নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বৈজ্ঞানিক

কখগ

ডক্টর এক্স

ব্লগে লেখা প্রতিটি পোস্ট আমার নিজস্ব দৃষ্টিভংগী মাত্র।

ডক্টর এক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যাডবয় এবং তাদের প্রতি মেয়েদের আসক্তির দশটি কারণ-একটি অনুসন্ধান

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০০

অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম প্রেম ভালোবাসা, পুরুষ ও নারী, ছেলে-মেয়ে, ভালো ছেলে আর ব্যাড বয়- এদের নিয়ে কিছু লিখবো। ফেসবুকে প্রতিদিন ছেলেমেয়েদের প্রেম ভালোবাসা এসব নিয়ে শত শত সারকাস্টিক জোক গুলো হয়ত আমরা সবাই পড়ি । পড়ে নিজের অজান্তে মাথা না ঝাকিয়েও উপায় নেই । এসব জোক অনেকাংশেই সঠিক । আবার বিভিন্ন ম্যাগাজিনগুলোতে কাউন্সিলর দের কোন উপদেশ দেখেও আজ পর্যন্ত আমার মনে হয়নি যে এগুলো কোন কাজের । সোজা ভাষায় যদি বলি তো ওগুলো ডাস্টবিনে অথবা কমোডে ফেলে সোজা ফ্লাশ করে দেয়ার মতো উপদেশ । চারপাশে স্মরণকালের মধ্যে সবথেকে বেশি ডিভোর্স রেট দেখার পর ম্যারিজ কাউন্সেলর দের ওপর ভরসা করা মনে হয় পুরোপুরি ঠিক হবে না। অদ্ভুত হলেও সত্যি যে, এসব কাউন্সেলরদের কাছে যাওয়া কাপলদের বেশিরভাগেরই শেষ পরিণতি যে ছাড়াছাড়ি তা একটু চোখ-কান খোলা রাখলেই বুঝবেন । তবে যুক্তরাস্ট্রে এর অফিসিয়াল সংখ্যাটা হলো শতকরা ৭৭ দশমিক ৬ । অবাক হবার মতই ব্যপার । তবে এতে একটা জিনিস দিনের বেলার মতই পরিস্কার । তথাকথিত নিয়ম বা কাউন্সিলিং দিয়ে সম্পর্কের সরল অংক সমাধান সম্ভব নয় । তারপরও হাজার বছরের সামাজিক নিয়ম রক্ষার তাগিদেই হয়তবা আমরা এই সহজ সত্যটি মেনে নিতে পারছিনা । আর এর ফলাফল ভয়াবহ । পুরো দোষ গিয়ে পড়ছে আধুনিক মানসিকতার ওপর । পুরুষরা বিশ্বাস হারাচ্ছে মেয়েদের ওপর থেকে আর মেয়েরাও দোষ দিচ্ছে হাজারবছরের পুরুষশাসিত সমাজের নিয়মের ওপর, অবচেতন ভাবে কি এর ফলাফল তাদের জীবনে কিছুটা হলেও পড়ছেনা ? অথচ প্রকৃতির নিয়ম অনযায়ী এই দুই মিলেমিশে না থাকলে একটা সুন্দর সমাজ আশা করাটাই বৃথা ।



জীবনে ট্র্যাজিক একটা সম্পর্কের জের ধরে এ ব্যপারে শুরু হয় আমার পড়াশুনা আর আমি নিজেকে আবিস্কার করি সাইকোলজির একটা সাবকালচার গ্রুপের মাঝে যেটা পপ সাইকোলজি নামে পরিচিত । পপ সাইকোলজি আসলে টেক্সটবুক সাইকোলজি থেকে তৈরি হয়া একটা সাবকালচার যেটা সাধারণের বোঝার সুবিধার্তে সাধারণের ভাষায় আত্মোনয়নের জন্য লেখা । বাজারে আসা সেলফ-হেল্প নামে পরিচিত বইগুলোও এই পপ-সাইকোলজির সবচাইতে বড় উদাহরণ । যাই হোক, এখান হেকে আমি কিছু অদ্ভুত সত্য আবিস্কার করতে থাকি। আর তখনই মনোবিজ্ঞানের প্রতি তৈরি হয় আমার বিশেষ এক অনুরাগ । একের পর এক বই পড়ে ফেলতে শুরু করি মেইনস্ট্রিম সাইকোলজি থেকে শুরু করে আরো বেশ কয়েকটা পপ-সাইকোলজির ওপর। ব্লগে লেখার প্রধান কারণ ছেলে-মেয়েদের সম্পর্কগুলো যেন আরো সুস্থ্য হয়ে ওঠে সেই চাওয়া থেকে । খুব কাছের থেকে কিছু অসুস্থ প্রেমের সম্পর্ক দেখেছিলাম এবং প্রচন্ড কষ্টের মুখোমুখি হয়েছিলাম বলেই হয়ত এই একটি ব্যপারে আমার আলাদা ফোকাস রয়ে গেছে । এজন্যই ঠিক করেছি আজকে সেইসব ছেলেদের নিয়ে লিখবো যারা মেয়েদের সাথে স্যাডিস্টিক আচরণ করে এবং এর পরেও কি এক অজানা কারণে মেয়েরা প্রেমের ক্ষেত্রে তাদের দিকে বিশেষভাবে দুর্বল যেখানে আশেপাশে ভালো ছেলের কোন কমতি নেই । আর এ ব্যপারে ভালো ছেলেদের অনেক কমপ্লেইন । কেন মেয়েরা ব্যাড বয়দের প্রতি এত ফিদা । যা ঠিকমত জানতে পারলে হয়তবা আমরা ভালো ছেলেরা কমপ্লেইন না করে বরং মেয়েদের আরো ভালোভাবে বুঝতে পারার দিকে কিছুদূর এগিয়ে যাবো ।

