নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আস্ সালামু আলাইকুম্

আনাড়ী রন্ধন শিল্পীর ব্লগ B-)। ব্লগের বাজে-মানহীন লেখাগুলোর মাস্টার পিস দেখতে চাইলে এই ব্লগারের পোষ্ট গুলো পড়ে দেখতে পারেন। কথা দিচ্ছি, নিরাশ হবেন না। B-)

নীল-দর্পণ

নগণ্য একজন মানুষ। পছন্দ করি গল্পের বই পড়তে, রান্না করতে। খুব ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়াতে। ইচ্ছে আছে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়ানোর।

নীল-দর্পণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘুরে বেড়ানোর কিছু গল্পকথা

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৯

যাপিত জীবনের গল্প কিংবা ভ্রমন ব্লগ পোস্ট পড়তে আমার বরাবরই খুব ভালো লাগে, ছবি সহ হলে তো মনে হয় ভালোলাগায় ভিন্নমাত্রা যোগ হয়। অন্যের পোস্ট পড়তে ভালো লাগলেও নিজে লেখার বেলায় বিগত কয়েক বছরে একদম লবডংকা! এর পেছনের অনেক কারনের মাঝে অন্যতম হল ব্লগে লগিন সংক্রান্ত এবং ছবি আপলোড সংক্রন্ত ঝামেলা। সকল কিছু ছাপিয়ে ভেবেছি এবার কক্সবাজার ভ্রমনের টুকটাক কিছু গল্প বলি।
পূজোর ছুটিতে যাওয়া হবে কী হবে না এসব ভাবতে ভাবতে ঠিক হল যাবো। ঢাকা থেকে যাওয়ার পথে প্রথমে বাড়ী এরপর ৩০-৩৫ কিমি দক্ষিনে কক্সবাজার হলেও ঠিক হল আগে কক্সবাজার কন্যাদের ঘুরিয়ে আনবো। ঠিক হল আগে দুইবার ওঠা হোটেলে না গিয়ে অন্য হোটেলে উঠবো, সেইভাবেই কন্যাদের বাবা পরিচিত একজনকে ফোন দিয়ে ঠিক করলেন।
রুমে ঢুকে টুকটাক এদিক সেদিক পছন্দ না হলেও একদিনের ব্যপার বিধায় মেনে নিলাম। সকালে নাস্তা করে বেড়িয়ে পড়লাম সাগর পাড়ে ঘুরতে।
সাগর পাড়ে এলেই মন চনমন করে ওঠে


সংসার পেতে ব্যস্ত সময় খুব ভালো যায়।

(দূরে একটা হোটেল দেখা যায়, এর কথা একটু পরেই বলবো)।

বিকেলে রেডিয়েন্ট ফিসওয়ার্ল্ডে ঘুরেফিরে হাতী ঘোড়ায় চড়ে ফেরার পথে ঘটল বিপত্তি!

কন্যাদ্বয় অযৌক্তিক দাবিদাওয়া পেশ করলে কিছু পূরণ করে কিছু ভুজুং ভাজুং দিয়ে নিয়ে আসলাম। একজন মেনে নিলেও অন্যজন একের পর এক ইস্যু তৈরি শুরু করল। এক পর্যায়ে ঠিক হল আগে দুইবার যেই হোটেলে উঠেছিলাম সেখানের ফ্রায়েড রাইস ভালো লেগেছিল সেটাই নিয়ে হোটেলে রুমে ফিরবো, রাতের খাবার হবে। প্ল্যান মাফিক হোটেলের সামনে রিক্সা থেকে নামতেই এতক্ষণ কান্নাকাটি করা কন্যা কান্না থামিয়ে বলছে "মা আমরা কক্স বাজার এসেছি?" প্রথমে ওর কথার অর্থ না বুঝলেও চকিতে মনে পড়ল গত বছর পূজোর ছুটিতে এবং তার আগেও এক ঈদের ছুটিতে এসে এই হোটেলেই উঠেছিলাম সেই স্মৃতি নাড়া দিয়েছে ওকে। ওদের বাবা যখন বলে ৪বছরের সময়ে তাঁর বাবার সাথের স্মৃতি মনে আছে হেসে উড়িয়ে দিয়েছি এই বলে যে ঐসময় আরো বয়স্ক ছিলেন। কিন্তু আমার ৪বছর বয়সী কন্যার ৩বছরের সময়ের স্মৃতিচারণ করতে দেখে কিছু সময় বাকরুদ্ধ হয়ে গেছিলাম! যাক সমস্যা বাঁধল খাবার পার্সেল নিয়ে ফেরার সময়। কন্যা আবার কান্না জুড়ে দিল "আমি ঐ কক্স বাজার যাবো না, আমি শুদু এই কক্স বাজার থাকবো" বলে। বুঝলাম বর্তমান হোটেলে যেতে চাইছে না। বললামেই কক্সবাজার কীভাবে থাকবো আমরা? আমাকে আরেকবার বাকরুদ্ধ করে দিয়ে কন্যা লিফট দেখিয়ে বলল "একান দিয়ে রুমে যাবো চলো" । ওর আগ্রহ দেখে রিসেপশনে জিজ্ঞেস করলাম কোন রুম ফাঁকা আছে কিনা, কিন্তু তারা জানালো ফাঁকা নেই। আগের দুইবার যেই রিলেটিভ এর মাধ্যমে বুকিং দেওয়া হয়েছিল হয়ত তাকে বললে ব্যবস্থা হতো কিন্তু আরো মন টানছিল কেবল বাড়ীতে গিয়ে রিল্যাক্স করতে এবং পরদিন সকালে উঠেই কন্যারা ব্যস্ত হয়ে ওঠে বাড়ীতে যাবার জন্যে।

