ভারত বা ভাদা বিরোধী কিছু সাধুরা পণ্য বর্জনের আওয়াজ তুললেও কাট্টা ইসলাম বিদ্বেষী ভারতের সন্ত্রাসী মিডিয়া ও মেীলবাদী তারকাদের বর্জনে বোবা শয়তান কেন?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

ফেলানী হত্যার বিচার পাইনি বাংলাদেশ। এজন্য মায়াকান্নায় নেমেছে কখিত বাংলাদেশ পেমিক ও ভাদা বিরোধীরা। তারা বলছে কাট্টা ইসলাম বিদ্বেষী ভারতের পণ্য আজ থেকে নাকি ঘরে তুলবেনা। কিন্তু অবাক করার বিষয় কি জানেন? তাদের আলমারী গুলো কাট্টা ইসলাম বিদ্বেষী ভারতীয় জিনিস এবং ভারতীয় প্রসাধনীতে পূর্ন রয়েছে। মুখে বড় বড় বুলি ঝাড়লেও এগুলো কিন্তু ফেলে দিতে পারছে না। উপরন্তু মুনাফেক্বীর মত সকালে বর্জনের কথা বললেও রাতের আধাঁরে ঠিকই কাট্টা ইসলাম বিদ্বেষী ভারতীয় জিনিস নিয়েই ঘরে ফিরছে নিমকহারাম ভাদা বিরোধীরা।



বাসায় এসে রিমোট টা নিয়ে শয়তানের বাক্স চালু করতে এতটুকুও তারা ভুলে না। আবার চালু করেই প্রথমে কাট্টা ইসলাম বিদ্বেষী ভারতীয় চ্যানেলই আগে টিউন করে। এগুলোই বুলি আওড়ানোকারীদের কাজ্। একটা ফেলানীতে বাংলাদেশের কতটুকু ক্ষতি হয়েছে? কিন্তু একটা জাতিকে কুড়ে কুড়ে মারছে যে সন্ত্রাসী মিডিয়া এবং মৌলবাদী তারকারা, তারাকে তোদের ২৪ ঘন্টার পথ চলা করে নিয়েছিস কেন? পারিস না কেন বাংলার পুরো মুসলিম জাতি ধ্বংসের এই সন্ত্রাসী মিডিয়া এবং মৌলবাদী তারকাদের ত্যাগ করতে? তোরা মানুষ নামের পশু। তোরা পারবি না কাট্টা ইসলাম বিদ্বেষী ভারতকে ত্যাগ করতে।



বাংলার সহজ-সরল অনেক মানুষ এই নিকৃষ্ট জানোয়ারদের চিন্তে পারেনা। এই জানোয়াররাই বড় বড় ফাকা বুলি ঝেড়ে সোনার বাংলাকে কাট্টা ইসলাম বিদ্বেষী ভারতের কলোনীতে পরিনত করেছে। এই জানোয়ারদের কারনেই বাংলাদেশ এখন নামে মাত্র মুসলিম দেশ। এই জানোয়ারদের কারনেই বাংলাদেশ এখন ফলহীন বৃক্ষের মত হয়েছে। যার জন্য সোনার বাংলার মানুষ ঈমান-আমল, ধন-সম্পদ,ইজ্জত-সম্মান সব খুয়ে ফেলেছে। মনে রাখা উচিত এই জানোয়ার গুলো কখনই ভাদা বা ভারতের বিরোধী নয়। এরাই ভাদার বন্ধু। এরাই কাট্টা ইসলাম বিদ্বেষী ভারতের হিন্দুদের কষ্টে সর্বাগ্রে দু:খিত হয়। কিন্তু কোনও বাংলাদেশী মুসলমানের কষ্টের কথা শুনলে ফাকা বুলি দেয়, আর কাট্টা ইসলাম বিদ্বেষী ভারতীয় মুসলমানের কষ্ট শুনলে বলে ওটা ওদের পাওনা। এই জানোয়ারের দল, আর কতো সোনার বাংলাকে নিয়ে এবং মুসলমানদেরকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলবি।



আজ কাট্টা ইসলাম বিদ্বেষী ভারতে গনহারে মুসলিম নিধন চলছে কিন্তু কই তোদের প্রতিবাদের বুলি? হিন্দু ,বেীদ্ব হলে তো তোদের কান্নার রোল পড়ে যায়। পকেটের টাকা উজাড় করতে দ্বিধা করিস না তখন। তোরা মুনাফিক্ব, তোরা গাদ্দার,তোরা জানোয়ার। তোদের মানুষ বলতে লজ্জা হয় আমার।



তোদের মনে রাখা দরকার , তোদের ও তোদের দোসরদের শাহরগ কেটে ফেলার সময় ঘনিয়ে আসছে। মুনাফেক্বীর বুলি আমরা বাংলার জনতা খুব শুনেছি। আর শুনার সময় খুব একটা বেশি নাই। আল্লাহ পাক উনার গযবে ধ্বংস হয়ে যাবি। তোদের মুসলমান নাম ধারনের কলঙ্ক তখন জগত থেকে মুছে যাবে। হয় প্রকৃত মুসলমান হয়ে থাকবি, নইতো হিন্দু হয়ে মুসলমানের গোলাম সাজবি।

২ টি +০/-০