তবে তার আগে বলে নেই যে, এক প্রকার মেয়ে/ছেলে আছে যারা অসুস্থ পারিবারিক পরিবেশ অথবা প্রতিকুলতার মাঝে বড় হবার কারণে তাদের সেলফ এস্টিম বা আত্ম-মর্যাদা এতটাই ক্ষতিগ্রস্থ হয় যে সে ঘুরেফিরে অবচেতন মনে শুধু খারাপ কিছু আশা করে । আর এটার প্রভাব পড়ে তার জীবনের প্রতিটা ঘটনা এবং মানুষের ওপর । বিশেষ করে প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে এ ধরনের মানুষের অবচেতন মনে একটাই লক্ষ্য থাকে, নিজের চারপাশের পরিবেশ স্যাবোটাজ করা । আর ভালো কিছু স্বাভাবিক ভাবে গ্রহণ না করতে পারাটা এ ধরণের মানুষের প্রধান নির্দেশক । এধরণের রোগের নিরাময় ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি দিয়ে ধীরে ধীরে সম্ভব, আমাদের সমাজে সাইকোলজির ওপর এখন পর্যন্ত সাধারণের জানাশোনা অত্যন্ত কম থাকায় পারিবারিক কারণে সেলফ-এস্টিম সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, গড়পড়তায় ৯০ শতাংশ অভিভাবকেরা তাদের ছেলেমেয়েদের যে পরিমাণ প্রশংসা করেন তার প্রায় ১২ গুন বেশি শাসন করেন, কচি বয়সে এর প্রভাব অত্যন্ত ভয়াবহ হতে পারে । সেলফ-এস্টিম আমাদের প্রত্যেকের জীবনে কি পরিমাণ প্রভাব ফেলে সে ব্যপারে সামনে আরো বিস্তারিত লেখার ইচ্ছেও আছে আমার । আপাতত স্যাডিস্টিক ব্যাড বয়দের প্রতি মেয়েদের আকৃষ্ট হবার কারণ অনুসন্ধান করা যাক ।

মনে রাখতে হবে যে এমন কিন্তু নয় যে মেয়েরা মার বা গালি খেতে ভালোবাসে । বরং মেয়েরা এদের প্রতি আসক্ত হয়ে ওঠে ঠিক যেমন ড্রাগ আসক্তরা ড্রাগের প্রতি আসক্ত হয় । নিজের ইচ্ছায় কেউ ড্রাগ আসক্ত হয় না । ড্রাগ আসক্তরা বরং এর জালে আটকে যায়, মেয়েদের ক্ষেত্রেও ঠিক তাই । এ লেখাটিতে ব্যাড বয় কে অনেকটাই স্টেরিওটাইপ করা হয়েছে যদিও শুধু ব্যাড বয় মানেই যে মেয়েদের গায়ে হাত তোলে এমন নয় । বরং অনেক ক্ষেত্রেই তথাকথিত ভালো ছেলেরাও হাত তুলতে পারে । এখানে মূলত সেসব ছেলেদের কথা বোঝানো হয়েছে যারা মেয়েদের গায়ে হাত তোলে ।



১। মেয়েদের রেপুটেশন – তার জীবনের সবচাইতে দামী বস্তু

হয়তবা মনে হতে পারে যে, একটা ব্যাড বয়ের সাথে প্রেম করলে মেয়েদের রেপূটেশন তো খারাপ হবার কথা । সারাক্ষণ মানসিক অশান্তি থেকে শুরু করে বিভিন্ন রকমের অসামাজিকতার কারণে মেয়েদের রেপুটেশন তো খারাপই হবার কথা । তবে বাইরে থেকে এমনটা মনে হলেও আসলে ব্যপারটা উলটো । শর্ট-টার্মে মেয়েটার রেপুটেশন খারাপ হলেও লং-টার্মে দেখা যায় যে দোষগুলো আসলে সবই সেই বাজে ছেলেটার । এজন্য ভুলের প্রশ্ন যদি আসেই তবে মেয়েটার একমাত্র দোষ যেটা দেয়া যায় তা হলো সে ভুল ছেলেটাকে ভালোবেসেছিলো , আর বাকি সব দোষ কিন্তু সেই ছেলেটার । ছেলেটা তার নামে যাই বলুক না কেন সেগুলো গ্রহনযোগ্য নয় কারণ সে হলো মানসিক ভাবে অসুস্থ্য আর মেয়েটার জন্য সবারই খারাপ লাগছে ।[ ভালো ছেলেরা নিজেদের অজান্তেই মাঝে মাঝে মেয়েদের খারাপ রেপুটেশনের জন্য দায়ী থাকে, ভালো ছেলে হিসাবে তার সুনামের কারণে এসকল প্রেমে মেয়েটির রেপূটেশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে ।

ভালো ছেলেদের জন্য উপদেশ – মেয়েদের রেপুটেশন তার জন্য অনেক বড়, আর নারী তথা প্রেমিকাদের রেপূটেশন রক্ষা করাও প্রতিটা পুরুষ মানুষের মূল্যবোধে থাকা উচিত বলে আমি মনে করি – প্রেম সফল হোক অথবা বিফল, একটি মেয়ের জীবন যেন তার কারনে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এ ব্যপারে সচেতন হওয়া একজন দায়িত্বশীল পুরুষ মানুষেরই পরিচয়। ]



২। প্রচন্ড আবেগের দোলা এবং নাটকীয়তার প্রতি মেয়েদের আসক্তি

এই একটা জায়গায় ব্যাড বয়রা ভালো ছেলেদের থেকে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে । জীবনে নাটকীয়তা মেয়েদেরকে আলাদা একটা অনুভূতি দেয় । আর ব্যাড বয় টাইপ ছেলেরা মানসিক কানেকশন থেকে শুরু করে আবেগময় প্রেম, রাগ এবং ক্ষমা – পজিটিভ থেকে শুরু করে নেগেটিভ সব ধরণের আবেগ মেয়েদের অত্যন্ত সাবলীল ভাবে দিয়ে যায় । যেখানে ভালো ছেলেরা ভালোবাসা ছাড়া আর কিছুই দিতে পারে না ।

এজন্যই মেয়েরা আনপ্রেডিক্টেবল ছেলেদের প্রতি সবসময় এক ধরণের ঝোক অনুভব করে থাকে । যেসব ছেলেদের লাইফস্টাইল অ্যাডভেঞ্চারে ভরপুর তাদের দিকে মেয়েরা সবসময় আকৃষ্ট । তবে ব্যাড বয়ের ক্ষেত্রে এই অ্যাডভেঞ্চারটাই একটা বিপদজনক অ্যাডভেঞ্চারে রুপ নেয় যার থেকে বেরিয়ে আসা হয়ে যায় মারাত্মক কঠিন একটা কাজ । আর সাথে যোগ হয় এই সম্পর্কের কারণে আশেপাশের মানুষের ভালোবাসা, সিমপ্যাথি আর বিশেষ মনোযোগ যার সবটাই আসলে মেয়েটার অবচেতন মনে আসক্তির সৃষ্টি করতে থাকে । সবমিলিয়ে পুরো ব্যপারটা আসলে একটা ঘোরের মত, যেখানে ভালো ছেলেদের সাথে প্রেম করলে এর কোনটাই পাওয়া যায় না ।

[ ভালো ছেলেদের জন্য উপদেশ – মেয়েরা শুধু ভালোবাসা চায় না , সাথে মাঝে মাঝে একটু বকা, একটু রাগ, একটু গাইডেন্স, আর সুস্থ্ দিক-নির্দেশনা আর সুস্থ্ অ্যাডভেঞ্চারও তাকে দিতে হবে, চড়াতে হবে তাকে আবেগের রোলার কোস্টারে, আর এটা করতে হবে নিজের জীবনকে আরো রোমাঞ্চকর বানিয়ে। ]



