নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাভিলা

নাভিলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহ কোথায় থাকেন?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৬

সর্বশক্তিমান আল্লাহ কোথায় থাকেন?
আকাশে, জমিনে নাকি স্বর্গে?
এবিষয় নিয়ে বহু মতামত শোনা যায়।
কেউ কেউ বলেন আল্লাহ সর্বত্রে বিরাজমান!
সত্যিই কি আল্লাহ সর্বত্রে বিরাজমান?
আল্লাহ সর্বত্রে বিরাজমান, এধারনাটি এসেছে মূলত হিন্দু ধর্ম থেকে।
আংশিক হিন্দুদের ধারনা যেহেতু ঈশ্বর সর্বত্রে বিরাজমান,
তাই যেকোন বস্তুুকে অর্চনা করলে তা ঈশ্বরকেই করা হয়!
এখন প্রশ্ন হলো তাদের ধারনাটি সঠিক কিনা?
প্রথমত বলি, যদি ঈশ্বর সর্বত্রেই থেকে থাকেন তাহলে তাঁর
অপছন্দীয় স্থানে তিনি কিভাবে অবস্থান করেন?

দেখি এবিষয়ে কুরআন কি বলে?
কুরআন বলে, আল্লাহ থাকেন সপ্তআকাশের উপর 'আরশ' নামক মহাআসনে।
তবে হাদীসের মারফৎ আমরা জানতে পারি রাতের শেষ ভাগে তিনি প্রথম আকাশে আগমন করেন।
বান্দার প্রতি ভালবাসার নিদর্শন স্বরূপ আল্লাহ প্রথম আকাশে আগমন করেন।
প্রশ্ন দাড়ায় যদি আল্লাহ সর্বত্রেই থেকে থাকেন,
তাহলে উল্লেখিত রাতে প্রথম আকাশে আগমনের বিষয়টা আসলো কেন?
উত্তর একটাই, আল্লাহ সর্বত্রে আছেন এই ধারনাটাই সম্পূর্ণ বানোয়াট এবং ভ্রান্ত।

আল্লাহকে আমরা বলি সর্বশক্তিমান।
পৃথিবীর কোন কিছু দেখতে হলে তাঁকে এখানে আসার প্রয়োজন হয়না।
তিনি আরশে অবস্থান করেই সবকিছু দেখতে পান, এবং সবকিছু নিয়ন্ত্রন করেন।
তবে এতটুকু বলা যায় তামাম সৃষ্টি জগতের মধ্যে আল্লাহর নূরের প্রভাব রয়েছে।
উদাহরন স্বরূপ, যেমন একটি মোমবাতি, যা চারিদিকে আলো ছড়ায়।
অনুরূপ সূর্যও, তা দূরে অবস্থান করেও পর্যাপ্ত আলো ছড়াতে পারে।
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেছেন, তিনি আসমান ও জমিনের নূর।
আরবীতে নূর শব্দের অর্থ আলো।
তাহলে আল্লাহ কি আসমান জমিনের আলো?
এখানে এই আলো হচ্ছে এমন এক অদৃশ্য আলো যা আমরা দেখিনা।
এই নূর হতে পারে তামাম জগতের প্রাণশক্তি!
সূর্য যদি লক্ষলক্ষ মাইল দূর থেকেও আমাদেরকে আলোকিত করতে পারে,
সেই সূর্যকে যিনি তৈরী করেছেন তাঁর পক্ষেই কেবল সম্ভব,
সপ্তম আকাশের উপর অবস্থিত 'আরশ' থেকেই আমাদেরকে অদৃশ্য নূর প্রদান করা।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৫

ঝাপসা বালক বলেছেন: দারুন লিখেছেন ।

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

নাভিলা বলেছেন: স্বাগতম। মম্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

তট রেখা বলেছেন: সুবহানাল্লাহ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:২০

নাভিলা বলেছেন: যাজাকাল্লাহ।

৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৬

হানিফঢাকা বলেছেন: আপনি খুবই ইন্টারেস্টিং একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন। এই নিয়ে মোল্লাদের মধ্যে বিতর্ক আছে। এই বিতর্ক কখনো মারামারিতে রুপ নেয়। আপনার এই লেখাটা পড়ে আমার মধ্যে এই সম্পর্কে বেশ আগ্রহের জন্ম নিয়েছে। আপনি কোরআনের বরাত দিয়ে বলেছেন ঃ