এই হচ্ছে আমার কন্যার কক্সবাজার! :D


পরদিন সকালে একপ্রকার জোর করেই সাগর পাড়ে নিলেও পানি এবং দেখে তারা আর স্থির থাকতে পারে না


ইচ্ছে মত দাপাদাপি করে, লবন পানি খেয়ে পরে এক প্রকার জোর করে তুলে আনতে হয়

বললাম দেখো ঘোড়া ঘুমাচ্ছে। আমার কথার উপর ভরসা না করে নিজেরাই পরিবীক্ষণ করে ঘোষণা দিল "উই যে চোক খোলা, গুমাচ্চে না"!



এবারের মত সাগরকে বিদায় জানিয়ে বাড়ী ফেরার পথ ধরলাম। হাইওয়ে দিয়ে না গিয়ে খুরুশখুল এর ভেতর দিয়ে গেলে বায়ুবিদ্যুত কেন্দ্র দেখা যায়,প্রতিবার এই পথ আমার কাছে অসাধারন সুন্দর লাগে।


বিদ্যুত কেন্দ্রের ঐ পাখাগুলোর দিকে তাকিয়ে ভাবছিলাম 'আমি একটা পাখা ধরে ঝুলছি আর পাখাটা আমাকে নিয়েই ঘুরছে, কমন হবে!' দৃশ্যটা কল্পনা করে নিজেই একচোট হেসে নিলাম।



পথে চলতে চলতে মামাশ্বশুর, খালা শ্বাশুড়ীর সাথে দেখা করে তাদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে বাড়ী এসে পৌছালাম।
কন্যাদের বায়নায় নৌকায় চড়তে শাপলা বিলে গিয়েও মজা হল অনেক, সাথে সাজা স্বরুপ নতুন জামা শাপলায় নষ্ট হল এক কন্যার! তাও কিছু দারুন স্মৃতি যোগ হল।

এই পোস্টটি উৎসর্গ করলাম ব্লগার বন্ধু বিজন রয়কে, যার উতসাহ মূলক মন্তব্যে অনেকদিন পর এরকম ছবি সহ কিছু গল্প বলার আগ্রহ পেয়েছি।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৮

বিজন রয় বলেছেন: আমাকে উৎসর্গ!!!

কিছুক্ষণ চোখ বুছে উপলব্ধি করলাম এই উৎসর্গের মহত্ব।

সৌভাগ্যক্রমে যখনই পোস্ট দিলেন তখন আমিও ব্লগে আছি।
পোস্টি আগে প্রিয়তে আগে রেখে আসি।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: এটুকু আপনারই প্রাপ্য কেননা আজকাল কে পড়ে আমার আবজাব কথা! আপনি ছাড়া দু চারজন আছেন আর যারা পড়েন, উৎসাহ দেন। আপনাদের এই উৎসাহের কারনেই আমি লেখার সাহস পাই।
আমার পাশে থাকবার জন্যে আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন। ভালো থাকবেন সব সময়

২| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩

আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: সুন্দর ছবিগুলো

বেশী সুন্দর বাবুগুলো। কি মিষ্টি!