৩। তার ভেতরের ছোট্ট মেয়েটার প্রতি মনোযোগ –

স্যাডিস্ট ছেলেদের একটা স্বভাব হলো মেয়েদেরকে মানসিক ভাবে এতটা অ্যাবিউজ করা যার ফলে মেয়েরা তাদের ব্যক্তিত্বের একটা ভালনারেবল স্টেজে প্রবেশ করে । সাইকোলজি তে যাকে বলা হয় রিগ্রেশন । ব্যক্তিত্বের আন-ম্যাচিউরড একটা স্টেজে পিছিয়ে যাওয়া । প্রচন্ড মানসিক প্রতিকুলতার মাঝে মেয়েরা তার ব্যক্তিত্বের সেই ছোট্ট মেয়েটায় পরিণত হয়ে যায় আর প্রেমিককে তার অভিভাবকের আসনটা দিয়ে দেয় । আর এর অপব্যবহার করে অসুস্থ্ পরিবেশে বড় হওয়া সেই স্যাডিস্ট ছেলেটা ।



[ আমার এক্সপেরিয়েন্স থেকে এটা বলা যায় যে ভালো ছেলেরা কম বেশি এটা জানে । তার পরেও উলটো টাও হয়ে থাকে । মাঝে মাঝে ভালো ছেলেরাই ছোট্ট ছেলের মত আচরণ শুরু করে থাকে যা লং-টার্মে ওদের প্রতি মেয়েদের আকর্ষণ কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ । প্রেম করার অন্যতম যোগ্যতা হলো ম্যাচিউরিটি, তাই নিজেকে এখনো সেই ছোট্ট ছেলে ভাবতে চাইলে প্রেম না করে বরং মায়ের আচলে মুখ লুকিয়ে রাখা ভালো। প্রেম করার আরো সময় আসবে। ]



৪। দায়িত্ববান হওয়া এবং যে কোন ঘটনার দায় নিজের কাঁধে নেবার ক্ষমতা থাকা

যেসব ছেলেরা মেয়েদের কথামতো চলে মেয়েরা তাদের প্রতি মনের অবচেতনেই সম্মান হারিয়ে ফেলে । আর ৭০ এর নারীবাদী আন্দোলন এর উত্থান শুরু হবার পর এর বিশেষ এক প্রভাব পরে আধুনিক মন-মানসিকতার পুরুষদের ওপর । নারীর অধিকার নিশ্চিত করার অংশ হতে গিয়ে তারা তাদের চরিত্রের সবচাইতে বড় গুণাবলীগুলো হারিয়ে ফেলতে শুরু করে । যার ফলাফল বর্তমান সমাজের টিপিকাল ভালো ছেলেরা । প্রেমের শুরুতেই প্রেমিকার জন্য যে কোন কিছু করতে পারার ক্ষমতা আছে প্রমাণ করতে তারা বর্জন করে নিজস্ব সকল ধ্যান-ধারণা আর বিশেষত্ব । আর ফলাফল হিসাবে মেয়েরা এসব ছেলের ওপর তার আকর্ষণ হারিয়ে ফেলে । যদিও প্রশ্ন করা হলে মেয়েরা বলবে যে তারা এমন ছেলেই পছন্দ করে কিন্তু হালকা যুক্তি খাটালেই বুঝবেন মেয়েদের বলা কথা আর কাজের মাঝে খুব সূক্ষ্ম একটা লাইন আছে যা আসলে সব ছেলেরা ধরতে পারেনা। যাই হোক, ভালো ছেলেদের মধ্যে তাই মেয়েদের ঘাড়ে সব দায়িত্ব ফেলার একটা গুণ নিজের অজান্তেই জন্মে যায় আর এটা দুই পক্ষের জন্যই খুব খারাপ ফলাফল নিয়ে আসে । একটা ছেলে যখন একটা মেয়ের কথামত উঠতে বসতে শুরু করে মেয়েরা অবচেতন মনে এটাই ধরে নেয় যে এই বিশেষ ছেলেটির আসলে নিজের ব্যক্তিত্ব বলে কিছুই নেই । আর ব্যাড বয়রা নিজস্ব ইন্সিকিউরিটির কারণে মেয়েদের হাতে কখনোই কন্ট্রোল দিয়ে দেয় না বরং মেয়েটার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে এবং তাকে সব ধরণের দায় থেকে মুক্তি দিয়ে দেয় । এই সম্পর্কের সব দায়-দায়িত্ব নিয়ে নেয় এই টাইপের ছেলেরা । আর এটাই মেয়েদের মনে এক ধরণের বিভ্রান্তির সৃষ্টি করে, যদিও এই ছেলে তাকে কোন পথেই পরিচালিত করছে না বরং তার ওপর অন্যায় জোর খাটাচ্ছে, মেয়েটি ভাবছে যে তার প্রেমিক পুরো ব্যপারটার কন্ট্রোলে আছে ।

[ একজন সত্যিকারের নেতার গুণাগুন সপন্ন পুরুষের প্রতি মেয়েরা চিরকালই মুগ্ধ হয়েছে- তাই ভালো ছেলেদের আর কিছু বলার নেই, শুধু এটুকু যে নিজস্ব স্বকীয়তা যে প্রেমিকার কারণে বাদ দেয় তার কোন নিজস্ব স্বকীয়তাই নেই। মেয়েরা ছেলেদের কাছে একজন পুরুষ মানুষের মত আচরণ আশা করে । মায়ের আচলে মুখ লুকানো ক্লাসের ফার্স্ট বয় নয় । নিজের জীবনের লাগাম যার নিজের হাতে, যে জানে সে কি চায় এবং জীবনের লক্ষ্য যার সুনির্দিষ্ট, মেয়েদের কাছে তার চাহিদা সবসময় বেশি , দুখজনক হলেও ব্যাড বয়দের বাজে আচরণ মাঝে মাঝে মেয়েদের মনে ঠিক এই বিভ্রম তৈরি করে। ]



৫। মেয়েদের প্রেমিকা বনাম মা সত্বা

মেয়েদের প্রেমিকা সত্বা থেকেও বড় সত্বা হলো তার মা সত্বা । আর একটা স্যাডিস্ট ব্যাড বয়ের ক্ষেত্রে মেয়েদের এই সত্বাটাও খুব কাজ করে থাকে । একটা ব্যাড বয় কে ভালো ছেলে বানানোর প্রজেক্ট নিজের অজান্তেই নিয়ে বসে মেয়েরা, যেটা তার জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জও বটে । ভালো ছেলেদের যেমন গাইড করা তেমন কোন ব্যপার না সেখানে এরকম একটা ব্যাড বয় কে ভালো ছেলে বানাতে পারলে কেমনটা হবে এই ফ্যান্টাসি পেয়ে বসে মেয়েদের । তার মা স্বত্বার জন্য এটা হবে একটা বিশাল জয় ।

