নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বৈজ্ঞানিক

কখগ

ডক্টর এক্স

ব্লগে লেখা প্রতিটি পোস্ট আমার নিজস্ব দৃষ্টিভংগী মাত্র।

ডক্টর এক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

সচেতন এবং অবচেতন মনের পার্থক্য এবং জীবনে এদের ইতিবাচক প্রয়োগের উপায়

১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৪২

নিজেকে বদলে ফেলতে চাইলে সাব-কনশাস আর কনশাস মাইন্ডের পার্থক্য জানাটা খুব জরুরী । কারণ আমাদের চরিত্রের অভ্যাসগুলো আমাদের সাব-কনশাস মাইন্ড দ্বারা পরিচালিত । অথচ আমাদের মনের সচেতন এবং অবচেতন অংশের ব্যপারে জানলেও এদের ফাংকশন অথবা কার্যপ্রণালীর ব্যপারে আমরা আসলে খুব একটা জানিনা বললেই চলে । বিশেষ করে সচেতন এবং অবচেতন মনের গুরুত্বপুর্ণ পার্থক্যগুলো জানতে আপনাকে সাইকোলজির টিচার হতে হবে না বলেই আমার বিশ্বাস । বরং আমাদের মন কিভাবে কাজ করে এ ব্যপারে সচেতনতা আমার জীবনে খুব বড় একটা আশীর্বাদ হয়ে এসেছে, আমার প্রতিটা কাজ কিভাবে আমার অবচেতনে বড় বড় ভূমিকা রেখে চলছে সে ব্যপারে জানার পরই আমার লাইফস্টাইলে সবথেকে বড় পরিবর্তনগুলো আনতে সক্ষম হই আমি । তার আগে বলে নেই যে, মডার্ন সাইকোলজিতে সেই ফ্রয়েড থেকে শুরু করে এই পর্যন্ত এতটাই পরিবর্তন এসেছে যে এসব ব্যপারে এখন পর্যন্ত প্রমাণিত সত্য বলে কিছু নেই । বরং ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্টরা নিজস্ব থিউরী কে সত্য বলে ধরে নিয়ে তবেই চিকিতসা করেন । আরো একটা ব্যপারে সাইকোলজির ওপর আমি পুরোপুরি নির্ভরশীল না কারণ মডার্ন সাইকোলজিতে মানবজাতির আধ্যাতিক চরিত্রকে অনেকটাই উপেক্ষা করা হয়েছে । তবে এরই মাঝে কিছু এক্সেপশনাল ব্যক্তিত্ব এই দুই এর মিলের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে গেছেন যেখানে ধর্ম তথা মানুষের আধ্যাতিকতা অথবা সত্যের প্রতি মানুষের খোঁজকে তার অন্যতম গন্তব্য বলে স্বীকার করা হয়েছে , আর আমার মূল ইন্সপাইরেশন সত্যি কথা বলতে এসব ব্যক্তির রেখে যাওয়া কাজ । যাই হোক, পরবর্তীতে সূযোগ পেলে এ ব্যপারে আমার ধারণা তত্ব উপাত্ত্ব যোগে লেখবার ইচ্ছা রইলো ।

অবচেতনের সবথেকে বড় চাবি হলো পুনরাবৃত্তি । মনে রাখবেন যে, অবচেতন মনের কাছে সত্য মিথ্যা বলে কিছু নেই, সে বরং সবকিছুকে সত্য বলে ধরে মেমোরী তে জমা রেখে দেয় । এজন্যই কোন একটা অভ্যাস বা চর্চা পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে একসময় আমাদের চরিত্রের একটা অংশে পরিণত হয় । এমনকি আপনার মনের সচেতন অংশ যখন বলছে যে সিগারেট আপনার জন্য খারাপ, আপনার অবচেতন মন অভ্যাসটাকেই তার জন্য সত্য বলে ধরে নিয়েছে । যেদিন আপনার অবচেতন মনকে আপনি বোঝাতে পারবেন যে সিগারেট সত্যিই আপনার জন্য খারাপ সেদিন থেকে সিগারেট ছাড়বার অ্যাকটিভ ক্ষমতা আপনার সাব-কনশাস মাইন্ড গ্রহণ করে নেবে ।



