামাতো বোন এসে এসে ঘুরে যাচ্ছে মেহেদী পড়বে বলে। আমি বললাম আজ যদি চাঁদ না উঠে তো মেহেদী দিবি ক্যান? তর আর সইছে না, বলে না উঠলে না উঠবে তাও আজকেই দিমু! :| কী আর করা, ৬টার দিক থেকে শুরু করলাম মেহেদী দেওয়া। মেজো মামার বড় মেয়ে আমাদের অতি আদরের হানিয়া ওরফে হানি নিজে নির্ঝন্ঝাট ভাবে দিবে বলে বিকেলের আগেই বাড়ীতে বসে বাকী দুই পিচ্চি সাদিয়া আর তাবাসুমকে নিজেই দিয়ে এসেছে। কী চাল্লু মাইয়া ;) ! শুরু করলাম রিয়া মনিকে দিয়ে। ও আরেক মামাতো বোন। তো আমার ম্যারাথন মেহেদী দেওয়া শুরু হলো রিয়া মনি VS হানি। রিয়া মনির এক হাত, হানির আরেক হাত। চাঁদ যে আজ উঠবে এটা একমাস আগেই পেপারে দেখেছিলাম তাই নিশ্চিতই ছিলাম। চুপি বলি আমি ২৯ রোজা হলেই খুশি। ২৯ দিন রোজা রেখে আমার ঐ এক দিনের জন্যে আর তর সয় না, একদিন আগে ঈদ হলেই খুশি। :P এর মাঝে চাচাতো ভাই একটা এসেছে, চাচাতো বোনের ছেলে এসেছে একটা। আম্মাকে এসে বলে নানুুউহ্‌ আজকে রাতে থাকার জায়গা হবে? আম্মা আবার মজা করে বললেন জায়গা না থাকলে নিচে ঘুমাবা। ;) আমাদের বাড়ীটা সব পিচ্চি পাচ্চারই খুব পছন্দের তাই ঈদের আগের রাতে সব এখানেই মজা করে। :)

ইফতারের পর ডাইনিংয়ে বসে মেহেদী দিয়ে দিচ্ছি এমন সময় শুনি ছেলে পিচ্চিগুলা বাজি ফুটাচ্ছে, তার আগে দিনের বেলা হানি'কে তারাবাতির কথা মনে করিয়ে দিয়েছি এবং আমার জন্যেও যাতে এক প্যাকেট থাকে সেটাও বলে রেখেছি। তারাবাতি ছাড়া চাঁদ রাত হয় নাকি! :#P যাইহোক বাজির শব্দে কীসের মেহেদী কীসের কী দৌড়ে দরজার সামনে এসেদেখি পাগলের মতন শুরু কয়ে গেছে। ভাগনে এক পর্যায়ে ব্যাগ নিয়ে এলো। বাম হাতে ব্যাগ রেখে তা থেকে বের করে পটাপট ফুটিয়ে যাচ্ছিলো। আমরা মেয়েরাও এক মাঝেই তারাবাতি জ্বালালাম। !:#P !:#P । ভাগনেকে বললাম একটা বাজি দিতে আমি ফুটাবো। কালীপটকা এত দ্রুত ফুটে ভয়ও করছিলো। চাচাতো ভাইটা কাগজ ছিঁড়ে স্লো করে দিলো কিন্তু এর মাঝেই কে যেনো আমাকে ভয় দেখানোর জন্যে চিৎকার দিলো ফুটে গেল ফুটে গেলো বলে। আমি কী আর হাতে রাখি আগুন ধরতে না ধরতেই উঠোনে ছুড়ে দিলাম, গেল নিভে। তুলে এনে আবার একই কাজ করলাম। তৃতীয়বার বড় এক ভাইয়া এসে সেটা ফুটিয়ে আমাকে বলে, "তোর কী কুম্ভ রাশি নাকিরে?" আমার হাতে বাজি ফুটলোনা বলে আমার নাকি কুম্ভ রাশি! :||

রাত ১০টার পর পর্যন্ত চলেছিল মেহেদী পর্ব। :)

রাত ১২টা থেকে যে শুরু হলো টানা বৃষ্টি একদম সকাল পর্যন্ত। সারা দিনই হয়েছে বৃষ্টি। বাড়ী যাবোনা, আর গেলেও যদি ঈদে বৃষ্টি নামে তাহলে ঈদের দিন কালো জামা পড়ে শোক করবো বলে একটা জামা বানিয়েছিলাম। জামা,সালোয়ার, ওড়না সব কালো। আগের দিন সেটা পড়ে ভিজিয়ে ফেলা ঈদের দিন পড়তে পারলাম না। /:)

