![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানবিক দায় ও বোধহীন শিক্ষা মানুষকে প্রশিক্ষিত কুকুরে পরিণত করে....আইস্ট্যাইন। https://www.facebook.com/nana.bhai.5209
এখনই রাজনীতি ছাড়ছেন না; তবে আগামীতে আর মন্ত্রী হওয়ার ইচ্ছা নেই বলে জানিয়েছেন আবুল মাল আবদুল মুহিত।
শনিবার সম্পাদকদের সঙ্গে এক মত বিনিময় সভায় তিনি বলেন, “মন্ত্রী হিসাবে আমার যে দায়িত্ব তাতে দিনে কমপক্ষে ১৬ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। আগে আমি ১৬ ঘণ্টাই কাজ করতে পারতাম। এখন আমি ১২ ঘণ্টার বেশি পারি না। মূলত এ কারণেই আমি পরবর্তীতে মন্ত্রিত্ব থেকে বিরত থাকতে চাই।”
তবে আগামী জাতীয় নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করার ইচ্ছা আছে বলে জানান এই রাজনীতিবিদ।
গত নির্বাচনে সিলেট-১ আসন থেকে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন আওয়ামী লীগ নেতা মুহিত। বাংলাদেশের নির্বাচনী ইতিহাস বলছে, ওই আসনে যে দল জয় পায়, সেই দলই সরকার গঠন করে।
গত ৬ অক্টোবর ৭৯ বছর পূর্ণ করা মুহিত ১৯৮২-৮৩ সালে এইচ এম এরশাদের সরকারের সময়েও প্রায় ২০ মাস অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
সেই দিনগুলোর কথা স্মরণ করে মুহিত বলেন, সে সময় তিনি এখনকার তুলনায় বেশি ‘শক্তিশালী’ ছিলেন।
“তখন কেবল জেনারেল এরশাদকে রাজি করালেই চলতো। আর এখন একটা গণতান্ত্রিক কাঠামোর ভেতরে আমাকে ১০-১২ জনের সমর্থন পেতে হয়।”
১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ দেশে সামরিক আইন জারির পর প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসাবে সরকারের দায়িত্ব নেন তখনকার সেনাপ্রধান এরশাদ।
সচিবের দায়িত্ব থেকে স্বেচ্ছা অবসরে যাওয়া মুহিত সেই সরকারের মন্ত্রিসভায় যোগ দেন। তখন তার বয়স ৪০ এর কোঠায়।
একাত্তরে ওয়াশিংটনে পাকিস্তান দূতাবাসের ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স মিনিস্টারের দায়িত্বে থাকা মুহিত বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে জনমত সংগ্রহেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
১৯৫৫ সালে স্নাতোকোত্তর শেষ করে পরের বছরই সরকারি চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।
পরে অক্সফোর্ড ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়েও উচ্চতর শিক্ষা নেন মুহিত। ১৯৭২ সালে ৩৭ বছর বয়সে তিনি সচিব পদে উন্নীত হন এবং পরিকল্পনা ও বহিঃসম্পদ বিভাগের দায়িত্ব পালন করেন।
এরশাদের সময়ে মন্ত্রিসভা ছাড়ার পর ১৯৯৪-৯৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতাও করেন মুহিত।
এ পর্যন্ত তার ২১টি বই প্রকাশিত হয়েছে, যার মধ্যে সরকারি চাকরি ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখাও রয়েছে।
Click This Link
আপনারা কি কন??
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
অকপট পোলা বলেছেন: এখন পর্যন্ত তার কোন কথাটা সঠিক হইসে?? :-& :-& এই টাক্কুর হাত থিকা এতো সহজে নিস্তার বাংগালীর জাতির হইবে বলিয়া বোধ হইতেছে নাহে!
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪১
নানাভাই বলেছেন: ডঃ ইউনুসের তো বয়স হইছে, আর আমাগো মাল তো কচি খোকা! .....রাবিশ
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫১
আমি মোঃ চয়ন বলেছেন: তার আরেকটা জোক্স দিয়া যাই।
৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
রাতুল রেজা বলেছেন: মন্ত্রি হওয়ার দরকার নাই আর তার। এই আমলেই যা লুটপাট করে কামাইসে তা ওর ১০ পুরুষ খেয়ে যেতে পারবে। তবে, নির্বাচনের ইচ্ছা আবার আসে দেখি
৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তাঁর ক্যারিয়ার উর্দ্ধমুখী। মন্তব্য তদোর্দ্ধমুখী।
৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
দূর্গমগিরি বলেছেন: বিরল প্রজাতির অর্থমন্ত্রী
৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০০
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: আহা! ইনার অভাব পুরন হবার নয়!
৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৫
বিপদেআছি বলেছেন: বুইড়া জোকার।
৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: এই কার্টুনটা যা মাল কামিয়েছে সেটা তার চৌদ্দ পুরুষ খেয়ে যেতে পারবে। এক বেলমার্কই দিয়েছে মনে হয় হাজার দেড়েক কোটি!! তিনি তো ড. ইউনুসের তুলনায় শিশু!!
১০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী হলে হতে পারি আর কি !
১১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৮
নিকষ বলেছেন: উনি ১২ ঘন্টা কাজ করে দেশ যে জায়গায় নিয়া গেছেন, ১৬ ঘন্টা কাজ করলে আল্লায় জানে দেশটা কই নিয়া যাইত।
উনার কর্মঘন্টা ২ ঘন্টা কইরা দেশ বাচানো হউক।
১২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: ঠিকাচে, ধইন্যবাদ ক্ষেমা দেওনের লাইগ্যা।
১৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৮
আকরাম বলেছেন: তার কি পেনশনে যাবার বয়স হয় নাই?
বাংলাদেশের পলিটিশিয়ানরা কি কেউ কখনো পেনশন বা রিটায়ার্ড করেছে?....জানতে ইচ্চা করছে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
হাসান মুহিব বলেছেন: সেরাম বিনুদুন, ১৮ পেলাস