নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিস্তি-১৭
রামপুরায় খালেদা আক্তার কল্পনার বাসায় বসে আছি। সন্ধ্যা ৭ টার মত বাজে। আমার সাথে বন্ধু বাবু। অনেক্ষন পর তিনি এলন। সিনেমার মান উন্নয়ন করার উপায় নিয়ে অনেক কথা হলো। সে সাতে জানা হলো, নতুন কাউকে নায়িকা হতে হলে প্রযোজকের সাথে রাত কাটানো জরুরী।
হুমায়ূন আহমেদের প্যান্সিলে আঁকা পরী বইটি যারা পড়েছেন তারা এ বিষয়ে সম্মক জ্ঞান রাখেন। তাদের এ লেখা পড়ার দরকার নেই। কল্পনা আপা বললেন, প্রযোজককের কাছৈ টাকা চাইলে সে যদি বলে, আসো বেড়ে। টাকা নিয়ে যাও। তাহলে ভদ্র, মার্জিত ও রুচিশীর পরিবারের মেয়েরা কেন সিনেমা করতে আসবে। খালি প্রযোজকের উৎপাত হলে কথা ছিল, এখানে পরিচালক (সব পরিচালক নন) থেকে শুরু করে বিভিন্ন জন নায়িখার শরীরের প্রতি লালায়িত। তাই এখানে ভালো শিল্পী আসছেন না। সিনেমার মেয়ে ছেলেদের যে সবাই খারাপ জানে সেটা অমূয়লক নয় বলেও জানালেন তিনি। তার সম্পর্কে জানতে চাইছলাম। সে রবি চৌধুরীকে ঘিরে তার সাথে একটা গনিষ্ঠতার খবর বাইরে বয়ে যাচ্ছে। তার স্ট্রেইটকাট জবাব, একটা সুদর্শন যুবক আমার বাসায় থাকে, এ নিয়ে তো কথা হতেই পারে! তার সাথে সেদিন অনেক আলাপ হলো, যার সব কিছুই লেকা যাচ্ছে না। তবে সিনেমার নায়িকাদের শরীর উপভোগ করার ক্ষেত্রে অনেক গণমাধ্যমকর্মীও জড়িত বলে সে সময় জেনেছি। এতে গণমাধ্যমকর্মী হিসাবে খুব খারাপ লেগেছিল। কিন্তু কিছু করার ছিলনা। এভাবেই চলতে চলতে একদিন হয়তো ভালো সময় আসবে, এ ধারণা ছিল। এখনও অবশ্য সেই আগের জায়গাতেই পড়ে আছেন বিনোদন সাংবাদিকরা।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
মোরতাজা বলেছেন: humm
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
সুবর্ণা রহমান বলেছেন: সত্য তিতা ...
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
মোরতাজা বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
সরদার হারুন বলেছেন: "অতি পুরাতন ভাব নব আবিস্কার"