নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সু-স্বাগতম। আপনার আগমনে ধন্য আমি। মানুষ আমি, আমাকে মানুষই ভাববেন, আমি তাই হতে চাই njnoyon.com
ভুলে ভুলে যায় রে জীবন-
ভুল মানুষে বাঁধিলে মন।
মিলবে না জীবনের হিসেব-
শেষ বেলায় কষিবে যখন।
বিষাদে ভরে'গো সময়-
মন মানুষ যদি দূরে রয়,
ঘুম হারিয়ে দুচোখ থেকে
নিত্যদিন জলের ধারা বয়।
ছলনায় বিশ্বাস হারিয়ে-
বলবে বিধি দাও গো মরণ।
শূন্যতায় ভরে চারিধার-
রবে না কেউ দুঃখ বুঝার,
আপন মানুষ পর হলে'যে-
থাকেনা কিছুই হারাবার।
থাকুক যতই ধনদৌলত-
প্রিয়া হারা শূন্য ভুবন।
রূপ যৌবন থাকবে ক'দিন-
মনের মিলন রয় চিরদিন,
রূপের মোহ কাটবে যেদিন-
পৃথিবী লাগবে না রঙিন।
নয়ন বলে সাবধানি হও-
দেখে শুনে দিও'গো মন।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা ভালো একটা পরামর্শ রেখে গেছেন শ্রদ্ধেয়, আমি বর্তমান সময়ে কোনকিছু ভাবতে পারতেছি না, কিছুই লিখতে পারছি না।
দোয়া রাখবেন সুপ্রিয়, আমি সবকিছু লিখতে চাই, আসলে বিষয় নির্বাচন করা আমার একটা বড় ধরনের সমস্যা। কোন বিষয় স্থির করতে পারলে মোটামুটি লেখতে পারি, তবে ভালোমন্দ বিবেচনায় আর লিখা হয়ে উঠে না। দোয়া রাখবেন।
শুভকামনা জানবেন সবসময়
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৩
হাবিব বলেছেন: ভালো লিখেছেন। চাঁদগাজীদার কথা স্মরণ রাখবেন।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সুপ্রিয় কবির কাছে প্রশংসিত হয়ে অনেক আনন্দিত হলাম, অনুপ্রাণিত করবে শ্রদ্ধেয় আপনার প্রশংসা।
দোয়া রাখবেন ভাই।
হ্যা, শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী মুরুব্বি সবসময় আমাকে অনুপ্রাণিত করে থাকেন, আমার প্রতি তার অঢেল ভালোবাসা অনুভব করি।
দোয়া রাখবেন শ্রদ্ধেয় প্রিয় কবিবর।
শুভকামনা জানবেন ভাই সবসময়
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি গান করেন?? যদি গান করেন তাহলে একদিন আপনার গলায় গান শুনব।
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৪২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ্যা ভাই শুনাতে পারবো, তবে খালি গলায়। কারণ, বাদ্যযন্ত্রের সাথে গান খুব বেশি একটা গাওয়া হয়নি আমার, তাই তাল মিলিয়ে গাওয়া কঠিন হবে আমার জন্য। আসলে আমি গায়ক নই, কেবল গান শুনে গাইতে পারি কোনরকম।
দোয়া রাখবেন ভাই।
শুভকামনা জানবেন সবসময়
৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কবিতাটি পাঠে মুগ্ধ । একজন কবির মনোজগতে যে ভাব আসে তা নিয়েই তিনি কবিতা কিংবা গীত রচনা করেন । কারো কোন ফরমায়েসি কথায় কবি সাধারণত কিছু লেখেন না । উপরের কিছু মন্তব্যবের আলোকে প্রসঙ্গের কিছুটা বাইরে গিয়ে কথাগুলি বলা । প্রসঙ্গক্রমে আদি কবি বাল্মিকীর কিছু কথা ও শ্লোক সে সাথে বিশ্ব কবি রবিন্দ্রনাথের লেখা ভাষা ও ছন্দ কবিতাটি এখানে তুলে ধরা হল বিবিধ কারণে । এক্ষনে সামু ব্লগে ক্রান্তিকাল চলছে । পোষ্টে ও মন্তব্যে সকল জায়গাতেই সুকুমার আলোচনা প্রয়োজন বিধায় ইচ্ছাক্রমেই আলোচনাটি একটু লম্বা করা হল।
