নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/nana.bhai.5209

মানবিক দায় ও বোধহীন শিক্ষা মানুষকে প্রশিক্ষিত কুকুরে পরিণত করে....আইস্ট্যাইন। https://www.facebook.com/nana.bhai.5209

নানাভাই

মানবিক দায় ও বোধহীন শিক্ষা মানুষকে প্রশিক্ষিত কুকুরে পরিণত করে....আইস্ট্যাইন। https://www.facebook.com/nana.bhai.5209

নানাভাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

এইবার আসল কুত্তায় কামড়াইছে জেনারেল মইনরে ;)

২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫৬



সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অবঃ) মঈন উ আহমেদ কুকুরের আক্রমণের শিকার হয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে। সেখানে তিনি পাশের বাড়ির মালিকের কুকুরের দ্বারা আক্রমণের শিকার হন। তিনি বাসার বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এই সময়ে কুকুর তার ওপর আক্রমণ চালায়। কুকুরের আক্রমণে তিনি মাটিতে পরে গেলে তার নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ হয়। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়ার দরকার হয়নি। কারণ তার মামী শাশুড়ি সিস্টারই প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। পরে তিনি সুস্থ হয়ে উঠন। আক্রমণের শিকার হওয়ার পর সবাই ভয় পেয়ে যান। কিন্তু প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে উঠার পর তাকে বিশ্রামে রাখা হয়।



এদিকে কুকুরের আক্রমণে আহত হলেও তার শরীরের অন্য সব রোগের অবস্থা কিছুটা উন্নতি হয়েছে। কয়েকমাস আগেও তিনি অনেক কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তার ওজন কমে যাওয়া ছাড়াও তার শরীরের অনেক ক্ষতি হয়। কিন্তু দীর্ঘ চিকিৎসার পর তিনি সুস্থ হয়ে উঠতে শুরু করেছেন। এখন তার শরীরের উন্নতি হওয়া ছাড়াও তার ওজনও কিছুটা বাড়ছে। তবে চিকিৎসকরা জানিয়ে দিয়েছেন তিনি যতদিন বেঁচে থাকবেন তাকে কেমো নিয়েই বেঁচে থাকতে হবে। তাকে প্রতিমাসে একটি করে কেমো নিতে হচ্ছে। এই জন্য প্রচুর টাকা প্রয়োজন। তবে তিনি অর্থ সংকটে রয়েছেন আর এই অর্থ সংকটের কারণে কিছুটা ছাড়ও পেয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যকোনো রাষ্ট্রে থাকলে এটা পাওয়া সম্ভব নয় বলেও তিনি অনেক কষ্ট করেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটিতে তার মামী শাশুড়ির বাড়িতে থাকছেন। তিনি যে ঘরে থাকেন তা আলো বাতাসের ব্যবস্থাও নেই। যখন তিনি অস্থির হয়ে উঠেন তখন মাঝে মাঝে তার ছেলের কাছে ফ্লোরিডাতে যান। এরপর আবার চলে আসেন। কারণ তাকে কেমো নিতে হচ্ছে।



তার পরিবারের সূত্র জানায়, এখন তিনি যেই বাসাতে থাকছেন সেটি ছোট। এক সময়ে জেনারেল মঈন অনেক বড় বাসায় থেকেই তার অভ্যাস। আর এই অভ্যাসের কারণেই তিনি অনেক কষ্ট করছেন। মাঝে মাঝেই তিনি রাতের বেলা বাসায় ঢুকতে গিয়ে সিঁড়ি থেকেও পরে গেছেন। সিঁড়ি থেকে পরার কারণে অসুস্থ হয়ে চিকিৎসা নেন। এতে তার শরীরেরও ক্ষতি হয়েছে।



এদিকে মে মাসে নানা হয়েছেন জেনারেল মঈন। তার মেয়ে সাবরিনা বিয়ের আট বছর পর সন্তানের মা হয়েছেন। তার একটি ছেলে সন্তান হয়েছে নিউ ইয়র্কে। সাবরিনা তার বাবা-মায়ের কাছে গিয়েছিলেন। সেখানেই রয়েছেন। কয়েকদিনের মধ্যেই ফিরে আসার কথা রয়েছে। তিনি দেশে একটি বিদেশি সংস্থায় চাকরি করেন। সেখান থেকে ছুটি নিয়ে গেছেন। নাতিকে পেয়ে খুশি জেনারেল মঈন ও নাজনীন মঈন। এই প্রথম বারের মতো তারা নানা হন।



