![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তৃতীয় ধরণের পাগল হল সেয়ানা পাগল। এটা সবচেয়ে কঠিন ধরণের পাগলামি। এই পাগল কি সুস্থ না অসুস্থ সেটা বোঝা খুব কঠিন। যখন সে পাগলামি করছে তখন তার কাজকারবার হবে সুস্থ মানুষের মতো। জটিল সব যুক্তি দিয়ে সে তার পাগলামি প্রতিষ্ঠিত করবে। আবার যখন সে সুস্থ থাকবে তখন তার চিন্তা ভাবনা হবে পাগলের মতো। অফিসে এবং বাসায় নিয়মিত ভাবে আমি এই পাগলের ভূমিকায় অভিনয় করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমার কাছে ভালোই লাগে। শুধু মাঝে মধ্যে আমার মাথার মধ্যে জ্যোৎস্না ঢুকে পড়ে। তখন খুব অস্থির লাগে। কেন লাগে জানি না। আপনারা কেউ কি জানেন?
Joke#001
এক ছেলে গেছে পাত্রী দেখতে....
লোকঃ মদ খাও?
ছেলেঃ না।
লোকঃ সিগারেট খাও?
ছেলেঃ না।
লোকঃ অন্য কোন নেশা কর?
ছেলেঃ না।
লোকঃ তাহলে মজা করার জন্য কী কর?
.
.
.
ছেলেঃ মিথ্যা কথা বলি! হি হি
Joke#002
Antu: লোকে বলে দুধ খেলে নাকি শক্তি বাড়ে !!
বন্ধু :হ্যাঁ, সত্যিই তো বাড়ে,কোন সন্দেহ আছে ??
Antu : ধুর ! পাঁচ গ্লাস দুধ খেয়ে এই দেয়ালটা আধাঘণ্টা ধইরা ধাক্কাইলাম,
এক ইঞ্চিও নড়ে নাই ! সব ভূয়া !
.
.
.
এখন পাঁচ গ্লাস মদ খেয়ে আসলাম! দেখি দেয়ালটা আমারে দেইখা
নিজেই কেমন ভয়ে কাঁপতাছে
Joke#003
গার্ল ফ্রেন্ডঃ গত রাতে আমি তোমাকে স্বপ্নে দেখেছি
Rummon ভীষণ উত্তেজিত): আমি কি করছি তোমার স্বপ্নে এসে?
গার্ল ফ্রেন্ড উত্তর দিলঃ” আমরা বাস এ করে যাচ্ছিলাম হঠাৎ বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নদীতে পড়ে যায় !সবাই সাঁতার কেটে নিজেদের যান বাঁচাতে বাস্ত ছিল কিন্তু তুমি তখন ও কাকে যেন খুজতেছিলা!!
Rummon (খুশি হয়ে): আমি তোমাকেখুজ ছিলাম তাই না??
গার্ল ফ্রেন্ড বলল আরে না!! তুমি চিল্লাইতাছিলা
.
.
.
“ আরে কন্ডাক্টর শালা কই গেল, দুইটাকা পাইতাম”
Joke#004
ক্লাস থ্রীর এক ছেলে প্রথম সাময়ীক পরীক্ষার সময় 'কুমির' রচনা শিখেছে। সমস্যা হল এর পর যে পরীক্ষাই আসুক সে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সেই কুমিরের রচনাই লেখে। যেমন একবার রচনা এলো বাবা মায়ের প্রতি সন্তানের কর্তব্য। তো সে লিখলো- বাবা মা আমাদের জন্ম দেয়। তারা আমাদের লালন পালন করে। কুমিররাও তাই করে। জেনে রাখা ভালো যে, কুমির একটি সরিসৃপ প্রানী। এটি জলে বসবাস করে। এর চোখ গোল গোল। কুমিরের পিঠ খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা ...দশ পৃষ্ঠা শেষ !
এরপরের পরীক্ষায় রচনা এলো আমার প্রিয় শিক্ষক। সে লিখল আমার
প্রিয় শিক্ষক এর নাম মোহাম্মদ আসাদ। তার চোখ গুলো গোলগোল। কুমিরেরও চোখ গোল গোল। জেনে রাখা ভালো যে কুমির একটি সরিসৃপ প্রানী। এটি জলে বসবাস করে। কুমিরের পিঠ খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা...দশ পৃষ্ঠা শেষ!
