১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৮

বিজন রয় বলেছেন: ঠিক।

২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩০

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: //রিকশা চালক ওসমান গণির স্ত্রী ফুলবানু ন্যাম গার্ডেনের তিন নম্বর ভবনের ৪০৩ বি ফ্ল্যাটে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের যুগ্ম সচিব আহসান হাবিবের বাসায় কাজ করেন। তিনি অসুস্থ হওয়ায় ৪/৫ দিন ধরে ওই বাসায় কাজ করছিল দ্বিতীয় সন্তান জানিয়া।

রোববার ন্যাম গার্ডেনের ৩ নম্বর ভবনের নিচে জানিয়াকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। এ সময় তার শরীরজুড়ে আঘাতের চিহ্ন ছিল। তার মুখ ওড়না দিয়ে পেঁচানো থাকলেও নাক ও মুখ দিয়ে রক্ত ঝরছিল। এ ছাড়া ডান হাত থেঁতলানো, স্তনের নিচে এবং দুই পায়ের হাঁটুতে জখমের দাগ ছিল।

নিহত জানিয়ার মা ফুলবানু অভিযোগ করেন, গৃহকর্তার ছেলে রুম্মন তার মেয়েকে ধর্ষণের পর ছাদ থেকে ফেলে হত্যা করেছে। কিন্তু রোববার কাফরুল থানায় গেলেও পুলিশ মামলা না নিয়ে তাদের ফিরিয়ে দেয়।

স্বজনরা লাশ নিয়ে সকাল থেকে মিরপুর এলাকায় সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেন। তারা জানিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় মামলা গ্রহণ ও জড়িতদের গ্রেফ্তারের দাবি জানান। পরে পুলিশ ঘটনার বিচারের আশ্বাস দিয়ে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ন্যাম গার্ডেনের তৃতীয় ভবনের এক জন দারোয়ান ও তিন জন লিফটম্যানকে আটক করেছে পুলিশ।//

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩

আমিই মিসির আলী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।

বিচার ব্যবস্থা কঠিনতর তবে তা হেডম ওয়ালাদের জন্য।

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০০

সমুদ্রতীর বলেছেন: আপনার অভিযোগ একেবারেই সত্য নয়। যদি সত্য হত তাহলে বিডিয়ার হত্যকান্ডের বিচার হত, সাংবাদিক দম্পতি সাগর রুনী বা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বাবাদের পুত্র অভিজিত ,দীপনের হত্যাকারীদের বিচার হত।

বিচার নামক শব্দটা এই দেশের ডিকশনারি থেকে পুরোপুরি উঠে গেছে।

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

খালিদ হোসাইন বলেছেন: তনুর বাবা নিজে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করেননি। এমন কাজের জন্য কাকে সন্দেহ করবেন সেটা জানেন না। তদন্তে কি বের হয় সেটা দেখি।

৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

নাভিলা বলেছেন: কথায় আছে গরীবরা মরে বারবার!!
বেচারাকে মেয়ে হারাতে হলো,
এখন বিচার চাইতে গিয়ে চাকরী হারালেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবেনা।
এটাই এদেশের বাস্তবতা!

৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫

কানিজ রিনা বলেছেন: আমাদের দেশ অরথনৈতিক উন্নয়নের দেশ
য়ার টাকা যত আছে সেবিচার পাবে।
সে প্রশাসন বলুন আর আইনের শাসন
বলুন। কোটের উকিল বাবাজিরা টাকা
খেয়ে আইনের মার দেখায়ে এমনকি নথি
থেকে দরকারী কাগজ পত্র সরিয়ে।
টাকা ওয়ালার পক্ষে আইন গাইতে শুরু
করে। টাকা ওয়ালা যতই অন্যায়কারী হোক।
আমরা বিচারকদের দোষ দিতে কুন্ঠা
বোদ করিনা।

৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

☺ বলেছেন: সব দুঃখ মুছে যাক।

৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮

নাভিলা বলেছেন: সেই কামনাই তো করি........