আবার ধরুন আপনি পুরোনো কোন স্মৃতি মনে করছেন । আপনার সচেতন মন যদিও এই স্মৃতির সাথে বাস্তবের টাইমলাইনের পার্থক্যটা জানে, অবচেতন মন এই পার্থক্যটা জানে না । তার কাছে স্মৃতি বা ফ্যান্টাসি বা ভবিষ্যত বলে কিছু নেই, আপনি কোন স্মৃতি বা কল্পনা জাগ্রত করলেন মানে অবচেতন মনের কাছে সেটা সেই মুহুর্তে হচ্ছে । তার কাছে এটাই এই মুহুর্তের সত্য, কনশাস মাইন্ড যতই সেটাকে মিথ্যা বা ফ্যান্টাসি বলুক না কেন। এজন্যই আপনার মনে বিশেষ ছাপ ফেলে যাওয়া কোন স্মৃতি আপনার হার্টবিট এবং শরীরে রিঅ্যাকশন সৃষ্টি করে কারণ আমাদের দেহের ৯৮% কার্যকলাপ অবচেতন দ্বারা পরিচালিত ।



নিজেকে যখন আপনি একটি সিরিয়াস প্রশ্ন করেন – “আমি কিভাবে গাড়ি চালাই ?” তখন আপনার সাব-কনশাস মাইন্ড স্মৃতি থেকে উত্তর খুঁজতে শুরু করে আর কনশাস মাইন্ড উত্তর দেবার ডিসিশন নেয় । নিজেকে যদি একটি নেগেটিভ প্রশ্ন করেন – “এত বড় ভুল আমি কিভাবে করলাম ?” কনশাস মাইন্ড যদি এটার উত্তর এই মুহুর্তে নাও দেয় আপনার অবচেতনে শুরু হয়ে যাবে উত্তরটি খোঁজার কাজ । নিজেকে আরেকটু কম সিরিয়াস একটা প্রশ্ন করুন – “আমি এই বোকামীটা কিভাবে করলাম ?” আপনার সচেতন মন খুব সম্ভব এটাকে সুন্দর মত এড়িয়ে যাবে অথচ অবেচেতন মন ঠিকই উত্তর খুঁজতে শুরু করবে ।

আবার হয়তবা আপনার সাথে এমনও হয়েছে যে, আপনি আপনার স্বাভাবিক নিয়ম মত কিছু করছেন, এরই মাঝে আপাত কোন কারণ ছাড়াই কোন একটা বাজে ঘটনা আপনার মনে পড়ে গেলো ! এর দুটো কারণ থাকতে পারে- হয় আপনার বর্তমান পরিবেশের কোন একটা জিনিস আপনার অবচেতন মনকে পুরোনো সেই স্মৃতির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে এবং আপনার মেমোরী থেকে এই পার্টিকুলার ঘটনাটি রিপ্লে করছে অথবা আপনি অতীতে কোন একটা সময় নিজেকে এমন একটা প্রশ্ন করেছিলেন যার উত্তরটি অবচেতন হটাত করেই খুঁজে পেয়েছে । আপনার সচেতন মন প্রশ্নটি ভুলে গেলেও অবচেতন মন ঠিকই উত্তরটা বের করবার জন্য কাজ করে গেছে ।



নিয়মিত নিজেকে একট প্রশ্ন করে আপনি পেতে পারেন খুব ভালো ফলাফল -



“ আমার ভেতরের নেতিবাচক/হতাশা/নেগেটিভ দিকগুলো কিভাবে আমি পুরোপুরি পরিস্কার করে ফেলতে পারি এবং সেই শুন্যস্থান কিভাবে পজিটিভ এনার্জি দিয়ে পূরণ করতে পারি ?” সুন্দর প্রশ্ন, আপনার অবচেতন প্রশ্নের উত্তর খোঁজার কাজে লেগে গেছে । এই প্রশ্নের একটা উত্তর নিকট ভবিষ্যতে আশা করতে পারেন ।



আরেকটা প্রশ্ন, যেটা করে আমি সবচাইতে ভালো ফলাফল পেয়েছি এবং এখনো নিয়মিত ব্যবহার করি সেটা হলো -

“এমন কোন কাজ বা অ্যাকশন আমি নিতে পারি, যার ফলে আমি আমার নিজস্ব টারগেট বা গোল বসিয়ে নিন ’’ এর কাছাকাছি পৌছাতে পারবো ?”