শিক্ষক দেখলেন এতো ভারী বিপদ। শেষে তিনি অনেক ভেবে চিন্তে রচনার বিষয় ঠিক করলেন পলাশীর যুদ্ধ। লেখ ব্যাটা, এই বার দেখি কি করে তুই কুমিরের রচনা লিখিস।
তো ছাত্র লিখলো- ১৮৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজ এবং বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজুদ্দৌলার মধ্যে যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে নবাব সিরজুদ্দৌলা তার সেনাপতি মীরজাফর এর উপর ভরসা করে খাল কেটে কুমির এনেছিলেন।জেনে রাখা ভালো যে, কুমির একটি সরিসৃপ প্রানী। এটি জলে বসবাস করে। এর চোখ গোল গোল। কুমিরের পিঠ খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা, খাজ কাটা...!
Joke#005
নেতাজী বাড়ী ফিরেছে। কোনভাবেই যেন বাবা টের না পায় সেজন্য খুব সতর্ক। দরজা খুলে দিতেই সে এ্যাজ ইউজুয়াল সালাম দিলো। তারপরে দরজা দিয়ে দিলো। বেশী রাত হয়েছে বলে তার বাবা কটমট করে তাকিয়ে আছে কিন্তু বকাবকি করছে না। বললো, ভাত খেয়ে নাও! নেতা গিয়ে টেবিলে বসেছে। রগচটা বাবা দাড়িয়ে আছে পাশে। ভয়ে ভয়ে সে খুব সতর্ক ভাবে ভাত নেয়, তরকারী নেয়, তারপরে ঠিকঠাক মত খেতে থাকে। এরপরে ডাল নেয়, ডাল দিয়ে খে...তে থাকে। এবার বাবার দিকে তাকিয়ে দেখে বাবা চোখ বড়বড় করে তাকিয়ে আছে। ছেলেটি খুঁজে পায় না সে কি ভুল করেছে। যেই খাওয়া শেষ হয়েছে, - বাবা এসে মারলো জোরে একটা থাপ্পর। বললো, "হারামজাদা, তুই যে ভাত খেয়েছিস, প্লেট কই?"
Joke#006
বলুঃ ডাক্তার, আমার
পেটে গ্যাসের অনেক সমস্যা।
কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার
গ্যাসের গন্ধ হয় না, আওয়াজও হয়
না। এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার
গ্যাস ছেড়েছি; কিন্তু কেউ টের ই পায়
নি।
ডাক্তারঃ এই ওষুধটা খান, আর এক
সপ্তাহ পরে আসবেন।
এক সপ্তাহ পর...
হাবলুঃ এ কি ওষুধ দিলেন
ডাক্তার সাহেব, আমার
গ্যাসে এখনো আওয়াজ নেই; কিন্তু
জঘন্য গন্ধ বের হয়!
ডাক্তারঃ গুড, আপনার নাক ঠিক
হয়ে গেছে; এখন আপনার কানের
চিকিৎসা করতে হবে...!!
Joke#007
এক বেদুঈন উটে চড়ে মরুভূমি পার হচ্ছে।
দিনের পর দিন মরুভূমিতে চলতে চলতে হাঁপিয়ে উঠেছে সে, সেক্সের জন্যে আনচান করছে মন। একদিন সে ঠিক করলো, উটটাকেই ব্যবহার করবে সে। যে-ই ভাবা সে-ই কাজ, উটের পিঠ থেকে নেমে সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। কিন্তু উট তার মতলব বুঝতে পেরে দিলো ছুট।
খানিকটা ছুটে হাঁপাতে হাঁপাতে উটটাকে পাকড়াও করে আবার মরুভূমি পাড়ি দিতে লাগলো বেদুঈন। কিন্তু পরদিন ভোরে আবার তার খায়েশ হলো। আবারও সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো। উটও আগের মতো ছুট দিলো। বেদুঈন গালি দিতে দিতে আবার উটটাকে পাকড়াও করে পথ চলতে লাগলো।
এমনি করে একদিন সে এক হাইওয়ের পাশে এসে দাঁড়ালো। সেখানে একটা গাড়ি নষ্ট হয়ে পড়ে আছে, আর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে স্বল্পবসনা অপরূপ রূপসী তিন তরুণী। উট থেকে নেমে এগিয়ে গেলো সে।
‘আপনাদের কিভাবে হেল্প করতে পারি?’ জানতে চাইলো সে।
তরুণীদের একজন, সবচেয়ে আবেদনময়ী যে, লাস্যময়ী ভঙ্গিতে বললো, ‘দেখুন না, গাড়িটা নষ্ট হয়ে আছে। এখন যে কী হবে! কেউ যদি গাড়িটা ঠিক করে দিতো, তাহলে সে যা চাইতো তা-ই দিতাম আমরা।’
বেদুঈন এগিয়ে গিয়ে বনেট খুলে তিন মিনিট ঘাঁটাঘাঁটি করতেই গাড়ি আবার জ্যান্ত হয়ে উঠলো। তিন রূপসী এবার ঘিরে ধরলো তাকে। ‘বলুন কিভাবে আপনার এই উপকারের প্রতিদান দিতে পারি?’ মোহনীয় হাসি ঠোঁটে নিয়ে জানতে চাইলো তারা।
বেদুঈন খানিকটা ভেবে বললো, ‘পাঁচ মিনিটের জন্যে আমার উটটাকে একটু শক্ত করে ধরে রাখতে পারবেন?’