[ ভালো ছেলেদের ব্যপারে এ জিনিসটা সম্পূর্ণ উলটো ভাবে কাজ করে। তারা মায়ের নির্দেশ মত চলতে এতটাই অভ্যস্ত যে তাদের জীবনে আসা মেয়েদেরকেউ তারা অবচেতন মনে মায়ের মত ভেবে বসে । আর ফলাফল স্বরুপ মেয়েরা তাদের প্রতি সম্মান ও আকর্ষণ ধীরে ধীরে হারিয়ে ফেলতে শুরু করে । শুনতে অদ্ভুত শোনালেও এটা অনেকাংশেই সত্য ]



২য় পর্ব - Click This Link

মন্তব্য ১১২ টি রেটিং +৪৩/-০

মন্তব্য (১১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৪

কে এম শিহাব উদ্দিন বলেছেন: ব্যাপক বিশ্লেষণমূলক এই জ্ঞানী পোস্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

:):):)

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: ভাল লেগেছে জানতে পেরে খুশি হলাম অনেক । কাজে লাগলে আরো বেশি আনন্দ পাবো ।

২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩০

নীলতিমি বলেছেন: :) :)

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫০

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।

৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৮

ইন্সিত বলেছেন: ভালো লেখা..। চলতে থাক....

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫২

ডক্টর এক্স বলেছেন: চলবে ইনশাল্লাহ । ধন্যবাদ আপনাকে ।

৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৬

ইন্সিত বলেছেন: ভালো লেখা..। চলতে থাক....

৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৯

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:
দারুন !!!!!

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৩

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যাংকিউ ।

৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৭

অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!

কার্ল ইয়াং-এর ফেমিনিন সাইকোলজিটা পড়েছেন কি? মেয়েদের জানতে তাইলে আর বাকি থাকবে না... :P :P

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: কার্ল ইয়াং এর ফিমেল আরকিটাইপের কথা বলছেন ? আসলে আমি বরং ব্যক্তিগত জীবনে প্লেবয় টাইপ কিছু লোকের লেখা পপ-সাইকোলজি থেকে বেশি উপকৃত হয়েছি । আমার মনে হয়েছে যে মেইন্সট্রিম সাইকোলজির লেখকদের থেকেও মেয়েদের বেশি বুঝতে পেরেছে এই প্লেবয়রা । তবে তারাও আসলে মেইনস্ট্রিম থেকেই বিশেষ টার্ম গুলো নিয়েছে । পরবর্তীতে চান্স পেলে লেখার চেষ্টা করবো এ ব্যপারে আরো । আর আপনাকে ধন্যবাদ । বিশেষ কোন বই যদি রিকমেন্ড করেন তবে খূশি হবো অনেক ।

৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৭

আইআইচকিবরিয়া বলেছেন: চলতে থাকুক..................।।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে.........।

৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০১

রিমন রনবীর বলেছেন: ++++ ;) ;)

৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যাংকিউ ।

১০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৯

রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: সহমত ৫০% । মেয়ের কথায় ওঠা বসা না করলেই কি ছেলেটা স্যডিস্ট হয়ে যাবে ? মেয়েদের পাত্তা না দিলে কি সে ব্যাড বয় ?

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: না না । এখানে আসলে আমি পারটিকুলারলি স্যাডিস্ট ছেলেদের নিয়েই লিখেছি । লক্ষ্য করে থাকবেন যে ব্যাড বয় আর ভালো ছেলে ছাড়া আরেকটি শব্দ ব্যবহার করেছি তা হলো পুরুষ মানুষ । আর হ্যা, মেয়েদের পাত্তা না দেয়া মানেই যে ব্যাড বয় তা কিন্তু নয় । আর ব্যাড বয় মানেই স্যাডিস্ট নয় । তবে মেয়েদের পাত্তা না দেবার মাঝে কোন ভালো কিছু আছে বলেও আমি মনে করি না। পুরুষ মানুষ মেয়েদের পাত্তা দিক আর না দিক তারা যে মেয়েদের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করবে এটাই স্বাভাবিক ।

১১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৯

রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: সহমত ৫০% । মেয়ের কথায় ওঠা বসা না করলেই কি ছেলেটা স্যডিস্ট হয়ে যাবে ? মেয়েদের পাত্তা না দিলে কি সে ব্যাড বয় ?

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: আর আপনাকে ধন্যবাদ । পরবর্তীতে ব্যপারটা আরেকটু খোলাসা করবার চেষ্টা করবো ।

১২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৫

ইলুসন বলেছেন: দারুন। অনেক ভাল লিখেছেন।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়বার জন্য ।

১৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২২

রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: প্লাস । পরের লেখার অপেক্ষায় রইলাম ।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৮

ডক্টর এক্স বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৩

মিনেসোটা বলেছেন: ভাল লিখেছেন

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৪

রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: বুজছি :P পাত্তা না দেওয়া মানে আকর্সন নাই কিন্তু না :P যায়হক জটিল একটা বিষয় নিয়ে লেখা শুরু করছেন । একটা পস্ট পড়ে আমার প্রথম মন্তব্য টা গাধার মত হইছে X( আমার মন্তব্য ২ টা করে যায় এটা ইচ্ছাকরে না । আপনি একটা মুছে দিতে পারেন :)

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪০

ডক্টর এক্স বলেছেন: না ভাই, মন্তব্য গাধার মত হয়নি, বরং বেশ যুক্তিযুক্ত মন্তব্য হয়েছে । আপনাকে ধন্যবাদ সময় নিয়ে পড়বার জন্য । সামনে আরো জটিল বিষয় নিয়ে লেখবার ইচ্ছা আছে । থ্যাংকিউ ।

১৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৫

প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: ভাল ছেলে হইয়া বিপদে পড়লাম নাকি :|

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৩

ডক্টর এক্স বলেছেন: হাহা, না ভাই, আমি তা মনে করি না, ভালো ছেলেদের সবথেকে বড় গুণ হলো তারা ভালো, তাই তারা ভালো জিনিসগুলো নিতে শেখে । আর খারাপ ছেলেদের একদিন না একদিন ধরা খেতেই হয় । ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বললাম। নিশ্চিত থাকতে পারেন ।

১৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৮

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ভালো পোস্ট, চলুক।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৮

আজিব দুনিয়ার মানুষ। বলেছেন: ভাল লাগল।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৮