এদুটো প্রশ্ন প্রায়ই নিজেকে করতে পারেন আর এঁর বদলে আপনার সচেতন এবং অবচেতন মনের মাঝের দুরত্ব কিছুটা হলেও কমে আসবে , লাভবান হবে উভয়েই । চলুন এবার জেনে নেই তাদের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য ।



১। সচেতন মন অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যতের মাঝে পার্থক্য বুঝতে পারে । টাইমলাইনের বিভিন্ন সময়ের ঘটনাগুলোকে আলাদা করতে পারে । বর্তমানের ঘটনাকেই শুধুমাত্র বর্তমান বলে ধরে নিতে পারে সে । আপনি যখন ভবিষ্যত নিয়ে ভাবছেন তখন তাকে ফ্যান্টাসি বলে ধরে নিচ্ছে সচেতন মন ।



অবচেতন মনের কাছে অতীত, বর্তমান অথবা ভবিষ্যত বলে কিছু নেই । আপনার টাইমলাইনকে আলাদা করতে পারে না । বর্তমানে ঘটনার সাথে সাথে আপনি যে ঘটনা মনে করছেন সেটাও তার কাছে এই মুহুর্তে বাস্তব অথবা বর্তমান । ভবিষ্যত নিয়ে আপনার চিন্তা অবচেতন মনের কাছে বাস্তব ।

২। সচেতন মন বুঝতে পারে যে কিছু ব্যপার আছে সত্য আর কিছু ব্যপার আছে মিথ্যা । আপনার কনশাস মাইন্ড জানে ভূত বলে কিছু নেই ।



অবচেতন মনের কাছে সত্য মিথ্যা বলে কিছু নেই, তাই তার শোনা প্রতিটা জিনিস তার কাছে সত্য । ভূতের অস্তিত্ব স্বীকার করে ।





৩। নেগেটিভ এবং পজিটিভ ইনফ্লুয়েন্স অথবা ভাষার পার্থক্য বুঝতে পারে সচেতন মন ।



নেগেটিভ এবং পজিটিভ ইনফ্লুয়েন্সের পার্থক্য বোঝবার ক্ষমতা সাব-কনশাস মাইন্ডের নেই।



৪। প্রশ্ন করা হলে সে ঠিক করে নিতে পারে কোনটার উত্তর দেবে আর কোনটার উত্তর দেবে না ।



প্রশ্ন করা হলে সেটার উত্তর তাকে অবশ্যই দিতে হবে এবং উত্তর খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত সে ব্যস্ত থাকবে । উত্তর খুঁজে পাওয়ার সাথে সাথে তা সচেতন মনের সামনে নিয়ে আসবে অবচেতন মন । উদাহরণঃ হয়তবা আপনি নতুন কিছু জানলেন এবং সাথে সাথে পুরোনো কোন ভুলে যাওয়া স্মৃতি আপনার মনে ভেসে উঠলো কারণ মাত্র শেখা জ্ঞানের আলোকে আপনি ওই স্মৃতিটাকে এখন অন্যভাবে বুঝতে পারছেন ।



৫। বাস্তবতা এবং স্বপ্নের মাঝে পার্থক্য জানে ।



বাস্তবতা এবং স্বপ্নের মাঝে কোন পার্থক্য সে জানে না । স্বপ্ন এজন্য তার কাছে বাস্তব একটা ব্যপার ।



৬। সচেতন মনকে নতুন করে প্রোগ্রাম করা যায় নতুন তথ্য এবং জ্ঞ্যান দ্বারা । যে কোন সময় নতুন কিছু শিখবার ক্ষমতা রাখে সে ।



নতুন করে প্রোগ্রাম করা খুব কঠিন, সচেতনতার থেকেও বেশি এফোর্ট দরকার অবচেতনকে রিপ্রোগ্রাম করবার জন্য । রিপিটেশন এবং সেলফ-হিপনোসিস এর মাধ্যমে অবচেতনে পরিবর্তন আনা সম্ভব ।



