![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।
ব্লগে সুলেখক, মনযোগী পাঠক, উদার ভাবে মন্তব্যকারী এবং নির্ঝঞ্চাট কোন ব্যক্তিকে চিন্তা করলে প্রথম সারিতে যাদের নাম থাকবে তার মাঝেও প্রথম হবেন 'জীবনের জার্নাল' বইটির লেখক । নিশ্চই পাঠক বুঝে গেছেন কে এই লেখক। হ্যাঁ পাঠক ঠিক ধরেছেন আমি সবার প্রিয় লেখক বন্ধু খায়রুল আহসান এর কথাই বলছি।
আমি যখন নিয়মিত আসতাম ব্লগে তখনকার অনেক প্রিয়মুখ ই এখন আর দেখা যায়না। আমারও নানান কারনে আসা হয় কম। তবে অত্যন্ত প্রিয় এই সুলেখকের লেখা পড়ার জন্যে আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করি। প্রতিবার তাঁর ভ্রমন কাহিনী বা জীবনের গল্প পড়ার পর মনে হয় যেন পূর্ণতৃপ্তি নিয়ে পড়লাম।
তবে অতৃপ্তি নিয়ে শেষ করেছি 'জীবনের জার্নাল' পড়া। বইটি পড়তে পড়তে মনে হয়েছে ঘুরে আসলাম লেখকের সাথে তাঁর মফস্বলের জীবন থেকে ক্যাডেট এর জীবনের কিছু সময়ে। ৪৮ বছর আগের স্মৃতির পাতায় জমা খুঁটিনাটি বিষয় এত চমতকার করে উপস্থাপন করেছেন বইটিতে মনে হবে যেন পাঠককে হাত ধরে ঘুরিয়ে আনছেন সেই সময় থেকে! আরো অনেক অনেক কথা শুনতে চাই লেখকের কাছে, তাই 'জীবনের জার্নাল' এর পরের খন্ডগুলোও দ্রুতই লিখবার জন্যে আন্তরিক ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি, অনুরোধ এ কাজ না হলে তখন দাবী জানাবো।
আমি কবিতার পাঠক নই বলে কবিতার বই কিনিনি, তবে ব্লগে প্রকাশিত কবিতাগুলো মাঝে মাঝে পড়লে মনে হয় এ যেনো আমার ই কথা! সামনের কোন দিনে কবিতার বইগুলোও সংগ্রহ করার চেষ্টা করবো, হয়ত কখনো পড়তে ভালো লাগবে কবিতা।
আমি বইটি পড়া শেষ করেছি এই কথা জেনে লেখক বন্ধুর কাছে অত্যাশ্চর্য লাগবে। বইটি প্রথম সম্ভবত ২০২১ সালে সংগ্রহ করেছিলাম কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে দুইটি বই হারিয়ে গেছিলো সেসময় আমার তার মাঝে একটি উপরে উল্লেখিত বইটি। এরপর নীলনদের পানি নীলক্ষেত পর্যন্ত চলে এলো, কন্যাদের নিয়ে টালমাটাল সময় পাড় করে একটা সময় বই ধরাছোঁয়া একদম বন্ধই ছিল! পরে আবার টুকটাক বই পড়া শুরু করলাম কিন্তু 'জীবনের জার্নাল' সংগ্রহ করতে পারলাম না কেননা বইটি পাওয়া যাবে না। লেখককে কীভাবে বলি 'আপনার বইটি হারিয়ে ফেলেছি'! কী লজ্জা! তাও গত বইমেলার সময় সকল লাজ ত্যাজ্য করে জানাতেই তিনি স্মতস্ফূর্তভাবে পথ বাতলে দিলেন এবং তারপর বই মেলা থেকে সংগ্রহ করতে পেরেছিলাম।
পিতার বয়সী ও পিতৃতুল্য লেখক বন্ধুর সুস্থ এবং নেক হায়াত কামনা করি সব সময় যেন আরো অনেক দিন তাঁর অভিজ্ঞতার ঝুলিতে জমা গল্প আমরা জানতে পারি।
লেখকের সবগুলো বইয়ের ছবি একসাথে
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০২
নীল-দর্পণ বলেছেন: প্রথমত, আপনাকে ভিন্ন নামে অনেকদিন পর দেখে খুব ভালো লাগছে। ভালো আছেন নিশ্চই।
দ্বিতীয়ত, সস্তা তেল আপনার সাগরেদদের জন্যে পাঠিয়েও স্টক শেষ করতে পারছেন না বুঝি? ধন্যবাদ আমার লাগবে না আপাতত,লাগলে জানাবো।
উনার প্রফেশান জানতে উনার বই কিনে পড়ুন কিংবা যাদের আপনি সস্তা তেল সরবরাহ করেন প্রতিনিয়ত তাদের বলুন খোঁজ নিয়ে জানাতে।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫১
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
এরা জিয়া, এরশাদ ও বেগম জিয়ার আমলে চাকুরী করেছেন, এদের জন্য পুরো জাতি দোয়া করবেন আজীবন।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:০৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: এর পরের আমলে যারা চাকুরী করেছেন তাদের জন্যে?
বলি কি, বেশি টেনশন করবেন না। ভালো থাকুন।
৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১২
শায়মা বলেছেন: নীলুমনি
খায়রুলভাইয়া যেমনই সজ্জন, নির্বিবাদী ও সুলেখক, তেমনই একজন ভালো ব্লগার। সকল নিয়মনীতি মেনে এতগুলো দিন ধরে ব্লগিং করে চলেছেন।
তারপরেও চাঁদগাজীভাইয়া তার পিছে লাগে দেখে সত্যিই হাসি পায়। ভাইয়ার আসলেই কাজ কম পড়েছে।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২২
নীল-দর্পণ বলেছেন: আচ্ছা এমন মাথা গরম করার কী দরকার ছিল বলো উনার! ভাবছিলাম বলবো , ''মুরুব্বী উহু উহু…" । আম্রিকার ট্রাম্পের মতই মাথা গরম পাবলিক।
৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২৭
শায়মা বলেছেন: কে বলেছে ভাইয়ার মাথা গরম!!
এমনি এমনি বলে ভাইয়া এমন। টাইম পাস করে।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৩২
নীল-দর্পণ বলেছেন: আল্লাহ সত্যিই! হা হা হা…
চুপিচুপি একটা কথা বলি, ভাইয়াটা কিন্তু আমার প্রায় সব পোস্ট ই পড়েন এবং মন্তব্যও করেন।
মলাসইলমুইনা ভাইয়ার বই নিয়ে যখন লিখলাম তখনো এমন গরম হয়ে গেছিলেন, কী করেন, কী পড়েছেন আর কী লিখেছেন এসব বলে।
৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ওনি আমারো প্রিয় একজন ব্লগার।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমেরিকায় তেল এখন সবচেয়ে সস্তা, কয়েক ড্রাম পাঠাবো?
উনার প্রফেশান কি ছিলো?