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ ।

১৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৯

দ্যা বান্দর বলেছেন: চমৎকার লেখা

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যাংকস ।

২০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১০

আকাশী কন্যা বলেছেন: হুম। /:) /:)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৮

ডক্টর এক্স বলেছেন: ছেলেময় এই পেইজে সাহস নিয়ে কমেন্ট করবার জন্য আপনাকে আমার সেলিউট । ভাল থাকবেন ।

২১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২২

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: ভালো লিখেছেন। (আজকে বুঝতে পারলাম, কেন আমার কোন গতি হয় না :(( )

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২০

ডক্টর এক্স বলেছেন: তার মানে তো শীঘ্রই হবার পথে আছে । আর তারপরও যদি মনে হয় তবে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। আমার এক বন্ধু আছে যে এসব ব্যপারে প্রফেশনালি ট্রেনিং দেয় ।

২২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৪

সাবু ছেেল বলেছেন:
আমার ক্ষেত্রে অবশ্য উল্টোটা হয়েছে।আমি যে প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করি সেখানে বিগত ১৬ মাস যাবত ২ জন স্যাডিস্ট ব্যাড গার্লের নির্মম মানসিক যন্ত্রণা পোহাতে হচ্ছে।"সাক্ষাৎ বান্দরের মত চেহারা"বলে দুটোর কোনটাকেই এক পয়সার দাম দিচ্ছি না,সযত্নে এড়িয়ে চলছি।এর মধ্যে আজকে জানলাম একটা পিলে চমকানো তথ্য-দুই বানরের এক বানরের মা নাকি ছিল পুরনো ঢাকার এক বনেদি বাড়ির কাজের মেয়ে আর উক্ত বিশ্রী চেহারার বানরটি তার মা এবং ঐ বাড়ির প্রধান গৃহকর্তার অবৈধ শারীরিক মিলনের অবৈধ ফসল!! আর একেই বোধহয় বলে,"চোরের চুরি আবার সিনা জুরী"!

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: ভাই, পুরুষ মানুষের একটি বড় গুণ হলো অন্যের ব্যপারে বেশি নাক না গলানো । আপনি সযত্নে এড়িয়ে যাচ্ছেন শুনে ভালো লাগলো কিন্তু পরের ব্যপারটা ভালো লাগলো না । খুজলে দোষ পাবেন না এমন মানুষ অন্তত আজকের দুনিয়ায় নেই । আর ঐ মহিলা অবৈধ ফসল - এতে তো কোনভাবেই তার দোষ দেওয়া যায় না। পরের ব্যপার নিয়ে ঘাটাঘাটি যারা করে তারা নিজের দোষ ঢাকার জন্যই কাজটা করে থাকে বলে আমার ধারণা । কিছু মনে করবেন না কিন্তু আমি আমার ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করলাম । আমি আপনি কেউই জানিনা আমাদের পূর্বপুরুষেরা একজ্যাক্টলি কোথা থেকে এসেছিল । তাই এটা একদমই অনুচিত একটা কথা বলেছেন আপনি ।

২৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৮

পড়শী বলেছেন: হায় হায় কি করলেন ভাইজান এটা জানিয়ে পোস্ট দিয়ে। মেয়েরা এইটা জেনে গেলে ঐসব ছেলেদের কি হইবেক। তাড়াতাড়ি 'মেয়েদের পড়া নিষেধ' লিখে দিন।

আগুন পোস্টে +++++।

২৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৫

আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: আর ইউ আ সাইকোলোজিস্ট?

২৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৮

আকাশ_১৪৩ বলেছেন: ইন্টারেস্টিং...
পরবর্তী অংশের অপেক্ষায় রইলাম।

২৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:০০

এমদাদ দাদা বলেছেন: Sundor.....bad boy hote chai na...prem korum na...

২৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৫

আবিদ ফয়সাল বলেছেন: নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: ভালো লিখেছেন। (আজকে বুঝতে পারলাম, কেন আমার কোন গতি হয় না :(( )

=p~

পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ।

২৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৯

আহসান হাবিব হীমূ বলেছেন: ++++

২৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৫

বিদ্রোহী ভাস্কর বলেছেন: একমত পুরোপুরি। পরের পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

৩০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৯

গর্জন ওয়ারিওর বলেছেন: ডারুন

৩১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০৪

বিঞ্জানী বলেছেন: হমম... উত্তম গবেষণা | উত্তম গবেষক|
খুব ভালো|
:)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৩২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১০

অ্যামাটার বলেছেন: কত অজানারে...:)

৩৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২১

তাশা বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম........ ধন্যবাদ আপনাকে.......... তবে কিছু জিনিস আগে থেকেই জানি এবং বিশ্বাস করি যে নারী আসলে একজন সত্যিকারের পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হয়......... আর নারীরা চায় তাদেরকে কেউ একজন শক্ত হাতে বেসধে রাখুক........ তাকে ভালোবাসা যেমন দিক শাসনও দিক............ আর আরেক ধরনের পুরুষের কথা ভুলে গেছেন......... তারা হচ্ছে 'লুল' পুরুষ........ এরা হচ্ছে সংকর জাতের......... মনোভাব ব্যাড বয়দের মত........... কিন্তু ভাবভঙ্গি ব্যক্তিত্ব ভালো ছেলেদের মত.......... এরা হয়তো প্রেমিকা পায়.......... কিন্তু সবগুলোই হয় সেইরকম জাতের আর তারাও তাকে সেরকমভাবেই নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরায়.............
আর ব্যাড বয়ের একটা দুর্দান্ত উদাহারণ আমার কাছে আছে.......... সে হচ্ছে 'কিংবদন্তীর' মাসুদ রানা.......... যদিও সে আসলে ব্যাড বয় না........ সে আসলে একজন 'প্লেবয়'......... তারপরও ব্যাড বয়ের যে বৈশিষ্ট্যগুলো থাকে তা তার মধ্যে আছে.......... এবং এই কারণেই সোহানা, রুপাদের মত কঠোর চরিত্রের মেয়েরাও তার প্রতি চরমভাবে দুর্বল........... আর ঠিক এই কারণটার জন্যই আমি তাকে চরমভাবে হিংসা করি..........

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: মাসুদ রানার আমি নিজেও একজন খুব বড় ফ্যান । তবে তাকে হিংসা করি না । আর ঠিকই বলেছেন এটাকে সাইকোলজি তে বলা হয় কনগ্রুয়েন্সি । যাদের ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ভেতরের ব্যক্তিত্ব থেকে আলাদা হয় তাদের জীবনে কঠিন বিপর্যয় নেমে আসে । এবং এই কমপ্লেক্সটা ভাল ছেলেদের মধ্যেও প্রচুর পরিমাণে লক্ষ্য করা যায় । "ভাল ছেলে" রেপুটেশন টা রক্ষা করার খাতিরে তারা নিজস্ব ধ্যান-ধারণার পক্ষে সবসময় দাড়াতে পারে না।

৩৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৩

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: :| :| :| :) :) :)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: থাংকিউ ।

৩৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৩৩

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
সব ক্ষেত্রেই এমনটা হয় না...