৭। বাছাইকৃত মেমোরী অথবা স্মৃতি ভুলে যাওয়ার ক্ষমতা আছে সচেতন মনের । উদাহরণঃ আপনার মনে নেগেটিভ রিঅ্যাকশন সৃষ্টিকারী একটা স্মৃতি আপনি সচেতন ভাবে ভুলে যাবার ডিসিশন নিলেন ।



ভুলে যাবার ক্ষমতা নেই অবচেতন মনের । নেগেটিভ, পজিটিভ সব ধরণের স্মৃতি সে জমা করে রাখে । এজন্য সচেতন ভাবে কিছু ভুলে গেলেও নেগেটিভ এনার্জি হিসাবে আপনার মেমোরী তে অবস্থান করে সে এবং ফলাফল হিসাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে আপনার সেলফ-ইমেজ অথবা সেলফ-এস্টিম ।



৮। সচেতন মনের ধারনা সে আপনার সার্বিক পরিচালনার ক্ষমতা তার হাতে , যদিও সেটা ভুল । তবে, সচেতনতার সাথে পুনরাবৃত্তির মাধ্যমে সে আপনার সাব-কনশাস মাইন্ডকে ইনফ্লুয়েন্স করবার ক্ষমতা রাখে ।



যদিও আপনার সার্বিক পরিচালনার ক্ষমতা অবচেতন মনের অধীনে, এ ব্যপারে অবচেতন মন ঠিক সচেতন মনের মতই অজ্ঞ ।



৯। মানুষ তথা নিজের অস্তিত্ববাদকে অবলোকন করবার ক্ষমতা রাখে । উদাহরণঃ দার্শনিক ডেকারটেস এর বিখ্যাত উক্তি – “I think, therefore I am.’’



অবচেতনের নিজের অস্তিত্ব সম্পর্কেই তার কোন ধারণা নেই ।



১০। সচেতন ভাবে আপনি মনে করেন যে আপনি জানেন আপনি কতটুকু পাবার উপযুক্ত বা যোগ্য ।



অবচেতন ভাবে আপনি যেটাকে আপনার জন্য উপযুক্ত অনুভব করেন আপনি শুধু সেটুকু পাবারই যোগ্য । ( আপনার অবচেতনে যদি আপনি মনে করেন যে আপনি জীবনে ভাল কিছু পাবার উপযুক্ত নন, তবে আপনার দ্বারা নিয়মিত আপনার চারপাশের পরিবেশ সেলফ-স্যাবোটাজের মাধ্যমে নস্ট করবার আশংকা থাকবে ।



১১। সচেতন মন শুধুমাত্র সেসবের প্রতি আগ্রহী যাকে সে সচেতনভাবে দেখবার বা শুনবার বা ধরবার অথবা ঘ্রাণ নেবার ক্ষমতা রাখে । গভীর কোন অর্থের প্রতি আর তেমন আগ্রহ নেই বললেই চলে ।



এসকল কিছু দেখবার, ধরবার, শুনবার বা ঘ্রাণ নেবার ক্ষমতা থেকে তৈরি আবেগের প্রতি অবচেতন মন অধিক আগ্রহী এবং সে প্রতিনিয়ত সবকিছুর মাঝে গভীর কোন অর্থ খোঁজার চেষ্টা করে থাকে । এজন্য আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই কিছু কিছু প্রতীকের সাথে গভীর কোন অর্থ অথবা আবেগ জড়িত থাকতে পারে ।



১২। এককথায় সচেতন মনকে বলা যায় পুতুল । আর অবচেতন মন হলো পুতুল নিয়ন্ত্রনকারী ।



ফ্যান্টাসি বা স্বপ্ন আমাদের অবচেতনের কাছে সত্য হবার সবচাইতে বড় সুবিধা হলো আপনি একটি স্বপ্ন যত গভীর ভাবে এবং আনুপুংখিক ভাবে দেখতে পাবেন সেটা আপনার অবচেতনের কাছে ততটাই সত্য হয়ে উঠবে , ফলাফল হিসাবে সে আপনাকে এমনভাবে গাইড করতে থাকবে যেন আপনার সচেতন মন ধীরে ধীরে সেই টারগেটের আরো কাছে আপনাকে পৌছে দেবার যোগ্য হয়ে ওঠে । আর কিভাবে এটা নিজের ব্যক্তিত্বের বিভিন্ন দোষগুণ থেকে শুরু করে জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায় সে ব্যপারে ভবিষ্যতে আরো লিখবার ইচ্ছা নিয়ে আজ এ পর্যন্তই

