![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুসলমান দেশগুলোর সবচেয়ে বড় শত্রু সৌদির ইহুদী সরকার। বিষয়টি আমরা আগেই বুঝেছিলাম। আগেই জেনেছিলাম সেীদি সরকার মুসলমান নয়। সে এক ইহুদী। আমরা অনেক বছর আগেই বিষয়টি যখন বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতাম তখন তারা হেসেই উড়িয়ে দিত। আজকে তারা নিজেরাও বলছে যে সৌদি সরকার ইহুদী সরকার, সে মুসলমানদের বড়ই শত্রু।
কুরআন শরীফে বর্ণিত আছে, “ মুসলমান উনাদের সবচেয়ে বড় শত্রু মুশরিক(হিন্দু) ও ইহুদীরা-নাছারারা”। আজকে দেখুন মিশরে ও সিরিয়ায় যে গন্ডগোল চলছে তার নেপথ্যে অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করছে সৌদির সরকার। আর তারা ইহুদী বলেই মধ্যপ্রাচ্চে সমস্ত গন্ডগোলের মূল হোতা হিসেবে সৌদির ইহুদী সরকারকে পাওয়া যাচ্ছে। ফিলিস্তিনকে সামান্য কিছু ডলারের বিনিময়ে তাদের স্ব-জাতি পরগাছা ইজরাইলের কাছে বিক্রি করে রেখেছে এই সৌদির ইহুদী সরকার।
আজকে কাফিরবিশ্ব যখন ফকির হয়ে কোথাও হামলা চালনোর সাহস পাচ্ছে না তখনও সৌদির ইহুদী সরকার ঘোষনা করছে “অতশত বুঝিনা সিরিয়ায় দ্রুত হামলা চালান”। আর হামলা চালানোর সমস্ত খরচ বহন করতে চাইছে এই ইহুদী সরকার।
কিন্তু কথা হচ্ছে তারা কি শুধু বর্তমানে সিরিয়া ও মিশর নিয়েই ক্ষ্যান্ত আছে? না। আমাদের ৯৭% মুসলিম অধ্যুষিত সোনার বাংলাদেশেও একইভাবে ফিৎনা লাগানো জোর কোশেশ করে যাচ্ছে। আপনারা একটু খেয়াল করলেই বুঝবেন যে সৌদির এই তৎপরতায় খোদ কাফিরদেরও কিছু অংশ যখন সমালোচনা করছে, তখনও আমাদের দেশের কুলাঙ্গার হেফাজতী ও জামাতীরা নিশ্চুপ। তারা সৌদির ইহুদী সরকারের বিরুদ্বে কোনও মুখ খুলছে না।
স্মর্তব্য যে সিরিয়া বা মিশরে যেভাবে গন্ডগোল লেগেছে বলে আমরা দেখতে পাচ্ছি ঠিক একই কায়দায় বাংলাদেশে হেফাজতী ও জামাত গংরা ফিৎনা সৃষ্টির জোর চেষ্টা অব্যাহত রাখতে চাচ্ছে। আর এটাও পরিষ্কার যে এর পিছনে ইন্ধন যোগাচ্ছে সেীদির ইহুদী সরকার। উল্টোদিকে কাফিরদের সাথে আতাত করে প্রতিপক্ষ হিসেবে দাড় করিয়েছে বাংলাদেশের আরেক রক্ত চোষক মানবতাব্যবসায়ীদেরকে।
সোনার বাংলাদেশেও এই ইহুদী সরকার ফিৎনা লাগানোর জন্য পাগল হয়ে গেছে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে সোনার বাংলাদেশে কাফিরবিশ্ব ও সৌদির ইহুদী সরকারের ক্যালকুলেশন কোনও কাজে লাগছে না। এখানে কাফিরবিশ্ব ও সৌদির ইহুদী সরকার যেই প্লান করছে ঠিক কুদরতী ভাবে তার উল্টো বিষয় ঘটে যাচ্ছে।
একটা বিষয় আপনাদের মনে রাখার জন্য বলতে বাধ্য হচ্ছি যদিও অনেকের আক্বলের বাইরে বিষয়টি তারপরও বলছি আমাদের সোনার বাংলায় এমন কিছু অলী-আল্লাহ উনাদের আগমন ঘটেছে-যা মানবজাতি বাহ্যিকভাবে অনেক বিষয় হিসেব মিলাতে পারবে না। উনারাই কুদরতীভাবে অনেক বিষয় ঠিক করে থাকেন। যার জন্য ১০০% মনে রাখবেন যেদিন কাফিরবিশ্ব বাংলাদেশের উপর চড়াও হবার চেষ্টা করবে সেদিন থেকে বিশ্বের মানচিত্র পাল্টাতে থাকবে।
আমার শেষের বিষয় গুলো অনেকে আগের মত হেসেই উড়িয়ে দিতে চাইবে। কিন্তু সেদিন খুব দূরে নয় যেদিন আল্লাহ পাক কুদরতী ভাবে এই বিষয় গুলো সংঘটিত করবেন। বাহ্যিক কোনও হিসেব দ্বারা যা মিলানো সম্ভব নয়। আর তখন জামাত-হেফাজত সহ সব ধর্মব্যবসায়ী এবং প্রগতি-চুশীল সহ সব মানবতাব্যবসায়ী আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ হবে। তবে তাদের মধ্যে যারাই আল্লাহ পাক উনার কাছে খালিছ তওবা করে অলী-আল্লাহ উনাদের গোলামী করবে তারাই শুধু রেহাই পাবে।
আল্লাহ পাক যেন সেই মহান দিন গুলোর হাক্বিকী খেদমত করার তৌফিক আমাদেরকে দান করেন। আমীন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
কিলার অফ রাজাকার বলেছেন: ভন্ডবাগীর কথা আমি বলছি না।
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
মতামত চাই বলেছেন: সৌদি সরকার আমেরিকার এজেন্ট ...
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
বৈকন্ঠ বলেছেন: দেওয়ান বাগীর কথা বলতাছেন নাকী???????