পায়ে হাত দিয়ে সালামটা আমার কাছে কেমন যেনো ভাল লাগেনা। জীবনে ৩/৪ বার হয়ত এটা করেছিলাম। ঈদের দিন সালামীটা বলে বলেই আদায় করে নেই। B-) নানাভাই'র সালামী প্যাকেজটা আমার সবচাইতে পছন্দ হয়েছে। দেখলাম ২০টাকার দুটো নোটের ভেতর ১০টাকার একটা নোট এভাবে রেখে দিয়েছেন। সেটা দিচ্ছেন হাতে। :) তাঁর আদরের একমাত্র কন্যা (আম্মা)কে অবশ্য আরো বেশী দিয়েছেন (পার্শিয়ালটি) /:)

সারাদিন পেয়ে পেয়ে ব্যাগ ভরেছি এবার বিকেলে নাইন আর অনার্স ফোর্থ ইয়ারে পড়ুয়া দুই কাজিন ধরলো আমাকে সালামীর জন্যে। হায় আল্লাহ কি বিপদ! :-/ শেষে ছাড়াতে পেরে পা এগিয়ে দিয়ে বললাম সালাম কর তার পরে সালামী। দুটোই দেখি টপাটপ সালাম করে ফেললো! :| শেষে কী আর করা ব্যাগটা অনেক খুঁজেপেতে দুটো দশটাকার নোট বের করে দুজনের হাতে গুজে দিয়ে বললাম ঈদের দিন যে যা খুশী হয়ে দেয় তাই নিতে হয়। ;) B-))

আলহামদুলিল্লাহ, অনেক অনেক মজা হয়েছে। কিছু সমস্যা, ঝামেলা সত্তেও ঈদ হয় গ্রামেই, আনন্দটা গ্রামেই বোঝা যায়। :)

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

জুন বলেছেন: খুব ভালো পড়তে আপনার ঈদের মজার সব অভিজ্ঞতা ।
+

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২৭

মুখোশধারী ভদ্রলোক বলেছেন: :-B

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: :-B :-B

৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৩০

ক্থার্ক্থা বলেছেন: খুব মজা পেলাম আপনার লেখাতা পড়ে ।

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১০

নীল-দর্পণ বলেছেন: মজা পেয়েছেন শুনে আমারো অনেক ভাল লাগল

৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৪১

আমিনুর রহমান বলেছেন:


আমার সালামীটা বিকাশ কইরা দে :P

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১১

নীল-দর্পণ বলেছেন: দাদাআআ আমার পাওনাটা আগে আমার হাতে দেন /:)

৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এটা সত্য- ঈদের আনন্দ গ্রামেই বুঝা যায়। বিশেষ করে এবার যেমন পরিস্থিতি ছিল, তাতে কেন যেন মনে হয় গ্রামেই বেশি আনন্দ হইছে। ইচ্ছেমত বৃষ্টিতে ভিজা, মাছ ধরা, দলবেঁধে রাত জেগে ঘরে লুডু খেলা ইত্যাদির মধ্যেই হয়ত ঈদ আনন্দ বেশি ছিল। এবার আমাদের শহরে ঈদ খুব একটা ভালো কাটেনি। উৎসবের দিনে শহরে বন্দী হয়ে থাকাটা খুবই প্যারা পূর্ন।

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: গ্রামেও একপ্রকার ঘরবন্দীই ছিলাম। সারাদিনই প্রায় বৃষ্টি :(

তার পরেও ঐ যে আত্নীয়-স্বজন থাকে। সেটাই আনন্দ।

৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭

শায়মা বলেছেন: এরপরেরবার আমি ঈদে তোমার গ্রামে যাবো নীলমনি। :)

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: যদি সেটা সত্যি হয় খুব খুব খুঊব্বি খুশি হবো আপুনি :)

৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এইরকম আনন্দমুখর ঈদগুলো সব হারিয়ে যাচ্ছে দিন দিন। আপনার ঈদের গল্প শুনে খুব ভালো লাগলো। +++

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা।

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন, অন্তত চেষ্টা করবেন :)

৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪

সুমন কর বলেছেন: স্মৃতিচারণ ভালো লাগল।

কিছু সমস্যা, ঝামেলা সত্তেও ঈদ হয় গ্রামেই, আনন্দটা গ্রামেই বোঝা যায়। :)

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০

নীল-দর্পণ বলেছেন: সেটাই :)

৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীল-দর্পণ ,




তারা বাতির কথাতে নষ্টালজিক হতে হোল ।
আমরা কুকুরের লেজের সাথে "তারাবাত্তি" বেঁধে তা জ্বালিয়ে দিতুম । তারপর.. মজাই মজা । এখন বুঝি তা কতো নিষ্ঠুরই না ছিলো !

