নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/nana.bhai.5209

মানবিক দায় ও বোধহীন শিক্ষা মানুষকে প্রশিক্ষিত কুকুরে পরিণত করে....আইস্ট্যাইন। https://www.facebook.com/nana.bhai.5209

নানাভাই

মানবিক দায় ও বোধহীন শিক্ষা মানুষকে প্রশিক্ষিত কুকুরে পরিণত করে....আইস্ট্যাইন। https://www.facebook.com/nana.bhai.5209

নানাভাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

এরশাদের সিদ্ধান্ত গণবিরোধী : প্রতিবাদ না করলে ইতিহাস ক্ষমা করবে না - কাজী জাফর

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪১



জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমদ বলেছেন, এরশাদ জনগণের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নিয়েছেন। তার ‘লজ্জাজনক’ ও ‘গণবিরোধী’ কার্যকলাপের পরও চুপচাপ থাকলে ইতিহাস ক্ষমা করবে না। তিনি দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীকে নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানান বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ। কাজী জাফর বলেন, অসুস্থতা কাটিয়ে উঠলে তিনি পরবর্তী দিকনির্দেশনা দেবেন। জাতীয় পার্টির ‘সর্বদলীয় সরকারে’ যোগদান ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তে তিনি গোটা জাতির মতোই স্তম্ভিত ও হতাশ।

কাজী জাফর আহমদ দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘জাতীয় পার্টির মধ্যে থাকা সরকারের অনুগত নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী অবস্থান গ্রহণ করুন।’ তিনি সুস্থ হলেই দলের অধিকাংশ প্রেসিডিয়াম সদস্য, সংসদ সদস্য ও ভাইস চেয়ারম্যানকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে কর্মসূচি জানাবেন বলে উল্লেখ করেছেন।

তিনি দাবি করেন, সর্বদলীয় সরকারে যোগ দেয়ার প্রশ্নে এরশাদ জাতীয় পার্টির অধিকাংশ নেতাকে না জানিয়ে কিছু সুবিধাবাদী ও দোদুল্যমান মন্ত্রিত্বলোভী নেতাকে আওয়ামী লীগের ‘সর্বদলীয়’ সরকারের মন্ত্রিত্বে বসিয়েছেন। কাজী জাফরের ভাষায়, ‘আমরা মনে করি দলের সর্বোচ্চ ফোরাম প্রেসিডিয়ামকে উপেক্ষা করে স্বৈরতান্ত্রিক পদ্ধতিতে পার্টির গৃহীত পূর্বাপর অবস্থানের বিপরীত এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা জাতির প্রতি বিশ্বাসঘাতকতার শামিল।’

কাজী জাফর আরও বলেন, দলটিকে এরশাদ গণধিকৃত দলে পরিণত করেছেন। যারা সর্বদলীয় সরকারে যোগ দিয়েছেন, তারা নিজ এলাকায় অবাঞ্ছিত হয়েছেন, জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে ঝাড়ু ও জুতা মিছিল হচ্ছে। কাজী জাফরের মতে, তিল তিল করে তিনি (কাজী জাফর) যে দল গড়েছেন, সেটির এ অবস্থা দেখে তিনি ব্যথিত।

সরকারের উদ্দেশে কাজী জাফর বলেন, ‘নির্বাচনকালীন নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ সরকারের গণদাবি অবিলম্বে মেনে নিন এবং দেশকে গৃহযুদ্ধের হাত থেকে রক্ষা করুন।’ তার মতে, দেশের সঙ্কট সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে। একমাত্র এর মাধ্যমেই জাতীয় সংলাপ এবং রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনের পথ সুগম হতে পারে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

সেমিবস বলেছেন: বকরা চাচারে নিয়া রাজনীতির কি দরকার ছিল!!
উনার তো মাথা এম্নিতেই খারাপ হইয়া গেচে

কয় ভোট পাইবো কে জানে

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

দূষ্ট বালক বলেছেন: এরশাদ বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিনোদনের বিষয় মাত্র । এরচেয়ে বেশি কিছু বলে ওনাকে মহিমান্বিত করা বিশেষণের আধিক্য !

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৪

নিজাম বলেছেন: কাজী জাফরের কথা সত্য। কিন্তু এই সত্য ভাষণের পেছনে অন্য কিছু আছে। এদেশের রাজনীতিবিদগণ বিনা কারণে সত্য ভাষণ দেন না।

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

এম আর ইকবাল বলেছেন:
ভাগেরটা পাওয়া যায় নি মনে হয় ।

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ফালতু এরশাদের কথা বাদ দেন।

সরকার থেকে বার বার আলোচনায় ডাকা হলেও, বেহায়া বিএনপি জামাত এর অনুমতি ছাড়া একপাও নড়তে পারছে না। সেনাকুঞ্জে প্রধানমন্ত্রী মির্জা ফকরুলকে সরাসরি আলোচনার আহবান জানানোর পরও মির্জার কোন প্রতিক্রিয়া নেই। বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রীর এই আহ্বানের কথা স্বীকার পর্যন্ত করেন নাই
পরদিন সরোয়ার্দি উদ্যানের সমাবেশেও এ ব্যাপারে কোন বক্তব্য নেই।
গতরাতেও জামাতকে লুকিয়ে গভীর রাতে আশরাফের সাথে গোপনে প্রাথমিক আলোচনার সুত্রপাত করতে হয়েছে।


কারনটা খুবই স্পষ্ট। আলোচনা করে শান্তিপুর্ন নির্বাচনে জামাতের কোন লাভ নেই।

প্রবল সহিংসতা চালিয়ে সবকিছু বিধ্বস্ত করে আওয়ামীলিগকে কোনঠাসা না করা পর্যন্ত সুধু আলোচনা করে হাসিনাকে সরিয়ে নর্মাল শান্তিপুর্ন নির্বাচনে গেলে জামাতের রাজনৈতিক মৃত্যু হবে। সুধু এই কারনেই জামাত বিএনপিকে আলোচনা থেকে সরিয়ে রেখেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.