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +২৩/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:০৮

দহন আহমেদ বলেছেন: দারুন লেখা! প্রিয়তে নিলাম। সময় করে খুব মনোযোগ দিয়ে পড়তে চেষ্টা করবো। ++++++++++++++

১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:১৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:১৮

মোনশেদ শুভ্র বলেছেন: excellent!!!
very interesting.
pls make it more informative .
waiting for d next.
tnx a lot for ur excellent presentation.

১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২৮

ডক্টর এক্স বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । চেষ্টা করবো পরবর্তীতে আরো ডিটেইলস এ লেখার । ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশী হলাম ।

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৪৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন:


প্লাস :) :)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৫৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যাংকিউ ।

৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:০৫

ভারসাম্য বলেছেন: ভাল লাগল। +++

১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৩

ডক্টর এক্স বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:০০

আরজু পনি বলেছেন:

আহ্ দারুন লাগলো পড়তে। খুব কাজের পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:১৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: পোস্ট ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম । কাজে লাগলে আরো বেশি আনন্দ পাবো । ভালো থাকবেন ।

৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৫৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ++++++

১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:১৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যাংকিউ ভেরি মাচ ।

৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:০০

তোমোদাচি বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম সময় করে পড়তে হবে

১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:১১

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।

৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:২৭

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ১২। এককথায় সচেতন মনকে বলা যায় পুতুল । আর অবচেতন মন হলো পুতুল নিয়ন্ত্রনকার।

অন্যের পুতুল হয়ে থাকাটা বেশ অস্বস্তিকর।

আচ্ছা অবচেতন মন কি স্বাধীন নিয়ন্ত্রক না কি সেও অন্য কার পুতুল??

১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৩১

ডক্টর এক্স বলেছেন: অবচেতন মন আসলে কারোর পুতুল না । বরং জন্মের পর থেকে জমাকৃত প্রতিটা মেমোরীর যোগফল আর সেই যোগফল থেকে প্রাপ্ত হিসাব অনুযায়ী সে নিয়ন্ত্রিত । আর অবচেতন মনকে খুব গভীর ভাবে ইনফ্লুয়েন্স করে আসলে আবেগ । সচেতন মনকে যেমন করে লজিক । তবে সচেতন মনের আছে ইচ্ছাশক্তি , আর সেটা ব্যবহার করে আপনি অবচেতনকে অনেকাংশে ইনফ্লুয়েন্স করতে পারেন । এজন্য মাঝে মাঝে নিজস্ব ধ্যান-ধারণার ব্যপারে চিন্তা করতে হয় এবং কোনরকম হিপোক্রেসি থাকলে তার কারণ অনুসন্ধান করে দেখতে হয়, একবার সমস্যাটি বের করতে পারলে সেটা নিয়ে কাজ শুরু করে দেয় অবচেতন মন নিজেই । আর প্রশ্নের মাধ্যমে কিভাবে তার থেকে কিছু বের করবেন তা ব্যবহার করে দেখতে পারেন । সোজা ভাষায় বলা যায় যে, সচেতন আর অবচেতন যখন এক হয়ে ওঠে তখন প্রচন্ড ক্ষমতার অধিকারী হয় মানুষ , তার চিন্তা দিয়েই অনেককিছু করবার শক্তি পায় সে ।

সামনে অবচেতনের ব্যবহার নিয়ে আরো লিখবো । ভালো থাকবেন ।

৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৩২

ইয়ার শরীফ বলেছেন: আপনার থেকে আবার একটা ভাল পোস্ট পেলাম।
ধন্যবাদ,
অবচেতন মন কি এমন কিছুর দারা প্রভাবিত জা কখনও সচেতন ভাবে ভাবা হয়নি?

