নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন সমালোচক,তবে তা সংশোধনরে জন্য। আবার একজন প্রশংসাকারিও বটে, তবে তোষামোদকারি নয়।জানতে চাই অনেক কিছু।হতে চাই কালের সাক্ষী।

মুসাফির নামা

সত্যানুসন্ধানী

মুসাফির নামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরজ আলী মাতুববর সত্যানুসন্ধানী মানবতাবাদী-যিনি ধর্মকে দেখতে চেয়েছেন মিথ্যার আবর্জনা বর্জিত ও সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৫


আরজ আলী মাতুববর সম্বন্ধে লিখতে বসলে এসে যায় আরেক মহান দার্শনিক সক্রেটিসের কথা।সত্যানুসন্ধানে যারা প্রথাগত শিক্ষাকে কোন প্রয়োজন মনে করেনি। সত্যনুসন্ধানে প্রচন্ড তাগিদ জীবনকে তুচ্ছ করে তারা এগিয়ে গেছেন মানবকল্যাণের মাধ্যমে। সত্যানুসন্ধানে তাদের ভিতরের যে তাগিদ তা আমরা দেখেছি নবী রাসূলদের মধ্যে যারা মানব কল্যাণ সাধনে সত্যানুসন্ধানে ব্যাপক ত্যাগ তিতিক্ষা করেছেন।আর এর জন্য অনেককে প্রাণ দিতে হয়েছে।
অশিক্ষিত আরজ আলী মায়ের মৃত্যুতে ব্যপক শোকাবিভূত হয়ে পড়েন।আবেগ তাড়িত মাতববর মৃত মায়ের কিছু ছবি তুলেন।এতে ক্ষুব্দ হয়ে আগত মুন্সী মুসুল্লীরা লাশ দাফন না করে চলে যান।তাতে ব্যথিত ও বিক্ষুব্দ বোধ করেন মাতুববর।তার প্রশ্ন: ছবি তোলা যদি ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে গর্হিত কাজ হয়,তা হলে তার জন্য দায়ী তো তিনি,তার মা নন।কিন্তু তবু তাঁর মায়ের এই অবমাননা কেন? মায়ের প্রতি এই অবমাননা তাকে প্রথাগত ধর্মের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষুব্দ করে তোলেন।গোঁড়ামি ও অন্ধবিশ্বাসের বিরুদ্ধে এবং বৈজ্ঞানিক প্রয়োগপদ্ধতির সমর্থনে মাতুববরের সব বক্তব্যের মূলে রয়েছে জ্ঞানানুশীলন ও সত্য আবিস্কারের দুর্বার প্রেরণা।প্রগতিশীল মতের জন্য তাকে ভুল বুঝেছেন অনেকেই।আখ্যায়িতও করেছেন নাস্তিক বলে।কিন্তু ধর্মের সমালোচক হলেও তিনি যথার্থ ধর্মের বিরোধী ছিলেন না।তাঁর লড়াই ধর্মের বিরুদ্ধে নয়,ধর্মের নামে প্রচলিত ধর্মান্ধতা ও ধর্মতন্ত্রের বিরুদ্ধে,এ কথা সুস্পষ্ট মাতুববরের নিজের উক্তি থেকে: ”এ প্রসঙ্গে কেউ যেন মনে না করেন যে,আমরা ধর্মের বিরুদ্ধাচারণ করিতেছি।আমাদের অভিযান শুধু অসত্য বা কুসংস্কারের বিরুদ্ধে,কোন ধর্মের বিরুদ্ধে নয়।ধর্ম থাকিবে মিথ্যার আবর্জনাবর্জিত ও সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত।”কুসংস্কার ত্যাগ করার অর্থ ধর্ম ত্যাগ করা নয়।তিনি বলেন,ধর্ম যদি দর্শনের সমালোচনায় সম্মুখীন হতে না চায়,তাহলে অনিবার্যভাবে নিপতিত হয় নির্বিচার বিশ্বাস ও রহস্যভেদে।অন্যদিকে দর্শন যদি ধর্ম প্রবর্তিত ভাগ্য ও জীবনের মূল সমস্যাবলি সম্বন্ধে উদাসীন হয়ে কিছু পার্থিব সমস্যা নিয়ে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়ে,তা হলে তা বহুদূরে সরে যায় মানবজীবনে বৃহত্তর পরিমন্ডল থেকে।দর্শন যখনই বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ধর্ম থেকে,তখনই তার অভ্যন্তরে আবির্ভাব ঘটে এক ধরনের অন্তঃসারশূন্য ও জীবনবিবর্জিত কূটতর্কের।ধর্মীয় শৃঃখলে আবদ্ধ করে মানুষকে অন্ধ অনুসরনের অনুসারী করার ধারনা তাকে ব্যথিত করত।তিনি ব্যথিত বোধ করতেন”সম্প্রদায় বিশেষ ভুক্ত থাকিয়া মানুষ মানুষকে এত অধিক ঘৃণা করে যে,তদ্রুপ কোন ইতর প্রাণীকেও করে না।হিন্দুদের নিকট গোময়(গোবর)পবিত্র অথচ অহিন্দু মানুষ মাত্র অপবিত্র।পক্ষান্তরে মুসলমানের নিকট কবুতরের বিষ্টাও পাক অথচ অমুসলমান মাত্রই নাপাক।”লোকদার্শনিক আরজ আলীর প্রশ্নঃ এই কি মানুষের ধর্ম? মাতুববরের এ প্রশ্ন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বটে।প্রশ্ন ওটেঃ ধর্মের নামে আজ দিকে দিকে যে সংঘাত শোষণ তার জন্য কি প্রকৃত ধর্ম দায়ী? উত্তরটা নিশ্চয়ই ”না”।এর জন্য দায়ী যারা ধর্মকে প্রয়োগ করতে চায় নিজেদের অসাধু উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার কাজে।একথা কারো অবিদিত নয় যে,যথার্থ ধর্ম অবশ্যই মানব ধর্ম।আরজ আলী মাতুববর কত বড় দার্শনিক ছিলেন জানিনা,কেবল এটুকু বলতে পারি যে তাঁর ধ্যান-ধারণার মূল লক্ষ্যটাই ছিল মানুষ ও মানবকল্যাণ ও মানব প্রেমের বিকাশ।