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২

নীল-দর্পণ বলেছেন: কুকুরের লেজে ! :-/

১০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:৩৩

কস্কি বলেছেন: আমার সালামীটা আইজই পেলেক্সী কইররা পাঠাইয়া দিয়েন খালাম্মা :D




পটকা ফুটানো আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ X( সালামী না পাঠাইলে আপ্নের খখখব্বব্বব্ররররর আছে কইল্লাম X((

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: খামওওওওওওশ X((

১১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:০৬

বাঘ মামা বলেছেন: মুক্তা সালামী লাগবে ভাইয়া? পা ধরে সালাম করলে বেশি পাবে কিন্তু।:)

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: নোওওওও কম দিলেই হবে, তাও নো পা ধরে সালাম :-< |-)

১২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ঈদের আমেজটা গ্রামেই বেশি টের পাওয়া যায় ।


স্মৃতিচারণ দারুণ হল। :)

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: একদম ঠিক :)

ভাল থাকবেন :)

১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

অবিবাহিত জাহিদ বলেছেন: EID OVIGGOTA VALO LAGLO

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

নীল-দর্পণ বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ইদের গপ্পোসপ্পো ভালো লাগলো। ইদগুলো সবসময় এমন মজার হোক।



আমাদের বাসার পিচ্চিগুলো একটা করে পটকা-বাজি ফোটায় আর বাসায় এসে সবার কাছে প্রতিক্রিয়া চায়। আমরাও খুব গুরুত্ব নিয়ে বলি, প্রচণ্ড ভয় পেয়েছি বা শব্দের ঠ্যালায় কান বন্ধ হয়ে গেছে =p~ =p~ =p~

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: হা হা হা। আমাদের গুলোও এরকম করে। ভাগনে আম্মাকে এসে বলে যায় নানু ভয় পাইয়েন না :|
ভাগনে সাবধান করে করেও একদম আমার পাশে ফেলেছে জ্বলন্ত পটকা!
আর আমি তো ভয়ে চাচাতো ভাইয়ের উপর ই ফেলতে গিয়েছিলাম!!

আল্লাহ বাঁচিয়েছে কোন রকম দূর্ঘটনা ছাড়াই খুব মজা হয়েছে !:#P

১৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭

বড় বিলাই বলেছেন: মজার ঈদ। পিচ্চিকালে একবার নানীবাড়িতে ঈদ করেছিলাম, সেই কথা মনে পড়ে গেল।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: :) :)

১৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

রঙ তুলি ক্যানভাস বলেছেন: ভাল লাগল ঈদের গপ্পোসপ্পো :)
আমার ঈদগুলা খুব বোরিং লাগে।শুনতে হয়ত অদ্ভুত লাগবে,আসলে ভালই লাগেনা ঈদ। ঈদে নতুন জামা কিনতে হয় তাই কিনি,সালামী নিতে হয় তাই নেই,সালামী দিতে হয় তাই দেই,জাস্ট ট্রেডিশন ফলো করি।
তবে একটা জিনিস ভাল লাগে,,ঈদ বোনাস B-)
একটা মিল পেলাম,পায়ে হাত দিয়ে সালামটা আমারও তেমন ভাল লাগেনা,একটা সময় পর্যন্ত করতামও না,কিন্তু ট্রেডিশনতো,সেখানে ভাল লাগা/না লাগা কিংবা যুক্তি মানতে গেলে কিছু "তকমা" জুটে যায়, বয়স হইছেতো তাই এখন এধরনের হাজারটা তকমা আর হজম হইতে চায়না,তাই ভাল লাগা/না লাগাটা ইগ্নোর করাই সহজ মনে হয়।
শুভকামনা, প্রতিটা ঈদ এর মতন আর সব দিনও এভাবে আনন্দে কাটুক :)

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনার জন্যেও শুভকামনা :)

১৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: এবারের ঈদুল ফিতর উদযাপিত হলো মাত্র গত পরশুদিন। সেই সাথে নয় বছর আগে লেখা আপনার ঈদের এ গল্পটা পড়ে নিলাম। ঈদের গল্প পড়তে আমার ভালো লাগে।
আমার চার নাতি-নাতনিদের মধ্যে তিনটাই এবারে আমাদের সাথে ছিল। ওদের নিয়ে সারাদিন খুব আনন্দে কেটেছে। সবার বড়টা ঈদ করেছে কানাডায়।

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনাদের আনন্দে কিচির মিচির করা ঘর যেন আমি কল্পনায় দেখে নিলাম।

আমি এইবারই প্রথম রোজার ঈদ শ্বশুরবাড়ী করলাম। চাচী, মামী হিসেবে সালামী দিয়েছি এতেও মজা। পেয়েছি (আদায় করেছি) কেবল কন্যাদের বাবার কাছ থেকে। :)

১৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ১০ নং প্রতিমন্তব্যটা চরম হয়েছে!!! :)

২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: হাহা…মন্তব্যকারীও কেমন পাজি, খালাম্মা বলে ডাকছিল, এখন অবশ্য ভালো হয়ে গেছে! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.