" তবে বিশেষ এক রাতে তিনি প্রথম আকাশে আগমন করেন। বান্দার প্রতি ভালবাসার নিদর্শন স্বরূপ লায়লাতুল ক্বদর নামক সে রাতে আল্লাহ প্রথম আকাশে আগমন করেন। কুরআনের ভাষ্যানুষারে প্রশ্ন দাড়ায় যদি আল্লাহ সর্বত্রেই থেকে থাকেন,
তাহলে উল্লেখিত রাতে প্রথম আকাশে আগমনের ঘোষনা কেন দিলেন?"


এই বিষয়ে আমি আপনার কাছে অনুরোধ করব এই কথাটার যদি রেফারেন্স টা দিতেন তবে আমার জন্য অনেক উপকার হত। তাহলে এই বিষয়ে একটু আলোচনা করা যেত, এবং একটা যুক্তি পূর্ণ সমাধানে পৌঁছান যেত। প্লিজ, এই ব্যাপারে একটু হেল্প করেন।

আরেকটা প্রশ্ন, পৃথিবীর আকার কি? (দয়া করে অন্য অর্থে নিবেন না, এইটাও এই বিষয়ে বেশ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন)

আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম

৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:২৩

নাভিলা বলেছেন: যাজাকাল্লাহ।
আমি দিচ্ছি।

৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৫

নাভিলা বলেছেন: তাঁর মত কিছু নেই আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা।(সূরা শুরা,৪২: ১১ আয়াত
পরম করুণাময় আরশের উপর আছেন।(সূরা তাহা, ২০: ৫ আয়াত।)
তোমরা তার থেকে নির্ভয় হয়ে গেলে যিনি আসমানে আছেন, আর তিনি তোমাদের সহকারে জমিনকে ধ্বসিয়ে দিবেন না?।(সূরা মূলক ৬৭: ১৬ আয়াত)।
বরং আল্লাহ তাকে তাঁর নিকটে উত্তলন করে নিয়েছেন। (সূরা নিসা, ৪: ১৫৮ আয়াত)।
আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন। (সূরা আনআম ৬: ৩ আয়াত)।

এ সমস্ত আয়াতের তাফসীরে ইবনে কাসীর রহ: বলেন: তাফসীরকারকগণ এ ব্যপারে একমত পোষণ করেন যে, তারা আল্লাহ সম্বন্ধে ঐভাবে বর্ণনা করে যেভাবে জাহমীয়ারা (একটি ভ্রষ্ট দল) বলে যে, আল্লাহ সর্বত্র আছেন। আল্লাহ তাআলা তাদের এ জাতীয় কথা হতে পাক পবিত্র ও অনেক ঊর্ধ্বে।

তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথেই আছেন। (সূরা হাদীদ, ৫৭: ৪ আয়াত)।
অত্র আয়াতের ব্যখ্যা হল; নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা আমাদের সাথে আছেন দেখার দ্বারা, শ্রবনের দ্বারা, যা বর্ণিত আছে তফসীরে জালালাইন ও ইবনে কাসীরে। এই আয়াতের পূর্বের ও শেষের অংশ এ কথারই ব্যখ্যা প্রদান করে।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে সপ্তম আসমানের উপর উঠানো হয়েছিল, তাঁর রবের সাথে কথোপকথনের জন্য। আর সেখানেই পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ফরজ করা হয়েছিল। (বুখারী ও মুসলিম)।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
ألاَ تأمَنُونيِْْ وَأنا أمِينُ مَنْ فيِ السَّمَاء (وهو اللهُ) (ومعني في السَّماء: علي السَّمَاء) (متفق عليه)
তোমরা কি আমাকে আমিন (বিশ্বাসী) বলে স্বীকার কর না? আমি তো ঐ সত্ত্বার নিকট আমিন বলে পরিগণিত যিনি আসমানের উপর আছেন। (আর তিনি হলেন আল্লাহ)। (বুখারী ও মুসলিম)।