এদিকে জেনারেল মঈনের ছেলে ফ্লোরিডাতে আছেন। সেখানে তিনি এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেছেন। পাস করার পর এখনও ভালো চাকরি পাননি। এই কারণে অড জব করছেন। এই ব্যাপারে তার আত্মীয় জানান, ও এতো মেধাবী ছাত্র ছিল। সে খুব ভালো ফলাফল করেছে। ফলাফল করার পরও ভালে চাকরি পাচ্ছে না। এর কারণ হচ্ছে সে মুসলিম। এই কারণে এখন চাকরি না পাওয়ার কারণে তার সাবজেক্ট পছন্দ করাও ঠিক হয়নি বলে কেউ কেউ বলছেন।



এদিকে জেনারেল মঈন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ কষ্টে রয়েছেন বলে সূত্র জানায়। সেখানে তিনি ও তার স্ত্রী কোনো কাজ করছেন না। নিউ ইয়র্কে থাকার খরচ বেশি। এই কারণে এককভাবে বাসা নিয়ে থাকতে পারছেন না। সেটি থাকতে হলে বেশি টাকা লাগবে। চলার জন্য গাড়ি লাগবে। জেনারেল মঈনের স্ত্রী নাজনীন মঈন গাড়ি ড্রাইভ করতে পারেন না। জেনারেল মঈনেরও শরীরের অবস্থা এমন যে তিনিও গাড়ি চালাতে পারবেন না। তার শরীর একটু উন্নতি হলেও পুরোপুরি সুস্থ নন। তবে হাঁটা চলাফেরা করতে পারছেন। তা হলেও সার্বক্ষণিকভাবে নজরদারীতে আছেন। আর এই কারণেই তারা নিউ ইয়র্কের মামীর বাসায় থাকেন।



এদিকে জেনারেল মঈনের জন্য ঢাকা থেকে তা বাসার ভাড়া সেখানে পাঠানো হয়। সেই অর্থে তার পুরো খরচ চালানো সম্ভব হচ্ছে না। এই কারণে তার ভাইয়েরা যখন বিদেশে যান তখন তার জন্য খরচের টাকা দেন। তবে তা বেশি নয়। এই ব্যাপারে একটি সূত্র জানায়, ভাইয়েরাও এখন আর বেশি টাকা দিতে চাইছেন না। তাদেরও হিসাবের টাকা। তিনি বলেন, অনেকেই আমার ভাইদের সম্পর্কে বলেন তারা নাকি অনেক টাকা আয় করেছেন। কিন্তু আসলে এটা সত্য নয়। এতোদিন ধরে তারা ব্যবসা করছেন। টাকাতো থাকতেই পারে। তাই বলে ২০০৭-২০০৯ সালের মধ্যে কোটিপতি বনে গেছেন বলে যেসব কথা বলা হচ্ছে তা ঠিক নয়।



উল্লেখ, জেনারেল মঈন উ আহমেদ ২০১১ সালের ৫ অক্টোবর বিদেশ যান। বিদেশে যাওয়ার পর তিনি প্রথমে ফ্লোরিডাতে যান। সেখানে ছেলের কনভোকেশন অনুষ্ঠানেও যোগ দেন। পরে সেখানে অবস্থানকালে হঠাৎ করেই অসুস্থ হন। পরে তার শরীরে মারাত্মক রোগ ধরা পড়ে। তাকে নিয়ে আসা হয় তার মামী শাশুড়ির বাসায় নিউ ইয়র্কে। সেখানে একটি হাসপাকালে চিকিৎসা করা হয়। অবস্থার উন্নতি হলে তার দেহে সফল অস্ত্রোপচার হয়। পরে তার বোন মেরুতেও সমস্যা দেখা দেয়। হঠাৎ তার শরীরের অবনতি হয়। তার বন মেরেুর সমস্যাটি মারাত্মক আকার ধারণ করে সেটি তার মাথার নিচের অংশ থেকে উৎপত্তিস্থল বলেই অস্ত্রোপচার করা সম্ভব হয়নি। এই কারণে চিকিৎসক বলেছেন তিনি যতদিন বেঁচে থাকবেন তাকে ততোদিনই কেমো দিয়ে রাখতে হবে।