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২২

নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন।
দোয়া করবেন বাবুদের জন্যে যেন ওরা ভালো মানুষ হয়, মানবিক হয়।

৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৬

বিজন রয় বলেছেন: আমি এই মুহূর্তে যেখানে বসে আছি সেখান দিয়ে জানালার বাইরে তাকালে রাস্তা, আর রাস্তার ওপারে কয়েকটি নারকেল গাছ, একটি গাছের বাকলে দুটি কাক পাশাপাশি বসে আছে, তাদের মন খারাপ। কারণ সারাদিন থেমে থেমে বৃষ্টি, কখনো অঝোরে বৃষ্টি, আকাশে সারাদিন অনেক মেঘ, সূর্যের দেখা নেই বললেই চলে। কাকেদের মন খারাপ, তারা ‍ভিজে জুবুথুবু, হয়তো খেতে পারেনাই ঠিক মতো।

আমারো মন কিছুটা খারাপ নানা কারণে। ঠিক এই সময়েই, আমাকে উৎসর্গকৃত আপনার এই পোস্ট আমার মন যে কতখানি ভালো করে দিল তা বোঝাতে পারবো না। কেউ কারো নামে পোস্ট উৎসর্গ করলে যার নামে উৎসর্গ করা হয় তার নিশ্চয়ই অনেক ভালো লাগে। আমার লাগে, অনেক ভালো লাগে। সেটা আমি বলি, সবসময় বলি। উৎসর্গ পাওয়া মানে কারো কাছে মূল্যায়িত হওয়া, সন্মান পাওয়া, জীবন অর্থপূর্ণ হওয়া, জীবন সার্থক হওয়া। এটা যে কতখানি পাওনা তা আসলে বলে বোঝানো যায় না।

গত এক/দেড় মাসে আমাকে উৎসর্গ করে ব্লগে ৫/৬টা পোস্ট এসেছে, আজকে আপনিও করলেন! সবগুলো প্রিয়তে রেখেছি। ভাবছি হয়তো কোনো এক সময়ে আমার নামে উৎসর্গিত সবগুলো পোস্ট নিয়ে আপনাদেরকে সন্মান জানিয়ে আমি একটি পোস্ট দিব।

ব্লগে আপনাকে চিনি আমার ব্লগ জীবনের প্রথম থেকেই। আপনি আমার চেয়ে আরো ৬ বছর আগে থেকেই ব্লগিং করেন। পুরানোদের মধ্যে যাদের পাওয়া যায় আপনি তাদের মধ্যে অন্যতম। আপনি আমার প্রায় সবগুলো কবিতায় এসে মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহ দিয়েছেন। আর আজকে উৎসর্গ করলেন!

আমি ধন্য, আমি ‍ঋণী।
আপনাকে সহৃদয় প্রণাম ও শুভকামনা।
ভালো থাকুন সবসময়।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: কিছুটা হলেও অনুভব করতে পারলাম আপনার অনুভুতিটুকু।
মাঝখানে প্রায় ব্লগে আসা বন্ধই ছিল, মনে হয় এখানে এসে একটু ভিন্ন স্বাদ পাই জীবনের এক ঘেয়ে ব্যস্ততার মাঝে। তাই আবার আসার চেষ্টা করি। পুরনোদের দেখলে খুব ভালো লাগে।
মন ভাল হয়ে যাক দ্রুতই,
খুব ভালো থাকুন সব সময় এই কামনা করি।

৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩১

বিজন রয় বলেছেন: ভ্রমণের কাহিনী পড়লাম। তবে ভ্রমণকথা আরো প্রাণবন্ত হতে পারতো। আর একটু ধরে ধরে বলা যেতো, হয়তো তাড়াহুড়া করেছেন পোস্ট লিখতে।

বাবুরা টুইন?

বাবুদের আইকিউ জানলাম। আলফা/বেটা/গামা জেনারেশন! এদের বুদ্ধি সময়কে অতিক্রম করবে।
শিশুদের মানস্তাত্বিক কয়েকটি বিষয় অবগত হলাম।

ওদের কথা শুনে আমার কথা একটু বলি।
আর সবার মতো আমারও ছোটবেলার অনেক ঘটনা মনে পড়ে, তখন মাকে মনে করিয়ে জিজ্ঞেস করি তখন আমার বয়স কত ছিল, মা যা বলেন, তা কখনো আড়াই, কখন তিন, এরকম!