যাহোক, কবির ভাব , ভাষা ও ছন্দ প্রসঙ্গে ফিরে যাওয়া যাক । প্রথমে থাকল বাল্মিকীর ভাবের প্রসঙ্গ কথা। বাল্মিকী মুনি ছন্দ , অলঙ্কার, উপমা আদি ব্যাকারণ জানতেন না। কোন একদিন মুনিবর বাল্মীকি তমসা-তীর্থে প্রকৃতির অপরূপ নৈসর্গিক শোভা সন্দর্শনে বিমুগ্ধ হয়ে ইতস্ততঃ বিচরণ করছেন। এক ব্যাধ বাল্মীকির সম্মুখেই এক পুরুষ ক্রৌঞ্চ (বক) যুগলকে তীরবিদ্ধ করেন।সন্ধ্যা কালে ঐ যুগল বককে হত্যা করতে দেখে ও ক্রৌঞ্চীর কান্না শুনে ক্রুদ্ধ বাল্মীকির মুখ থেকে অভিশাপ বাণীর আকারে উচ্চারিত হয় একটি শ্লোক। পরে তিনি অভিশাপের শ্লোক বিশ্লেষন করে দেখেন সেটায় ছন্দ, অলঙ্কার আছে । বাল্মীকির বাণীর আকারে উচ্চারিত হয় সৃষ্টির প্রথম শ্লোক:
মা নিষাদ প্রতিষ্ঠাং ত্বমগমঃ শাশ্বতী সমঃ।
যৎ ক্রৌঞ্চমিথুনদেকমবধী কামমোহিতম।।
- হে ব্যাধ, তুমি যে কামমোহিত ক্রৌঞ্চমিথুনকে বধ করলে,
তার ফলস্বরূপ জীবনে কখনও শান্তি পাবে না।
এটিই সৃষ্টির আদি কবিতা। সেজন্য বাল্মীকি ‘আদি-কবি’ নামে খ্যাত হন।
আর শোক থেকে উত্থিত এই কবিতার নাম দিলেন শ্লোক।
যাহোক, বাল্মীকির অন্তরে যে ছন্দের জন্ম নেয় তা দিয়ে বাল্মীকি কি করবেন তা নিয়ে রবিন্দ্রনাথ রচনা করেন তার বিখ্যত কবিতা ভাষা ও ছন্দ । নীচে রবিন্দ্রনাথের কবিতাটি তুলে দেওয়া হল । এটি ভাল করে পড়লে বুঝতে পবরবেন আপনার মাঝে যে কবি প্রতিভা আছে তা দিয়ে কি রচনা করবেন ।
ভাষা ও ছন্দ
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
যেদিন হিমাদ্রিশৃঙ্গে নামি আসে আসন্ন আষাঢ়,
মহানদ ব্রহ্মপুত্র আকস্মাৎ দুর্দাম দুর্বার
দুঃসহ অন্তরবেগে তীরতরু করিয়া উন্মূল
মাতিয়া খুঁজিয়া ফিরে আপনার কূল-উপকূল
তট-অরণ্যের তলে তরঙ্গের ডম্বরু বাজায়ে
ক্ষিপ্ত ধূর্জটির প্রায়; সেইমত বনানীর ছায়ে
স্বচ্ছ শীর্ণ ক্ষিপ্রগতি স্রোতস্বতী তমসার তীরে
অপূর্ব উদ্বেগভরে সঙ্গীহীন ভ্রমিছেন ফিরে
মহর্ষি বাল্মীকি কবি, রক্তবেগতরঙ্গিত বুকে
গম্ভীর জলদমন্দ্রে বারম্বার আবর্তিয়া মুখে
নব ছন্দ; বেদনায় অন্তর করিয়া বিদারিত
মুহূর্তে নিল যে জন্ম পরিপূর্ণ বাণীর সংগীত,
তারে লয়ে কী করিবে, ভাবে মুনি কী তার উদ্দেশ–
তরুণগরুড়সম কী মহৎক্ষুধার আবেশ
পীড়ন করিছে তারে, কী তাহার দুরন্ত প্রার্থনা,
অমর বিহঙ্গশিশু কোন্ বিশ্বে করিবে রচনা
আপন বিরাট নীড়।– অলৌকিক আনন্দের ভার
বিধাতা যাহারে দেয়, তার বক্ষে বেদনা অপার,
তার নিত্য জাগরণ; অগ্নিসম দেবতার দান
ঊর্ধ্বশিখা জ্বালি চিত্তে আহোরাত্র দগ্ধ করে প্রাণ।
অস্তে গেল দিনমণি। দেবর্ষি নারদ সন্ধ্যাকালে
শাখাসুপ্ত পাখিদের সচকিয়া জটারশ্মিজালে,
স্বর্গের নন্দনগন্ধে অসময়ে শ্রান্ত মধুকরে
বিস্মিত ব্যাকুল করি, উত্তরিলা তপোভূমি-‘পরে।
নমস্কার করি কবি শুধাইলা সঁপিয়া আসন–
“কী মহৎ দৈবকার্যে, দেব, তব মর্তে আগমন?”