অন্য হাদীসে এসেছে:
سأَلَ رَسُولُ الله صلي الله عليه وسلَّمَ جَارِيَةً فَقَالَ لَهَا: أيْنَ اللهَ؟ فَقَالَتْ في السَّماءِ قَالَ مَنْ أنا؟ قَالَتْ أنْتَ رَسٌولُ اللهِ قَالَ: أعْتِقْهَا فإنَّها مُؤْمِنَةً . (مسلم)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ক্রীতদাসীকে জিজ্ঞেস করলেন: বলতো আল্লাহ কোথায়? সে বলল, আসমানে। তারপর তিনি বললেন: বলতো আমি কে? সে বলল: আপনি আল্লাহর রাসূল। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, একে মুক্ত করে দাও, কারণ সে মুমিনা। (মুসলিম)।

নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ। তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর আরশের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন। (সূরা আরাফ-৭:৫৪)

সূরা বাকারা-২: ১৪৪< নিশ্চয়ই আমি আপনাকে বার বার আকাশের দিকে তাকাতে দেখি। অতএব, অবশ্যই আমি আপনাকে সে কেবলার দিকেই ঘুরিয়ে দেব যাকে আপনি পছšদ করেন। এখন আপনি মসজিদুল-হারামের দিকে মুখ করুন এবং তোমরা যেখানেই থাক, সেদিকে মুখ কর।

ফেরেশতাগণ এবং রুহ আল্লাহ তায়ালার দিকে ঊর্ধ্বগামী হয়। (সূরা মায়ারিজ-৪)
আল্লাহই ঊর্ধ্বদেশে আকাশমন্ডলী স্থাপন করেছেন স্তম্ভ ব্যতীত- তোমরা এটা দেখেছ। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হলেন (অর্থ্যাৎ সপ্ত আসমানের উপরে আরশে সমাসীন হয়েছেন)। (সূরা রা’দ-১৩:২)

স্মরণ কর, যখন আল্লাহ বললেন, হে ঈসা! আমি তোমার কাল পূর্ণ করছি এবং আমার নিকট তোমাকে তুলে নিচ্ছি। (আল ইমরান-৩:৫৫)

ফেরাউন নিজেকে আল্লাহ দাবী করেছিল। কাফের হওয়া সত্ত্বে সে মূসা আঃ এর কথা বিশ্বাস করে হামানকে বলেছিল,
ফেরাউন বলল, হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর, যাতে আমি অবলম্বন পাই আসমানে আরোহনের এবং আমি দেখতে পাই মূসা (আঃ) এর রব আল্লাহকে। (সূরা মুমিন-৪০:৩৭-৩৮)

এতেই বুঝা যায় মুসা আঃ আল্লাহর ঠিকানা দিয়েছেন আরশের। আল্লাহ যদি সর্বত্র হতেন তবে ফেরআউন কোন কারণে হামান কে সুউচ্চ প্রাসাদ বানানোর নির্দেশ দিবে?

ঈমানদারের জন্য যরূরী হ’ল, আল্লাহ অবতরণ করেন একথা বিশ্বাস করা এবং কিভাবে করেন সেকথা বলা থেকে বিরত থাকা। কারণ আল্লাহ্র কাজ তাঁর মতই হয় মানুষের মত নয়। সারা পৃথিবীতে বিভিন্ন সময়ে রাত হয় এটা আল্লাহ্র ইচ্ছাতেই হয় এবং তাঁর অবতরণ তাঁর ইচ্ছাতেই হয়। পৃথিবীর যে অংশে যখন রাত হয়, সে অংশে তাঁর মর্যাদা অনুযায়ী তাঁর অবতরণ ঘটে। যা অনুভব করার ক্ষমতা মানুষ রাখে না (ছাবূনী, আক্বীদাতুস সালাফ, পৃ: ২৯;)

চার ইমামগণই এ ব্যাপারে একমত যে, তিনি আরশের উপর আছেন, তিনি তাঁর কোন সৃষ্টির সাথে তুলনীয় নন।

সুস্থ বুদ্ধি, বিবেক, আল্লাহ যে আসমানে আছেন তা সমর্থন করে। যদি তিনি সর্বত্রই বিরাজমান হতেন তবে অবশ্যই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা জানতেন এবং সাহাবীদের শিক্ষা দিতেন। দুনিয়ার বুকে এমন অনেক নাপাক অপবিত্র জায়গা আছে যেখানে তাঁর থাকার প্রশ্নই উঠে না।।