ছবিসূত্রঃ-নেট

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৪৪

অচল জ্ঞানী বলেছেন: বুঝতে পাড়ছিনা! সত্যের সন্ধানে বইটি
পাঠকের/লেখকের ভালোভাবে পড়া হয়নি!

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১

মুসাফির নামা বলেছেন: আমিতো উনার নির্দিষ্ট কোন বইয়ের উপরে লিখিনি ।তারপরও কোন গ্যাপ থাকলে জানাবেন।

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৪

দরবেশমুসাফির বলেছেন: ”এ প্রসঙ্গে কেউ যেন মনে না করেন যে,আমরা ধর্মের বিরুদ্ধাচারণ করিতেছি।আমাদের অভিযান শুধু অসত্য বা কুসংস্কারের বিরুদ্ধে,কোন ধর্মের বিরুদ্ধে নয়।ধর্ম থাকিবে মিথ্যার আবর্জনাবর্জিত ও সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত।”

আমি জানতাম, বাংলাদেশের অনেক নাস্তিকই ( সবাই নয় ) নগ্ন ভণ্ডামির জলন্ত নিদর্শন, কিন্তু এতটা ...............

আমি নিজেও নাস্তিকদের প্রোপাগান্ডার স্বীকার হয়ে আরজ আলি মাতব্বরকে খাঁটি নাস্তিক ভাবতাম। কিন্তু সত্য দেখা যাচ্ছে ভিন্ন।

লেখককে অনেক ধন্যবাদ সত্য খুঁজে পেতে সাহায্য করার জন্য।

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪০

মুসাফির নামা বলেছেন: প্রকৃত জ্ঞানী কখনও নাস্তিক হন না।হয়তো কখনও কখনও তিনি বিভ্রান্তিতে পড়েন, কারন তিনিও মানুষ। কিন্তু সত্যের দেখা পেলে সাথে সাথে লুফে নেন।একজনের সাথে আমার মতের অমিল থাকতে পারে, তাই বলে না জেনে নাস্তিক বলা ঠিক নয়।