Joke#008
ছোট্ট বাবুকে প্রশ্ন করলেন মিস, ‘ছোট্ট বাবু, বলো তো দেখি, তোমার বাড়ির পাশের পুকুরে তিনটা হাঁস ভাসছে। যদি তুমি একটাকে শটগান দিয়ে গুলি করো, কয়টা থাকবে?’
বাবু খানিকটা ভেবে বললো, ‘উমম, তাহলে গুলির শব্দ শুনে সব উড়ে চলে যাবে, একটাও থাকবে না।’
মিস হেসে বললেন, ‘উঁহু, ছোট্ট বাবু, তিনটার মধ্যে একটাকে গুলি করলে বাকি থাকবে দুটো। কিন্তু তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’
বাবু মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে মিস, আমি একটা প্রশ্ন করি। বলুন তো, আইসক্রীম পার্লার থেকে তিন মহিলা বের হয়েছে কোওন আইসক্রীম কিনে। একজন আইসক্রীম কামড়ে খাচ্ছে, একজন চেটে খাচ্ছে, আরেকজন চুষে খাচ্ছে। এদের মধ্যে কে বিবাহিত?’
মিস খানিকটা ভেবে বললেন, ‘ইয়ে, মানে বাবু, আমার মনে হয় শেষের জন।’
বাবু বললো, ‘উঁহু মিস, এদের মধ্যে যার হাতে বিয়ের আঙটি আছে, সে-ই বিবাহিত, কিন্তু আপনার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’
Joke#009
রাতে শোওয়ার আগে স্ত্রীর মনে পড়ল আজ বিকেলে ছেলেকে বারান্দায় দাঁড়িয়ে পাশের বাড়ির টুনির সঙ্গে কী যেন ফিসফিস করতে দেখেছেন।
তিনি স্বামীকে ডেকে বললেন, ‘হ্যা গো শুনছ, আমাদের ছেলে বড় হচ্ছে। তোমার কি মনে হয় না ওকে কিছু ব্যাপার বুঝিয়ে বলা উচিত? তুমি বরং আজকেই ওকে সেক্সের ব্যাপারে সবকিছু বুঝিয়ে বল। তবে একবারেই সব বলে দিও না যেন, ফুল কিংবা মৌমাছি থেকে শুরু কর।’
অনিচ্ছা সত্ত্বেও স্বামী বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়াল। ছেলেকে আড়ালে ডেকে নিয়ে গেল। ‘হ্যা রে বাবু, তোর কি মনে আছে, গত হপ্তায় টুনির সঙ্গে তুই আর আমি কী করেছিলাম?’
‘হ্যাঁ বাবা।’
‘মৌমাছিরাও ওগুলোই করে।’
Joke#010
স্টেশনে থেমে থাকা একটি ট্রেনে দুই ব্যক্তির মধ্যে কথা হচ্ছে।
প্রথম ব্যক্তি:ভাই, এটা কোন স্টেশন?
''
''
''
''
দ্বিতীয় ব্যক্তি বাইরের দিকে কিছুক্ষণ দেখে বলল: এটা মনে হয় রেলস্টেশন।
Joke#011
শ্যামলী মাঠ থেকে ফেরার পথে অন্তুর ডিম কিনে বাসায় ফেরার কথা...
অন্তু: এগুলো কার ডিম?
বিক্রেতা : আমার ডিম |
অন্তু : অ। আমি মনে করেছিলাম মুরগির ডিম |
Joke#012
এক স্কুলের শিক্ষক ছাত্রের উদ্দেশে বললেন বলতো B.B.C তে কি হয়।
ছাত্র :- স্যার বিবিসি তে হয় বেলা বিস্কিট কোম্পানি।
শিক্ষক :- ভারী বেয়াদব ছেলে তো ।
ছাত্র :- আপনারটাও ঠিক স্যার।
Joke#013
মোটর সাইকেলে চড়ে দুই বন্ধু যাচ্ছে...
