নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেশায় চিকিৎসক, মানসিক ভাবে কবি ও পরিব্রাজক
চুংশান লু (রোড)(Zhongshan Lu / 中山路) শিয়ামেন(Xiamen) শহরের প্রাণ কেন্দ্র। এর সূচনা ১৯২৫ সালের দিকে। এখানে রয়েছে ইউরোপীয় ও চীনা সংমিশ্রণে তৈরি দালানের সারি। আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ ও স্মৃতিময় একটি স্থান।
জায়গাটি ব্যাবসায়িক ও পর্যটন স্থান হলেও এর রয়েছে অন্যকম এক জাদুময় পরিবেশ। চারপাশে রয়েছে নামি-দামি সব ব্র্যান্ড এর দোকান রেস্তোরাঁ ও ক্যাফে সাথে রয়েছে স্ট্রীট ফুডের সারি।
কিছু কিছু বিখ্যাত চীনা খাবারের দোকান আছে যেখানে পর্যটন মৌসুমে ১০০/১৫০ মানুষের লাইন দেখতাম। আমরা দলবেঁধে যেতাম বাজার করতে ওয়াল মার্ট ও ক্যারিফোরে। এখানে দুইপাশে যে রাস্তা রয়েছে সেখানে কোন যানবাহন চলাচল করে না, শুধু পায়ে হেটে চলাচল করতে হয়। একপাশের শেষ মাথায় ছিলো ফেরি ঘাট যেখানে কত সন্ধ্যা যে বসে থেকেছি।
আর অপর দিকের শেষ দিকে শিয়ামেন মসজিদ, জুম্মার নামাজ পড়ে দলবেঁধে সবাই চলে আসতাম চুংশানলুতে। কারো হাতে থাকতো মসজিদের এখানে থেকে সদ্য কেনা গরুর গোস্ত৷ সন্ধ্যায় ছিলো চুংশানলুয়ের আরেক রূপ, ঝলমলে আলোকিত আর হাজারো মানুষের ভিড়, বিক্রয়কর্মীদের হাকডাক।
তীব্র গরমে ঠান্ডা লেমন টি বা ম্যাংগো জুস কিনে খেতে খেতে হেটে চলেছি কর শত দিন অথবা চরম খিদে নিয়ে মুসলিম রেস্তোরাঁতে খাবার খেতে বসেছি। অনেক কিছু লিখতে হয়ত ভুলে গেছি, আজ সবই সুখ স্মৃতি..
(শিয়ামেন মসজিদ)
৩০ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১
নাঈম আহমেদ বলেছেন: নিজনিজ উপাসনালয়ে পালনে কোন প্রতিবন্ধকতা নেই। তবে পাব্লিক প্লেসে নিষেধ
২| ৩০ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩
করুণাধারা বলেছেন: ভালো লাগলো স্মৃতির পথে আপনার পথচলা!
ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে, কিন্তু রাস্তায় এত কম মানুষ দেখে অবাক হলাম। চীনের রাস্তা মানুষে গিজগিজ করে বলে আমার ধারণা ছিল।
৩১ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:২২
নাঈম আহমেদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩| ০১ লা জুন, ২০২৪ দুপুর ২:২৩
শায়মা বলেছেন: ছবিগুলি অনেক সুন্দর!
০১ লা জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
নাঈম আহমেদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২৬
দীপ্ত একাত্তর বলেছেন: ধর্ম পালন করার ক্ষেত্রে কোন রকম প্রতিবন্ধকতা কি আছে?