নারদ কহিলা হাসি, “করুণার উৎসমূখে, মুনি,
যে ছন্দ উঠিল ঊর্ধ্বে, ব্রহ্মলোকে ব্রহ্মা তাহা শুনি
আমারে কহিলা ডাকি, যাও তুমি তমসার তীরে,
বাণীর-বিদ্যুৎ-দীপ্ত ছন্দোবাণ-বিদ্ধ বাল্মীকিরে
বারেক শুধায়ে এসো–বোলো তারে, “ওগো ভাগ্যবান্,
এ মহা সংগীতধন কাহারে করিবে তুমি দান।
এই ছন্দে গাঁথি লয়ে কোন্ দেবতার যশঃকথা
স্বর্গের অমরে কবি মর্তলোকে দিবে অমরতা?”
কহিলেন শির নাড়ি ভাবোন্মত্ত মহামুনিবর,
“দেবতার সামগীতি গাহিতেছে বিশ্বচরাচর,
ভাষাশূন্য, অর্থাহারা। বহ্নি ঊর্ধ্বে মেলিয়া আঙ্গুলি
ইঙ্গিতে করিছে স্তব; সমুদ্র তরঙ্গবাহু তুলি
কী কহিছে স্বর্গ জানে; অরণ্য উঠায়ে লক্ষ শাখা
মর্মরিছে মহামন্ত্র; ঝটিকা উড়ায়ে রুদ্র পাখা
গাহিছে গর্জনগান; নক্ষত্রের অক্ষৌহিণী হতে
অরণ্যের পতঙ্গ অবধি, মিলাইছে এক স্রোতে
সংগীতের তরঙ্গিণী বৈকুণ্ঠের শান্তিসিন্ধুপারে।
মানুষের ভাষাটুকু অর্থ দিয়ে বদ্ধ চারি ধারে,
ঘুরে মানুষের চতুর্দিকে। অবিরত রাত্রিদিন
মানবের প্রয়োজনে প্রাণ তার হয়ে আসে ক্ষীণ।
পরিস্ফুট তত্ত্ব তার সীমা দেয় ভাবের চরণে;
ধূলি ছাড়ি একেবারে ঊর্ধ্বমুখে অনন্ত গগনে
উড়িতে সে নাহি পারে সংগীতের মতন স্বাধীন
মেলি দিয়া সপ্তসুর সপ্তপক্ষ অর্থভারহীন।
প্রভাতের শুভ্র ভাষা বাক্যহীন প্রত্যক্ষ কিরণ
জগতের মর্মদ্বার মুহূর্তেকে করি উদ্ঘাটন।
নির্বারিত করি দেয় ত্রিলোকের গীতের ভাণ্ডার;
যামিনীর শান্তিবাণী ক্ষণমাত্রে অনন্ত সংসার
আচ্ছন্ন করিয়া ফেলে, বাক্যহীন পরম নিষেধ
বিশ্বকর্মা-কোলাহল মন্ত্রবলে করি দিয়া ভেদ
নিমেষে নিবায়ে দেয় সর্ব খেদ সকল প্রয়াস,
জীবলোক-মাঝে আনে মরণের বিপুল আভাস;
নক্ষত্রের ধ্রুব ভাষা অনির্বাণ অনলের কণা
জ্যোতিষ্কের সূচীপত্রে আপনার করিছে সূচনা
নিত্যকাল মহাকাশে; দক্ষিণের সমীরের ভাষা
কেবল নিশ্বাসমাত্রে নিকুঞ্জে জাগায় নব আশা,
দুর্গম পল্লবদুর্গে অরণ্যের ঘন অন্তঃপুরে
নিমেষে প্রবেশ করে, নিয়ে যায় দূর হতে দূরে
যৌবনের জয়গান– সেইমত প্রত্যক্ষ প্রকাশ
কোথা মানবের বাক্যে, কোথা সেই অনন্ত আভাস,
কোথা সেই অর্থভেদী অভ্রভেদী সংগীত-উচ্ছ্বাস,
আত্মবিদারণকারী মর্মান্তিক মহান নিশ্বাস?
