![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মা বাবা গ্রামে থাকেন। ভাইয়ের সাথে। আছে ভাবী এবং ৩ জন ছেলেমেয়ে। অনেকদিন ধরে মা বলছিলেন, আমারদের একটা ফ্রিজ হলে ভালো হতো। আব্বা কিছু বলতো না। কিন্তু দিতে পারিনি। আজ একটা বড় ফ্রিজ কিনে দিয়েছি। আমার ছোট বোনের স্বামী সেটা বাড়ীতে এনে সেট করে দিল। মা বাড়ীতে ছিল না। মেজো বোনের বাড়ীতে নিয়ে গেছেন। সন্ধ্যায় আমার ছোট বনের স্বামী আমাকে মিসকল দিলে আমি এখান থেকে ফোন করলাম। সে বলল, আপা আব্বা ফ্রিজের দিকে ১০ মিনিট একবারে তাকিয়ে ছিল হাসি মুখে। সে যে কি খুশি। আমি এতখুশি আমার জীবনে কারও চোখে দেখিনি। তখন মনে হলো আমার বাবার খুশি ভরা চো্খ দুটো আমি জার্মানীতে বসে দেখতে পাচ্ছি। আমার কাছে মনে হলো যে, আমি অনেক বড় একটা উপহার পেয়েছি। এটা আমার অনেক বড় পাওয়া আমার আব্বার হাসি ভরা চোখ দুটো।
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২১
সুলতানা রহমান বলেছেন: বাবা মায়ের জন্য তো করতেই হবে। মেয়েরা ইচ্ছে করলেই এই খুশিটা বেশি দেখতে পারে। কারণ বাবা মা মেয়েদের কাছে আশা করে কম, ফলে খুশি হয় বেশি।
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: এমন দিন আরো আসুক আপনার জিবনে। এই কামনায়।
৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৯
রুদ্র জাহেদ বলেছেন:
এমন দিন আমাদের জীবনে বারবার আসুক।শুভকামনা
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:১৩
প্রামানিক বলেছেন: মা বাবা খুব বেশি চায় না। বাবা বেঁচে থাকতে ঢাকা থেকে সোজা বাড়ি চলে যেতাম। ঢাকা থেকে কিছু মিস্টি নিয়ে তার হাতে দিলে এত খুশি হতো যে আশি বছর বয়েসেও আধা কেজি এক কেজি মিস্টি এক বসায় খেয়ে ফেলতো। ভয়ে থাকতাম ডায়াবেটিস না ধরে কিন্তু পরীক্ষা করে তার রক্তে কোন ডায়াবেটিস পাইনি। বাবা মা দুইজনেই মারা গেছেন। আপনার লেখা পড়ে তাদের কথা মনে পড়ে গেল। ধন্যবাদ