তার পরিবারের সূত্র জানায়, এই কারণেই জেনারেল মঈন আপাতত দেশে ফিরছেন না। সেখানেই থাকবেন। তার স্ত্রীও সেখানেই আছেন। তিনিও ফিরছেন না কারণ তারও শরীরের অবস্থা ভালো নয়। তিনি ডায়াবেটিসের রোগী। এছাড়াও কয়েকদিন আগে পায়েও সমস্যা হয়েছে। এক সময়ে যে জেনারেল মঈনের নাম অনেকের কাছেই আতঙ্ক ছিল। এখন তিনি নিজেই প্রতিনিয়ত অসুস্থতার সঙ্গে লড়াই করছেন।সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব:) মঈন উ আহমেদ কুকুরের আক্রমণের শিকার হয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে। সেখানে তিনি পাশের বাড়ির মালিকের কুকুরের দ্বারা আক্রমণের শিকার হন। তিনি বাসার বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এই সময়ে কুকুর তার ওপর আক্রমণ চালায়। কুকুরের আক্রমণে তিনি মাটিতে পরে গেলে তার নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ হয়। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়ার দরকার হয়নি। কারণ তার মামী শাশুড়ি সিস্টারই প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। পরে তিনি সুস্থ হয়ে উঠন। আক্রমণের শিকার হওয়ার পর সবাই ভয় পেয়ে যান। কিন্তু প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে উঠার পর তাকে বিশ্রামে রাখা হয়।



এদিকে কুকুরের আক্রমণে আহত হলেও তার শরীরের অন্য সব রোগের অবস্থা কিছুটা উন্নতি হয়েছে। কয়েকমাস আগেও তিনি অনেক কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তার ওজন কমে যাওয়া ছাড়াও তার শরীরের অনেক ক্ষতি হয়। কিন্তু দীর্ঘ চিকিৎসার পর তিনি সুস্থ হয়ে উঠতে শুরু করেছেন। এখন তার শরীরের উন্নতি হওয়া ছাড়াও তার ওজনও কিছুটা বাড়ছে। তবে চিকিৎসকরা জানিয়ে দিয়েছেন তিনি যতদিন বেঁচে থাকবেন তাকে কেমো নিয়েই বেঁচে থাকতে হবে। তাকে প্রতিমাসে একটি করে কেমো নিতে হচ্ছে। এই জন্য প্রচুর টাকা প্রয়োজন। তবে তিনি অর্থ সংকটে রয়েছেন আর এই অর্থ সংকটের কারণে কিছুটা ছাড়ও পেয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যকোনো রাষ্ট্রে থাকলে এটা পাওয়া সম্ভব নয় বলেও তিনি অনেক কষ্ট করেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটিতে তার মামী শাশুড়ির বাড়িতে থাকছেন। তিনি যে ঘরে থাকেন তা আলো বাতাসের ব্যবস্থাও নেই। যখন তিনি অস্থির হয়ে উঠেন তখন মাঝে মাঝে তার ছেলের কাছে ফ্লোরিডাতে যান। এরপর আবার চলে আসেন। কারণ তাকে কেমো নিতে হচ্ছে।



তার পরিবারের সূত্র জানায়, এখন তিনি যেই বাসাতে থাকছেন সেটি ছোট। এক সময়ে জেনারেল মঈন অনেক বড় বাসায় থেকেই তার অভ্যাস। আর এই অভ্যাসের কারণেই তিনি অনেক কষ্ট করছেন। মাঝে মাঝেই তিনি রাতের বেলা বাসায় ঢুকতে গিয়ে সিঁড়ি থেকেও পরে গেছেন। সিঁড়ি থেকে পরার কারণে অসুস্থ হয়ে চিকিৎসা নেন। এতে তার শরীরেরও ক্ষতি হয়েছে।



এদিকে মে মাসে নানা হয়েছেন জেনারেল মঈন। তার মেয়ে সাবরিনা বিয়ের আট বছর পর সন্তানের মা হয়েছেন। তার একটি ছেলে সন্তান হয়েছে নিউ ইয়র্কে। সাবরিনা তার বাবা-মায়ের কাছে গিয়েছিলেন। সেখানেই রয়েছেন। কয়েকদিনের মধ্যেই ফিরে আসার কথা রয়েছে। তিনি দেশে একটি বিদেশি সংস্থায় চাকরি করেন। সেখান থেকে ছুটি নিয়ে গেছেন। নাতিকে পেয়ে খুশি জেনারেল মঈন ও নাজনীন মঈন। এই প্রথম বারের মতো তারা নানা হন।



এদিকে জেনারেল মঈনের ছেলে ফ্লোরিডাতে আছেন। সেখানে তিনি এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেছেন। পাস করার পর এখনও ভালো চাকরি পাননি। এই কারণে অড জব করছেন। এই ব্যাপারে তার আত্মীয় জানান, ও এতো মেধাবী ছাত্র ছিল। সে খুব ভালো ফলাফল করেছে। ফলাফল করার পরও ভালে চাকরি পাচ্ছে না। এর কারণ হচ্ছে সে মুসলিম। এই কারণে এখন চাকরি না পাওয়ার কারণে তার সাবজেক্ট পছন্দ করাও ঠিক হয়নি বলে কেউ কেউ বলছেন।