যদি বলা হয়, আল্লাহ তাআলা তার জাত সহকারে আমাদের সাথে সর্বস্থানে আছেন, তবে তার জাতকে বিভক্ত করতে হয়। কারণ, সর্বত্র বলতে বহু জায়গা বুঝায়। এটাই ঠিক যে আল্লাহ তাআলার পবিত্র জাত এক ও অভিন্ন। তাকে কোন অবস্থাতেই বিভক্ত করা যায় না। তাই ঐ কথার কোন মূল্য নেই, যে তিনি সর্বত্র বিরাজমান। আর এটা প্রমাণিত যে, তিনি আসমানে আরশের উপর আছেন। তবে তিনি তাঁর শ্রবেনর, দেখার ও জ্ঞানের দ্বারা সকল বিষয় সম্পর্কে সম্যক অবহিত ।




ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের দূরত্ব প্রায় আড়াই শত কিলোমিটার। দ্রুতগামী বাস এবং জ্যাম মুক্ত রাস্তায় এ পথটুকু পাড়ি দিতে পাঁচ ঘন্টা সময় লাগে। ঢাকা থেকে নিউইয়র্কের দূরত্ব প্রায় বিশ হাজার কিলোমিটার। সুপারসনিক বিমানে (যা শব্দের চেয়েও দ্রুতগতিতে চলে) তা পাড়ি দিতেও প্রায় এক দিন ও এক রাত্রি লেগে যায়।

পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব হলো ১৫০ মিলিয়ন বা ১৫ কোটি কিলোমিটার।

সূর্য পৃথিবীর চেয়ে কত বড়? এতটাই বড় যে, ১৩ লক্ষ পৃথিবীকে অনায়সে সুর্যের ভেতর ঢুকিয়ে দেয়া যাবে। শুধু তাই নয়, সৌর পৃষ্ঠ থেকে প্রতিনিয়ত যে বলয় তৈরী হয় তাতে হাজার হাজার পৃথিবী ঢুকিয়ে দেয়া যাবে এবং তাপে এর সবই পুড়ে ছাই হয়ে যাবে।

সূর্যের চেয়ে বড় কি কিছু আছে?

হ্যাঁ, আর তা হলো গ্যালাক্সি। সূর্য হলো একটি তারা। আর এর ছেয়ে ছোট, এর সমান বা এর চেয়ে হাজার হাজার গুন বড় এরকম ৪০ হাজার কোটি তারা নিয়ে গঠিত এই মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সি, যার ভেতর আমাদের সুর্য তার সৌরজগতকে সাথে নিয়ে অবস্থান করছে এবং যা কিনা আল্লাহর সৃষ্টি জগতের মধ্যে এখনও পর্যন্ত মানুষ কর্তৃক আবিষ্কৃত গ্যালাক্সিগুলোর ভেতর একটি মাঝারী আকারের গ্যলাক্সি।

আমরা যে মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সিতে আছি, তার বিশালত্ব কি আমরা বুঝতে পারছি? আসুন দেখা যাক।

আলো বা লাইট প্রতি সেকেন্ডে ১ লক্ষ ৮৬ হাজার মাইল বা তিন লক্ষ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে। ব্যাপারটা এভাবে চিন্তা করা যাক। আমরা যদি আলোর গতিতে ঢাকা থেকে নিউইয়র্ক যাত্রা করি, তাহলে ০.০৬ সেকেন্ড বা এক সেকেন্ডের একশ ভাগের ছয় সেকেন্ড সময়ে আমরা পৌছে যাব। এমনকি যদি আমরা আলোর গতিতে সুর্যের দিকে রওয়ানা করি, তাহলে পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত যেতে সময় লাগবে মাত্র সাড়ে আট মিনিট। আর আমরা যদি আলোর গতিতে আমাদের মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সির এ মাথা থেকে ও মাথা পর্যন্ত যেতে চাই তাহলে কত সময় লাগবে? ১ লক্ষ ২০ হাজার বছর। আল্লাহু আকবার।