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বরিশাল শহরের অদূরে ছোট্ট গ্রাম লামচরির এক দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্ম নেয়া আরজ আলী । দারিদ্রতার কষাগাতে ধীরে ধীরে বেঁড়ে অআরজ আলী বাবাকে হারায় চার বছর বয়সে। জমি-জমা ও বসতবাড়ি উঠে নিলামে , অল্প যা কিছু ছিল বন্ধক পড়ে মহাজনের কাছে। সব হারিয়ে কৈশোরেই লেগে যায় কৃষিকাজে। লিখতে জানতনা বলে ধান গাছের ছবি ( একটি ডাল গুটি কয়েক পাতা ) একে পাশে লিখে রাখকমব ৫০৲ মানে ধান বেচে ৫০৲ টাকা পাওয়া গেছে । কৃষক আরজ আলীর কোনরকম প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াই সহস্র বাঁধা-বিপত্তি, পারিপার্শ্বিক প্রতিকূলতা ও নিজেকে ডিঙিয়ে তার প্রথাবিরোধী চিন্তা ধারাকে বিস্তৃত করে পরবর্তী ‘আরজ আলী মাতুব্বর’ হয়ে উঠাটা একটা বিস্ময়!
বিস্ময়কর তার প্রশ্ন করার ধরন ও সাহসিকতা। তার প্রথাবিরোধী আচরণের মুল কারণ তার ধার্মিক মায়ের মৃত্যু পরবর্তী একটি ঘটনা। যা আপনার লিখাতেই উঠে এসেসে । সামাজিক সে আঘাতই যে তাকে সত্য সন্ধানী করে তোলেছে তা তার কাছ থেকেই শুনার সৌভাগ্য হয়েছিল । তার জানার ইচ্ছাই তাকে লিপ্ত করে জ্ঞান সাধনায়। চলতে থাকে জ্ঞান চর্চা; ধর্ম, দর্শন ও বিজ্ঞান অধ্যয়ন। রচনা করেন প্রথাবিরোধী প্রশ্ন সম্বলিত গ্রন্থ। তার রচিত দর্শন শাস্রীয় গ্রন্থ এখন বিশ্বের অনেকের কাছেই একট মহা বিষ্ময় । প্রাচ্য ও পাশ্চাত্তের প্রায় আনেক বিশ্ব বিদ্যালয এবং আমাজন ডট তমের কল্যানে দুনিয়ার সর্বত্রই এখন তার সমগ্র রচনা সম্ভার পাওয়া য়ায় ।
তাঁর প্রসংগে কিশোর বয়সের কথা আমার মনে পড়ে যায় । বরিশাল বি এম কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক জনাব সামছুল ইসলাম এবং দর্শন বিভাগের প্রধান শ্রদ্ধেয় গোলাম কাদেরের সাথে আশির দশকে আরজ আলী মাতুব্বরের কলেজের পুকুরে( কলেজের মেইন ক্যমপাছে ছোট বড় বেশ কটি পুকুর আছে) বর্শী বাওয়ার জন্য গড়া পুকুর পারের মনচে বসে ঘন্টার পর ঘন্টা তার প্রথম বই ''আমার যত কেনর উত্তর” এর পান্ডুলিপীর বিষয়বস্তু নিয়ে জ্ঞান গর্ব আলোচনা । বাসা থেকে স্যারদের জন্য় মাঝে মধ্যে চা নাস্তা নিয়ে যাওয়ার দায়ীত্ব এসে যাওয়ায় পুকুর পারে বসে মন্ত্র মুগ্ধের মত স্যারদের সাথে তাঁর আলোচনা মজা করে শুনতাম আর ভাবতাম যা বলে সত্যইত বটে । এও ভাবতাম অশিক্ষিত পাড়াগেয়ে লোকটি কত কিই না জানে । তার বাড়ী থেকে সপতাহের ছুটির দিনে ১১ মাইল পায়ে হেটে বরিশাল শহড়ে এসে গুনি জনের পাশে বসে দর্শন সাধনা সে এক বিরল ঘটনা । যাহোক সামুর পাতায় আপনার এ লিখাটি পড়ে তার কথা গরগরিয়ে হৃদয়পটে ভেসে আসে । তার সাথে ব্যক্তিগত আলোচনা সেতো আরো মধুর । বলতেন তিনি যদি প্রতিদিন এক গ্লাস খাও হেলেনচা পাতার নির্যাস, তাহলে খোলা চোখের দৃস্টি পার হয়ে যাবে দেয়ালের উপার । তিনি বিশ্বাস করতেন তা এবং নিত্যদিন করতেনও সেবন । ফলে প্রায় বৃদ্ধ বয়সেও তাকে চশমা পড়তে দেখিনি তেমন ।
আরজ আলী মাতুব্বর মূলত প্রশ্নবাজ। প্রশ্ন করার উদ্দেশ্য সত্যের স্বরূপ কে জানা। তার প্রশ্নের তীর ছুটে প্রথার দিকে, ধর্মের দিকে, শত বছরের প্রতিষ্ঠিত অন্ধ বিশ্বাসের দিকে, মনুষ্যত্বহীন কুসংস্কারের দিকে। তার প্রশ্নের মুখে নড়ে উঠে সংস্কার! কেঁপে উঠে হাজার বছরের লালিত বিশ্বাস! তাহলে কি ধর্ম প্রাণ বিশ্বাসীদের বিশ্বাসে আঘাত হানাই তাঁর মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল? নাকি এটা স্রেফ ধর্মীয় কুসংস্কার দ্বারা আঘাত প্রাপ্ত ব্যক্তির প্রতিশোধ পরায়ণতা? তাঁর বেশ কিছু প্রশ্নই তখন হাস্যকর মনে হলেও এখন পরিনত বয়সে মনে হয় সত্যকে জানার সর্বোত্তম পন্থাই হল প্রশ্ন। সন্দেহ জাগুক, প্রশ্ন জাগুক। দূর হোক মূর্খতা। মুক্ত হোক জ্ঞান চর্চা। মুক্ত হোক ধর্ম, প্রসারিত হোক চিন্তার পরিধি এই ছিল শ্রদ্ধেয় আরজ আলীর মুল দর্শন । কাছে থেকে যতটুকু তাকে দেখেছি যতটুকু তাঁর কথা শুনেছি তাতে প্রতীয়মান হয়েছে তিনি ছিলেন ধর্ম প্রিয় সত্য অনুসন্ধানের একনিষ্ট সাধক । তিনি ধার্মিক ছিলেন বলেই ধর্ম নিয়ে তার যত প্রশ্র , যে মানেনা ধর্ম তার তার তো কোন প্রশ্রই , তার তো একটিই কথা ধর্ম বলে কিছু নেই ।