এদিকে জেনারেল মঈন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ কষ্টে রয়েছেন বলে সূত্র জানায়। সেখানে তিনি ও তার স্ত্রী কোনো কাজ করছেন না। নিউ ইয়র্কে থাকার খরচ বেশি। এই কারণে এককভাবে বাসা নিয়ে থাকতে পারছেন না। সেটি থাকতে হলে বেশি টাকা লাগবে। চলার জন্য গাড়ি লাগবে। জেনারেল মঈনের স্ত্রী নাজনীন মঈন গাড়ি ড্রাইভ করতে পারেন না। জেনারেল মঈনেরও শরীরের অবস্থা এমন যে তিনিও গাড়ি চালাতে পারবেন না। তার শরীর একটু উন্নতি হলেও পুরোপুরি সুস্থ নন। তবে হাঁটা চলাফেরা করতে পারছেন। তা হলেও সার্বক্ষণিকভাবে নজরদারীতে আছেন। আর এই কারণেই তারা নিউ ইয়র্কের মামীর বাসায় থাকেন।



এদিকে জেনারেল মঈনের জন্য ঢাকা থেকে তা বাসার ভাড়া সেখানে পাঠানো হয়। সেই অর্থে তার পুরো খরচ চালানো সম্ভব হচ্ছে না। এই কারণে তার ভাইয়েরা যখন বিদেশে যান তখন তার জন্য খরচের টাকা দেন। তবে তা বেশি নয়। এই ব্যাপারে একটি সূত্র জানায়, ভাইয়েরাও এখন আর বেশি টাকা দিতে চাইছেন না। তাদেরও হিসাবের টাকা। তিনি বলেন, অনেকেই আমার ভাইদের সম্পর্কে বলেন তারা নাকি অনেক টাকা আয় করেছেন। কিন্তু আসলে এটা সত্য নয়। এতোদিন ধরে তারা ব্যবসা করছেন। টাকাতো থাকতেই পারে। তাই বলে ২০০৭-২০০৯ সালের মধ্যে কোটিপতি বনে গেছেন বলে যেসব কথা বলা হচ্ছে তা ঠিক নয়।



উল্লেখ, জেনারেল মঈন উ আহমেদ ২০১১ সালের ৫ অক্টোবর বিদেশ যান। বিদেশে যাওয়ার পর তিনি প্রথমে ফ্লোরিডাতে যান। সেখানে ছেলের কনভোকেশন অনুষ্ঠানেও যোগ দেন। পরে সেখানে অবস্থানকালে হঠাৎ করেই অসুস্থ হন। পরে তার শরীরে মারাত্মক রোগ ধরা পড়ে। তাকে নিয়ে আসা হয় তার মামী শাশুড়ির বাসায় নিউ ইয়র্কে। সেখানে একটি হাসপাকালে চিকিৎসা করা হয়। অবস্থার উন্নতি হলে তার দেহে সফল অস্ত্রোপচার হয়। পরে তার বোন মেরুতেও সমস্যা দেখা দেয়। হঠাৎ তার শরীরের অবনতি হয়। তার বন মেরেুর সমস্যাটি মারাত্মক আকার ধারণ করে সেটি তার মাথার নিচের অংশ থেকে উৎপত্তিস্থল বলেই অস্ত্রোপচার করা সম্ভব হয়নি। এই কারণে চিকিৎসক বলেছেন তিনি যতদিন বেঁচে থাকবেন তাকে ততোদিনই কেমো দিয়ে রাখতে হবে।



তার পরিবারের সূত্র জানায়, এই কারণেই জেনারেল মঈন আপাতত দেশে ফিরছেন না। সেখানেই থাকবেন। তার স্ত্রীও সেখানেই আছেন। তিনিও ফিরছেন না কারণ তারও শরীরের অবস্থা ভালো নয়। তিনি ডায়াবেটিসের রোগী। এছাড়াও কয়েকদিন আগে পায়েও সমস্যা হয়েছে। এক সময়ে যে জেনারেল মঈনের নাম অনেকের কাছেই আতঙ্ক ছিল। এখন তিনি নিজেই প্রতিনিয়ত অসুস্থতার সঙ্গে লড়াই করছেন।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:১০

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
কী কইতে চান?