পেছনে বসে থাকা বন্ধু বললোঃ "দোস্ত একটু আস্তে চালা , ভয় লাগছেতো..!!"
যে বন্ধু মোটরসাইকেল চালাইতেসে, সে উত্তর দিলোঃ : আরে ব্যাটা , বেশী ভয় লাগলে আমার মত চোখ বন্ধ কইরা রাখ...!!
Joke#014
এক মাতাল আর এক মাতালকে বলছে..............................
১ম: গতকাল রাতে ৬ ঘন্টা ধইরা একখান ফিলিম দেখছি। কিন্তু ঐডাতে না আছিলো কুনো ছবি না আছিলো আওয়াজ।
২য়: ফিলিমের নাম কি আছিলো?
১ম: Please insert the disc....
Joke#015
দীর্ঘদিন চিকিৎসা করার পর তিন
পাগলকে নিয়ে বসেছেন চিকিৎসক।
চিকিৎসক: বলো তো, ৩ কে ৩ দিয়ে গুণ
করলে কত হয়?
প্রথম পাগল: ৩৯৮
হতাশ চিকিৎসক দ্বিতীয় জনকেও একই প্রশ্ন
করলেন।
দ্বিতীয় পাগল: মঙ্গলবার
হতাশ হয়ে চিকিৎসক তৃতীয় জনকেও একই
প্রশ্ন করলেন।
তৃতীয় পাগল: ৯
: ভেরি গুড! এবার বলো তো,
তুমি এটা কীভাবে বের করলে?!
খুশি হয়ে বললেন চিকিৎসক।
তৃতীয় পাগল:
"
"
"
"
খুবই সহজ! ৩৯৮ থেকে মঙ্গলবার
বিয়োগ করেছি!
Joke#016
Antu :ডাক্তার সাহেব, আমার কিডনিতে ব্যথা।
—মদ্যপান করেন?
—করি, লাভ হয় না।
Joke#017
কারা যে এইসব Jokes বানায়!
।
।
।
এক লোক হন্তদন্ত হয়ে ডাক্তারের কাছে এসে বলল
: ডাক্তার সাহেব, সর্বনাশ হয়ে গেছে। কাল রাতে আমি স্বপ্ন দেখেছি আমি ইয়া বড় একটা শসা খেয়ে ফেলেছি।
: আরে ! এতে চিন্তার কী আছে?
: কিন্তু সকালে উঠে আমার কোলবালিশটা যে আর খুঁজে পাচ্ছি না।
Joke#018
ছেলে রাত করে বাড়ি ফিরেছে।
বাবা : কোথায় ছি লি রে হারামজাদা ?
ছেলে: আমি আমার ফ্রেন্ড এর বাসায়ছিলাম (!)
বাবা তৎক্ষনাত কয়েকজন ছেলে বন্ধুদেরকে ফোন দিলেন….
৪ নং ফ্রেন্ড বললো : ”জ্বী আঙ্কেল!সে তো আমার সাথে ছিল”
৩ নং ফ্রেন্ড বললো: ” ও কিছুক্ষনআগে চলে গিয়েছে”!
২ নং ফ্রেন্ড বললো: ” চাচা, ও আমারসাথেই আছে (!!)এবং আমরা দুজন পড়ছি (!!?)
সব শেষের জন সব লিমিট ক্রস করলো,এবংবললো-” হ্যাল্লো আব্বু, আমার আজরাতে আসতে দেরী হবে !
২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: জোকস এর ক্রেডিট আমার শয়তান বন্ধুদের। আপনার যে এসব হাবিজাবি জোকস ভালো লেগেছে সেটা ওদের জানিয়ে দেব।
৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: হাহাশে, হাহাশে।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: এতো এতো জোকস পড়ি, কিন্তু পড়ার পর আর মনে রাখতে পারিনা।
সব ভুলে যাই।
৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: জোকস মনে রাখার সহজ একটা ট্রিকস হল, যখন যে জোকস শুনবেন সেটা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। একই জোকস এদিক ওদিক ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলবেন। তাহলেই মনে থাকবে।
@খেয়াঘাটঃ কেমন আছেন?
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: কয়েকটা জোকস বেশ ভালো লেগেছে । বেশিরভাগই কমন ।