নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই দেশেই প্রতিদিন কত বিভৎস, ভয়ংকর, অসভ্য নিউজ আমরা পড়ি ও শেয়ার করি। আবার কানে হেডফোন লাগিয়ে গানের তালে তালে তার প্রতিবাদ করে কিবোর্ডে ঝড় তুলি । কম্পিউটারের সামনে থেকে সরে গেলেই সবকিছুই ভুলে যাই। নিজেকে নিয়েই ব্যাস্ত হয়ে পড়ি, এই ভিডিও গেমারদের মত।
ফেলানী, রুমানা ও রুমানার হাজবেন্ড, বিএসএফের হাতে নির্যাতিত যুবক, নির্যাতিত ঢাকা ভার্সিটির সেই হতভাগ্য কাদের, লিমন কত কত ঘটনা সবই আমরা ভুলে যাই। মাঝখান থেকে এগুলিকে ইস্যু করে কিছূ ধান্দাবাজ নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারে রত হয়।
পাশের রুমে অসুস্থ্য মা'র মাথায় হাত না বুলিয়ে সেই আমিই ফেসবুকে "মাকে ভালবাসি" "মা আমার পৃথিবী" স্ট্যাটাস দিয়ে লাইকে শেয়ারের ভুভূক্ষ হয়ে বসে থাকি।
আমার শিক্ষিত হচ্ছি আর নিজের স্বার্থের প্রতিভু হয়ে দাঁড়াচ্ছি, যদিও মুখে বলছি সবাইকে নিয়ে বাঁচার কথা।
"ভিডিও গেম খেলতে খেলতেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন ২৩ বছর বয়সী এক যুবক। তার চেয়েও বিস্ময়কর হলো, ইন্টারনেট ক্যাফেতে তার মৃতদেহ দশ ঘণ্টা পড়ে থাকার পর কর্মচারীরা তা টের পেয়েছেন। তাইওয়ানের ইন্টারনেট ক্যাফেতে চেন জুং-ইউ নামের যুবক ২৩ ঘণ্টা টানা গেম খেলার জন্য আগেই বিল দিয়েছিলেন। তাইকম্পিউটারের সামনেই তার মৃত্যু হলেও কেউ টের পাননি। তার সময় শেষ হয়ে যাবার পর... ডাকতে এলে কর্মীরা চেনকে মৃত আবিষ্কার করেন। পরে তদন্তে বেরিয়ে আসে তার মৃত্যু আরও দশ ঘণ্টা আগেই হয়েছিল। অর্থাৎ, দশ ঘণ্টা ধরে পিসির সামনে তার লাশ একইভাবে পড়ে ছিল।
পুলিশ জানিয়েছে, ছেলেটির মৃত্যুর খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ আসলেও ক্যাফেতে উপস্থিত অন্য গেমাররা লাশের প্রতি তেমন কোনো আগ্রহ না দেখিয়ে নিজেদের গেম নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন।"
নিউজ সুত্র : ডেইলি মেইল, স্কাই নিউজ, হাফিংটন পোস্ট।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য। আমি'র বাইরে মনে হয় সব কিছুই এখন অর্থহীন, অথচ এটা কি হওয়ার ছিলো ?
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০
জনম দাসী বলেছেন: না, না, এবং না;
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: সেটাই, অথচ তাই হচ্ছে
৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুরো চীনা জাতি হলো অমানুষের গোস্ঠী; আসলে চীনার আলাদা প্রজাতি; এরা সভ্যতাকে ধ্বংস করবে, হয়তো।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আমি আপনার সাথে সম্পুর্ন একমত, চীনাদের হাতে বিশ্বের নিয়ন্ত্রন যাওয়া বিশ্বের জন্য বিপদজনক হবে, এটা এখনই বলা যায়। মানবিকতা শুন্য জাতি।
৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি এর আগে এরকম দুটো ঘটনা পড়েছি। একটা এইরকমই টানা গেম খেলা, আরেকটি ছিলো টানা কতদিন যেন না ঘুমিয়ে টিভি দেখা। দুটোরই পরিণতি মৃত্যু, এবং দুটোই চিনের। অদ্ভুত এক জাতি।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আসলেই এই জাতটিকে অস্বাভাবিক বলে মনে হয় ওদের কার্যক্রমে। আমার বর্নিত ঘটনাটি প্রায় ২ বছর আগের। একটি মনে হয়ে আপনার বর্নিত।
৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৬
কেউ নেই বলে নয় বলেছেন: চায়নায় অনেকদিন ছিলাম। ওরা কেবল টাকা চেনে। অনেক বেশি যান্ত্রিক। ওই অঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষই মনে হয় এমন। ধীরে ধীরে আমরাও একই দিকে আগাচ্ছি। আশেপাশে দেখলেই সেই লক্ষন টের পাওয়া যায়।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আসেলেই আমরাও মনে হয় সেদিকেই যাচ্ছি। একমত।
৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
নাজনীন১ বলেছেন: আজকাল আমরা ফেইসবুক সামাজিক!
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ঠিক তাই, ইদানিং ব্লগে এক্কেবারে অনিয়মিত তাই না ?
৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: পৃথিবীতে যত জনসংখ্যা বাড়বে তত অদ্ভূদ অদ্ভূদ ঘটণা ঘটবে । যে যার স্বার্থ নিয়ে চলছে ।কে কাকে কি ভাবে ফেসাবে সেই চিন্তায় বিভার হয়ে আছে
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: অথচ এটাকি হবার কথা ছিলো ?
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
জনম দাসী বলেছেন: বড় সত্য কথা... যে যার নাম কামাতেই অভ্যস্ত, অসুস্থ্য মায়ের মাথায় হাত না বুলিয়ে কি-বোর্ডে হাত বুলালেই তো মনে হয় মানুষ স্বর্গ্য পায়। সঠিক পথ জ্ঞান দান করুন বিধাতা তাদের।