জ্ঞান সাধক আরজ আলী মাতুব্বরের উপর এরকম একটি জ্ঞানগর্ব নিবন্ধ উপহার দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ । সামুর পাতায় এই সেদিন আসায় অনিবার্য কারণে আপনার মুল্যবান লিখাটি দেখতে পায়নি বলে দু:খিত । ১৭ ই ডিসেম্বর ১৯০০ সালে আরজ আলির জম্ম ও ১৫ ই মার্চ ১৯৮৫ তাঁর প্রয়ান দিবস । পরম দয়াময় আল্লার কাছে তার জন্য দোয়া রইল ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

মুসাফির নামা বলেছেন: তার অনেক লেখার সাথে আমি মোটেই একমত নই। আসলে মানুষের চিন্তা কখনও নিখুত হয় না। আমার চিন্তাগুলোতে অনেক ভুল আছে,অনেক সময় ধরা পড়ে,অনেক সময় ধরা পড়েনা। এজন্য সবসময় এধরনের ভুলত্রুটির জন্য আল্লাহর কাছে মার্জনা চাই।


আরজ আলী মাতুববর সত্যানুসন্ধানী মানবতাবাদী-যিনি ধর্মকে দেখতে চেয়েছেন মিথ্যার আবর্জনা বর্জিত ও সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত।তবে তার সম্বন্দে এই কথা অবশ্যই বলা যায়। আল্লাহ উনার ত্রুটি সমূহ মার্জনা করুক।

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন, কেও নিখুত নয় । তার সকল লিখার সাথে একমত না হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক । তার দর্শন চিন্তার জগতকে কিছুটা নাড়া দেয় । সব মানুষই বুদ্ধিবৃত্তিক যে যার মত ভাবেই তা অনুভব করবে । হয়ত বা আমাকে ভুল বুজেছেন, আপনার লিখায় ভুল কোন খুঁজিনি শুধু তার প্রতি আমার কিছু অনুভুতি ও অভিজ্ঞতার প্রকাশ করেছিলাম । তার পরেও যদি কোন কথা ব্যথা দিয়ে থাকে তবে নীজ গুনে ক্ষমা করে দিবেন । যাহোক অনেক ধন্যবাদ কষ্টকরে মন্তব্যটুকু দেখার জন্য ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

মুসাফির নামা বলেছেন: না আমি মোটেই আপনাকে ভুল বুঝি নাই,আমি যাস্ট সাথে আরেকটু এড করলাম।

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:১৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.