![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাম : সোলায়মান জুনায়েদ জনি
রুম নং-৩৪৯/বি
৫ তারিখে হল খুলবে।৪ তারিখ রাতে রওনা দিলাম। ফেরিঘাটে জ্যাম থাকায় ক্যাম্পাসে পৌঁছাতে পৌঁছাতে ২.৩০ বেজে গেল।মীর মশাররফ হোসেন হলের, ৩৪৯/বি নং রুমে পৌঁছিয়ে দেখলাম কৃষ্ণ আগেই চলে এসেছে। কি রে কৃষ্ণ কেমন আছিস? কখন এসেছিস?
কৃষ্ণ জানালো ও ভালো আছে আর সকাল ৯.০০ দিকে আসছে।
এরপর ফ্রেস হয়ে খাওয়া-দাওয়া করে ঘুমিয়ে গেলাম। বিকাল ৪টার দিকে ঘুম থেকে জেগে দেখি মারুফ চলে এসেছে।কখন এসেছে জানতে চাইলে, মারুফ বললো বিকাল ৩.০০ দিকে এসেছে, ঘুমিয়ে থাকায় আমাকে ডাকেনি।
ঘুম থেকে উঠার কিছু সময় পরে বাইরে বের হলাম। ক্যাম্পাসটা এখনও ফঁাকা ফাঁকাই আছে, যে যার হলে ফিরে আসছে। হঁাটতে হঁাটতে বটতলায় গেলাম, চা খেলাম,অন্য হলের কয়েক জন বন্ধু ও বড় ভাইয়ের সাথে দেখা হলো। কিছু সময় আড্ডা দেওয়ার পর এদিক ওদিক গেলাম, শেষে রাতের খাবার খেয়ে হলে ফিরলাম।
রাতে, তিনজন মিলে গল্প আড্ডা শুরু হলো। কৃষ্ণ জানালো বাড়িতে ফুটবল খেলতে গিয়ে মাথা কেটে গেছে।কাছে গিয়ে দেখলাম সেলাইয়ের দাগ দেখা যাচ্ছে।মারুফ বললো, কিরে কৃষ্ণ নাড়ু নিয়ে আসিছ নাই? কৃষ্ণ বললো্ নারে বাবা-মা কলকাতায় থাকায় এবার আনা হয়নি,তবে পরের বার অবশ্যই আনবো।এরপর অনেক গল্পগুজব শেষে আমি আগেই ঘুমিয়ে গেলাম।
পরদিন ৬ তারিখে, ঘুম ভঙ্গলো বেশ দেরিতে।ফ্রেস হয়ে বটতলায় গেলাম নাস্তা করতে। নাস্তা প্রায় শেষের দিকে এমন সময় কৃষ্ণ ফোন দিয়ে দ্রুত ডেইরিতে আসতে বললো। ডেইরি গিয়ে দেখি, কৃষ্ণ রাস্তার ওপাশে। জিনিস পত্র নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, একা আসতে পারছে না। কাছে গিয়ে বললাম, এসব আাবার কোথা থেকে আনলি? কৃষ্ণ কিছুটা অবাক হয়ে বললো; কোথা থেকে আবার! বাড়ি থেকে,আরো জানালো, মারুফের সাথে ফোনে কথা হয়েছে, ও বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েছে,বিকাল নাগাদ হলে পৌঁছিয়ে যাবে।আমি হা হয়ে কৃষ্ণের কথা শুনছি আর মাল-পত্র নিয়ে হলের দিকে হাঁটছি.........
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: দিনপঞ্জি। দিন পজি লিখে রাখা ভালো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:২৫
আজাদ প্রোডাক্টস বলেছেন: মনোমুগ্ধকর লেখা। আমি যদি এরকম সুন্দর করে সাজিয়ে লিখতে পারতাম তাহলে হয়তো আমিও প্রথম পাতায় একসেস পেতে পারতাম।