অবিশ্বাস্য বিশাল এ গ্যলাক্সির মতো কত গ্যালাক্সি সৃষ্টি জগতে আছে? অধিকাংশ জ্যোতির্বিজ্ঞানী বলেছেন এর সংখ্যা জানা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়, আর কেউ কেউ বলেছেন এর সংখ্যা কয়েক হাজার বিলিয়ন হতে পারে আবার বেশীও হতে পারে। তবে এ পর্যন্ত মানুষ কেবল ১০ হাজার গ্যালাক্সি আবিষ্কার করতে পেরেছে।

পবিত্র কুরআনে একটি সুরা আছে- সুরা বুরুজ, এর অর্থ ‘প্রকান্ড তারা’ করা হলেও অনেক স্কলার মত দিয়েছেন এখানে আল্লাহ গ্যালাক্সির কথা বলেছেন। আল্লাহ এ সুরাতে আকাশ মন্ডলীর সাথে ‘বুরুজ’ শব্দটি উল্লেখ করে এর নামে শপথ করেছেন। আজ থেকে দেড় হাজার বছর আগের অজ্ঞ আরব সমাজে পৃথিবীর আকাশের বাইরে বড় একটা চাঁদ কিংবা ছোট ছোট সব তারা ছাড়া আর কিছু থাকতে পারে বলে ধারণা করা যখন অসম্ভব ছিলো, তখন আল্লাহ এই গ্যালাক্সি জগতের কথা বলেছিলেন। সংশয়বাদীদের সংশয়-সন্দেহ এতে বেড়ে গিয়েছিল, তবে রাসুলুল্লহ সাঃ এর সকল সাহাবা সংশয়হীন চিত্তে তখনকার প্রেক্ষিতে অবাস্তব এ কথাটি সামি’ঈনা ওয়া আতা’না (আমরা শুনলাম এবং মেনে নিলাম) বলে মেনে নিয়েছিলেন।

আল্লাহর সৃষ্টিজগত যদি এতো বিশাল হয় তাহলে তাঁর বিশালত্ব কেমন?

সহীহ বুখারীতে একাধিক হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাঃ বলেছেন, কিয়ামাতের দিন আল্লাহ তাঁর একটি হাত দিয়ে সমস্ত মহাবিশ্বকে ধরবেন। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ একই ধরণের কথা বলেছেন। সহীহ মুসলিমে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাঃ একবার সাহাবাদের নিয়ে পথ চলার সময় একটি ফুলে ওঠা মৃত ছাগল দেখে থামলেন যার একটি কান কাটা ছিল ( যেসব ছাগল রোগাক্রান্ত হতো আরবে সেসব ছাগলের কান কেটে দেয়া হতো )। তিনি বললেন, “তোমাদের মধ্যে কেউ কি এ ছাগলটি এক দিরহামে কিনতে রাজী আছো?” সাহাবারা বললেন, “এক দিরহাম বলছেন কি ইয়া রাসুলুল্লাহ, একে যদি বিনে পয়সায়ও দেয়া হয় তবুও কেউ কিনতে রাজী হবেনা।” রাসুল সাঃ বললেন, “তোমাদের কাছে এ মৃত ছাগল যেমন মূল্যহীন, সমগ্র পৃথিবীটা আল্লাহর কাছে এর চেয়েও মূল্যহীন।” ( যখন মানুষের কাছে পৃথিবীই ছিল কল্পনার বৃহত্তম সৃষ্টি, তখন সমস্ত পৃথিবীকে এরকম নগন্য বলা ও মেনে নেয়া ছিলো কঠিন ব্যাপার )।

সুবহানাল্লাহ, সত্যিই তাঁর বিশালত্ব আমাদের সুদূর কল্পনারও অতীত। এরপরও কি আমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে চাওয়ার চিন্তা করতে পারি? আমরা আল্লাহর এ বিশালত্ব ও তাঁর অসীম ক্ষমতা সম্বন্ধে উদাসীন হয়ে পড়েছি। ক্লাস্টার বোমা আর আনবিক বোমার হেলুসিনিশনে এখন সামান্য মানুষকে বিশাল ক্ষমতাবান হিসাবে আমরা ভাবতে শুরু করেছি। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন।


৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: শুভ কামনা রইলো।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৫

নাভিলা বলেছেন: স্বাগতম ভাই।

৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪

হানিফঢাকা বলেছেন: ইন্টারেস্টিং। খুবই ইন্টারেস্টিং ব্যাপার। আমি আপনার কাছে যে বিষয়টা জানতে চাচ্ছিলাম তা স্পষ্ট করে বোল্ড করে দিয়েছিলাম। আপনি বলেছেন "