যেমন অবচেতন মনে সিগারেট খেতে ভাল লাগে কিন্তু সচেতন ভাবে
কখনও সিগারেট এর প্রতি কোন আগ্রহ ছিলোনা।
এমন কি হতে পারে?

আমি অনে হয় গুছিয়ে প্রশ্নটা করতে পারিনি।
আগামি বার করব। ভাল থাকবেন

১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৪২

ডক্টর এক্স বলেছেন: না, প্রশ্নটা আসলে বেশ ভাল করেছেন । আর হ্যাঁ, এরকম আমাদের সাথে প্রায়ই হয়ে থাকে । এই শতাব্দী তে টিভির প্রতিটা অ্যাডই ইন ফ্যাক্ট আমাদের অবচেতনকে লক্ষ্য করে বানানো হয় । আর তার ওপর সিনেমা, নাটকের প্রভাব তো বাদই দিলাম ।

যাই হোক, হয়তবা ছোটবেলা থেকে শিখেছেন সিগারেট ভালো না, অথচ কোন এক সিনেমা নয়ত নাটকে নায়ককে দেখলেন খুব ভাব নিয়ে সিগারেট টানতে , হতে পারে দৃষ্যটি আপনার অবচেতনে একটা গভীর প্রভাব ফেলে গেলো । তবে সিগারেট ধরে ফেলার পর এঁর অভ্যাসটাই বরং অবচেতন মনকে প্রভাবিত করতে থাকে । এমনকি মারলব্রো সিগারেট নিয়ে একটা কথা শুনেছিলাম যে তাদের নাকি ছোট বাচ্চাদের জন্য লাল আর সাদার মিশ্রণে খেলনা বানানোর প্রজেক্ট আছে । এই লাল-সাদার খেলনা নিয়ে খেলতে থাকা ছেলেটির মনে একসময় এই লাল-সাদা সিগারেট আপিল সৃষ্টি করবে সেটাই তাদের টারগেট । এছাড়াও আরো প্রচুর সাইকোলজিকাল টেকনিক মার্কেটিং এ ব্যবহার করা হচ্ছে যার প্রধান লক্ষ্য মানুষের অবচেতন মন ।

১০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:০৯

তোমোদাচি বলেছেন: পড়লাম!
কারণ আমাদের দেহের ৯৮% কার্যকলাপ অবচেতন দ্বারা পরিচালিত ।
এই কথাটা খুবই কনফিউজিং লাগছে, একটু ব্যাখ্যা করবেন!

আচ্ছা ভাইজান, ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখাটা কি অবচেতন মনের কাজ?

বাই দ্যা ওয়ে, খুব সুন্দর এনালাইসিস!

১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২৩

ডক্টর এক্স বলেছেন: আসলে ব্যপারটা হলো গিয়ে এরকম - আপনার দেহের নড়াচড়া থেকে শুরু করে কোন একটা ব্যপারে রি-অ্যাক্ট করবার যেই স্টাইল- এঁর সবই নিয়ন্ত্রন করে অবচেতন মন । এজন্যই এক একটা মানুষের চলাফেরা এক এক রকম হয় । সচেতন ভাবে আপনি একে পরিবর্তন করতে পারলেও নিজস্ব যেই স্টাইল সেটা কিন্তু অবচেতন মন নিয়ন্ত্রন করে । এছাড়া দেহের ভেতরের কার্যকলাপ গুলোও অবচেতন মনের নিয়ন্ত্রনে । সে বরং কিছু কিছু ব্যপার সচেতন মনের সামনে পেশ করে যেন আপনি সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে পারেন । এমনকি খাবারের হজম প্রক্রিয়াটাও সরাসরি অবচেতন মন নিয়ন্ত্রন করে । তারপর ধরুন আপনার হ্যান্ড-রাইটিং অথবা সার্বিক বডি লাংগুয়েজ এই সবকিছুর নিয়ন্ত্রন অবচেতনের হাতে ।

