নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“বন্ধু তোমার লাল টুকটুকে স্বপ্ন বেঁচোনা”

বল বীর - বল উন্নত মম শির! শির নেহারি আমারি, নত শির ওই শিখর হিমাদ্রির!

জ্ঞান িপপাসু মুনতািসর

আমাকে টুকরো কোরে,টুকরো টুকরো কোরে যদি ফেলে রাখো এই রাজকীয় রাজপথে, আইনের লাল গৃহগুলো খোঁজও নেবে না।

জ্ঞান িপপাসু মুনতািসর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাভাষা প্রচলন আইন

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩৭

বাংলাভাষা প্রচলন আইন, ১৯৮৭



( ১৯৮৭নের ২ নং আইন )[৮ মার্চ, ১৯৮৭]



গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩নং অনুচ্ছেদের বিধানকে পূর্ণরূপে কার্যকর করিবার উদ্দেশ্যে প্রণীত আইন৷



যেহেতু সংবিধানের ৩ অনুচ্ছেদের বিধানাবলী পূর্ণরূপে কার্যকর করিবার এবং তত্সংক্রান্ত বিষয়ের জন্য বিধান প্রণয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;



সেহেতু এতদ্‌দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল:-



সংক্ষিপ্ত শিরোনামা ১৷ (১) এই আইন বাংলা ভাষা প্রচলন আইন, ১৯৮৭ নামে অভিহিত হইবে৷



(২) ইহা অবিলম্বে বলবত্ হইবে৷



সংজ্ঞা ২৷ বিষয় বা প্রসংগের পরিপন্থী কোন কিছু না থাকিলে, এই আইনে “অনুচ্ছেদ” অর্থে সংবিধানের অনুচ্ছেদ বুঝাইবে।



প্রবর্তন ও কার্যকরী ৩। (১) এই আইন প্রবর্তনের পর বাংলাদেশের সর্বত্র তথা সরকারী অফিস, আদালত, আধা-সরকারী, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বিদেশের সাথে যোগাযোগ ব্যতীত অন্যান্য সকল ৰেত্রে নথি ও চিঠিপত্র, আইন আদালতের সওয়াল জবাব এবং অন্যান্য আইনানুগত কার্যাবলী অবশ্যই বাংলায় লিখিতে হইবে। প্রবর্তন ও কার্যকরী ব্যবস্থা



(২) ৩(১) উপ-ধারায় উলেস্নখিত কোন কর্ম স্থলে যদি কোন ব্যক্তি বাংলা ভাষা ব্যতীত অন্য কোন ভাষায় আবেদন বা আপীল করেন তাহা হইলে উহা বেআইনী ও অকার্যকর বলিয়া গণ্য হইবে।



(৩) যদি কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী এই আইন অমান্য করেন তাহা হইলে উক্ত কার্যের জন্য তিনি সরকারী কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপীল বিধির অধীনে অসদাচরণ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবে এবং তাহার বিরম্নদ্ধে সরকারী কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপীল বিধি অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে।



বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা ৪৷ সরকার সরকারী গেজেট বিজ্ঞপ্তি দ্বারা এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবেন৷

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.