কি জানি, মায়ের মন।

হা হা হা ..........

নিয়মিত পোস্ট দিবেন আশাকরি।
শায়মার মতো।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩১

নীল-দর্পণ বলেছেন: ঠিক ধরেছেন, তাড়াহুড়োই করেছি লিখতে। দুইপাশে দুই কন্যাকে ঘুম পাড়িয়ে লিখেছি। মনে হচ্ছিল শেষ করতে হবে, রেখে দিলে আর লেখা হবেনা।
আপনার এই মন্তব্যটুকুও মনে থাকবে, এরপরে লেখার সময় আরো যত্নকরে লিখতে চেষ্টা করবো তখন।

হ্যাঁ বাবুরা টুইন।

আমাকে সাড়ে ৪বছরে ভর্তি করা হয়েছিল প্রথম, আমার তখনকার স্মৃতি মনে আছে। তবে আমি অবাক হয়েছি ৩বছরের স্মৃতিকে মনে করতে পেরেছে দেখে।

চেষ্টা করবো নিয়মিত লিখতে, তবে শায়মাপুর মত পারবোনা , উনি তো একজনই। :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন আবারো।

৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৫

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



৩য় ছবি কি কক্সবাজারে তোলা, নাকি মক্কায়?

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

নীল-দর্পণ বলেছেন: রেডিয়েন্ট ফিসওয়ার্ল্ড, কক্সবাজার। :)

৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: ভালোই লাগছে লেখাটা পড়ে।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: আপনাদের ভালোলাগায় আমার স্বার্থকতা। ভালো থাকবেন।

৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৩২

অপ্‌সরা বলেছেন: নীলুমনি!!!! তোমার এই পোস্টে তোমার রাজকন্যাদের স্টাইলিশ ছবি দেখে আমি মুগ্ধ !!!!! সত্যিই এত্ত মজার মজার হয়েছে ছবিগুলো আর তারা কত কত বুদ্ধিমতী সে তো আমি আগে থেকেই জানি!!!!!!!


অনেক অনেক অনেক মজার হয়েছে পোস্ট শুধু দুই রাজকন্যাদের জন্যই কিন্তু!!!

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:২২

নীল-দর্পণ বলেছেন: এরা সারাক্ষণ যে কী সব কান্ড করে, কখনো মজার কখনো সাজার। দাঁড়াও এদের গত বছরের স্টাইলিশ ছবি দেখাই

৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৩৩

অপ্‌সরা বলেছেন: আর একটা কথা!!! বিজনভাইয়াকে সবাই পোস্ট উৎসর্গ করেই যাচ্ছে করেই যাচ্ছে!!! বিজন ভাইয়া তো এই বছরের সেরা উৎসর্গীকৃত ব্লগার হয়ে যাবে মনে হচ্ছে!!!!!!!! B-)

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:২৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: হ্যাঁ একদম ঠিক বলেছো, সেরা ব্লগারদের মাঝে নতুন একটা ক্যাটাগরী থাকবে 'সেরা উৎসর্গীকৃত ব্লগার' সেই পুরস্কার ভাইয়ার ঘরে মানে ব্লগে যাবে :D

৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুণ ! কন্যদের জন্য ভালোবাসা।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:২৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

১০| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:০০

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীল-দর্পণ,




অকপটে লেখা একটি পোস্ট। আপনার কন্যা দু'টির ছোটাছুটি আর "কক্সবাজার" থাকার বায়না বেশ উপভোগ্য হয়েছে। ছবিগুলোও সুন্দর।
কন্যাদ্বয় ভালো থাকুক।

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৩৬

নীল-দর্পণ বলেছেন: কন্যাদ্বয়ের বায়নার শেষ নেই! মতের বিরুদ্ধে গেলেই কান্না জুড়ে দিয়েছে, 'আমাকে নানুর কাছে দিয়ে আসোও নানুউউউ আমাকে নি যাওও, তুমি কুতায় গেলেএএ নানুউউ' । বিলাপ করে কান্না দেখে হাসি পায়।

আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ভাইয়া।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.