মানবের জীর্ণ বাক্যে মোর ছন্দ দিবে নব সুর,
অর্থের বন্ধন হতে নিয়ে তারে যাবে কিছু দূর
ভাবের স্বাধীন লোকে, পক্ষবান্ অশ্বরাজ-সম
উদ্দাম-সুন্দর-গতি– সে আশ্বাসে ভাসে চিত্ত মম।
সূর্যেরে বহিয়া যথা ধায় বেগে দিব্য অগ্নিতরী
মহাব্যোমনীলসিন্ধু প্রতিদিন পারাপার করি,
ছন্দ সেই অগ্নিসম বাক্যেরে করিব সমর্পণ–
যাবে চলি মর্তসীমা অবাধে করিয়া সন্তরণ,
গুরুভার পৃথিবীরে টানিয়া লইবে ঊর্ধ্বপানে,
কথারে ভাবের স্বর্গে, মানবেরে দেবপীঠস্থানে।
মহাম্বুধি যেইমত ধ্বনিহীন স্তব্ধ ধরণীরে
বাঁধিয়াছে চতুর্দিকে অন্তহীন নৃত্যগীতে ঘিরে
তেমনি আমার ছন্দ ভাষারে ঘেরিয়া আলিঙ্গনে
গাবে যুগে যুগান্তরে সরল গম্ভীর কলস্বনে
দিক হতে দিগন্তরে মহামানবের স্তবগান,
ক্ষণস্থায়ী নরজন্মে মহৎ মর্যাদা করি দান।
হে দেবর্ষি, দেবদূত, নিবেদিয়ো পিতামহ-পায়ে
স্বর্গ হতে যাহা এল স্বর্গে তাহা নিয়ো না ফিরায়ে।
দেবতার স্তবগীতে দেবেরে মানব করি আনে,
তুলিব দেবতা করি মানুষেরে মোর ছন্দে গানে।
ভগবন্, ত্রিভুবন তোমাদের প্রত্যক্ষে বিরাজে–
কহ মোরে কার নাম অমর বীণার ছন্দে বাজে।
কহ মোরে বীর্য কার ক্ষমারে করে না অতিক্রম,
কাহার চরিত্র ঘেরি সুকঠিন ধর্মের নিয়ম
ধরেছে সুন্দর কান্তি মাণিক্যের অঙ্গদের মতো,
মহৈশ্বর্যে আছে নম্র, মহাদৈন্যে কে হয় নি নত,
সম্পদে কে থাকে ভয়ে, বিপদে কে একান্ত নির্ভীক,
কে পেয়েছে সব চেয়ে, কে দিয়েছে তাহার অধিক,
কে লয়েছে নিজশিরে রাজভালে মুকুটের সম
সবিনয়ে সগৌরবে ধরামাঝে দুঃখ মহত্তম–
কহ মোরে, সর্বদর্শী হে দেবর্ষি, তাঁর পুণ্য নাম।”
নারদ কহিলা ধীরে, “অযোধ্যায় রঘুপতি রাম।”
“জানি আমি জানি তাঁরে, শুনেছি তাঁহার কীর্তিকথা”–
কহিলা বাল্মীকি, “তবু, নাহি জানি সমগ্র বারতা,
সকল ঘটনা তাঁর– ইতিবৃত্ত রচিব কেমনে।
পাছে সত্যভ্রষ্ট হই, এই ভয় জাগে মোর মনে।”
নারদ কহিলা হাসি, “সেই সত্য যা রচিবে তুমি,
ঘটে যা তা সব সত্য নহে। কবি, তব মনোভূমি
রামের জনমস্থান, অযোধ্যার চেয়ে সত্য জেনো।”
এত বলি দেবদূত মিলাইল দিব্য স্বপ্নহেন
সুদূর সপ্তর্ষিলোকে। বাল্মীকি বসিলা ধ্যানাসনে,
তমসা রহিল মৌন, স্তব্ধতা জাগিল তপোবনে।
এরপর বাল্মিকী রামায়ন মহাকাব্য রচনা শুরু করেন
এখন ভাবেন কি বিষয় নিয়ে লিখবেন ।
আমার পোষ্টে আপনার মন্তব্য দুটি দেখেছি । সময় করে জবাব দিব ।
শুভেচ্ছা রইল
৩০ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কিভাবে যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবো তা ভেবে পাচ্ছি না, আপনার এমন আন্তরিক ভালোবাসা আমাকে কতটা মুগ্ধ ও উৎসাহিত করছে তা বলে বুঝানো কষ্ট সাধ্য আমার জন্য। অনেক প্রেরণার হয়ে থাকবে আপনার এই মন্তব্য আমার সামনের দিনে।
আমি দেখেছি, কিছুসময় হুটকরে অল্প সময়েই লিখে ফেলি কবিতা, আবার কয়েকদিন চেষ্টা করেও একটা কবিতা মিলাতে পারিনা কোনকোন সময়। জানিনা কেন এমন হয় আমার।
দোয়া রাখবেন শ্রদ্ধেয় সুপ্রিয়।
শুভকামনা জানবেন সবসময়, আপনার সুস্থতা কামনায়
৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: কবিতা ভালো লেগেছে নাঈম ভাই, ভুল মানুষে মন বিঁধলে তবেই না কিছু আরও ভুল করার সুযোগ থাকে
০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:১২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: একদম ঠিক কবি, ভুল থেকে ভুলে কেবল গড়াগড়ি খেতে হয়, খুব কম লোকই ভুল থেকে বেরিয়ে আসতে পারে।
কবিতা ভালো লেগেছে যেনে আনন্দের সাথে উৎসাহিত হলাম।
দোয়া রাখবেন কবি ভাই।
শুভকামনা জানবেন সবসময়
৬| ০২ রা জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৪১
খায়রুল আহসান বলেছেন: এ কবিতাটি পড়েই বেশ বোঝা যায়, আপনার ভেতরে এক কবি মন বাস করে। সেখানে এখন (যখন কবিতাটা লিখেছিলেন) কিছুটা অস্থিরতা চলছে। আশাকরি, এতদিনে সে অস্থিরতার অবসান হয়েছে।
মানুষের মন বড় বিচিত্র। সব সময় সেটা ভুল শুদ্ধের হিসেব কষে চলে না।
"আমি বর্তমান সময়ে কোনকিছু ভাবতে পারতেছি না, কিছুই লিখতে পারছি না" (১ নং প্রতিমন্তব্য) - কমবেশী সব কবি লেখকরাই মাঝে মাঝে এরকম অবস্থার সম্মুখীন হয়ে থাকেন। আবার ঠিক হয়ে যায়।
একজন কবির মনোজগতে যে ভাব আসে তা নিয়েই তিনি কবিতা কিংবা গীত রচনা করেন । কারো কোন ফরমায়েসি কথায় কবি সাধারণত কিছু লেখেন না - চমৎকার এ কথাগুলোর জন্য ডঃ এম এ আলী কে অশেষ ধন্যবাদ। কথাগুলো পুরোপুরি সত্য।
২৬ শে জুন, ২০১৯ রাত ২:১৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রথমেই শ্রদ্ধেয় প্রিয় কবিবর এর কাছে ক্ষমা প্রার্থী এই ভেবে যে, মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য দেরি হওয়ায় আপনার মনে যদি কিঞ্চিৎ উদ্বিগ্নতার জন্ম নেয় তো তার জন্য আমি অপরাধী।
আপনার মতো গুণী লেখক-কবিদের প্রশংসা আমাকে কতটা অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত করে তা বোঝানোর মতো ভাষাবাক্য আমার ভান্ডারে এখনও জমেনি। অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আমার আপনার ব্লগ পরিদর্শন ও মন্তব্য রেখে আমাকে আন্তরিক উৎসাহদানে।
শ্রদ্ধেয় ড. এম এ আলী ভাই সবসময় সকল বিষয়ে চুল-ছেঁড়া বিশ্লেষণের মাধ্যমে সকলের প্রতি আন্তরিকতার ছাপ রাখেন। তার এই কথাগুলোর সত্যতা আমি নিজেও, এতদিনেও আমি একটি কবিতাও লিখতে পারলাম না, বরঞ্চ সেটা ভাবতে গিয়ে সকল লেখা থেকেই সরে গেল আমার মন!! তাই আর ব্লগে ঢুকতে মন চাইছিল না একপ্রকার লজ্জায়। এর সাথে অবশ্য কর্মব্যস্ততা আর মানসিক অস্থিরতাও অনেকটা দায়ী।
যা হোক, অনেকদিন পর ব্লগে একটু ঘুরে যাওয়ার জন্য এসে আপনার প্রেরণাদায়ক প্রশংসা আমাকে অনেক আনন্দিত করলো। চেষ্টা করবো এখন থেকে প্রতিদিন ব্লগে আসতে। দোয়া রাখবেন শ্রদ্ধেয় প্রিয় কবিবর।
শুভকামনা জানবেন, আপনার সুস্থতা কামনায়
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার কবিতা (গান ) ঘুরেফিরে একই ক্থা বলছে; আপনাকে মানুষের মনের অন্য ভাবনাগুলোকেও কন্ঠ দিতে হবে