ধর্মের কল বাতাসে নড়ে! B-)

২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:১৫

নানাভাই বলেছেন: এইবার আসল কুত্তায় কামড়াইছে

২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৩৬

জগ বলেছেন: গুড নিউজ।
হালারপুতেরে মাইরা ফালাইলে আরো খুশি হইতাম। হালা মিরজাফরের বাচ্চা।

৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৩৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: এই না হলো সাংবাদিকের সাংঘাতিক রিপোর্ট.........................

৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: অসুবিদা কি.....তারেক ভাইয়ার কোমরও বেশ ভালোর দিকে.........নেক্টটটাইম যে মঈন উ আইবো সে কিন্তু খালি কোমর ভাইঙ্গাই্ থামবো না........আর ক্যাঠায় তারকে আর ক্যাঠায় জয়......ওইডাও বাছবিচার করবোনা.........।

৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৫

হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। বলেছেন: আপনাপোষ্টটি বেশ রসাত্বক ও হস্যকর মজা পেলাম।




জিয়া, এরশাদ,মঈন, এরা একই ক্যটাগারি লোক।





শুধু বি,এন,পি নয় আওয়ামীলীগও মঈনের উপর ক্ষেপা , বি,এন,পি চিল্লা চিল্লি করে কিন্তু আওয়ামীলীগ করে না,



একটি প্রশ্ন তত্ববধায় ২০০৭এর সরকারের চালক ছিল মঈন, বি,এন,পি মঈন উদ্দীন ফররুদ্দীনে উপর মারাত্বক ক্ষেপা

এখন কেন আবর বি,এন,পি তত্ত্ববধায় চাই?

৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:৪১

আলফা-কণা বলেছেন: pore porte hoybo jinishta,,,,

৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:২০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নানা ভাই, জেনারেল মঈণ তো দেখছি নানা হয়ে ইজ্জতে আপনার সমান হইয়া গেলো ;)

৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০৮

সংবাদিকা বলেছেন: সেই তুলনায় জেনারেল মইনের ডাব হাত- আরেক নাটের গুরু লেজে মাসুদ উদ্দিন চৌ (অবঃ) বহাল তবিয়তে রাজার হালে অস্ট্রলিয়াতে বাংলাদেশের রাষ্ট্র দূত হিসেবে আছে!!!!!!!!!

অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশী দূতাবাস

৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৫২

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: বাহ বাহ বাহ ! লীগ / দল দুইটাই দেখি খুব খুশি !

আমরা হুদাই নেতাগো দোষ দেই ।
যেই দেশের জনগণ যেমন , সেই দেশের নেতারা তো তেমনই হইবে ।

১০| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৪

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: অপূর্ন বলেছেন: যেই দেশের জনগণ যেমন , সেই দেশের নেতারা তো তেমনই হইবে ।
সহমত........আসলেই আবাল পাব্লিকগো আবাল নেতাই দরকার। আমরা সমানে মঈন-ফকরুদ্দিন-ইউনুসদের গাইল পাড়ি................আর আমাদের রাজপুত্র হয় তারেক-কোকো-জয়..............আমাদের অর্থনীতির নিয়ন্ত্রক হয় সালমান এফ রহমান,হলমার্ক,ডেষ্টিনির কর্তাব্যাক্তিরা...........আমাদের রাজনৈতিক নেতা হয় আবুল,চুরঞ্জিত,মওদুদ,ফালুরা............।

১১| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

হেডস্যার বলেছেন:

অপূর্ন বলেছেন: বাহ বাহ বাহ ! লীগ / দল দুইটাই দেখি খুব খুশি !

আমরা হুদাই নেতাগো দোষ দেই ।
যেই দেশের জনগণ যেমন , সেই দেশের নেতারা তো তেমনই হইবে ।



একেবারে যায়গা মত একটা কথা বলছেন।
এরা এখন আর সাধারন জনগন নাই। হয় এই দল, না হয় ওই দলের দালাল।

হাসিনা খালেদার এত্ত লাথ্থি উষ্টা খায় তারপর ও লাজ শরম নাই। ;)

১২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: হেডস্যার বলেছেন:

হাসিনা খালেদার এত্ত লাথ্থি উষ্টা খায় তারপর ও লাজ শরম নাই।


+++++

১৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১

তানি জী... বলেছেন: একজন মানুষ অসুস্থ অর্থ কষ্টে আছে । আর আম্লিগ বিএনপি রা তাই দেখে খুসিতে নাচতাছে । হায় রে মানুষ । এদের মত শয়তান দের জন্য মইনুদ্দিন এর মত মানুষ এ দরকার ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.