![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডাঃ নেহাল এইচ সার্জা https://about.me/drnhsarja
প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়াটাকে মোটেও সাধারন ভাবে ছোটো কিছু ভাবার কারন নেই, কেননা এর বড় একটা কারন ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশান (মূত্রনালীতে ইনফেকশান) হলেও এর আরেকটা কারন হচ্ছে ইউরিনারি ক্যান্সার। ( কিডনী বা ইউরিনারি ব্লাডার(মুত্রথলি)-এ ক্যান্সার)
কথা হচ্ছে কেউই প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়াকে মোটেও স্বাভাবিক ভাবে নেয়না বরং খুবই শংকিত হয়ে ওঠে এবং অতি সত্ত্বর কিছু করতে চায়, যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের (ইউরোলোজিস্ট) শরনাপন্ন হওয়ার চেষ্টা করে।
অনেকে আবার ভেবেই বসে যে তার কিডনীই হয়তো নষ্ট হয়ে গেছে ... না পারত পক্ষে ব্যপারটা এমন কিছু নয়। প্রস্রাবের সাথে রক্ত তখনই যায় যখন ইউরিনারি ট্রাক্ট–এ কোথাও ইনফেকশান হয়, বা পাথর হয়ে সেটা ইউরিনারি ট্রাক্ট-এর আবরন চিরে ফেলে, অথবা সে রক্ত কম জমাট বাধার কোনো ঔষধ খায় বা ইউরিনারি ট্রাক্ট এর ক্যান্সার!
যেটা জানা প্রয়োজন এমন ভয়ংকর সব কারন ছাড়াও কি এটা হতে পারে?
পারে, যদি বিটরুট জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া হয়। আর কিছু কিছু ঔষধ খাওয়ার জন্যও এমন হতে পারে – রিফামপিসিন (যক্ষার ঔষধ), এল্যুপুরিনল (গাউট/ বাতের ঔষধ) এর জন্যও এমন হতে পারে।
আরেকটা ব্যপার জানা প্রয়োজন, তা হলো প্রস্রাবের সাথে কখন রক্ত গেলে সেটা দিয়ে কি বোঝা যায়!
ধরুন, প্রস্রাব এর শুরুতে রক্ত যাচ্ছে, এটা সাধারনত প্রস্টেট বা ইউরেত্রা / মূত্রনালী তে কোনো সমস্যার জন্য হয়!
শেষের দিকে গেলে, এটা প্রধানত মূত্রথলি তথা ইউরিনারি ব্লাডার এর সমস্যার জন্য হয়
আর পুরা সময় জুড়ে রক্ত গেলে এর কারন কিডনী বা আপার ইউরিনারি ট্রাক্ট এ কোনো সমস্যা হওয়া!
ইউরিনারি ইনফেকশানের ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক ঔষধের সাথে সাথে প্রচুর পানি খাওয়া প্রয়োজন! আর ইউরিনারি ইনফেকশানের পর ই নয়, পর্যাপ্ত পানি খেলে শরীরে কিডনী এবং ইউরিনারি ট্রাক্ট জনিত সকল রোগই হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশেই কমে যায়।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন!
ফেসবুক-এ আপডেট পেতে ফলো করুন – Dr. N. H. Sarja
টুইটার-র আপডেট পেতে ফলো করুন – @drnhsarja
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
ডাঃ এন এইচ সার্জা বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো!
আসলে এই ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশান অনেক ক্ষেত্রেই রেস্পন্স করতে সময় নেয়। যাই হোক, আপনার বাবা এখন সুস্থ, এটাই বড় ব্যপার। আর মেরোপেনাম আধুনিক এবং উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন এক এন্টিবায়োটিক - এবং আপনি ঠিকই বলেছেন, এর ভালো দিকের পাশাপাশি আছে অনেক সাইড ইফেক্ট!
তবে চেষ্টা করবেন কোনো একজন ভালো চিকিৎসকের আন্ডারে আপনার বাবাকে ইয়ারলি চেক আপ এ রাখতে!
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন!
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১০
সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
ডাঃ এন এইচ সার্জা বলেছেন: শুভেচ্ছা!
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১১
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
ডাঃ এন এইচ সার্জা বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো!
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩
মতিন রহমান বলেছেন: ভাই , পায়খানা শেষে রক্ত-আমাশয় মত কিছু বের হয়,একটু উপদেশ দেবেন
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
ডাঃ এন এইচ সার্জা বলেছেন: ধন্যবাদ মতিন ভাই, আমি সামনে এটা নিয়ে লিখবো। ভালো থাকবেন!
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: দারকারী পোস্ট
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
ডাঃ এন এইচ সার্জা বলেছেন: ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৫
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: ধন্যবাদ ++++++++।আমার বাবার ইউরিন ইনফেকশন হয়েছিল।বারডেম সহ ভালো ভালো হাসপাতালের ডাক্তার গণ ঠিক মত ডায়াগোনসিস করতে ব্যর্থ হয়েছিল।পরে হামদার্দের ঔষুধ খেয়ে ভাল হয়েছে।
এক ডাক্তার কথায় হাসপাতালে ভর্তি ও করা হয়েছিল, মেরোফেন ইনজেকশন দিয়েছিল।যেটা কোন কাজেই লাগেনি, বরং সাইড ইফেক্ট বেশী করেছে।