তবে মেয়েরা মেধাবী ব্যাড বয়দের প্রতিই বেশি আকর্ষণবোধ করে...

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪১

ডক্টর এক্স বলেছেন: প্রতিটা মানুষই ইউনিক । আবার সবাই কমবেশী একরকমও বটে । তাই সবার ক্ষেত্রে এক হওয়ার চান্সও নাই ।

৩৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৩৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায়।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪১

ডক্টর এক্স বলেছেন: থাংকিউ ।

৩৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:৩৭

এম. জি. মোস্তফা ওহী বলেছেন: দ্য গার্লস আর পম গানা
:(( :(( :(( :(( :(( :(( :((

৩৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:৪০

মুক্তমনা আমি বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন, অনেক ধন্যবাদ।
পরবর্তী অংশের অপেক্ষায়।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে । ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম ।

৩৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৪৫

েসাহাগ২৫কগগ বলেছেন: দারুন।অনেক মেয়েই আছে যারা বাজে ছেলেদের সাথে মিশে,উলটাপালটা সম্পর্ক করে।পরে মানুসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পরে।বর্ত্ মানে
আমাদের চারপাশের অনেক ছেলে মেয়ে মানুসিক ভাবে চরম অসুস্থ যাদের সাইকোলোজিকালি ট্রিটমেন্ট দরকার।যদিও আমাদের দেশে এ ব্যাপারে সচেতনতার অভাব আছে।ভালো লাগলো।চালিয়ে যান্‌্‌্‌্‌্‌্‌্‌্‌্‌্‌

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৩

ডক্টর এক্স বলেছেন: একমত আপনার সাথে । থ্যাংকিঊ ।

৪০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৩০

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: লিখাটা কিছুদিন আগে পড়লেও হয়ত কিছু কাজ হত :)
যাই হোক সুন্দর ভাবে বিশ্লেষনের জন্য ধন্যবাদ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: ভাই, কিছুদিন আগে পড়লে হয়তোবা এখন যেরকম ভাবে বুঝতে পারছেন সেটা পারতেন না ।

৪১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৩৬

্েজাহা বলেছেন: ভাইয়া, আমার খুব ক্লোজ ফ্রেন্ডের ফেমিলিতে এমন একটা বাজে পরিস্থিতি হয়েছিল যা আপনার এই বিশ্লেষণের সাথে পুরোপুরি মিলে যায়। এজন্য আমার জানা ঘটনাটির আরেকটু বিশ্লেষণের. জন্য. আপ্নার সাথে কি যোগাযোগ করা যাবে?? আমার ঘটনাটি আপনার সাথে একটু শেয়ার করতাম। আমার মেইলটা আইডি [email protected]

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ । আমি মেইল করেছি আপনাকে ।

৪২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৫৮

ঝটিকা বলেছেন: আপনার লেখাটার সাথে ৯০% সহমত। বাকি ১০% কেন নয় সেটা সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে পারব না বলে লিখলাম না, কারন ব্যাপারটা অনেক জটিল মনস্তাত্বিক।
আমার ভার্সিটি লাইফে দেখেছি ব্যাড বয়/গার্লদের অনেক ডিমান্ড যদিও আপনি শুধু ব্যাড বয়দের নিয়ে লিখেছেন।

লিখতে থাকুন, পড়ছি।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫২

ডক্টর এক্স বলেছেন: সামনে এসব ব্যপারে আরো লেখার ইচ্ছা রইলো । ধন্যবাদ আপনাকে ।

৪৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:০৯

ইশতিয়াক মাহমুদ বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত অবজারভেশন বলে, মেয়েরা লিড নিতে পারে এমন পুরুষ এর প্রতি আকৃষ্ট হয়। এটা জানেবলে অনেক ব্যাড বয় এরকম ভাব ধরে,এবং কা‌‌‌‌‌‌‌‌‌র্য সিদ্ধি করে।

বস্তুত সত্যিকারের পুরুষ মানুষ হল সে, যে জানে সে কি করতে চায়, সেটা করতে দৃড় প্রতিঞ্জ এবং করেও দেখায়। তারা শাশন করে, আদর করে, গাইড করে। স্নেহ দেয়। এবং সবচেয়ে জরুরী জিনিসটা দেয় তা হল, যেটা মেয়েরা সবসময়ই চেয়ে এসেছে বলে আমার ধারনা, একটা ফিলিং অব সিকিউরিটি।

এরকম মানুষ কেউ জন্ম থেকে হয় না, সচেতন চেষ্টা থেকে মানুষ এই গুনাবলী অ‌‌‌‌‌‌‌‌‌র্জন করে থাকে।

পোস্টে পিলাস!! চমৎকার এবং বস্তুনিষ্ঠ পোস্ট।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য । এবং পুরোপুরি একমত । সচেতন চেষ্টা আসলে মারাত্মক গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যপার । ধন্যবাদ আপনাকে । "ফিলিং অব সিকিউরিটি" এটাও কিন্তু খুব বড় একটা ব্যপার ।

৪৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৪৭

সুদীপ্ত কর বলেছেন: আমি অপটিমাইজড পুলা /:) /:)

আপনি লেখাটা চালিয়ে যান। ভালো লাগলো :) ++

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ মিঃ অপ্টিমাইজড । চালিয়ে যাবো ।

৪৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৭

আশিকুজ্জামান পিয়াশ বলেছেন: আসক্তি জিনিসটাই খ্রাপ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১

ডক্টর এক্স বলেছেন: তারপরেও সবারই এটা দরকার । আসক্তিটা যেন ভালো কোন আউটপুট দেয় সেটা মনে রাখলেই হবে ।

৪৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৬

শাও৫০৮ বলেছেন: ভাই ঈর্ষা বোধ করছি। আমি ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে মনোবিজ্ঞানে পড়েছি, তারপরও হয়তো আপনার মত ব্যাখ্যা দিতে পারবোনা। চমৎকার, ভালো লাগল আপনার পোস্ট পড়ে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: আমি আমার মত চেষ্টা করেছি ভাই । তবে আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক খুশি হলাম । মনোবিজ্ঞানের ওপর আপনার সাথে আলোচনা করতে পারলে আরো ভালো লাগবে । ভবিষ্যতে সেটা করবার ইচ্ছা পোষণ করলাম । ভালো থাকবেন । থ্যাংকিউ আরেকবার ।