তবে বিশেষ এক রাতে তিনি প্রথম আকাশে আগমন করেন। বান্দার প্রতি ভালবাসার নিদর্শন স্বরূপ লায়লাতুল ক্বদর নামক সে রাতে আল্লাহ প্রথম আকাশে আগমন করেন। কুরআনের ভাষ্যানুষারে প্রশ্ন দাড়ায় যদি আল্লাহ সর্বত্রেই থেকে থাকেন, তাহলে উল্লেখিত রাতে প্রথম আকাশে আগমনের ঘোষনা কেন দিলেন?"

আমার স্পেসিফিক প্রশ্নটা ছিল কোরআনে কোথায় বলা আছে "আল্লাহ প্রথম আকাশে আগমন করেন"?


যদিও আপনি বেশ কিছু কোরআনের আয়াত দিয়েছেন, একটি আয়াত আমার দৃস্টি আকর্ষণ করেছে। আপনি যে আয়াতটি দিয়েছেন তা হচ্ছে " আল্লাহই ঊর্ধ্বদেশে আকাশমন্ডলী স্থাপন করেছেন স্তম্ভ ব্যতীত- তোমরা এটা দেখেছ। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হলেন (অর্থ্যাৎ সপ্ত আসমানের উপরে আরশে সমাসীন হয়েছেন)। (সূরা রা’দ-১৩:২)
এইখানে ব্রাকেটের ভিতরে বোল্ড করা অংশটুকু কোথায় পাইলেন? এটা কি আপনি নিজে লিখেছেন নাকি কপি পেস্ট করেছেন।

আমার মধ্যে কোন ধর্মীয় গোঁড়ামি নেই। আপনি দয়া করে যদি এই দুইটি স্পেসিফিক প্রশ্নের উত্তর দিতেন তবে আমার বুঝার জন্য সুবিধা হত আর আপনার কাছ থেকে কিছু শিখতেও পারতাম।

ধন্যবাদ আপনার উত্তরের জন্য।

পুনশ্চঃ এত কষ্ট করে এত বড় উত্তর দেওয়ার দরকার নাই। আমি আপনাকে অবিশ্বাস করছি না। জাস্ট ঐ দুইটা প্রশ্নের উত্তর দিলেই হবে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৪

নাভিলা বলেছেন: ভাই, পৃথিবীর অাকার নিয়ে বহু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা রয়েছে।
কুরআনেও কিছু ইঙ্গিত রয়েছে।
নিচর লিংকে বেশ কিছু তথ্য দেওয়া আছে।
দেখতে পারেন।

৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৩

নাভিলা বলেছেন: @হানিফ ঢাকা,
অামি কোথাও বলিনি যে, আল্লাহর প্রথম আকাশে আগমনের বিষয়টা কুরআনে উল্লেখ আছে।
তবে এবিষয়ে যাতে কেউ কনফিউসড না হয় তাই পোষ্টে একটু পরিবর্তন করলাম।
এবিষয়ে অনেকগুলো হাদীস রয়েছে। একটি হাদীসে মধ্য শাবানের ‍দিকে ইঙ্গিত করা হয়,
উক্ত হাদীসটিকে অনেকে জইফ বা দূর্বল বলে মত দিয়েছেন, তাই উল্লেখ করিনি।
তবে সহীস বোখারীর হাদীসটি থেকেই দলিল গ্রহণ করা যুক্তিযুক্ত হবে মনে করি।

“আবু হুরায়রা(রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)বলেছেনঃ মহামহিম আল্লাহ তায়ালা প্রতি রাতে রাতের শেষ তৃতীয়াংশ অবশিষ্ট থাকাকালে নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করে ঘোষনা করতে থাকেনঃ কে আছে এমন, যে আমাকে ডাকবে? আমি তার ডাকে সাড়া দিব। কে আছে এমন, যে আমার কাছে চাইবে? আমি তাকে তা দিব । কে আছে এমন, যে আমার কাছে ক্ষমা চাইবে? আমি তাকে ক্ষমা করব।(বুখারী-১০৭৯ ইঃফাঃ)