স্বপ্ন কে আসলে মডার্ন সাইকোলজি তে বলা হয়েছে অবচেতন মনের সচেতন মনের সাথে যোগাযোগের একটি মাধ্যম । সচেতন এবং অবচেতন মনের মাঝে দুরত্ব খুব বেশি হয়ে গেলে স্বপ্নের মাধ্যমে অবচেতন আপনাকে সচেতন করতে চায় । উদাহরণ হিসাবে আমার নিজের দেখা একটা সিম্পল স্বপ্নের উদাহরণ দেই । অনেকদিন অপেক্ষার পর আমি একবার একটা আউটডোর অ্যাডভেঞ্চার টুরে গিয়েছি । প্রথম দশদিনের পর আমি পরপর তিনদিন একই স্বপ্ন দেখা আরম্ভ করলাম যে আমি কিভাবে যেন বাসায় ফিরে যাচ্ছি অথচ আমার কাজ কাজ এখনো কমপ্লিট হয়নি । স্বপ্নের মাঝেই বুঝতে পারছি যে আমাকে আবার ফিরে যেতে হবে বাসা থেকে । সেবার আসলে বহুদিন অপেক্ষার পর এই অভিযান এ বের হয়েছিলাম এজন্য সচেতন ভাবে নিজের কাছেও স্বীকার করছিলাম না যে বাড়ি আমায় টানছে । হয়তবা অবচেতন মন আমাকে স্বপ্নের মাধ্যমে ঠিক সে ব্যপারটাই দেখাতে চেয়েছিলো । প্রসংগত স্বপ্নটি নিয়ে আলোচনা করে শুনেছিলাম আমাদের টিমের আরেকজনও এই একই স্বপ্ন দেখছিলেন । মজার ব্যপার হলো ওই আলোচনার পর স্বপ্নটির ব্যাখ্যা আমি বের করবার পরেই এটা বন্ধ হয়ে যায় ।

তবে সব স্বপ্নের আসলে এত সিম্পল ব্যাখ্যা দেয়া ঠিকও হবে না। লক্ষ্য রাখতে হবে যে স্বপ্নে উপস্থিত এলিমেন্ট অথবা মানুষগুলো থেকে এঁর থিম অথবা সিম্বল গুলো অধিক গুরত্বপূর্ণ । স্বপ্নের মানুষগুলো অবচেতন সাধারণত তার নিকটতম মেমোরী থেকে গ্রহণ করে মাত্র ।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । স্বপ্নের ওপর আরেকটু পড়াশোনা হলে আরো লেখবার ইচ্ছা রইলো ।

১১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২১

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন:
ধন্যবাদ উত্তর দেয়ার জন্য।

আচ্ছা এই যে সচেতন মন আর অবচেতন মনের কথা বলছেন এর মধ্যে 'আমি' কোনটা? আমি কি এর মধ্যে কোন একটা, নাকি দুটি মিলেই আমি, নাকি এর বাইরে তৃতীয় কেউ??

১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩২

ডক্টর এক্স বলেছেন: যদিও আপনার প্রশ্নটা আসলে কিছুটা দার্শনিক তবে এঁর উত্তর আমি দেবো । সবকিছু মিলেই আসলে আমি । তবে বেশিরভাগ মানুষ নিজের ভেতরটা সম্বন্ধে ততটুকুই জানে যতটুকু সে আরেকজনের ব্যপারে জানে । অর্থাৎ নিজের ব্যপারে বেশিরভাগ মানুষের তেমন কোন ধারণা নেই বললেই চলে । হয়তবা টেকনোলজির সাথে ক্ষাপ খাওয়াতে গিয়ে নিজেদের আধ্যাতিক সাইডটিকে বড় বেশি উপেক্ষা করে ফেলছি আমরা । সমাজের প্রয়োজনে নিজের প্রয়োজনকে তাই নিজেদেরই অজান্তে এড়িয়ে চলছি এই আজকের যুগের আমরা । এঁর ফলাফল আর যাই হোক, ভাল হবার নয় ।

সুন্দর প্রশ্ন । ভালো থাকবেন ।

১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:৫৬

তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর ব্যাখ্যার জন্য।
আপনার লেখা ভাল লেগেছে।
আপনাকে অনুসরণে নিলাম।

১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৩

এফ এন এফ বলেছেন: আপনার লেখা ভাল লেগেছে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে । ভাল লেগেছে জানতে পেরে আনন্দিত হলাম । ভাল থাকবেন ।

১৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৫

হাসান রেজভী বলেছেন: আপনার ব্লগটাকেই অনুসারিত করে নিলাম

১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০২

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: সুন্দর লেখা, খুবই ভালো লাগল

আমার সবচেয়ে মজা লাগে এই ব্যাপারটা যে সবকন্সাস মাইন্ডের ইনপুট গুলার বেশীর ভাগই আমাদের নিয়ন্ত্রনের বাইরে। কিন্তু এই অবচেতন মনই আপনাকে বানাবে মানুষ হিসাবে মহান কিংবা অপদার্থ।

আবার কন্সাসমাইন্ডকে আপনি যতই পুতুল বলুন না কেন, কন্সাসমাইন্ড অনেক সময়ই সাবকন্সাস মাইন্ডের বস। অর্থাৎ একজন মানুষ তার খারাপ অবচেতন মনকে ভালো সচেতন মন দিয়ে নিয়ন্ত্রন করে হয়ে যেতে পারে মহান, আবার একজন মানুষ তার ভালো অবচেতন মন কে খারাপ সচেতন মন দিয়ে নিয়ন্ত্রন করে হয়েযেতে পারে একজন ক্রিমিনাল।

ধন্যবাদ অপনাকে, সুন্দর লিখেন আপনি। আর আমাকে কি কিছু সাইকোলজির বইয়ের নাম দেয়ে যাবে ???

১৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫১

ডক্টর এক্স বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে । আপনি ঠিকই বলেছেন কনশাস মাইন্ডের মূল কাজ যদিও সাব-কনশাস মাইন্ড কে নিয়ন্ত্রণ করা কিন্তু এ ব্যপারে আমরা সবাই এতটাই অজ্ঞ যে শেষ পর্যন্ত সাব-কনশাস মাইন্ডই আমাদের চরিত্রের ছোট বড় সবগুলো গুনাগুণের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেলে । তবে তারা কিভাবে কাজ করে সেটা জানতে পারলে অনেকাংশেই জীবনের নিয়ন্ত্রণ আমরা নিতে পারি বলে আমার ধারণা ।
সাইকোলজি আসলে এমন একটা ফিল্ড যেখানে প্রচুর সংখ্যক থিউরি একই সাথে উপস্থিত । এবং তাও সবগুলো প্রমাণিত নয় । আর ভিন্ন ভিন্ন মতের অনুসারী রা তাদের মতবাদ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন । তবে এ পর্যন্ত সকল বড় মতবাদ গুলো নিয়ে পড়তে পারবেন "50 Psychology classics" নামের বইটিতে । সেখান থেকে পরবর্তী গবেষণার সুযোগটি পেয়ে যাবেন আশা করছি । আর কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই জানাবেন ।
আবারো ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর কন্ট্রিবিউশনের জন্য । ভাল থাকবেন ।

১৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০১

অনীনদিতা বলেছেন: দারুন লাগলো পড়তে। খুব কাজের পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।। :)

১৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশী হলাম । ভাল থাকবেন ।

২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৫

চিরতার রস বলেছেন: আমার পোস্টে আপনার ব্লগ লিংক দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। তা না হলে অনেক তথ্য মিস করতাম।

২১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: থ্যাংকিউ । ভাল থাকবেন ।

২২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০২

আতিফ আসলাম বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

ডক্টর এক্স বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো থাকবেন ।

২৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

বর্ষণ বলেছেন: প্রিয়তে। আপনার মেইল আইডি কি দেওয়া যায়।

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

ডক্টর এক্স বলেছেন: https://www.facebook.com/DoctorXBD এই পেইজে মেসেজ পাঠাতে পারেন। আর তা না হলে [email protected] এই ঠিকানায় মেইল করতে পারেন।

ধন্যবাদ আর শুভ কামনা।

২৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

ফারজানা শিরিন বলেছেন: ভালো লেখা । নিজে তো পড়লামই । অন্যরা যাতে পড়তে পারে তাই প্রিয়তে নিলাম ।

০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম অনেক। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই।

অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য। ভালো থাকবেন সবসময়।

২৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:১২

স্বাধীন কিবোর্ড বলেছেন: থ্যাংকস বস :-B

২৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

সোহেল ওয়াদুদ বলেছেন: দারুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.