৪৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৫

ফিরে এলাম নতুন নিকে বলেছেন: অনেক দিন পরে সামুতে একটা গভীরতাসমৃদ্ধ লেখা পড়লাম।
আপনার আরো লেখা পড়তে চাই।
কয়েকজন মন্তব্যকারীর মন্তব্যও গুরুত্বপূর্ণ। লক্ষ্যণীয় এখন পর্যন্ত কোন মেয়ে ব্লগার মন্তব্য করেন নি।
আকাশী কন্যা বলেছেন: হুম। /:) /:)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২

ডক্টর এক্স বলেছেন: আরো লেখার চেষ্টা তো থাকবেই । সাইকোলজি যেহেতু এখন আমার ভালো লাগার একটা বিষয় তাই এ ব্যপারে গবেষণাও চলতে থাকবে আরো । আপনাদের কাছেও যুক্তি-তর্ক আশা করব । আর হ্যাঁ ভাই । মেয়েরা হয়তবা এই পোস্ট খুব ভালভাবে নেবে না। তবে তাতে আমি তাদের দোষ দেই না । আমার লেখার একটাই উদ্দেশ্য । ছেলেরা যান আরো ম্যচিউরড এবং পরিণত হয়ে ঊঠে । তাহলে মেয়েরাও আর কমপ্লেইন করার সূযোগ পাবে না । আকাশী কন্যা এই ছেলেময় পেইজে সাহস নিয়ে মন্তব্য করেছেন এজন্য তাকে সেলিউট জানাই ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৪৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩১

সাদা কলো বলেছেন: না আর ভাল ছেলে হয়ে থাকব না, আজ থেকে ইভ টিজিং শুরু করে ব্যাড ব্যাড বয় হয়ে যাব =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ডক্টর এক্স বলেছেন: ভাল ছেলেরা মাঝে মাঝে মেয়েদের প্রতি রাগবশত ব্যাড ব্যাড বয় হয়ে যায় । হয়তবা আপাতত কিছু মেয়েও তাতে আকৃষ্ট হবে কিন্তু ফলাফল ভালো হবে না নিশ্চিত থাকতে পারেন ।

৪৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩

মুনিম চৌধুরী বলেছেন: "প্রেম করার অন্যতম যোগ্যতা হলো ম্যাচিউরিটি, তাই নিজেকে এখনো সেই ছোট্ট ছেলে ভাবতে চাইলে প্রেম না করে বরং মায়ের আচলে মুখ ঢেকে থাকাই ভালো। প্রেম করার আরো সময় আসবে।"

কথাটা অস্থির টাইপের ভাল লাগসে :)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো ছেলেদেরকে বোঝানোর জন্যই আসলে এই কথাটা বলেছি । অস্থির লাগসে শুনে খুশি হলাম আসলেই ।

৫০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪২

পারভেজ রবিন বলেছেন: তবে আমার মতে পুরোটাই মেয়েদের হ্যালুসিয়েশন।
আর যে কারনগুলো দেখিয়েছেন এর মধ্যে ৫ নাম্বারটাই সবচে' বেশি কার্যকর। মেয়েদের মধ্যে এক ধরণের 'হিরোইনিক' (হিরোইক-এর বিপরীত লিঙ্গে ভেবে বললাম) মানসিকতা কাজ করে; হ্যা, আমি তাকে ভাল করে ফেলব।
আর মেয়েদের যে রিকোয়ারমেন্টগুলো দেখা যাচ্ছে, তা শুধু ব্যাড বয়রাই পূরণ করতে পারে এমন নয়। ব্যাড বয়দের প্রকাশটা হয় দ্রুত। আর গুড বয়দের ক্ষেত্রে মেয়েদের শুরুতে একটু খাটতে হয়, ছেলেদের কাছ থেকে এপ্রোচটা বের করে আনতে হয়। কিন্তু মেয়েরা এই কাজটা করতে আগ্রহী নয়।
আর মেয়েদের এই আচরণটা যথেষ্ট ম্যাচিউরড আচরণ নয়। সোজা কথায় দীর্ঘ মেয়াদে বা সারা জীবনের সিদ্ধান্ত হিসেবে এটা খুবই ইম্যাচিউরড সিদ্ধান্ত। কারন প্রথমিকভাবে দেখা যাচ্ছে মেয়েদর পছন্দ বা আকর্ষনীয় বিষয়গুলো বা রিকোয়ার্মেন্টগুলো ব্যাডবয়রা পূরণ করতে পারছে, কিন্তু মেয়েদের ভেবে দেখতে হবে আখাঙ্খিত ডৃম ব্যাড বয়ের 'requirement meeting ability' আসলে তার খারপ বৈশিষ্টের বাই-প্রোডাক্ট, আর সংসার জীবনে 'বাই-প্রোডাক্টে'র চেয়ে মূল-প্রোডক্টের প্রভাবটাই বেশি হবে।
অন্য দিকে 'গুড বয়'র অধিকার খাটানোর জন্য একটা ভিত্তি চায়, ভেবে দেখে এটা খাটানোর তার অধিকার আছে কিনা। ভিত্তিটা গড়ে উঠলে তারও মেয়েদের রিকোয়ার্মেন্টগুলো পূরণ করতে পারে। আর ব্যাডবয়দের কোনো ভিত্তি লাগে না, তারা সবকিছুতেই তাদের অনধিকার অধিকার অনুভব করে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০২

ডক্টর এক্স বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন আপনি । আমি ব্যক্তিগতভাবে পুরোপুরি একমত । বাই প্রোডাক্ট আপাতত মেয়েদের মনে একটা বিভ্রান্তির সৃষ্টি করলেও পরে সেটা খুব বাজে ফলাফল নিয়ে আসে । তবে ভালো ছেলেরাও যে তার উর্ধে তাও আমি বলবো না। বরং কিছু কিছু ব্যপারে ভালো ছেলেদের দোষ মেয়েরা বেশি খুজে পায়, এ ব্যপারে সামনে আরো বিস্তারিত লিখবো আশা করছি ।
আর মেয়েরা যে একটু ইম্যাচিউরড হবে এটাই স্বাভাবিক । আমাদের সমাজ সেই শুরু থেকেই মেয়েদের কেমন হওয়া উচিত সে ব্যপারে মিক্সড মেসেজ দিয়ে আসছে । যার সরাসারি প্রভাব পড়ছে তার পারসোনালিটি তে । এটা নিয়েও সামনে আরো লিখবো আশা রাখি ।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর লজিকের জন্য ।

৫১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:

২৮৬ বার শেয়ার হইসে !!


আপনার এই পোস্ট পড়ে ত সবাই এখন ব্যাড বয় হইতে চাইব !!!!!!!!