এই হাদিসটির কারনে পূর্বের জইফ হাদীসটির প্রয়োজনীয়তা কমে যায়।
এছাড়া বিশেষ কোন রাত্রিকেও নির্দেশ করার প্রয়োজন থাকেনা।
যেহেতু আল্লাহ প্রতি রাতেই প্রথম আকাশে আগমন করেন
সেহেতু লায়লাতুল কদর বা বিশেষ রাত্রি তারও অন্তর্ভূক্ত।

আপনার দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর-
বহু তাফসীরে সহজে বোধগম্যতার স্বার্থে ব্রাকেট বন্ধী লেখা থাকে,
যা একই বিষয়ে অন্য কোন আয়াতে বা সহীহ হাদীসের রেফারেন্সের আলোকে।
লেখাটি কপি করা হলেও সেখানে ভূলের কিছু দেখিনা।
তবে এনিয়ে যে উদ্দেশ্যে আপনি প্রশ্ন করেছেন তা মহৎ।
কোন তাফসীরকার যেন এসব সুযোগ নিয়ে মনগড়া কোন কথা যোগ না করতে পারে,
বিষয়টি এমন হলে আমিও আপনার সঙ্গে একমত।

নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়াসল্লাম বলেছেন -
নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’য়ালা নিজ আরশের ওপর রয়েছেন। তাঁর আরশ হচ্ছে সমস্ত আকাশের ওপর। (আবু দাউদ )

আমার পোষ্টের মূল উদ্দেশ্য ছিল এবিষয়টি ক্লিয়ার করা যে, যারা বলে আল্লাহ হাজীর-নাজির,
কিংবা সবখানে বিরাজমান তাদের ভূল শুধরে দেওয়া।

সহযোগীতার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই।

১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

হানিফঢাকা বলেছেন: I am travelling right now. Will get back to you soon

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৬

হানিফঢাকা বলেছেন: "অামি কোথাও বলিনি যে, আল্লাহর প্রথম আকাশে আগমনের বিষয়টা কুরআনে উল্লেখ আছে।"- আপনার মুল লেখাতে তাই ছিল। এমনকি আমি আপনার লেখা কপি পেস্ট করে যে মন্তব্য করেছি সেটা পড়লেও তাই বুঝা যায়। ব্যাপার না, ভুল হতেই পারে।

আপনি মুল লেখা এডিট করে কোরআনের বদলে হাদিস লিখলেন। অর্থাৎ প্রথমে আপনি প্রথমে যেটা বলেছিলেন কোরআনের রেফারেন্স এখন সেটাকে বলছেন হাদিসের রেফারেন্স।এর ফলে আপনার যুক্তি অনেকটাই দুর্বল হয়ে যায়। কোন সন্দেহ নাই , আক্ষরিক অনুবাদে আল্লাহ্‌ বলছেন তিনি আরশের উপর সমাসীন। এইটা বিশ্বাস করলাম। কিন্তু আপনি অর্ধেকটা বলেছেন। কোরআনের আরও কিছু আয়াত আছে যেমন

পূর্ব ও পশ্চিম আল্লারই। অতএব, তোমরা যেদিকেই মুখ ফেরাও, সেদিকেই আল্লাহ বিরাজমান। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বব্যাপী, সর্বজ্ঞ। (২:১১৫)
িং
And to Allah belongs the east and the west. So wherever you [might] turn, there is the Face of Allah . Indeed, Allah is all-Encompassing and Knowing. (২:১১৫)


আমি মানুষ সৃষ্টি করেছি এবং তার মন নিভৃতে যে কুচিন্তা করে, সে সম্বন্ধেও আমি অবগত আছি। আমি তার গ্রীবাস্থিত ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী। (৫০:১৬)


এখন কোরআনের এই দুইটা আয়াত ২ঃ১১৫ এবং ৫০ঃ১৬ এর ব্যাখা কি?