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: হাহা। আপনি কি বলতে চাইছেন যতটা শেয়ার ততটা ব্যাড বয় ? বেশ আশংকামূলক কথা বললেন । এদের কিভাবে বোঝানো যায় বলেন তো ভাই ?

৫২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৮

তাশা বলেছেন: ব্যাড বয় না.......... ব্যাড বয়দের আচরণ থেকে শিক্ষাগুলো নিয়ে কাজে লাগাতে হবে............ মনোভাব হতে হবে ভালো ছেলেদের মত........... কিন্তু ভাবভঙ্গি হতে হবে 'ব্যাড বয়'দের মত.........

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৩

ডক্টর এক্স বলেছেন: এই একটাবার মনে হলো যে কেউ আমার লেখার মূল মেসেজটা ধরতে পেরেছে । অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।

৫৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৬

সাধারণী বলেছেন: অসাধারণ! সাইকোলজিতে পড়ার ইচ্ছা ছিলো, হয় নাই। এই বিষয়টা আমাকে খুব টানে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: টানে যখন আজই কিছু বই কিনে ফেলুন আর শুরু করে দিন পড়াশুনা । কে বলেছে শুধু ডিগ্রীর জন্য পড়তে হবে ?

৫৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৭

অন্ধকার অবচেতন বলেছেন: interesting...

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যাংকিউ ।

৫৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬

ফারহুম বলেছেন: ফেইসবুকে কোণ একজনের কমেন্টে পড়েছিলাম > মেয়েরা প্রেম করার সময় ব্যাডবয়, প্লেবয় টাইপ ছেলের সাথে করবে । আর দুই দিন পর ছ্যাকা খেয়ে ভ্যা ভ্যা করে বলবে দুনিয়ার সব পোলারা খারাপ ।

পোস্ট ভালো লেগেছে- চলুক... অপেক্ষায় আছি ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১০

ডক্টর এক্স বলেছেন: হাহাহা। ঠিকই বলেছেন । তবে এ ব্যপারে অনেক বড় দোষ আসলে ভাল ছেলেদের । তাদের মধ্যে প্রেমের কোয়ালিটি নেই বললেই চলে যেখানে প্লেবয়রা মেয়েদের খুব ভাল মত বুঝে ।

সোজা কথায় ভালো ছেলেরা লজিকালী রাইট। অথচ মেয়েরা হলো গিয়ে ইমোশনাল একটা প্রাণী । আর তাদের ইমোশনে দোলা সৃষ্টি করতে পারে ব্যাড বয় টাইপ ছেলেরা ।

৫৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৩

রবি কিরণ বলেছেন: দারুন লিখছেন।তবে অনেক বিশ্লেষণধর্মী।চালিয়ে যান।

৫৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১১

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে । চালিয়ে যাবো আশা রাখি ।

৫৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২০

সোহেল খান রিমন বলেছেন: আসল ঘটনা অন্যখানে ;)

৫৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২২

মোনশেদ শুভ্র বলেছেন: ৫০ ভাগ সহমত।বয়সের সাথে এর একটা ব্যাপক সম্পর্ক আছে।
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: (আজকে বুঝতে পারলাম, কেন আমার কোন গতি হয় না :((
এক্কেরে মনের কথা বুইলেছেন ভাই!

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন । এজন্যই আসলে ছেলে-মেয়ে শব্দগুলো ব্যবহার করেছি । তবে সামনে আরো খোলাসা করে লিখবো ।

৬০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৯

পারভেজ রবিন বলেছেন:
পরের পর্ব আসুক, আমি এই আলোচনায় থাকব। আমি মনোবিজ্ঞানী না হলেও মানুষের আচরণ পর্যবেক্ষণ করি।

তাশা বলেছেন: ব্যাড বয় না.......... ব্যাড বয়দের আচরণ থেকে শিক্ষাগুলো নিয়ে কাজে লাগাতে হবে............ মনোভাব হতে হবে ভালো ছেলেদের মত........... কিন্তু ভাবভঙ্গি হতে হবে 'ব্যাড বয়'দের মত.........
আপনার এই মেসেজটা সঠিক, কিন্তু হতাশার বিষয় হলো 'গুড বয়'রা অভিনয়ে খুব পারদর্শী নয়। মনোভাব হবে ভালো ছেলেদের মত, ঠিক, কিন্তু তারা ব্যাড বয়দের মতো নিখুত আচরণ করতে পারবে না, নিজের ভেতর খেকে সাড়া পাবে না।

৬১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৩

বুবলা বলেছেন: আপনি তো দেখছি অনেক কিছু জানেন। প্রায়ই বলা হয় বীরভোগ্য বসুন্ধরা। আমার ব্যগ্তিগত মতে বলে মেয়েরা ব্যতিক্রমী পুরুষকেই পছন্দ করে থাকে এই ব্যাতিক্রমী ব্যাপারটা হল মেয়েদের প্রতি ছেলেদের যে সমস্ত আচরন খুব সাধারন সেটার ব্যতিক্রমী আচরন কোন পুরুষের থেকে পেলে তার প্রতি মহিলারা আকর্ষিত হবে। উদাহরন স্বরূপ বলা যায় কোন মেয়ে খুব সেজেছে তাকে সেজন্য খুব সন্দরীও লাগছে । সবাই তার সাজ রূপ ও সোন্দর্যের প্রশংসা করছে, কিন্তু যে পুরুষ এই পরিস্তিতিতেও তার প্রতি নির্লিপ্ত আছে, ঐ মেয়েটা কিন্তু ঐ পুরুষের দিকে আকর্ষিত হবে।
আমার মনে হয় মেয়েরা চায় সাধারনের মধ্যে অসাধারানত্ব এবং অসাধারনের মধ্যে সাধারানত্ব।

৬২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৪১

হাসান যোবায়ের বলেছেন: চরম লিখেছেন। অনেক ভাল লাগলো লিখাটা পড়ে। :)

০১ লা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:৫০

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।

৬৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৩

বোকা_ছেলে বলেছেন: প্রায় সব মিলে গেল ... আমার সাথে ..
চেষ্টা করব মনে রাখার জন্য...
সরাসরি প্রয়িতে....

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: খুশি হলাম______মিলে গেলো বলে নয়, মনে রাখবেন বলে । ভালো থাকবেন । ধন্যবাদ ।

৬৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৩১

মারুফ মেহেদী বলেছেন: অসাম হইছে । চরম । যা বলচেন প্রায় সবই আগে থেকে দেখে শুনে ঠেকে শিখেছি । কিন্তু এমন সাজিয়ে কাওকে আর লেখতে দেখিনি । ধন্যবাদ ।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:২৬

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যংকিউ ।

৬৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: তিনটা পর্বই পড়ে নেই। তারপর কমেন্ট করব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.