ধন্যবাদ।

১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৩

নাভিলা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
বিষয়টি নিয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান রাখা আমাদের সবারই ঈমানী দায়িত্ব।
আপনি বলেছেন হাদীসের রেফারেন্স হওয়ায় আমার যুক্তি অনেকটাই দূর্বল হয়ে যায়!
সেটা কোন যুক্তি? আল্লাহ আরশে কিনা এই যুক্তি? নাকি আল্লাহর রাতের শেষ ভাগে প্রথম আকাশে আসার বিষয়?
আর তা, কেন দূর্বল হবে?
হাদীসকে আমরা মনে করি কুরআনের ব্যাখ্যা।
পবিত্র কুরআনে অনেক বিষয়ে বিস্তারিত আয়াত নেই আবার অনেক বিষয়েই আছে, তবে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
আর সেসব বিষয় অনুধাবন করার জন্য হাদীস প্রয়োজন।
অনেকের প্রশ্ন, আল্লাহ বলেছেন তিনি আকাশে আছেন...আরশে আছেন, তাহলে উল্লেখিত দুটি আয়াত দ্বারা কি বুঝিয়েছেন?
আরেকটি বিষয় এখানে উল্লেখ করতে চাই। কেউ বলে আল্লাহর আকার আছে, আবার কেউ বলে আল্লাহ নিরাকার।
কোনটা সঠিক? এবিষয়ে আপনার মতামত কি একটু জানাবেন দয়া করে।
আমি আপনার দুটি আয়াতের বিস্তারিত ব্যাখা নিয়ে শীঘ্রই হাজীর হবো ইনশা আল্লাহ, তারজন্য একটু সময় নিচ্ছি, ধন্যবাদ।

১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৫

নাভিলা বলেছেন: আল্লাহর নিজস্ব একক একটি স্বত্ত্বা অবশ্যই আছে, তার হাত, পা চোখ সবই আছে তবে তা দেখতে কেমন তা আমাদের পক্ষে কল্পনা করা সম্ভব নয়। যদিও কুরআনে বর্নিত আছে, আল্লাহ মানুষকে তাঁর নিজ আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন। তাই বলে আল্লাহ দেখতে মানুষের মত এটা কি আমরা বলতে পারি? এটা হতেও পারে আবার নাও হতে পারে। তবে এক্ষেত্রে উত্তম হচ্ছে এটা বলা যে, আল্লাহর আকৃতি কেমন তা একমাত্র আল্লাহই ভাল জানেন। তবে আল্লাহ নিরাকার নন এটাই সত্য। তাঁর আকার অবশ্যই আছে। যেহেতু কুরআনে উল্লেখ আছে আল্লাহর কুরছী (আসন) আছে, আল্লাহ আরশে সমাসীন হয়েছেন, তিনি সবকিছু দেখেন, তিনি সবকিছু ‍শোনেন ইত্যাদি ইত্যাদি। আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়াতাআলা) একক স্বত্ত্বা বিশিষ্ট হলেও তাঁকে চর্মচোখে দেখা সম্ভব নয়। আমাদের প্রিয়নবী (সাঃ) আরশে পৌঁছেও আল্লাহকে দেখতে পারেননি, কেবল তারঁ নূর ছাড়া। যদিও তিনি আল্লাহর খুবই নিকটে ছিলেন যা ছিল একটি তীর এবং ধনুকের দূরত্ব মাত্র। মুসা আঃ ও আল্লাহকে দেখতে চেয়েছিলেন, কিন্তু পারেননি। উদাহরন হিসেবে বলা যায়, আমরা কি সূর্যকে দেখতে পারি? অবশ্যই না। আমরা পৃথিবী থেকে খালি চোখে কেবল সূর্যের আলোটাই দেখতে পারি কিন্তু সূর্যের আকার, গঠন কিছুই দেখিনা। সূর্য কোটি কোটি মাইল দূর থেকেও আমাদের ঘর আলোকিত করে। আল্লাহর সৃষ্টি একটি সূর্য যদি এত দূর থেকে আমাদেরকে আলো দিতে পারে, তাহলে যিনি সূর্যটাকে সৃষ্টি করেছেন তিনি যত দূরেই থাকুন না কেন, সুদূর আরশ থেকে তিনি আমাদেরকে তারঁ অদৃশ্য নূরের বেষ্টনীতে বেঁধে রেখেছেন। তারঁ কুরছী যদি আসমান-জমিন ব্যাপী হয় তারঁ পক্ষেই সম্ভব আমাদের ঘাড়ের রগের চেয়েও নিকটবর্তী হওয়া।

১৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

নাভিলা বলেছেন: আপনার উল্লেখিত আয়াত দ্বারা মূলত আল্লাহর ক্ষমতা বুঝানো হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.